নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত সফরের সময় ট্রাম্প উঁকি দিয়ে বাংলাদেশ দেখে আসবেন?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮



না, ট্রাম্প সেই ধরণের কিছু করার মতো লোক নন, এবং বর্তমানে বাংলাদেশের সাথে আমেরিকার এমন কোন দ্বিপাক্ষিক কর্মকান্ডও তেমন নেই; বাংলাদেশে যাবার মতো তেমন কোন রাজনৈতিক, বা ব্যবসায়িক কারণ নেই। আসলে, উনি ভারত যাচ্ছেন যথাসম্ভব ওয়ালমার্ট, আমাজন, নেটফ্লিক্স, ষ্টার বাকস ও কিছু ডিফেন্স কর্পোরেশনের অনুরোধে; ভারতে উনার নিজস্ব ট্রাম্প ব্রান্ড ব্যবসা সম্প্রসারণ, কিংবা 'ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়ার' রহস্যময় কিছু দেখাতে, বা তাজমহল নিয়ে তিনি তেমন আগ্রহী বলে মনে হয় না। উনার নিজের তাজমহল ছিলো, উহা ফ্লপ করেছে, বিলিয়ন ডলার হারায়ে ব্যাংক।

২০০০ সালে, প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন ভারতের সফরের সময়, অনেকটা বিনা ঘোষণায় কয়েক ঘন্টার জন্য বাংলাদেশ দেখতে যান; উনার ব্যক্তিত্ব ছিলো সেই রকম, একই সাথে ড: ইউনুসের সাথে পারিবারিক বন্ধুত্ব উনাকে বাংলাদেশের মানুষ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছিলো। ট্রাম্প ক্লিনটনের মতো ব্যক্তিত্বের মানুষ নন, এশিয়ান ইমিগ্র‌েন্টদের ব্যাপার ট্রাম্প উৎসাহ দেখায়নি কোনদিন।

২/১ জন ভারতীয় সাংবাদিক ও বাংগালী সাংবাদিক বলেছেন যে, আগামী ভোটে, 'আমেরিকান ভারতীয়'দের সাপোর্ট পাবার লক্ষ্য তিনি ভারত যাচ্ছেন; পুরোপুরি লিলিপুটিয়ান বেকুবী: আমেরিকায় বসবাসকারী ভারতীয়রা শতকরা ৯০ জন রেজিষ্টার্ড ডেমোক্রেট ভোটার, তাদের বড় অংশ বাস করেন 'ডেমোক্রেটিক রাজ্যগুলোতে' (নিউইয়র্ক, কালিফোর্নিয়া, নিউজার্সী, ইলিনয়); এখন ভার্জিনিয়াতে ভারতীয়রা বাড়ছে, কিন্তু সেখানেও তাদের বড় অংশ রেজিষ্টার্ড ডেমোক্রেট। তদুপরি, পুরো আমেরিকায় ভারতীয়দের সংখ্যা এখনো ২ মিলিয়নের নীচে।

কোন সুইং রাজ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা কোনভাবে ভোটে প্রভাব ফেলার কথা নয়; ফলে, ভারতীয় আমেরিকানদের ভোট ট্রাম্পের জন্য কোন ভুমিকা পালন করতে পারবে না।

আমেরিকায় জন্ম নেয়া ভারতীয়রা ভালো পজিশনে আছে, রাজনীতিতে আছে, মেয়র, কংগ্রেসম্যান হয়েছে; কিন্তু প্রায় সবাই ডেমোক্রেটিক দল থেকে। এদের কাউকে কি ট্রাম্প রিপাবলিকান দলে দেখতে চায়? মোটেও না; ট্রাম্প এশিয়ান, আরবীয়, আফ্রিকানদের চেয়ে দলে সাদাদের সমাগম বেশী পছন্দ করেন।

ভারতে ওয়ালমার্ট, আমাজন, নেটফ্লিক্স, ষ্টার বাকস ও ডিফেন্স কন্ট্রাক্টটরেরা আশানুরূপ ভালো করছে না; বরং ভারতের ছোট ব্যবসায়ীরা এদের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে। ভারতীয় ছোট ব্যবসায়ীরা একবার ওয়ালমার্ট, আমাজন, নেটফ্লিক্স ও ষ্টার বাকস মাকসের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে গেলে, এই বিশাল বাজারে তারা হারিয়ে যাবে। এরা ট্রাম্পকে অনুরোধ করেছে, ভারতের বিশাল বাজারে কিছু প্রেমের বাণী শোনাতে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আমরা যতই লোকটাকে অপছন্দ করি না কেন ইগনোর করতে পারছি না। কে জানে, আবারও হোয়াইট হলে চড়ে বসে কি না।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন শতকরা ৬০ ভাগ সম্ভাবনা, ট্রাম্প সহজেই পুনর‌ায় নির্বাচিত হবে। ট্রাম্প আমেরিকার বাহিরে কম জনপ্রিয়।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৫

ঊণকৌটী বলেছেন: ট্রাম্প আমেরিকার ব্যবসায়ীদের প্রেসিডেনট,যে মূলত আমারিকার স্বার্থে কাজ করে। আমেরিকা থেকে ভারত আমদানি 35 দশমিক 6 বিলিয়ন ডলার, রপ্তানি করে 52 দশমিক 4 বিলিয়ন ডলার,এতে ট্রাম্প নাখুশ,তিনি চান ভারতে ডেয়ারি, কৃষি বাজার এবং হার্লে ডেভিডসন বাইক এর শুল্ক আরো কমাতে। মোদী দেশের স্বার্থে মনে হয়না পারবে এই চূক্তি
করতে , প্রতিরক্ষা শিল্পে কিছু চুক্তি হবে। এর বাইরে আসবেন,ঘুরবেন ভারতীয় সান্সকৃতিক অনুষ্টান দেখে চলে যাবেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের পুরো বাজেটই ৪০ বিলিয়ন ডলার; আর আমেরিকা-ভারত ট্রেইড ডিফেসিট হচ্ছে ২০ বিলয়ন ডলারের কাছাকাছি, ইহা আমেরিকার জন্য কিছুটা সমস্যা। ভারতের আভ্যন্তরীণ বাজারে বিদেশী খাবারের চাহিদা কম, এটা জাতির কালচার। আমেরিকান ডেফিসিট থেকে যাবে, সঠিক।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ট্রাম্প মনে হয় অনেক ভালো একজন আম্রিকান চালবাজ,আবার ভারত মোদিকেও মনে হয় তার চেলা করে নিবেন । ;)

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোদী হারামী ও অপরিস্কার; , ট্রাম্প হাত মিলানোর পরে, সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে, তিনবার ডিস-ইনফেকশান ক্রীম লাগাবে হাতে।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৮

ঊণকৌটী বলেছেন: ট্রাম্প মনে করেন, যে সব দেশ তাদের পণ্যাদি আমেরিকায় বেশি পরিমাণে বেচে মার্কিন পণ্যাদি নিজের দেশে কম ঢুকতে দেয়, তারা আদতে আমেরিকাকে ঠকাচ্ছে। তাই ভারতে যাতে আরও বেশি পরিমাণে মার্কিন পণ্য ঢোকে, তার চেষ্টা চালাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। তার মধ্যে রয়েছে কৃষিপণ্য, চিকিৎসার যন্ত্রপাতি, দুগ্ধজাত দ্রব্য। আর সেটা তখনই হচ্ছে যখন ভারতে আর্থিক মন্দা চলছে, বেকারি বাড়ছে। তার ফলে, নিজেকে বাঁচাও নীতি নিয়ে চলতে হচ্ছে মোদী সরকারকে। এ বারের বাজেটে তাই খেলনা, চটি থেকে শুরু করে গাড়ি ও যন্ত্রপাতি, সব রকমের আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। এটা অনেকটা যেন ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির পাল্টা- ‘ইন্ডিয়া ফার্স্ট’ নীতি।আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বছরেই ভারতে আসছেন ট্রাম্প। এটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর সেটা হচ্ছে রিপাবলিকানদের শক্ত ঘাঁটি হিউস্টনে ট্রাম্পের সমর্থনে গত বছর ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে একটি সমাবেশের (‘হাউডি মোদী’)-এর কয়েক মাসের মধ্যেই। ওই সমাবেশে সব প্রোটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী মোদী মার্কিন প্রেসিডেন্টের সমর্থনে আমেরিকায় থাকা ভারতীয়দের সমাবেশে স্লোগান দিয়েছিলেন, ‘আব কি বার, ট্রাম্প সরকার (এ বারও ট্রাম্প সরকারই)’। কেন? সেটা কি ট্রাম্পের জন্যই? আমেরিকায় থাকা গুজরাতি ভোটারদের কাছে টানতেই? আমেরিকায় থাকা এই গুজরাতিরা যথেষ্টই সম্পদশালী। এটা ঠিকই, আমেরিকায় থাকা ভারতীয়দের ভোট প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে হয়তো ট্রাম্পের কাছে ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তা মোট মার্কিন জনসংখ্যার মাত্র এক শতাংশ। তারও অর্ধেক শতাংশ ভোটার। শুধু তাই নয়, আমেরিকায় ভারতীয়দের বেশির ভাগই থাকেন মূলত ইলিনয়, ক্যালিফোর্নিয়া এবং উত্তর-পূর্বের প্রদেশগুলিতে। যেখানে মূলত ডেমোক্র্যাটদেরই আধিপত্য। কিন্তু আমেরিকায় যে গুজরাতিরা থাকেন, তাঁরা অত্যন্ত সম্পদশালী। মার্কিন ভোটে রাজনৈতিক দলগুলির প্রচার তহবিলে তাঁরা প্রচুর অর্থ দেন।

তাঁদের কাছে টানতে আমেরিকায় অনেক হিন্দু সংগঠন গজিয়ে উঠেছে। যেমন, ‘রিপাবলিকান হিন্দু কোয়ালিশন’। যারা ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অভিবাসন-বিরোধী নীতির সমর্থনে ওয়াশিংটনে বিশাল সমাবেশের আয়োজন করেছিল। এ ছাড়াও রয়েছে ‘হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশন’ ও ‘ভিএইচপি আমেরিকা’। আমেরিকায় মুসলিম অভিবাসীদের সম্পর্কে ট্রাম্পের বিশেষ বীতস্পৃহা এই সংগঠনগুলিকে আরও উৎসাহিত করে তুলেছে। আমেরিকায় এই সব হিন্দু সংগঠনের শক্ত ঘাঁটি আবার হিউস্টনই।

আমেরিকায় থাকা ভারতীয়রা সাধারণত ডেমোক্র্যাটদেরই ভোট দিয়ে থাকেন। কিন্তু ২০১৬-র নির্বাচনে সেই নিয়মের কিছুটা ব্যাতিক্রম ঘটতে দেখা গিয়েছিল। ১৬ শতাংশ ভারতীয়ের ভোট পড়েছিল ট্রাম্পের ঝুলিতে। গুজরাতে ট্রাম্পের সফর কি আমেরিকায় থাকা সেই অত্যন্ত সম্পদশালী গুজরাতিদের আরও বেশি করে টানতে পারে এ বার ট্রাম্পের দিকে? সূত্র আনন্দবাজার।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকায়, গুজরাটি ও হিন্দুদের ব্যাপারে যা বলা হয়েছে, এগুলো সঠিক আছে; কিন্তু যে ব্যাপারটি বাদ পড়েছে, তা হলো, টেক্সাস রাজ্য "সুইং ষ্টেট" নয়; ওখানে ট্রাম্প এমনিতে বিজয়ী হবে; ফলে, টেক্সাসে অর্থ প্রদান ব্যতিত, রাজনৈতিক সাপোর্টের বিরাট কোন মুল্য নেই।


ভারতীয়রা আমেরিকায় ভালো করছে; তবে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অর্থ প্রদান ছাড়া কোনভাবে তেমন সাহায্য করতে পারবে না; বিশেষ করে ট্রাম্পকে; কারণ, ভারতীয়রা ডেমোক্রেটিক।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: মুজিব বর্ষ সামনে, এদিকে ট্রাম্পও আসবেন। হাসিনা হয়তো অনুরোধ করবেন ১/২ ঘন্টার জন্য হলেও তিনি যেন আসেন। অনেক জ্ঞান গুনীজন আসবেন বাংলার মাটিতে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা অনুরোধ করলে যেতেও পারে; কারণ, সে কখন কি করে বুঝা মুশকিল।

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আগামিকাল তাঁর বিমান নামবে গুজরাতে। কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। নিরাপত্তা থেকে অ্যাপ্যায়ন-সব কিছুরই তোড়জোড় চলছে জোরকদমে। যে বিমানে তিনি উড়ে আসছেন, তা কোনও দুর্গের থেকে কম নয়। তার অন্দরমহল থেকে সুরক্ষা ব্যবস্থা সব কিছুই ‘এ ওয়ান’।

বিমানে সবসময় মজুত থাকে চিকিৎসক এবং প্রেসিডেন্টের জন্য রক্ত। রাস্তায় চলার সময় প্রেসিডেন্টের গাড়ির আগে-পিছু যেমন আরও অন্য গাড়ি থাকে কনভয়ে। তেমন সুরক্ষার জন্য প্রেসিডেন্টের বিমানের আগেও কিছু কার্গো প্লেন থাকে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



"এ-ওয়ান" এর অনেক ক্ষমতা আছে; মানুষকে সব জানতে দেয় না। ওদের দরকার আছে সেই রকম সিকিউরিটর।

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৪১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মোদী হারামী ও অপরিস্কার; , ট্রাম্প হাত মিলানোর পরে, সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে, তিনবার ডিস-ইনফেকশান ক্রীম লাগাবে হাতে ।


এক্কেবারে অপ্রিয় সত্যটি বলে ফেললেন ! =p~

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোদী হাত বাড়ায়ে দিলে, ট্রাম্প মনে মনে কয়েকবার গালি দিবে। মোদী ভারতীয় স্টাইলে "নমস্তে" জানিয়ে, হাত না বাড়ালে ট্রাম্প খুশী হবে।

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ট্রাম্প ও তার বাবা দুজই ছিলেন ব্যবসায়ী। তারা আইনের মারপ্যাঁচে অনেক ট্যাক্স ফাঁকিদেয়ে কোটি কোটি ডলার কামিয়েছেন। ট্রাম্পের এখনো ব্যবসায়ী মনোভাব যায়নি এবং সে প্রচন্ড বর্ণবাদী।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


তারা তাদের সময়ে, নিউইয়র্ক শহরের কিছু ট্যাক্স সুযোগ পেয়েছিলেন, ও আইনের ফাঁক দিয়েও ট্যাক্স ফাঁকি দিয়েছেন। ট্রাম্প বর্ণবাদী, সন্দেহ নেই।

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: কোরিয়াতে একজন ব্লগার থাকতেন । উনার নাম ভুলে গেছি। উনি কি সুস্থ আছেন???
ভারত বড় বাজার । চীনের অচলাবস্থা উদযাপনের জন্য ভারত আসছেন ট্রাম্প

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরিয়ায় চাকুরীরত ব্লগারদের ১ জনের কথা আমার মনে আছে, "উদভ্রান্ত"; মনে হয়, উনি এখন কোরিয়ায় নেই।

১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: সুইং রাজ্য কি? আমি ঠিক বুঝতে পারিনি।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকার ৫০টি রাজ্যের মাঝে, কিছু রাজ্য সব সময় ডেমোক্রেটদের ভোট দেয়, কিছু রাজ্য রিপাবলিকানদের ভোট দেয়; এসব রাজ্যেগুলো গত ৫০/৬০ বছরে তাদের ভোটের প্যাটার্ণ বদলায়নি। আর ৬/৭ টি রাজ্য আছে, এগুলো কখনো ডেমোক্রেটদের ভোট দেয়, কখনো রিপাবলিকানদের ভোট দেয়, এগুলো হলো "সুইং ষ্টেট"; এরা যাদের পক্ষে যায়, সেই দল থেকে প্রেসিডেন্ট হয়; যেমন, ফ্লোরিডা, ওহাইও

১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৮

সোহানী বলেছেন: ব্যাবসা ব্যাবসা ব্যাবসা............... এর বাইরে কিছু নেই সফরের।

আমাদের কাছ থেকে কিছু পাবার নেই ট্রাম্প এর। B:-/

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প নিশ্চয়ই ভারতেও বিশ্বাস করে না; আমার ধারণা, ওয়ালমার্ট, আমাজন, নেটফ্লিক্স, ষ্টার-বাকস ও ডিফেন্স কোম্পানীগুলোর কারণে ট্রাম্প ওখানে গেছে, সে তাজমহল দেখার লোক নন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.