নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গান-বাজনার বিপক্ষে শুধু ইসলাম ধর্ম কেন অবস্হান নিলো?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬



কারণ, গান-বাজনা যারা করেন, তাঁরা খুবই খুবই সৃজনশীল মানুষ, তাঁরা গান-বাজনার মাধ্যমে অনাবিল এক প্রশান্তির স্তরে প্রবেশ করেন, গান-বাজনা তাঁদের উৎসাহের কেন্দ্র হয়ে যায়, তাঁরা ধর্ম ইত্যাদি নিয়ে মাতামাতি করেন না। ইসলাম ধর্মের উৎপত্তিস্হল ছিলো মক্কা ও মদীনা; প্রথমে মদীনার মুল জনসংখ্যা ছিলো ইহুদী, এরা পড়ালেখা জানতেন, এদের সংস্কৃতি ছিলো সেই সময়ের জন্য উঁচু মানের, গান-বাজনায় খুবই দক্ষ ছিলেন; ইসলামের লোকজন ইহুদীদের জীবনযাত্রা দেখেছেন, রিফিউজি মক্কাবাসীদের উপর ইহুদী সংস্কৃতির প্রভাব দেখেছেন; এবং ভুল সিদ্ধান্তে এসেছিলেন যে, ইহুদীরা ভোগবাদী; সেখানকার মুসলমানেরা ইহুদীদের সংস্কৃতিকে গ্রহন করেননি। আসলে, আজকেও ইহুদীরা মুসলমানদের চেয়ে অধিক ধর্মপরায়ন, তাদের সংস্কৃতি অনেক শক্তিশালী; গান-বাজনা ওদের সংস্কৃতি ও ধর্মের অংশ।

অতি সাম্প্রতিক সময় অবধি বিশ্বের বড় বড় সংগীত আলয়গুলোতে সুক্ষ্ম পিয়ানো ও বেহালা বাদকদের বেশীরভাগ ছিলো ইহুদীরা; এদের পরে ছিলো জাপানীরা ও রাশিয়ান ইহুদীরা; এখন চীনারা এগুলোতে এগিয়ে যাচ্ছে। মুসলমানেরা এসব সংস্কৃতির অংগনে পেছনে ছিলেন বরাবরই। পাকিস্তান, মিশর, মরক্কোর মুসলমানরা সংগীতে বিশ্বমানের অবদান রেখেছেন।

৮০০ বছরের অটোম্যান সাম্রাজ্যে, রাজপরিবারের ছেলেমেয়েদের জন্য ইউরোপের সবচেয়ে দক্ষ সংগীতজ্ঞদের রাখা হতো; রাজ পরিবারের কেহ সংগীতকে পেশা হিসেবে নেয়নি, কিন্তু তাদেরকে অটোম্যান সাম্রাজ্য পরিচালনা করার জন্য প্রস্তুত করতে, শিক্ষার অংশ হিসেবে সংগীত শিখতে হয়েছিলো।

আরবদের জন্য আরো সামান্য একটা দুর্ঘটনা ছিল, ইহুদীদের রাজা ডেভিড ছিলেন সংগীতের লোক; জীবনের শুরুতে কৃষকের ছেলে ছিলেন, মেষ চরাতেন; উনি একতারা থেকে শুরু করে বেহালা সবই বাজাতেন। তিনি ততকালীন সময়ে ফিলিস্তিনী এলাকার আরবদের এক বড় যোদ্ধাকে একা পরাজিত করেন, এজন্য উনাকে রাজা করা হয়; উনি ইহুদী হওয়ায়, এই কাহিনীও মদীনার মুসলিমদের উপর প্রভাব ফেলেছিলো।

খৃষ্টানদের চার্চে যেসব গান গাওয়া হয়, এগুলোর বিরাট অংশ হলো "সালম", রাজা ডেভিডের রচিত গান, ইহার আরেক নাম হলো, "যবুর কিতাব"।

সংগীত সংস্কৃতির অংশ, শিক্ষিত জাতিসমুহের সংস্কৃতির সোপান সব সময়েই উঁচুমুখী। আরবেরা সংগীতপ্রিয় জাতি, পাকিস্তানীরাও সংগীতপ্রিয় জাতি। সংগীতের বিপক্ষ কথা শুনবেন বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানে।

আমেরিকার সংগীতে বিশাল শক্তিশালী ধারা গড়েছিলো আফ্রিকা থেকে নিয়ে-আসা ক্রীতদাসেরা; আমেরিকায় দাসের দুর্নিসহ জীবনের কষ্ট লাঘব করতে গিয়ে তারা সংগীতকে জড়ায়ে ধরে; তাদের সংগীত আজকে পুরো বিশ্বে প্রভাব রাখছে। বিশ্বের মানুষ আজ শিক্ষাদীক্ষায় আমাদের চেয়ে অনেক অনেক সামনে, ওদের সংস্কৃতি অনেক উঁচুমানের; সংগীত ওদের সংস্কৃতির অংশ। আমাদের জামাত-শিবিরেরা সংগীত-বিরোধী, আমাদের ইসলামের শিক্ষাকেন্দ্র মাদ্রাসাগুলো সংগীত-বিরোধী।

আমাদের দেশে যারা গানবাজনার বিরোধী, তারা ১৯৭১ সালে গণহত্যা চালায়েছে। যারা গানবাজনা বিরোধী হয়, তাদের মানসিক সমস্যা হয়।

মন্তব্য ৮৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০

নতুন বলেছেন: ইসলামে মানব সৃস্টির কারন হলো মানুষ সৃস্টিকতার এবাদত করবে, তার গুনগান করবে,তার কথা মানবে,শুনবে।

দুনিয়াতে মানব তাদের ভোগ বিলাসীতার জন্য পাঠানো হয় নাই।

তাই পৃথিবিতে মানুষের সাধ আহলাদ করার কোন কারন নাই। তারা শুধুই সৃস্টিকতার এবাদত করবে।

তাই ইসলামে গানবাজনা,অনেক খেলাধুলা, সাজগোজ, নিষেধ।

গানবাজনা করলে মানুষ সৃস্টিকতা ভয় ভুলে দুনিয়ার মজায় মজে যাবে ফলে মানুষ সৃস্টিকতার কথা ভুল যাবে.... সেই কারনে ইসলামী জ্ঞানীরাও মানুষকে শুধুই সৃস্টিকতার জন্য জীবন নিবিদেত করতেই বলেছেন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মোল্লারা নিজের ভাতের পয়সার জন্য মানুষের সাহায্যের উপর নির্ভরশীল ছিল সব সময়, ওরা বিশ্ব ও সৃষ্টির দর্শন নিয়ে কিসের আবার ব্যাখ্যা দিবে?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমাদের দেশে যারা গানবাজনার বিরোধী, তারা ১৯৭১ সালে গণহত্যা চালায়েছে।

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নতুন বলেছেন: এই কারনেই বত`মানে ইসলাম অনেক মানুষের কাছেই ব্যাকডেটেট বলে মনে হচ্ছে।

মানুষ সৃস্টিকতায় ভীত ছিলো যখন মানুষ মৃত্যু ভয়ে ভীত থাকতো। এখন মানুষ আধুনিক চিকিতসা পাচ্ছে তাই তারা মৃত্যু ভয়ে এতো ভীত না।

তাই ধমের অনেক সাজায় মানুষ এখন ভয় পায় না। এই সব চ্যালেন্জ বত`মানে ইসলামকে মোকাবেলা করতে হবে।

আধুনিকায়নের ফলে মানুষ বিজ্ঞান বা যৌক্তিক ভাবনা করতে শুরু করেছে ফলে ধমের অলৌকিক কাহিনিতে বিশ্বাস হারিয়েছে।
আধুনিকায়নের ফলে মানুষ অনেক বিনেদন সম্পকে জানতে পেরেছে যা ধম` নিষেধ করেছে। কিন্তু বত`মানে মানুষের কাছে সাধারন এই কাজ গুলির নিষেধ করার কোন কারন খুজে পায় না। তারা ধম` সম্পকে নেগেটিভ ধারনা হচ্ছে।

আর ইসলামে গান বাজনা নিষেধ না। কিছু কিছু গান, বাদ্য জায়েজ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু কিছু জায়েজ, কিছু কিছু বাদ, এই রকম নিয়ম প্রকৃতিতে নেই; এগুলো পড়ালেখা ও সংস্কৃহীনদের ব্যাখ্যা।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নতুন বলেছেন: “I have created the jinn and humankind only for My worship.” (Quran 51:56)

কোরানেই আছে জীন এবং মানুষকে শুধু এবাদতের জন্যই সুস্টিকরেছেন আল্লাহ.

মোল্যারা এর ব্যক্ষ্যায় আরো কিছু যোগ করেছে মাত্র।

আসলেই সৃস্টিকতার নিদেশ` মানুষ এবাদত করবে। তাই ইসলামে বিনেদনের ব্যাপারটা কম।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


জ্বীন নাকি আগুন থেকে তৈরি? আগুন দিয়ে মানুষ রান্না করে, এখন অষ্ট্রেলিয়া জ্বলছে আগুনে! আগুন থেকে তৈরি জীবও আছে? বুদ্ধিমানের কথা নয়।

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৫

নতুন বলেছেন: ধম` বুদ্ধিমানের কথা কিনা সেটা অন্য সমস্যা।

কিন্তু গান-বাজনা বিনেদন কেন ইসলামে নিষেধ সেটার কারন সৃস্টিকতার নিষেধ।

তাই মোল্যাদের দোষ দিয়ে লাভ নাই। তাদের সৃস্টিকতা বলেছেন নিষে তাই তারা সেটা অনুসরন করবেই।

যদিও কোরানে সরাসরি গান বাজনা নিষেধ আছে কিনা আমি দেখিনাই। সেটা খুজে দেখতে হবে।

হারাম বিষয়টা এমন যে এটার কথা সরাসরি উল্লেখ থাকতে হবে, নতুবা হারাম বলা যাবেনা। হারাম একটা চুড়ান্ত সিন্ধান্ত তাই সেটার জন্য সরাসরি হুকুম দরকার। সেটা যদি না থাকে তবে হারাম বলার আগে আরো ভাবতে হবে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সৃষ্টিকর্তা আপনাকে কোন বিষয়ে কিছু বলেছেন? আপনাকে কিছু না বললে, উনি অন্য কাউকেও কিছু বলেননি।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২২

নতুন বলেছেন: সৃস্টিকতা তার পাঠানো কিতাবে বলেছেন তিনি মানুষকে এবাদতের জন্যই সৃস্টিকরেছেন।

আমি বলেছি ধমে বিশ্বাস না থাকলে সেটা অন্য কথা, সেটার সাথে গানবাজনা আর মোল্যাদের বিরোধিতা এক করলে চলবেনা।

মোল্যারা বিরোধিতা করবে সেটাই সাভাবিক কারন তারা কিতাবে যা আছে তাই অনুসরন করছে মাত্র।

ইসলাম মানলে গানবাজনা করা যাবেনা শুধুই এবাদত করতে হবে।

এই কারনেই বিশ্বে ধমের জনপ্রিয়তা কমে যাবে মানুষ এখন অনেক বেশি ধম` ছাড়া থাকতে পছন্দ করে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ সময়ের সাথে নিজের লব্ধজ্ঞানের পরিসীমা বর্ধিত করছেন প্রতিদিন; ফলে, মানুষ নিজেদের কর্তব্য ও দায়িত্বকে সেই অনুসারে সাজিয়ে নিচ্ছেন।

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৯

প্রামানিক বলেছেন: গান এবং বাজনা পুরোপুরি হারাম এটা বলা যাবে না কারণ গান গাওয়ার অনুমতি আছে তবে গানের কথাগুলো অশ্লীল হওয়া চলবে না, বাজনার মধ্যে দফা বাজানোর অনুমতি আছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের সুশীল দক্ষতা, মানুষের মনের প্রশান্তি হচ্ছে মানবিক গুণ।

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩০

নতুন বলেছেন: এই কারনেই আমি মাঝে মাঝে আমিশদের উদাহরন দেই।

ইসলাম নিয়ে কিছু মানুষের গোড়ামী দেখে আমার আমিশদের কথা মনে পড়ে। ইতিমধ্যে আমাদের সমাজে একটা অংশ আমিশদের মতন আচরন করছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম নিয়ে যারা গোড়ামী করে, আমিশেরা যা করে, এগুলো অশিক্ষিত মানুষের আচরণ।

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনিও গড্ডালিকা প্রবাহে গাঁ ভাসালেন?
কয়েকদিন যাবৎ দেখছি গান বাজনা নিয়ে
বেশ কয়েকটি লেখা প্রকাশিত হয়েছে।
ইসলাম ধর্মে গান বাজনা হারাম করেছে
তা পবিত্র কুরআনে ্উল্লেখ আছে। তার পরেও
যদি কেউ গান বাজনা করতে চান করেন কে মানা
করছে। এখানে ইসলাম ধর্মকে টানেন কেন?
ইসলাম ধর্মেতো আরো অনেক বিধি নিষেধ আছে।
যেমন মদ খাওয়া হারাম জেনা করা হারাম, পরের সম্পদ
আত্মসাৎ করা হারাম। শতকরা কতজনে এ নিষেধ মানে?
সুতরাং যার ইচ্ছা গান করু, বাজনা করুক তা নিয়ে ইসলাম
ধর্মকে বিতর্কে জড়ানো কেন? যে ধর্মে যার বিশ্বাস সে সেই
:ধর্মের অনুশাসন মেনে চললে কোন সমস্যা হবার কথা না।
যদি আমি প্রশ্ন করি হিন্দু ধর্মে গরু খাওয়া নিষেধ কেন তা
হলেই বিতর্ক হবে। তাই উল্টা পাল্ট প্রশ্ন নিয়ে গড্ডালিকা
প্রবাহে গাঁ ভাসাবেন না।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি গান গাইতে পারেন, কবিতা লিখতে পারেন, কোন প্রকার যন্ত্রে সুর তুলতে পারেন? যদি এগুলো কোনটাই না পারেন, আপনার মানবিক দক্ষতায় ঘাটতি আছে।

৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধর্ম কর্ম একদিন উঠেই যাবে দুনিয়া থেকে। আমাদের মতো কিছু মানুষ নীতি নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধের তাড়নায় ধর্ম কর্ম পালন করবে। অন্যেরা ঘৃণা করবে ধর্মকে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রকৃত শিক্ষিত মানুষদের কর্মই ধর্ম।

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৮

একাল-সেকাল বলেছেন:
আমরা দৈনন্দিন খাবার খাই, মলমুত্র খাইনা, কুকুর মানব খাদ্য ও মলমুত্র খায়।
আমাদের জন্য যা উপযুক্ত সৃষ্টি কর্তা ততটুকুই হালাল করেছেন। সৃষ্টি কর্তা জানেন, সৃষ্টি কুলের জন্য কোনটা উপকারী আর কোনটা অপকারী।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনায় সমস্যা আছে, আপনি ভেজাল ও ফরমালিন খাচ্ছেন, ও প্রশ্নফাঁস করে পরীক্ষা দিয়েছেন; মিলায়ে দেখেন।

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: গাজীসাব বলেছেন: আপনি গান গাইতে পারেন, কবিতা লিখতে পারেন, কোন প্রকার যন্ত্রে সুর তুলতে পারেন? যদি এগুলো কোনটাই না পারেন, আপনার মানবিক দক্ষতায় ঘাটতি আছে।

আমি কবিতা লিখি, কবিতায় অন্যায়ের প্রতিবাদ করি।
আমার বিশ্বাস মনবতা, মানবিক চেতনায় এবং ধর্মীয়
বিশ্বাসে আমার কোন ঘাটতি নাই। আমি কারো তোয়াজ
করিনা,অন্যায় অসংগতি দেখলে প্রতিবাদ করি। আশা করি
তার প্রমাণ পেয়েছেন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কবিতা পড়েন কয়েক হাজার মানুষ, গান শোনেন বিলিয়ন মানুষ; আপনি গান গাওয়ার চেষ্টা করেন। গানে শান্তি ও প্রতিবাদ করার শক্তিশালী বাণী; আমি কিন্তু গান গাইতে পারি।

১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৯

একাল-সেকাল বলেছেন:
আমরা মানবকুল যদি সৃষ্টি কর্তার চাইতেও ক্ষমতাবান হতাম, এই শীতে কষ্ট করতে হতনা, বরফ চাপায় কাশ্মিরে ভারতীয় ৫ জোয়ান মৃত্যু বরণ করতনা। শিক্ষক ছাত্রদেরকে দিক নির্দেশনা দেয়। ছাত্র নিজ কৃত কর্মে পাশ/ ফেল করে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শোনেন, আমার পোষ্টে বেশী ম্যাঁওপ্যাঁও করিয়েন না; ভালো পুষ্টিকর খাবার খান, ২/১টা কবিতা লেখেন।

১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৫

একাল-সেকাল বলেছেন:
যুক্তির অযৌক্তিক জবাব হচ্ছে রাগ আর গোঁয়ার্তমি

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই মন্তব্যটা ঠিক আছে; কিন্তু আপনার ধারণাশক্তিতে সমস্যা আছে; প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের অংশ?

১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাব আমি দুঃখিত এ কারনে যে আমি জানিনা
আপনি কোন ধর্মে বিশ্বাাসী !!
যদি মুসলমান হন তা হলে আপনার কাছে প্রশ্ন কেন আপনি শুকর বা কচ্ছপের মাংস খান না?
যদি হিন্দু ধর্মাবলম্বী হন তা হলে কেন গরুর গোস্ত খান না।
যদি খ্রীষ্টান হন তা হলে কেন ধন সম্পদের প্রতি লিপ্সা কেন্?
খৃষ্ট ধর্মে ধন-সম্পদ সঞ্চয়ের প্রতি বিশেষভাবে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। তাই যীশু বলেছন,
তোমরা এই পৃথিবীতে নিজেদের জন্য ধন-সম্পদ জমা করে রাখবে না।কারণ নষ্ট হয় ও চুরি হয়।
কিন্তু স্বর্গে চুরি হয় না আবার নষ্ট হয় না।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ অস্বাস্হ্যকর কিছু জেনেশুনে খায় না; মানুষের খাবার অভ্যাস গড়ে উঠেছে ভৌগোলিক অবস্হান, স্বাস্হ্যজ্ঞান, সুলভ্যতা ও স্বাদ থেকে; এগুলো ধর্মীয় কারণে গড়ে উঠেনি, ধর্মীয় মিথ (রূপকথা ) থেকে কিছু কিছু অশিক্ষিত জাতি খাবারকে বেছে নিয়েছে আদি সময়ে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষকে খাবার খেতে হয় শারীরিক প্রয়োজনে, সংস্কৃতিচর্চা হয় মানসিক প্রশান্তির জন্য।

১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উপরোক্ত খাবারগুলোর কোনটা অস্বাস্থকর ?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


গরমের দেশে শুকরের মাংস ভয়ংকরভাবে অস্বাস্হ্যকর; গরুর মাংস থেকে হার্ট-এটাক হয়, ইহাকেও অনেকটা অস্বাস্হ্যকর বলা যেতে পারে।

১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৯

একাল-সেকাল বলেছেন:

২০০৭ এ যখন সামুতে আসি, তখন আপনাকে পেয়েছি, পড়েছি আপনার পোস্ট, আইডি হারিয়ে দীর্ঘদিন পর নতুন আইডি দিয়ে পুনরায় আপনাকে পেলাম । আপনার বিবেচনায় প্রশ্নফাঁস জেনারেশন কি না ভাবুন। আমার নগণ্য জ্ঞানের ১৩ নং ম্যাঁওপ্যাঁও সমর্থন করলেন, কিন্ত সৃষ্টি কর্তার আদেশ নিষেধ নিয়েই যত আপত্তি।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৃষ্টিকর্তা আপনার সাথে কথা বলেছেন, আপনার দায়িত্ব বেড়ে গেছে; উনি আমার সাথে কথা বলেননি, আমি নিজের ভাবনা ও সমাজের নিয়ম অনুসারে চলছি।

১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: দারুন একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
মন্তব্য গুলো আরো বেশি দারুন দিয়েছেন।

ধর্ম আকড়ে থেকে আজ মুসলমানদের এই অবস্থা। তারা সব কিছু থেকে পিছিয়ে আছে। কোনো মুসলমান আজ পর্যন্ত আইনস্টান, এডিসন হতে পারেও নি। কার তাদের ধর্ম।
মধ্য প্রাচ্যের দেশ গুলোর মধ্যে দুবাই এত উন্নত কারন তারা ধর্মটাকে কিছুটা সরিয়ে রাখতে পেরেছে্ বলে।
ধর্ম নিয়ে যারা আহাজারি করে তার কারন হলো- তারা ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের ধর্ম ছাড়া গতি নেই। ধর্ম নিয়ে ব্যবসা তাতাদের আয়ের একমাত্র উতস।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের দেশ, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইয়েমেন, ইরান, ইন্দোনেশিয়ায় ইসলাম হলো অশিক্ষিত ও হিংসুক মানুষদের হাতে; ইহারা যা ভেবেচিন্তে বের করে, উহা ভুল ছাড়া আর কিছুই নয়। যেসব মুসলিম দেশে সংগীত নেই, এরা জল্লাদ ধরণের, এরা অন্য ধর্মীদের হত্যা করেছে, বের করে দিয়েছে, এরা বাংলাদেশে নিজ জাতিকেও হত্যা করেছে।

১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্টের মন্তব্যের উত্তর গুলো ভালো দিয়েছেন।
আমি কপি করে ফেসবুকে দিবো। আরো বেশি মানূষ পড়ুক। জানুক। বুঝুক।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই কাজ করিয়েন না, ওখানে অনেক শিবির, ওদের পকেটে "রগকাটার যন্ত্র" থাকে।

১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম হলো বিশ্বাস, এটাকে ব্যক্তিগত রাখাই শ্রেয়।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম হলো বিশ্বাস, ভালো; সংগীতটা কি?

২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি আসলে বোকা নয়তো শয়তান। কারন
১. বুদ্ধিমানরা প্রশ্ন করতে জানে আর
বোকারা তর্ক করতে জানে।
২. মূর্খদের সাথে কখনো তর্ক করতে যেও না।
কারন তারা প্রখমে তোমাকে তাদের কাতারে
নামিয়ে নিয়ে আসবে তারপর আঘাত করবে।
৩. তর্কে জেতা বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং
বুদ্ধিমানের কাজ হল তর্কে না জড়ানো।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



শয়তান বলে কিছু নেই, মানুষ বুদ্ধিমান হয়, কিংবা বোকা হয়; আমি একেবারে বোকা নই; ব্লগে যখন আলোচনা হয়, তখন লজিক্যাল কনভার্সেশন হয়। আমি জিততে চাচ্ছি না, আমি মানুষের লব্ধজ্ঞানের পক্ষে কথা বলছি।

২১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একজন সাহাবি বলেছিলেন,
মূর্খের সাথে কখনো তর্ক করিও না কারন সে তোমাকে তার লেভেলে এনে তোমাকে হারিয়ে দিবে
যখনই কারো সাথে যুক্তিতর্ক করার সময় দেখবেন সে বারবার কথার প্রসংগ পাল্টাচ্ছে আর
আপনাকে গালি-গালাজ ও অপমান করার চেষ্টা করছে তখনই ধরে নিবেন মূর্খ আপনার সামনে।
-এবং আমি মনে করি মূর্খদের সাথে তর্ক করাটাই বড় মুর্খতামানী!
-মুর্খদের অযোক্তিক প্রশ্নের উত্তম জবাব হল চুপ থাকা যদিও সে মনে করে আপনি তার কাছে হেরে গেছেন

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মন খারাপ করিয়েন না, ১৪০০ বছর আগের কথা, নবী (স: )'এর সাহাবীরা কেমন আরব ছিলেন? সৌদী ও পুরো আরবের লোকেরা গত ৩০/৪০ বছর থেকে লেখাপড়া করছেন; বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার শিক্ষক গিয়েছেন আরবে পড়াতে। এখন ভাবেন, ১৪০০ বছর আগে উনারা কি জানতেন?

২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৩

অখ্যাত নবাব বলেছেন: আমার উপরের প্রশ্নের উত্তর গুলো দিতে পারবে না বলেই তাল অন্যদিকে ঘুড়ানোর চেষ্টা করছেন।
কিন্তু ধর্ম বিদ্বেষী ঠিকই ছড়ানো হচ্ছে।
শুনেছি, ইসলামবিরোধী লেখা-লেখি করে ভালো লাইক, কমেন্ট পাইলেই নাকি ইউরোপ, আমেরিকার ভিসা, নাগরিকত্ব পাওয়া যায়! আর সবাই নাকি এটার জন্যই ইসলাম বিরোধী লেখা-লেখি করে। অলরেডি এটার প্রমাণও পাওয়া গেছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি গান গাইতে না পরলে, কোন বাদ্যযন্ত্র বাজাতে না পারলে, আপনি এই ভুবনের কিছু বুঝবেন না; আপনাকে আল্লাহ গানবাজনা থেকে দুরে রাখলে, ধরে নিতে পারেন, উনি আপনাকে বেশেশতে নেয়ার চেষ্টা করছেন।

আপনার প্রশ্ন গুলো নিশ্চয় পিএইচডি লেভেলের কিছু নয়; উত্তর আমি দিতে চাইনি; আপনি গান গাইতে পারলে, বা বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারলে, উত্তরগুলো কাজ দিতো; না হয়, উত্তরগুলো ব্লগে কেঁদে বেড়াবে।

২৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪১

অখ্যাত নবাব বলেছেন: তাহলে আপনার কাছে ব্যাপারটা এরকম হলো! ধর্ষণের শিকার আপনার এক তরুণী বোনের জন্য হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী রাস্তায় আন্দোলন করছে।
তো আপনি কি একজন মেয়েকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করবেন যে, এই মেয়ে? তুমি কি ধর্ষিত হয়েছো? ধর্ষিত না হলে ধর্ষিতার জন্য এতো আন্দোলন করতাছো কেনো?
তাই নয় কি?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



চাইলে কেহ গান গাইতে পারে না, চাইলে কেহ বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারে না, শিখতে হয়। ধর্ষণ করতে, কিংবা ধর্ষনের শিকার হতে শিখতে হয় না; এজন্য আপনার উদাহরণ আমাদের সংগীতের আলোচানার উদাহরণ হতে পারে না; আপনার সাধারণ জ্ঞানও খুব কম।

২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০০

অখ্যাত নবাব বলেছেন: জ্বী! শয়তান সবাইকে খুব সহজেই নিজের মত বানাতে পারে না। শয়তানকেও অনেক কষ্ট করতে হয়।
তাই আমার উহাহরণও আপনার কাজে দিবে না। কেননা, ঐ যে আপনার মতের বিরুদ্ধে চলে গেছে। তাই।
কেননা, ইসলাম বিরোধীরা আজকে নয়! বহুবছর ধরে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে! ইসলামকে চিরকালের জন্য মূছে দিতে।
এজন্যে এরা মানুষের মস্তিকৃ বিকৃত করার কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তেমনিই গান-বাজনাও অন্যতম হাতিয়ার।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি শয়তানে বিশ্বাস করি না, আপনি গুহা-মানব যুগের মগজ নিয়ে বসে আছেন; আপনি দেশের খাবার ও অক্সিজেন কমাচ্ছেন!

২৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১৭

সুপারডুপার বলেছেন:




@নূর মোহাম্মদ নূরু সাহেব,
-----------------------------------------------------------------------------------------
নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে আল্লাহ পাক কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।” (বুখারী শরীফ) ডিটেইল লিংক
------------------------------------------------------------------------------------------
ইসলামে তো জীব-জন্তু মানুষের ছবি তোলা হারাম। আপনি কেন নিজের ছবি তুলেছেন? ব্লগেও কেন মাঝে মধ্যে মানুষের ছবি দিয়ে পোস্ট দেন?

২৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



গানের সাথে ধর্ম জটিল আকার ধারণ করছে দেখা যায় | গান ,ধর্ম আর বাস্তবতা মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে। বাস্তবতাই গ্রহণযোগ্য সমাধান বলে ধরে নেয়া যায়। সৃষ্টিশীল কাজের মধ্য থেকে সাধারণ মানুষ যে সৃষ্টি কর্মগুলিকে সাদরে গ্রহণ করেছে কিম্বা স্বাভাবিক ভাবে সামাজিক বিধি বিধান মেনে রুচি বোধ ও শালীনতার দৃষ্টিকোন হতে মেনে নিয়েছে হাজার বছর ধরে মানব সভ্যতার ইতিহাসে , তা নিয়ে দ্বন্দের কোন কারণতো দেখিনা । প্রকৃতিতে হাজার রকমের সুর আছে, গান আছে।বাতাশে কান পাতলেও শন শন সুর শুনা যায় , পাতার মর্মর ধ্বনি সেওতো শ্রতিমধুর , যা কিছু শ্রতিমধুর শালীন শব্দ সমাহার তাইতো গান , সুরেলা শব্দের সাথে তাল মিলিয়ে যন্ত্রের ব্যবহার যদি তা কর্ণের পর্দাকে ফাটিয়ে না দিয়ে শান্ত শিতল সুমধুর হয়ে মনে বাজে তাহলে ক্ষতি কি তার ।

বচনের সাথে কুবচন যেমন শুনা যায়না, তেমন গানের কথার সাথে কুকথা কিছু থাকলে অভিযোগ তোলা যায় কু কথার প্রতি, সার্বিকভাবে গানের প্রতি নয় । যে কোন শব্দকেই সুর করে উচ্চারণ করলেই তা গান হয়না । তাইতো বলে সুরের বাধনে যতই কন্ঠ সাধ তাকে আমি বলবনা গান যদি না থাকে তাতে কোমল হৃদয়ের সুকুমার তান । গান গায়না এমন লোক জগত সংসারে খুব কমই আছে । আনন্দের আতিশয্যে প্রায় সকলেই হদয়ের কথাকে গুন গুন করে গানের দিকেই টান দেয়। জগত থেকে অন্যায় ,আবিচার, অসাম্য, দুর করে সৃস্টিকর্তার প্রতি মানুষের সকল প্রকার সুকুমার মননশীলতা উন্নয়নের
জন্যও ধর্ম প্রবর্তিত বলে বলা হয়ে থাকে, আর মানুষের মননশীলতা উন্নয়নের জন্য ধর্মীয় বিধিবিধানের মধ্যে থেকে
সুকুমার সংগীত একটি উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করতে পারে অনেকেই মনে করেন । বাউল যখন সুর করে বলেন
দয়াল পাড় কর আমারে তা শ্রোতার মনে সৃস্টি কর্তার প্রতি যতটুকু গভীর দাগ কাটতে পারে মানুষের অন্তরে, মানুষকে ভাবের গভীরে দীর্ঘ ক্ষনের জন্য যতটুকু নিমজ্জিত করতে পারে, ততটুকু সারাদিন সুরে বেসুরে ওয়াজ নসিহত
করে পারা যায় কিনা তা গবেষনার বিষয়।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সংগীত মানুষের জীবনের অংশ, সংস্কৃতির অংশ। হাদিসের কথা উল্লেখ করে, গানের বিপক্ষে মুলত ক্থা বলছে বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার কিছু মানুষ। হাদিস যারা সংগ্রহ করেছে, তাদের কথা সত্য হলে, শুধু ইসলামই সংগীতের বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছে। কিতাবী ধর্মের অন্য ২টি ধর্ম (জুডাইজম ও খ্রিষ্টানিজম) তাদের সংস্কৃতি ও ধর্মে সংগীতকে যোগ করেছে।

২৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Right.

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



গান বাজনা করতে পারেন সৃষ্টিশীল মানুষ; জামাত-শিবিরের লোকনের সেই ক্ষমতা নেই।

২৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পক্ষে বিপক্ষে যুক্তি আছে ভুরি ভুরি কিন্তু প্রকৃত সত্য অণ্যেষন করে সত্য গ্রহণ করার মত মানসিকতা কত জনের আছে ?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখানে পক্ষ আর বিপক্ষ নেই, আছে জ্ঞানহীন আফগানেরা ও বিশ্ন

২৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু @ ভাই কচ্ছপের মাংস খাওয়া হারাম নয়, মাখরু অবশ্য কিছু কিছু হাদিসে হালাল বলা হয়েছে, এবং কিছু কিছু হাদিসে সকল সমদ্রের প্রানী হালাল বলা আছে। সেই হিসেবে অক্টপাস, হাঙ্গর, তিমি, সব হালাল।

৩০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭

রানার ব্লগ বলেছেন: সৌদির লোক জন গিরগিটি টাইপের এক ধরনের প্রানী খায়, বাংলাদেশের কাউ কে এটা খাওানর চেস্টা করে দেখতে পারেন নুর ভাই। লোক মুখে শুনি ওই প্রানী নাকি খোদ স্বয়ং নবী (সঃ) ও খেতে পছন্দ করতেন। আসলে খাদ্যা অভ্যাস প্রকৃতি ও পরিবেশ এর ধরন বুঝে তৈরি হয়। আলাস্কায় বাচ্চাদের দুধে রাম মিশিয়ে খাওয়ানো হয় কারন রাম শরীরকে গরম রাখে নতুবা বাচ্চা বুড়া কিশোর তরুন ঠান্ডায় মারা যাবে। আলস্কায় মোসলমান নাই ?

৩১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪

এভো বলেছেন: ২০১৮ সালের এপ্রিল মসে জনাব এম আর তালুকদার সাহেব লিখেছিলেন --- ইসলামে গান বাজনা কি হারাম ? কেন ! ইসলামে গান বাজনা কি হারাম ? কেন !

ঐ ব্লগে গানের পক্ষে বিপক্ষে তথ্য ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে পাঠকদের মন্তব্যে । দয়া করে তথ্য ভিত্তিক পক্ষে বিপক্ষের পাঠকের মতামত গুলো ঐ লিংকে গিয়ে পড়ুন এবং ঐ আলোচনা হতে অনেক তথ্য উপাদান পাবেন । ধন্যবাদ

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


গান প্রতিটি মানুষ নিজের থেকেই গায়, ইহা মানুষের জন্য প্রাকৃতিক

৩২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: মোল্লাদের ভাষ্য অনুসারে গান বাজনা, খেলাধুলা, টেলিভিশন দেখা, ছবি তোলা সবই হারাম। এখন যারা এসবের পক্ষ নিয়ে পোস্ট দিচ্ছে তারা কেন ছবি তোলে, খেলা দেখে ? কেনইবা মোবাইল, কম্পিউটার ইউজ করে বোধগম্য নয়। এই সবইতো হারাম। বাংঙ্গালীর মত এত ভন্ড জাতি দুনিয়াতে বিরল। কবে এরা বুঝবে যে ধর্ম একান্তই যার যার ব্যক্তিগত ব্যপার। মানুষ ততটুকুই পালন করবে যতটুকু মন সায় দেয়।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোল্লারা যা পড়ালেখা করে, উহা মানুষের স্বাভাবিক জীবনের বিপক্ষে।

৩৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
-মুর্খদের অযোক্তিক প্রশ্নের উত্তম জবাব হল চুপ থাকা
যদিও সে মনে করে আপনি তার কাছে হেরে গেছেন

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

৩৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: এসবের পক্ষ নিয়ে
টাইপো এসবের পক্ষ নয় গান বাজনার বিপক্ষে হবে

৩৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২

পবন সরকার বলেছেন: ওয়াজের ভিতর মওলানাদের খালিমুখের গান শুনলে টাসকি খাইতে হয়, এত সুন্দর সুরেলা কণ্ঠে তারা গান গায় তাদের কাছে মততাজ কিছু না। কারণ মমতাজ বাজনা ছাড়া খালি মুখে গান গাইলে কুত্তাও শুনবে না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ, আফগানিস্তানে ও ইন্দোনেশিয়ায় মোল্লারা সবই করে, সাধারণ মানুষকে নিয়ে ওদের ধর্মকথা

৩৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

অক্পটে বলেছেন: গানের কথা বলছিলেন। ইটস ওকে। তার মধ্যে আবার ধর্মকে হান্দানোর কি দরকার। আপনি আসলে খু ব শয়তান লোক। শেষের সোয়া একলাইনে একটা চুলকানি রেখে দিলেন এখন সেটা চলবে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মোল্লারা বলছে, গানবাজনা করা যাবে না।

আপনি গান গাইতে পারেন, কোন বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারেন?

৩৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৬

আসোয়াদ লোদি বলেছেন: কোরআনে গান শব্দটির কোথাও উল্লেখ পাওয়া যায়না। সুরা লুকমানের ৬ নং আয়াতে 'অবান্তর কথাবার্তা' জাতীয় শব্দের উল্লেখ আছে। ইসলামী চিন্তাবিদরা অবান্তর কথাবার্তার ব্যাখ্যা করেছেন গান-বাজনা হিসেবে। কিন্তু গানের কথা কি অবান্তর ? মোটেও না। গান তো মানুষের জীবনের সাথে আদি থেকেই জড়িয়ে আছে। মায়েরাই তো পৃথিবীতে প্রথম শিল্পী, যারা ঘুমপাড়ানির গান গেয়ে গেয়ে বাচ্ছাদের ঘুম পাড়িয়ে দিত।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের অনেক শিক্ষিত মানুষই মোল্লাদের মত অজ্ঞ; এরপর আছে জামাত-শিবির, হেফাজতের জল্লাদরা, দেশ ৩য় বিশ্বে থাকবে আজীবন।

৩৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: দাত ফোকলা হলে ডাল খেতে নেই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতিতে আগাছা বেড়েই চলছে

৩৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩১

সুপারডুপার বলেছেন: কোরআন শরীফে স্পষ্ট আছে একাধিক বিয়ে করা যাবে ও দাসীদের সাথে জিং জিং করা যাবে। ব্লগে যে সব ইসলামিক মহিলা ব্লগার আছেন , তারা কি তাদের হাজবেন্ডের ক্ষেত্রে এই গুলো মেনে নিতে পারবেন ??? অথচ তারা ইসলামে গান বাজনা নিষেধ নিয়ে গলা ফাটাচ্ছেন। তার মানে বাস্তবতায় তারা কোরআনের কিছু মানতে পারছেন , অনেক কিছুই মানতে পারছেন না। যেখানে মানতে পারছেন না , সেখানে কবি নিরব। যেমনঃ ব্লগার কাজী ফাতেমা ছবি, ব্লগার নূর মোহাম্মদ নূরু , ব্লগার নীল আকাশ ইত্যাদি বিশেষ ধর্মানুভূতি সম্পূর্ণ ব্লগাররা গানের ব্যাপারে সরব কিন্তু ছবির ব্যাপারে নিরব। হা হা হা। কোরআন অনুসারে চোরের শাস্তি হাত কাটা দেওয়া হলে এইসব ব্লগারদের আত্নীয় স্বজনের অনেকেই হাত কাটা হবে। এটাও তারা মানতে পারবেন না। অথচ ইসলাম ধর্মে এমন ইচ্ছা মত মানার কোন সুযোগের কথা কোথাও বলা নাই । কোরআন-হাদিসের প্লাস মাইনাস করে এরা বাস্তব জীবনে চললেও , এইসব ব্লগাররা মুখে বলতেও পারেনা, যে কোরআন-হাদিসে মেনে জীবন- যাপন সম্ভব না। অন্যভাবে বললে , ইসলাম ধর্মে অনেক সমস্যা আছে এরা জানলেও, মনের গভীরে গেঁথে যাওয়া কাল্পনিক বারজোখ, কিয়ামত, হাশর ,জাহান্নামের ভয়ে মুখ ফুটে বলতেও পারে না " ইসলাম ধর্মে অনেক ত্রুটি আছে" ।

@চাঁদগাজী সাহেব ,

এই সব বিশেষ ধর্মানুভূতি সম্পূর্ণ ব্লগারদের প্রায়ই ইসলাম ইসলাম বলে অতি আবেগ উতলাইয়া ওঠার কারণ কি বলে আপনি মনে করেন?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিবির বাড়ছে দেশে

৪০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

দেশ বাংলা, মগজ ভিনদেশী!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আফগানী মগজ বাড়ছে

৪১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

দাত জায়গা মত না থাকলে অনেক কিছুই গরগড়িয়ে পড়ে...

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতিকে প্ল্যান অনুসারে গড়তে হয়, আমাদেরগুলো নিজের ইচ্ছা ও সামর্থানুসারে গড়ে উঠছে।

৪২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ফিলোসোফি নেই কেউ সবাই মজনু হতে চায়।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকা ইউনিভার্সিটিকেও মাদ্রাসা বানাচ্ছে আগাছাগুলো

৪৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৩১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: রাস্তাঘাটে জিং জিং করলে কি আম্রিকান মগজের অধিকারী হবে?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলার অবস্হা সংকটাপন্ন

৪৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সঙ্গীত মানুষের চিন্তা-ভাবনাকে পরিশীলিত করে তোলে; যারা এর বিরদ্ধে অবস্থান নেবে তারা নিশ্চিতভাবেই পিছিয়ে পড়বে।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


জামাত-শিবির, হেফাজতের মোল্লারা জাতিকে পেছনে নিয়ে যাচ্ছে।

৪৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৫

রানার ব্লগ বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু @ ধন্যবাদ ভাই আমাকে মুর্খ বলার জন্য, বস্তুত আমি কখনোই আপনাদের মত বিজ্ঞ হতে চাই নাই, আপনাদের ভাষায় মুর্খ থাকার মজাটাই আলাদা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.