নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইরান ঠিক সাদ্দাম হোসেনের মত নিশ্চিহ্ন হওয়ার মনোভাব দেখাচ্ছে!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২



ইরানের ভয়ংকর এক সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে আমেরিকা; আমেরিকার উচিত ছিলো, একই সাথে বড় শয়তানকেও (সুপ্রীম লিডার) হত্যা করা; এদের হাতে লাখের বেশী ইরাকী, সিরিয়া ও ইয়েমেনের সুন্নীদের রক্ত রয়েছে। ইরানের তেলের পয়সা দিয়ে শিয়া মিলিশিয়া গঠন করে, সিরিয়া, ইয়েমেন ও ইরাককে পংগু দেশে পরিণত করেছে; লেবাননকেও একই অবস্হায় রেখেছিলো ২০/৩০ বছর; এখন লেবাননের বেশীরভাগ হেজবুল্লাহ ইরাকে ও ইয়েমেনে অবস্হান নিয়েছে, লেবানন একটু ভালো আছে; কিন্তু লেবাননে সব সিরিয়ান সুন্নী-মাতা ও তাদের সন্তানেরা আশ্রয় নিয়েছে, এদের স্বামীরা জার্মানীতে রিফিউজী।

ইরানের বড় শয়তান বলেছে যে, তারা আমেরিকান মিলিটারী অবস্হান আক্রমণ করবে; একই কথা বলেছিলো সাদ্দাম; সাদ্দাম কিন্তু আমেরিকানদের হত্যা করেনি: সে কুয়েত দখল করে নিজের বিপদ ডেকে এনেছিলো। কুয়েতে পরাজিত হওয়ার পর, ইরাকী সেনা বাহিনী যদি সাদ্দামকে সরায়ে ফেলতো, ইরাক বেঁচে যেতো।

আজকে সন্ত্রাসী কাশম সোলেমানী নিহত হওয়ার পর, ইরানের মানুষের দাবী করার দরকার ছিলো যে, "সুপ্রীম লিডার"কে সরাও; বড় শয়তানকে সরায়ে ইরানী সরকারকে মোল্লাদের থেকে মুক্ত করার দরকার ছিলো। মরলে বেহেশতে যাবার লোভ দেখায়ে মোল্লারা মানুষকে যুদ্ধের জাহান্নামে পাঠায় সব সময়।

যাক, ইরানের ইসলামিক গার্ড'এ শিয়ালবুদ্ধীর অনেক খারাপ লোকজন আছে, তারা জানে আমেরিকা কি বস্তু ও ইরাকে কি ঘটেছে; তারা হয়তো নিজেদের গদী রক্ষার জন্য আজকে রাস্তায় যুদ্ধ চাচ্ছে, আগামীকাল লেজ গুটায়ে চুপ হয়ে যাবে।

ইরান কখনো "আমেরিকার মুল ভুখন্ড" তাদের জীবনেও দেখবে না; তারা যুদ্ধ শুরু করতে পারে সৌদী ও ইরাকে। ইহার ফলে, সৌদী ও ইরাক ধ্বংস হবে, তবে ইরান নামে নতুন ইরাকের জন্ম হবে, তেলহীন ইরান।

আমেরিকার উচিত, ইরাকে সর্বদলীয় সরকার গঠন করে, সেই সরকারকে রক্ষা করার জন্য ইউএন মিলিটারী রেখে নিজেরা সরে যাওয়া; এতে ইরাক নিজের দায়িত্ব নিজে নেবে, যা হয় হোক, আমেরিকা অকারণে সেখানে যুদ্ধাবস্হায় থাকবে না।

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

খোলা মনের কথা বলেছেন: আপনি এই ব্যাপারে খুব উদ্বিগ্ন মনে হচ্ছে,,, পেশার মেপেছেন তো??? ব্লগ লিখেই মনে হচ্ছে এ সমস্যার সমাধান করে ফেলবেন....

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার পোষ্ট আপনাদের মত প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের কয়েকজন ও পুরানো জেনারেশনের কয়েকজন পড়েন, ইহা ইরান-আমেরিকান যুদ্ধের সুচনা করবে না; আপনাদের মতো মনোভাবের লোকজন বাংলাদেশকে ইরাকে মতো অবস্হানে নিয়ে যেতে পারে।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জুন বলেছেন: আর এই কুয়েত কিন্ত সাদ্দাম আমেরিকার বুদ্ধিতেই আক্রমণ করেছিল বলে জানি।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সম্ভব।
কিন্তু তেল সমৃদ্ধ একটা দেশ চালাতে মগজের দরকার ছিলো; সাদ্দামের মগজ থাকলে, ক্ষমতায় ২৪ বছর থাকতো না; যেমন, শেখ হাসিনার মগজ কাজ করছে না বলেই ৪০ বছর আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকছেন।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

জুন বলেছেন: আপনার কথায় ধরে নিতে পারি মধ্যপ্রাচ্যের সকল দেশের শাসনকর্তারাই মগজহীন। তাই তাদের সরিয়ে দেয়া উচিত। কিন্ত তাহলে ক্ষমতার মসনদে বসবে কে? সেই সব তেলওয়ালা দেশে কি মগজওয়ালা লোকজন আছে চাদগাজি!!
কুয়েতের তেলকূপ গুলো তো খালি চোখেই দেখা যায়, মনে হয় বালতি দিয়েই তোলা যাবে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিডল ইষ্টে সব সমস্যার মুলে ছিলো, সরকার প্রধানেরা ক্ষমতা পেলে গড়ে ৩০ বছর থাকছে।

ওখানে ভোট হলে, ভালো মানুষ ক্ষমতায় আসবে; ওদের প্রচুর মানুষ বিদেশে ভালো পদে চাকুরী করে; ওরা এসব "আয়াতোল্লা মোল্লাদের" কারণে দেশে যেতে পারে না।

কুয়েতের আমীর মানুষকে ছিটেফোটা দিয়ে, মানুষকে খুশী রেখেছে

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইরান ও সৌদি আরব দুই শয়তানই ধ্বংস হবে একদিন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেই পথে যাচ্ছে।
তবে, ইরানের সাধারণ মানুষের সাংস্কৃতিক ও ইতিহাসিক ঐতিহ্য আছে; তাদের উচিত "বড় শয়তানের" পদের বিলোপ ঘটায়ে সরকারকে মুক্ত করা।

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

খোলা মনের কথা বলেছেন: সারা বিশ্বে আম্রিকা সন্ত্রাসী করে বেড়াচ্ছে বৈধভাবে.... সামনে পুতিন, কিম জং এমন কান্ড করলে কি জবাব দিবে হোয়াইট হাউজ? ঠিকই তো কিম জংয়ের কাছে ভেড়া হয়ে বসে আছে....

দুনিয়াতে একমাত্র বুদ্ধিমান ব্যক্তি আপনি, ২০ ঘন্টা লেখাপড়া করে পাশ করেছেন, মাথায় নিউটন আইনস্টানের মত বুদ্ধি....

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু আমেরিকান প্রেসিডেন্টের ভুলে, ও সোভি্যেত ইউনিয়নের ভুক সিদ্ধান্তে কোরিয়ান ফোরিয়ানরা, চীনা মীনারা এটম বোমার অধিকারী হয়েছে। আমেরিকা সন্ত্রাস করে না, তারা বিবিধ জাতির দুষ্টদের সাহায্য করেছে অনেক সময়; তবে, সেসব দিনের অবসান ঘটেছে।

এখন ইরান, উ: কোরিয়া খারাপ কাজ করছে; এটম বোমা খেয়ে জাপানীদের মতো বুদ্ধিমান হবে একদিন।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮

খোলা মনের কথা বলেছেন: মিডল ইষ্টে সব সমস্যার মুলে ছিলো, সরকার প্রধানেরা ক্ষমতা পেলে গড়ে ৩০ বছর থাকছে।

আমাদের পুধান মুন্ত্রীরও তো একই সমস্যা দেখতেছি... বিনা অপজিশন, বিনা ভোটে ২০৪১ সালের ভিশন করে ফেলেছে... এখানেও কি এমন সমস্যা হতে পারে??? আর হলে তার জন্য কি আমার মনোভাবকে দায়ী করবো না অন্য কিছু কে??

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার বাবাকে হত্যা করায়, ও উনাকে হত্যা করতে না পারায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। উনার বাবার হত্যার পক্ষে আপনারও সাপোর্ট আছে?

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫১

একাল-সেকাল বলেছেন: ৬। গতকালের ৭১ জার্নালে ভারমুক্ত ছাত্রলীগের সভাপতি সেক্রেটারি র সাথে আলোচনায় উপস্থাপিকা ফারজানা রূপা মুজিব বর্ষে ভিশন ১০০ বছরের কথা বলেই ফেলেন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছাত্রলীগের ভিশন হচ্ছে, কাজ না করে, চাঁদাবাজি করে সম্পদের মালিক হওয়া

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১২

সোহানাজোহা বলেছেন:




ইরানের উচিত হবে OIC কে নিয়ে আমেরিকার সাথে বৈঠক করা, তাতে জানতে হবে আমেরিকা কি চায়? তেলের জন্য আক্রমণ? তা বিশ্বের কাছে পরিস্কার কার জন্য আমেরিকার সাথে বৈঠক জরুরী।

@খোলা মনের কথা আপনি পোষ্টে বাচ্চাদের মতো অবুঝ মন্তব্য করছেন নাকি আপনি মানুষটা অবুঝ, তাহলে আপনার জন্য তো্ ভাই ব্লগ না। আপনি মোবাইলে পাপজী গেম খেলুন ব্লগিং না। ব্লগে আপনার মন্তব্য আপনাকে হাস্যকর পাত্র হিসেবে তৈরি করছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ১ম দেশ যারা তেলে থেকে বের হয়ে গ্লোবেল ওয়ার্মিং কমাবে; বাকীরা বানরের মতো কলা নিয়ে ব্যস্ত থাকবে।

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই,
প্রকৃতির একটি হিসাব নিকাশ আছে। আমি বিস্বাস করি আমেরিকার দিন শেষ হবে। ক্ষমতার দাপুটে মানুষ হত্যার বিচার প্রকৃতি নেবে। সাদ্দাম গাদ্দাফী মারতে গিয়ে যে পরিমান মানুষকে হত্যা করেছে, যে পরিমান সংসারী মানুষকে রাস্তায় নামিয়ে দিয়েছে, যে পরিমান শিশুকে অনাথ করে দিয়েছে। তার বিচার ভয়ঙ্কর হবার কথা।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাদ্ডামের বেলায়, আমেরিকা বলে কয়ে গেছে; ইরাকী সেনাবাহিনী কেন সাদ্দামকে সরায়ে ইরাক রক্ষা করেনি? আজকে ইরান যা বলছে, সাদ্দাম সেদিন একই কথা বলেছে।

আমেরিকা যদি সরে যায়, বিশ্বের কোন জাতি নেতৃত্ব দেবে?

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সেই প্রাচীন কাল হতে শুরু করে বিশ্বে কেও একক ভাবে কোনদিন নেতৃত্ব দেয়নি । সকল যুগেই পৃথিবীর বিভন্ন অংশে ছিল বিভিন্ন সাম্রাজ্য ও বানরের পিঠা ভাগাভাগি, ছিল শক্তি যার মুল্লুক তার ।
প্রাচীন যুগে মেসোপটেমিয়া এবং সুমেরীয় জাতি, আক্কাদীয় সাম্রাজ্য, ব্যাবিলোনীয় জাতি, ফিনিসীয় জাতি
প্রাচীন মিশরীয় সাম্রাজ্য ,হিব্রু জাতি, আসিরীয় ও হিত্তীয় জাতি,জুদা ও আসিরীয়, মিনোয়ান সভ্যতা,মাইসেনীয় গ্রিস
প্রাচীন চীনসাম্রাজ্য ,প্রাচীন আমেরিকা মহাদেশে দক্ষিণ আমেরিকার নাজকা ও মোচে ,এশিয়ায় পারস্য সাম্রাজ্য,
প্রাচীণ রোমান সাম্রাজ্য , প্রাচীন ভারতে চন্দ্রগুপ্ত ও মৌর্য সাম্রাজ্য,গুপ্ত সাম্রাজ্য, চীনে ছিন সাম্রাজ্য, হান সাম্রাজ্য। মধ্যযুগ বা ধ্রুপদী-উত্তর যুগে বাইজেন্টীয় সাম্রাজ্য, মঙ্গোল সাম্রাজ্য , জাপানে শোগুন সাম্রাজ্য মধ্যপ্রাচ্যে ইসলামী সাম্রাজ্য, সেলজুক তুর্কী জাতি, উসমানীয় তুর্কিদের উত্থান, মধ্য আমেরিকাতে তোলতেক ও আজতেক সাম্রাজ্য, দক্ষিণ আমেরিকার ইনকা সাম্রাজ্য, ভারতে চোলা সাম্রাজ্য, দিল্লীর সুলতান সাম্রাজ্য, তৈমুর লংয়ের রাজ্য বিজয়, আধুনিক যুগের প্রাথমিক পর্বে উসমানীয় ও সাফাভিদ সাম্রাজ্য, রুশ সাম্রাজ্য, বৃটিশ সাম্রাজ্য, আধুনিক যুগের সাম্প্রতিক পর্বে মাঞ্চু চীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উথ্থান ,প্রকাশ্য উপনিবেশবাদের সমাপ্তি, মহাকাশ প্রতিযোগিতা, চীনের পুঁজিবাদের বিকাশ, আধুনিক মধ্যপ্রাচ্য অস্থিরতা ও যুদ্ধ, সন্ত্রাসী আক্রমণ যার ভয়ে দুনিয়া ভীত কত আর বলব ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজতন্ত্রের সময়, বিশ্বে নেতৃত্ব ছিলো বললে ভুল হবে; কারণ, রাজা ও রাজ্য কতদিন থাকবে সেটা ছিল শক্তির উপর, তাদের মানবতার উপর নয়।

আধুনিক রিপাবলিকগুলোতে, যেসব জাতি বুদ্ধিমান, কর্মঠ ও সৎ, তারাই নেতৃত্ব দিচ্ছে। আজকে আছে আমেরিকা ও ইউরোপ; আমেরিকার পর চীনা, ভারত বা রাশিয়ানরা আসতে পারবে না, তাদের মানুষদের ব্যক্তিত্বের অভাব আছে।

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

বেশী বাড় ভালোনা, আমেরিকর
পতন খুব বেশী দূরে নয়। তার
মৃত্যুঘণ্টা শুনতে পাচ্ছেন কি?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরিকার পর, অন্য কোন জাতি বিশ্বকে নেতৃত্ব দেয়ার অবস্হানে নেই।

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২১

হাফিজ রাহমান বলেছেন: গাজী সাহেব! কথা তো ভালোই চলছিলো। মাঝে এসে এ যে বললেন, ‘মরলে বেহেশতে যাবার লোভ দেখায়ে মোল্লারা মানুষকে যুদ্ধের জাহান্নামে পাঠায় সব সময়।’ এর দ্বারা কি বোঝাতে চান আপনি? আরেকটু ক্লিয়ার করবেন কি?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইরান ইরাকের যুদ্ধ চলেছিলো ৮ বছর; কোন বই'এর স্বামী জীবন্ত ছিলো না; ওদেরকে যু্দ্ধে পাঠায়েছে আয়া্তোল্লাহ এই বলে যে, তারা মরলে বেহেশতে যাবে! আপনিও চাইলে হামাসে কিংবা হেজবুল্লায় যোগ দিতে পারেন, বেহেশতে যেতে পারবেন; অনেক বাংগালী মরেছে প্যালেষ্টাইনে, সবাই বেহেশতে আছে।

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: তসলিমা নাসরিন বলেছেন, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও রাষ্ট্র, কোনও জাতি, কোনও সমাজ, কোনও সংস্থা-- সংগঠন, কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোনও আইন, কোনও সামাজিক, বা রাজনৈতিক দল গঠন করা শুধু ভুলই নয়, অন্যায়।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ও ইউরোপে ধর্মভিত্তিক দেশ নেই, আছে একটি সংস্হা, ভ্যটিকান।

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২০

ইউসুফ হাওলাদার শাওন বলেছেন: বড় ইবলিস যদি ইরাকের মতো ভুল করে তাহলে ইরানি জনগণের উচিত হবে তাদের অস্তিত্ব ও সার্বভৌম টিকিয়ে রাখার জন্য বড় ইবলিস ও তাদের কর্মকান্ড এখনই প্রতিহত করা

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সুপ্রীম লীডারের কারণে ইরানের এই অবস্হা, এই শয়তানকে সরানো হবে আমেরিকার আগামী দায়িত্ব

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: কোনো রকম প্রত্যক্ষ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার মতো আগ্রহ বা সক্ষমতা ইরানের নেই, ইরান এখন আবার পরমাণু অস্ত্র তৈরির কাজ শুরু করেছে। এই সময়ে আরেকটি প্রত্যক্ষ যুদ্ধ তার জন্য আত্মঘাতী হবে, এখন দেশের ভেতরে যে সমর্থন সরকার পাচ্ছে, তা যুদ্ধে গিয়ে বেশি দিন ধরে রাখা যাবে না। কিন্তু অবিলম্বে যেটা হবে, সেটা হচ্ছে ইরাকের অভ্যন্তরে ইরান সমর্থিত মিলিশিয়ারা আরও শক্তি ও সমর্থন নিয়েই ইরাকি সরকারের ওপর চাপ দেবে, যেন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে দেওয়া হয়। তার অর্থ হবে ইরাকে মার্কিনদের প্রত্যক্ষ উপস্থিতির অবসান হবে। এর ফলে সিরিয়ায় মার্কিনদের যতটুকু উপস্থিতি আছে, তা বহাল রাখা অসম্ভব হবে। তার অর্থ হচ্ছে এই অঞ্চলে ইরানের প্রভাব কমার বদলে বাড়বে এবং তা ঘটবে নিকট ভবিষ্যতেই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরান পরমাণু খাবে।

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইরানকে বলা হয় মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে আধুনিক, গণতান্ত্রিক, শিক্ষিত শ্রেণীর দেশ। তবে শিয়া-দের দেশ হওয়াতে বাকী আরব দেশগুলো তথা পুরো মুসলিম বিশ্ব তাদের অঘোষিত ভাবে কম পছন্দ করে। ইরান চাইলেও এত দূর গিয়ে আমেরিকাতে আক্রমণ করতে পারবে না। বড় জোর সমুদ্রে ২/১ টা আমেরিকান জাহাজে বোমা মারতে পারে...

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন আমেরিকার ক্ষমতায় ট্রাম্প; ২/১টা জাহাজে বোমা মেরে 'সব রিফাইনারী হারাবে'; বোমা না মেরেও হারাতে পারে; ইরানকে তলিয়ে দেয়ার জন্য ইসরারায়েল আমেরিকান সৈন্যদের বা সৌদীতে আক্রমণ চালাতে পারে।

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: হাফিজ রাহমান @ জিহাদের নাম শুনেছেন ? মোল্লারা জিহাদ জিহাদ করে অজ্ঞ্যান হয়ে মানুষদের অমানুষ বানিয়ে যুদ্ধে পাঠায় নিজেরা গর্তে ঢুকে মুরগির রান চিবায়। মোল্লার গুলার এক এক টার সাইজ দেখেছেন ? আর যারা জিহাদে আগ্রহি হয়ে ঝাপিএ পড়ে তাদের অবস্থা দেখেছেন?

ইরান কে সাইজ করার আর একটা সৌদি আমেরিকার যৌথ উদ্যোগ। দেখি কি হয়, তবে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে চাই না ইরান ধ্বংস হোক, কারন সাপ আর লাঠি এর মধ্যে যে কোন একজন না থাকলে সামঞ্জতার অভাব ঘটবে। ভালই হুমকি ধামকি চলছিলো ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানের উচিত, সিরিয়া, ইরাক ও ইয়েমেনের মিলিশিয়া বাহিনী ভেংগে দিয়ে বিশ্বের কাছে মাফ চাওয়া

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০২

হাসান রাজু বলেছেন: আমেরিকার উচিত, ইরাকে সর্বদলীয় সরকার গঠন করে, সেই সরকারকে রক্ষা করার জন্য ইউএন মিলিটারী রেখে নিজেরা সরে যাওয়া; এতে ইরাক নিজের দায়িত্ব নিজে নেবে, যা হয় হোক, আমেরিকা অকারণে সেখানে যুদ্ধাবস্হায় থাকবে না।

অর্থ ফেরত না দিলে ইরাক ছাড়ব না: ট্রাম্প

এই বাস্তবতা টা আপনি বুঝেন না। আপনার বিশ্লেষণ খারাপ না বরং একটু ব্যাতিক্রম । কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত কল্পনা প্রসূত । ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়ার পতনের মুলে তেল। সেই তেলের মোহে রাজা বাদশা রা দশকের পর দশক ক্ষমতা দখল করে বসে আছেন। ট্রাম্পের দেশ তেলের সুবিধা পেলে সৌদির মত বাদশাদের ক্ষমতায় রাখে না হলে সাদ্দামের মত ভাগ্যবরণ করতে হয়।
আমেরিকা কখনো চায় না ইরান ইরাকে সর্বদলীয় সরকার গঠন করে গণতন্ত্র দিতে। এতে লাভ হবেনা সামান্য ও। দেখুন, ইরাকে মার্কিন কিংবা কোনো বিদেশি সেনা থাকতে পারবেন না— রোববার দেশটির পার্লামেন্টে এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাস হয়। এবং খোলস থেকে বেরিয়ে ট্র্যাম্প তার আসল উদ্দেশ্য জানিয়ে দিয়েছেন " টাকা চাই " ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকান সরকার কোন দেশ থেকে টাকা নিয়ে লাভবান হয়নি; বিনা পয়সায় কোন কিছু নেয়নি, হোক উহা তেল কিংবা স্বর্ণ

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরাক ছাড়লে আমেরিকা লাভবান হবে; অকারণে আমেরিকান প্রাণ যাচ্ছে ইরাকে ও আফগানিস্তানে।

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩

কূকরা বলেছেন: পাঁদগাজির মাথায় মগজ উপ্চায়া পড়তেছে। ট্রাম্পের উচিৎ পাঁদগাজীরে উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ দেয়া।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প নিজেই আধা সন্ত্রাসী, সে অন্য সন্ত্রাসীকে রাখবে না; নিজকে লুকায়ে টুকায়ে রাখেন।

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩

প্রািন্ত বলেছেন: ভাবার বিষয় হলো ইরান কী যুক্তরাষ্ট্রের ভূখন্ডে আঘাত হানার ক্ষমতা রাখে? যারা দুই দেশের সামরিক সক্ষমতা সম্পর্কে জানেন তাঁরা সকলেই একবাক্যে না বলবেন। কিন্ত ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক নাগালের মধ্যেই রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত মার্কিন ঘাঁটিগুলো আমেরিকাকে সে সুবিধার দেবে। এবার আসি প্রযুক্তি সক্ষমতার বিষয়ে। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ইরান মার্কিনীদের কাছে শিশু। যদি তাই না হয় তাহলে ইরানের একজন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার মার্কিন ড্রোন হামলায় মৃত্যুবরণ করলেন ইরান কিছুই আঁচ করতে পারলোনা? দুই দেশের যুদ্ধ হলে মূল যুদ্ধ হলে জঙ্গিবিমান আর ক্ষেপনাস্ত্রের সাহায্যে। সেক্ষেত্রে মার্কিন B-52 বোমারু বিমানকে মোকাবেলা করার মত এন্ট্রি মিশাইল সিস্টেম বা সেই সক্ষমতার জঙ্গিবিমান কিন্ত ইরানের হাতে নেই।
অন্যদিকে মার্কিনীদের পোষ্যপুত্র ইসরাইল একটা ভূমিকা নেবে। আর ইসরাইলের সামরিক বা প্রযুক্তিগত সক্ষমতা নিয়ে কোন সন্দেহ প্রকাশের সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে ইরান যেটা করতে পারে তা হলো মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের অনুগত সংগঠনগুলোকে ব্যবহার করে মার্কিন ঘাঁটিগুলোকে চাপে ফেলা। আমরা আশাকরি ইরান অবশ্যই মাথামোটা সাদ্দাম হোসেনের মত আত্মঘাতি কোন পদক্ষেপ অবশ্যই নেবেনা।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানকে ভয়ে থাকতে হবে, ইজরায়েল দুষ্ট বুদ্ধি খাটায়ে আমেরিকা বা সৌদীর কোন অবস্হানের উপর আক্রমণ চালিয়ে ইরানকে ধ্বংসের দিকে টানে কিনা।

২১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২২

হাসান রাজু বলেছেন: আপনি আসলে ততটুকুই বুঝেন যতটুকু উপরে উপরে সরকার/মিডিয়া বলে। আমেরিকা অবশ্যই নগদ টাকা দিয়ে তেল কিনে। কিন্তু কথা হল সেই টাকা ফেরত আনতে না পারলে আমেরিকা, আমেরিকা কেন? সেই টাকা ফেরত আনার একটাই উপায় জানা আছে আমেরিকার । সেটা হল যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেয়া বা যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা।
ইরাকে গণতন্ত্র (নাম কা ওয়াস্তে) দেয়ার পরিনাম হল আজ জনগণের পার্লামেন্ট চায়, আমেরিকা চলে যাক। তারচেয়ে সালমান রা ভাল। কারন সালমানদের কান ট্রাম্পদের হাতে। তাই কান টেনে উদ্দেশ্য হাসিল করা যায়। স্বাভাবিক ভাবেই রাজতন্ত্রই আমেরিকার বেশি পছন্দ। কোন বনিতা ছেড়েই ট্র্যাম্প জানিয়ে দিয়েছেন লাভের মুখ না দেখে তিনি ইরাক ছাড়ছেন না। আর আপনি এখনো আছেন " ইরাকে গণতন্ত্র ফেরাতে আমেরিকার যুদ্ধ " থিউরিতে বিশ্বাস নিয়ে।
যাক ইহা আপনার মাথায় ঢুকবে না। আপনি থাকুন " হ্যাঁ জনাব হ্যাঁ " মার্কা ব্লগার ঠাকুর, সোহানাজোহা বা নিউজপ্রিন্ট দের নিয়ে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ক্যাপিটেলিজমে বিশ্বাসী, সৌদীরা হচ্ছে ক্যাপিটেলিজমের চুড়া, আমেরিকা ক্যাপিটেলিজমের গুরু; ইরানে যা হচ্ছে, এটা ক্যাপিটেলিজমের আগ্রাসন; এতে আপনার অংশ আছে; আমার নেই, আমি সোস্যালিজমে বিশ্বাসী

২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৭

হাসান রাজু বলেছেন: সৌদীরা হচ্ছে ক্যাপিটেলিজমের চুড়া, আমেরিকা ক্যাপিটেলিজমের গুরু; ইরানে যা হচ্ছে, এটা ক্যাপিটেলিজমের আগ্রাসন।
আর আপনি তাদের রাজনীতি, অর্থনীতি, যুদ্ধনীতি বিচার করছেন সোস্যালিজম দিয়ে ??!!! বুঝতে পারছেন আপনি ওজন পরিমাপ করছেন লিটার হিসেবে। আপনার কথা মাঝ রাস্তায় খেই হারিয়ে ফেলে একারনেই। আপনার যুক্তি গুলোর শুরুটা তাই ভাল শোনায় । কিন্তু ব্যাখ্যা থাকে অবাস্তব।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সোস্যালিজম হচ্ছে সবচেয়ে নতুন ভাবনা; সব নতুন ভাবনা বুঝতে হলে, তার আগের ভাবনাকে পুরোপুরি বুঝতে হয়।

২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪২

হাসান রাজু বলেছেন: আমেরিকা ক্যাপিটেলিজমের গুরু। তাদের যাবতীয় তৎপরতা ক্যাপিটেলিজমের প্রতিনিধিত্ব করে।
আর আপনি হলেন সোস্যালিজমে বিশ্বাসী । কিন্তু সবসময় আমেরিকার ক্যাপিটেলিজম কে বাহবা দেন । আপনার বিশ্বাস, চিন্তা, ভাবনা, আর অবস্থান নিয়ে বিভ্রান্তিতে আছেন ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ক্যাপিটেলিজমের যাঁতাকলে বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ পিষে যাচ্ছে; আমেরিকা বিশ্ব ক্যাপিটেলিজমের ধারক ও গুরু। আমেরিকার সম্পদ আছে; ফলে, আমেরিকান দরিদ্ররা পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নেপাল, ভারতের দরিদ্রদের মতো ভুগছে না; কিন্তু বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, নেপালের ক্যাপিটেলিষ্টরা আমেরকার সমর্থন পেয়ে আসছে।

২৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪

হাফিজ রাহমান বলেছেন: গাজী সাহেব! আমরা আপনাকে সজ্জন ও ভদ্র বলেই জানি। সে হিসেবে ভাষার উপস্থাপনাটা আরো মার্জিত হওয়া প্রয়োজন ছিলো। বিদ্রূপাত্মক ভাষায় কথা বলা একজন প্রজ্ঞাবান ও রুচিশীল মানুষের কাজ হতে পারে না। ভিন্নমত পোষণেও একাটা শিষ্টতা আছে। সেটাকে সর্ব সময়েই রক্ষা করতে হয়।
সে যাক, গাজী সাহেব! আপনাকে ছোট্ট একটি প্রশ্ন করবো। আশা করি প্যাঁচালো বক্তব্যে না গিয়ে খুবই সংক্ষিপ্ত করে বোধগম্য ভাষায় উত্তরটা দিবেন। প্রশ্নটা হলো, আপনি কি মুসলিম নাকি অমুসলিম? অমুসলিম হলে আস্তিক না নাস্তিক? নিজেকে প্রচ্ছন্ন না রাখাই ভালো। এতে মতবিনিময়ে সকলের জন্যই সুবিধা হয়।

২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, মনে হয়, আপনাকে কোনভাবে মনোকষ্ট দিয়েছি।

আমি মুসলিম, নাস্তিক নই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.