![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
সোভিয়েত নিউক্লিয়ার বিজ্ঞানী সাখারোভ( ১৯২১-১৯৮৯ )১৯৫১ সালের পর, সোভিয়েতের জন্য "হাইড্রোজেন বোমা" বানান; উনাকে বিজ্ঞান একাডেমীর সর্বোচ্চ পদ দেয়া হয়, সর্বোচ্চ পদকগুলো দেয়া হয়, বাকী ছিলো ঈশ্বরের পদটি দেয়া। ৬০ দশকে ক্রমেই সোভিয়েত ও আমেরিকা পরস্পরের বিরোধীতাকে উস্কানী পর্যায়ে (কোল্ড ওয়ার) নিয়ে যায়, ৭০ দশকে একটি এটোমিক যুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
১৯৭২ সালে, সোভিয়েত কম্যুনিষ্ট পার্টির কনভেনশনে সাখারভ ছিলেন সবচেয়ে বড় অতিথি; তিনি বক্তব্য রাখার এক পর্যায়ে এমন কিছু বললেন, যাতে ডেলিগেইটরা হতভম্ব হয়ে যান, উনার বক্তব্যের সময় কমিয়ে দেয়া হয়; সেদিন কনভেনশন স্হগিত করা হয়, সাখারভের সাথে, উনার বক্তব্য নিয়ে দলের উঁচুপদের লোকজন কথা বলে, উনাকে নিজ বাড়ীতে যেতে না দিয়ে হোটেলে আটক করে রাখা হয়। কনভেনশন শেষ হওয়ার পর, দল ও কেজিবি ১ মাসের মতো উনার সাথে কথা বলে, শেষে উনাকে গ্বহবন্দী করে রাখে , উনার পদবী মদবী শেষ; সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেংগে যাবার পর, উনি মুক্ত হন; কনভেনশনে উনার বক্তব্য ও নিউক্লিয়ার সায়েন্সে উনার অবদানের জন্য উনাকে ১৯৭৫ সালে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়।
বিজ্ঞানী সাখারভ কনভেনশনে কি বলেছিলেন? তিনি বলেছিলেন যে, তিনি জাতীকে রক্ষা করার জন্য বোমা বানায়েছেন; এবং "হাইড্রোজেন বোমা" বানানোর প্রসেসে, উনাকে বছরের পর বছর ভাবতে হয়েছে; ভাবনার অনেক ভুল পরিশোধন, ভাবনার অনেক ফিল্টার করার পর, উনার ভাবনা কাজ করেছে, উনার ধারণাকে সাপোর্ট করেছে( হাইড্রোজেন বোমার ডিজাইন), বোমা বানানো সম্ভব হয়েছে; উনি এখন নিজের ভাবনা ও ধারণার উপর খুবই আত্মবিশ্বাসী; তিনি জাতীকে রক্ষা করার জন্য কাজটি করেছেন, এই বোমা নিজ জাতীকে রক্ষা করতে সক্ষম হবে; তবে, ইহা অন্য কোন জাতির মানুষকে হত্যা করবে নিশ্চয়; ফলে, এই বোমা ব্যবহারের সিন্ধান্ত নেয়ার সময়, উনার ও অন্যান্য বৈজ্ঞানিকদের অংশ গ্রহন থাকতে হবে।
উনার নামে নোবেল পুরস্কার ঘোষণার পর, কম্যুনিষ্ট পার্টি উনাকে "জাতির শত্রু ও পশ্চিমের গোয়েন্দা" হিসেবে ঘোষণা করে; এটা দেশের সব মিডিয়া ও সব প্রতিষ্টান "দেশ বাঁচানোর শ্লোগান" হিসেবে নেয়া হয়; পরবর্তী বছরগুলোতে যখনই আমেরিকা সম্পর্কে কোন কথা হতো মিডিয়ায়, তখন সাখারভের নাম নেয়া হতো ঘৃণা ভরে, এবং মিডিয়ায় কোটী লোকের লেখা প্রকাশ করা হয়, যেখানে বলা হয়েছিলো যে, "সাখারভের বর্তমান ধারণা ও অবস্হান ভুল, এবং জাতীর বিপক্ষে"।
১৯৮১ সালে, বাংলাদেশের অনেক প্রজেক্টে রাশিয়ান স্পেশালিষ্টরা কাজ করতেন; কাজ উপক্ষে তাদের সাথে কথাবার্তা হতো; তাদের টিমলীড থাকতো ২ জন: ১ জন টেকনিক্যাল, অন্যজন পলিটিক্যাল; পলিটিক্যাল লীডদের ২/৪ জনের সাথে আমার পরিচয় হয়, সাখারভ নিয়ে এমনি সামান্য কথাবার্তা হয়; আমি সাখারভের পক্ষে। এতে তারা খুবই অসন্তুষ্ট হতেন, কিন্তু ভদ্রতার অভাব ছিলো না। হয়তো, এই কারণেই সোভিয়েত কনস্যুলেটের ১ অনুষ্টানে আমি দাওয়াত পেলাম; আমার পরিচিত ১ লীডের উৎসাহে, সেখানে আরো কয়েকজন পলিটিক্যাল লোকর সাথে সাখারভের ব্যাপারে আলাপ হলো, তারা সাখারভ সম্পর্কে আমার ভালো ধারণাকে ভুল বললেন। এক পর্যায়ে, কনস্যুলেটের এক অফিসার তার অফিসে নিয়ে আমাকে ১৯৭৬ সালে সংগৃতিত "প্রাভদা" পত্রিকার কপি দেখালেন, যেখানে ৫ম শ্রেনীর বাচ্চারা তাদের ক্লাশে মিটিং করে, সাখারভের অবস্হান, ভাবনা ও ধারণার বিপক্ষে কথা বলছে।
লোকটি আমাকে ইহা দেখায়েছিলেন উদাহরণ হিসেবে, জাতি সাখারভের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ। আমি উনাকে প্রশ্ন করলাম,
-৫ম শ্রেনীর বচ্চারা ১ জন নিউক্লিয়ার বিজ্ঞানীর বছরের পর বছর, দিনরাত খাটুনীর কথা, ডিজাইন করার কথা, সেই ডিজাইনকে কার্যকরী করার কথা, কতটুকু বুঝতে পারে ? তাদের ধারণা কি সাখারভের লেভেলে, বা উনার ভাবনাকে এভালুয়েট করার মতো? আপনি এদের ভাবনাকে কেন মুল্য দিচ্ছেন?
লোকটা আমতা আমতা করতে লাগলেন। আমি বললাম,
-আপনারা মিডিয়াকে দখল করে, সাখারভের বিপক্ষে ভুল ধারণা প্রচারে লিপ্ত আছেন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেই দলই করুক, এঁরা যদি রাজনীতি বুঝতেন, বাংগালীরা এঁদের থেকে উপকৃত হতেন; কিন্তু এঁরা সেই রকম কোন ধারণা দিতে পারছেন না।
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৮
বিভ্রান্ত পাঠক বলেছেন: মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য, ব্যাখ্যা-অপব্যাখ্যা-বিরোধিব্যখ্যা, ক্যাচাল, নোংরামি ইত্যাদি বাঙালীর রক্তে,,, ব্লগ আর আর আগের মতো নেই। সবার কথা কে আমলে না নিয়ে মুক্তবুদ্ধি চর্চা করার আহবান জানান ওস্তাদ। আপনি সিনিয়র মানুষ।।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক আছে।
একটা ছোট সমস্যা হলো, মুক্তচিন্তা/মুক্তবুদ্ধি চর্চা ইত্যাদি সঠিক ধারণার উপর নির্ভর করে।
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: তুলনাটা ভালই দিলেন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বের সামনে একটি বিশাল উদাহরণ
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বহু দল, বহু মতের সহবস্থানই গনতন্ত্র।
যে যার মতো করে ব্লগে লিখবে, মন্তব্য
করবে। করুকনা ক্ষতি কি? তাই বলে
ব্যক্তিগত আক্রমন করতে হবে তারতো
কোন মানে নাই।
মুক্ত চর্চা, মুক্ত চিন্তা সবাই করলেও
কেউ কেউ তার গণ্ডি থেকে বের হতে
পারেনা বলেই সংঘর্ষ হয়।
একবার জিহবা জিজ্ঞাসা করা হলো
তুমি ঘাতক সম ৩২ দাঁতের মাঝে
কি করে নীরাপদ থাকো। জিহবার
জবাব আমি সংযমী তাই। সুতারাং
সংযমী হোন। নিরাপদ থাকুন
০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের জিহবা (হিউম্যান টাং) কথা বলতে পারায়, করোনা ভাইরাস কথা বলতে পারায়, আপনার বক্তব্যগুলোতে আপনি জোর দেন; কিন্তু ভেবে দেখেন, এসব উদাহরণ মানুষের জীবন থেকে নেয়া কিনা।
মানুষের মতামত প্রকাশের সুযোগই হলো গণতান্ত্রিক অধিকার; কিন্তু হিটলারের পক্ষে পুরো জার্মান জাতির মত প্রকাশ কি গণতান্ত্রিক ছিলো?
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মুক্ত বুদ্ধির চর্চা যত হবে,।জাতী ও সমাজ ততবেশী উপকৃত হবে।মানুষ যেকোন মতবাদকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে সমর্থন বা বিরোধিতা করেনা, প্রথমে সমর্থন বা বিরোধিতা করে,পরে তার পক্ষে বা বিপক্ষে যুক্তি খোঁজে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষিতদের লজিক্যাল হতে হবে, ইউনিভার্সেল ধারণাগুলো যেন পদদলিত না হয়।
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৯
বিষাদ সময় বলেছেন: এটা কি ঝি কে মেরে বৌ কে শিক্ষা দেয়া?
আপনি লিখেছেন "১০৮১ সালে, বাংলাদেশের অনেক প্রজেক্টে রাশিয়ানরা.........................................তাদের সাথে আপনার কথাবার্ত হতো..." তাহলে আপনার বয়স কত শ্রদ্ধেয়?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক করে দিয়েছি।
৭০ বছর।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:০৬
বিষাদ সময় বলেছেন: ৭০ বছর হলে লজিকালি আপনার উল্লেখিত সাল সঠিক নয়....
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, ঠিক করে দিয়েছি।
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
৭০ বছরের প্রবিণ আর
৫ বছরের নবীনের চিন্তা
চেতনায় খুব একটা দূরত্ত
থাকেনা (!) সুতরাং সাধু সাবধান !!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আচ্ছা, আচ্ছা!
আপনার বয়স কত?
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পালের নৌকা দক্ষ মাঝির হাতে বাতসের অনুকুলে প্রতিকুলে দুদিকেই যেতে পারে। তেমনি ভাবে ব্লগে যাই প্রকাশ হোক না
কেন সে লেখাটি বিজ্ঞ ব্লগারদের বিবেচনায় তথ্য, তত্ব ও লজিকেল আরগুমেন্টের নীরিখে সঠিকভাবেই অনুধাবিত হয়ে থাকে। কিছু কিছু মন্তব্য থেকেও পরিস্কার বুঝা যায় ব্লগে একটি লেখার মুল লক্ষ্য কি ও সেটা কাদের কি মতের প্রতিনিধিত্ব করছে।
সাখারভকে নোবেল পুরষ্কার সংগ্রহের জন্য সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়তে দেওয়া হয়নি। নরওয়ের ওসলোতে পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে তাঁর স্ত্রী ইলেনা সাখারভের লিখিত বক্তব্য পড়েছিলেন। "শান্তি, অগ্রগতি, মানবাধিকার" শীর্ষক তাঁর নোবেল বক্তৃতায় সখারভ অস্ত্র প্রতিরোধের অবসান, পরিবেশের প্রতি বৃহত্তর সম্মান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং মানবাধিকারের জন্য সর্বজনীন সম্মানের আহ্বান জানিয়েছিলেন। তিনি ইউএসএসআর এর বন্দীশালায় থাকা 'বিবেকের বন্দীদের' এবং 'রাজনৈতিক বন্দীদের' একটি তালিকা অন্তর্ভুক্ত করে উল্লেখ করেছিলেন যে তিনি তাদের সাথে পুরষ্কারটি ভাগ করেছেন।যাহোক, ১৯৭৬ সনে কেজিবি প্রধান ইউরি অ্যান্ড্রোপভ কেজিবি কর্মকর্তাদের একটি গ্রুপ মিটিং এ সাখারভকে "ডমেস্টিক শত্রু নাম্বার ওয়ান" ডাকার ব্যবস্থা করেছিলেন। যহোক কথা হলো মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রন করে ইতিহাসকে বিকৃত করা যায়না ,সময়ে সঠিক বিষয় বেরিয়ে আসে।
গনতন্ত্র বিষয়ে ৪ নং মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে থাকা মানুষের মতামত প্রকাশের সুযোগই হলো গণতান্ত্রিক অধিকার; কিন্তু হিটলারের পক্ষে পুরো জার্মান জাতির মত প্রকাশ কি গণতান্ত্রিক ছিলো? অংশটুকু বেশ তাৎপর্যমন্ডিত ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
গতকাল ব্লগের কিছু পড়তে ভালো লাগছিলো না, গিয়ে আম্রপালী (আপনার লেখা কাব্য) পড়লাম ২ বার, মন্তব্য করিনি নুতন করে; আমার কাছে রিলাক্সিং লেগেছে।
বাংলা ব্লগে অপধারণার পরিচর্যাকরীদের পাল্লটা একটু ভারী।
১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
লেখাটি পাঠে রিলাক্স অনুভুত হয়েছে শুনে ভাল লাগল।
আমারো তাই ধারণা হয়,শুধু ধারনা নয় অনেকটা নিশ্চিত
ভাবেই এ কথা বলা যায় যে ব্লগে অপধারণার
পরিচর্যাকরীদের পাল্লটা একটু ভারী ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আম্রপালী হচ্ছে এক ফল্গুধারা
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:১২
রাফা বলেছেন: পক্ষে/বিপক্ষে সবার মতামত প্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে আমি। হিটলার গণতান্ত্রীকভাবে নির্বাচিত হয়ে একনায়্ত্বের পথে অগ্রসর হয়েছিলেন বলেই আজ হিটলার ঘৃণিত।ভেবে দেখুন ,প্রকাশ ঘটেছিলো বলেই আজ তার বিরূদ্ধে এত ধিক্কার ও ঘৃণা।বিজ্ঞানিদের কাছে তাদের আবিস্কার তাদের সন্তানের মত।তারা তার অপব্যাবহার চাইবেনা এটাই স্বাভাবিক।দেশের ভালোর দোহাই দিয়ে তার অপব্যাবহার করে অযোগ্য নেতৃত্ব। এটা শতভাগ প্রমাণিত সত্য।কাজেই সম্মিলিত সিদ্ধান্তে ভুল হবার সম্ভাবনা কম থাকে।একটা মাথার চিন্তা ভাবনার চাইতে দশটা মাথার চিন্তা ভাবনার সমাধান সঠিক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ধন্যবাদ, চাঁদগাজী-উপমাায় ভালো কিছু লিখার জন্য।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ যখন বুদ্ধিমত্তার সাথে গণতান্ত্রিক অধিকারকে প্রয়োগ করে, সবাই উপকৃত হয়ে থাকেন; মানুষ যখন অপধারণাকে লালন করার জন্য গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতাকে ব্যবহার করে, সম্ভাবনা আছে যে, মানুষ ক্ষতিগ্রস্হ হবে; আর, অপধারণার লালনকারীদের পাল্লা যদি ভারী হয়, সেই সমাজ বিপদে।
১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কখনও কখনও জাতীয় বীরকে রাজনীতি ও মিডিয়া খল নায়কে পরিণত করে েএর ইতিহাস বিভিন্ন দেশেই রয়েছে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি পোষ্টে সেটা বুঝানোর চেষ্টা করিনি, আমি হয়তো ফেল করেছি, না হয়, আপনি ফেল করেছেন।
১৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৪৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: সহমত
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
রেল-লাইন যদি কোথায়ও মিলে যায়, ট্রেন পড়ে যাবে।
১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১২
মোঃমোজাম হক বলেছেন: এভাবে যদি আমাদের দেশেও ৫ম শ্রেণীর বাচ্চাদের কাজে লাগাতো !
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফার্মের মুরগী সব বয়সে সমান
১৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আবিষ্কারের পরে এরা ভালো হয়ে যান, রবার্ট হাইমার, আলফ্রেড নোবেলের মতো অনেকেই ছিলেন। না বানালেই তো হতো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আবিস্কারের অমানুষিক চাপ ও লব্ধজ্ঞান মানুষকে ফেরেশতার অনেক উপরে নিয়ে যায়
১৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: সারারাত দোয়েল পাখি ডাকে।
দাদী বলতেন রাতে দোয়েল ডাকা অমঙ্গল।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রকৃতিতে কিছু একটা রদ-বদল হচ্ছে
১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫৩
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার যুক্তিগুলো অকাট্য।
তাই একমত না হয়ে উপায় নেই।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার ব্যাপারে আমি একটু ইমোশানেল হয়ে গেছি
১৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সর্বনাশ! কোনো ধর্মই করোনামুক্ত নয়!!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
করোনা হলো প্রকৃতির ক্রিয়া, ধর্ম হলো মনাুষের ক্রিয়া
১৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: সরকার মানুষকে বাসায় থাকতে বলতেছে। অন্যদিকে বলতেছে গার্মেন্টস শ্রমিকদের চাকুরীতে যেতে। তাহলে গার্মেন্টস শ্রমিকরা কি মানুষ নয়?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
গার্মেন্টস'এর মালিকেরা গত ৩০ বছর সেই রকম ধন সম্পদের মালিক হয়েছে, তারা ২/৩ বছর বিনা-কাজে মিনিমাম বেতন দিতে পারবে।
সরকারে যারা আছে, তারা গার্মেন্টস মালিকদের চাকর।
২০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১২
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার প্রতিটি পোস্ট ভাবনার খোরাক যোগায়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি কিছুই না, আমি বাংলাদেশে থাকার সময় কম্প্যুটার দেখিনি; আমাদের ব্লগারেরা আমার চেয়ে অনেক বেশী ও সঠিক জানলে, আমার সাথে উনারদের অনুপাত ঠিক থাকবে।
২১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভ্রান্ত ধারণা চাষ ভ্রান্তি প্রতিষ্ঠিত করবে। সমাজের জন্য তা অমঙ্গল জনক। মানুষের মগজে ঢুকে গেছে পারমাণবিক বোমা হাইড্রোজেন বোমা (সন্ত্রাসী চিন্তা ভাবনা) ক্ষমতার মসনদ । ধ্বংস লক্ষ্য আবার মানুষ মানব সমাজ। কোভিড নাইনটিন ও মানুষ হত্যা করছে। তবুও এক্ষেত্রে পৃথিবীটা একটা দেশ মনে হচ্ছে। মানুষ কোভিড নাইনটিনের চেয়ে ও খারাপ। উন্নত বিশ্ব বেশি অমানবিক। তাদের আমার ক্রিমিনাল মনে হয়। মানুষ হয়ে মানুষের ধ্বংস বিকৃত মগজের পরিচয়। দুঃখের বিষয় তাদের আমরা বাহবা দেই। উদাহরণ কসাই মোদী কোভিড নাইনটিন এর চেয়ে বেশি খারাপ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লব রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র নিয়ে আসে; ক্যাপিটেলিষ্ট ব্লক উহাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করলে সমস্যার উদ্ভব হয়।
২২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২২
জেন রসি বলেছেন: কোল্ড ওয়ায়ের সময় বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী সবটাই ছিল দাবার গুটি।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
তখন সরকারগুলো দেশ প্রেমের নামে সবাইকে ব্ল্যাকমেইল করেছিলো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১৩
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: দুটি কাজ করা যেতে পারে ১ ইগনোর করা ২ প্রতিবাদ করা কিনতু সমস্যা হচ্ছে রাজাকার ও পাকিপ্রেমিদের পোস্টে বিএনপি দলের লোক যেভাবে হামলে পরেন তাতে মনে হয় ব্লগার ঢাবিয়ানের সাথে বেগম জিয়ার প্রতিদিন হাই হ্যালো টাইপ ফোনে কথা হয়ে থাকে।