নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সফল ও বৈপ্লবিক পদক্ষেপর জন্য দরকার সু্ক্ষ্ম ও মননশীল ভাবনাশক্তি

০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:৪৪



করোনায় প্রাণহানীর দিক থেকে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমেরিকা, ইতালী, স্পেন, বৃটেন ও ফ্রান্স; একই সময়ে, এই দেশগুলি অর্থনৈতিকভাবেও খুবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে; অপেক্ষাকৃতভাবে কম-প্রাণহানীর পরও, অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাংলাদেশ, লেবানন, ভারত। আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলো শেষ অবধি করোনাকে থামাবে, ভারত মোটামুটি বেশ স্বাবলম্বী ও কঠোর ব্যুরোক্রেটদের দেশ; ইহা আগামীতে বেশ নির্দয়ভাবে কিছু নিয়ম কানুন মেনে কম-সময়ে রিকোভারী করবে; কিন্তু বাংলাদেশের রিকোভারী নির্ভর করবে অন্য জাতিদের উপর: আরব, মালয়েশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকার রিকোভারীর অনেক পরে বাংলাদেশ কিছুটা স্বাভাবিক হবে; কারণ, বাংলাদেশ মোটামুটি কোন কিছুতেই স্বনির্ভর নয়; যদিও বলেছে যে, দেশ খাদ্যে স্বনির্ভর, আসলে তা সঠিক নয়, শুধু চাউলের বেলায় ১ বছরের জন্য কিছুটা স্বনির্ভরতার কাছাকাছি।

ফরেন কারেন্সীর জন্য বাংলাদেশ পুরোপুরি নির্ভর করে গার্মেন্টস ও রেমিটেন্সের উপর; প্রথমত; গার্মেন্টস'এ সময় লাগবে: ইউরোপ ও আমেরিকার মানুষের চাকুরী ফিরে পেলে, তারা মলে যাবে, কাপড় কিনবে। রেমিটেন্সের অবস্হা খুবই খারাপ হবে, আরবে মানুষ থাকলেও, অনেকের কাজ থাকবে না, কাজ হারানোর পরও অনেকেই দেশে ফিরবে না; অনেকে বেতন পাবে না, তেলের দাম মাটির সাথে মিশে গেছে, এবং যেই পরিমাণ অতিরিক্ত তেল বাজারে আছে, ইহা বিক্রয় হতে সময় নিবে, এয়ার লাইনসগুলো দীর্ঘ সময় অলস পড়ে থাকবে।

ইউরোপে যেসব বাংগালী অবৈধভাবে ছিলেন, তাদের বড় অংশ করোনার ভয়ে পালিয়ে এসেছেন; এরা লিবিয়া হয়ে, আর সহজে অবৈধভাবে ইউরোপে সহজে প্রবেশ করতে পারবেন না। আমেরিকাতে নিউইয়র্কের বাংগালীরা লন্ডভন্ড হয়ে গেছেন, এদের রেমিটেন্স কমে যাবে; কাছাকাছি অবস্হা হবে লন্ডনের।

দেশে নতুন করে চাকুরী সৃষ্টি করার জন্য সরকারী উদ্যোগের কোন সম্ভাবনা নেই; ফাইন্যান্স ও প্ল্যানিং'এ যারা আছেন এরা পেছনে-পড়া, কমদক্ষ লোকজন; পুরো সরকার, ব্যুরোক্রেসী ও প্রশাসন ভরে আছে প্রাচীনপন্হি লোকজনে; এরা করোনা নিয়ে কোন প্রস্তুতিই নিতে সক্ষম হয়নি; ফলে, অর্থনৈতিক ও ফাইন্যান্সিয়েল বিপর্যয় থেকে বের হওয়ার মতো দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা এদের থাকার কথা নয়।

এই মহুর্তে সরকার যদি বেকার মানুষগুলোকে কাজে লাগানোর বিবিধ প্রজেক্ট সৃষ্টি করতে পারতো, তা'হলে সমস্যা কমে আসতো; কিন্তু দেশের ৪৯ বছরের ইতিহাস, দেশে প্রচুর সম্পদ থাকা সত্বেও এরা মানুষের জন্য শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা ও বাসস্হানের ব্যবস্হা করতে পারেনি; এবারও পারবে না।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সঠিক ভাবনা।

০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার, ব্যুরোক্রেসী, প্রশাসনে লোকজনের অবস্হা ভয়ংকর; এরা কোনভাবে নিজের চাকুরীটাকে রক্ষা করে।

২| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:১৭

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন:



আপনার পোস্ট পড়ার আগে যে বিষয় নিয়ে চিন্তাও করতাম না; পোস্ট পড়ার পর মনে হয় তাইতো এই বিষয়টা নিয়ে আগে কেন ভাবিনি?

আপনার বিশ্লেষণধর্মী ক্ষমতা দেখে হিংসে হয়।

০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগারদের এর থেকে অনেক বেশী ভাবতে হবে; এমন কি আইনষ্টাইনের থিওরী অব রিলেটিভিটি বুঝতে হবে।

৩| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই করোনা পরিস্থিতিতেও গত এপ্রিল মাসে প্রবাসী কোটি কোটি টাকা দেশে পাঠিয়েছে।

০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


উহা হয়তো শেষবারের বেতন থেকে। অবশ্য অনেকেই ঋন ইত্যাদি করে পরিবারের জন্য পাঠাতে চেষ্টা করবেন; দেশের ৩ কোটী মানুষ বিনা কাজে রেমিটেন্সের পয়সায় চলে।

৪| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন:

যদিও পোষ্টের সাথে অপ্রাসঙ্গিক। তবু ছবিটা আপনাকে দেখাতে ইচ্ছা করলো। ক্ষমা করবেন।

০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঐতিহাসিক

৫| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশে মাত্র করোনার আক্রমণ শুরু হলো। কারফিউ দেয়া দরকার ছিল। অথচ সব দেয়া হলো মুক্ত করে। এবার জমবে খেলা।

০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্য নেই; হয়তো, সরকারের নিজের কাছেও সঠিক তথ্য নেই; সরকারের লোকেরা কাজ করে না।

০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারের সঠিক কোন প্ল্যান নেই, অবস্হানুসারে এটা সেটা করছে। কারফিউ'এর সময় দরিদ্রদের জন্য সরকার খাবারের ব্যবস্হা করতে পারবে না, সরকারের সেই ধরণের সংস্হা নেই।

৬| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানুষ প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ করে এখনো টিকে আছে
থাকবে পৃথিবী ধ্বংশের আগ মূহুর্ত পর্যন্ত। তাদের
এই চিরন্তন লড়াই তাকে টিকিয়ে রাখবে।
বাংলাদেশও টিকে থাকবে তার নিজস্ব কর্মপন্থায়।
মানুষ বড়ই কঠিন জীব।

০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা পড়ালেখার অভাবে গত ১০০ বছর অকারণ কষ্টকর জীবন যাপন করছেন।

৭| ০৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২০

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: এই সময়ে কৃষির বিকল্প নেই।

০৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কৃষিতে সরকারের কোন ধরণের পার্টনারশীপ নেই; কোন কৃষক কি চাষ করবে, কোন কৃষক চাষ করবে না, ইহা সরকার জানে না; ফলে, কৃষকেরা নিজের মতো করে যা উৎপাদন করেন, সরকার সেটাকে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকে।

৮| ০৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

নতুন বলেছেন: এখন প্রবাসীরা ২/৩ মাস ৩০-৪০% টাকা পাঠাতে পারবে।

রপ্তানী কমে যাবে।

সরকারের উচিত হবে উন্নয়ন কাজে টাকা খরচ করা। দূনিতি কমানোর কাজ করা।

০৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার কাছে নিশ্চয় লিষ্ট আছে, কোন সেক্রেটারী, কোন মন্ত্রী, কোন এমপি বড় আকারের দুর্নীতি করে; সে এদেরকে কাজের থেকে দুরে রেখে দিলে, সমস্যা কমে আসতো।

করোনার কারণে সরকার কি কি জরুরী পদক্ষেপ নিবে, মানুষকে জানালে, মানুষ হয়তো উৎসাহী হয়ে উঠতো; সরকার করোনাকে কেন্দ্র করে, কোন বিকল্প প্রোগ্রাম নিয়ে কথা বলেনি।

৯| ০৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রিজার্ভ হিসাব কর‌লে বাংলা‌দেশ আ‌রো ২/৩ মাস ভাল থাকার কথা। কিন্তু এ দে‌শের বেশ‌রি ভাগ মানুষ লোভী আর দুর্নী‌তিপরায়ণ। তাই খারাপ একটা সময় আস‌তে পা‌রে...

০৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


রিজার্ভে প্রয়োজনের চেয়ে কিছু বেশী ডলার আছে; উনাকে প্ল্যানিং করে যদি খাদ্য উৎপাদনে কাজে লাগায় সমস্যা কমে আসবে।

১০| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আর কতদিন এরকম স্থবির থাকবে সবকিছু ?!!
মনে হচ্ছে বের হই যা হবার হবে...

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



দরকার না হলে, কোনভাবে বাহিরে যাবেন না।

১১| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪৮

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন? আশা করি ভালো থাকুন। নিরাপদে থাকুন। আপনার কথা আর ভাবনার সাথে একমত। আমাদের দেশে অদূর ভবিষ্যতে কী হবে জানি না, তবে, নিকট ভবিষ্যৎ অন্ধকার আর ভয়াবহ।। মূখে বড় বড় কথা বলে সময় নষ্ট না করে দেশের বিজ্ঞ আর বিশেষজ্ঞগণের সাথে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিলে দেশের অবস্থা আরো ভালো থাকতো।।

০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, সতর্ক থাকুন।

এখন জাতিকে এক করার একটা সুযোগ ছিলো; শেখ হাসিনার মাথায় সেটা ঢুকছে না।

১২| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন:

নিম্নোক্ত পরিপত্রের মর্মানুযায়ী অসত্য, উসকানিমূলক, রাষ্ট্রবিরোধী, রুচিগর্হিত, সাম্প্রদায়িক ও শিষ্টাচার বহির্ভূত বিষয়াদি ট্যাগ করা থেকে বিরত থাকুন ।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার কাজ পাচ্ছে না

১৩| ০৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৫২

কলাবাগান১ বলেছেন: মননশীল কাজের জন্য বেশী লোকের দরকার হয় না....

একজন ফ্লেমিং এর এন্টিবায়োটিক আবিস্কার এ পুরা পৃথিবী উপকার পাচ্ছে... একজন গ্রাহাম বেল, একজন এডিসন, একজন আইনস্টাইন ই যথেস্ট ... তাই আশাই থাকি একদিন বাংলাদেশ থেকেও এমন একজন বের হয়ে আসবে যার অবদান পুরা পৃথিবী 'ভোগ' করবে....

কিন্তু সেরকম একজন বের হতে যে রকম ইনফ্রাস্টাকচার/পরিবেশ/নীতিমালা (শিক্ষার) লাগে, সেটার ই ব্ড় অভাব বাংলাদেশে।

০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইউনিভার্সিটি লেভেল থেকে এদেরকে সৃষ্টি করতে হয়। বাংলাদেশে কেহ চাহে না যে, তার নিজের পরিবারের বাহিরে কেহ ভালো পড়ালেখা করে, বেশী ভালো করুক।

১৪| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৫৯

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: শুভেচ্ছা। ঋণাত্মক এই ফেনোমেনা সকলেরই জানা।
ধনাত্মক ফেনোমেনা কিছু ভাবা যাক।
গুরু আপনি শুরু করুন। আমরা খৈই ধরবো।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


পজেটিভ ভাবনা আছে সাধারণ মানুষের মাঝে; তবে, বাংলাদেশে এদের সংখ্যা শতকরা হারে বেশ কম। ঠিক আছে, আমি চেষ্টা করবো।

১৫| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: বুরোক্রেসী ও প্রশাসনে ভরে আছে প্রাচীনপন্থী লোকজনে - কথাটা অনেকাংশে সত্য। তার উপর সদ্য ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট এর কড়াকড়ি আরোপের ফলে মানুষ আজ বাকরুদ্ধ। সোশ্যাল মিডিয়াতে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়াগুলো অনুধাবন করে সরকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত প্রয়োজনবোধে নিতে পারতো, কিন্তু এখন সে ফীডব্যাক বন্ধ। দিনে দিনে পরিস্থিতি গুমোট আকার ধারণ করছে। তার উপর যে অর্থনৈতিক চিত্রটা আপনি আপনার পোস্টে তুলে ধরলেন, সেটাও সত্য এবং অচিরেই তা নাঙ্গারূপে প্রকাশিত হবে।
এমতাবস্থায়, কেবল হতাশা ছাড়া আর অবশিষ্ট রইলো কী?
তবে আমি মনে করি, প্রশাসনের এবং সরকারের টেকনিক্যাল খাতগুলোতে (যেমন কৃষি, পশুপালন, মৎস্য, পাট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, ইত্যাদি) মাঝারি ও জুনিয়র পদগুলোতে এখনো অনেক মেধাবী অফিসারকে পাওয়া যাবে, যাদেরকে উৎসাহিত করে এবং ক্ষমতা দিয়ে কাজে লাগাতে পারলে কিছু বৈপ্লবিক সাফল্য অর্জন করা যেতে পারে।

০৯ ই মে, ২০২০ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনাগুলো ভালো।
তরুণদের মাঝে সব সময় একাংশ প্রগ্রেসিভ হয়, ইহা সব দেশ ও সব সময়ের জন্য সত্য। তরুণরা প্রশাসনে ও ব্যুরোক্রেসীতে চাকুরী পেলে, সিনিয়রেরা এদেরকে ওদের "লাইনে" নিয়ে আসে, যা পাকিস্তান হয়ে বৃটিশ শাসনের ট্রেডিশন অবধি প্রলম্বিত।

শেখ হাসিনা আসলে আধুনিক বিশ্বের অর্থনীতি, ফাইন্যান্স বুঝেন না; উনার আশেপাশের কেহও আধুনিক সমাজ ব্যবস্হা, আধুনিক ফাইন্যান্স, সম্পদ সৃষ্টি, চাকুরী সৃষ্টি ইত্যাদি বুঝে না; এদের দৌড় "বিদেশে শ্রম বাজার খোঁজা" অবধি।

সরকার বিপুল পরিমাণ গোজামিল তথ্য দেয় মানুষকে, এগুলো থেকে ফিডব্যাক আসুক সরকার, ব্যুরোক্রেসী তা চাহে না; ফলে, সরকার যেভাবে পারে সেইভাবে মিডিয়া ও মানুষের গলা টিপে ধরে; আইয়ুব খান এর জন্য মুল্য দিয়েছে, শেখ হাসিনা এখনো টিকে আছে; ফলে, উনার নিজের উপর ভুল আত্মবিশ্বাস বাড়ছে।

মানুষকে বুঝে, মানুষের কথা শুনে সরকার চললে, আমরা অবশ্য খুবই শক্তিশালী জাতিতে পরিণত হতে পারতাম।

১৬| ১০ ই মে, ২০২০ রাত ১২:০৩

আমি সাজিদ বলেছেন: ভুলে ভরা ধারনা৷ এমন অতীতের অনেক ধারনাকে পাল্টে দিয়েছেন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।

১০ ই মে, ২০২০ রাত ২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৮১ সালে উনার বাংলাদেশে প্রবেশটা ছিলো বাংলাদেশ ও পাকী মিলিটারীর জন্য এক নতুন অভিজ্ঞতা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.