নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
গতকাল সন্ধ্যায়, যখন আমেরিকান টেলিভিশনে ইরানী বেলাষ্টিক মিসাইল ছোঁড়ার ছবি দেখাচ্ছিল, পুরো আমেরিকা মহুর্তের জন্য থমকে গিয়েছিলো; এটি ছিল আমেরিকার জন্য ভয়ংকর ভয়ের ব্যাপার; প্রেসিডেন্ট হয়তো, ইরান আক্রমণের অর্ডার দিয়ে দেবে। আমেরিকার সাধারণ মানুষ এখন কোন অবস্হায় অন্য জাতির হয়ে যুদ্ধ করতে চাহে না, অন্য জাতির জন্য আর প্রাণ দিতে চাহে না, অন্য জাতির জন্য এভাবে টাকা পানিতে ফেলে দিতে চাহে না, এখন আমেরিকার নতুন জেনারেশন বুশ-চেইনীদের মতো নয়।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে, টেলিভিশগুলো বললো যে, প্রেসিডেন্ট জাতির উদ্দেশ্য কথা বলবে; এটা ছিলো ভয়ংকর সংবাদ; এই অবস্হায় কথা বলা মানে যুদ্ধ-ঘোষণা সম্পর্কে জাতিকে জানানো; পুরো জাতি ভয়ে কাঁপছিলো; কারণ, ট্রাম্প কখন কি করবে, কি বলবে, কেহ জানে না। বেলাষ্টিক মিসাইল ছোঁড়ার পরপরই, ইরান সুইজারল্যান্ড ও আরো ২টি দেশের মাধ্যমে হোয়াইট হাউজের সাথে যোগাযোগ করে, যুদ্ধে না যাবার পক্ষে কথা বলে। যাক, রাত সাড়ে ৯টা'র দিকে ট্রাম্প বললো যে, সে জাতির উদ্দেশ্যে কথা বলবে না; জাতি স্বস্তির নিশ্বাস ফেললো।
ইরাক যুদ্ধে আমেরিকার খরচ হয়েছে ২.৫ ট্রিলিয়ন ডলার, সাড়ে ৪ হাজার প্রাণ, ২০ হাজার আমেরিকান আহত। আমেরিকার অনেক ব্রীজ পুরাতন হয়ে গেছে, অনেক ট্রেন-লাইন নতুন করে করার দরকার, অনেক অনেক গাড়ী রাস্তা থেকে তুলে নেয়ার দরকার; টাকার অভাবে এগুলো হচ্ছে না; এখন মানুষের হাতে সামান্য টাকা জমেছে, যুদ্ধ লাগলে সবটা চলে যাবে।
ইরাক যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট রিসেশানে ২৫ মিলিয়ন মানুষের চাকুরী চলে গিয়েছিলো; সেটার ফলে সৃষ্ট সমস্যা আজো রয়ে গেছে, আমেরিকার অনেক শহর ফেলে মানুষ চলে গেছে, মানুষ সেসব শহরে ফেরেনি। এখন আমেরিকায় বেকার নেই বললেই চলে, কিন্তু সেই তুলনায় অর্থনীতি ভালো নয়, মানুষের সন্চয় একেবারেই কম, বেশীর ভাগ মানুষের পেনশন নেই, হেলথ ইন্স্যুরেন্স ভয়ংকর দুর্নীতির মাঝে, ৫০ মিলিয়নের বেশী মানুষের হেলথ ইন্সুরেন্সে নেই।
আমেরিকার সাধারণ মানুষ চায় নিজেদের সমস্যা সমাধান করতে: ওরা চাহেনা আরব, মারব, কোরিয়া, মোরিয়া, জাপান, মাপান নিয়ে অশান্তিতে থাকতে। আমেরিকার নিজস্ব সমস্যা অনেক অনেক; আবার এটি ভোটের বছর; এবং ১ জনও ভালো প্রার্থী নেই।
যাক, ট্রাম্প ও উহার কেবিনেট মগজ হারায়নি, সময়ের জন্য সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যুদ্ধে যায়নি। কিন্তু আমেরিকাকে ইরানের সাথে হয়তো যুদ্ধে যেতে হবে: ইরান যদি এটম বোমা বানানোর শুরু করে, তখন যুদ্ধ হবেই হবে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি এটা মুখস্হ করেছেন, নাকি আসলে বুঝেন? আপনি তো যুদ্ধ দেখার কথা নয়।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি গতকালই বলে দিছিলাম। আপনার পোষ্টেই
কোন যুদ্ধ হবেনা। লিখে রাখেন।
এটম বোমা কখনোই আর ব্যাবহার হবে না। কোথাও হবে না।
কোন যুদ্ধ হবেনা। তবে মাঝে মাঝে ছোট বড় 'মাইর' হবে। অগুলারে যুদ্ধ বলে না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলাতে আমেরিকা বেঁচে গেছে; ভাগ্য ভালো যে, ট্রাম্প সামুতে আপনার মন্তব্যটা পড়েছিলো। ট্রাম্প কোনদিকে যাবে, রাত ৯:৩০ অবধি আমেরিকা জানতো না।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যুদ্ধ হলে আমেরিকার অস্রপাতি যেন ইরানের দিকেই থাকে। মাথা নষ্ট ট্রাম্প যেন আবার বাংলাদেশের দিকে তাক করে ক্ষেপণাস্ত্র চালানো শুরু না করে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, তিউনিশিয়া, আলজিরিয়া নিয়ে ট্রাম্প চিন্তিত নয়; ট্রাম্প ইডিয়ট বড় শয়তান ও আরবদের নিয়ে সমস্যা আছে। ইরানের মানুষের মাথা উ: কোরিয়ানদের চেয়েও হালকা
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইরান সুইজারল্যান্ড আর দুইটি দেশের মাধ্যমে যুদ্ধ না করার জন্য হোয়াটহাউসে যোগাযোগ করেছে এটা কি অথেন্টিক?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই ধরণের ঘটনায় অনেক "ব্যাক চ্যানেল" থাকে; অবস্হা যেখানে গেছে, ইউরোপ, রাশিয়া, কানাডা চুপ করে বসে ছিলো না নিশ্চয়।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি গতকালই বলে দিছিলাম। আপনার পোষ্টেই, কোন যুদ্ধ হবেনা। লিখে রাখেন। এটম বোমা কখনোই আর ব্যাবহার হবে না। কোথাও হবে না। কোন যুদ্ধ হবেনা। তবে মাঝে মাঝে ছোট বড় 'মাইর' হবে। অগুলারে যুদ্ধ বলে না।
যুদ্ধ না হলে ভালো আমেরিকা ইরান যুদ্ধ করবে আর বাংলাদেশী অযথা উম্মাদ হবে। বেচাড়া তেলের দামে আগুন লাগবে, দেশের গৃহিণীরা ঘরে পেয়াজের গোডাওন করেছেন, তেলের ড্রাম কোথায় রাখবেন?
জীব হত্যা মহাপাপ, মানুষ হত্যা মহা মহা মহা পাপ। সমস্যা হচ্ছে এতো এতো পাপ করে আমেরিকা এখেনো ডুবে যাচ্ছে না! আমেরিকা তো আটলান্টিকে ডুবে যাবার কথা! হয়তো ডুবেও যাবে - - - - - সময় বলে দিবে কি হয়।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরান এটম বোমা বানানোর চেষ্টা করলে যুদ্ধ হবে: সৌদী, দুবাই, আম্মান, ইরান, ইজরায়েল ধ্বংস হবে
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০০
শাহাদাত নিরব বলেছেন: ট্রাম্পের এই শুভ বুদ্ধির পিছনে অন্য কারো হাত নাইতো ?
একটা জিজ্ঞাসাঃ- এই প্রেক্ষাপটে ট্র্যাম্প কে জামাত/বিম্পি বানিয়ে হাসান মাহমুদ সাহেব থেকে কি মন্তব্য আশা করা যায় ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ড: হাসান মাহমুদ ইুরোপে কোথায় ছিলো, ওর বড় ভাইয়ের মুৈর দোকান ছিলো, সেটা চালা্তো; এখন সেই লিলিপুটিয়ান বাংলাদেশ চালাচ্ছে!
ট্রাম্প ব্যবসায়ী মানুষ, সে নিজে আধা উন্মাদ; ফলে, ইরানের পুরো উন্মাদদের বুঝতে পেরেছে সহজে। সে জানে, ইরানের সরকারের লোকদের মরাল নেই: ওরা সৌদী, দুবাই, ইজরায়েল ধ্বংস করে দিবে।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০২
খাঁজা বাবা বলেছেন: ট্রাম্প যুদ্ধ করতে চাইলেও আপনি খুশি
না করতে চাইলেও খুশি
এমন হলে মনে শান্তি থাকে, ভাল।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
উ: কোরিয়ার কিমের হাতে বোমা থাকায় দ: কোরিয়া ও জাপানীরা ঠিক মতো ঘুমাতে পারে না; কিমের তো সামান্য মগজ আছে; ইরানের জল্লাদ মোল্লাদের মগজ নেই, এদের হাতে বোমা গেলে আরবে কোন দেশ থাকবে না; গাজার মতো পুরোটা রিফি্উজি ক্যাম্প হয়ে যাবে। বোমা বানাতে গেলে যুদ্ধ হবে।
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৫
রক্তহীন বলেছেন: ট্রাম্পের আমলে পৃথিবীর অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে শান্তিতে আছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সে বড় ক্যাপিটেলিষ্ট, সে চাইবে না যে যুদ্ধ লেগে "সম্পদ নষ্ট হোক"।
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: যুদ্ধ হলে তেলের টাকা আর ঘরে যাবে না তাই হয়তো, না হয় মনে করেছে অন্যদেরও এটম থাকতে পারে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটম বোমা যাদের আছে, তারা ইহার ওজন বুঝে; কিন্তু ইরানের ইডিয়টরা ইহার ভার বইতে পারবে না
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
ইরান আমেরিকা পাশাপাশি দেশ নয় তাই যুদ্ধ শুরু হলে আমেরিকার সাধারণ জনগণের একজন ও মরবে না। কিন্তু ইরানের সাধারণ জনগণ মারা পরবে হাওড় বিলের মাছের মতো।
আমি মানুষ মারার বিপক্ষে। আমি যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধ কি তা হয়তো অনেকেই সিনেমায় দেখেছেন, আর আমি বাস্তব যুদ্ধ দেখেছি। আমি কোনোভাবেই যুদ্ধ কামনা করিনা। যেকোনো শর্তে যুদ্ধ রুখে দিক, রুখে দির মানুষ হত্যার মতো অভিশপ্ত কাজ। লক্ষ কোটি শিশু অনাথ হয়ে যাবে, জনপদ ধ্বংস হয়ে যাবে। সংসারী মানুষ রাস্তায় নেমে যাবে এক রাতে। হত্যা হবে লক্ষ লক্ষ নারী শিশু ও সাধারণ জনগণ। যুদ্ধ অভিশপ্ত একটি নাম।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
'৭১ এর জেনারেশন যুদ্ধ করেছেন, দেখেছেন, যুদ্ধে জয়ী হয়েছেন; সুতরাং, ২ কোটীর বেশী বাংগালীর যুদ্ধের অভিজ্ঞা আছে।
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯
রানার ব্লগ বলেছেন: এখন কিছুটা ভালো বোধ করছি , যুদ্ধ হচ্ছে না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মগজহীন শিয়া জল্লাদেরা যদি না থামে, ইহা বড় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতির সময় মাত্র।
১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইরাণ - যুক্তরাস্ট্র যুদ্ধের সম্ভাবনা আপাতত অনেকটা কমে গেছে ।
যুদ্ধ বাধানোর জন্য ট্রাম্পের ক্ষমতার ডানা ছেটে ফেলার জন্য কংগ্রেসে বিলের খসড়া দেখলাম ডেমোরা তৈরী করতেছে । সিনেটে তার বিরোদ্ধে ইম্পিচমেন্ট প্রক্রিয়াও কিছুটা নতুন মোর নিয়েছে। অপরদিকে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শত্রু হলো চীন । নতুন শীতল যুদ্ধের প্রথম ফ্রন্ট হলো চীন ৷ চীনকে নিয়েই তার বেশী মাথা ঘামানো উচিত, আর কিছু নিয়ে নয় ৷ চীনের সঙ্গে যদি সম্পর্ক ঠিক না থাকে, কোনো কিছুই ঠিক থাকবে না ৷ চীনের বর্তমানে যা অবস্থা, ১৯২৯ থেকে ১৯৩০ সালে জার্মানির নাৎসিদেরও এমন অবস্থাই ছিল৷ চীনারা, জার্মানদের মতোই ভীষণ বাস্তববাদী ৷
আমেরিকার অর্থনীতি এখন অনেকটা ঋণ-নির্ভর। আমেরিকান ট্রেজারির বন্ড কেনার মাধ্যমে দুনিয়ার প্রায় সব দেশ তাদের ঋণ দেয়। রাষ্ট্রীয় এই ঋণ মার যাবে না বলে এমনকি চীনও এটা করাই লাভজনক মনে করে। তাই একদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা হিসেবে ডলারের আধিপত্যে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সমৃদ্ধ হয়, আবার আমেরিকার ট্রেজারি ব্যাংকের বন্ড কেনার মাধ্যমে বিদেশি রাষ্ট্র আসলে আমেরিকাকে সুদের বিনিময়ে ঋণ দেয়। তেল ও ডলারের ওপর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমেরিকা তার অর্থনীতিকে সবল রাখে। আর এটাই ঠিক করে দেয় তার পররাষ্ট্রনীতি তথা যুদ্ধনীতি। তেল যেখানে ডলার সেখানে। ডলারে বাণিজ্য করা থেকে সরে যাওয়ার পরিনতি কি হতে পারে তা আমিরিকা ভাল করেই জানে। চীন রাশিয়া চায় ডলারের পরিবর্তে পৃথিবীর সকলেই স্বর্নে তাদের দেশের রিজার্ভ রাখুক, আন্তরজাতিক বনিজ্যে বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে ডলারেরএকছত্র ক্ষমতাকে চায় তারা নস্যাত করে দিতে । তাই আমিরিকারে নজর দিতে হবে বেশি করে বানিজ্য যুদ্ধের উপরে । বর্তমান বিশ্বে আসল যুদ্ধটা এখানেই ।
আবার সাধরণ আমিরিকানরাও চায়না বড় ধরনেরকোন সামরিক যুদ্ধে জড়াতে। ভিয়েতনাম যুদ্ধের পর আমেরিকার পক্ষে তার নাগরিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ে বিদেশে দখলদারি বজায় রাখার পথ প্রায় বন্ধ। নতুন যুদ্ধ ও দখলদারির জন্য হাজার হাজার মার্কিন যুবককে ভিয়েতনামের সময়ের মতো করে বিদেশে পাঠাতে গেলে ব্যাপক যুদ্ধবিরোধী আন্দোলন মার্কিন দেশে হবে। কোনো প্রেসিডেন্ট সেটা করে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হওয়ার আশা করবেন বলে মনে হয়না ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীন ক্যাপিটেলিজমের স্বাদ পেয়েছে; এটা হয়তো তাদেরকে চীন-আমেরিকা যুদ্ধের ভাবনা থেকে ক্রমে সরিয়ে নেবে।
আমেরিকা চীনের কাছে নতুন করে "ইউএস ট্রেজারী বন্ড বিক্রয় করছে না"; ইহা ৯% থেকে কমায়ে ৫% এর নীচে নামায়ে এনেছে; কিছু ছোট দেশের বাইরে, নতুন করে বড় দেশের কাছে বিক্রয় করছে না।
চীনা যেই জেনারেশন আমেরিকাকে "তত্বগত শত্রু" ভাবতো, ওরা ক্ষমতা থেকে বিদায় হয়ে যাচ্ছে। নতুন চীনা জেনারেশন গড়ে উঠছে, এরা আমেরিকা থেকে বড় ক্যাপিটেলিজম গড়ার পক্ষে; ফলে, চীনা-আমেরিকান যুদ্ধ ভাবনা কোন দিকে যাচ্ছে দেখতে হবে।
তবে, ইতিহাসে চীনারা "ধর্ম" নিয়ে পাগল হয়নি কোন কালে; ধর্ম নিয়ে মগজ হারায়ে মিডল-ইষ্টের লোকজন।
১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: এ জগতে হারানো বা পাওয়ার কিচ্ছু নেই।
তবে এখানে ভালবাসার অস্তিত্ব যদি কেউ গড়ে তুলতে পারে, তা ছিনিয়ে নেওয়ারও কেউ নেই। এসব গড়ে তোলা ভালবাসা, টান, কখনো হারায় না, কখনোই না, কোনো দিনও না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরান ও আশেপাশের দেশগুলো শিয়াদের অমানুষ বানায়ে ফেলেছে ইরানের মোল্লারা ও সরকার।
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৭
হাসান রাজু বলেছেন: শুনেন, আগেই বলছিলাম। যুদ্ধ মুদ্ধ কিছুই হবে না। ইরান মিসাইল দাগায়া ইজ্জত রাখল । ট্রাম্প মিসাইল খাইয়া সোলাইমান হালাল করল। এইটা সহজ বিষয়। আপনি তো কল্পনার ঘোড়ায় চড়ে এটম ফুটাইতে লাগছিলেন। এইটা বুঝতে এতো এতো পোস্ট লেখা লাগে না। বিলিয়ন ট্রিলিয়নের ডিম গণনা করা লাগে না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটম বোমাসহ বি-৫২ বিমান ইরানের ৩ দিকে অবস্হান নেয়ার পর, ইরানের হুশ এসেছে।
আপনার টিয়া পাখী আছে, সেটা ভালো; তবে, আমেরিকানরা ট্রাম্পের "বিহেভিয়ার" এখনো রপ্ত করতে পারেনি, সেজন্য সবাই অন্ধকারে; ট্রাম্প আমেরিকান কংগ্রেসকে কিছু জানায় না; ফলে, সে কি করবে, কেহ জানতো না।
১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: বাংলাদেশের তেল ব্যবসায়ীরা যুদ্ধের অপেক্ষায় আছেন। যার যা মজুদ আছে তা ধরে বসে আছেন, যুদ্ধ বাধলেই যে যার খুশি মতো তেলের দাম বাড়িয়ে দেবে। আর যতসব আজগুবি সব খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, কি শিক্ষিত, কি অশিক্ষিত বুঝে না বুঝে যে যার মতো যুদ্ধ নিয়ে প্রচারে ব্যস্ত।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বনাগলাদেশে তেল ব্যবসা সম্পর্কে আমার ধারণা নেই: আমার জানামতে, সরকারী সাবসিডিয়ারী দুনিয়ার যমুনা, পদ্মা, মেঘনা তেল আনে ও বিক্রয় করে?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যুদ্ধ হলে, ইরান সবার তেলের ফিল্ড আক্রমণ করতো, নিজের সব রিফাইনারীও হারাতো। সেটার জন্য হয়তো ইউরোপ, জাপান ও কানাডা ভেতরে ভেতরে কিছু করেছে, এবং ট্রাম্পও থেমে গেছে।
১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
জাহিদ হাসান বলেছেন: আমেরিকা বিজয়ী হয়েছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা আজকে ৩ দিন জোর করে ইরাকে আছে, শীঘ্রই এটার জন্য মুল্য দেয়া শুরু করবে; সোলাইমানীর ভুতেরা সুইসাইড বোমা ফাটাবে বড় আকারে।
১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৬
ইমরান আশফাক বলেছেন: ট্রাম্প ব্যবসায়ী মানুষ, সে নিজে আধা উন্মাদ; ফলে, ইরানের পুরো উন্মাদদের বুঝতে পেরেছে সহজে। সে জানে, ইরানের সরকারের লোকদের মরাল নেই: ওরা সৌদী, দুবাই, ইজরায়েল ধ্বংস করে দিবে।
খাসা বলছেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি এগুলো বুঝার কথা; যাঁরা বাংলাদেশের বাহিরে যাননি, বা গেলেও বিশ্ব সংস্কৃতি বুঝার সুযোগ পাননি, তাঁদের জন্য এগুলো অনুধাবন করা কঠিন।
১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৩
সোহানী বলেছেন: সবাই একটু টেনশানে ছিল কারন পাগল ট্রাম্পকে কেই বিশ্বাস করতে পারছিল না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ তার গতিবিধি বুঝতে পারছে না কিছুতেই; সে কারো কথা শোনে না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মাস ছ'য়েক চাকুরী করার দরকার, আমি নিজেও হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম।
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমেরিকা এভাবে চুপ করে যাওয়াটাও ভয়ের! সামনে কি হবে তা সময়ই বলে দিবে। ইরান ইরাকে সুইসাইড উম্মাদ আছে এরা কোন কেলেঙ্কারী করে তাও চিন্তার বিষয়। আর সবচাইতে চিন্তার বিষয় আমেরিকার ঘাপটি মারা - - - - - ইরানের ইরাক আক্রমণে আমেরিকান অবস্যই আহত নিহত হয়েছে যা আমেরিকা চেপে গেছে। ইরান এর মূল্য দেবে আর আমেরিকাও।
সমস্যা হচ্ছে গাধা আহাম্মকের দল যুদ্ধ করে সাধারণ মানুষ মেরে সাফা করে দিবে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা নিজেদের হতাহত সম্পর্কে কোন কিছু গোপন করতে পারে না; প্রায় সবারই লাইফ ইনস্যুরেন্ষ আছে।
২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:০০
নুরহোসেন নুর বলেছেন: আমেরিকা সভ্য দেশ সভ্যতার মত তাদের যুদ্ধ নীতি নয়,
আমেরিকার উচিত মাথা ঠান্ডা রাখা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবার মাথা ঠান্ডা রেখেছে; ওরা নিজের জন্য যুদ্ধ কম করেছে, বেশী করেছে অন্যদের জন্য।
২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: সমস্যা বেশি মুসলমানদের।
তাদের ধর্মীয় গোড়ামির জন্য তাদের অনেক মাশুল দিতে হবে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানদের জীবনযাত্রা জ্ঞানভি্ত্তিক জাতি গঠনের বিপক্ষে।
২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫২
রানার ব্লগ বলেছেন: মুসলমানদের জীবনযাত্রা জ্ঞানভি্ত্তিক জাতি গঠনের বিপক্ষে।
সহমত !!!
মুসলমানরা আছে মাহাফিল আর দান খয়রাত নিয়া, তারা নিশ্চিন্ত আছে যে তারা বেহেস্তে গিয়া হুরের কোলে বসে আংগুরের রস পান করবে। সমস্যা হোল আমি নিজেও মুসলিম এবং আমারো চিন্তায় হুরের আনাগোনা অনেক। তো এই সুন্দুরি হুর নিয়া ব্যাস্ত থাকতেই আমার দিন যায়।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানদের জীবন ও জীবনে অভিপ্রায় ভুলের উপর স্হাপিত। এর অর্থ এই নয় যে, মুসলমানেরা অপরাধ করে বেড়াচ্ছে। কিন্তু তারা মানব সমাজের লব্ধজ্ঞানের বিপরিত দিকে রওয়ানা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৭
ইউসুফ হাওলাদার শাওন বলেছেন: যুদ্ধ হবে আজ বা কাল তবে তা কারো জন্য ভাল হবে না