নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মডেরনা ফার্মা করোনা ভেকসিনের ২য় ফেইজের অনুমতি পেয়েছে

০৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭



মডেরনা ফার্মাসিউটিক্যাল করোনা ভেকসিনের ১ম হিউম্যান ট্রায়াল শেষ হয়েছে; আমেরিকার ফেডারেল ড্রাগ এডমিনিষ্ট্রেশান জরুরী ভিত্তিতে ২য় ফেইজে যাবার অনুমতি দিয়েছ; এই ফেইজে যথা সম্ভব ডোজ বাড়ানো হবে, ও ভলনটিয়ারদের বয়স ইত্যাদি গণনার মাঝে থাকবে। মডেরনা জুলাই মাসের মাঝে ৩য় ফেইজে যাবার আশা রাখছে; যদি তারা আজকের গতি ধরে রাখতে পারে, আগামী বছরের শুরুর দিকে ভেকসিন বাজারে আসার অনুমতি পেতে পারে।

বিশ্ব করোনা ভেকসিনের জন্য অপেক্ষা করছে; অনেকগুলো কোম্পানী পাশাপাশি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে; এদের মাঝে এই মহুর্তে মডেরনাই সময়ের দিক থেকে সামনে আছে। যদিও সময় বড় ফ্যাক্টর, ভেকসিনের প্রতিরোধ ক্ষমতা ও মানুষের সেইফটি আরো বড় ফ্যাক্টর; এবং সেই জন্যই টিকা বের করতে প্রচুর সময়ের দরকার।

ভেকসিন হলো রিসার্চের ব্যাপার; রিসার্সের জন্য দরকার মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা ও প্রয়োজনীয় ফান্ড; সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমেরিকান সরকার রিসার্চে ফান্ড কমিয়ে দেয়ায়, ফার্মাসিউটিক্যাল রিসার্চগুলো প্রাইভেট কর্পোরেশন ও পাবলিক কর্পরেশনের হাতে চলে যায়; রিসার্চ সব সময় ব্যয়ব হুল, রিস্কি ইনভেষ্টেমেন্ট। প্রাইভেট কর্পোরেশন ও পাবলিক কর্পরেশনগুলো বাণিজ্যিক লাভের দিক দেখে নিজেদের ফিল্ডে রিসার্চ করে থাকে।

কম খরচে এই ধরণের রিসার্চগুলোর উপযুক্ত স্হান হলো ইউনিভার্সিটিগুলো; ইউরোপ ও আমেরিকার ইউনিভার্সিটিগুলোতে সব সময় রিসার্চ হয়ে আসছে; এদের অনেকে বাজারে কিছু না আনটে পারলেও, তাদের রিসার্চকে সব সময় কাজে লাগায় প্রাইভেট কর্পোরেশন ও পাবলিক কর্পরেশনগুলো।

আমাদের ইউনিভার্সিটিগুলোতে এখন লেখাপড়ার মান নেই, ভালো ছাত্র নেই; তবে, কয়েক হাজার পিএইচডি শিক্ষক আছেন; বেশীর ভাগ পিএইচডি'দেরও বুদ্ধিমত্তা নিয়ে সন্দেহ আছে, এদেরই অনেকে বলেছেন যে, করোনা এক ধরণের গজব ইত্যাদি; যারা গজব ইত্যাদির কথা বলেন, তারা কোন ধরণের রিসার্চ ইত্যাদিতে অংশ নেয়ার মতো দক্ষ হওয়ার কথা নয়। সরকার কোন ধরণের রিসার্চ হাতে নেয় না; হাতে নিলে হয়তো কিছু ভালো ছাত্র ও কিছু বুদ্ধিমান শিক্ষক সব সময়েই এগিয়ে আসতেন। আজকাল, এই ধরণের রিসার্চে প্রাইভেট ফান্ড পাওয়া সম্ভব।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: টিকা উদ্ভাবনে কাজ করছেন রাশিয়া ও চীনের বিজ্ঞানীরা।
আমার ধারনা ভারত ঠিক করোনা ভেকসিন বের করে ফেলবে।

০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের একটা সমস্যা আছে: ভারতের বেশীরভাগ বাইও-ফার্মসিউটিক্যালগুলো আমেরিকার সাবসিডিয়ারী। ভারতীয় ড্রাগ এডমিনেষ্ট্রেশন ও ইউনিভার্সিটিগুলো নিশ্চয় রিসার্চ করছে।

পুটিনের লোকেরা ভেসসিন বের করতে গিয়ে নতুন ধরণের ভদকা বের করে ফেলতে পারে।

২| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আজ হোক কাল হোক ভ্যাকসিন এক দিন আসবেই ।
বিজ্ঞান তার অগ্রযাত্রা চলমান রাখবে সব সময়।

০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভেকসিন আসতে দেরী হলে, গার্মেন্টস বিক্রি হবে না।

৩| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এক বছর পর হয়তো অনেক দেশই টিকা বেরকরে ফেলবে।সকলের কাছে পৌঁছতে আরো একবছর লাগবে।এই মুহুর্তে প্রয়োজন চিকিৎসার ঔষধ।ঔষধের কি কোন অগ্রগতি আছে?

০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


টিকা বের হলে, এবং প্রোডাকশান বাড়ানোর জন্য ব্যবস্হা নিচ্ছে এখুনি; সবাই অল্প সময়ের মাঝে পেয়ে যাবে।

ঔষধ রেমিডেসিভির ইমারজেন্সী অনুমতি পেয়েছে; তবে, ইহার ইফিকেসি অত ভালো নয়।

৪| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১০:০৯

জুন বলেছেন: চীন থেকে করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি। তারা সাত দিন না ৫ দিন কয়দিনে জানি করোনা চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল বানিয়েছে। দুই মাসে করোনা নির্মুল করে আতশবাজি জ্বালাইছে। এখন বাকি বিশ্ব চীনাদের ঘাড়ে ধরে দশদিনে করোনা ভ্যাক্সিন বানিয়ে নেয় না কেন আমি বুঝি না /:)

০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভেকসিন বানানোর মত মানুষ ও টেকনোলোজী আছে আমেরিকা, ইউরোপ ও ইসরায়েলের; বাকীদের অনেকের মেধা নেই, অনেকের টেকনোলোজী নেই, অনেকের টাকা নেই; বাকীদের কোনটাই নেই।

৫| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১০:২৯

সোহানাজোহা বলেছেন: করোনা অবস্যই গজব না। যিনি বিশ্বব্রহ্মাণ্ড তৈরি করেছেন তার গজব এতো দুর্বল হবার কথা না। যিনি বিশ্বব্রহ্মাণ্ড তৈরি করতে পারেন তার গজবে পৃথিবী বিলীন হতে ১-৫ মিনিট যথেষ্ট হবার কথা। - যারা গজব নিয়ে ভাবছেন তাদের অবগতির জন্য বলছি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডতে পৃথিবীর আকার টিকটিকির ডিমের চেয়েও ছোট।

যাইহোক করোনাযুদ্ধ চলছে - মানুষ জয়ী হবে। হয়তো সময় লাগবে কিন্তু মানুষ জয়ী হবে এখানে কোনো সন্দেহ নেই। যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি হবে আর তার পরিমান বিশ্ববাসী হিসাব নিকাশ করবেন। সাহিত্যে পিএইচডি করলেও গজব চিন্তা করার পড়ালেখা কোনো টার্মে নেই। আসল সমস্যা হবে করোনা উত্তর। করোনা শেষে হিসাবের খাতা খোলা হতে পারে কাজটি কার, বাঘের খাঁচা কে খুলেছে? - আমেরিকা নাকি চীন?


০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ সপ্তাহে, করোনা নিয়ে ট্রাম্প হঠাৎ চীনের দিকে আংগুল তুলে লেগে যাচ্ছিল; মানুষের সাড়া পায়নি; আমেরিকানরা যুদ্ধ করে করে ক্লান্ত।

করোনা থেকে পশ্চিম বের হলে, আমাদের গার্মেন্টস চালু হবে; আমাদের নিজ পায়ে দাঁড়াবার কথা ভাবার লোক সরকারে, প্রশাসনে, কিংবা ইউনিভার্সিটিগুলোতে নেই; এটা গত ৪৯ বছরের সমস্যা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.