![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
সময়ের সাথে একটি বিষয় পরিলক্ষিত হচ্ছে, সেটা হলো, ১৯৭১ সালে যারা স্বাধীনতার বিপক্ষ যুদ্ধ করেছে, স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছে, তারা ও তাদের লোকজন ক্রমেই কৌশলেই স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ইতয়াদি নিয়ে কটুক্তি করছে; মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অসন্মানজনক উক্তি করছে, সুযোগ মতো মুক্তিযোদ্ধাদের বিপক্ষে লিখছে, কথা বলছে; ফেসবুক, ব্লগে, মিডয়ায় কমেন্ট করছে, তথাকথিত কবিতা, ছড়া, নীচুমানের গল্প ইত্যাদি লিখছে।
সময় যাচ্ছে, মানুষ ক্রমেই জাতীয় দিবস ও অনুষ্ঠান গুলো থেকে সরে যাচ্ছে; জাতীয় দিবসগুলো সাধরণ মানুষ পালন না করে, প্রশাসনের লোকেরা দায়সারা অবস্হায় করছে; সরকারী দলের লোকেরা নিজেদের ব্যস্ত রাখার জন্য এগুলোতে আছে, তবে, দরকারী উৎসাহ, উদ্দীপনা এদের মাঝে নেই; সাধরণ মানুষকে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা নেই; বরং মনে হচ্ছে, এরা মানুষকে দুরে রাখার চেষ্টা করছে।
১৯৭১ সালের ২৫'শে মার্চ রাতে পাকীরা যখন আাদের জাতীকে আক্রমণ করে গণহত্যা চালায়, এবং পরেরদিন যখন জাতি স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, তখন মনে হয়েছিলো যে, স্বাধীনতার পক্ষে সবাই আছেন; কিন্তু সেই বছরের ৯ যখন অবধি মুক্তিযুদ্ধ চললো, তখন দেখা গেলো সবাই কিন্তু জাতির সাথে নেই: জাতির একাংশ পাকী বাহিনীর সাথে যোগ দিয়ে আমাদের বিপক্ষে যুদ্ধ করছে: এরা পাকীদের চেয়েও ভয়ানক জল্লাদ ছিলো; এরা পরিচিত ১টি রাজনৈতিক দলের অধীনে সবকিছু করেছে। যাক, যুদ্ধ করে বিজয় নিয়ে এসেছে এই দেশের সাধারণ মানুষ।
আনুমানিক দেড় কোটী মানুষ আমাদের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলো, এদের থেকে ৫৫ হাজার অস্ত্র ধরেছিলো। এদের অপরাধের সঠিক বিচার হয়নি, অনেকটা অকথিত মাফের মতো পেয়ে গিয়েছিলো এরা; কিন্তু এদের চরিত্র বদলায়নি, নিজেদের অপরাধ এরা অনুধাবন করেনি।
শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেবের অদক্ষতার কারণে, স্বাধীনতাকামীরা দেশ গঠনে সুযোগ পাননি; উনাদের ভুলের কারণে, দেশ ৩য় বিশ্বের ভুল পথ ধরে যাত্রা শুরু করেছিলো; এতে উনাদের সরকারের জনপ্রিয়তা হারায়; যারা শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেকে যুদ্ধের মাঝেও অনুসরণ করেছিলেন, বিজয়ের পর এঁরা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন। শেখ নিজের ভুল বুঝতে পেরে দেশের সবাইকে একই প্লাটফরমে আনার জন্য রাজনৈতিক পদক্ষেপ নেন; এই পদক্ষেপে হালকা সোস্যালিষ্ট পদক্ষেপের কথাও ছিল। ইহা আমেরিকান জোট সহ্য করেনি, তারা বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর থেকে সামান্য কিছু অফিসারকে ভাড়া করে, শেখ সাহেবকে হত্যা করে, দেশের মিলিটারীকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে।
মিলিটারীকে ক্ষমতায় নিয়ে আসার পর, হঠাৎ দেখা গেলো, দেশে মিলিটারী সমর্থন পাচ্ছে! বাংগালীদের ইতিহাস, ১৬৯৬২ সাল থেকে বাংগালীরা মিলিটারীর বিপক্ষে ক্রমাগতভাবে আন্দোলন করে আইয়ুব খানকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে; এরপর, আইয়ুবের নিযুক্ত জেনারেলকে পরাজিত করে দেশ স্বাধীন করেছিলো। আজকে একটা মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে, যারা বাংলাদেশে মিলিটারী শাসনকে সমর্থন করেছে, তারাই আমাদের জাতীয় দিবস ইত্যাদি নিয়ে কটুক্তি করছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই প্রশাসনে অনেক অদক্ষ মানুষ আছে, উল্টাপাল্টা অনেক কিছু করছে, অপেক্ষা করেন, দেখেন।
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: শেখ মুজিব এবং তাজউদ্দিন মোটেও অদক্ষ নয়।
তারা যে পরিকল্পনা মাফিক এগুচ্ছিলেন তা শেষ করতে পারেন নি।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনারা দক্ষ হলে, সেক্রেটারিয়েটে "পুর্ব পাকিস্তানের ব্যুরোক্রেটদের রাখতেন না"; এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতাকামীদের দেশ গঠনের কাজে লাগাতেন।
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: কে যুদ্ধাপরাধী আর কে মুক্তিযেদ্ধা
স্বাধীনতার সাতচল্লিশ বছর পরে এই বিতর্ক যখন তুঙ্গে তখন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের মনের অবস্থা কী ? খুব জানতে ইচ্ছা করে ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করছে তারা, যারা স্বাধীনতার মুল্য বুঝেনি।
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অসাধারণ একটি পোস্ট, স্যার।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতীকে বিভ্রান্ত করে, আফগান ষ্টাইলে রাখার চেষ্টা চলছে
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমাদের সামনে আরো ভয়াবহ দিন আসছে!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্যাটার্ণ খারাপের দিকে
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৪
রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: বীর মুক্তিযোদ্ধারা বর্তমানে সরকারের হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছেন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ১ জন মুক্তিযোদ্ধার সাথে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন কখনো?
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৮
রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই চাঁদদাদু।
আপনি বলেছেন, " আপনি ১ জন মুক্তিযোদ্ধার সাথে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন কখনো?"
হ্যা অবশ্যই পেরেছি পুর্বে ভাগ্যবশত কয়েকজনের সাথে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনারা কি বলেন?
যাদের সাথে কথা বলেছেন, তাঁরা কি সৈন্য বাহিনীতে ছিলেন, নাকি যুদ্ধের সময় যুদ্ধ করেছিলেন? পড়ালেখা কোন লেভেলের?
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, জাতীর পিতা,
জাতীয় নেতা ও স্বাধীন দেশের মানুষকে
সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি। তাদের জন্য
পেয়েছি প্রিয় পতাকা, প্রিয় স্বদেশ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ঠিক আছেন।
মানুষ যদি নিজেদের স্বাধীনতার মর্ম বুঝতো, সরকারের লোকেরা বুঝতো, প্রশাসন যদি দেশের মানুষকে সন্মান করতো, মানুষকে সাহায্য করতো, আমরা শক্তিশালী জাতিতে পরিণত হতে পারতাম।
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
একটি ব্যাপার আপনাকে ক্লিয়ার করছি যারা স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ নিয়ে আজেবাজে মন্তব্য, ভুল তথ্য, মিথ্যা বানোয়াট কথা অনলাইনে, ফেসবুকে ব্লগে ছড়াচ্ছে - তারা কিন্তু শেখ হাসিনাকে চিনেনা, খালেদা জিয়াকেও চিনেনা। শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়াকে তারা দেখেছে মিনিমাম ৫০০ মিটার দুর থেকে আর আর টিভিতে - অনলাইনে। মুক্তিযুদ্ধ তারা দেখেনি, মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি তাদের পরিবার পরিজনও। যুদ্ধ লাগার আগেই হু-লু-লু-লু করে এক দৌড়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে - রিলিফ খেয়েছে।
তাদের সমস্যা তারা যাদের সাথে লতায় পাতায় জড়িত তারা স্থানীয় প্রয়াত সাংসদ ফালু মিয়া, প্রয়াত চেয়ারম্যান আলু মিয়া, প্রয়াত মেম্বার কালু মিয়া। তারা বিএনপি জামাতের লোক ছিলো যারা এখন বর্তমানে ক্ষমতায় নেই। তাদের হাত ধরে তাদের সাঙ্গপাঙ্গ চাল গম (কাবিখা) ও টেন্ডারবাজী, চাঁদাবাজী সহ সরকারী চাকরি যেমন প্রাইমারি স্কুলের সহকারী শিক্ষক, সরকারি দপ্তারে পিয়ন চাপরাসির চাকরির তদবির এখন আর করতে পারছে না। তাতে তাদের সমস্যা হচ্ছে স্বাভাবিক। দিন মাস বছর চলছে বিদেশের দুম্বা উঁট পালার রেমিটেন্সে।
আমার কথা হচ্ছে তাদের সমস্যা আওয়ামী লীগের সাথে, তারা খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে ক্ষমতায় বসিয়ে আবার টেন্ডার রাজ করুক - কে মানা করেছে?
তারা খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে তারেক জিয়াকে নিয়ে দেশের সকল খাম্বা বিক্রি করে দিক স্ক্র্যাপ বাজারে কে মানা করেছে?
তারা খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে সরকারি দপ্তরে পিয়ন চাপরাসির চাকরি নিয়ে নিক - কে মানা করেছে?
বিএনপি জামাত, আওয়ামী লীগের সাথে ঢাকা ষ্টেডিয়ামে ঢুকে কুস্তি লড়ুক কিলা কিলি করুক, একজন আরেক জনকে কামড় দিয়ে গালের গোস্ত খেয়ে ফেলুক - কে মানা করেছে?
***স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, মুক্তিযুদ্ধের মতো দেশর সেনসেটিভ বিষয় নিয়ে তাদের মাথা ব্যথা - এখানে বাধা আছে। তাদের বাধা দেওয়া হবে। এই মাথা ব্যথায় প্যারাসিটামলে কাজ হবে না। অপারেশন রুমে নিয়ে মাথা অপারেশন করতে হবে
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল, তাদের সবার যুদ্ধ করার কথা ছিলো না; যুদ্ধ কঠিন ব্যাপার! যারা চেয়েছে, তারা করেছেন, এজন্য আক্ষেপ থাকা উচিত নয়।
শিক্ষিত মানুষেরা যুদ্ধের গুরুত্ব বুঝেননি; কিন্তু যুদ্ধের পর, ওরা সবকিছু দখল করেছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাধনীনতা দিবস ও বিজয় দিবস নিয়ে কৌশলে কটুক্তি করছে পরাজিত পক্ষের লোকেরা
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সেটাই বলছি, তাদের সমস্যা আওয়ামী লীগের সাথে তারা রাজনৈতক মোকাবেলা করুক না কুস্তি লড়ুক তাতে কার কি যায় আসে? তারা দেশের স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস নিয়ে মজা বানিয়ে রেখে দিয়েছে এটি তাদের নষ্ট মানুষের পরিচয় দিচ্ছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
'৭১ এর পরাজিত বাংগালীরা নিজের অপরাধকে অনুধান করার চেষ্টা করেনি; ওরা সেই অপরাধ নিয়ে ভালোভাবে বেঁচে থাকতে চায়।
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
একজন অপরাধীকে ক্ষমা করে দেওয়া অর্থ আরো বড় অপরাধ করার সুযোগ করে দেওয়া।
- বাদশাহ জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর (মোঘল সালতানাত)
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিজয়ীরা যুগে যুগে ক্ষমা করে এসেছে
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৩
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ( আমার বই বাংলা ১ম পত্র )
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযু্দ্ধের জেনারেশনের ৩ কোটীর মতো মানুষ এখনো জীবিত আছেন; একদিন সবকিছু বইতে থাকবে।
১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: স্বাধীনতার ৪৮ বৎসরের ইতিহাসে , ২১ বৎসর ছিল পাকিস্হান নিয়ন্ত্রিত রিমোট কন্ট্রোলে,
অতএব, প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তারা অবস্হান নিয়ে নিয়েছে,
এতটা সহজ নয় যে, তাদের বিতাড়িত করা,
.........................................................................................................
আমি মনে করি যে, রাজাকার তালিকা বির্তকিত করার জন্য পরিকল্পিত ভাবে
মুক্তি যোদ্ধার নাম দেয়া হয়েছে ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সম্ভব, প্রশাসনের অনেক লোক জাতির ক্ষতিতে লিপ্ত
১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মনে হচ্ছে মগ জাতির চেয়েও আমরা খাারাপ জাতিতেে পরিনত হয়েছি।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মগেরা মিলিটারীর লাথি খেয়ে ঠিক আছে; আমাদের যেই অংশ মিলিটারীর লাথি খেতে ভালোবাসে, উহারা সেটা মিস করছে।
১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৬
বঙ্গদুলাল বলেছেন: স্যার,আপনিসহ সকল বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রতি সালাম।যা-ই হোক, আপনাদের ত্যাগের কারণে আমরা একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক।এটিই অনেক বড় পাওয়া।আমাদের প্রজন্মের জন্য দোয়া করবেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রজন্মকে নিজ দায়িত্বে আধুনিক বিশ্বের সাথে সমানতালে চলার মতো হতে হবে; না হয়, আরবদের উট চরাতে হবে, মালয়েশিয়ায় পাম গাছে পানি দিতে হবে; দোয়া ইত্যাদি সিরিয়া, আফগানিস্তানে কাজ করেনি।
১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেকের লেখা কবিতাতেও দেখি
স্বাধিনতা পেয়ে তাদের খুবই আক্ষেপ
কবিতার প্রথম লাইন কিংবা শেষের লাইন
কোথাওনা কোথাও বেশ কৌশলি লেখা
কিছু থাকছেই ।
ভাবখানা এই স্বাধিন না হলেই তারা ভাল থাকত্
বিজয়টা নয় মাসে না হয়ে হাজার বছর হলে খুশী হতো ।
বাকস্বাধিনতা মানে এইনয় যে
খোদ স্বাধিনতা ও মুক্তি যুদ্ধকে
নিয়েই টান দিতে হবে। সকলের এ
বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন ।
কৌশলে কটুক্তির চিত্র পাল্টাচ্ছে।
ধারণা করি এ অবস্থা চলতে থাকবে । অনলাইনে লেখালেখি
এখন শতকরা ৮০ ভাগের বেশী ওদের দখলে।
স্বাধিনতার স্বপক্ষের লোকজন লেখালেখি ছেড়ে
সুবিধাবাদী কর্মকান্ডে বেশী সময় দিচ্ছে ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা স্বাধীনতার সকল সুযোগ ও সুবিধাগুলো দখল করে নিয়েছে, অন্যদের জন্য কিছুই রাখছে না; এটা ১টা বড় সমস্যা
১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:০৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: তরুণ প্রজন্মকে ভুলিয়ে রাখা হচ্ছে অশ্লীল বিনোদনে আর ব্যাস্ত রাখা হচ্ছে আনপ্রোডাক্টিভ কাজে। তাদের মধ্যে পড়াশুনা নাই, ফলে তাদের মধ্যে দক্ষতা এবং রাজনৈতিক সচেতনতা সৃষ্ট হচ্ছে না। তাই এসব ভাবনা তাদের মাথায় আসে না।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশ সঠিকভাবে চলছে না, সঠিকভাবে চালানোর মতো লোকজন কম বলেই সঠিকভাবে চলছে না; তরুণরা সঠিভাবে বড় হচ্ছে না, ওরা বেঠিকভাবে বড় হচ্ছে বলে, আমরা ভালো করছি না, এটা একটা জীবনচক্র
১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১১
আখ্যাত বলেছেন:
বঙ্গবন্ধুর “সাধারণ ক্ষমা”র ঘোষণাটি ভুল ছিল
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি রাজনীতিবিদ ছিলেন, উনি দেশ চালাচ্ছিলেন; উহার প্ল্যানে উহা সঠিক ছিলো; উনাকে হত্যা করায়, সাধারণ ক্ষমা সমস্যা হয়ে গেছে; যারা ক্ষমা পেয়েছিলো, তারা ক্ষমার মর্ম না বুঝে জাতির বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছিলো।
১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করছে তারা, যারা স্বাধীনতার মুল্য বুঝেনি।
কিছু মানুষ মিথ্যা বলতে- বলতে, সত্যটাই ভুলে যায়।
একবার মিথ্যার জালে জড়ালে তার থেকে বেড়িয়ে আসার জন্যও মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয়।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোটী কোটী বাংগালীর সত্য/মিথ্যা সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই
২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫
জাহিদ হাসান বলেছেন: এই নাদানেরা আমাদের স্বাধীনতার মূল্য বুঝে না।
আপনার পোস্ট পড়ার পরে আমিও এই নিয়ে ভেবেছি। এবং একটি পোস্ট লিখেছি।
উপযুক্ত মনে হলে আমার পোস্টটির লিংক আপনার পোস্টে এডিট করে নিচে সংযুক্ত করে দিবেন।
স্বাধীনতার মূল্য বুঝতে শিখি
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার পোষ্ট পড়েছি, ভালো
২১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এসব বলে লাভ নেই। এই জাতি একটা লোভী, দুর্নীতিবাজ জাতি। শেখ সাহেব, তাজউদ্দিন রা তো স্বাধীন করে দিয়েছে। মিলিটারি শাসনের বিপক্ষে বলে মার্কেট পাওয়া যায়। কিন্তু গত ২৯ বছর দেশ কারা চালিয়েছে? এই ২৯ বছরেও কেন সুশাসন তৈরি হল না? ২৯ বছর পরেও কেন ঘুষ, দুর্নীতি মুক্ত প্রশাসন হল না, দুর্নীতিমুক্ত পুলিশ হল না? বিসিএস দিয়ে কেন ঘুষখোর প্রজন্ম তৈরি করা হয়? এর দায় কার?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
গত ২৯ বছর যারা চালিয়েছে, তাদের কি স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার চালানোর কথা ছিলো? যেই দেশ শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব চালাচ্ছিলো, সেখানে বেগম জিয়ার মত একটা ইডিয়ট ও শেখ হাসিনার মত ডিক্টেটরকে আসার পথ কে করে দিলো?
আপনি উত্তরটা দেয়ার চেষ্টা করবেন, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনার পথ কে রচনা করেছে?
২২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ বলেছেন । স্বাধীনতা একটা চেতনা একটা বোধ এই বোধ অনেকের বোধ গম্য হয় না। চাকববাকর ফর্মূলায় চলে দেশটাকে রসাতলে নেয়ার পায়তারা। স্বাধীনতা বিরোধীরা সুযোগ পায় কেন সেটা আমার প্রশ্ন । তাদের প্রতিহত করা দরকার ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেই স্বাধীনতায় সবার ভাগ নেই, উহার মুল্য নেই, উহা মানুসকে উৎসাহিত করতে পারে না।
তবে, যারা স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলো, তারা নিজেদের শোধরায়নি।
২৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৭
ST COVER SONG বলেছেন: thanks
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, তোমার নিজের পড়ালেখায় মন দেয়াটা সঠিক হবে; ব্লগিং'এর সময় আসবে একদিন
২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গত ২৯ বছর যারা চালিয়েছে, তাদের কি স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার চালানোর কথা ছিলো? যেই দেশ শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব চালাচ্ছিলো, সেখানে বেগম জিয়ার মত একটা ইডিয়ট ও শেখ হাসিনার মত ডিক্টেটরকে আসার পথ কে করে দিলো?
আপনি উত্তরটা দেয়ার চেষ্টা করবেন, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনার পথ কে রচনা করেছে?
তাদের ইডিয়ট আর ডিক্টেটর কে বানিয়েছে? দলের চামচা রা, সচিব রা, দলীয় মতাদর্শের পুলিশ, সাংবাদিক, বিচারপতি রা। চেয়ারে যেই থাকুক দেশ চলবে নিয়ম মত। সেখানে কেন এই দুই জন অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়েছেন? নিজ দলের অযোগ্য মন্ত্রী, এম পি-দের বিচার কেন করেননি তেনারা? তিতাস, ওয়াসা, পিডিবি-র মিটার রিডারের কোটি টাকা থাকার পরও জেল হয় না কেন? বেসিক ব্যাংকের বাচ্চু , সালমান এফ রহমান দের কেন জেলে দেয়া হয় না? আপনি ক্ষমতায় গেলে কি চামচাদের কথায় চলবেন নাকি সংবিধান অনুযায়ী চলবেন? উত্তরটা দেয়ার চেষ্টা করবেন...
এত বড় একটা কান্ড ঘটে গেল অথচ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রীর পদ এখনও টিকে আছে...
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে কেহ কোনভাবে "ইনফ্লুয়েন্স করতে পারে না", দলের লোকেরা উনাকে বাঘের মত ভয় করে; ব্যুরোক্রেটরা উনার অদক্ষতার সুযোগ নেয়। শেখ হাসিনা বাবার মৃত্যুর বিচার করার জন্য ৫ বছর নিজকে প্রস্তুত করে বাংলাদেশে এসেছিলেন; উনার বাবাকে হত্যা করার কারণে, উনার আসার সুযোগ হয়েছিলো।
২৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০
আখ্যাত বলেছেন:
আমি বঙ্গবন্ধুর আন্দোলন সংগ্রাম দেখিনি
নুরুল হক নুরকে দেখেছি
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
নুর হচ্ছে রাকাজারের বাচ্চা নব্য রাজাকার। ওর খালু ও খালা ১৩ কোটী টাকার সরকারী কন্ট্রাক্ট পেয়েছে
২৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
পুলক ঢালী বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী বলেছেন বঙ্গবন্ধু খুন হওয়ার পর একজন নেতাও পথে নামেনি কেন এর উত্তর তিনি আজও খুঁজে ফেরেন । এর উত্তরে দীর্ঘ জবাব লিখতে হবে। খুব সামান্য কথায় বললে, বঙ্গবন্ধু স্বজন হারানোর ব্যাথা কি তা জানতেন না তাই মুক্তিযোদ্ধাদের নির্দেশ দেননি রাজাকার মুক্ত দেশ গড়তে। তিনি বলেছিলেন," ৩ বছর আমি তোমাগো কিছুই দিতে পারবোনা" বাঙ্গালী ২ হাত তুলে সমর্থন দিয়েছিলো। আপনি বলেছেন ৩য় বিশ্বের ভুল পথ ধরেছিল সাথে ছিল সমাজতন্ত্রের গন্ধ(আরো অনেক কারন আছে) ঠিক তাই এর ফলে ২ হাত তোলা উদ্দীপ্ত জনগন হতাশ জনগনে পরিনত হয় সমর্থন শূন্যের কোঠায় নেমে যায় । সমর্থন নাই এমন নেতার কারনে কে শুধু শুধু মিলিটারীর বন্দুকের সামনে গিয়ে দাড়াবে ??
শেখ হাসিনা এখন স্বজন হারানো দুঃখ কাকে বলে তা গভীরভাবে হৃদয়ঙ্গম করতে পারেন । তিনি এবং এদেশের সন্তান হারানো মা, স্বামী হারানো স্ত্রী, ভাই হারানো বোন, বোন হারানো ভাই, মা হারানো সন্তান, স্ত্রী হারানো স্বামী সবার সাথে এক কাতারে সামিল হয়েছেন। তিনি তার সামর্থ অনুযায়ী দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এটা সবার প্রত্যাশা পূরনের জন্য যথেষ্ঠ না হলেও আমরা তার মেধা, দক্ষতা অতিক্রমকারী ভূমিকা আশা করতে পারিনা। এইকথা আমি আপনি সবার জন্য প্রযোজ্য। আজ মুক্তিযুদ্ধ,স্বাধীনতা নিয়ে যে সমালোচনা দেখছেন শুনছেন এটা আমাদের প্রাপ্য, কেন প্রাপ্য তা আপনার পোষ্টেই রয়েছে।
ভাল থাকুন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব খুন হওয়ার পর, মানুষ মিলিটারীর ভয়ে রাস্তায় নামেনি; '৭৫ সালের বাংগালী মিলিটারীকে সামনে দেখলে, আপনি প্যান্টে প্রস্রাব করে দিতেন।
২৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার পোষ্টে দেখি অনেকেই রাজাকারের তালিকা নিয়ে কথা বলছে।
গ্রাম, ইউনিয়ন, থানা,শহর,বিভাগ পর্যায়ে নিশ্চয়ই মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অনেক মানুষ বেঁচে আছেন, তাদের মাধ্যমে তালিকা তৈরী করে যাচাই বাছাই (অনেকেই ব্যাক্তি স্বার্থোদ্ধারের জন্য তাদের শত্রুদের নাম তালিকায় তুলে দিতে পারেন) করে স্বাক্ষী প্রমান নিয়ে তারপর চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা প্রয়োজন ছিল । এতে হয়তো বৎসরাধিক কাল সময়ের প্রয়োজন হতো। হোম ওয়ার্ক না করে কাজ করলে যা হয় তাই হয়েছে। এতে প্রমানিত হয়েছে কারা কিভাবে দায়সারা ভাবে দেশ ও প্রশাসন চালাচ্ছে । আপনার ভাষায় ডোডো পাখীর ব্রেইন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেকে যেটাকে দরকারী মনে করছেন, সেটা নিয়ে লিখছেন; রাজাকার লিষ্ট নিয়ে আমার মাথা ব্যথা নেই।
২৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
অক্পটে বলেছেন: দিবস গুলো থেকে মানুষের শ্রদ্ধাবোধ উঠে যাচ্ছে কারণ এই দিবসগুলো কিছু কিছু লোক নিজেদের বাপের সম্পদ মনে করে এবং এ গুলো নিয়ে যথেচ্ছ ব্যাবসা পেতে বসেছে। ঠগবাজদের ব্যবসায়ের আসল উদ্দেশ্য মানুষ বুঝে গেছে। সত্য এবং সুন্দর বলতে এখন আর কিছু বাকি নেই। স্বাধীনতার এতবছর পরেও এই তালিকা প্রকাশেরও উদ্দেশ্য অব্যশই সৎ নয়।
স্বাধীনতার পর শেখমুজিবের কেবিনেটে ডেডিকেটেড মুক্তিযোদ্ধাদের স্থান হয়নি, স্থান হয়েছে চোর চামারদের মোস্তাকের মতো লোকদের। একটা দেশ চলবে চৌকস সব মেধাবীদের দিয়ে সেখানে যদি সন্ত্রাসী লুটেরা আর কালো বাজারির দৌড়াত্ব বেড়ে যায় তবে আর নিজের কম্বলটি পাবার কথা নয়। সেই থেকে শুরু আজোবধি দেশ পরিচালনায় মেধাবীদের যুক্ত করা হয়নি। এই কারণেই বোধকরি আমরা জাতিগতভাবে মনুষ্যত্ব হারাতে বসেছি, এই রাজনীতি পুরো জনগোষ্ঠী ও রাষ্টীয়কাঠামোকে বিভেদ, হিংসা ও অবিশ্বাসী করে তুলেছে! আফসোস দায়িত্বশীলদের কথা আর আচারন আজ পাড়ার মাস্তানদের চাইতে নিন্মস্তরে পৌঁছে গেছে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
দিনগুলো মানুষকে উৎসাহিত করছে না; কারণ, সরকার, প্রশাসন ও দলের লোকেরা দায়সারার মতো দিন গুলো পালন করছে; সেটা একটা দিক, আর দিন গুলো নিয়ে কটুক্তি, সেটা আরেকটা দিক।
২৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮
বঙ্গদুলাল বলেছেন: স্যার, আপনার দৃঢ়তা আমাকে মুগ্ধ করে, ভাবায়।এজন্যই আপনার সব লেখা পড়ার চেষ্টা করি।আপনি বাস্তবতায় বিশ্বাসী মানুষ।মাঝে মাঝে স্রষ্টার প্রতি আপনার অভিমান দেখে মনে হয়ে,এই বুঝি স্রষ্টা ব্লগে এসে আপনার রিপ্লাই দিবেন !হা হা হা।জীবনে কোন কঠিন পরিস্থিতি আসলে আপনাকে মিস করি।আপনার অধিকাংশ কমেন্ট স্মৃতিপটে গেঁথে আছে আমার।যেসব বিষয়ে দ্বিমত ঐসব আপনি জানেন বলে মনে হয়।জীবনে কোনদিন সফল হলে আপনার সাথে দেখা করার ইচ্ছা আছে।আবেগের তাড়নায় বলে ফেললাম।আপনার লেখায় সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা, ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন চাই বেশী বেশী (বিশেষ করে জেনারেল ইবরাহিম,জেনারেল জিয়া, খালেদ মোশাররফ, কর্ণেল অলি,এম এ জি ওসমানী, কর্ণেল তাহের,এম এ জলিল,শফিউল্লাহ,শাফায়াত জামিল,মীর শওকত আলী,জেনারেল মঞ্জুর,এরশাদ,এটি এম হায়দার,হুদা.... )।বাংলাদেশের অধিকাংশ রাইটার পক্ষপাত দুষ্ট মনে হয় তাই।আপনার মূল্যায়ন আমার ভাল লাগে। সবার সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি দীর্ঘজীবী হোন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি সফল হোন, এই কামনা রলো। আমি চেষ্টা করবো আমার ভাবনাগুলো প্রকাশ করতে।
৩০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
যুগ যুগ ধরে পায়ে গোলামীর শেকল পড়ে, পরের কামলা খেটে খাওয়া মানুষগুলো যখন অনায়াসেই গোলামী থেকে ছুটকারা পেয়ে যায় তখন হাভাতের মতোই গোগ্রাসে সবকিছুই গিলতে থাকে। আর কোনটা রেখে কোনটা গিলবে এই তাড়াহুড়োয় সব কাজই লেজে গোবরে করে ফেলে।
আমাদের অবস্থাও তাই, আমাদের মানসিকতারই প্রতিফলন। ।
যে রক্ত শত শত বছরের গোলামীর স্রোত ধারন করে আছে সে রক্ত সহজে পরিষ্কার হওয়ার নয়। বাঙালীর হোল ব্লাড ট্রান্সফিউশান না হলে এইরকম সুযোগ সন্ধানী সব চরিত্র থেকে দিন দিন আগাছার মতো বাড়বেই।
পরের গোলামী করতে করতে আমরা নিজেদের আত্মমর্যাদাটুকু পর্যন্ত ভুলে গেছি।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষকে শিক্ষিত করেনি; ফলে মানুষ নিজকে ও নিজ জাতিকে মুল্যায়ন করছে না; আবার নিজের জাতীকে সন্মান করছে না, তাই তাদেরকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করেছে, ভয়ংকর একটা বৃত্ত
৩১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
দুঃখিত, এই লাইনটির - " বাঙালীর হোল ব্লাড ট্রান্সফিউশান না হলে এইরকম সুযোগ সন্ধানী সব চরিত্র থেকে দিন দিন আগাছার মতো বাড়বেই।" থেকে শব্দটি বাদ দিয়ে এমন হবে ----
"বাঙালীর হোল ব্লাড ট্রান্সফিউশান না হলে এইরকম সুযোগ সন্ধানী সব চরিত্র দিন দিন আগাছার মতো বাড়বেই।"
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এদের সংখ্যা বাড়ছে, এরা আধুনিক টেকনোলোজীও ব্যবহার করছে
৩২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
জিয়াউর রহমানের আমলে কারফিউ জারি গতো ১০-১৫ দিন পর পর আপনার কি মনে আছে দেশে কি অবস্থা হতো তখন? আমরা ভয়ে বাসা থেকে বার হওয়া বন্ধ করে দিতাম। কারণ ১৯৭১ এর মিলিটারি ট্রাক আর মিলিটারি ভয় ১৯৮০ পর্যন্ত যায়নি। সত্যি বলেছেন বাংলার মানুষ মিলিটারি ভয় পেন্টে পস্রাব করে দেওয়ার মতোই অবস্থা ছিলো।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি দেশে ছিলাম না; তবে, বিবিসি দেখছিলাম; জিয়া ভয়াভ কান্ড করেছিলো; নিজে মরার জন্য রাস্তা গড়ছিলো
৩৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৪
মেঘলা আকাশ বিষন্ন মন বলেছেন: জয় টরামপ
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেভাবে পারেন, বিষন্নতা কমান, এতে আমরা কিছু মনে করবো না।
৩৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪২
পুলক ঢালী বলেছেন: '৭৫ সালের বাংগালী মিলিটারীকে সামনে দেখলে, আপনি প্যান্টে প্রস্রাব করে দিতেন।
হা হা হা ঠিক বলেছেন। পাকি মিলিটারী দেখে মৃত্যুভয়ে আক্রান্ত হতাম। মুক্তিযোদ্ধা দেখলে সারা শরীরে একটা আনন্দের শিহরন বয়ে যেতো। ৭৫ এর পরে মিলিটারী দেখলে হাটু কাঁপতো । আপারেশন ক্লীন হার্টের সময় আমাদের বাস চেক করার জন্য যখন মিলিটারী গাড়ীতে উঠেছিল তখন তাদের কমান্ডিং অফিসারের চেহারা দেখে মনে হয়েছে তিনি চাইলেই আমাদের সবাইকে মেরে ফেলতে পারেন নেহাত দয়াপরবশ হয়ে আমাদের ছেড়ে দিচ্ছেন। তখন বাসের সিট ভিজিয়ে ফেলার যোগাড় হয়েছিল।
গতকাল এই পোষ্টের ২৭ নম্বরে যে মন্তব্য করেছিলাম আজ প্রথম আলোতে মুক্তিযোদ্ধু বিষয়ক মন্ত্রনালের বক্তব্যে হুবহু তার প্রতিফলন দেখে মনে হচ্ছে ওরা আপনার পোষ্ট পড়ে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার পোষ্ট আওয়ামী লীগের এমপি মাঝে মাঝে পড়তেন, এখন পড়েন না; বাংগালীরা ব্লগিং 'এর গুরুত্ব কম বুঝেন
৩৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬
পুলক ঢালী বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধু বিষয়ক মন্ত্রনালের
দুঃখীত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বুঝেছি, ঠিক আছে
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: রাজাকারের তালিকায় জায়গা পাবার জন্যে একজন মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্র হাতে দেশ স্বাধীন করতে যাননি। তালিকা করার মুরোদ না থাকলে না করেন, কিন্ত বিজয় দিবসের প্রাক্কালে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করার অধিকার আপনাদের কে দিয়েছে?