![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
সুপার টুইসডে (আজ মংগবার) হলো, আমেরিকার ডেমোক্রেট দলের প্রাইমারী নির্বাচনের একটি বিশেষদিন, যেদিন ১৪টি রাজ্যে একই সাথে ভোট হচ্ছে; এতে ১৩৫৭ জন ডেলিগেইট নির্বচিত হবেন। এই ডেলিগেইটরা দলের কনভেনশনে ভোট দিয়ে প্রার্থী নির্বাচন করবেন। যেই প্রার্থীর পক্ষে বেশী ডেলিগেইট নির্বাচিত হবে, বা অন্যভাবে বললে, যেই প্রার্থী বেশী ডেলিগেইট পাবেন, তিনি প্রার্থী হবেন।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ডেমোক্রেটদের প্রাইমারী চলছে; শুরুতে ২৯ জন প্রার্থী ছিলো; ৪ রাজ্যের প্রাইমারী শেষে, এখন ৪ জন প্রার্থী টিকে আছেন; এদের মাঝে যেই প্রার্থী দলের ন্যাশনাল কনভেনশনে (জুল, ১৩ - জুল, ১৬; মিলওয়াকী শহর, ওয়াইহোমিং ষ্টেট) ১৯৯০ জন "ডেলিগেইটের ভোট" পাবেন, তিনি হবেন দলের প্রার্থী।
৫০ রাজ্যের মাঝে ৪ রাজ্যে ভোট শেষ হয়েছে, এতে অবস্হান: বার্ণি সেন্ডার্স: ৬০, জো বইডেন: ৫৪, এলিজবেথ ওয়ারেণ: ৮, মাইক ব্লুমবর্গ: ০।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনটা (প্রাইমারী ও জেনারেল নির্বাচন) সব সময় ২ ধাপে হয়ে থাকে; প্রাইমারীতে প্রার্থীরা ভোটে অংশ গ্রহন করে, প্রতি রাজ্যে ভোটের থেকে নিজের পক্ষে "ডেলিগেইট" সংগ্রহ করে থাকে। যেমন, ৪ রাজ্যে ভোটের পর, বার্ণি সেন্ডার্স ৬০ জন "ডেলিগেইট" পেয়েছেন; ন্যাশনাল কনভেনশনে, এই ৬০ জন ডেলিগেইট বার্ণিকে ভোট দেয়ার কথা, এবং দিবে বলে আশা; কিন্তু ডেলিগেইট চাইলে, বার্ণিকে ভোট না দিতেও পারে, ইন্টারেষ্টিং।
ডেমোক্রেটিক দলের ডেলিগেইট সংখ্যা হচ্ছে: প্লেজড ডেলিগেইট: ৩৯৭৯ জন, নন-প্লেজড: ৭৭৫ জন (সুপার ডেলিগেইট); প্লেজড ডেলিগেইট হচ্ছেন, যারা প্রাইমারী ভোটে বিভিন্ন রাজ্যে প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচিত হবেন; আর নন-প্লেজড ডেলিগেইটরা নির্বচিত নন, এরা দলের সিনেটর, কংগ্রেসম্যান, গভর্নর, দলে উচ্চপদস্হ কর্মকর্তারা।
প্রাইমারী ভোটে যেই প্রার্থী বেশী ডেলিগেইট পেয়ে থাকেন, ন্যাশনাল কনভেনশনে, তার ডেলিগেিটরা তাকে ভোট দিয়ে প্রার্থী নির্বচন করবে, এটাই হলো সাধারণ নিয়ম; কিন্তু যদি একধিক প্রার্থী খুবই কাছাকাছি সংখ্যক "ডেলিগেইট" পেয়ে থাকে, তা'হলে সমস্যা দেখা দিতে পারে; ডেলিগেইটদের ভোটে যদি কেহ পরিস্কারভাবে বিজয়ী না হয়, তখন ২য় ভোট হবে; ২য় ভোটে, ডেলিগেইটদের সাথে সুপার ডেলিগেইটরা ভোট দিয়ে প্রার্থী নির্বাচন করেন।
এই পোষ্ট পড়ে, ব্লগার নুরু সাহেবের মাথা ঘুরানোর শুরু হতে পারে।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়ে বুঝেছেন তো?
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
নুরু ভাই সাংবাদিক মানুষ, এইসব বিষয় উনি অনেক আগেই রপ্ত করেছেন বলে মনে হয়।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
নুরু সাহেব গণতন্ত্র, ক্যাপিটেলিম, সোস্যালিজম ও কম্যনুনিজমের সংজ্ঞা লিখুক ঠিক মতো, তা'হলে আমি বিশ্বাস করবো।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ড্রাম সাহেব আবার ক্ষমতায় আসবেন আর ভারতের মুদির দোকানও তার শক্তি ধরে রাখবেন।
ব্লগার নুরু সাহেব মাথায় ১ নম্বর কলম্বো নারকেল তৈল দিয়ে আসবেন আশা করি তিনি ৩৪৫০ আরপিএম স্পিডে মাথা ঘোরাতে পারবেন। আমি ও ব্লগার নুরু ভাই কলম্বো নারকেল তৈল যুগের মানুষ। বাই দ্যা ওয়ে ব্লগে কি সেই সময়ের ব্লগার আছেন যারা কলম্বো নারকেল তৈল অন্তত চোখে দেখেছেন ?
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
৬০ সালের দিকে গ্রামের মেয়েরা সামান্য নারিকেল তেলের জন্য অনুরোধ করতো স্বামীকে, এটাই ছিলো বড় উপহার
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:০৩
শের শায়রী বলেছেন: অসাধারন একটি পোষ্ট মুরুব্বী। কি ঘটনা ঘটল একটু পর পর পোষ্ট দিয়ে আপডেট দিলে আমাদের উদ্ধেগ কিছুটা কমে যদিও আপনার হিসাবে এই গুলা আমরা কেউ বুজি না, নাইবা বুজলাম কিন্তু উদ্ধিগ্ন হতে তো দোষ নাই কি বলেন
দারুন পোষ্টে অভিনন্দন মুরুব্বী।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো আধুনিক যুগের মানুষের ভাবনার ফসল; রাজতন্ত্রের সময়টা ছিলো পৃথিবীর মানুষের জন্য জীবন্ত দোযখ।
মানুষের ভুমি, সম্পদ দখল করে, উহাকে "গনিয়তের মাল" বলা হতো, মংগোলেরা তাদের ভাষায় অন্য কিছু বলতো; মানুষের স্ত্রী, সন্তানদের দাসদাসী বানানো হতো; আজ মানুষ নিজের মুক্তির পথ বের করেছেন, সেটা হলো "প্রজাতন্ত্র"।
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩২
শের শায়রী বলেছেন: মুরুব্বী আপনি কি ঠিক আছেন! আমি মন্তব্য দিলাম কি? আপনি রাজতন্ত্র, প্রজাতন্ত্র, মংগোল, দাস দাসী...... এই সব কি উত্তর দিলেন? বুজলাম না আমার বুজতে সমস্যা নাকি আপনার উচ্চ মার্গের জবাব আমি ধরতে পারি নাই
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি অন্ধকার ঘরে কালো বিড়াল খুঁজছেন, যা কখনো ঐ ঘরে ছিলো না; ফলে, অবস্হা নুরু সাহেবের মতো
!
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শু্ধু আমি না! আপনার পোস্ট পড়ে
অনেকেরই মাথা এবং পা মানে
আপাদমস্তক ঘুরতে থাকে। আপনি
যা লিখে তাই আপনার কাছে মহাকাব্য
মনে হলেও আমরা আমেরিকার জঞ্জালকে
আবর্জনাই মনে করি।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি চাই যে, আপনি বুঝুন; আপনি বুঝলে আমার ঝামেলা কমে আসে। কোন টিউটোরিং লাগবে নাতো?
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫২
জাহিদ হাসান বলেছেন: বার্নি স্যান্ডার্স সব বাধা পেরিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হবেন।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে, সে একটু ভুল করলে ট্রাম্পের সারে পরিণত হবে। বার্ণির সম্ভাবনা এখনো নেই।
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খুব সম্ভব - গতবারের হিলারী ক্লিনটনের মতো এবারো সবাইকে ফ্লপ করে দিয়ে ড্রাম সাহেব আবার ক্ষমতায় আসবেন। ড্রাম সাহেবকে সময়ের প্রয়োজনেই ক্ষমতায় নিয়ে আসবে। বাদবাকী দেখতে হলে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
গতবার মনে হয়েছে বাংলাদেশের গন্ডগ্রামের লাল মিয়া ও একজন মার্কিন ভোটার - এ দেশে ১৭ কোটি জনতা হিলারী ক্লিনটনের সাপোর্টার ছিলো, সবার আচরণ দেখে মনে হয়েছে হিলারী ক্লিনটনের সাথে ১৭ কোটি জনতার ডঃ ইউনুস সাহেবের মতো দহরম মহরম আছে - অবশেষে পাশ করেছে ড্রাম।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম আমেরিকায় এখনো জনপ্রিয়, বিদেশে ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা কম; বাংলদেশে ও ইরানের সবর্বনিম্ন।
এবারও তরুণরা কিছুটা সোস্যালিষ্ট মনোভাব দেখাচ্ছে; এর ফলে, সেন্ডার্স প্রার্থী হবে কিনা, আজ রাতে বুঝা যাবে। যদি সেন্ডার্স প্রার্থী হয়, ও তরুণরা নভেম্বরে ভোটের দিন ভোট দিতে বের হয়, ট্রাম্প হবে না; অনেকগুলো কন্ডিশন থেকে যাচ্ছে এখনো।
৯| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: লেখক বলেছেন: নুরু সাহেব গণতন্ত্র, ক্যাপিটেলিম, সোস্যালিজম ও কম্যনুনিজমের সংজ্ঞা লিখুক ঠিক মতো, তা'হলে আমি বিশ্বাস করবো।
১। গনতন্ত্র যার ইংরেজি শব্দ Democracy. গনতন্ত্রের অনেক সংঙ্গা রোয়েছে। আমার মতে - জনগনের অধিকার, স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতা, চিন্তার স্বাধীনত, অধিকার আদায়ের স্বাধীনতা, আইনি ও প্রশাসোনিক সহায়তা ইত্যাদিই গনতন্ত্র। তবে বর্তমান দৃষ্টে প্রতিয়মান হয় যে, গণতন্ত্র হলো পশ্চিমাদের বানানো একটা ভেলকি যা দিয়ে আমাদের নাচানো হয়। অন্যকথায় গণতন্ত্র একটি সার্কাস আর আমরা সবাই সেই সার্কাসের বান্দর ।
২। "ক্যাপিটালিজম" বানানটাও ঠিক ঠাক লিখতে জানেন না। যাহোক আজকের যুগ চলছে ক্যাপিটালিজম এর আইডিয়া নিয়ে। পশ্চিমা বিশ্বের এই পুঁজিবাদী সিস্টেমই পুরো বিশ্বে রাজত্ব করছে। আর এই ক্যাপিটালিজম সিস্টেমের মূল কনসেপ্ট হলো " টাকা টাকা টাকা, এই পৃথিবীতে আমাদের একটাই জিন্দেগী, সুতরাং যত পারো মজ মস্তি করে নাও, আর এর জন্য চাই টাকা। অর্থাৎ সম্পদ উপার্জন করে জীবনকে উপভোগ করাই হল ক্যাপিটালিজম'র মূল উদ্দেশ্য।"
৩। সমাজতন্ত্র (Socialism) সাম্যবাদ হল দেশের সমস্থ প্রকৃতিক সম্পদ ও উৎপাদন সমুহ ব্যক্তি মালিকানার স্থলে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন হবে ।সাম্যবাদ হলো সমাজতন্ত্রের একটি উন্নত রূপ, তাই এদের পার্থক্য বহু বিতর্কিত । বর্তমানে চীন রাশিয়া ক্ষমতাসীন দেশে পরিণত হয়েছে তাই সমাজতন্ত্র ও সাম্যবাদী হিসেবে তারা সফল ।
৪। সাম্যবাদ (Communism) হল শ্রেণীহীন, শোষণহীন, ব্যক্তি মালিকানাহীন এমন একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভাবাদর্শ যেখানে ব্যক্তিগত মালিকানার স্থলে উৎপাদনের সকল মাধ্যম এবং প্রাকৃতিক সম্পদ (ভূমি, খনি, কারখানা) রাষ্ট্রের মালিকানাধীন এবং নিয়ন্ত্রণাধীন থাকে।
এবার শিখুন স্যোসািলিজম ও কমিউনিজমের পার্থক্যঃ
সাম্যবাদ ও সমাজতন্ত্রের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবধান তাদের অর্জন পদ্ধতিতে। সাম্যবাদ বলছে, যদি একটি খাঁটি সাম্যবাদী সমাজ বা রাষ্ট্র গড়ে তুলতে হয়, তাহলে মধ্যবিত্ত বা উচ্চ শ্রেণীর বিরুদ্ধে একটি সশস্ত্র ও সহিংস বিপ্লবের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু সমাজতন্ত্রের দৃষ্টিভঙ্গি এতটা কঠোর নয়। বরং এটি অনেকটাই নমনীয় একটি আদর্শ। এটিও পরিবর্তন ও সংস্কার প্রত্যাশী ঠিকই, কিন্তু তাই বলে এটি সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামোর পুরোপুরি উৎখাত চায় না। এটি চায় বিদ্যমান কাঠামোর মধ্যে থেকেই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে পরিবর্তন ও সংস্কারগুলো করতে।
(Socialism) সাম্যবাদে ব্যক্তি মালিকানা বলে কোনো ধারণার অস্তিত্ব নেই। সেখানে যাবতীয় সম্পদ সমাজ, সম্প্রদায় বা রাষ্ট্রের মালিকানাধীন। একজন মানুষ সেখান থেকে একটি অংশ পাবে, যেটুকু তার প্রয়োজন হবে। এ দর্শন অনুযায়ী একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় সরকার, যেটি হতে পারে রাষ্ট্র, অর্থনৈতিক উৎপাদনের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করবে। রাষ্ট্রই তার নাগরিকদেরকে তাদের সকল প্রয়োজন, যেমন খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা প্রভৃতি সরবরাহ করবে।
সাম্যবাদ (Communism) এর পার্থক্য হলো, এটিও গণ মালিকানার কথা বলে বটে, তারপরও এখানে একজন ব্যক্তিবিশেষ ব্যক্তিগত সম্পদেরও মালিক হতে পারবে। অবশ্য শিল্প উৎপাদন, কিংবা সম্পদ সৃষ্টির প্রধান যে উপাদান, সেগুলো সাম্প্রদায়িক মালিকানার অধীনেই থাকবে, এবং গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি সরকার সেগুলোর দেখভাল ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকবে।
গাজীসাব সংজ্ঞাগুলো শিখে নিবেন যত্ন করে। ভবিষ্যতে কাজে দিবে।
তবে আমি সন্ধিহান আপনার উর্বর মস্তিস্ক উচ্চমার্গের এ্ই কথাগুলো ধারণ
করতে পারবে কিনা!!!
প্র
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রথমেই অনেক ধন্যবাদ, আপনার ধারণাগুলো তুলে ধরার জন্য।
১) গনত্ন্ত্র নিয়ে আপনার ধারণা ঠিক আছে; তবে, ইহাকে একটা তত্ব হিসেবে নেয়া দরকার, যেখানে নাগরিকের সরাসরি অংশ গ্রহনে সরকার গঠিত হবে, ও নাগরিকদের প্রতিনিধিরা জাতির কল্যানে আইন করবে, ও উহার প্রয়োগ করবে প্রসাশনে। গণতন্ত্রের উৎপত্তি গ্রীক এলাকায়; পশ্চিম ইহাকে গ্রহন করে মানবিক সমাজ গঠন করেছে।
২) ক্যাপিটেলিজ হচ্ছে, এমন একটি অর্থনীতি যেখানে উৎপাদনের সবচেয়ে বড় উপাদান "অর্থ" একটা শ্রেণী কন্ট্টোল করে; তারা সরকার থেকে সব যায়গা নিজেদের দখলে রাখে।
৩) সোস্যালিজম হচ্ছে, যেখানে মানুষ নিজের অবদান অনুসারে ভোগ করবেন, ইহাতে অশিক্ষিত, বেকার, গরীব থাকবে না, জাতির সুখশান্তি বাড়বে।
আপনাকে ধন্যবাদ আবারো
১০| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: নুরু সাহেব মজার মানুষ।
আধুনিক মানুষ।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার অনেক বিষয়ে ভালো ধারণা আছে।
১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বার্ণি ডেমোক্রেটিক পার্টির নমিনেশন পেলে খুব সহজেই ট্রাম্পকে পরাজিত করবে, তবে বাইডেন এর ব্যাপার আমি ব্যক্তিগততভাবে ততটা নিশ্চিত নই। তবে আপাতত রেজাল্ট দেখে মনে হচ্ছে আজ বাইডেন সফল হবেন, সেক্ষেত্রে তার রাস্তাও অনেকটাই প্রশস্ত হবে। ডেমোক্র্যাটিক পার্টির স্ট্যাবলিশমেন্ট গতবার ক্লিনটনকে আর এবার বাইডেনকে প্রেফার করছে। বার্ণি বরাবরই স্ট্রাগল করেছে, এখনো করছে, তার নমিনেশন কিছুটা কঠিন হবে। বার্ণি নমিনেশন না পেলে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভোটার হিসেবে আমি ট্রাম্পকেই বেছে নেবো।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কোন ষ্টেইটে থাকেন? বার্নিকে কি কারণে আপনি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চান?
আমি নিজে সোস্যালিজমে বিশ্বাসী; কিন্তু বার্নি য বলছে, সেটা "আকার হীন সোস্যালিজম", সে ট্রাম্পের "জোকের শিকার" হবে।
১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার লেখা সঠিক কিন্তু অনেকের কাছেই কঠিন। আমেরিকার নির্বাচন একটি জটিল পদ্ধতি।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা মনে করে, জেনারেল জিয়া "বহুদলীয় গণতন্র" দিয়েছিল! ইডিয়ট জাটির প্রফেসরেরাও আমেরিকান ইলেকশান বুঝতে গিয়ে লিলিপুটিয়ান হয়ে যাবে।
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪
রানার ব্লগ বলেছেন: রাজনৈতিক চিন্তার আসলেই কি দরকার আছে? চিন্তা ভাবনা করে যাকে নিয়া রাত্রি দিন নির্ঘুম পার করে দিলাম সকালে উঠে দেখি সে ক্ষমতায় নাই, যাকে অপছন্দ করি সেই লোক ঢেকুর তুলে বলছে আহা ক্ষমতা কি মজাদার। এই জন্য রাজনৈতিক চিন্তা ছেড়ে দিয়েছি। ভালো থাকুক রাজনীতিবিদরা !!! ভালো রাখুক দেশ ও মানুষ কে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালের রক্ত দিয়ে যা অর্জ করেছিলেন, জেনারেল জিয়া ও কিছু বাংলাদেশ বিরোধী বাংগালী সবকিছুকে দু:স্বপ্নে পরিণত করে দিয়েছে।
১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১৯
হাসান রাজু বলেছেন: হা হা হা ...... । আমি আপনি যত সংজ্ঞাই দেই না কেন গাজীসাহেবের রাজনৈতিক সংজ্ঞা এই দুনিয়ার বাহিরের কিছু।
কয়টা স্যাম্পল দেখলে বুঝা যাবে কিছুটা ........
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লেখান বই, অনলাইন থেকে, আমি লিখি নিজের ধারণা থেকে।
১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪২
নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: ১৪ টার মধ্যে ৯ টি তো বাইডেন সাহেব বাগিয়ে নিলেন। বার্নি মনে হয় স্ট্রাগল করতে করতে হারিয়ে যাবে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাইডেন শুরুতে ৩ রাজ্যে হেরে গিয়ে, অনেকটা আউট হয়ে গিয়েছিলো; এখন ২ জন কাছাকাছি থাকবে ডেলিগেইট গণনায়; তবে, এখন অনেকই বার্ণিকে প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাইবে না।
১৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
উনার অনেক বিষয়ে ভালো ধারণা আছে।
তবে উনি মাঝে মাঝে দুষ্টলোকদের মতো আচরন করেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি জানার চেষ্টা করেন।
১৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫২
হাসান রাজু বলেছেন: হ্যাঁ এটা খেয়াল করেছি। শের শায়রীর পোস্টে দেখেছি আপনি ইতিহাস লিখেছেন (মন্তব্যে) ধারনা থেকে। আমি মুগ্ধ। কবিতা আর ইতিহাসে কোন পার্থক্য রাখেন নাই।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শের শায়রী ইটিহাস থেকে "সামারী" লিখছেন; প্রশ্নফাঁস জেনারেশন যেহেতু ইতিহাস পড়েনি, তাদের জন্য সবকিছু নতুন।
ওখনে আমি এক কবিকে নিয়ে মন্তব্য করেছি; ঐ কবির "ব্যক্তিত্ব" নেই। কবিতা সাহিত্যের এমন অংশ, যা লিখতে দর্শনের উপর দখল থাকতে হয়, ও কবির ব্যক্তিত্ব থাকতে হয়।
১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৬
হাসান রাজু বলেছেন: আর কি মন্তব্য করব !!!!
কোন পোস্টে বিষয় থাকে এক। আর আপনার মন্তব্য থাকে আরেক লাইনে।
মন্তব্য করি কি, আর প্রতিউত্তর আসে কি !
০৬ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমস্যা হচ্ছে, আমরা একই বিষয় সম্পর্কে সমান ধারণা পোষণ করি না।
১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:১৪
কালো যাদুকর বলেছেন: মানুষের অপিনিয়নের চেয়ে ডেমোক্রেটিক পার্টির লিডার র নিজেদের চয়েসকে নির্বাচিত করার চেষ্টা করছে। মনে হচছে সবাই লাইন ধরে ওল্ড জো কে সাপোর্ট করছে। কেমন যেন সাজান মনে হচ্ছে। ক্রেজি বার্ণী পারবে কিনা জানি না। তবে ও আসলে গরীবের উপকার হওয়ার সম্ভবনা বেশী। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়।
লোকাল নির্বাচনে আমার বন্ধু রানঅফ এ গেছে। সমস্যা। যেইটা সাপোর্ট করি সেটা ধরা খায়।
০৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ডেমোক্রেটরাও ক্যাপিটেলিষ্ট মনোভাবের লোকজন, ওদের ভোটারেরা গরীব। বার্ণি "সীমিত সোস্যালিষ্ট", তার প্ল্যান গুলো পরিস্কার নয়; তবে, ক্যাপিটেলিজমের গলাকাটাভাবটা বাধার সন্মুখীন হতো; ডেমোক্রেটদের ভেতরে সাপোর্ট ছিলো বলেই বার্নি এতটুকু এসেছিলো। কিন্তু ডেমোক্রেটিক নেতারা ভাবছে, ট্রামপ তাকে সহজেই পরাজিত করবর।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট।