নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভবিষ্যত বাণী, প্রেডিকশান মার্কেট, আমেরিকার ভবিষ্যত

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২৪



১৯৬৩ ও ১৯৭০ সালে ততকালীন পুর্ব পাকিস্তানে ভয়ংকর সামুদ্রিক সাইক্লোনে লাখ লাখ মানুষের প্রাণহানী ঘটেছিলো; ততকালীন পাকিস্তান সরকার কিংবা বিশ্ব পুর্ব পাকিস্তানের সামুদ্রিক ঝড়ের ভয়াবহতা সম্পর্কে অগ্রিম কোন ধারণা দিতে পারেনি; আজকে বিশ্ব ও বাংলাদেশ সেইসব টেকনোলোজী পেয়েছে, এখন বাংলাদেশে সামুদ্রিক সাইক্লোনে প্রাণহানী কমে এসেছে; ইহা সায়েন্স, টেকনোলোজী ও মানুষের দক্ষতার সমন্ময়ে একটি প্রয়োজনীয় ও বিশুদ্ধ প্রেডিকশান সিষ্টেম।

অষ্ট্রেলিয়া আরো ৫ বছর আগের থেকেই নিজেদের খরা সম্পর্কে জানতো, আসলে তারা ২০৩০ অবধি জলবায়ু সম্পর্কে বেশ পরিস্কার ধারণা রাখে; কিন্তু ধারণা অনুযায়ী অষ্ট্রেলিয়া প্রস্তুতি নেয়নি; সেটা গত দাবানলে বুঝা গেছে।

করোনা সম্পর্কে আমেরিকার প্রেডিকশান ভুল ছিলো; আমেরিকা চীনাদের দেয়া ডাটা ও ওয়ার্ল্ড স্বাস্হ্য সংস্হার প্রেডিশানের উপর নির্ভর করেছে; ট্রাম্প আসার পর, আমেরিকার 'সিডিসি'তে ট্রাম্পের পলিটিক্যাল এপোয়েন্টিগুলো ছিলো অদক্ষ, এবং সিডিসি'র চীন শাখায় সঠিক জনবল ছিলো না; সর্বোপরি আমেরিকান দুতাবাস কিংবা গোয়েন্দারা সঠিক ডাটা সরবরাহ করেনি। এরপর, সবচেয়ে ভয়ংকর ছিলো ট্রাম্পের নিজের মনোভাব, সে আমেরিকাকে ধারণা দিয়েছিলো যে, ইহা আরেকটি ফ্লু, আসবে, চলে যাবে। আমেরিকার প্রেডিকশান ও পদক্ষেপে ভয়ংকর ভুল ছিলো।

ভিয়েতনাম যুদ্ধে অংশ গ্রহন আমেরিকার জন্য ছিলো আত্মঘাতী; আমেরিকার ধারণা ছিলো যে, ভিয়েতনাম চীনের মতো সোস্যালিষ্ট দেশে পরিণত হচ্ছে, ইহাকে সোস্যালিজম থেকে রক্ষা করা আমেরিকার ইমানী দায়িত্ব; বিপুল প্রানহানী ও ভয়ংকর অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মাঝে পড়ে আমেরিকা। আফগানিস্তানে যুদ্ধের দরকার ছিলো; কিন্তু ওখানে অবস্হান নেয়া ছিলো ভুল সিদ্ধান্ত।

ভিয়েতনাম, আফগানিস্তান, করোনা, চীনের বিশ্বব্যাপী ব্যবসা কি আমেরিকাকে পতনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? না, আমেরিকা নিজের যায়গায় আছে, এবং আরো ভালো করার সম্ভাবনা আছে; কারণ, আমেরিকা খুবই কমপ্লেক্স, কিন্তু সবল সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্হায় আছে; তাদের অর্থনীতির তত্ব ক্যাপিটেলিজম, এবং এই সিষ্টেমের ভিকটিম হচ্ছে তারা, এই সিষ্টেমে অভ্যস্ত তারা; গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের জন্য এরা চড়া মুল্য দিচ্ছে জাতি হিসেবে, আবার তারা উহাকে রিপেয়ার করতেও জানে।

আমেরিকার অর্থনীতি, ফাইন্যান্স, রাজনীতি, সমাজ ও প্রশাসন বেশ কমপ্লেক্স; ইহা বুঝতে বেশ বিদ্যা, অভিজ্ঞার দরকার হয়; আমেরিকা খারাপ সময় ও ভালো সময়ের মাঝে দিয়ে যায়; কিন্তু ইয়েমেন, পাকিস্তান, বাংলাদেশ বা আফগানিস্তানের লোকেরা এই দেশের ভবিষ্যত নিয়ে সহজে প্রেডিকশান করতে পারবে না; কারণ, এসব দেশের মানুষ নিজেদের দেশ সম্পর্কে পুরোপুরি বুঝেন না, কমপ্লেক্স অর্থনীতি, সমাজ নীতি, রাজনীতি ও ফাইন্যান্স বুঝেন না; বাংলাদেশের যত মানুষ আমেরিকার ভিয়েতনামে পরাজয় ও আফগানিস্তানে নাকানি চুবানী সম্পর্কে জানেন, তাঁদের সবাই কিন্তু জানেন না যে, তাঁদের কতজন প্রতিবেশী মুক্তিযু্দ্ধে অংশ নিয়ে ছিলেন, কেন তাজুদ্দিন সাহেবকে জেলের ভেতরে খুন করা হয়েছিলো।

প্রেডিকশান একটি কঠিন বিদ্যা, ইহা আজকাল কঠিন সায়েন্স, ক্ম্প্যুটিং ও টেকনোলোজীর অংশ হয়ে গেছে; ইহা যীশু ফেরত আসবেন, ইমাম মেহেদী এসে আরবদের সংগঠিত করে নতুন সাম্রাজ্য গঠন করবেন, বা সুর্য কছে এসে মাথার সাথে লাগবে, ঠিক সেই স্তরে নেই এখন।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩

বিজন রয় বলেছেন: +++++
যুক্তিযুক্ত বিশ্লেষণ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনে্ব হয়, আমি মোটামুটি সঠিক আছি।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬

নতুন বলেছেন: ক্যাপিটালিসমে টাকার জন্য ব্যবসায়ীরাই মেধা,শ্রম কিনে লাভের জন্য বিনিয়োগ করবে। এবং আমেরিকায় মেধা আছে বিশ্ব থেকে অনেক মেধাবীরা পাড়ি জমিয়েছে।

দূনিতি যদি কম থাকে তখন কাজে গতি বাড়ে, আমেরিকায় দূনিতি আমাদের উপমহাদেশের তুলনায় কেমন? ১-১০ এর স্কেলে কত হবে?

আমেরিকা আর চায়না দ্রুত তাদের ব্যবসায়ীক ক্ষতি পুশিয়ে নিতে পারবে, ১ বা ২ বছরের মধ্যেই সব ব্যবসায়িক সুচক আগের স্থানে চলে আসবে আশা করি।

এখন দুনিয়ার সব জিনিসেই গতি বাড়ছে। তাই আগের মতন ক্ষতিও কম হবে রিকভারিও তাড়াতাড়ি হবে।

কিন্তু আমাদের দেশের জন্য এখনি চিন্তা করা উচিত। যেন আমাদের কৃষিকে বত`মান সময়ে এবং করনো পরবতীসময়ে সমস্যা কমানো যায়।

দেশের গারমেন্টস রপ্তানি কমে যাবে, লাখো বেকার বাড়বে :( বাড়বে সমস্য্। রেমিটেন্সি কমে যাবে ।

আশাকরি সামনের মাসের ২য় সপ্তাহ থেকেই বিভিন্ন দেশে লক ডাউন খুলে আবার সাভাবিক হতে শুরু করবে। বিভিন্ন দেশেই করোনার উদ্ধগতি কমে আসছে, ১ সপ্তাহ পরেই সেটা নিচের দিকে নামবে।

আমাদের দেশে আক্রন্তের সংখ্যা আগামী ২ সপ্তাহে ১০ হাজারের বেশি হলেও অবাক হবার কিছু নাই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ উচ্চ-শিক্ষার জন্য কোথায় যায়? অবশ্যই আমেরিকা আসে; সুতরাং, আমেরিকান সমাজ ব্যবস্হা উচ্চ শিক্ষিতদের নিতে চাইবে।

বাংলাদেশের মানুষ কোনভাবে স্বেচ্চায়, সতভাবে ৮ ঘন্টা কাজ করে না; প্রশাসনের লোকেরা অফিসে বসে সাাদিনে ১ জন আমেরিকানের ১ ঘন্টার পরিমাণ কাজ করে না; অফিসে এসে অনেকেই পারিবারিক বা নিজের কাজে ব্যস্ত থাকে।

করোনা নিয়ে মানুষ সচেতন হয়নি; কারণ, সরকার মিথ্যা তথ্য দিয়ে আসছে, মানুষের আস্হা নেই সরকারের উপর; ফলে, জাতি এই ব্যাপারে সরকারের সাথে এক পথে হাঁটছে না, সরকার একদিকে ও জাতি অন্য দিকে।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

আল ইফরান বলেছেন: তাজউদ্দিন সাহেব আওয়ামী লীগের ভেতরেই তার নিজের শত্রু তৈরি করেছিলেন (যেহেতু যুদ্ধ করেছেন, সেহেতু মণি-তোফায়েল-রবদের সাথে তার শত্রুতা আপনার অজানা থাকার কথা না)। ঘরের শত্রু আর বাহিরের শত্রুর মিত্রতাই তার হত্যার গ্রাউন্ড তৈরি করেছিলো।

আর আপনি যেই প্রেডিকশন করেছেন সেটার পেছনে একটা বিবর্তনের লিংক মিস করে গেছেন। আমরা সার্ভিস ক্যাপিটালিজম থেকে সার্ভেইল্যান্স ক্যাপিটালিজমে প্রবেশ করে ফেলেছি।
আর ধর্মবিশ্বাস যেহেতু ব্যক্তিগত বিষয়, সেহেতু আপনার সব পোস্টেই ধর্ম নিয়ে খোচা দেয়াটা খুব অশোভন দেখায়।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ধর্ম থেকে যেই উদাহরণ দিয়েছি, ইহা সবাই সহজে বুঝতে পারবেন; বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রেডিশান হচ্ছে, যীশু ফেরত আসবেন, ইমাম মেহেদী নামে ১ জন লোক আসবেন, সুর্য মাথার কাছে এসে যাবে।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কঠিনতম সময় অপেক্ষা করছে মানবজাতির জন্য।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


জনসংখ্যা বাড়ছে দ্রুততম গতিতে; যেসব এলাকায় জনসংখ্যা বাড়ছে, সেই সব এলাকা এদের মৌলিক চাহিদা মেটাতে অক্ষম; তাহার উপর যদি কোরনা বা এই ধরণের দুর্যোগ আসে, মানব সমাজকে সমস্যার মাঝ দিয়ে যেতে হবে, অনেক দক্ষতার দরকার।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২৪

ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: ভালো প্রেডিকশন।

একটা প্রশ্ন আছে আমার, আপনি লিখেছেন, "আফগানিস্তানে যুদ্ধের দরকার ছিল" সেটা কেন???

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যক্তির অধীনে গঠিত মিলিশিয়া বাহিনী বিশ্বের অনেক দেশের সরকারকে অকেজো করে দিচ্ছিল; বিন লাদেনের মিলিশিয়া প্রথমে সুদানের সরকারকেই দখল করে নিয়েছিলো; পরে, ওরা আফগানিস্তানের সরকারকে দখল করেছিলো। ওয়ার্ড ট্রেড ধ্বংসের পর, আমেরিকা উহার বিচার করতে চেষ্টা করছিলো ও আফগান সরকারকে বলেছিলো বিন লাদেন ও তার মিলিশিয়াকে দেশ থেকে বের করে দিতে।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমেরিকান জনগণ জানে তারা ক্যাপিটালিসম দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কিন্তু তাদের তেমন কিছু করার নাই। কারণ আমেরিকার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অত্যন্ত জটিল। এই জটিল সিস্টেমে একক ব্যক্তির ক্ষমতা খুব কম। অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্টও এই ব্যবস্থার অধীন। সে চাইলেও অনেক কিছু ভালো করতে পারে না। তবে তার পক্ষে ক্ষতিসাধন করা খুব সহজ। উদাহরণ হলেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট। আমেরিকা তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা আবার ফিরে পাবে অবশ্যই, কিন্তু কয়েক বছর কিছু আমেরিকানের দিন খারাপ যাবে। ১২ বছরের ব্যবধানে ২ টা মন্দা মনে হয় বিশ্ব আগে দেখেনি।

বাংলাদেশের জনগণ অসহায়। বোঝার মানুষ অনেক আছেন আবার গোয়ার, মূর্খও অনেক আছে। কিন্তু এখানে কোনও প্রকৃত রাজনৈতিক ব্যবস্থা/ কাঠামো নেই। তাই জনগণের নিজস্ব উদ্যোগ ছাড়া তেমন কিছু করার নেই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ গড়ে উঠার সময় মিলিটারী উহাকে দখল করে নিয়ে, রাজনীতি, জাতিগঠন ও অর্থনীতি ধ্বংস করে দেয় ও রাজনৈতিক শুন্যতার সৃষ্টি করে।

গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের ভিকটিম হচ্ছে আমেরিকা নিজেই; কিন্তু ওখানকার বৃহৎ জনসংখ্যা এখনো উহার পক্ষে। ট্রাম্প নিজস্ব অনেক সিদ্ধান্তকে কাজে লাগাতে গিয়ে জাতির মানের ক্ষতি করেছে। পরপর ২ টি রিসেশানের ফলে আমেরিকান জীবনের মান নীচে নেমে আসবে।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি বলেছেন, 'আফগানিস্তানে যুদ্ধ দরকার ছিল'। কারণ কি?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু দেশ ও কিছু ব্যক্তির অধীনে বেসরকারী গঠিত মিলিশিয়া বাহিনী বিশ্বের অনেক দেশের সরকারকে অকেজো করে দিচ্ছিল, আজও করছে; বিন লাদেনের মিলিশিয়া প্রথমে সুদানের সরকারকেই দখল করে নিয়েছিলো; পরে, ওরা আফগানিস্তানের সরকারকে দখল করেছিলো। ওয়ার্ড ট্রেড ধ্বংসের পর, আমেরিকা উহার বিচার করতে চেষ্টা করছিলো ও আফগান সরকারকে বলেছিলো বিন লাদেন ও তার মিলিশিয়াকে দেশ থেকে বের করে দিত; আফগানিস্তান আমেরিকার অনুরোধ শুনেনি

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আমেরিকা তো ছলচাতুরী করে নারী, শিশু এবং বৃদ্ধ নির্বিশেষে আগ্রাসন চালিয়ে, বছরের পর বছর হামলা চালিয়ে তালেবান উৎখাতের নামে সেখানে লক্ষ লক্ষ আফগান মুসলিম হত্যা করেছে।

আপনার কাছে, তালেবান ধরার অজুহাতে নিরপরাধ মানুষ খুন সঠিক কাজ?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



তালেবানদের পেছনে আফগানদের বিরাট সাপোর্ট ছিলো সব সময়; ফলে, যুদ্ধের সময় আফগান শিশু, মহিলা ও অস্ত্রহীনরা ভিকটিম হয়েছে; আমেরিকান সৈন্যরা শিক্ষিত, ওরা নিরস্ত্র মানুষ সামনে পড়লেই হত্যা করে না; আফগান যুদ্ধ সম্পর্কে আপনার ২/১ পয়সার নলেজ থাকতে পারে, উহা যথেষ্ট নয়।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: অনেক বিষয়ে সুন্দর বিশ্লেষণ ।পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



চেষ্টা করছি, ভুলটুল থাকলে ব্লগারেরা অবশ্যই বলবেন।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: কি বলবো বুঝতে পারছি না। এ বিষয়ে তো আমার জ্ঞন শূণ্য পারসেন্ট।

আচ্ছা, আপনি কি কুলদা কে চিনেন?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কুলদা? মনে হয় না এই নাম শুনেছি।

মানুস সব বিষয়ে সমান জানেন না, আপনাের নিজস্ব ভুবন আছে, সেটাই অনেক বড়।

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৫

বিষাদ সময় বলেছেন: ভাল লিখেছেন। তবে ১৯৬৩ বা ১৯৬৯ সালে বাংলাদেশে কোন প্রলয়ংকরি ঝড় হয়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাণহানিকর ঝড় হয়েছে ১৯৭০ সালে, প্রায় ৩ লক্ষ লোক মারা গেছিল।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, ১৯৭০ স্হানে ভুলে ১৯৬৯ হয়ে গেছে।
১৯৬৩ সালেও ভয়ানক সাই্ক্লোন হয়েছিলো, ঐ সময় আমি নিজেই আমাদের গ্রামের লোকদের সাহায্য করেছি।

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৮

বিষাদ সময় বলেছেন: Please visit Cyclone

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিংকের দরকার নেই, ১৯৬৩ (ভুল হলে, ১৯৬২ সাল হতে পারে) সালে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর সমুদ্র অন্চলে বিশাল সাইক্লোন হয়; তারপর ২২ দিনের মাথায় ২য় সাইক্লোন হয়, আমাদের সব ঘর পড়ে যায়, আমাদের আত্মীয় নিহত হন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিংক Click This Link

সাইক্লোন নং: ৩৭ (উইকি লিসট), ১৯৬৩ সাল

এটা মে মাসে হয়েছিলো, ১৯৬২ (অক্টোবর) সালের সাথে আমি কনফিউড ছিলাম।

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩০

রাােসল বলেছেন: Many thanks for this analysis. According to para 5, America done wrong in Vietnam, Afghanistan, Corona and finally they will gain. How is it possible. Can you explain please.

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ভিয়েতনামে চীন ও রাশিয়ার হস্তক্ষেপ থামাতে যুদ্ধ যায়; তাদের ভুল ধারণা ছিলো যে, ভিয়েতনাম চীনের সাহায্যে সোস্যালিষ্ট ব্লকে চলে যাচ্ছে; ইহা ভুল ছিলো। আফগানিস্তানে যুদ্ধের দরকার ছিলো।

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৪

বিড়ি বলেছেন: বাংলাদেশের অর্থনীতি ভৌতিক একে সুপার কম্পিউটারও প্রেডিকশন করতে পারবে না। আসল কথা হচ্ছে, আমাদের হাতে ডাটা নেই ডাটা কালেকশনের কোনো উদ্যোগ নেই...।
* কোথায় যেন পড়েছিলাম ৭০ সাইক্লোন এর পূর্বাভাস ভারতীয় নৌবাহিনীর কাছে ছিল, পাকিস্তান শত্রুদেশ বলে সে তথ্য তারা শেয়ার করেনি, কথাটাটি কি সত্য ,এ বিষয়ে জানেন কিছু?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




১৯৭০ সালে, পাকিস্তানের ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলো আমেরিকা; আমেরিকাও জানতো না যে, এই ভয়ংকর সাইক্লোন পুর্ব পাকিস্তানকে হিট করবে; ভারতের টেকনোলোজী তখন পাকিস্তান থেকে পেছনে ছিলো। পাকিস্তানে আমেরিকান ও চীনের টেকনোলোজী ছিলো।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: কুলদা আমেরিকাতে থাকেন।
ভালো মানূষ। লেখালেখি করেন। তার সাথে আপনার অনেক মিল পাই।

নিউজটা কি আপনি দেখেছেন?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, আমি চিনি না উনাকে; উনি কোন শহরে থাকেন?

আমি আমাদের এলাকার (চট্টগ্রম) লোকদের সাথে চলি, অন্যদের সাথে আমার যোগাযোগ খুবই কম।

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৬

নাসির ইয়ামান বলেছেন: মুসলিমেরা আধুনিক নগরসভ্যতা বাদে আবারও পশুচারণ ও প্রকৃতি নির্ভর শস্য উৎপাদনে মনযোগ দিলে এবং অস্তিত্ব রক্ষায় যুদ্ধবাজ মানসিকতা জারি রাখলে জয়ী থাকবে!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



অবশ্যই, সাথে মক্তবের সংখ্যা বাড়াতে হবে।

১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনি একজন ভাল বিশ্লেষক।আমার ধারনা,আপনি একজন ভাল আলাপী লোক এবং সংগঠক।শুধু নিজের জেলার লোকদের সাথে মেলামেসা করবেন এটা কেমন বেমানান।অনধিকার চর্চার জন্য দুঃখিত।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবার সাথে তাল রাখে চলতে হলে অনেক সময়ের দরকার হয়; আমি শহরের বাইরে ছিলাম দীর্ঘ সময়; বাংগালীরা শহরে থাকেন বেশী। যদিও আমি এখন শহরে আছি, গত প্রায় ৩ বছর সামান্য সমস্যায় আছি; ফলে, সবার সাথে চলার সময় করা মুশকিল।

১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

ইমাম মাহদী এসে আরবদের সংগঠিত করবেন, এই তথ্য কোথায় পেলেন????!!!!! আমি তো জানতাম, আরবদের সাথে তাঁর দা-কুমড়ায় সম্পর্ক থাকবে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই রকম কেহ আসবে না; সুতরাং, উহা আরবদের, নাকি বাংগালীদের রাজা হবে, তা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার দরকার নেই

১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

লেখক বলেছেন:
এই রকম কেহ আসবে না; সুতরাং, উহা আরবদের, নাকি বাংগালীদের রাজা হবে, তা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার দরকার নেই



প্রশ্ন ফাঁসের আগে তথ্য নির্ভুল হওয়া প্রয়োজন, তাই বললাম আর কি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো, অপ্রয়োজনীয় ও ভুল প্রেডিকশান নিয়ে মাথা না ঘামানোই ভালো।

২০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:০৬

বিভ্রান্ত পাঠক বলেছেন: আপনি খুব আশাবাদী মানুষ, বিশেষ করে আমেরিকা নিয়ে।। যাই হোক আমেরিকার এই শোচনীয় পরিস্থিতিতে মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখা জরুরী, তাই আত্নবিশ্বাস এবং আশায় বুক বাধা প্রয়োজন।।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকা যদি সমস্যায় মাঝে যায়, সাথে যাবে ইউরোপ; তখন বাংলাদেশের গার্মেন্টস শেষ; সেজন্য আমি আমেরিকার ভালো চাই।

২১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:৪৫

ইকবাল সরদার বলেছেন: বিদ্যা বুদ্ধি অভিজ্ঞতা দিয়ে যুক্তি নির্ভর লেখাটি প্রশংসনীয়।

হযরত ঈসা (আঃ) আর আসবেন না।
"The Messiah son of Mary was only a messenger, before whom other Messengers had passed away," 5:75
"Muhammad is no more than a messenger. Messengers have passed on before him."3:144.

ঈমাম মাহাদি এর বাংলা অর্থ "হেদায়েতের পথ দেখানোর নেতা" প্রতি শতাব্দিতেই অন্তত একজন সৃষ্টিকর্তার একজন মনোনীত খাস বান্দা থাকেন। যার মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তা প্রকাশিত হন। শেষ নবী হযরত মুহম্মদ (সঃ) এর পর চার খলিফা, এর পর চার মাঝহাবের নেতা, তারপর চার তরিকার নেতা, এছারাও অসংখ্য অলি আওলিয়া, গত শতাব্দীর হযরত আশরাফ আলি থানবি(রঃ) তার তার সময়ের/ যুগের সমগ্র মানব জাতির জন্য হেদায়েতের পথ দেখানোর নেতা ছিলেন। উনারা দুনিয়ার সমস্যার সমাধান এবং পরকালিন মুক্তির জন্য নবিগনের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন। বর্তমানেও একজন আছেন। ধর্মীও জ্ঞানের জ্ঞানীরাই এদের খোঁজার প্রয়োজন মনে করেন না, সাধারন মানুষ আর খুজবে কেন? অথচ " The Night of Decree is better than a thousand months."97:3




২০ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইংরেজী, আরবী বা হিব্রু যেই ভাষায় লিখুন না কেন, কোন যীশু, কোন মফিজ, মরার পর কেহ ফিরে আসবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.