নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইরান প্রতিশোধ, প্রতিশোধ করছে; ট্রাম্প ইরানের অভ্যন্তরে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৩



বাগদাদে নিহত ইরানী সন্ত্রাসী জেনারেলের ২ মেয়ে ইরানের বড় শয়তানের (ইরানের সুপ্রীম লিডার) কাছে প্রতিশোধ চেয়েছে; বড় শয়তান বলেছে, ইরানের সবাই প্রতিশোধ চায়। আসলে, ইরানের সবাই এই সন্ত্রাসীর জন্য প্রতিশোধ চাওয়ার কথা নয়, ইরানীরা হাজার বছরের জ্ঞানের ধারক ও বাহক ছিলো: ওমর খৈয়াম, শেখ সাদী, কবি ফেরডৌসী, হাফিজদের মতো হাজার গুণীরা জন্ম নিয়েছেন ইরানের মাটিতে।

ফানাটিক ইরানীরা প্রতিশোধ প্রতিশোধ করে চীৎকার দিচ্ছে; আসলে, চীৎকার না দিয়ে, যা ঘটেছে সেটাকে ভালোভাবে বুঝার দরকার আছে: তারা এক শক্ত আমেরিকান প্রেসিডেন্টের সময় পার করছে, বেশী এদিক ওদিক করলে, ভয়ংকর কিছু ঘটবে, তাদের কোন রিফাইনারী থাকবে না, এমন কি ছোটখাট ২/১টা সোনালী ডিম পড়তে পারে ইরানে।

ইরানের সরকারের উপর ২টি শয়তানী শক্তি বসে আছে: ১টা হলো সুপ্রীম লীডার, ইহা ধর্মীয় মানুষ; এসব ধর্মীয় মানুষের জ্ঞান সাধারণ রাজনীতিবিদদের থেকে সব সময় কম; ২য় শয়তান হচ্ছে, ইসলামিক রেভিউলুশনারী গার্ড, ইহা তেলের পয়সা খরচ করে শিয়া সন্ত্রাস রপ্তানী করেছে সিরিয়া, লেবানন, ইরাক, ইয়েমেন ও গাজাতে। ইরানে বেকার আছে, মানুষ নিজের বেতনে চলতে পারে না; কিন্তু হেজবুল্লার ১ জন সদস্য কাজ না করে লেবাননে, ইরানী বেতনে পরিবার নিয়ে আরামে থাকছে।

ইরানের সন্ত্রাস চলে আসছে ৪০ বছর; তারা তাদের সন্ত্রাসকে শীর্ষে নেয়ার জন্য এটম বোমা তৈরি করতে চায়; বেশীরভাগ ইরানী এই ব্যাপারে পাগলের মতো হতাশ, তাদের এটম বোমা খুবই দরকার। কিন্তু এটম বোমা মারার সুইস কার কাছে থাকবে? বেকুব সুপ্রীম লিডারের কাছে?

বারাক ওবামার সরকার ১০ বছর পর, ২টি এটম বোমা তৈরি করার অনুমতি দিয়ে ইরানের সাথে একটা সন্ধি করেছিলো; কিন্তু ট্রাম্প মানুষকে বলেছে যে, ইরানের ধর্মীয় গুরুর হাতে এটম বোমা দেয়া যাবে না, উহা ডামী পাগল। ইরান হয়তো আর কোনদিন এটম বোমা দেখবে না; পাগলামী করলে উহাকে আকাশ থেকে ইরানের মাটিতে পড়তে দেখবে মাত্র; ট্রাম্প আবার প্রেসিডেন্ট হলে, এবং ইরানী লোকেরা মাথা না খাটালে, আগামী ৫ বছরে ইরান হয়তো সব হারাতে পারে; সোলেমানী হত্যা একটা হুশিয়ারী মাত্র।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০০

রাজীব নুর বলেছেন: মার্কিন নাগরিকদের অবিলম্বে ইরাক ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে বাগদাদের মার্কিন দূতাবাস।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানের জ্ঞানীরা হয়তো ট্রাম্পকে বুঝবে, ও ইরানকে রক্ষা করবে। প্রতিশোধ তো দুরের কথা, শিয়া মিলিশিয়া সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে, না হয়, একটা রিফাইনারীও থাকবে না।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৯

ইউসুফ হাওলাদার শাওন বলেছেন: জানি না কী হচ্ছে, বা কী হবে তবে বিষয়টি একবার জটিল হলে সমগ্র বিশ্বের জন্য কোন সুখবর হবে বলে মনে হচ্ছে না,
অতঃপর আরেকটি যুদ্ধ দেখবে সমগ্র জাতি, সেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে রূপ নিতেও পারে

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানের জন্য কেহ ৩য় বিশ্বযুদ্ধ করতে যাবে না; কোন আমেরিকানের গায়ে হাত তুললে, ট্রাম্প রিফাইনারীগুলো উড়িয়ে দেবে।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকানদের সাথে কেউ পারবে না। ওরা বুদ্ধিমান। ওরা আলোতে আছে। ধর্মীয় গোড়ামি ওদের নেই।
মধ্য প্রাচ্যের দেশ গুলো ধর্মভিরু। এই আকরনে তারা বারবার মার খাবে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানীদের সরকারের উপরে এক ডামী শয়তানকে বসায়ে দিয়েছে, নাম দিয়েছে "সুপ্রীম লিডার"; এই শয়তান শিয়া সন্ত্রাসের গুরু; একটু এদিক ওদিক করলে, ট্রাম্প সব রিফাইনারী গুড়িয়ে দেবে।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২০

ধূসর গাঙচিল বলেছেন: আপনি ইরানের উপর বেশ বিরক্ত মনে হচ্ছে ! তবে সন্দেহ নেই, ইরান সরকার বেশ অপ্রথাগত, গোঁড়া এবং একগুঁয়ে। পরের চালটা ভেবে-চিন্তেই দেয়া উচিত ইরানের। দেশ ও জনগণের নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ-ই মুখ্য হওয়া উচিত, শত্রুকে সমুচিত জবাব অনেকভাবেই দেয়া যায়। মুসলিম-প্রধান দেশের সরকারগুলোতে জ্ঞানী মানুষ ও ভালো কূটনীতিকের অভাব আছে বলে মনে হয়।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানীরা সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেন, লেবানন ও প্যালেষ্টাইনে মিলিশিয়া বাহিনী গঠন করে, এসব দেশকে পংগু করে দিয়েছে।

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২০

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: সঠিক বিশ্লেষণ। ইরানকে টাল সামলে ধীর স্থীরভাবে চাল দিতে হবে। কিন্তু ইরান তো এখন ৬৪ শতাংশ শিয়া অধ্যুষিত ইরাককেও এখন নিজের দেশ মনে করে। ইরাক তো হামলার নিন্দা জানিয়েছে। কারণ শিয়া জনগণ রাস্তায় নেমেছে। তারা চায়, ইরাক থেকৈ আমেরিকার সৈন্য প্রত্যাহার। ইরাক সংসদের অধিবেশন ডেকেছে। দেখা যাক কী হয়।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরাক থেকে আমেরিকান সৈন্য তুলে নেয়ার দরকার; তার আগে, সর্বদলীয় একটা সরকার গঠন করে, শিয়া, সুন্নী ও কুর্দদের সমান অধিকার প্রতিষ্টার ব্যবসহা করার দরকার, এবং কেহ যদি ইরাক ভাংগার চেষ্টা করে, তাদেরকে দেশ থেকে বিতাড়নের শর্ত আরোপ করার দরকার।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বুঝতে পেরেছি সব। সব বুঝতে পেরেছি।

১। জ্বালানি তেলের দাম দফায় দফায় বাড়বে।
২। ডলারের দাম বাড়বে।
৩। স্বর্ণের দাম বাড়বে।
৪। ইরানী ইরাকী কুর্দি মুর্দির সাথে সাধারণ মানুষ মরবে, বাচ্চা গুলো অনাথ হবে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইরান গত ১ বছর লাফায়েছে, এটা ইরানের প্রতি হুশিয়ারী; ইরানকে বুঝতে হবে, ট্রাম্প খোদাকেও ভয় পায় না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


তেলের দাম বাড়বে না; সোনার দাম কিছুটা বেড়েছে, উহা কমে যাবে, ডলার সস্তা করার জন্য আমেরিকান ব্যবসায়ীরা অনেক চাপে রেখেছে ফেডারেল ব্যাংকে।

ইরান ভুল করলে, সব রিফাইনারী উড়িয়ে দেবে।

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: সোলেমান কে হত্যা, ইরানের জন্য একটা সংকেত। কথা সত্য।
তবে ইরানের তেলের পয়সায় বিভিন্ন দেশের যোদ্ধাদের না পুশলে কিংবা, অস্ত্র না বানালে ইরান আরো অনেক আগেই আক্রমনের শিকার হত। এবং ইরানের তেলের পয়সা মার্কিনিরা পেত, যেমন আগে ইংরেজরা লুট করেছে।
অবস্থা হচ্ছে ইরান এক কুট চালে পরে গেছে। প্রতিশোধ নেয়ার ক্ষমতা নেই আবার কিছু না করে চুপ করে বেসে থাকার উপায় নেই। এতে তার মিত্ররা ইরানের উপর আস্থা হারাতে পারে।
পরিস্থিতি ইরান কিভাবে সামাল দেয় সেটাই দেখার বিষয়।
এ পর্যন্ত মোল্লারা যে রাজনীতি দেখিয়েছে তা হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। মার্কিন অবরোধ সত্বেও পুরো আরবে তাদের প্রভাব সৃষ্টি হয়েছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকান সরকার কোন দেশ থেকে বিনা পয়সায় তেল নিতে পারার মতো কোন সিষ্টেম আমেরিকায় কখনো ছিলো না; আমেরিকা সম্পর্কে আপনাদের ভুল ধারণা আছে।

শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সম্পদের কারণে ইরান একটি গুরুত্বপুর্ণ জাতি ছিল; মোল্লারা উহাকে পাকিস্তান, আফগানিস্তানের কাছাকাছি নিয়ে এসেছে; ট্রাম্পের যুগে মাথা নাড়লে, ইহা মরুভুমিতে পরিণত হবে।

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: আমারিকা বিনা পয়সায় তেল নেয় না, উহা কম্পানি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটি রাষ্ট্র।
সেখানে তেল সোধনাগার গুলো গুড়িয়ে দেয়ার পর আমেরিকান কম্পানিগুলো তা আবার বানাবে এবং সেখানে ব্যবসা করবে।
অবকাঠামো ব্যবসায় আমেরিকান কম্পানি গুলো মুনাফা নেবে।
ইরান সরকার যুগের পর যুগ সেই ঋন শোধ করবে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



তা সঠিক, তেলের সকল ইনফাষ্ট্রাকচার শুধুমাত্র আমেরিকানরা সঠিকভাবে বানাতে জানে; ইরান যদি তেলের ইনফ্রাষ্টাকচার হারায়, আমেরিকা উহা সহজে ঠিক করতে যাবে না; চীন, রাশিয়া সেসব করবে।

তাই ইরানকে "শিয়া বিপ্লব" বন্ধ করে, মোল্লাদের বিদায় করে, ভালো মানুষের মতো জীবন যাপন করতে হবে।

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: অস্থিতিশীল আরব ও ব্যর্থ আরব সরকার গুলোই ইরানী বিপ্লব রপ্তানীর প্রধান কারন। যার প্রধান কারন পৃষ্ঠপোষক যুক্তরাষ্ট্র।
স্থিতিশীল মধ্যপ্রাচ্যই পারে ইরানকে শিয়া বিপ্লব রপ্নানী থেকে বিরত রাখতে।
অস্থিতিশীলতা ইরানকে বিপ্লব রপ্তানীতে উতসাহ দেবে নিজের অস্তিত্ব টিকিইয়ে রাখতে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু মুসলিম জাতি ও শিয়া সন্ত্রাসীরা আধুনিক বিশ্ব থেকে পেছনে পড়ে গেছে, কিন্তু সম্পদের মালিক হয়ে, নিজ দেশে ও অন্য দেশে সন্ত্রাস রপ্তানী করছে।

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ট্রাম্প আজ বলেছে ইরানের ৫২টি স্থাপনায় টার্গেট করা আছে। সম্ভবত বেশিরভাগই রিফাইনারি ও পাওয়ার হাউজ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প রিফাইনারী, অয়েল ফিল্ড, এয়ারফোর্স ও পারস্য উপসাগরের নেভী উড়িয়ে দেবে।

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যুদ্ধ নয় শান্তি চাই।
যুদ্ধ কোনো দেশ বা জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে আনে না। মানুষ যেমন একা বসবাস করতে পারে না, ঠিক তেমনি একটি দেশও কখনো একা চলতে পারে না। বলা যায় এই বিশ্বটা একটা সংসার, প্রতিটি দেশ তার সদস্য। পারস্পরিক ভালোবাসা ও সম্প্রীতি বজায় রেখে সবাই দেশ পরিচালনা করবে এটাই সবার কাম্য। আমেরিকার বাড়াবাড়ি তাদের পতন ত্বরান্বিত করবে এটা অবধারিত। একসময় আমেরিকা ছিল ‘অপরিহার্য’, বিশ্বের ‘একমাত্র পরাশক্তি’। তবে সেটা ছিল সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য। এর শুরু হয়েছিল ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর। চূড়ায় পৌঁছায় ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার আগে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইতিহাস জানেন না। তাঁর কোনো ধারণা নেই যে কীভাবে আমেরিকা ‘অপরিহার্য’ হয়ে উঠেছিল। বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি হয়েছিল। তবে মনে হচ্ছে, তাঁর বিশ্বাস ছিল তিনি কূটনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক বিনিয়োগ ছাড়াই সে অবস্থান বজায় রাখতে, এমনকি বাড়াতে পারবেন। ক্ষমতাগ্রহণের পর ট্রাম্প জেরুজালেমে আমেরিকার দূতাবাস প্রতিষ্ঠা, ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তি থেকে সরে আসাসহ নানা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিতর্কিত-সমালোচিত হয়েছেন। বিশ্বজুড়ে আমেরিকার অবস্থান দুর্বল হয়েছে। আমেরিকা যে পতনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তার প্রমাণ হলো পশ্চিম এশিয়ায় বিশেষ করে সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেন, লেবানন ও ফিলিস্তিনে তারা পরাজিত হয়েছে, তাদের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২০ হাজার বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, সেখানে মাদকাসক্ত ও গৃহহীন মানুষের সংখ্যা বেড়েছে এবং ক্ষুধা ও শ্রেণীগত বৈষম্যও বেড়ে চলেছে। আমেরিকা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সামর্থ্য হারিয়েছে এবং বিশ্ব এখন নতুন বিশ্ব ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা করছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকার ঋণ মানে বাংলাদেশ সরকারের মতো ঋণ নয়, ওদের হাতে ঋন শোধ করার মত সম্পদ আছে; বেশীরভাগ ঋণ নিজেদের নাগরিক থেকে "বন্ডের" মাধ্যমে নেয়া; এবং ঋনের ডলার সম্পদ উৎপাদন করছে।

মদ খাওয়া একজন আমেরিকান, দেশ ও জাতির প্রতি বিএনপি জামাত থেকে অধিক নিবেদিত।

১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৮

আমি সাজিদ বলেছেন: সুন্দর গঠনমূলক বিশ্লেষণ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার তাই মনে হচ্ছে

১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: Trump will make America great again!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাম্প একট কৃত্রিম অর্থনীতি গড়েছে, এতে বেশী মানুষ কাজ করছে, বাজারে অনেক টাকা, মানুষের মৌলিক স্হিতিশীলতা কমেছে, অনেক সাদা মানুষ অসাদাদের মতো অসৎ ব্যবসা করছে।

১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ”তুমি কেমন করে গান করো হে গুণি,
আমি অবাক হয়ে শুনি কেবল শুনি।”

স্বচ্ছ দৃষ্ট্রিভঙ্গি।
গুড।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি যা দেখছি, যা বুঝি, সেটা বলছি

১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: আচ্ছা ট্রাম্প উত্তর কোরিয়া আক্রমণ করছে না কেন? কিম উল জং তো কত হম্বিতম্বিই না করছে আম্রিকার বিরুদ্ধে তার পারমানবিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে। এখানে ট্রাম্প চুপ ক্যানো চাদগাজি??

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



উত্তর কোরিয়ার সেনা বাহিনী অনেকটা পাগলের পর্যায়ের; ওরা দ: কোরিয়ার ২/৩ মিলিয়ন ও জাপানের ২/১ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করতে পারবে কয়েক ঘন্টায়; সেজন্য আমেরিকানরা চুপ। আমেরিকা চাচ্ছে, কিমদের ক্ষমতাচ্যুত করতে।

১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মানুষ মরনশীল কিম জং উন হয়তো ১০০ বছর পর থাকবেন না, তবে আমেরিকা ১,০০০ বছরেও উত্তর কোরিয়ার কিছু করতে পারবে না। আর রাশিয়া ছাড় না দিলে আমেরিকা ইরানেরও কিছু করতে পারবে না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


দ: কোরিয়ার বিপক্ষে আমেরিকার কোন সমস্যা নেই; আমেরিকার জন্য ২ কোরিয়ার মানুষ একই। আমেরিকা কিংবা দ: কোরিয়াকে একদিন কিম পরিবারকে সরাতে হবে, ও ২ কোরিয়াকে ১ করতে হবে।

১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৬

নতুন বলেছেন: সামনে নিবাচন আর এখন ট্রাম্প একটু বেকায়দায় পরেছে তাই জনগনকে একটু ব্যস্ত করার জন্যই এই হামলা করা।

বেচারা বলীর পাঠা হইয়া প্রান হারাইলো। বেচারাকে মরার আগে দুনিয়া চিনতো না, তাকে ঘৃনা করতো না এখন তাকে ভিলেন আর হিরো বানাবে মিডিয়া।

ইরানীরা জাতী হিসেবে কোমল সুরে কথা বলা জাতি, এরা কিভাবে আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সাহস পায় বুঝি না। এরা আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাবেনা। কারন এতে ইরাকের মতন পরিনতি হবে তা তারা ভালো করেই জানে।

আমেরিকার অথ`নিতি ভালো না কিন্তু তার পরেও কেন তারা পায়ে পাড়া দিয়ে এই ঝামেলা করতে চাইছে? তাদের দেশের অন্য নেতারা কেন নিষেধ করেছেনা।

আমেরিকা অথ`নিতিক ভাবে দূব`ল হলেই তো চৌনিক সম্রাজ্য শুরুর কাজ শুরু করবে চায়ন।

মেড নি চায়নি সম্রাজ্য দুনিয়ার জন্য ভালো হবেনা। আমাদের দেশের জন্য আরো বেশি খারাপ হবে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প ইহাকে ভোটের পপুলারিটির কাজেও লাগাচ্ছে। সে কংগ্রেসের অনুমতি নেয়নি, সেজন্য প্রতিবাদ হচ্ছে গত ২ দিন। তবে, কাজটা ভালো হয়েছে।

আমেরিকায় গলাকাটা ক্যাপিটেলিজম'এর প্রভাব বেড়েছে ট্রাম্পের সময়; অর্থনীতি আমেরিকার মতো ভালো নয়, বিশ্বের তুলনায় ভালো।

১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আপনি ট্রাম্পের ভক্ত সেটা আমরা জেনেছি আগেই। যাই বলুন মধ্যপ্রাচ্য হল একটা গোলকধাঁধা! যেই হাত দেয় তার হাতই পুড়ে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যার সময়, আমেরিকাকে বিশ্বের সবাই ডাকে, আমেরিকা যায়; আমেরিকা কোথায় নিজে গিয়ে গায়ে পড়ে কিছু করেনি; ওরা শুধু সোস্যালিজমের নাম হ্য করতে পারে না; তারা সোস্যালিষ্ট মনোভাবের লোকদের হত্যা করে অনেক বড় বড় অপরাধ করেছে। ইরানীরা আমেরিকার মতোই ক্যাপিটেলিষ্ট মনোভাবের লোকজন, তবে সন্ত্রাসী মনের মানুষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.