নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এনআরসি প্রতিবাদে মুসলমানদের রাস্তায় নামা কি ঠিক?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৮



প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেইদিন দিল্লী এলো, সেইদিনটি কি রাস্তায় এনআরসি প্রতিবাদের জন্য "উপযুক্ত দিন" ছিলো? ট্রাম্পের ভিজিট মাত্র ১ দিন, এই দিন সম্পর্কে মোদীর সরকার ও বিজেপি খুবই সেন্সসেটিভ; সামান্য রাজনীতি, মোদীর অতীত ইতিহাস ও বিজেপির সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলোকে একটু এনালাইসিস করলে, এটা বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয় যে, এতে মোদীর সরকার ও তার দল ভয়ংকরভাবে রিএ্যাকশন করতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, ট্রাম্প কোনভাবেই মুসলমানদের পক্ষের লোক নন।

সর্বোপরি, এনআরসি'র প্রতিবাদে কাহাদের নেতৃত্ব দেয়ার কথা? ইহাতে কি "ইসলামিক ইউনিভার্সিটির" নেতৃত্ব দেয়ার কথা, নাকি কংগ্রেসের নেতৃত্ব দেয়ার কথা? কংগ্রেস কি রাস্তায় নামার ডাক দিয়েছিলো, যখন ইসলামী ইউনিভার্সিটি রাস্তায় নামলো? ইসলামী ইউনিভার্সিটি যদি রাস্তায় নামছে, সেখানে মাথায় টুপি ও মাথায় হিজাব কেন? লোকজন কি মিলাদে, নাকি হজ্বে যাচ্ছিলেন?

আসামের এনআরসি'র সময় থেকে মুসলমানদের বুঝার দরকার ছিলো যে, মুসলামেরা যদি রাস্তায় নামে, ভারতের বিজেপি-বিরোধী হিন্দুরাও এটা এক সময় ভালো চোখে দেখবে না; এই কারণে, পুরো ব্যাপারটায় তাদেরকে নীচু-প্রোফাইলে থাকার দরকার ছিলো।

মুসলমানেরা নিশ্চয় ভুলে যায়নি যে, মোদী ছিলো গুজরাটের জল্লাদ, এভং বর্তমানে সে হাজার গুণ বেশী শক্তিশালী ও তার দল ভয়ংকরভাবে বর্ণবাদী ও মৌলবাদী; এই ফ্যাক্টরগুলোকে গনণায় রেখে মুসলমানদের দরকার ছিলো, শুধুমাত্র কংগ্রসের নেতৃত্ব বড় বড় হলে (ইনডোর ) সভা ইতয়াদি করা; এবং যেকোন সভাতে মুসলিম হিসেবে আলাদা পরিচয় না দেয়া। এনআরসি যেহেতু জাতীয় পর্যায়ে সমস্যার সৃষ্টি করেছে, কংগ্রেস ইহা নিয়ে লাগবে ও কংগ্রেসই নেতৃত্ব দেবে!

রাশিয়া, স্পেন, ফ্রান্স ইহুদীদের নির্যাতন করেছে, তাড়িয়ে দিয়েছে, হত্যা করেছে; অবশেষে, তারা সেটার সমাধান বের করেছে; ওরা কখনো বৈরি পরিবেশে রাস্তায় নামেনি। তারা নিজেদের রাষ্ট্র গঠনের জন্য ১ম যেই সভাটি করেছিলো, সেটা ছিল প্যারিসের এক হোটেলে। তারা সফল হয়েছে। মুসলমানদিককে বর্তমান বিশ্ব, বিশ্ব রাজনীতি ও সামাজিক অবস্হা বুঝতে হবে; না বুঝে ঝাপিয়ে পড়লে, বেঘোরে প্রাণ যাবে শুধু।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৩

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে যারা আন্দোলন করছে তারা জানেই না কি কারণে তাদের প্রতিবাদ । CAA হচ্ছে ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত হয়ে বাংলাদেশ পাকিস্তান আর আফগানিস্থান থেকে যে সব অমুসলিম এসেছে তাদের নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন । বাকিরা সাধারণ ভাবেই প্রচলিত আইনে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবে । বিরোধী আর ধর্মীয় নেতারা মুসলিমদের বুঝিয়েছে যে এই আইনে তাদের নাগরিকত্ব চলে যাবে। সাথে ভয় দেখাচ্ছে NRC বা নাগরিক রেজিস্টার নিয়ে। অথচ সব দেশেই নাগরিক রেজিস্টার হয় । সরকার বলছে অনুপ্রবেশকারীদের ফেরত পাঠাবে । এতে ভারতীয় মুসলিম বা যে কোনো নাগরিকের সমস্যা কোথায় এটা আন্দোলনকারীরা বুঝতে চাইছে না । আবার NRC এখনো আসেনি ।যেটা সরকার এখনো প্রস্তাব আনেনি সংসদে সেটা নিয়ে আন্দোলন এর মানে কি ! কিছু লোক ভুল বুঝিয়ে দাঙ্গা লাগাচ্ছে ।বিজেপির গায়ে হিন্দু হিন্দু গন্ধ থাকায় এদের বিষয়ে মুসলিমদের মনে ভয় ধরানো সহজ । বাস্তবতা ভিন্ন ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানরা কোনকিছু না ভেবে ঝাপিয়ে পড়েছে। ইসলামী ইউনিভার্সিটি সবার আগে রাস্তায় নেমেছে; যেখানে কংগ্রেস আছে, এরা কেন ঘোড়ার আগে গাড়ী লাগিয়ে দিচ্ছে? মগজহীন কাজ কারবার

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৭

শের শায়রী বলেছেন: মুরুব্বী বাসার বাইরে গেছিলাম, বাসায় এসে দেখি আপনার আগের পোষ্টটাই নাই। এইডা কি সামুর মডু সরাইয়া দিছে X(( ? নাকি আপনি নিজেই সরালেন? ওই পোষ্ট আর এই পোষ্টে কিছু ভাষাগত পার্থক্য দেখছি মুরুব্বী।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগের পোষ্ট হাওয়া হয়ে গেছে, আমি কিছুই বুঝতে পারিনি; তাই এবার গলাটা একটু নরম করেছি; আপনার জ্বীনভুতদের দৃষ্টি পড়েনি তো?

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,




শেষের লাইনটিই মুসলমানদের বুঝতে হবে। বুঝতে হবে হিন্দুত্ববাদী ভারতের তাবৎ দাবার চালগুলো।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনের দু:খে লিখি; আসলে, ওখানকার মুলমানেরা পাকিদের মতো ইডিয়ট: কেহ কাউকে সাহায্য করে না, বস্তিতে থাকে বড় অংশ, পড়ালেখা নেই; ওদের কোন ভবিষ্যত নেই।

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০৯

নতুন বলেছেন: ঝামেলা বড় না হলে সেটা সহজে সমাধান হয় না। তাই ট্রম্প আসার দিন ঝামেলা বড় করতে চেয়েছে।

আর যদি সব কিছু ভালোর জন্যই হয় তবে কারা সাধারন মানুষের উপরে আক্রমন করছে? হত্যা করছে? আগুন লাগাচ্ছে?

ধম` নিয়ে রাজনিতি করুক, কিন্তু বিজেপি বত`মানে সন্ত্রাসী করছে সেটা বিশ্বের দেখা উচিত।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্বকে বলেন, বিশ্ব বলবে যে, মুসলামনেরা উগ্র।

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আন্দোলনটি ছিল মুলত উদারপন্থি ছাত্র ও শিক্ষিত শ্রেনিদের।
লেবাসধারী ইসলামিষ্টরা পরিকল্পিত ভাবে আন্দোলনের ভেতর গাড়ি-টুপি হিজাব ঢুকিয়ে, রাস্তায় দলবেধে নামাজ, আবার মাঝে মাঝে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান ইত্যাদি করে নাগরিক আন্দোলনকে ইসলামি রুপ দিয়ে সুন্দর আন্দোলনটা আগেই বারোটা বাজানো হয়েছিল।
এখ বাংলাদেশী ছাত্রী একজন সিএএ বিরোধী র‌্যালিতে অংশ নেয়া দেখে আরো সুযোগ নিল হিন্দুত্তবাদিরা।

প্রথম আলো দেখুন view this link

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওদের দরকার ছিলো কংগ্রেস কি করে, সেটার জনত অপেক্ষা করা; মোদী অনেক কিছু করছে, কোনটা ওদের বিপক্ষে, সেটা এখনো পরিস্কার নয়।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৭

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: কারো পিঠ যখন দেয়ালে লেগে যায় তখন কি ভালো কি মন্দ বোঝার জ্ঞানটুকো থাকেনা চাচাজান । আপনিতো আবার আমেরিকান
হয়ে গেছেন । দেশে আসলে আপনার সাথে দেখা করার অনেক আগ্রহ আছে ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ দেশে ২২ কোটী মুসলমান থাকলে, ২২ কোটী মাথা আছে; পিঠ ঠেকছে কিনা সেটা বুঝার দরকার, ভাবার দরকার।

দেশে এলে দেখা হবে।

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৭

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদ গাজী ভাই বোধ হয় আসামের নাগরিকত্ব নিয়ে কিছুই পড়াশোনা করেন নাই করলে এরকম পোষ্ট লিখতেন না। আসামে নাগরিকত্ব রেজিস্ট্রেশন করতে গিয়ে বাপের নাগরিকত্ব হয়েছে ছেলের হয় নাই তিন বারের এমপি তিনিও নাগরিকত্ব থেকে বাদ পড়েছেন, স্বামীর নাগরিকত্ব হয়েছে বউয়ের হয় নাই বউয়ের হয়েছে স্বামীর হয় নাই। তার চেয়েও বড় কথা হলো নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য যে সমস্ত পুরানো কাগজপত্রের প্রয়োজন তা ভারতের অনেকের কাছেই নাই যে কারণে কাগজ পত্রের অভাবে অনেক মানুষ নাগরিকত্ব থেকে বাদ পরতেছে এই কারণে আন্দোলন। এ বিষয়ে ভারতের আসামের নাগরিকত্ব নিয়ে একটু পড়াশোনা করেন তাহলেই মাথায় ঢুকবে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভাবছি, আসামের নাগরিকত্বের সমস্যা নিয়ে পিএইচডি করতে হবে।

আসামেও কংগ্রেস আছে, তারা নেতৃত্ব দেয়ার কথা, এবং দিচ্ছে, ইসলামী ইউনিভার্সিটি নেতৃত্ব দেয়ার কথা নয়; এবং প্রতিবাদের সময় টুপি ও হিজাব পরা কি ফরজ?

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সেই ১৯৫২ কিংবা সেই ১৯৭১ এ কোন না কোন বাংলাদেশ বিরোধী অমানুষ আপনার মতই এমন প্রশ্ন তুলেছিলো। যে প্রশ্ন তুলেছিলো, সে নিজেকে ঠিক মনে করেই প্রশ্ন তুলেছিলো; তারও ছিলো হাজারও কঠোর যুক্তি।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি নিজের "শুন্য" বুঝতে পেরে নিজকে শুন্য বানায়েছেন; আপনার মতো অনেক শুন্য আছে বিশ্বে; ওরা সমস্যা পড়লে, মগজশুন্য হয়ে যায়।

৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সব দোষ নন্দ ঘোষ !!
মুসলমানদের দোষ ধরতে খুব মজা তাইনা !!
মুসলমানদের দেয়ালে পিঠ না ঠেকা পর্যন্ত
রুঢ় মুর্তি ধারণ করেনা। মসজিদ ভাঙ্গছো,
কোরআন পুড়ছো তার পরেও তারা
মাথা নিচু করে থাকবে তাইনা !!
সব ইয়াদ রাহেগা !!!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাগলামী করার কথা তো বাংলাদেশের ভেতরে; আপনি কি সারা বিশ্বকে বাংলাদেশ পেয়েছেন? বাংলাদেশের বাহিরে মগজের দরকার হয়

১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:১৩

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার লিখার প্রথম প্যারা পড়েই মনে হয়েছে আপনি পুরো বিষয়টা পরিষ্কারভাবে অবগত নন। আগে বুঝুন কোথা থেকে কি হয়েছে। সবকিছু ট্রাম্পকে ঘিরেই ইভলভ হয় না।

২০শে ফেব্রুয়ারি চন্দ্রশেখর আজাদ (ভিম আর্মির প্রতিষ্ঠাতা) দালিত হিন্দুদের সম-অধিকারের পাশাপাশি মুসলিম ভারতীয়দের চলমান আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে, সুপ্রিম কোর্টের একটা সিন্ধান্ত, এনআরসি এবং সিএএ বিরোধী অবস্থান নেন। তিনি ২৩ শে ফেব্রুয়ারি "ভারত বন্ধ" আন্দোলনের ডাক দিলে তার এই অবস্থানের প্রতি সম্মান এবং সমর্থন জানিয়ে জাফরাবাদে মুসলিম মহিলারা রাস্তায় বসে ভিম আর্মির "ভারত বন্ধ" আন্দোলনের সমর্থন দেন। হ্যাঁ সাথে এনআরসি এবং সিএএ ইস্যু অবশ্যই ছিলো।

প্রাথমিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা আন্দোলন করেছে বিভিন্ন ইস্যুতে। আন্দোলনের সময় তাদের উপর ন্যাক্কারজনক পুলিশি এবং বিজেপি সমর্থিত লোকদের হামলার কারণে সেই আন্দোলন ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। আন্দোলনে ছাত্রদের পাশে অনেক আম জনতাও সমর্থন জানিয়ে এগিয়ে এসেছে ঐ হামলার পর থেকেই। জেএনইউ'র সাথে কংগ্রেসের সরাসরি কোন সম্পর্ক নেই, ওখানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কানহাইয়া কুমার যিনি মূলত কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য এবং অনেক ক্ষেত্রে বিজেপি বিরোধী কথাবার্তার জন্য তিনি অনেকের কাছে নন্দিত এবং নিন্দিত। জেএনইউ একটি স্বনামধন্য পাবলিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মূলত মধ্যব্ত্তি এবং নিন্ম মধ্যবিত্ত শ্রেনীর ছাত-ছাত্রীদের (দালিত হিন্দু, মুসলিম) আধিক্য বেশী। টুপি ছাত্রছাত্রীরা পড়ে বলে জানিনা বা কখনো কোন টিভি ইন্টারভিউতে তেমন একটা দেখিনি। মূলত আন্দোলনে সমর্থন জানানো সাধারণ লোকজনই টুপি পরিহিত বলেই দেখলাম। টুপি পরার জন্য কোন উপলক্ষ্য প্রয়োজন বলে আমি জানতাম না। টুপি-হিজাব পড়লেই সেটাকে অন্যভাবে দেখাটা নিন্তাই গোড়ামী। আর আমি নিজেও প্রায়ই টুপি পড়ে চলাফেরা করি।

বহু বছর কংগ্রেস মুসলিম এবং দালিতদের সমর্থন পেয়ে এসেছে, অবস্থার তেমন কোন উন্নতি হয় নি। যার যার অধিকার তারটা তাকেই আন্দোলনে গিয়ে বলতে হবে। সমস্যা মুসলিম, নাগরিত্ব ইস্যুতে আপনি কি মনে করছেন মুসলিমরা মাথায় টিকা লাগিয়ে যাবে? যারা মুসলিম তারা ভারত একটা দেশ হওয়ার আগে থেকেই মুসলিম। এই ইস্যুতেই দেশ ভাগও হয়েছে সেটা ভুলে যাচ্ছেন কেন?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারতে মুসলমানদের স্বার্থ কোন দল দেখে, বিজেপি, কংগ্রেস, সোস্যালিষ্টরা?

মিছিলে টুপি ও হিজাব পরে গেলে, তাদের অন্যদের থেকে আলাদা দেখায় কিনা?
ট্রাম্প যেদি দিল্লীতে সেইদিন কোন বিষয়ে প্রতিবাদ করা উচিত কিনা?

রাস্তায় না নেমে, নিজেদের ইস্যু ও দাবী সঠিকভাবে উপস্হাপন করা যায় কিনা?

১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:০৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ইফতেখার ভাই; উনি কোন কথা বুঝেন না। উনার একটা সার্টিফিকেট আছে; আর তাতেই উনি মহা পন্ডিত! যখন উত্তর খুঁজে না পান, বাজে ইঙ্গিতে কথা বলা শুরু করেন। আমার মন্তব্যের উত্তর কিভাবে দিয়েছে দেখবেন।

উনার ভাষ্যমতে হিসাব করলে দাড়ায় আমাদের অতিতের প্রায় সব আন্দোলনই ভুল ছিলো!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আশাকরি, অতীতে মানে, আপনি ১৯৭১ সালে ছিলেন না; থাকলে, অবশ্যই পাকীদের পক্ষে থাকতেন।

১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:০১

ইমরান আশফাক বলেছেন: ট্রাম্প মোদিকে পূর্নাংগ সমর্থন দিয়ে গেছে যেকোন পদক্ষেপ নেবার জন্যে। আমিও ট্রাম্পকে সমর্থন করি এই কারনে যে, মুসলমানদের মার খাওয়া দরকার। মার না খেলে সোজা হবে না। ইহুদীরা প্রায় ২০০০ বৎসর ভবঘুরে থাকার পর বুঝতে পেরেছিলো যে একতাবদ্ধ না হলে ওরা টিকে থাকতে পারবে না, এখন দেখুন কত অল্প সংখ্যক ইহুদী একতাবদ্ধ থাকার দরুন বিশ্বে কত প্রভাবশালী। আর মুসলমানরা প্রথমদিকে সংখ্যায় অতি অল্প হলেও প্রায় গোটা সমকালীন বিশ্ব দখল করে নিয়েছিল। তাছাড়া জ্ঞান-বিজ্ঞানেও বিশ্বকে আলোকবর্তিতা দেখিয়েছিল। এখন সংখ্যায় অনেকগুন বেশী হয়েও পারে না কেন? কারন তারা বিভিন্ন ধারায় বিভক্ত। ইসলামের মূলমন্ত্র পড়া (মানে জ্ঞান অর্জন করা), বিভিন্ন বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করা ইত্যাদি থেকে বিরত থেকে মূলত: কোরআনের মূল আহ্বান থেকে সরে থেকেছে। কোরআন বুঝে পড়তে হবে, শুধু তোতা পাখির মত আওড়ালে হবে না।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামে কোন মুলমন্ত্র নেই; সভ্যতার মুলমন্ত্র হলো, আধুনিক শিক্ষার জ্ঞান; উহা মুসলমানদের খুবই কম।

১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:০২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আপনি এখানে এক পক্ষেরই দোষ দেখতে পাচ্ছেন বা ভাবছেন | ট্রাম্প মুসলিম বিদ্বেষী তা কারো অজানা নয় | মোদির মতো ধুরন্দর লোক ট্রাম্পের কাছাকাছি যাওয়ার জন্য এই সহিংসতার কলকাঠি নাড়তেও তো পারে | যে মোদী যেদিকে বৃষ্টি সেদিকে ছাতা মেলে দেয়ার মতো যে দেশে যায় সেই দেশ তার প্রিয় দেশ বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলে সেই মোদির পক্ষে অনেক কিছুই সম্ভব |

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি কারো দোষের কথা বলিনি; আমি বলছি, ভারতের মুসলমানরা কিভাবে ভারতের বৈরি পরিবেশে, মুলধারার বিপক্ষে না গিয়ে, কিভাবে নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে।

১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি ইনিয়ে বিনিয়ে বলতে চাইছেন ট্রাম্প আসার এই সময়টা আন্দোলনকারীদের বেছে নেয়া উচিৎ হয়নি । কারন ট্রাম্প এর ইমেজ এখন ক্ষুন্য হয়েছে। ট্রাম্প এর ভাষ্য এই ইস্যতে ট্রাম্প এবং মোদীকে এক কাতারে নামিয়ে এনেছে। ডেমোক্রেটরা এর ফায়দা তুলবে ভালভাবেই। ট্রাম্প এর সমথক হিসেবে এই ব্যপারটাআপনার ভাল লাগছে না বলে মনে হয়।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



৩৪ জন প্রাণ হারায়েছেন; এই মগজ নিয়ে আপনি ভারতে থাকলে, আজকের গনণায় ৩৫ জন হতো।

১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: হিংস্রতা আমি পছন্দ করি না।
মানুষ হবে সহজ সরল, আন্তরিক, মানবিক এবং হৃদয়বান।
যারাই ঝামেলা পাকায় তারাই অমানুষ। এই অমানুষ গুলো সমাজের শত্রু।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারতে যা ঘটছে, এটাই ঘটার কথা ছিল, গুজরাটের জল্লাদকে ভারতীয়রা ভোট দিয়েছিল ২ বার।

১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার মাথায়ও মগজ কম, তার উপর মনে হয় খুসকী হইছে, খালি চুলকায় B:-)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


নরেন্দ্র মোদী হলো গুজরাটের জল্লাদ, সে দুনিয়ার ইমিগ্রেশন সমস্যার সৃষ্টি করেছে যেগুলো ভারতে নেই; এই অবস্হায়, কংগ্রেস ব্যবস্হা নিচ্ছে, প্রতিবাদ করছে; মুসলমানরা প্রতিবাদ করতে গিয়ে সাধারণ মানুষের শত্রুতে যেন পরিণত না হয়।

১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আপনার সাথে কোন ভাবেই একমত হতে পারলাম না এ বিষয়ে। প্রথমত সহিংসতা শুরু করেছে মোদীর আরএসএস বাহিনী, তারা এটা না করলে যে সমাবেশ বা বিক্ষোভের কর্মসুচি ছিল সেটা বড় জোড় জাতিসংঘের সামনে পরিবেশবাদিদের কর্মসুচির মত একটা কিছু হত। বোকামি বরং করেছে মোদির বাহিনি তারা এটাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে ট্রাম্পের সফরে মোদির অর্জন ঢাকা পরে গেছে। বিশ্বব্যাপি ভারতের সাম্প্রদায়িক চেহারা নগ্নভাবে প্রকাশ পেয়েছে।ট্রাম্প মুখে তেমন কিছু না বললেও সফরটা শেষ হয়েছে অসস্তিকর ভাবে, যা ভারতের অস্থিতীশীল অবস্থাকে বিনিয়োগ বা বানিজ্যের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে বাধ্য। আর আপনি যে কংগ্রেসের নেতৃত্বের কথা বলছেন, তারা নিজেরাই কিছুটা উদভ্রান্ত ভোটের রাজনীতির কথা ভেবে। কারন সংখাগরিস্ঠ মানুষ হচ্ছে হিন্দু আর তাদের বিরাগভাজন হওয়ার ঝুকি কংগ্রেস নিতে চাচ্ছে না এই দুর্দিনে। তাই তারা অনেকটা ধিরে চল নীতিতে আগাচ্ছে। আপনি দেখেন এত বড় ঘটনার পরও কংগ্রেসের নেতৃত্ব একটা কড়া বিবৃতি পর্যন্ত দেয় নি। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই ভিকটিমরা নিজেরাই সংগঠিত হয়ে প্রতিবাদ করছে। পশ্চিমবংগে মমতা ব্যানার্জি এই ইসুতে যতটুকু সরব , কংগ্রেস তার ধারে কাছেও নেই। কাজেই কংগ্রেসের আশায় বসে থাকা আর না থাকা সমান।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মোদীর ইমিগ্রেশন পলিসির জন্য ভারতে হাজার বছর বসতকারী মুসলমানেরা কি বিতাড়িত হবে?
আমার ধারণা, মুসলমানেরা যদি স্হানীয় হিন্দুদের স হানুভুতি হারায়, তাদের অবস্হা রোহিংগাদের মতো হবে।

কংগ্রেস হচ্ছে রাজনৈতিক দল, উহা কোথায়ও যাচ্ছে না; মুসলমানদের অবশ্যই কংগ্রেসের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

১৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: লেখক বলেছেন: পাগলামী করার কথা তো বাংলাদেশের ভেতরে; আপনি কি সারা বিশ্বকে বাংলাদেশ পেয়েছেন? বাংলাদেশের বাহিরে মগজের দরকার হয়

যখন বিপদ আপনার ঘাড়ে উঠবে তখন তা কাটাবার চেষ্টা করবেন
অপরের বিপদে আপনি ঘাপটি মেরে থাকবেন এটা আপনার পলিশি !!!
একসময় আপনার বিপদে কেউ পাশে থাকবেনা যদিনা আপনি পরের
বিপদে লেজ গুটিয়ে থাকেন। সমস্যা সব মানুষের বাংলাদেশ আর
আমে্রিকা বলে কথা নয়, কথা হলো বিশ্ব মানবতার। অবশ্য আপনার
তা বোঝার কথা নয় !!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাকিস্তানী, বা বাংলাদেশী মুসলমানেরা যদি ভারতীয় মুসলমানদের পক্ষে কথা বলে, ভারতীয় মুসলমানেরা স্হানীয়দের সহানুভুতি হারাবে। ভারতীয় মুসলমানদের সমস্যা হলে, নেতৃত্ব দেবে কংগ্রেস।

১৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪

পবন সরকার বলেছেন: কামাল ভাইয়ের মাথার খুসকির ঐষধ আপনার কাছে আছে নাকি?

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, খুসকি হয় ময়লা থেকে, উনাকে পরিস্কার থাকতে হবে।

২০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সব আপনার মনগড়া পাগলামী ওস্তাদ । =p~

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনার দেশে বাস করলে, ভালো মানুষও বেকুব হয়ে যাওয়ার কথা

২১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১০

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: আসল কথা হইল শক্তের ভক্ত নরমের যম।
আর কিছু কিছু বাঙ্গালীরা আছেন মুসলমান কথা শুনলেই তাতে পাকি পাকি গন্ধ শুঁকেন এই যা.....

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগাদেশের বাংগালীরা শতকরা ৮৮ভাগই মুসলমান; একজন মানুষ নিজের বিপক্ষে কথা বলার লজিক নেই। কিন্তু জামাত-শিবির, হেফাজতেরা যেই ধরণের আচরণ করে, এতে শুধু বাংগালীরা নয়, বিশ্বই ক্ষেপে আছে।

২২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এসব যে, আপকে নির্বাচিত করার ফলবুঝতে তো সমস্যা হওয়ার কথা না।।
অ,টঃ কেমন আছেন।।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ভালো আছি, ধন্যবদ! আপনি কেমন আছেন; দেশে, নাকি বিদেশ?

গুজরটের জল্লাদের কাজ হলো মানুষ হত্যা করা।

২৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২০

খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রণব দেবনাথ বলেছেন: CAA হচ্ছে ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত হয়ে বাংলাদেশ পাকিস্তান আর আফগানিস্থান থেকে যে সব অমুসলিম এসেছে তাদের নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন ।

ব্যপার হচ্ছে ভারতীয় সংবিধানে সব ধর্মের অধিকার সমান। কিন্ত সিসিএ তে হিন্দুদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। যা ইসলামকে ভারতে ২য় শ্রেনীর ধর্মে পরিনত করেছে। এটা সংবিধানে দেয়া মুসলিমদের সমান অধিকারের সম্মান হরন করেছে।

ধরেন বাংলাদেশ যদি ঘোষনা দিত, হিন্দু রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ শরনার্থী হিসেবে নেবে না। তবে ব্যপারটা কেমন হত? এখানে ঠিক তেমন।

০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত হিন্দু শরণার্থীদের গ্রহন করছে ১৯৪৭ সাল থেকে; মুসলমানেরা ভারতে গিয়ে হিন্দুদের মতো সহানুভুতি াবার কথা নয়।

২৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আন্দোলনটি ছিল মুলত উদারপন্থি ছাত্র ও শিক্ষিত শ্রেনিদের।
লেবাসধারী ইসলামিষ্টরা পরিকল্পিত ভাবে আন্দোলনের ভেতর গাড়ি-টুপি হিজাব ঢুকিয়ে, রাস্তায় দলবেধে নামাজ, আবার মাঝে মাঝে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান ইত্যাদি করে নাগরিক আন্দোলনকে ইসলামি রুপ দিয়ে সুন্দর আন্দোলনটা আগেই বারোটা বাজানো হয়েছিল।


বিভিন্ন খবরে প্রকাশ, পুলিশ ও হিন্দু সম্প্রদায়ের কিছু লোক টুপি জুব্বা গায়ে দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করেছে।
এটা রাজনীতে। আপনার মত সহজ মানুশকে বোকা বানানোর।
এমনটা আমরা বাংলাদেশেও দেখেছি, পুলিশ, আওয়ামীলিগ এমন কি ক্ষেতবিশেষে বাস মালিক নিজেই নিজের গাড়িয়ে আগুন দিয়ে বি এন পির দোষ দিয়েছে।

এমনটা ফিলিস্তিনেও দেখেছি, ইসরায়েলি গোয়ান্দারা আন্দোলনকারী ভীরে ঢুকে গুলি করে, নাম হয় ফিলিস্তিনিদের।

বোকা হওয়ার আগে একটু ভাবেন।

২৫| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভাবছি, আসামের নাগরিকত্বের সমস্যা নিয়ে পিএইচডি করতে হবে।

আসামেও কংগ্রেস আছে, তারা নেতৃত্ব দেয়ার কথা, এবং দিচ্ছে, ইসলামী ইউনিভার্সিটি নেতৃত্ব দেয়ার কথা নয়; এবং প্রতিবাদের সময় টুপি ও হিজাব পরা কি ফরজ?


পৃথিবীর যেকোন দেশে সংখ্যালঘুরা বেশিরভাল সময়ই আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগে। তারা তাদের স্বকীয়তা ধারন করার চেষ্টা করে তাদের দৈনন্দিন জীবনে।
ইউরোপ আমেরিকায় শতকরা যে কজন মানুষ নামাজ পড়ে, আমার মনে হয় না বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানে শতকরা অতজন নামাজ পরে।
পহেলা বৈশাখ বা অন্যন্য কালচারাল প্রোগ্রামেও অংশগ্রহনের শতকরা হার অনেক বেশি।
এটা ভারতীয়দের ক্ষেত্রেও।
ভারতে বিশেষ করে দিল্লি, মুবাই, কোলকাতার লাল বাজারে গেলে দেখবে পাঞ্জাবি ও বোরকার হার অনেক বেশি। এটা তাদের নিত্য পরিধান।
এখিন এদের কেউ যদি আন্দোলনে যায়, সে জন্য কি যে আলাদা কাপড় কিনবে?
ধরেন আপনি প্রতিদিন লুঙ্গি পরে ঘুমাতে যান। কখনো যদি আরবে যান তবে কি জুব্বা পরে ঘুমাতে যাবেন?


২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকা ও ইউরোপে অন্য ধর্মকে যতটুকু স হ্য করা হয়, ভরতে, পাকিস্তান, ইরান, আফগানিস্তান, বাংলদেশে ততটুকু সহ্য করা হয় না; সেজন্য এসব দেশে আপনি অকারণে, নিজের কাপড় চোপড়ে নিজের ধর্মের জাহির করবেন না, এটা সাধারণ জ্ঞান।

২৬| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:

একমত হতে পারলাম না। তবে তর্কে যাবো না। তর্কে পরিস্থিতির কোন উন্নতি হবে না।
তর্কে আমি জিতলেও দিল্লি কিংবা আসাম , গুজরাটে মানুষের লাশ পড়া বন্ধ হবে না।

ভেতরে আগুন বাইরে আগুন 'দিল্লী' হয়ে জ্বলে
বুকের আগুন বাঁচিয়ে রাখাকে সন্ত্রাসবাদ বলে।

'দিল্লী' তোমায় ছবিতে দেখে নীরবে কাঁদি
আমার কান্না আগুন জ্বালালে আমি সন্ত্রাসবাদী !


যারা প্রতিবাদ করেছে , লাশ হয়েছে আপনি তাদের মগজহীন বলেছেন। আজব লাগলো আপনার মানসিকতা। একদিন এই কথাটাই তীর হয়ে ধেয়ে আসবে আপনাকে লক্ষ্য করে।
ভালো থাকবেন।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি দার্শনিক হয়ে গেছেন।

মোদীর আমলে ভারতের যে অবস্হা, সেটাকে সামনে রেখে, সেটার লজিক অনুসারে প্রতিবাদ করতে হবে; যেদিন শীত পড়ে, সেদিন শীতের কাপড় পরে বের হতে হয়।

২৭| ০১ লা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
যেদিন শীত পড়ে, সেদিন শীতের কাপড় পরে বের হতে হয়।

যেদিন শীত পড়ে , সেদিন শীতের কাপড় না থাকলে শীতের কাপড়ের জন্য প্রতিবাদ করতে হয়। মুসলমানদের শীতের কাপড় কেড়ে নেয়া হয়েছে। :(

০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের কাপড় কেহ কেড়ে নেয়নি, এগুলো খোঁড়া অজুহাত, লজিকবিহীন অভিযোগ

২৮| ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৫১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার ওপরের মন্তব্যে প্রশ্নের উত্তরগুলো এরকমঃ

ভারতে মুসলমানদের স্বার্থ কোন দল দেখে, বিজেপি, কংগ্রেস, সোস্যালিষ্টরা?
যতই গণতন্ত্র আর ধর্ম নিরপেক্ষতার বুলি আওরানো হোক না কেন, প্রকৃত অর্থে ভারতে সংখ্যালঘুদের স্বার্থ দেখার কেউ নেই, কারন ভারত হিন্দু রাষ্ট্র, সংবিধান বলুক না বলুক তাতে বাস্তবতা পরিবর্তন হয়ে যায় না। সংখ্যালঘুরা বরাবরই কংগ্রেসকেই তাদের দল হিসেবে মনে করেছে কিন্তু তাতে তেমন কোন ফল আসে নি বিগত কয়েক দশকে। তাই এখন যে-ই সংখ্যালঘু বা নিপীড়িতদের কথা বলছে তারা তাদেরই সমর্থন করছে।

মিছিলে টুপি ও হিজাব পরে গেলে, তাদের অন্যদের থেকে আলাদা দেখায় কিনা?
দেখা গেলেই তাতে সমস্যা কোথায়? তাই বলে কি তারা টুপি পড়া ছেড়ে দেবে? এই কথা পাঞ্জাবে গিয়ে শিখদের বলে দেখেন।

ট্রাম্প যেদি দিল্লীতে সেইদিন কোন বিষয়ে প্রতিবাদ করা উচিত কিনা?
আগের মন্তব্যেই এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি, তাই এটার উত্তর দেয়ার প্রয়োজন বোধ করছি না।

রাস্তায় না নেমে, নিজেদের ইস্যু ও দাবী সঠিকভাবে উপস্হাপন করা যায় কিনা?
৭০ বছর পরেও এই প্রশ্ন করা অপ্রাসঙ্গিক। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে এটা সম্ভব নয়।

০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সংখ্যালঘুরা রাজনৈতিক দলের সাথে থাকলে তারা ভালো করে।

শিখেরা ও হিন্দুরা মোটামুটি কাছাকাছি ধর্মের। মুসলমনেরা হিন্দু ধর্মকে অপছন্দ করে, হিন্দুরা মুসলমান ধর্মে অপছন্দ করে; মিছিলে মুসলমানেরা টুপি ও হিজাব পরা রাজনৈতিকভাবে ভুল পদক্ষেপ।


যেহেতু ট্রাম্প মুসলিম-বিরোধী, সেইদিন প্রতিবদ করতে রাস্তায় যাওয়া ভুল ছিলো।

রাস্তান না নেমে, হলে মীটং করলে মুসলমানের ভালো করবে।

২৯| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৪৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কপালের লিখন খন্ডাবার নয়, তাই এখনো বাহিরেই আছি।
তাহলে গুজরাট আরো হবে

০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভরতীয়রা মানুষ হবে না, ওরাও চীনদের মতো আধা-মানব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.