নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিউইয়র্ক শহর আসলে আমেরিকান শহর নয়

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭



করোনা রোগী সবচেয়ে বেশী প্রাণ হারায়েছেন কুইন্সের এলমহারষ্ট হাসপাতালে; কারণ, রোগীরা সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না; এই পুরো এলাকাটি বহুজাতিক, এই হাসপাতালে আসল সাদা ডাক্তার খুবই কম, কোন সাদা নার্স আছে কিনা আমার সন্দেহ; নার্সিং'এ সাদা মেয়ে না থাকলে এই ধরণের পরিস্হিতে অবস্হা হয় ভয়ংকর। এই হাসপাতালের অনেক নার্স পুয়ের্তোরিকান স্পেনিশ, এরা দেখতে সাদা কিন্তু কমবুদ্ধিমান, কিছুটা সাহসী; কিন্তু সুশৃংখল নয় ও কারো অর্ডার খুব একটা মানে না। এখানে আরো আছে ইউক্রেনের ইহুদী নার্সরা, এরা আগে ছিলো ইউক্রেনিয়ান, এখানে এসে আমেরিকান হয়েছে ও তাদের আগের ধর্মে জুডাইজমে নাম লেখায়েছে; এখন এরা আসলে কেহ না, এরা কি করবে স্বয়ং বিধাতাও জানেন না। এরপর আছে ভারতীয় ও বিদেশী কালো বর্ণের লোকজন, ভারতীয়রা অদক্ষ ও ভীতু, কালো বর্নের লোকেরা নার্সিং'এর মর্ম বুঝে বলে মনে হয় না। এখানে যদি আমেরিকান আফ্রিকান মেয়েদের নেয়া হতো, অবস্হা হয়তো কিছুটা ভালো হতো।

এই হাসপাতালে বেশীরভাগ ডাক্তার হচ্ছেন এশিয়ান ও ইষ্ট ইউরোপিয়ান যারা নিজ নিজ দেশে গ্রেজুয়েশান করেছেন; যেসব এশিয়ান এই দেশে জন্ম নেয়নি, এখানে পড়েনি তাদেরকে আমেরিকান হাসপাতালে চাকুরী দেয়াটা আসলে বড় বেকুবী ছাড়া কিছুই নয়, এবং অন্যায়; ইষ্ট ইউরোপিয়ানদের ডাক্তারী পড়তে দেয়াটাই ক্রিমিনাল কাজ।

করোনা রোগীরা মুলত হাসপাতালে আসে নিমোনিয়া নিয়ে, শ্বাস নিতে পারে না; এখানে সেবার সংগে যুক্ত অনেক টেকনিকালিটি ও রোগীকে শারিরিকভাবে শক্ত রাখার প্রচেষ্টা; এই ধরণের কাজের জন্য দরকার খুবই দক্ষ ও সুশৃংখল মানুষের। এলমহার্ষ্টের ডাক্তার ও নার্সদের অবস্হা দেখলে বুঝা যায় যে, এরা আসলে এই ধরণের কঠিন সেবার জন্য কোনভাবেই প্রস্তুত নন।

নিউইয়র্কের গভর্ণর ব্যাপারটা জানে কিনা কে জানে! তবে ইহা নিজেই বলদ, বাবা ছিলো খুবই নাম করা গভর্ণর; বাবার নামে নিজেই গভর্ণর হয়ে গেছে, কোন যোগ্যতা নেই; ইহা প্রতিদিন টেলিভিশনে ষ্টেটাস দেয়; যাহা ৫ মিনিটে বলা যায়, সেটা বলতে উহার ১ ঘন্টা লাগে; সে আমাকে সামুর কিছু ব্লগারের কথা মনে করিয়ে দেয়, পাতার পর পাতা লেখেন; পোষ্টের মাথা থেকে লেজে যেতে যেতে পাঠকের মাথা থেকে পোষ্টের নামও বাস্পীভুত হয়ে যায়, ভেতরে যা আছে তাহাও পাতার চাপে হারিয়ে যায়।

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনামটা কি সঠিক হয়েছে??

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এলমহারষ্ট এলাকায় বসবাস করেন, এমন কাউকে জানেন?

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

শের শায়রী বলেছেন: আমার অনুমান মতে বিশ্বে এক মাত্র সাদা চামড়ার বাঙ্গালী আপনি। ইজ্জত টা বাচিয়েছেন মুরুব্বী। আপনি আমাদের সবেধন নীলমনি।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি প্রবাসে? প্রবাসে হলে, কোন দেশে?
দিনকাল খারাপ যাচ্ছে, আপনার কথা কাউয়ার ডাকের মতো মনে হয়

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এলমহারষ্ট এলাকায় বসবাস করেন, এমন কাউকে জানেন ?

চিনি।
আমাদের পাশের বাসায় থাকেন। 'লেবু' নাম। বহু বছর আগে আমেরিকা কিনেছেন।
গত তিন মাস আগে বউ বাচ্চা নিয়ে দেশে বেড়াতে এসেছেন।
সেদিন লেবু ভাইয়ের সাথে দেখা হলো। উনি একটা হাফ প্যান্ট পরে বাজার করতে বের হয়েছেন।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাফ দামে কিনেছে, মনে হয়; ফুল-প্যান্টের দাম বেশী

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬

শের শায়রী বলেছেন: অথচ আপনার সুরেলা কন্ঠ কেন যেন আমার কাছে ইদানিং আশা ভোশলের মত মিষ্টি লাগছে। আর খারাপ দিন যাচ্ছে কেন মুরুব্বী? কি হইছে?

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনারা কয়েকজন মিলে, ব্লগিং'এর ষ্টানডার্ডকে টংএর চা-দোকানের লেভেলে আনতেছেন।

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৯

আখেনাটেন বলেছেন: বাংলাদেশের করোনাক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা নিয়ে আপনার বক্তব্য কী?
ইদানিং করোনাক্রান্ত নয় কিন্তু সর্দি-জ্বরে বেশ কিছু মানুষ মারা যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে যা আগে শোনা যায় নি তাদের নিয়ে আপনার কোনো বক্তব্য?
অন্য রোগের রোগীদেরও হাসপাতালে ভর্তি নিচ্ছে না, এদের নিয়ে আপনার ভাবনা কী?
কৃষকের উৎপাদিত ফসল ঘরেই পচে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে তাদের নিয়ে আপনি কী ভাবছেন?
আইসিডিডিআর'বি'তে দেশের একমাত্র লেভেল-৩ মানের ল্যাব ও দেশের অন্যতম সেরা টেকনিশিয়ানরা থাকলেও তাদের সরকার কাজে লাগানোর ব্যাপারে অনীহা নিয়ে আপনার বক্তব্য কী?
দেশের লজিস্টিক ও সাপ্লাইন চেইন ভেঙে পড়ার উপক্রম সে সম্পর্কে আপনার কোনো বক্তব্য?
আর কিছুদিন লকডাউনের থাকলে এবং প্রান্তিক মানুষের জীবিকা নিয়ে না ভাবলে দেশে দু্র্ভিক্ষের সম্ভাবনা দেখা দিবে কিনা, সে ব্যাপারে আপনার কোনো ধারণা?
দেশের মোট বাজেটের এক-তৃতীয়াংশ দুই মিলিয়ন সরকারী চাকুরের পেছনে সুযোগ-সুবিধা ও ব্যয়ের ফলে করোনার দিনগুলিতে তারা ঘরে বসে বেতন তুললেও ছাপোষা বেসরকারী চাকুরে কিংবা শ্রমিকদের আগত দিনগুলো কেমন কাটবে সে সম্পর্কে আপনার কোনো ভাবনা?
গবেষণা-শিক্ষা-স্বাস্থ্য ইত্যাদির প্রতি সরকারের নিদারুন অবহেলার কংকাল এখন চাক্ষুস হচ্ছে তা নিয়ে আপনি কি কিছু ভাবছেন?
এই ক্রান্তিকালে রাজনীতিবিদেরা গর্তে ঢুকে গেছে, এখন ত্রাণের অপেক্ষায় আছে সেখান থেকে যদি টু-পাইস কিছু...সে সম্পর্কে আপনার কোনো বক্তব্য আছে কী?
আমলারা বহু আগে থেকেই দেশের জমিদারীর ঠিকাদার, তাদের দৌরাত্ম্য আরো বিস্তৃত হবে অদূর ভবিষ্যতে সে ব্যপারে আপনার কোনো মতামত?
সর্বোপরি, কোভিড-১৯'র ফলে দেশে কত শতাংশ লোক পুনরায় দারিদ্রসীমার চরমাবস্তায় নেমে যাবে বলে মনে করেন?

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:




রেগুলার সময় দেশ চলে না; করোনার কথা প্রশাসনের লোকেরা জানে; কিন্তু ওদের সাহাস ও দক্ষতা নেই; ফলে, প্রাকৃতিকভাবে যেদিকে যায়। গ্রামের কমবয়সীরা অল্পতে ভালো যাবে, সেটাই রক্ষা। শহরে পরিবারের ১ জনের হলে, সবার হবে।

ডাক্তার,নার্সরা কারো সেবা করবে না, ওরা ভীতু, পালিয়ে যাবে। সরকার জরুরী ভিত্তিতে সাহসী ডাক্তার ও নার্সদের নিয়ে একটা টিম গঠন করতে পারতো; কিন্তু সরকারে অমন ১ জন লোকও নেই।

গার্মেন্টস রপ্তানী অনেকটা স্হগিত হয়ে যাবে।

গরমে যদি সংক্রমনের হার না কমে, বাংলাদেশ বিশৃংখলার মাঝে ডুবে যাবে; হয়তো মিলিটারী দেশের বেশীরভাগ কাজ চালাবে।

প্রশাসনের লোকেরা, শিক্ষকেরা বসে বসে বেতন নিচ্ছে, কোন কিছু করার কথা ভাবছে না।

আপনি অনেক প্রশ্ন করেছেন, স্যরি, উত্তর দেয়া সম্ভবপর হচ্ছে না।

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: অবস্থা সত্যি ভয়াবহ। এখন শুধু পাপমোচন আর শাপমোচনের জন্য উপাসনা করা ছাড়া আর কিচ্ছু করার নেই। ঘরে বাইরে মরণের ডর।

আমি ভেবেছিলাম হয়তো আপনাদের ওখানে সব ঠিকঠাক আছে, আমাদের এখানেও আপনাদের কাছাকাছি অবস্থা।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিউইয়র্কে ডুবায়ে দিয়েছে ট্রাম্প ও গভর্ণর।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



নিউইয়র্ককে ডুবায়ে দিয়েছে ট্রাম্প ও গভর্ণর।

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: গারবেজ পোষ্ট।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি,
যেসব এশিয়ান ও ইষ্ট-ইউরোপিয়ান নিজ দেশ থেকে ডাক্তারীতে গ্রেজুয়েশান করে এসেছে, এদেরকে এই দেশের হাসপাতালে চাকুরী সঠিক নয়, ওরা এই ধরণের পরিস্হিতে নিজকেই সামলাতে পারে না।

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২

শের শায়রী বলেছেন: এইডা কিন্তু ব্লগিং ষ্টান্ডার্ডে পরে না মুরুব্বী, আপনি প্রথমে মন্তব্য করে আবার সেটা মুছে নয়া কমেন্ট দেন, আমার প্রথম কমেন্টের প্রতি মন্তব্য মুইছা ফালানোয় আবার আমার আসতে হল :D

মুরুব্বী এইডা যে কোন জায়গা বুজতে আছি না, দেশ আর প্রবাস সব জায়গার অবস্থাই এখন এক রকম, কি দারুন শুনশান! প্রবাস আর দেশের পার্থক্য বুজি না, যাউজ্ঞা আপনি যখন জিজ্ঞেস করছেন আমি একটু জিপিএসটা চেক করে দেখি এটা কোন জায়গা? তবে ইদানিং প্রায়ই ধ্যানে থাকি মানে নিঃসীম মহাশুন্য। অনেকটা ফানাফিল্লাহ স্তরে।

আবার দ্বিতীয় প্রশ্নে আপনি বলছেন, আপনারা কয়েকজন মিলে, ব্লগিং'এর ষ্টানডার্ডকে বানিয়ে টংএর চা-দোকানের লেভেলে আনতেছেন। এই আপনারা কারা? একটু ব্লগের নিক গুলো জানালে সুবিধা হত। আমিতো জানামতে কারো সাথে আলাদা কুন সখ্য নাই, এই ব্লগে যেটুকু মিশি এক মাত্র আপনার সাথে :P :P আপনার সাথে টং ঘরে চা খাবার কথা আমি চিন্তা করলেও ঘুমের মাঝে দুঃস্বপ্ন দেখি :-<

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যদি কানাডায় থেকে থাকেন, কানাডায় বাংগালী শিক্ষিত ইমিগ্র‌্যান্টরা প্রায়ই কাজ করে না, এরা আড্দা দেয়, বাকপটু; বৃটেনেও অবস্হা অনেকটা সেই রকম; সেইজন্য প্রবাস ও বাংলাদেশে, কে কোথায় আছে, সেটা অর্থ বহন করে।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জীবননাশক জীবাণূ অনেক গূঢ়তত্ত্ব ব্যক্ত করেছে। অনাথ অসহায়রা সাহস করে প্রশ্ন শুরু করলে অনেক সমস্যা সমাধান হবে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকানরা বুঝতে পেরেছে যে, তারা আগের মতো নেই, অনেক পেছনে এখন

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: জনাব ,
আপনার ভাষ্য অনুসারে দেশের মানুস সব পিগমি।তা ঠিক আছে।

তবে আমেরিকাতে কোনও মাননীয় ব্যক্তি নেই,সবই পিগমি ,এটা কি ঠিক?

ট্রাম্পের সাথে তার পরামর্শদাতার অবস্থান পেতে দ্রুত যোগাযোগ করার চেষ্টা করুন, যাতে আমরা করোনার হাত থেকে মুক্তি পেতে পারি আপনার মূল্যবান মতামত দ্বারা।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগিং করার চেষ্টা করেন, মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

জুন বলেছেন: আমেরিকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চেয়ে বৃটেনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অনেক ভালো চাঁদগাজী। আমরা স্বামী স্ত্রী দুজনেই আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বীমার অধীনে আছি তারপরওঁ আমার হাসবেন্ড সুযোগ থাকা স্বত্বেও আমেরিকায় বসত করতে চায় না শুধু মাত্র স্বাস্থ্যখাতে এশিয়ানদের প্রতি তাদের দুই চোখা নীতির জন্য । আমার অনেক আত্নীয় আমেরিকার নাগরিক, তারা সবাই খুবই ভালো অবস্থায় আছেন , এবং ভালো প্রিমিয়াম দিয়ে থাকে । তারপরো শুনি ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট পায় না , অনেক ঘোরায় ইত্যাদি । এদিক দিয়ে ব্যংকক অনেক ভালো ।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকায় জন্ম-নেয়া, বা এখানকার মেডিক্যালে-পড়া এশিয়ান ডাক্তারদের কাছে গেলে চিকিৎসা পাওয়া যায়; কিছু কিছু শহরে অনেক বিদেশী গ্রেজুয়েট ডাক্তার, এরা আসলে আমেরিকান নয়; আরেকটা ব্যাপার, বাংগালীরা আমেরিকার শহরগুলোতে বাস করেন, এবং বেশীরভাগ বিদেশী গ্রেজুয়েট ডাক্তারের হাতে পড়েন। আমি গ্রামে চাকুরী করেছি ২০ বছরের মতো, সেটা আলাডা আমেরিকা।

আমার চোখ ভালো করেছেন এখানে জন্মনেয়া ভারতীয় আমেরিকান মেয়ে।

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

শের শায়রী বলেছেন: জ্বি ঠিকই বলেছেন মুরুব্বী, শুধু আমেরিকার সাদা চামড়ার বাঙ্গালীরা কাজ কইরা দুনিয়াটারে উদ্ধার করে ফেলছে। আর জানেনই তো সারা বিশ্বে সাদা চামড়ার বাঙ্গালী (ইংরেজীতে বোধহয় "অ্যাালবিনো" বলে) একজনই আছে :P

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার কখনো ব্লগার হওয়ার সম্ভাবনা নেই, আপনি বাংলাদেশের টং-চা দোকানের বাকপটু মানুষ।

১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০

এপোলো বলেছেন: শিরোনামটা কেমন জানি লাগল। খালি বাংলাদেশিরাই এইভাবে চিন্তা করতে পারে।
"আমেরিকান" শব্দটা জন্মস্থানের উপর নির্ভরশীল না। আমেরিকানরাই খালি এই জিনিসটা বুঝতে পারে। বাকিদের বর্ণবাদী বলে অভিহিত করা হয়।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা বহুকাতিক দেশ, কিন্তু আমেরিকানদের একটা জেনারেল ষ্টানডার্ড আছে।

১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ট্রাম্প এবং তার সাঙ্গো পাঙ্গোরা সবাই গবেট। আমেরিকাকে ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় রেখে এরা বিদায় নেবে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



১০ বছরেরও আমেরিকা বেরিয়ে আসতে পারবে না।

১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভারতের এক হসপিটালে একমাস থাকার অভিঙগতা আমার হয়েছিল।দক্ষিন ভারতের কয়েকজন সেবিকার সেবা খুবই উন্নত মানের মনে হয়েছে।এখানে (কানাডা)এক হসপিটালে ৫দিন কয়েকজন ফিলিপিনস সেবিকার সেবাও ভাল।যে সেবা নিবে তার ব্যবহারের উপর অনেক কিছু নির্ভর করে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক।
অনেক ভারতীয় নার্স এখানে আছে, তারা মোটামুটি; কিন্তু করোনার মতো অবস্হাকে ওরা ভয় পা.

১৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাব নিজেকে হিম শীতল ঘরে নিয়ন আলোর নীচে
বসে কফিপানরত একমাত্র কুলীন ভাবলেও আমরা সাদা
চামড়ার দেশে আপনাকে তৃতীয় শ্রেণির নাগরিকই ভাবি
সর্বদা। আপনার কথার খেই ধরে বলতে বাধ্য হচ্ছি
নিজেকে স্মার্ট ভাবুন ক্ষতি নাই তবে ওভার স্মার্ট হওয়া
দোষণীয়। কোন কিছুই মাত্রাতিরিক্ত হলে সর্বদা তা বর্জনীয়
কারণ তাতে কল্যানের বদলে অকল্যানই বেশী থাকে।
আশা করি এর বেশী বুঝাতে হবেনা আপনাকে।
রূপ ভালো, অপরূপ ভালো নয়। শয্যা ভালো অতি শয্যা নয়।
আমরা এখানে সবাই সহ ব্লগার একে অপরের পরিপূরক।
হাসি ঠাট্টা, মজা মসকরা করতেই পারি তাই বলে কাউকে
অপমানসূচক কথা বলে কিংবা ব্যক্তিগত আক্রমন্ করে
বিব্রত করা ব্লগিংএর নীতি বিরুদ্ধ। মুক্তিযেদ্ধা বলে আপনাকে
অনেকেই সমীহ করে তাই বলে আপনি সেই সুযোগ নিতে পারেন না।
আশা করি পরবর্তীতে বন্ধুসূলভ আচরণ করবেন।

নিউইয়র্ক আমেরিকার শহর না আপনার এই বাণী
ট্রাম্পের উচিত হবে হোয়াইট হাউজে স্বণাক্ষরে লিখে রাখা।
আচ্ছা মানলাম, আপনার কথা নিউইর্ক আমেরিকার না,
তবে তা যে বাংলাদেশের না তা তো মানেন। আপনার
মাথা ব্যাথা কেন?

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি নিউইয়র্ক শহরের করোনার বাস্তবতা দেখছন না; হাসপাতালে সঠিক ধরণের টিম না থাকাতে এখানে প্রাণহানী হচ্ছে বেশী। আমি সব ব্লগারকে সন্মান করি।

ব্লগে কেহ যখন আমাকে হেয় করতে চায়, বাকপটু কথা বলে, আমাকে সেগুলোর উ্ততর দিতে হয়।

১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৩

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনি নিশ্চই মেরিকায় জন্ম নেননি। তাহলে আপনিও কোয়ালিফাইড নন। আপনার সন্তানদের উপড় ভরসা করতে পারেন। ;)

মহান আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুন।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ডাক্তার কিংবা নার্স নই, এই ২টা প্রফেশানে মাথা ও মন থাকতে হয়।

১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমি সব ব্লগারকে সন্মান করি। ব্লগে কেহ যখন আমাকে হেয় করতে চায়, বাকপটু কথা বলে, আমাকে সেগুলোর উ্ততর দিতে হয়।

অবশ্যই আপনি প্রতিউত্তর করবেন। মন্তব্যকারী প্রতিউত্তর প্রত্যাশা করে। তবে এমন কোন বাক্য প্রয়োগ করা
ঠিক নয় যাতে মন্তব্যকারী মনে ব্যাথা পায়। আমাকে যত তিক্ষ্ণ ভাষায় মন্তব্য করেন আপত্তি নাই, কারন আমি
আপনাকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেইনা। বিব্রতও হইনা কারণ আমি জবাব দিতে জানি। ভালো থাকবেন।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঠিক আছে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই পোষ্টে ১ জন মেডিসিনের ছাত্রীও কমেন্ট করেছেন, আমার পোষ্টকে সোজাসুজি "গার্বেজ" বলেছেন; আমি চুপ, এরা ষ্টেইট ফরোয়ার্ড। কিন্তু বাংলাদচেশের অনেক ডিগ্রিধারীরা বাকপটুতায় অভ্যস্ত; এরা কখনো ব্লগার হবে না, ব্লগিং হলো আধুনিক ধারণা।

১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমেরিকায় হেলথ কেয়ার সেক্টরে চাকুরি করা এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: গারবেজ পোষ্ট। এরপর আর বলার কিছু থাকে না।
মন্তব্য সেকশনে টং দোকানের আড্ডাবাজিটাই বরং এই দুঃসময়ে একটু হাসির খোরাক জোগালো। =p~

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এলিয়ানা সিম্পসন মেডিসিনের ছাত্রী, উনি সোজা কথা বলেন।

২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



এতো ভয়াবহ অবস্থা ।

তাহলে তারা চাকরি পাচ্ছে কিভাবে? কোন ধরনের যোগ্যতা যাচাই না করেই তো আর নেয়া হচ্ছে না। তাহলে সমস্যাটা কি ম্যানেজমেন্ট ?

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যাটা প্রফেশানেল কালচারের, বাংগালীরা বাংলাদেশ ফেলে ভারত ও অন্য দেশে চিকিৎসা নিচ্ছে; ঠিক, এই লজিক থেকে আমার ক্সমনে হয়েছিলো যে, বাংলাদেশের ডাক্তারেরা করোনা রোগীর চিকিৎসা না করার সম্ভাবনা আছে।

২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০২

নতুন বলেছেন: আমেরিকার স্বাস্হ ব্যবস্হ ভালো না ঐখানে ব্যবসা আগে তারপরে জনগনের সেবা।

বড় কোন দূযোগে ভালো নেতা হাল না ধরলে কোন কিছুই ভালো মতন হয় না।

আর সময় ভালো না কিন্তু তাই বইলা পোলাপাইনের মতন ঝগড়া করা ঠিক না।

ব্লগার শের শায়েরী অবশ্যই একজন ভদ্র এবং মননশীল মানুষ, আপনি তাকে খোচা দিয়ে জবাব দিয়েছেন তাই তিনিও আপনাকে খোচা দিয়েই প্রশ্ন করেন।

আপনি মাঝে মাঝে অপ্রত্যাশিত ভাবে হালকার উপরে ব্যক্তিগত আক্রমন করতে পছন্দ করেন, সেটার কারনে অন্যরাও আপনাকে একটু খেপানোর চেস্টা করে এই আরকি।

আমেরিকার অবস্থা আরো খারাপ হবে মনে হচ্ছে আগামী ১ বা ২ সপ্তাহ।

দেশের আবহাওয়া গরম ৩৫ এর উপরে যাচ্ছে তাপমাত্রা তাই হয়তো এই যাত্রায় আমরা বেচে যাবো। কিন্তু সামনে ডেঙ্গুতে কয়েক হাজার মারা যাবে সেটা নিয়ে প্রস্তুতি কিন্তু শুন্য। :(

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সিউর না, তবুও মনে হচ্ছে তাপমাত্রা সংক্রমণ কমাবে, আপনি বলাতে কিছুটা ভালো লাগছে।

আমি কোন অবস্হায় কাউকে আক্রমণ করি না; শের শায়েরী যযথাসম্ভব, বাকপটু মানুষ যারা, কথা পিঠে কথা বলে আসর জমায়; ব্লগিং কিন্তু ইহার ধারে কাছেও নেই। তদুপরি, উনার ধ্যনধারণা মাদ্রাসার লোকজনের মতো।

২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৩

রাফা বলেছেন: পোষ্টের শিরোনাম ঠিক হয়নি.....এক এল্মহার্স্ট দিয়ে আপনি নিউ ইয়র্কের সকল ডাক্তার ও নার্সদের মান নির্ণয় করতে পারেননা।এল্মহার্স্ট হাসপাতাল নিয়ে আমি ত্যাক্ত বিরক্ত। এই হাসপাতালের ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু বড়ণ করেছে আমার আম্মা।এই হাসপাতালের কড়িডোরে আমি কত দৌড়াদৌরি করেছি তার কোন ইয়ত্তা নেই।ড.এ,টি এম ইউসুফ আমার নিকটাত্মিয় হওয়া সত্বেও ভালো চিকিৎসা নিশ্চত করতে পারে নাই আমার আম্মার জন্য।(তার পোষ্টিং তখন এল্মহার্ষ্টে ছিলো)।আমি এই হাসপাতালে চিৎকার চেচামেচি করে সিনক্ড়িয়েট করেছি।বুঝতেই পারছেন কারো মা তার চোখের সামনে সঠিক চিকিৎসা না পেলে কি অবস্থা হয়।

সঠিক চিত্র তুলে ধরার জন্য নিজের কথা লিখতে হলো ,যা আমার চরিত্রের ঠিক বিপরীত ।এল্মহার্স্ট প্রকৃতপক্ষে কোন হাসপাতাল নয়।এখানে ইন্টার্নি করার জন্য পাঠানো হয় ম্যাক্সিমাম ডাক্টারদের।যেহেতু রুগী বেশিরভাগ এশিয়ান তাই এই রুগীদের গিনিপিগ হিসেবে ব্যাবহার করা হয়।এখান থেকে ভুলভাল চিকিৎসা করে তারপর ভালো ডাক্তার হয়ে অন্য যায়গায় চলে যায় সঠিক চিকিৎসা করতে।এই ভুলগুলোই হলো তাদের শিক্ষা।যে কোন এক্সপেরিমেন্ট করা হয় এই হাসপাতালে।নতুন মেডিসিন,টেকনোলজি সব পরিক্ষা করা হয় এই হাসপাতালে।কাজেই আমাকে কেউ জিজ্ঞেস করলে আমি এই হাসপাতাল থেকে দুরে থাকতে বলি।কিন্তু যেহেতু এই এলাকার বাসিন্দা বাঙালী কমুউনিটি মূলত তাই তাদেরকে এখানেই পাঠানো হয় বেশি।ভারতিয়রা এই কারনেই কুইন্সে ব্যাবসা করলেও বসবাস করেনা।

আশা করি বুঝাতে পেরেছি আপনাকে।ধন্যবাদ,চাঁদগাজী-ভালো থাকবেন সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থণা রইলো।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



অন্য অনেক হাসপাতালগুলো ব্যাপারে আমার তেমন ধারণা নেই; তবে, এলমহার্ষ্ট ও বরুকডেইল আমি দেখেছি।
আপনার জন্য শুভকামনা করছি।

২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: করোনা নিয়ে আমেরিকা যে এ রকমের বেসামাল অবস্থায় পড়ে যাবে, তা আমি ভাবতেও পারিনি। অথচ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প হাতে সময় পেয়েছিলেন যথেষ্ট!

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প ও নিউইয়র্কের গভর্ণর যেই অজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছে, আগের দিনের আমেরিকানরা হলে হোয়াইট হাউসে ঢুকে, তাকে ধরে এনে, রাস্তায় বিচার করতো।

২৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, ট্রাম্পের রেটিং কিন্তু কমে নি বরং বেড়েছে

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকানরা মগজ হারিয়ে ফেলেছে; আমেরিকা বন্ধ করার দরকার ছিলো চাইনীজ "নিউইয়ারের" সময়। ভোটে না জিতলে বিচার হবে।

২৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১৭

কানিজ রিনা বলেছেন: একটা গবেষনায় বলা হয়েছে যে দেশে বিসিজি
টিকা চালু আছে, বা এখন থেকে আরও পঞ্চাশ
বছর আগে থেকেই বিসিজি টিকা চালু ছিল
সেসব দেশ করোনা আক্রান্ত কম হবে হলেও
মৃত্যুর হার কম হবে। বাংলাদেশে প্রায় চল্লিশ
বছর আগে থেকেই বিসিজি টিকা চালু হয়েছে।
এখন এগবেশনা কতটুকু কার্জকর বাংলাদেশের
অবস্থা কি হয় দেখে বুঝা যাবে।
আমেরিকার বিখ্যাত সামরীক রনতরীতে করোনা
একশ এর বেশী নাবিক আক্রান্ত হয়েছে।
রনতরীতে পাঁচ হাজার নাবিক এখন কিহবে।
এবিষয়ে বলুন। যে রনতরী দিয়ে আফগান,
ইরাক আরও কয়েক দেশে যুদ্ধরত বীর সেনানী
যুদ্ধের প্রস্তুতি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকত।
হায় খালি চোখে না দেখা এক করোনা জীবানু
এটমিক এটম থেকেও ভয়ের কারন হয়ে
দাড়িয়েছে করোনার ক্ষমতা বিশ্বক্ষমতাধর
দেশগুল প্রকম্পিত। এটা কি প্রাকৃতিক দুর্যোগ
নাকি মানুষের বানানো জীবানু অস্ত্র তা প্রকৃতি
সৃষ্টির মালিকই ভাল জানেন।

২৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৪৭

মেঘলা আকাশ বিষন্ন মন বলেছেন: আহারে সাদা সাদা ওয়ানাবি বুড়া ভাম

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে কি আড্ডা দিতে এলেন?

২৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৫০

দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: যাইহোক, হাসপাতালটি নিয়ে পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকায় সম্পূর্ণ সহমত আপনার সাথে।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেয়র ও সিটির লোকগুলো ইডিয়ট, আমেরিকার হাসপাতালের অবস্হা এই রকম কিভাবে হয়?

২৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: ঝড় বৃষ্টিতে কি করোনা ধ্বংস হয়?

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বৃষ্টি সাহায্য করার কথা নয়; কারণ, ইহা ধুলাবালির সাথে বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে না।

ইহা কথা বলার সময়, ও কাছা অবস্হানের সময় নিশ্বাসের সাথে সংক্রমণ হচ্ছে।

২৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ট্রাম্প সাহেব প্রবাসী বান্ধব নন বলেই জানি। উনার অবহেলায় উহা এবার আমেরিকান হয়ে যেতে পারে করোনার করার গ্রাসে ইমিগ্রান্ট সব মরে গেলে। পুরো আমেরিকা কিন্তু প্রায় এমন। সারা পৃথিবী থেকে ব্রেনড্রেন
করে তাদের ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র সবচাইতে উন্নত রাষ্ট্র।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাম্প একা আমেরিকা নয়।

৩০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: যে যাহাই বলুক করোনা ঠান্ডায় ৩/৪ গুণ বেশী শক্তি নিয়ে ক্ষতি করে। যেখানে শীত সেখানেই করোনার রাজত্ব।মালেশিয়া মধ্যপ্রাচ্যের দিকে তাকালে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, মনে হচ্ছে।

৩১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: লেখক বলেছেন " ব্লগিং করার চেষ্টা করেন, মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে"

জনাব"শুকরিয়া,আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য"।

আপনার প্রতিও একটা অনুরোধ রইল - "দশের মধ্যে এগারো হন - তাহলে ঠিক আছে,তবে আপনি যদি একের মধ্যে এগারো হন বা হবার চেষ্টা করেন তবে তা ভাল না"।

ব্লগিং করা থেকে মানুষ হওয়া বেশী গুরুত্বপূর্ণ ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগিং করলে, বাংগালীরা ভালো মানুষ হবেন।

৩২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
Cookie Notice
We use cookies to personalise content and ads, to provide social media features and to analyse our traffic. We also share information about your use of our site with our social media, advertising and analytics partners in accordance with our Privacy Policy. You can manage your preferences in 'Manage Cookies'.

OK
Manage Cookies
Skip to main contentSkip to main content
MENU Nature
Login
NEWS 31 MARCH 2020
Coronavirus lockdowns have changed the way Earth moves
A reduction in seismic noise because of changes in human activity is a boon for geoscientists.
Elizabeth Gibney

View down a road, featuring tram lines, with a tall building at the end.
Residents of Brussels have been told to stay at home, leaving the city’s streets empty.Credit: Jonathan Raa/NurPhoto via Getty

The coronavirus pandemic has brought chaos to lives and economies around the world. But efforts to curb the spread of the virus might mean that the planet itself is moving a little less. Researchers who study Earth’s movement are reporting a drop in seismic noise — the hum of vibrations in the planet’s crust — that could be the result of transport networks and other human activities being shut down. They say this could allow detectors to spot smaller earthquakes and boost efforts to monitor volcanic activity and other seismic events.

A noise reduction of this magnitude is usually only experienced briefly around Christmas, says Thomas Lecocq, a seismologist the Royal Observatory of Belgium in Brussels, where the drop has been observed.

Just as natural events such as earthquakes cause Earth’s crust to move, so do vibrations caused by moving vehicles and industrial machinery. And although the effects from individual sources might be small, together they produce background noise, which reduces seismologists’ ability to detect other signals occurring at the same frequency.


Source: Royal Observatory of Belgium

Data from a seismometer at the observatory show that measures to curb the spread of COVID-19 in Brussels caused human-induced seismic noise to fall by about one-third, says Lecocq. The measures included closing schools, restaurants and other public venues from 14 March, and banning all non-essential travel from 18 March (see ‘Seismic noise&rsquo;).


Coronavirus and COVID-19: Keep up to date
The current drop has boosted the sensitivity of the observatory’s equipment, improving its ability to detect waves in the same high frequency range as the noise. The facility’s surface seismometer is now almost as sensitive to small quakes and quarry blasts as a counterpart detector buried in a 100-metre borehole, he adds. “This is really getting quiet now in Belgium.”

Information boost
If lockdowns continue in the coming months, city-based detectors around the world might be better than usual at detecting the locations of earthquake aftershocks, says Andy Frassetto, a seismologist at the Incorporated Research Institutions for Seismology in Washington DC. “You’ll get a signal with less noise on top, allowing you to squeeze a little more information out of those events,” he says.

The fall in noise could also benefit seismologists who use naturally occurring background vibrations, such as those from crashing ocean waves, to probe Earth’s crust. Because volcanic activity and changing water tables affect how fast these natural waves travel, scientists can study these events by monitoring how long it takes a wave to reach a given detector. A fall in human-induced noise could boost the sensitivity of detectors to natural waves at similar frequencies, says Lecocq, whose team plans to begin testing this. “There’s a big chance indeed it could lead to better measurements,” he says.

Belgian seismologists are not the only ones to notice the effects of lockdown. Celeste Labedz, a graduate student in geophysics at the California Institute of Technology in Pasadena, tweeted that a similar fall in noise had been picked up by a station in Los Angeles. “The drop is seriously wild,” she said.

However, not all seismic monitoring stations will see an effect as pronounced as the one observed in Brussels, says Emily Wolin, a geologist at the US Geological Survey in Albuquerque, New Mexico. Many stations are purposefully located in remote areas or deep boreholes to avoid human noise. These should see a smaller decrease, or no change at all, in the level of high-frequency noise they record, she says.


৩৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চাঁদ গাজী করোনার ক্ষেমতা দেখেন। পৃথিবীর নড়াচড়াতেও তার কতখানি প্রভাব।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই সভ্যতায় মানুষের জীবন রক্ষাই বড় দায়িত্ব হিসেবে দেখা দিয়েছে।

আমেরিকা যদি কোন ব্যবস্হা না নিতো, ১ কোটী ৪০ লাখ থেকে ১ কোটী ৬০ লাখ মানুষের মৃত্যুর পর, করোনা এই সিজনের জন্য নিজের থেকে থেমে যেতো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.