নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতির মনোবল বাড়ানোর জন্য \'এন্টিভাইরালগুলো\' ষ্টাডি করা দরকার

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:১৪



বিশ্বের সব জাতিই করোনার জন্য এন্টিভাইরাল বের করতে ও টিকা বের করতে কাজ করছে দিনরাত; সব জাতিই অপেক্ষা করছে, ওদের মনোবল আছে যে, তাদের রিসার্চের লোকেরা অবশ্যই ঔষধ ও টিকা বের করবেই করবে, ইহা সময়ের ব্যাপার মাত্র। আমাদের ঔষধ কোম্পানীগুলো, ইউনিভার্সিটি ও মেডিক্যাল স্কুলগুলো থেকে একটা কনসোর্টিয়াম গঠন করে, বর্তমান সময়ে মেডিসিনে কাছাকাছি যেসব এন্টিভাইরাল আছে, সেগুলোকে ও তাদের কম্পনেন্টসগুলোকে ষ্টাডি করার দরকার।

এই কাজগুলো হয়তো ঔষধ কোম্পানীগুলোর ল্যাবেই করা সম্ভব; সব কোম্পানীর রিসার্চ, ডেভেলপমেন্ট ও কোয়ালিটি কন্ট্রোলে কাজ চলছে, এসব এনভায়েরনমেন্টে বর্তামন ঔধগুলোকে এনালাইসিস করে ( রিভার্স ইন্জিনিয়ারিং'এর মতো) একটা ভালো ধারণা পাওয়া সম্ভব। এই ধরণের প্রচেষ্টা জাতিকে অনেক অভিজ্ঞতা ও মনোবল দেবে।

আমাদের দেশে যদি দরকারী ল্যাব না থাকে, ভারত থেকে সাহায্য নেয়া সম্ভব; ভারত আমেরিকার অর্ধেক ঔষধ ম্যানুফেকচারিং করে থাকে; আমেরিকার সব বাইওটেকের ল্যাব আছে ভারতে।

আমাদের জাতির শিক্ষিতরা তেমন কিছু করছে না; মানুষ আমাদের রিসার্চ ও শিক্ষিতদের থেকে কোন আশার বাণী ও সায়েন্টিফিক ব্যাখ্যা পাচ্ছে না। এই সুযোগে স্বল্প-শিক্ষিত ধর্মীয় লোকজন, তাবলীগ, হেফাজত মেফাজত ও অশিক্ষিতদের রূপকথা "গজব রহমত" ইত্যাদি মানুষকে ভীত ও অসহায় করে তুলছে। জাতির পিএইচডিরা, মাইক্রোবায়োলজি, বাইওটেকের লোকেরা হাত-পা গুটায়ে বসে থাকা সঠিক হচ্ছে না; সরকারী বা বেসরকারী উদ্যোগে, প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টের উদ্যোগে একটা কনসোর্টিয়াম গঠন করে, কাজ হাতে দিলে জাতির মনোবল বেড়ে যাবে।

অন্য জাতীরা যা বের করুক না কেন, বাংলাদেশসহ ৩য় বিশ্বকে অবশ্যই ফ্রি দেবে; কিন্তু অপেক্ষা করতে হবে।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:১৮

সোনালি কাবিন বলেছেন: সামুতে জাউরা কিছু কাঠমোল্লাদের জ্বালায় জীবন ত্যানা ত্যানা

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পেচনে-পড়া ৪৬টি মুসলিম জাতির একই অবস্হা; শিক্ষা ব্যবস্হা পংগু হলে, পংগু জ্ঞানী বের হয়ে আসে।
মেডিক্যাল ও ইন্জিনিয়ারিং'এর ছাত্ররা পড়ালেখা না করে, তাবলীগ করে সময় কাটায়েছে।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১৯

সুপারডুপার বলেছেন:

মোল্লা টোল্লারা শুরুতেও "মোমিন মুসলমানদের করোনা সংক্রমণ করবে না " বলে ভ্রান্ত ধারণা ও বিশ্বাস ছড়িয়ে মানুষকে অসচেতন করেছে। আর এখন করোনা সংক্রমণে মহামারীকে রহমত হিসেবে মেনে নিয়ে মানুষের মনে অসহায়ত্বের অনুভূতি তৈরী করে আবার অসচেতন করার চেষ্টা করছে।


এই মোল্লারা ধর্মভীরুদের বিপথে চালিত করলেও নিজের বেলায় ষোল আনায় সতর্ক থাকে। আর বরাবরই এই ব্লগে এইসব ভন্ড মোল্লা টোল্লাদের দেখা গিয়েছে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোল্লাদের জীবনটা কি জীবন? না আছে চাকুরী, না আছে প্রফেশান, না আছে মানসন্মান।

আমাদের দেশে কামাল পাশার মতো একজন অভিজ্ঞ ও দক্ষ লোক দরকার, যিনি মাদ্রাসা তুলে দিয়ে, সবাইকে স্কুলে পড়ার ব্যবস্হা করে দেবে; মোল্লাদের দোষ নেই, ওরা নিরক্ষর বেদুইনদের জীবন অনুসরণ করে। বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে শিক্ষক নিয়ে সৌদীরা বেদুইনদের কিছুটা পড়ালেখা শিখায়েছে, সেই বেদুইনদের জীবন অনুসরণ করছে আমাদের মোল্লারা

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের জ্ঞানী লোক, মেধাবী লোক তো সবাই বিদেশে চলে গেছে। দেশ মেধাবীদের ধরে রাখতে পারে না। দেশে যারা আছে এরা ব্যস্ত ষড়যন্ত্র নিয়ে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ৪০ হাজারের মতো পিএইচডি আছেন, ডাক্তার ও প্যারামেডিক মিলে আছেন ২/৩ লাখ, ইন্জিনিয়ার আছেন ২ লাখ, এঁরা দেশকে ১ বছরের মাঝে শৃংখলার মাঝে নিয়ে আসতে পারবেন। পিএইচডি, ডাক্তার ও ইন্জিনিয়ারদের মাঝে কিছু অথর্ব আছে, সেগুলোকে বাদ দিলেও অনেক জ্ঞানী মানুষ আছেন।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কাউকে নিয়ে ট্রল (ব্যঙ্গ) করা, সব বিষয়ে মজা নেওয়া ব্যক্তিত্বহীনতার পরিচয় দেয়।
এটা মুমিনের কাজ নয়। কারণ একজন মুমিন কখনো তার অপর ভাইকে বিদ্রুপ
করতে পারে না। কারো দোষচর্চা করতে পারে না। কারো ওপর মিথ্যা অপবাদ
দিতে পারে না।

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘হে ইমানদারগণ,
কোনো সম্প্রদায় যেন অপর সম্প্রদায়কে বিদ্রুপ না করে, হতে পারে তারা বিদ্রুপকারীদের
চেয়ে উত্তম। আর কোনো নারীও যেন অন্য নারীকে বিদ্রুপ না করে, হতে পারে তারা
বিদ্রুপকারীদের চেয়ে উত্তম। আর তোমরা একে অপরের নিন্দা করো না এবং তোমরা
একে অপরকে মন্দ উপনামে ডেকো না। ঈমানের পর মন্দ নাম কতই না নিকৃষ্ট!
আর যারা তাওবা করে না, তারাই তো জালিম।
(সুরা হুজরাত, আয়াত : ১১)

রাসুল (সা.) ইরশাদ বলেন, ‘তোমরা কারো প্রতি (খারাপ) ধারণা থেকে বিরত থাকো।
কেননা কারো প্রতি (খারাপ) ধারণা করা, সবচেয়ে বড় মিথ্যা। তোমরা অন্যের দোষ অন্বেষণ করো না,
গোয়েন্দাগিরী করো না, পরস্পর হিংসা করো না, একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষভাব পোষন করো না এবং
পরস্পর বিরোধে লিপ্ত হয়ো না। বরং তোমরা সবাই আল্লাহর বান্দা ভাই ভাই হয়ে থেকো।’
(বুখারি, হাদিস নং : ৬০৬৪)

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরানে ইবাদত করতে বলা হয়েছে, কোরান এবাদতের বই; ওখানে করোনার এন্টিভাইরাল নেই।

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সকল সমস্যার সমাধান আছে।যেই সমস্যার সমাধান নাই,সেটা কোন সমস্যাই না।যেমন মৃত্যু।করোনার সমস্যা আজ নাহয় কাল সমাধান হয়েই যাবে,কিন্তু আমাদের সচেতন থাকতে হবে।করোনা পরবর্তী অবস্তার জন্যএখনই কর্মসূচী গ্রহনকরা দরকার ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইয়েমনীরা সচেতন, আফগানরা সচেতন, আমরা সছেতন, কানাডা সচেতন, জার্মানরা সচেতন; কিন্তু সামান্য পার্থক্য আছে মনে হয়। যারা দরকারী বিষয়ে জ্ঞান রাখেন, রিসার্চ করছেন, তাঁরাই শুধু সঠিক সমাধান বের করতে পারবেন; বাকী সমাধানগুলো কাজে লাগবে না।

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৩৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সহমত এবং ধন্যবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতির শিক্ষিত অংশ কিছু একটা চেষ্টা করলে, মানুষের মনোবল বেড়ে যাবে।

৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:১৮

কানিজ রিনা বলেছেন: এই ব্লগে নাস্তিক যেমন আছে, কাঠ মোল্লা
তেমন আছে। কেউ কারো থেকে কমতি নাই।
একই কাঠের এপাশ ওপাশ।
আচ্ছা চীনের উহানে কি মোল্লারা কি রোগ
ছড়ানোর সম্মেলন করেছিল? ইতালী স্পেন
আমেরিকা আরও সব দেশে মোল্লারা কি
ফতোয়া দিয়েছিল?
অথচ চীনে যখন মহামারী চরমে তখন রাস্তায়
রাস্তায় ধর্ম বর্ণ সবাই নামাজে সামিল হয়েছে
সৃষ্টি কর্তার কাছে প্রার্থনায়।
স্পেনে ঘরে ঘরে আজান আরও কত কিছু।
নিশ্চয় তারাও কাঠ মোল্লা।
আর কাঠ নাস্তিক গুল মনে মনে ঠিকই বাপের
ধর্ম গোপনে জপতপ করছে।
অস্ট্রেলিয়াতে আগুনের লেলিহান যখন আর
থামেনা তখন হিন্দু বৈদ্ধ খৃষ্টান যার যার ধর্মে
বৃষ্টির জন্য মন্ত্র পড়া শুরু করল, অবশেষে
বৃষ্টি নামল। যদিও এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে।

এখন কথা হোল ধরুন গিয়ে এই করোনার
যুদ্ধ শেষ কবে হবে আর এটোমিক শক্তিধর
দেশের নেতারা কি এর পরেও শক্তির বড়াই
করবে নাকি?
এদিকে দেখি এরদোগান ইসরাইলকে ডাক্তারী
সামগ্রী করোনা রোগে যা প্রয়োজন তা পাঠাচ্ছে
তাই খুশি হলাম ক্ষিদার সময় বাঘে ধান খায়।

পিএইসডি সার্টিফিকেট ওয়ালারা লকডাউনে
রয়েছে। শুধু পিএইসডি ডাক্তাররা লকডাউনে
যেতে পারছে না বড়ই দুর্ভাগ্য। ভাল থাকুন
লেবু চা লবন দিয়ে বেশী বেশী পান করুন।
লকডাউনে থাকুন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ভালো থাকুন। আপনি আবার আমার উপর বিশ্বাস হারাবেন না, আমি নাস্তিক ইত্যাদি নই।

চীনের মুসলিম এলাকায় করোনা হয়নি। মুসলমানেরা বাড়ীতেও নেই, শতকরা ৮০ জন কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে আটকানো রয়েছে।

৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদেরও মেধাবী আছে। পাটের জিনোম সিকোয়েন্স আমাদের বিজ্ঞানীদের করা। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র তো করোনা সনাক্তকরণের কীটও বানিয়েছে। তবে ওষুধ বা প্রতিষেধক নিজেরা বানাতে না পারলেও প্রস্তুত করে দেয়ার সক্ষমতা আছে...

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এদেরকে সরকার কোন সুযোগ দিচ্ছে না, এরা নিজেরাও নিজেদের চেষ্টায় কিছু করছে না।

৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কাঠমোল্লারা আছেন বলেই ওয়াজের নামে বেশ বিনোদন পাওয়া যায়।
। তিনারা না থাকলে বিনোদনের অভাব হয়ে যেত।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোল্লারা ও ওদের প্রভাবে থাকায় ৪৬ টি মুসলিম দেশের শিক্ষিতরাও সঠিকভাবে শিক্ষিত নয়; ৪৬ দেশের মুসলমানেরা কোন কিছু করতে পারছে না; ঔষধ, সুক্ষ্মযন্ত্রপাতি, কম্প্যুটিং, ওয়ারলেস, বিমান, সবকিছুর জন্য তারা পশ্চিমের উপর নির্ভরশীল।

আমাদের বুয়েট ও মেডিক্যাল কলেজ পংগু ইন্জিনিয়ার, ডাক্তার ও ভালো তাবলীগি গ্রেজুয়েট বের করছে।

১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: শুভ নববর্ষ!
মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা।
নতুন বছরে সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুন এই শুভকামনা।
দূর হোক করোনা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


নববর্ষের শুভেচ্ছা রলো আপনার পরিবারের সবার জন্য।

সবকিছু মানুষকে করতে হবে।

১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৫৭

ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: আমার ভার্সিটির একখান ফ্রেন্ড আছে, "UCSF" - ক্যালিফোর্নিয়া তে মাইক্রোবায়োলজিস্ট রিসার্চার হিসেবে। এই মুহূর্তে ওদের ল্যাবের সব কার্যক্রম বন্ধ, শুধু করোনা ভাইরাস নিয়েই গবেষণা হচ্ছে। ওরে, আমাদের ভার্সিটি রাখতে পারলে আজকে ও ঐখানে করোনা নিয়ে যে গবেষণা করছে, তা এইখানে করতে চেষ্টা করত। আমার মনে হয় না, ভার্সিটি কখনও ওরে অফার করবে যে ও এখানে এসে কিছু গবেষণা করুক। ভালো কিছু করার সম্ভাবনা থাকলেও ফান্ড কতটা কী পাওয়া যায়, সেটাও একটা প্রশ্ন বটে!!

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই লকডাউনে ঢাকা ও অন্যান্য ইউনিভার্সিটির পিএচডি শিক্ষকেরা কি করছেন কোন খবর নেই; মনে হয়, ওদের কোন ভুমিকা নেই।

১২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার প্রস্তাব রেখেছেন, একমত পোষণ করি।
দেশী বিজ্ঞানী, চিকিৎসক এবং সমাজহিতৈষীদের এ নিয়ে একযোগে কাজ করতে হবে। আপনি ঠিকই বলেছেন, মহামান্য রাষ্টপতি কিংবা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে এরকম একটি কনসোর্টিয়াম গঠনের দিক-নির্দেশনা এলে, কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় ফলাফল অর্জিত হোক বা না হোক, এক নিমেষে দেশের মানুষের মনোবল অনেক উঁচুতে উঠে যাবে। করোনার আক্রমণে আজ বিশ্ববাসী দিশেহারা, হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে আছে। হতাশা দেহের ইমিউনিটিকে দুর্বল করে, পক্ষান্তরে উঁচু মনোবল ইমিউনিটি বৃদ্ধিতে সহায়ক।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের ইউভার্সিটিগুলোতে ও ফার্মাগুলোর ল্যাবে অনেক অনেক উচ্চ-শিক্ষিত মানুষ আছেন; উনারা যদি প্রেসিডেন্ট বা প্রাইম মিনিষ্টারকে জানিয়ে একটা কনসোর্টিয়াম করেন, শেখ হাসিনা লাফিয়ে এসে যুক্ত হবেন; শেখ হাসিনার মাথায় হয়তো এই ভাবনা আসবে না, কিন্তু শিক্ষকেরা বা কেহ ভাবনাটা দিলে কাজ করবে।

আপনার জন্য ও আপনার পরিবারের জন্য নববর্ষের শুভকামনা রলো।

১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: জাতির পিএইচডিরা, মাইক্রোবায়োলজি, বাইওটেকের লোকেরা হাত-পা গুটায়ে বসে থাকা সঠিক হচ্ছে না; -- যারা সত্যিকার মেধার বিবেচনায় ও ভালোবেসে এই প্রফেশনগুলোর সাথে জড়িত তারা হাত-গুটিয়ে বসে নেই। কখন ছিলও না। নানারকম সীমাবদ্ধতা, কূটচাল, অনিয়ম, অরাজকতা, অন্যয্যতা স্বত্ত্বেও চোখ-মুখ গুঁজে কাজ করে গেছে, যাচ্ছে। আর যারা চাটুকারীতা, অনিয়ম, অযোগ্যতায় যাদের যোগ্যতা সেই মাপকাঠিতে এ সকল ডিগ্রী বা পেশাতে এসেছেন তারা আপনার কথামতই হাতগুটিয়েই বসে আছেন এবং থাকবেন। একটি জিনিস মাথায় রাখা দরকার 'ছাগল দিয়ে হালচাষ হয় না'। দেশের এই সকল টারশিয়ারী প্রতিষ্ঠানে 'ছাগল' জাতীয় প্রাণীদের হালচাষ করার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, হচ্ছে। তাই জাতির এই দুর্যোগ মুহূর্তে ঐ 'গবেষণা ও উন্নয়ন/উদ্ভাবন' নামক কথাগুলো বড্ড খেলো শুনায়। সরকার কি কখনও এগুলো নিয়ে ভেবেছে?

যা ভরসা ঐ বেসরকারী খাত। অনেক ঔষধ কোম্পানীই জেনেরিকগুলি নিয়ে কাজ শুরু করেছে। ফ্যাভিপিরাভির, রেমডেসিভির ইত্যাদি নিয়ে কাজ করছে। হয়ত ভ্যাকসিন বের হলে এখানে কেউ উৎপাদনেও যেতে পারে সঠিক সহযোগিতা পেলে।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল। সাবধানে থাকবেন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেক ফার্মার লোকেরা জেনেরিক নিয়ে কাজ করছেন আলাদাভাবে, মনে হয়; কারণ, কোন কনসোর্টিয়ামের খবর পাওয়া যায়নি। সরকারে এসব বুঝার লোকজন নেই; তবে, জেনুইন মানুষ শেখ হাসিনা অবধি যেতে পারলে, সহযোগীতা পাবার কথা; তবে, উহাদের মুজিববাদীি হতে হবে।

ভালো থাকুন। আপনি কি দেশে, নাকি বিদেশে?


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.