নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ইমপিচ করার জন্য কংগ্রেসের বৈঠক চলছে

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০



১। **** আমেরিকান সময় বুধবার, সন্ধ্যা ৮:০৫ টায় ভোট নেয়া শুরু হয়েছে ( ১ম আর্টিক্যাল) ; ২১৬ ভোটের দরকার, আরো ৭ মিনিট আছে ১৮৪ ভোট পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। *****

২। ***** আমেরিকান সময় বুধবার, সন্ধ্যা ৮:২৪ টা, ১ম আর্টিক্যালে "ইমপিচ" হয়ে গেছে ******

৩। **** আমেরিকান সময় বুধবার, সন্ধ্যা ৮:৩৫ টায় ভোট নেয়া শুরু হয়েছে ( ২য় আর্টিক্যাল) ; ২১৬ ভোটের দরকার, আরো ৩ মিনিট আছে ১৯৪ ভোট পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। *****

৪। ***** আমেরিকান সময় বুধবার, সন্ধ্যা ৮:৪০ টা, ২য় আর্টিক্যালে "ইমপিচ" হয়ে গেছে ******

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ইমপিচ করার জন্য আমেরিকান কংগ্রেসের লোয়ার হাউস, হাউজ অব রিপ্রেন্টেটিভস'এর বৈঠক বসছে আজ সকাল ৯টায়। ক্যাপিটেল হিলে, কংগ্রেসের হলে লোকজন জমা হয়ে গেছে ইতিমধ্যে; আজকের বৈঠকের শুরু করবে জুডিসিয়ারী কমিটি, এরপর দায়িত্ব চলে যাবে স্পীকার নেনসী পলোসীর কাছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিপক্ষে ২ টি আর্টিক্যাল অব ইমপিচমেন্ট(অভিযোগ) আনা হয়েছে। প্রথমে ২ দলের কংগ্রেসম্যানরা(এমপি) "আর্টিক্যাল অব ইমপিচমেন্ট" অনুসারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পক্ষে ও বিপক্ষে বক্তব্য রাখবেন। ঠিক কতজন বক্তব্য রাখবেন সেটা আমি জানি না; তবে, গতকাল বক্তব্যের বিষয়, সময় ও তর্ক বিতর্ক করার নিয়ম কানুন ঠিক করে দিয়েছে জুডিসিয়ারী কমিটি।

আর্টিকেলস অব ইমপিচমেন্টে ২ টি অভিযোগ থাকছে: (১) প্রেসিডেন্ট নিজের সুবিধার জন্য রাস্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে (ট্রাম্প টেলিফোনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে বলেছে, ডেমোক্রেটদের সম্ভাব্য প্রেসিডেন্সিয়াল কেন্ডিডেট, আগের ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইনেডেনের ছেলের কর্মকান্ডের ইনভেস্টিগেশন করার জন্য, ইহা একজন আমেরিকান নাগরিকের বিপক্ষে প্রেসেডেন্টের হস্তক্ষেপ) (২) প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কংগ্রেসের কাজে বাধার সৃষ্টি করেছে (কংগ্রেস যখন ট্রাম্পের কার্যকলাপ সম্পর্কে ইনভেস্টিগেশন করছিলো, ট্রাম্প অসহযোগীতা করেছ)।

হাউজ অব রিপ্রেন্টেটিভস'এ উভয় পক্ষের বক্তব্য, তর্ক বিতর্কের পর ভোট হবে; অভিযোগের পক্ষে/বিপক্ষে ভোট দেবে কংগ্রেসম্যানরা। হাউজ অব রিপ্রেন্টেটিভস'এ বেমোক্রেটদের সংখ্যা হচ্ছে: ২৩৩ জন, আর রিপাবলিকান হচ্ছে, ১৯৭ জন; বুঝা যাচ্ছে যে, ভোটে প্রসেডেন্ট ট্রাম্প ইমপিচ হবে, অভিযুক্ত হবে। তবে, এদের ভোটে প্রেসিডেন্ট পদ হারাবে না।

হাউজ অব রিপ্রেন্টেটিভস'এ প্রেসিডেন্ট ইমপিচ হয়ে গেলে, উহা আগামী সপ্তাহের মাজে "সিনেটে"(আপার হাউজ) যাবে; সেখানে ভোট যদি ট্রাম্পের বিপক্ষে যায়, প্রেসিডেন্ট পদ হারাবে। কিন্তু ওখানে রিপাবলিকানদের সংখ্যা বেশী; সিনেটে রিপাবলিকান হচ্ছে, ৫৩ জন, ও ডেমোক্রেট হচ্ছে ৪৭ জন। বুঝা যাচ্ছে, ট্রাম্পের পদ হারানোর সম্ভাবনা নেই। এই কারণে, এখনো ট্রাম্পের গলা শক্ত; গতকাল স্পীকারকে ভৎসনা করে ১ চিঠি লিখেছে ট্রাম্প।

প্রেসিডেন্টকে ইমপিচ করে ক্ষমতাচ্যুত করতে হলে ৬৭ জনের ভোটের দরকার হবে সিনেটে, যা ডেমোক্রেটদের নেই বলেই মনে হয়; অর্থাৎ ক্ষমতাচ্যুত না হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৯০ ভাগ। ডেমোক্রেটদের আশা, রাজনীতিবিদরা ট্রাম্পের বিপক্ষে এক হবে; কারণ, ট্রাম্প আমেরিকান রাজনীতির বরপুত্র নন, এবং তিনি সেই কারণেই গতবার জয়ী হয়েছেন, মানুষ রাজনীতিবিদদের শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন।

অভিযোগ যাই হোক, ট্রাম্প কিন্তু এখনো শক্তমুখে কথা বলছে; সে গতকালের চিঠিতে স্পীকার ও ডেমোক্রেটদে 'অকাজ' করার জন্য দোষী করেছে।

ডেমোক্রেটরা নিশ্চয় ভেবেচিন্তেই ইমপিচ শুরু করছে; কিন্তু তারপরও মনে হচ্ছে, তারা অকারণ রিস্ক নিচ্ছে, ইমপিচ হলেও, সে ক্ষমতায় থেকে যাবে, বরং এতে ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা বেড়ে যেতে পারে। ট্রাম্পকে ক্ষমতাচ্যুত করতে না পারলে, সে সব অভিযোগের বিপক্ষে যুক্তি দাঁড়া করবে, আগামী ভোটের প্রচারণা তার পক্ষে যাবে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের সদস্যরা ইউক্রেন কেলেঙ্কারি নিয়ে
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইমপিচ করার পক্ষে রায় দিয়েছেন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার
ডেমোক্র্যাট দল নিয়ন্ত্রিত প্রতিনিধি পরিষদে এ সংক্রান্ত ভোটাভুটিতে ২৩২ সদস্য ট্রাম্পকে
ইমপিচ করার পক্ষে এবং ১৯৬ সদস্য বিপক্ষে ভোট দেন। খবর বিবিসির।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি যাতে
আবার নির্বাচিত হতে পারেন সেজন্য বিদেশি সাহায্য চেয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে
তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমিরি জেলিনস্কির ওপর চাপ সৃষ্টি করেন যে,
ডেমোক্র্যাট দলের সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জো বাইডেন এবং তার ছেলের দুর্নীতির
বিরুদ্ধে তদন্ত করতে হবে। তা নাহলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা
দেয়া বন্ধ করে দেবেন।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোথায়ও সামান্য ভুল আছে, ওটা আসল ভোট ময়, "মোশানের উপর" ভোট; যেই ভোটের কথা বলছেন, সেটা "ইমপিচমেন্ট প্রসেস স্হগিত" চাওয়ার কারণে ভোট হয়েছিলো; রিপাবলিকানদের পক্ষ থেকে ইমপিছমেন্ট প্রসেস স্হগিত করার অনুরোধ করা হয়েছিলো; সেটার উপর ভোট হয়েছে, স্হগিত করা হয়নি।

এখন বৈঠক শুরু হয়েছে, ৬ ঘন্টা পক্ষে বিপক্ষে কথার পর ইমপিচমেন্ট ভোট হবে।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মিখাইল গর্বাচভ যেমন আমিকার বড় দালাল ছিল, সে তুলনায় ট্রাম্প রাশিয়ার দালাল। তবে ছোট দালাল।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গার্ভাচভ যদি আমেরিকার দলাল হতেন, তিনি রাশিয়া ফেরত যেতে পারতেন না, উনাকে টুকরা টুকরা করে ফেলতো রাশিয়ানরা; ট্রাম্পও দালাল নয়, তার কোন কিছুর অভাব নেই; সে রাজনীতিবিদ নয়, তার মাথায় যা আসছে, তাই করছে; তবে, আমেরিকার স্বার্থের বিপক্ষে এখনো কিছু করেনি।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প আবার ও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন ।
এতে কোন সন্দেহ নেই।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, সুযোগ বাড়ছে। বিগত ডিবেইটগুলোতে, জো বাইডেনকে ডোমোরাই আহত করে ফেলেছে

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১২

জাহিদ হাসান বলেছেন:

এটা তো ট্রাম্পের বিরাট সফলতা । হ

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমারও তাই যমনে হচ্ছে

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পিচ্চিবেলা পত্রিকায় পড়েছি, গর্বাচভ আম্রিকায় পড়ালেখা করেছেন। আমরিকার স্বার্থ রক্ষায় গ্লাসনস্ত নামের এক মূলা দেখিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে খণ্ড বিখণ্ড করেছিলেন। এখন সেইসব তথ্য আছে কিনা জানা নেই।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গর্ভাচভ কানাডায় "কৃষির উপর" কোর্স করেছিলেন ও ট্রেনিং নিয়েছিলেন; উনি সোভিয়েত অর্থনীতির স্হবিরতা কাটানোর জন্য সীমকিত আকারে ব্যক্তিগত ব্যবসা বাণিজ্যের প্রস্তাব করেছিলেন, সাথে সাথে কম্যুনিষ্ট পার্টিতে গণতন্ত্রের প্রচলন করতে চেয়েছিলেন; কিন্তু রাশিয়ান কম্যুনিষ্ট (রিপাবলিক অব রাশা) পার্টি সোভিয়েত ভেংগে দেয়ার পক্ষে ছিলো।

৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: দিন শেষে মনে হয় ট্রাম্প লোকটা খারাপ না। একটু বোকা বোকা।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সে রাজনীতিবিদ নন, সেজন্যই গতবার সে ভোট পেয়েছে; আমেরিকানরা রাজনীতিবিদদের মুখে লাথি মেরেছে

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমার কাছে বিচিত্র কারণে ট্রাম্পকে ভালো লাগে। কি কারণে ভালো লাগে তা নিয়ে চিন্তা করছি, জানতে পারলে অবস্যই জানাবো। ট্রাম্পের জয় নিশ্চিত হোক এই কামনা করছি। একটি মিল পেয়েছি আপাতত ট্রাম্পও সাদা চুলের মানুুষ - আমিও! - মিলে গেলো।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প কাজে কর্মে সাদাদের উপর বেশী আস্হা রাখে; তার বিশ্বাস, এশিয়ান, আফ্রিকান ও দক্ষিণ আমেরিকানরা অসৎ

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মঝাদার এই মহা রাস্ট্রিয় ইমপিচ নাটকের আপডেট জানালে খুশী হব।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন কংগ্রেসম্যানরা বক্তব্য রাখছেন; গড় সময় ২ মিনিট। ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকানরা ট্রাম্পের উপর বিপরিতমুখী ধারণা দিচ্ছেন; বিকেল ৪টার পর ভোট হবে মনে হচ্ছে। ভোটে ট্রাম্প ইমপিচড হবে।

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ট্রাম্পকে ঠ্যাকানোর মত কোন নেতা দেখা যাচ্ছে না।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জো বাইডেন হয়তো প্রতিযোগীতা করতে পারতো; কিন্তু কামিলা হ্যারিসের আক্রমণে ও নিজের ছেলের কান্ডে সে আহত হয়ে গেছে।

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৫

রাকু হাসান বলেছেন:

উত্তর আপনিই দিয়ে রাখছেন । ট্রাম্প জানে ওদের দৌড় কতদূর । ট্রাম্প যুগ মার্কিনদের মাস্তানি কমিয়েছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প খুব একটা পপুলার নন, কিন্তু ভোটে ওকে পরাজিত করা সহজ হবে না।

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৯

সোহানী বলেছেন: ঠিক আমারো একই কথা। ডেমোক্রেটরা কেন এ নির্বাচনের আগে এরকম একটা বাজে ঝুঁকি নিলো। তারা ভালো করেই জানে তাকে সরানো সম্ভব নয়। যে আশা তারা করছে তা বাস্তবতায় সম্ভব নয়। তবে এ ও ঠিক তারা ট্রাম্পের অপরাধ দেশবাসীর সামনে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে চাচ্ছে। অবশ্য তার অপরাধ নেই কোথায়..... ?? অন্য কিছু যাই হোক নিজের মেয়ে আর মেয়ের জামাইকে রাষ্ট্রের টাকায় মাথায় নিয়ে বসে আছে সে বড়ই দৃষ্টিকটু।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ডেমোরা ইমপিচ করবো ইমপিচ করবো, বলে বলে আটকে গেছে; ওরা ভুল করেছে। মানুষ রাজনীতিবিদদের উপর আস্হা হারায়েছে; ট্রাম্প বলবে, ওরা আমাকে সরাতে পারেনি, তারা দেশ চালাতে পারবে না।

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২০

রাশিয়া বলেছেন: ট্রাম্পের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা ক্ষমতায় আরোহণের তিন বছর পার হয়ে গেলেও তিনি কোন মুসলিম দেশে সামরিক আক্রমণ করতে পারেননি। তবে সিনেট কিভাবে ইম্পিচমেন্ট কার্যকর করবে বোঝা যাচ্ছেনা। সেখানে তো রিপাবলিকানরাই মেজরিটি। তারা নিজেদের পায়ে কেন কুড়াল মারবে?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সিনিটে ট্রাম্প জয়ী হবে, অর্থাৎ সে পদে থেকে যাচ্ছে!
সে ২য় বার এলে, ইরান আক্রমণ করবে; কিংবা ইরানকে বদলে যেতে হবে।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২২

কাতিআশা বলেছেন: কত ভক্ত সবাই এখানে ট্রাম্পের!..আমেরিকার আসল সৌন্দর্য্য, সেই ডেমোক্র্যসী নস্ট হয়ে গেল এই লোকটার জন্য, ..মানুষের মধ্য ভেদাভেদ, নয়া রেসিজমের স্রস্টা এই লোককে ভালবাসার লোকের অভাব নেই এই ব্লগে--বুঝেই হোক, আর না বুঝেই হোক মন্তব্য করতেই হবে যেন!

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ আমেরিকার রাজনীতি অনুসরণ করার চেষ্টা করছেন; ট্রাম্প ভোটে প্রেসিডেন্ট হয়েছে, ঢাকার লোকেরা ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট বানায়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.