নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ সাহেবের জন্মের শতবর্ষে স্মৃতিচারণ

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৪৬



বাংগালী জাতি, শেখ মুজিবুর রহমানকে ( মার্চ ১৭, ১৯২০ - আগষ্ট ১৫, ১৯৭৫) নিজেদের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নেতা হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন ১৯৬৬ সালের দিক থেকে, তিনি জাতির আস্হা অর্জন করেছিলেন। ১৯৬৬ সালে, উনার নে্তৃত্ব আওয়ামী লীগ ৬ দফা পেশ করে এবং ইহার ভিত্তিতে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করে; তখন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ছিলো ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান (সামরিক); আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে, পরে প্রেসিডেন্ট হয়ে যয়। আইয়ুব খান ৬ দফার আন্দোলন পছদ করেনি। আইয়ুব খান নিজেই "বেসিক ডেমোক্রেসী" নামে এক ধরণের উদ্ভট গণতন্ত্রের জনক ছিলো; পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জেনারেলরা সব সময় গণতন্ত্রের জন্ম দিয়ে গেছে।

আইয়ুব খান শেখ মুজিবকে টার্গেট করেছিলো, এবং ১৯৬৮ সালে "আগরতলা ষড়যন্ত্র" নামে এক দেশদ্রোহী মামলায় গ্রেফতার করে; এই মামলায় শেখ সাহেবের ফাঁসির রায় হয়। এই সময়, শেখ সাহব আও্যামী লীগের সভাপতি ছিলেন; উনার বিচারের সময় উনার দলের নেতারা আন্ডার গ্রাউন্ডে চলে যায়; শেখ সাহেবকে বাঁচানোর জন্য তখন দরকার ছিল উত্তাল গণ-আন্দোলন; উহার সুচনা করেন মওলানা ভাসানী সাহেব। তখন ভাসানী সাহেব ছিলেন অন্যদলে, ন্যাপের সভাপতি। শেখ মুক্তির আন্দোলন আইয়ুব খানকে ক্ষমতা থেকে অপসারিত করে।

আইয়ুব সরে যাবার সময়, উনার নিজের থেকে আরো বেশী দুষ্ট এক জেনারেলকে ক্ষমতা দিয়ে যায়, উহার নাম ছিলো ইয়াহিয়া। ইয়াহিয়া ভোট দিয়েছিলো; ভোটে বাংগালীরা আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়; কিন্তু ইয়াহিয়া আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করতে দেয়নি; এবার বাংগালীরা স্বাধীনতার আন্দোলনের দিকে অগ্রসর হয়; ইহাকে ক্রাশ করার জন্য জেনারেল ইয়াহিয়া ১৯৭১ সালে, মার্চ মাসের ২৫ তারিখে পুরো জাতিকে আক্রমণ করে। শেখ সাহবে এখানে একটা ভুল করেন, তিনি আত্মগোপনে না যাওয়ায়, পাকী বাহিনী উনাকে আটক করে পশ্চিম পাকিস্তানবে নিয়ে যায়; জাতি কিছুটা নেতৃত্বহীন হয়েও ঘুরে দাঁড়ায়; গ্রামের সাধারণ মানুষ ২/৩ সপ্তাহের ট্রেনিং নিয়ে, ভলনটিয়ার হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ৯ মাস যুদ্ধ করে জাতি পাকীদের পরাজিত করে; শেখ সাহেব ফিরে আসেন।

দেশে ফিরে এসে ২ দিনের মাঝেই শেখ সাহেব দেশের প্রাইম মিনিষ্টার হয়ে যান; ইহা ভুল ছিলো; তাজুদ্দিন সাহেব যুদ্ধের ৯ মাস প্রবাসী সরকারের প্রাইম মিনিষ্টার ছিলেন, তিনি জাতির অবদান সম্পর্কে জনাতেন; তিনি প্রাইম মিনিষ্টার থাকলে হয়তো মানুষের অবদানটা বেশী প্রতিফলিত হতো।

শেখ সাহেব মানুষের ৯ মাসের অবদান, কষ্ট, স্বপ্ন ইত্যাদি ঠিক মতো অনুধাবন করতে ব্যর্থ হন; তিনি দেশকে পাকীদের অনুকরণে চালনা শুরু করেন। নতুন এই দেশে মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে তিনি বৈপ্লবিক কোন পদক্ষেপ নেননি; দরকার ছিলো ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করা, সবাইকে ফ্রি শিক্ষা দেয়ার, সবাইকে কাজ দেয়া, পাকী বাহিনী ও রাজাকার বাহিনী কর্তৃক ধ্বংস করা বাড়ীঘর তৈরি করে দেয়া, যুদ্ধে যেসব পরিবারের আয়ের ব্যক্তি প্রাণ হারায়েছে, তাদের দায়িত্ব নেয়া, যুদ্ধে এতিম হয়ে যাওয়া শিশুদের দায়িত্ব নেয়া, যুদ্ধে অত্যাচারিত নারীদের দায়িত্ব নেয়া; উনি কিছুই করেননি।

উনার অদক্ষতায় মানুষ আহত হয়েছিলো; কিন্তু মানুষ হাল ছাড়েনি; মানুষ বিশ্বাস করতেন যে, সময়ের সাথে তিনি সঠিকভাবে হাল ধরবেন। উনার ও উনার সরকারের অদক্ষতায়, ১৯৭৪ সালে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়; এবার উনি কিছুটা জনপ্রিয়তা হারান; মনে হয়, দুর্ভিক্ষের পর, উনি নিজের অদক্ষতাটা কিছুটা অনুমান করতে পেরেছিলেন

উনি সব রাজনৈতিক দলের সাহায্য নিয়ে দেশ গড়ার কথা ভাবেন; এই জন্য তিনি বাকশাল নামে একটা সর্বদলীয় প্লাটফরম গঠন করেন। একই সময়ে উনি বিশ্বের কয়েকজন সমাজতান্ত্রিক দেশ-প্রধানদের থেকে তাত্বিক বুদ্ধি নেন। উনার এই পদক্ষেপকে আমেরিকা ভুল বুঝে; আমেরিকার সিআইএ ধরে নিয়েছিলো যে, তিনি সমাজতন্ত্র কায়েম করছেন, ও সোভিয়েত ব্লকে চলে যাচ্ছেন; তারা উনাকে হত্যা করে। উনাকে হত্যা করার জন্য তারা বাংলাদেশের সেনা বাহিনীকে ব্যবহার করে; ১৯৫৮ সালে সিআইএ পাকিস্তানের সেনা বাহিনীকে ক্ষমতায় এনেছিলো, একই ফর্মুলায় তারা তারা বাংলাদেশে আবারো মিলিটারীকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে।

উনি জীবিত থাকলে, উনি জাতিকে আবারো ঐক্যবদ্ধ করে জাতি গঠন করতে পারতেন; আমরা আজকের চেয়ে হাজারগুণে ভালো থাকতাম।

বাংগালী জাতি, শেখ মুজিবুর রহমানকে ( মার্চ ১৭, ১৯২০ - আগষ্ট ১৫, ১৯৭৫) নিজেদের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নেতা হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন ১৯৬৬ সালের দিক থেকে, তিনি জাতির আস্হা অর্জন করেছিলেন। ১৯৬৬ সালে, উনার নে্তৃত্ব আওয়ামী লীগ ৬ দফা পেশ করে এবং ইহার ভিত্তিতে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করে; তখন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ছিলো ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান (সামরিক); আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে, পরে প্রেসিডেন্ট হয়ে যয়। আইয়ুব খান ৬ দফার আন্দোলন পছদ করেনি। আইয়ুব খান নিজেই "বেসিক ডেমোক্রেসী" নামে এক ধরণের উদ্ভট গণতন্ত্রের জনক ছিলো; পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জেনারেলরা সব সময় গণতন্ত্রের জন্ম দিয়ে গেছে।

আইয়ুব খান শেখ মুজিবকে টার্গেট করেছিলো, এবং ১৯৬৮ সালে "আগরতলা ষড়যন্ত্র" নামে এক দেশদ্রোহী মামলায় গ্রেফতার করে; এই মামলায় শেখ সাহেবের ফাঁসির রায় হয়। এই সময়, শেখ সাহব আও্যামী লীগের সভাপতি ছিলেন; উনার বিচারের সময় উনার দলের নেতারা আন্ডার গ্রাউন্ডে চলে যায়; শেখ সাহেবকে বাঁচানোর জন্য তখন দরকার ছিল উত্তাল গণ-আন্দোলন; উহার সুচনা করেন মওলানা ভাসানী সাহেব। তখন ভাসানী সাহেব ছিলেন অন্যদলে, ন্যাপের সভাপতি। শেখ মুক্তির আন্দোলন আইয়ুব খানকে ক্ষমতা থেকে অপসারিত করে।

আইয়ুব সরে যাবার সময়, উনার নিজের থেকে আরো বেশী দুষ্ট এক জেনারেলকে ক্ষমতা দিয়ে যায়, উহার নাম ছিলো ইয়াহিয়া। ইয়াহিয়া ভোট দিয়েছিলো; ভোটে বাংগালীরা আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়; কিন্তু ইয়াহিয়া আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করতে দেয়নি; এবার বাংগালীরা স্বাধীনতার আন্দোলনের দিকে অগ্রসর হয়; ইহাকে ক্রাশ করার জন্য জেনারেল ইয়াহিয়া ১৯৭১ সালে, মার্চ মাসের ২৫ তারিখে পুরো জাতিকে আক্রমণ করে। শেখ সাহবে এখানে একটা ভুল করেন, তিনি আত্মগোপনে না যাওয়ায়, পাকী বাহিনী উনাকে আটক করে পশ্চিম পাকিস্তানবে নিয়ে যায়; জাতি কিছুটা নেতৃত্বহীন হয়েও ঘুরে দাঁড়ায়; গ্রামের সাধারণ মানুষ ২/৩ সপ্তাহের ট্রেনিং নিয়ে, ভলনটিয়ার হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ৯ মাস যুদ্ধ করে জাতি পাকীদের পরাজিত করে; শেখ সাহেব ফিরে আসেন।

দেশে ফিরে এসে ২ দিনের মাঝেই শেখ সাহেব দেশের প্রাইম মিনিষ্টার হয়ে যান; ইহা ভুল ছিলো; তাজুদ্দিন সাহেব যুদ্ধের ৯ মাস প্রবাসী সরকারের প্রাইম মিনিষ্টার ছিলেন, তিনি জাতির অবদান সম্পর্কে জনাতেন; তিনি প্রাইম মিনিষ্টার থাকলে হয়তো মানুষের অবদানটা বেশী প্রতিফলিত হতো।

শেখ সাহেব মানুষের ৯ মাসের অবদান, কষ্ট, স্বপ্ন ইত্যাদি ঠিক মতো অনুধাবন করতে ব্যর্থ হন; তিনি দেশকে পাকীদের অনুকরণে চালনা শুরু করেন। নতুন এই দেশে মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে তিনি বৈপ্লবিক কোন পদক্ষেপ নেননি; দরকার ছিলো ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করা, সবাইকে ফ্রি শিক্ষা দেয়ার, সবাইকে কাজ দেয়া, পাকী বাহিনী ও রাজাকার বাহিনী কর্তৃক ধ্বংস করা বাড়ীঘর তৈরি করে দেয়া, যুদ্ধে যেসব পরিবারের আয়ের ব্যক্তি প্রাণ হারায়েছে, তাদের দায়িত্ব নেয়া, যুদ্ধে এতিম হয়ে যাওয়া শিশুদের দায়িত্ব নেয়া, যুদ্ধে অত্যাচারিত নারীদের দায়িত্ব নেয়া; উনি কিছুই করেননি।

উনার অদক্ষতায় মানুষ আহত হয়েছিলো; কিন্তু মানুষ হাল ছাড়েনি; মানুষ বিশ্বাস করতেন যে, সময়ের সাথে তিনি সঠিকভাবে হাল ধরবেন। উনার ও উনার সরকারের অদক্ষতায়, ১৯৭৪ সালে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়; এবার উনি কিছুটা জনপ্রিয়তা হারান; মনে হয়, দুর্ভিক্ষের পর, উনি নিজের অদক্ষতাটা কিছুটা অনুমান করতে পেরেছিলেন

উনি সব রাজনৈতিক দলের সাহায্য নিয়ে দেশ গড়ার কথা ভাবেন; এই জন্য তিনি বাকশাল নামে একটা সর্বদলীয় প্লাটফরম গঠন করেন। একই সময়ে উনি বিশ্বের কয়েকজন সমাজতান্ত্রিক দেশ-প্রধানদের থেকে তাত্বিক বুদ্ধি নেন। উনার এই পদক্ষেপকে আমেরিকা ভুল বুঝে; আমেরিকার সিআইএ ধরে নিয়েছিলো যে, তিনি সমাজতন্ত্র কায়েম করছেন, ও সোভিয়েত ব্লকে চলে যাচ্ছেন; তারা উনাকে হত্যা করে। উনাকে হত্যা করার জন্য তারা বাংলাদেশের সেনা বাহিনীকে ব্যবহার করে; ১৯৫৮ সালে সিআইএ পাকিস্তানের সেনা বাহিনীকে ক্ষমতায় এনেছিলো, একই ফর্মুলায় তারা তারা বাংলাদেশে আবারো মিলিটারীকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে।

উনি জীবিত থাকলে, উনি জাতিকে আবারো ঐক্যবদ্ধ করে জাতি গঠন করতে পারতেন; আমরা আজকের চেয়ে হাজারগুণে ভালো থাকতাম।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:২১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: তখন জাতি এক সংকটময় অবস্থায় উপনীত হয়েছিল।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শুরুতে তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেবের ভুল ও অদক্ষতা জাতিকে স্হবির করে দিয়েছিলো; উনারা মানুষের উদ্যমকে কাজে লাগাননি; পরে ইডিয়ট ২ পয়সার মিলিটারীরা উনাকে মেরে, ফাকড-আপ বহুদলীয় গণতন্ত্র দিয়েছে বাংগালী জাতিকে।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩০

অরণি বলেছেন: আমার জন্ম হয়নি তখন কিন্তু শুনেছি ওনার পরিবার এবং নিকটজনরা নাকি লুটপাটে জড়িয়েছিল।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার জন্ম না হলেই জাতি উপকৃত হতো! আপনি শুনছেন কেন, ভাবতে পারেন না?

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এগুলো হয়েছে আমেরিকার নীলনক্সায়।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার দল আমেরিকানপন্হীই ছিলো; উনি নিজে একটা ভুল মোড় নিয়েছিলেন।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫১

মানবিক_মানব বলেছেন: ১৯৭২-৭৪ সাল পর্যন্ত তিনি দেশের স্বীকৃতি, মুসলিম বিশ্বের সমর্থন এবং বন্ধুত্ব স্থাপনের চেষ্টা করেছিলেন, যার জন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিলম্বিত হয়৷৭৪এর দুর্ভিক্ষে তার ভূল ভাঙে এবং তিনি খাদ্য ও কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পদক্ষেপ নিতে চান। তিনি জাতীয় ঐক্য গড়তে সকল রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে সর্বদলীয় "বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ" গঠনে পদক্ষেপ নেন।
আমেরিকা তখন "গনতন্ত্র" রক্ষার অজুহাতে ১৯৭৫ এর পট পরিবর্তন করে বাংলাদেশে "সামরিক_শাসন" চালু করে।
এপারে বঙ্গবন্ধু: কবিগুরু, তুমি দেখে যাও তোমার বাঙালি আজ মানুষ হয়েছে।
ওপারে বিশ্বকবি: বৎস, বাঙালি আজ ধার্মিক হয়েছে!

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতার সময়ে বাগগালীরা কষ্ট সয়ে, যুদ্ধ করে, এক ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত হয়েছিলো, উনি সেই জাতিকে কাজে লাগাতে পারেননি; পুরো বিপ্লব অসফল হয়ে গেছে।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: আওয়ামীলিগ ও শেখ সাহেবের পরিবার অকৃতজ্ঞ।
যে মাওলানা সাহেব আন্দোলন করে শেখ সাহেবের জীবন বাচিয়েছিলেন, তাকে তারা আজ ভুলে গেছে।
তার নামের স্থাপনার নাম পরিবর্তন করে শেখ সাহেবের নাম দিয়েছে।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব অকৃতজ্ঞ ছিলেন না, কম জ্ঞানী ছিলেন; তবে, আপনারা সুযোগ খোঁজেন, কিভাবে উনাকে ছোট করা যায়।
উনাকেই বাংগালীরা নেতা হিসেবে মেনেছিলেন।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনামে যা বলেছেন, তার উপরে আর কোনো কথা নাই।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওটাই সত্য

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: শেখ সাহেব অকৃতজ্ঞ তা আমি বলিনি।
তবে আওয়ামীলিগ ও তার পরিবার অকৃতজ্ঞ কিনা সেটা বলেন।
শেখ সাহেব যখন জেলে গেলেন, তখন আওয়ামীলিগ পালাল।
শেখ সাহেব যখন নিহত হলেন তখন ও তারা পালাল।
যে লোকটা আন্দোলন করে শেখ সাহেবের জীবন বাচাল, তার কন্যা সেই লোকের নাম মুছে দিতে চায়।
কখনো কোন দিবসে মাওলানাকে তারা স্মরন করে না। এই দেশের জন্য কি শুধু শেখ সাহেবের অবদান? আর কারো নেই?

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার দলে বেশীর ভাগ ছিলো ছাত্রনেতা, এগুলো আসলে গার্বেজ; উনি দেশের প্রফেশানেলদের দলে টানেনি কখনো। শেখ হাসিনাও গার্বেজের বোঝা টানছেন।

স্বাধীনতায় সাধারণ মানুষের অবদান শেখ সাহেব থেকে বেশী; কিন্তু সাধারণ মানুষ দেশ চালায় না, দেশ চালায় দল।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার লেখার শিরোনাম দৃষ্টিকটু লাগছে !!
এটা কি আপনার অজ্ঞতা প্রসূত নাকি না বুঝতে না পারা।
যখন কিছু লিখবেন তখন বিশেষ করে শিরোনামের দিকে বিশেষ
নজর দিবেন। কারন শিরোনাম দেখেই পাঠক লেখার বিষয়ে
অর্ধেক ধারণা নিয়ে নেয়। বাকীটা আগ্রহী হলে কেউ পড়তেও
পারে আবার নাও পড়তে পারে।

মেজর জিয়াকে যখন জানানো হলে বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছেন তখন
তখন জেনারেল জিয়া বললেন, "সো হোয়াট? লেট ভাইস প্রেসিডেন্ট টেক ওভার।
উই হ্যাভ নাথিং টু ডু উইথ পলিটিক্স
।"

একজন মানুষকে একপক্ষের দিক থেকে দেবতা বানানোর,
আর আরেক পক্ষ থেকে ‘কিছু না’ বা ‘শয়তান’ বানানোর খেলা
বন্ধ করুন।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার এনালাইসিস ক্ষমতা কমে আসছে, নিউরণ নেটওয়ার্ক 'এর প্রেসেসিং পাওয়ার কমছে, মনে হয়।

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার পরামর্শে শিরোনাম পরিবর্তন করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি এত সহজে পরাজয় স্বীকার করবেন ভাবতে পরিনাই।
তবে এটা আপনার সুমিতির লক্ষণ। তেড়ামী করে সব সময়
জেতা যায়নাভ। অনেক সময় পরাজয় স্বীকার করা বুদ্ধিমানের কাজ।
সম্বভত শেষ বয়সে বুদ্ধিমান হচ্ছেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনাকে সন্মান দেখানো উচিত কাজ ছিল

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ওটাই সত্য

মুজিব বর্ষে কেউ কেউ ভালো ভালো কাজ হাতে নিয়েছে- যেমন নিন ফাউন্ডেশন ১০ লাখ গাছের চারা লাগাবে।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


গাছ লাগালে ভালো হবে, তবে গাছ জাতি গড়বে না; জাতি গড়তে হলে: জাতির সবাইকে পড়াতে হবে, জাতিকে উন্নত মানের শিক্ষা দিতে হবে, বেকার সমস্যা সমাধান করতে হবে, মানুষকে দেশ গঠনে সম্পৃক্ত করতে হবে, মানুষের চিকিৎসা ও বাসস্হানের ব্যবস্হা করতে হবে।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:১৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: মন্তব্য করার কোন ভাষা পাচ্ছি না।

আমি ইউটিউবে গেলাম।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনীতি বুঝার চেষ্টা করেন, তখন দেশকে বুঝতে পারবেন, জাতিকে বুঝতে পারবেন।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনার ভাবনাকে সন্মান দেখানো উচিত কাজ ছিল

বিলম্ব হলেও বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



একবারে না বুঝার চেয়ে, বিলম্বে বুঝাও ভালো

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৫৪

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনার লেখা ও চিন্তাভাবনায় আমার সালাম। বিগত দুইদিন ধরে অফলাইনে আপনারসহ ব্লগের কয়েকজন ব্লগারের পোস্ট পড়তেসি। অনেক চিন্তার খোরাক যুগাচ্ছে লেখাগুলো।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ব্লগে বাংগালীরা বিবিধ বিষয় নিয়ে আলাপ করছেন, এখানকার আলোচনা নিজের ধারণাকে রিফাইন করতে সাহায্য করার কথা

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি লিখেছেন শেখ সাহেবের একটি ভুল ছিল আত্ম গোপনে না যাওয়া!!

তাজউদ্দীন সাহেবের মেয়ে তার বাবার জীবনী নিয়ে একটি বই লিখেছেন, সেখানে তাজ উদ্দিন সাহেবের মেয়ে লিখেছেন,
পাকিস্তান যখন নিরীহ বাঙ্গালীদের উপর আক্রমণ করেন, তখন তাজ উদ্দিন সাহেব বঙ্গবন্ধুর বাসায় গিয়ে দেখেন তিনি সুটকেস গোছাচ্ছেন, তাজ উদ্দিন সাহেব বললেন কঠোর ব্যবস্থা নিতে। তাজ উদ্দিন সাহেবকে বঙ্গবন্ধু উত্তরে
শান্ত থাকতে বললেন, এবং বললেন কাল পরশু হরতাল দিব আর আম ধরা দিচ্ছি সব ঠাণ্ডা হয়ে যাবে তুমি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাও।

যাইহোক দেশ স্বাধীনের সময় দেশের অর্থনীতি এখনকার-মত এত মজবুত ছিল না, আপনি যেই পদক্ষেপের কথা বলেছেন সেগুলো তখন নেয়া যেত কিনা সন্দেহ আছে।

বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার ফলে দেশে লম্বা সময় ধরে সেনা শাসন বিরাজ করে। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে দেশের কেমন উন্নত হত জানি না তবে আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশটা অনেকটা উন্নত থাকত, সত্যিকারের গণতন্ত্র চর্চা চলত হয়ত বা বিএনপির, জাতীয় পার্টির পরিবর্তে ভাল বিকল্পই দল থাকতে পারত। গনতন্ত্র অন্তত ভারতের মত হতে পারত।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



তাজুদ্দিন সাহেবের মেয়েটা ফাউল ছিলো, ২০০৩ সালে আমি উনার সাথে বেশ কয়েকবার কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলেম; উনি বাবার থেকে কি শুনেছেন, আর কি লিখেছেন বলা মুশকিল, আমি উনার লেখা গার্বেজ সম্পর্কে শুনেছি, পড়া হয়নি।

শেখ সাহেব না থাকাতে যুদ্ধের সময়, দেশের ভেতরে "আওয়ামী লীগ" নিস্ক্রিয় ছিলো, এর ফলে সহজে শান্তি বাহিনী হয়েছে, অনেক বেশী মানুষ রাজাকারে গেছে, অনেক বেশী পরিমাণ নারী অত্যাচারিত হয়েছেন। এবং শেখ সাহেব যুদ্ধ না দেখায়, মানুষের অবদান, কষ্ট, দৃঢ়তা, স্বপ্নকে অনুধাবন করেননি; তিনি মনে করেছিলেন, তিনি একাই দেশ স্বাধীন করে ফেলেছেন।

১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




@নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই, শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে হত্যার পর কে এম শফিউল্লাহ সাহেব কি করেছেন? আর জিয়াউর রহমান সাহেব কি একটি গৃহযুদ্ধ শুরু করে দিলে ভালো করতেন?

চাঁদগাজী ভাই, ১৯৭২ - ২০২০ সন আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে কখনো গণতন্ত্র ছিলো না। যা ছিলো তা মিক্সড জগাখিচুড়ি টাইপ কিছু আর এই জগাখিচুড়ি যিনি প্রতিষ্টা করতে চেয়েছেন তিনি নিজেও বুঝতে পারেন নি করছেন ! - আর এই কারণে এই দেশে ক্যু হয়েছে ক্যু হবে। সিপাহি বিদ্রোহের নামে ও তার পরে সেনাবাহিনী মেরে লাড করা হয়েছে কিন্তু ক্যু বন্ধ থাকে নি। নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই, ৯০ দশকের জেনারেশন এসব বললে চলে আপনি পুরাতন মানুষ আপনি এসব বললে চলে না।

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিন গং কে ছেড়ে দেওয়া হলো কেনো? তাদের কি আমেরিকা থেকে ফিরিয়ে আনা পর্বতসম কঠিন কাজ?


০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তানের সৃষ্টি হয়েছিলো কলোনী থেকে, মানুষ ছিলো সামন্তবাদের স্তরে, কলোনিয়েল স্তরে; পাকিস্তান থেকে বের হওয়ার পর, মানুষকে শিক্ষিত করলে মানুষ গণতন্ত্র, ক্যাপিটেলিম, সোস্যালিজম, জাতীয়বাদ বুঝতেন; শিক্ষাদীক্ষাহীন মানুষ এখনো সামন্তবাদী স্তরে রয়েছে, এখন এদের "৩য় বিশ্বের লোক" হিসেবে চিনে বিশ্ব।

সামরিক ক্যু হয়েছে সম্পদ ও ক্ষমতা দখলের জন্য। শুধু বাংলাদেশে একা ক্যু হয়নি; পাকিস্তান, মিশর, বার্মা মিলিটারী চালায়ে আজীবন, বাংলাদেশের বেশীর ভাগ সময় কেটেছে মিলিটারীর দখলে।

১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান বিতর্ক আগামী ৩০ বছরেও শেষ হবে না। তবে সামরিক ক্যু সামরিক শাসন নিয়ে যারা চিন্তিত তারা মাত্র গতকাল ঘটে যাওয়া মঈন বাবু ও ফখর বাবুর বিষয়টি চেপে যান - এখানেই সন্দেহ হয় বিষয়টি কি তাহলে তারা জানেন এটি সাজানো জাল ছিলো। ভারতের ১ রুপির প্রজেক্ট!


০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


জেনারেল জিয়া ছিল সিআইএর নিযুক্ত জল্লাদ, এরশাদ ছিল জিয়ার উত্তর সুরী। শেখ সাহেব ছিলেন বাংগালীদের জাতীয়বাদী আন্দোলনাের নেতা।

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:১৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি ২৫মার্চ গ্রেফতার না হয়ে আত্মগোপনে গেলে স্বাধীনতা আরো বিলম্বিত হতো মনে হয়।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময়ের অংকটা করিয়ে দেখান।
উনি যোদ্ধাদের সাথে থাকলে আরো বেশী মানুষ যুদ্ধে যেতেন, দেশের ভেতরে আওয়ামী লীগ সক্রিয় থাকতো, সব নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যুদ্ধে যেতেন, তথাকঠিত "বুদ্ধিহীন জীবেরাও" কমপক্ষে ভারতে যেতেন।

১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




জ্বী সঠিক বলেছেন। জিয়াউর রহমান সিআইএ নিযুক্ত জল্লাদ হয়ে সিআইএর বিরুদ্ধে ১৯৭১ এ সেক্টর ইনচার্জ হয়ে যুদ্ধ করেছেন- জিয়াউর রহমান সিআ্ইএ, কেজিবি, এফবিআই, এমআইফাই্ভ, মোসাদ - আর কোনো নাম বাদ পরে গেলো কি?

২৬ শে মার্চে তাজ সাহেব কোথায় ছিলেন - ক্যালকাটা? তাহলে জিয়াকে আর কালুর ঘাট তেলের ড্রামের উপর দাড়িয়ে স্বাধীনতা ঘোষণা করতে হতো না? আপনি জিয়ার সাথে যুদ্ধ করেছেন তিনি আপনার কাছে সম্মান পাওনা।

কখনো দেশে আসলে আমি ঠিকানা দিচ্ছি - কলকাতা হাওড়া মৎস্য আড়তে গিয়ে জিগ্যাসা করবেন ১৯৭১ এ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ কলকাতায় কি কি করেছেন। বৃদ্ধ চুনিলাল বাবু এখনো বেঁচে আছেন, তার মুখে শুনে নেবেন। - আমি মনে করি আপনার ঘেন্না ধরে যাবে রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গের কাহিনি শুনে।





০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ ভারতে পালিয়েছে প্রাণ বাঁচাতে; ভারতে গেছে মানে কি যুদ্ধ করতে যাওয়া?

যাঁরা যুদ্ধের ট্রেনিং নিয়ে, বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীতে যোগদান করতে গিয়েছিলেন, তারা আলাদা মানুষ, তাঁরাই যুদ্ধ করেছেন; প্রতিটি মানুষ যুদ্ধ করতে পারে না, এটা অপরাধ নয়; অপরাধ ছিলো পাকিদের পক্ষে যুদ্ধ করা, কিংবা পাকীদের সাহায্য করা।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেংগল রেজিমেন্ট আক্রান্ত হওয়ায় যুদ্ধে যেতে বাধ্য হয়েছিলো; বেংগল রেনিজেন্টের সামান্য পরিমাণ অফিসার যুদ্ধ করেছে, বাকীরা পালিয়ে ছিলো; সৈনিকেরা জাতির জন্য যুদ্ধ করেছে, অফিসারদের মনে কি ছিলো বলা মুশকিল।

যুদ্ধের পর, বাংলাদেশের মিলিটারী অফিসার ও পাকী অফিসারদের মাঝে যোগাযোগ গড়ে তুলেছিলো এরশাদের মতো লোকেরা।

১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাজ উদ্দিন আহমেদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তদনুযায়ি উনার প্রাপ্তি কম। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে দেশটা আরও অনেক ভালো থাকতো। বঙ্গবন্ধু কারাগারে বন্দী না হলে যুদ্ধের ময়দানে উপস্থিত হলে উনার উদাত্ত আহ্বানে মুক্তিযুদ্ধারা আরও বেশি অনুপ্রাণিত হয়ে যুদ্ধ করতেন।
তবে উনার বন্দীদশা উনাকে উদ্ধার করার মন মানসিকতা ও মুক্তিযুদ্ধাদের নিশ্চিত বিজয়ের পথে পরিচালিত করতে কষ্ট ক্লেশ সহ্য করতে সহায়ক হওয়ার কথা ।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাজ উদ্দিন আহমেদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, সন্দেহ নেই; তবে, লোকটা বেকুব ছিলেন: উনি নিজের চাকুরীটা রেখে, যাঁরা জাতির জন্য প্রান দিয়েছিলেন, যুদ্ধ করেছিলেন, তাঁদের চাকুরীটা খেয়ে ফেলেছিলেন, উনি আসলে ইডিয়ট ছিলেন।

২০| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





-------------------------------------কলকাতা ৭১ এর সেকেন্ডহোম-------------------------------------
@সেলিম আনোয়ার ভাই, আওয়ামী লীগের অনেক অনেক সিনিয়র নেতা ছিলেন সবাই তাহলে যুদ্ধের মাঠেই থাকতেন। ১৯৭১ এ মজলুম নেতা ভাসানী সাহেবও কলকাতায় ছিলেন।

যুদ্ধে পাকিস্তান জয়ী হলে জেনেভা আইন করার সুযোগ হতো না। লাক বাই চান্স বাংলাদেশ যুদ্ধে জয়ী হয়ে গেলো নাকি? কারণ বাংলাদেশের নেতা ও জামাত ধরেই নিয়েছিলেন পাকিস্তান যুদ্ধে জয়ী হচ্ছে। আর ইষ্ট বেঙ্গল ইপিআর পুলিশদের যুদ্ধ শেষে পাকিস্তান ঝুলিয়ে দেবে - এ কাজটি পাকিস্তান ভালো পারে। হারাম - - দা পাকিস্তান।

২১| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশ যুদ্ধে জয়ী হয়েছে সাধারণ জনগণ, কৃষকের ছেলে আর ইষ্ট বেঙ্গল, ইপিআর পুলিশদের কারণে এখানে নেতানেত্রী ও ভারতের কোনো অবদান নেই। যুদ্ধ শেষে ক্ষমতার লোভ পেয়ে না বসলে ৭২ সন হতো বাংলাদেশের জামাত আলবদর ক্লিন করার বছর। এ্ই লম্পটদের কারণে ৭১ এ কমপক্ষে ৫০ লক্ষ মানুষ মারা গেছে। - আমার এ পোষ্টে আর কিছু বলার নেই।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



যুদ্ধ করেছেন সাধারণ মানুষ, ইপিআর, বেংগল রাজিমেন্ট, ছাত্র; যুদ্ধ শেষে তাজুদ্দিন সাহবে নিজের চাকুরীটা ঠিক রেখে, ভলনটিয়ার যোদ্ধাদের চাকুরীটা কি কারণে খেলেন, উহার কোন ব্যাখ্যা নেই।

২২| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




^^^
সকল নেতানেত্রী নিজ নিজ ধান্ধা করেছেন।
যুদ্ধের সময় পলাতক ছিলেন ভারতে কলকাতায়, সরিষার তৈলে মাছ ভেজে খেয়েছেন আর রঙ মহলে সন্ধ্যার পর তামাশা করেছেন। কোনো কারণে পাকিস্তান যুদ্ধে জয়ী হলে আপনি সহ সকল মুক্তিযোদ্ধার নাম হতো বিদ্রোহী। ব্রাশ ফায়ার আর ফাঁসি জুটতো সকলের কপালে।

নেতানেত্রীগণ হাত ধুয়ে আবার নতুন করে আন্দোলন করতেন মজা করতেন। মরবে সাধারণ জনগণ। সমস্যা নেই তো। জিয়া ঠিক কাজ করেছেন। জিয়ার সাথেও ঠিক কাজ হয়েছে। everyone should pay the same amount of taxes



০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"সবাই কেন যুদ্ধ করছে না", এই ধরণের অভিযোগ যুদ্ধ-চলাকালীন সময়েও ছিলো; এটা সত্য যে, সবাই যুদ্ধ করতে পারে না; আমাদের যুদ্ধ ছিলো "ভলনটিয়ার" যুদ্ধ, যে চাইবে, সে যুদ্ধ করবে।

২৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

একাল-সেকাল বলেছেন:
আওয়ামীলীগ শেখ সাহেব কে হেয় করে রাজনীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে, আর জিয়াকে হেয় করে মুক্তি যোদ্ধাদের কে অপমান করেছে।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়াকে হেয় করার দরকার হয়নি, জল্লাদ জিয়া নিজের গন্তব্য খুঁজে পেয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাদের হত্যা করার পর, দল নিজকে পুনরায় সুগঠিত করতে সমর্থ হয়নি; ফলে, দল সঠিক রাজনীতি করেনি; কিন্তু মিলটারীর বিএনপি-জামাত ব্যবসাকে থামায়েছে।

২৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯

সপ্তম৮৪ বলেছেন: বাঙালি জাতির দুর্ভাগ্য ফার্মার সাব এর মত নেতা পায়নি। ফার্মার সাব ক্ষমতায় থাকলে জাতির আজ এমন দূর্দশা হত না।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালী জাতিকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করেছে নিজেদের সরকার।

২৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ১। রাজনীতি বুঝার চেষ্টা করেন, তখন দেশকে বুঝতে পারবেন, জাতিকে বুঝতে পারবেন।
২। স্বাধীনতার সময়ে বাগগালীরা কষ্ট সয়ে, যুদ্ধ করে, এক ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত হয়েছিলো, উনি সেই জাতিকে কাজে লাগাতে পারেননি; পুরো বিপ্লব অসফল হয়ে গেছে।

আপনার এই পোষ্টে আপনার এই দু;টা মন্তব্য খুব ভালো লেগেছে।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মনে যা আছে, আমি তা বলে ফেলি।

২৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার বক্তব্য - 'শেখ সাহেব ভেবেছেন তিনি একাই স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন' খুবই গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। যে কারণে তেনার মধ্যে অহংকারও পেয়ে বসেছিল। গাদ্দাফি যেমন বলত - 'মাই পিপল, মাই পিপল', শেখ সাহেবও বলতেন, 'আমার জনগণ'।

আমি জানি, আপনি শেখ সাহেবের বাকশাল পদ্ধতির সমর্থক। ঠিক আছে। কিন্তু তেনার 'রক্ষী বাহিনী' সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ণ কখনও ব্লগে আমার চোখে পড়েনি...

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


রক্ষী বাহিনী করাটা ভুল ভুল ছিলো; রক্ষীবাহিনী করে উনি মুল সৈন্য বাহিনীর মনে শংকা প্রবেশ করায়ে দিয়েছিলেন যে, সরকারে ওদের দরকার আছে কিনা, এই চাকুরীহীন দেশে তাদের চাকুরী থাকবে কিনা; এতে উনার মৃত্যুর পর, মুল বাহিনী হত্যাকারীদের বিপক্ষে দাঁড়ায়নি।

২৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

একাল-সেকাল বলেছেন:
যার ডাকে ৭।৫ কোটি ১ লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল।মাত্র ৩ বছরের মাথায় একমাত্র কাদের সিদ্দিকি ছাড়া প্রতিবাদ করার কেউ ছিলনা তারও ৩ বছর পর এর অর্ধেক জনগোষ্ঠী একজন লেফট রাইট করা মেজরের ডাকে সেপ্টেম্বর ১, ১৯৭৮ সালে সাড়া দেয়। স্বাধীন জাতি চেয়েছিল মুক্তি, জিয়া দেখাতে পেরেছিল মুক্তি।

মুক্তিযুদ্ধের ফলাফল কোন কারনে উল্টে যেত, তাহলে ১ম ফাঁসিটা হত জিয়ার, সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারনে কোর্ট মার্শাল অথবা কালুর ঘাটের ঘোষণার জন্য দেশদ্রোহিতার অপরাধে। নেতারা ঠিকই জেল খেটে আবার ফিরে আসতো। জিয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধ ছিল দেশপ্রেম আর নিজের জন্য ছিল DO OR DIE The battlefield।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেজরের ডাকে তারা সড়া দিয়েছিলো, যারা বাংলাদেশ চাহেনি, যারা বাংলাদেশের বিরোধীতা করেছে, যারা বনাগলাদেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করে।

শেখ সাহবে জনপ্রিয়তা কিছুটা হারায়েছিলেন, এর মানে এই নয় যে, মানুষ উনাকে ত্যাগ করেছিলেন।

কোন জিয়ার ফাঁসী হতো না, বাংগালীরা জিয়ার জন্য বসে ছিলো না; যারা যুদ্ধ করার তারা জিয়ার থেকে কোনভাবে পেছনে ছিলো না।

এখন জিয়া রাজাকার ও দেশবিরোধীদের বীরে পরিণত হয়েছে।

২৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫

একাল-সেকাল বলেছেন:
যুদ্ধ শুরুর আগে যেমন ২৫ মার্চ হয়েছিল। পরাজিত হলে এই ভূখণ্ডে এমন আরেকটা হত। আইনের মধ্যে থেকে।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের পরাজিত হওয়ার কোন সম্ভাবনা ছিলো না।

২৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪

একাল-সেকাল বলেছেন:
একমত। এক্ষেত্রে ইন্দিরা গান্ধীর পুর্ন সমর্থন উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখেছিল।

০৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইন্দিরা গান্ধী আমাদের স্বাধীনতায় অবদান রেখেছিলেন।

৩০| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৫৬

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: Salute, for precise & accurate writing.

(Sorry for unable to bangla by this TAB)

০৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের উচিত উনাকে ও উনার অবদানকে সঠিকভাবে বুঝা

৩১| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৫৮

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: রক্ষী বাহিনীকে হিটলারের গেস্টাপোর সাথে অনেক গবেষক তুলনা করেছেন। তাঁকে আজীবন প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করার প্রস্তুতি চলছিলো। এখনো বরিশালের মানুষ সেরিনিয়াবাত পরিবার, আমু পরিবারের নির্যাতন ভূলে নাই। ইচ্ছেমত নারীদের তূলে নিয়ে ধর্ষণ। আমু, তোফায়েল ইত্যাদি ইত্যাদি কেউ কম যায়নি।

০৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ স্বাধনী হওয়ার পর, বড় ধরণের সেনা বাহিনীর দরকার ছিলো না, সেখানে আবার রক্ষী বাহিনী গঠন?

শেখ সাহেবকে আজীবন প্রেসিডেন্ট কারা করার কথা বলছিলো? উন কি হয়েছিলেন? হলে কি খারাপ হতো?

৩২| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: @নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই, শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে হত্যার পর কে এম শফিউল্লাহ সাহেব কি করেছেন? আর জিয়াউর রহমান সাহেব কি একটি গৃহযুদ্ধ শুরু করে দিলে ভালো করতেন?


ঠাকুর ভাই আপনাকে ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যটি আমাকে ম্যানসন করার জন্য। তবে আমি রাজনীতি বুঝি কম। কারণ জীবন্ত মানুষেরা ষড় রিপুর গণ্ডি থেকে বের হতে পারেনা। রাজনীতিবিদরাও এর বাইরে নয়। তাই আমি মৃত গুণীজনদের গুনগান করি
যাতে বিতর্কে জড়াতে না হয়। তার পরেও ছাড় পাইনা। যা হোক জিয়াউর রহমান বলে ছিলেন " আই উইল মেইক পলিটিক্স ডিফিক্যাল্ট ফর দ্যা পলিটিসিয়ান" '‘I will make politics difficult for the politician’'. তিনি তা অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়ন করে ছিলেন। রাজীনীতিদরা তাই রাজনীতি থেকে দূরে।

০৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, " জিয়াউর রহমান বলে ছিলেন " আই উইল মেইক পলিটিক্স ডিফিক্যাল্ট ফর দ্যা পলিটিসিয়ান" '‘I will make politics difficult for the politician’'. তিনি তা অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়ন করে ছিলেন। রাজীনীতিদরা তাই রাজনীতি থেকে দূরে। "

- যারা কিছুটা পলিটিকস বুঝেন, তারা রাজনীতির বাহিরে, ইৈয়টরা রাজনৈতিক দলগুলো দখল করেছে; এটাই জিয়ার অবদান

৩৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাসানী ছিলেন বৃদ্ধ মানুষ। তাই যুদ্ধ করেননি। বঙ্গবন্ধু কারাগারে বন্দী না থাকলে মনে হয় যুদ্ধ ই করতেন। সঙ্গে যারা কলকাতায় থেকে দেশের পক্ষে কূটনৈতিক দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাঁরাও যুদ্ধে যোগদান করতেন কারণ বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য তাদের একান্ত চাওয়া গুলোর একটি।
বিজ্ঞ ব্লগার ঠাকুর মাহমুদ আপনার প্রতি মন্তব্য এটি।

০৬ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব মানুষ যুদ্ধ করতে পারেন না, যারা পারেন তারা যুদ্ধ করেছেন। শেখ গ্রেফতার না হয়ে, যোদ্ধাদের সাথে থাকলে, যু্দ্ধ আরো কম সময়ে শেষ হতো

৩৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৯

অক্পটে বলেছেন: সবকিছুর একটা শেষ আছে। আপনি কি ভাবছেন এই যুগের আওয়ামীলীগের শেষ নেই? আপনার মনগড়া কথা শুনতে শুনতে লজ্জা শব্দটা বাংলা ডিকশনারী থেকে উঠেই যাবে বোধহয়। এখনকার আওয়ামীলীগ কি করছে এটা এই সময়ের মানুষের কোন কিছু বোঝার বাকী আছে? তখনকার আওয়ামীলীগ কি করেছিল সেসব কি মানুষ ভুলে গেছে? নিজের মতো করে ইতিহাস বলা এটা মারাত্তক জোচ্চ্চোরির লক্ষণ। তাজউদ্দীন সাহেবের মেয়ে তার বাবার জীবনী নিয়ে একটি বই লিখেছেন, আপনি বলেছেন তাঁর মেয়ে বাবার কাছে কিনা কি শুনেছে(!) তাঁর মেয়েকে আপনি ফাউল বলেছেন। তার লেখাকে আপনি গার্বেজ বলেছেন। আপনি নিঃসন্দেহে একজন মিথ্যাবাদি মানুষ। আপনি বলেছেন 'মেজরের ডাকে তারা সড়া দিয়েছিলো, যারা বাংলাদেশ চাহেনি, যারা বাংলাদেশের বিরোধীতা করেছে'। এরমানে মেজর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে! একবারও লজ্জা এসে আপনাকে বারণ করেনি এই মিথ্যা কথা লিখতে? ইতিহাসকে মিথ্যা বানাতে আপনি মরিয়া হয়ে লেগেছেন (অবশ্য শকুনের দোয়া গরু মরেনা)। সবকিছু! একেবারে সবকিছুই নিজের সুবিধামতো ব্যখ্যা করতে পারেন আপনার মতো অন্ধ একচোখা দালালেরা।

আপনাকে এভাবে লেখার কারণে যদি ব্লগ কর্তৃপক্ষ আমাকে ব্যান করে দেয় আই ডন্ট মাইন্ড।
আপনি যে গার্বেজ প্রসব করেন আমি কখনো কখনো তার প্রতিবাদ করি মাত্র। আওয়ামীলগ যে করবেনা তাকেই যখন পাকিন্তানী বলতে হবে তাহলে বুঝাই যায় আপনি পাপিয়ার দলের খাস লেজুরবৃত্তিকারী- অসৎ মানসিকতার লোক।

০৭ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি নিজ সিদ্ধান্তে যুদ্ধে গেছি, আরো লাখ খানেক মানুষ নিজের থেকে যুদ্ধে গেছেন, এটা ছিল জাতির জন্য ভলনটিয়ার যু্দ্ধ। কেহ মেজর জিয়া বা শেখের কারণে যুদ্ধে গেছে বলে আমার মনে হয় না।

আমি পোষ্ট লিখি আমার ভাবনা থেকে, আপনার ভাবনা থেকে লেখা আমার পক্ষে সম্ভব নয়, এতটুকু নিশ্চয় বুঝে।

৩৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বঙ্গবন্ধু আত্মগোপনে চলে গেলে উনার খুঁজে পুরো শহর জ্বালিয়ে দেওয়া হতো, যদিও জ্বালানোর কিছু বাকি ছিল না।
এটা সত্যি যে উনি যদি যুদ্ধের মাঠে থাকতে পারতেন, যদি বাংলাদেশ স্বাধীন হতো উনি মনে হয় মানুষের ত্যাগ ও তিতিক্ষা আরও গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারতেন।
সবচেয়ে দুঃখজনক ব্যাপার ছিল এটাই উনি কুচক্রীমহলের ষড়যন্ত্রে তাজউদ্দীন আহমদকে দূরে ঠেলে দিয়েছিলেন।

০৭ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহবে ও তাজুদ্দিন সাহেব বড় বড় বেকুবী করে গেছেন, আমরা সেগুলোর ফল ভোগ করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.