নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কিছুই পারিনা, বিশ্বকে কোনভাবেই সাহায্য করতে পারছি না

২৮ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:৩৯



আমেরিকান সরকার, সিনেট, কংগ্রেস, গভর্ণরগুলো ও সিডিসি নিজেদেরকে গর্দভ হিসেবে প্রমাণ করেছে; তারা অগ্রিম জানার পরও, কোনভাবেই প্রস্তুতি নেয়নি; ২ সপ্তাহের মাঝেই আমেরিকার করোনা রোগীর সংখ্যা ১ লাখ হয়ে গেছে, মৃতের সংখ্যা ২ হাজারে পৌঁছবে আজ, কিংবা কাল। কোন হাসপাতালে দরকারী পরিমাণ মেডিক্যাল মাস্ক, প্রটেকটিভ গিয়ার নেই, বলছে হাসপাতালের লোকজন; বিশেষ করে, পরিমাণ মতো, সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যন্ত্র 'ভেনটিলেটর' নেই।

আমেরিকা বাংলাদেশকে অনুরোধ করেছে, এই মহুর্তে যদি ভেনটিলেটর অব্যবহৃত থাকে, তাদেরকে সাময়িকভাবে দিতে। আমেরিকার ক্যাপাসিটি আছে, এরা তৈরি করে ফেলবে; এখনো ভেনটিলেটরের অভাবে কেহ প্রাণ হারায়নি এই দেশে; ভয় পাচ্ছে, আগামী ২/৩ সপ্তাহের মাঝে টানাটানি পড়বে কিনা। আজকে ৩ সপ্তাহ প্রেসিডেন্ট প্রতিদিন নিউজ ব্রিফিং'এ উপস্হিত থেকে সব জানাচ্ছে, সব প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে।
আমেরিকা, বৃটেন, ইতালী, স্পেন অন্য দেশেগুলোর কাছে ভেনটিলেটর ও মেডিক্যাল সরন্জাম চাচ্ছে; কিন্তু যারা এগুলো প্রস্তত করতে জানে, তারা প্রায় সবাই লকডাউনে আছে।

আমরা ভেনটিলেটর বানাতে জানি না, মেডিক্যাল মাস্ক বানাতে জানি না, মেডিক্যাল সরন্জাম বানাতে জানি না; ফলে, স্পেন, ইতালী, বৃটেনের থেকে টেলিফোন পাবার পর, ইডিয়টের মতো বলতে হয়েছে, আমাদের কাছে কিছুই নেই, আমরা এগুলো বানাতেও জানি না। আমরা যদি এগুলো বানাতে জানতাম, আমরা জরুরী ভিত্তিতে কিছু হলেও তৈরি করার চেষ্টা করলে, বিশ্বের কারো না কারো প্রান বাঁচানোর কাজে লাগতো।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৫:০০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি একটা লেখায় বলেছিলাম বাংলাদেশ ,আমেরিকার চেয়ে ভালো ভাবে করোনা সমস্যা
সামলাচ্ছে এখন আমরা টেষ্টিং কীট ও পি পি ই বানাতে যাচ্ছি,
আশাকরি ২সপ্তাহ পর আমরা আর সমস্যা দেখব না ।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীদের শিখালে, বাংগালীরা সবই পারার ক্থা, আমাদের সম্পদও আছে; সরকার কোনদিন পদক্ষেপ নেয়নি, ইডিয়টগুলো এতদিন সারা বিশ্বে ভিক্ষা করে ভালোই চলছে।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩০

মিরোরডডল বলেছেন: গুড টু সী ইউ ব্যাক ।

পরনির্ভরশীল হয়ে সবসময় যে চলা যায়না বা চলতে হয়না এখন আমাদের দেশ সেটা ফেইস করছে । অন্য দেশকেও বিপদে কোনভাবে সাহায্য করতে পারছেনা আর নিজেদের ইমারজেন্সির জন্যও কোন ব্যাকআপ নেই ।

ইউ আর রাইট, আমেরিকা ইতালির মত দেশের কাছের থেকে এটা আশা করা যায়নি যে তাঁরা রাইট টাইম রাইট ডিসিশান নেয়নি যার প্যানালটি এখন দিচ্ছে ।

সেইম গোয়িং হিয়ার । অস্ট্রেলিয়ার গভর্নমেন্ট এখনও চোখ বন্ধ করে আছে । সারাদেশ যেখানে লকডাউন চাচ্ছে কিন্তু সরকার ডিসিশান দেয়নি এখনও । অন্যান্য দেশের মত এখানেও কিছু মানুষ রেগুলার রুল ব্রেইক করছে আর সেভাবেই ছড়িয়ে যাচ্ছে । কাল যে আমাদের এখানেও আমেরিকার মতন হবেনা হু নোস । পাশের কান্ট্রি নিউজিল্যান্ডকে দেখেওতো শিখতে পারে । মানুষের জীবনের মূল্য যে সবকিছুর ওপরে এটা যদি কেউ না বোঝে আর কিছু বলার নেই !!

আই ক্যান সী হোয়াটস গোয়িং অন ইন ইউর প্লেস নাও । লাস্ট একদিনে প্রায় ১৭০০০ সংক্রমন ইজ আ হিউজ নাম্বার । রিয়্যালি ভয়ংকর । ডু ইউর বেস্ট টু বি সেইফ ।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফেব্রুয়ারীতে লকডাউন করলে এই অবস্হা হতো না; গত সপ্তাহ থেকে টেষ্টিং শুরু হয়েছে মাত্র। দেশের বিরাট অংশ এখনো লকডাউন হয়নি। এই ধরণের "প্রাইভেট" সিষ্টমে এই ধরণের মহামারী ঠেকাতে গিয়ে বিপুল পরিমানে মানুষ প্রাণ হারাবে সব সময়।

ধন্যবাদ, আমি সেইফে থাকার চেষ্টা করছি।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৬

সোহানী বলেছেন: ট্রাম্পের মাথা খারাপ হয়েগেছে। কি করা উচিত তা মনে হয় এখনো তার মাথায় ঢুকেনি। ইতালীর মৃত্যুর মিছিল দেখার পরও সে তেমন কিছু করেনি। সে এখন ভবিষ্যত রিসেশানের চিন্তা করছে। কিন্তু রিসেশান থেকে জীবন বাচাঁনো ফরজ এটা বোঝার মতো মাথা তার নেই কারন সে আপাদমস্তক একজন ব্যবসায়ী।

আমরা কানাডিয়ানরা নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছি কারন ট্রডো অলরেডি ১২৮ বিলিয়ন করোনা ফান্ড পাস করেছে।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকার রাজনীতি নিকৃষ্ট আমেরিকানদের দখলে আছে; এরা ৩ মাসে সময় পেয়েও কিছুই করতে পারেনি। এখনো সারাদেশ লকডাউন করেনি।

সবগুলো হাসপাতাল "প্রাইভেট" হওয়ায়, কেহ কোন কিছু প্রয়োজনের বেশী রাখেনি; দেশে কোন কিছুই উৎপাদন হচ্ছিল না, সবই বিদেশে উৎপাদন করে আনছিলো, এখন বিদেশে (চীনে ) অনেক কিছুর উৎপাদন বন্ধ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.