নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে \'আন-এমপ্লয়মেন্ট ইন্স্যুরেন্চ\' চালু করা দরকার

০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:২০



বাংলাদেশে চাকুরীজীবি মানুষের চাকুরী চলে গেলে, পরেরদিন থেকে তার আয় থাকে না; চাকুরীহীন নাগরিক, পুনরায় চাকুরী না পাওয়া অবধি চলবে কি করে? এই সাধারণ সমস্যাটি একটি দেশের সরকার ৪৯ বছর সমাধান করতে পারেনি; এই ৪৯ বছর বাংলাদেশের লেবার ডিপার্টমেন্ট ও লেবার মিনিষ্ট্র্রিতে যারা চাকুরী করে গেছে, কিংবা যারা করছে, তারা বুদ্ধিহীনতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে; আন-এমপ্লয়মেন্ট ভাতা চাকুরীজীবির আয় থেকেই দেয়া হয়। চাকুরীজীবিরা নিজেদের এই নাগরিক অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হননি এই দীর্ঘ সময় ধরে।

আন-এমপ্লয়মেন্ট ইনস্যুরেন্চ চালু করা ছিলো পার্লামেন্টের দায়িত্ব; বাংলাদেশের পার্লামেন্ট সেইদিক থেকে ফেল করেছে; দেশের প্রেসিডেন্ট একটি ডিক্রির মাধ্যমে এটি চালু করতে পারতেন; হাইকোর্ট ইহা চালু করার জন্য দেশের সরকারকে নির্দেশ দিতে পারতো; ট্রেড ইউনিন এই ব্যাপারে দাবী জানাতে পারতো, ও ইহা চালু করতে পারতো; সম্ভাব্য কোন দিক থেকে এই নাগরিক অধিকারটি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়নি, আধুনিক হবুচন্দ্রদের কাহিনী।

আন-ইনস্যুরেন্চ কোন দেশের সরকারের বাজেট থেকে দেয়া লাগে না, উহা চাকুরীজীবির আয় থেকেই আংশিকভাবে কেটে নেয়া হয়, এবং ইহাতে একাংশ আসে প্রতিষ্ঠানের ইনভেষ্টমেন্টের অংশ হিসেবে; প্রতিমাসে (বা বেতন দেয়ার দিন) একজন কর্মচারীর নামে তার মুল বেতনের একাংশ কেটে নিয়ে উহাকে তৃতীয় কোন ফাইন্যানসিয়াল প্রতিষ্টানের মাধ্যমে ইনভেষ্ট করা হয়; সেই ইনভেষ্টমেন্ট থেকে আন-এমপ্লয়মেন্ট ভাতা দেয়া হয়, খুবই সোজা পদ্ধতি, আমাদের ব্লগার নুরু সাহেবও ইহা প্রথমবারেই বুঝ যাবেন।

এসব সোজা ও প্রয়োজনীয় নাগরিক অধিকারগুলো কেন যে, বাংগালীরা বুঝেন না, বা করতে পারেন না, ইহা চিন্তার বিষয়; এই সহজ বিষয়গুলো জাতি যদি না বুঝেন, জাতি কি করে আইনষ্টাইনের থিওরী অব রিলেটিভিটি বুঝবেন, কি করে জাতির উন্নয়ন হবে, কি করে চাকুরীজীবিদের অসহায়ত্ব কমবে, কি করে সমাজে সুখশান্তি আসবে?

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৪৯

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন:


যা হয়নি তা আর বলে লাভ কি??? :(( :((

যেহেতু সরকারী চাকুরিজীবীরা বেতন পাচ্ছে সেহেতু তাদের বেতনের কিছু অংশ কর্তন করে নেওয়া উচিত; যদি পাপ কিছুটা মোচন হয় আরকি!!!! (এটা এখনও সম্ভব, তাই বললাম)।

০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহা নাগরিক অধিকার;এতদিন হয়নি, কিন্তু এখন করতে হবে সরকারকে।

২| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২১

সুপারডুপার বলেছেন: জাতির নেতারা ঠিকই বোঝেন। উনারা সবাই বিদেশে ভ্রমন করে দেখে গিয়েছেন অথবা উনাদের বিদেশে থাকা ছেলে মেয়ে আত্নীয় স্বজনরদের থেকে জেনেছেন। কিন্তু উনারা মনে হয় জাতির জন্য এটা চালু করতে চান না।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতীয় নেতা পেতারা হয়তো শুনেছে ও দেখেছে বিদেশে বাংগালীরাও আন-এমপ্লেয়মেন্ট পাচ্ছে; কিন্তু উহা ইমপ্লিমেন্ট করার মত দক্ষতা নেই; মানুষ ও বানর উভয়েই কলা খায়, বানর কলার চাষ জানে না।

৩| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ছোট্ট একটা দেশে ১৮ কোটি মানুষ ! এটা কি ভাবা যায়?
পুরো আমেরিকার লোকসংখ্যা ও মনে হয় 30 কোটির নিচে।

আর আমেরিকা বাংলাদেশের চেয়ে কত বড় এটা না বললেও চলে।
এই দেশে মানুষ যে বেঁচে আছে সেটার জন্যই শুকরিয়া আদায় করা দরকার। আলহামদুলিল্লাহ।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকার জনসংখ্যা ৩৩ কোটী, আমেরিকার জনসংখ্যা বাংলাদেশের ২ গুণ থেকে কম, কিন্তু আমেরিকা আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে ৬০ গুণ বেশী।

বাংলাদেশ, ইয়েমেন, আফগানিস্তানসহ ৪০টি মুসলিম দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান খুবই নীচে

৪| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

নতুন বলেছেন: আন-ইনস্যুরেন্চ কোন দেশের সরকারের বাজেট থেকে দেয়া লাগে না, উহা চাকুরীজীবির আয় থেকেই আংশিকভাবে কেটে নেয়া হয়, এবং ইহাতে একাংশ আসে প্রতিষ্ঠানের ইনভেষ্টমেন্টের অংশ হিসেবে; প্রতিমাসে (বা বেতন দেয়ার দিন) একজন কর্মচারীর নামে তার মুল বেতনের একাংশ কেটে নিয়ে উহাকে তৃতীয় কোন ফাইন্যানসিয়াল প্রতিষ্টানের মাধ্যমে ইনভেষ্ট করা হয়; সেই ইনভেষ্টমেন্ট থেকে আন-এমপ্লয়মেন্ট ভাতা দেয়া হয়, খুবই সোজা পদ্ধতি, আমাদের ব্লগার নুরু সাহেবও ইহা প্রথমবারেই বুঝ যাবেন।

ইনস্যুরেনন্স যখন ব্যবসা হয়ে দাড়াবে। ইনসুরেন্স কম্পনি প্রতিবছর টাকা নেবে কিন্তু আসলে বেশি মানুষ উপকৃত হবেনা।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখানে ইন্স্যুরেন্চ মানে চাকুরীজীবির পাওনাকে ইনস্যুরেন্চ পদ্ধতিতে 'এনসিওর' করা।

আন-এমপ্লয়মেন্ট ও সোস্যাল সিকিউরিটির টাকাগুলো খুবই এনসিওরড ফান্ডে ইনভেষ্ট করা হয়; যেমন, মানি মার্কেট, সরকারী বন্ড, মিউনিসিপাল বন্ড ইত্যাদিতে

৫| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যা বলছেন তা সম্ভব হলে খুব ভালো হতো।
এটা বাংলাদেশ দরিদ্র দেশ। অবশ্য সরকার কিছুদিন আগেও বলতো দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। এখন এই কথাটা অনেকদিন ধরে তাদের মুখে শুনি না।
তার মানে দেশ কি এখন উন্নয়নের মহাসড়কে নাই?

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের প্রশাসনে যারা চাকুরী করেন, এরা বর্তমান সভ্যতার যুগে রাখাল ছেলে।

৬| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার মেরিকাকে বলেন
সি. এস. আর এক্টের আওতায়
২০০০ বিলয়ন ডলারের
একটা ফান্ড প্রদানের জন্য।
যা দিয়ে বেকারদের ইন্স্যুরেন্স
প্রজেক্ট চালু করা যায়।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ধরণের পদক্ষেপগুলো নিতে হলে, সামান্য সাধারন গণিতের অংক বুঝতে হয়, ও বেসিক ফাইন্যান্স বুঝতে হয়, কারো সাহায্য নিতে হয় না; তারপরও, আইএমএফ সাহায্য করে থাকে। বাংলাদেশের লেবার মিনিষ্ট্রর রাখাল ছেলেরা একটু চেষ্টা করলেই বুঝা যেতো পারে কিনা, কখনো চেষ্টা করেনি।

আমেরিকাকে ডুবায়ে দিয়েছে ট্রাম্প, রাজ্যগুলোর গভর্ণরেরা ও কংগ্রেস মিলে; ১০ বছর লাগবে আগের অবস্হায় ফিরে আসতে।

৭| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: স্থিতিশিলতার অভাবে আগের সরকারগুলি অনেক গণমুখী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
আমাদের এই সরকার অনেক দিন গদি ধরে রেখেছে। তারা ইচ্ছা করলে জনসম্পৃক্ত অনেক কিছু চিন্তা করার সুযোগ আছে।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ভেবেছিলাম, ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতা পাবার পর, মিলিটারীর চাপে তেমন কিছু করতে পারছেন না; ২০০৯ সাল থেকে মিলিটারী মোটামুটি উনার সাথে; এখন উনার সঠিক মেধা প্রকাশ পেয়েছে, উনি বুদ্ধিমান নন; এবং উনি যাদেরকে উনার সাথে কাজ করতে নেন, খেয়াল রাখেন, তারা যেন উনার থেকে কম বুঝে।

৮| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই দে‌শের সরকারগু‌লো দে‌শের মানু‌ষের চাই‌তে বেশী চিন্তা ক‌রে বি‌রোধী দল নি‌য়ে আর নি‌জে‌দের ক্ষমতা নি‌য়ে...

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


২০১৬ সাল থেকে শেখ হাসিনার বিরোধী দল, বিপক্ষ দল বলতে কিছুই নেই; আসলে, উনি কিছু করতে সক্ষম নন; সেই সুযোগে প্রশাসন রাখাল ছেলের দলে পরিণত হয়েছে।

৯| ০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪

গুরুভাঈ বলেছেন: বেসরকারি খাতের চাকরি?!

০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আন-এমপ্লয়মেন্ট ইন্সুরেন্চ সবার বেলায় প্রয়োজ্য। সরকারের উচিত ছিলো ইহা করা; না করাটা অপরাধের সামিল।

১০| ০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বাংলাদেশে জাতীয় পুঁজিপতির শৃষ্টি হয়নি।পুঁজি চলে গেছে টাউট বাটপারদের হাতে।তাই শিল্প কলকারখানা ঘড়ে উঠেনি,মানুষ কাজ করবে কোথায়।এইজন্য বিশ্বায়ন কিছুটা দায়ী।সরকার চাকুরীজীবীদের উপর অধিক টেক্স ধার্য করতে পারছেনা কারন সরকার আমলাদের উপর নির্ভরশীল।তবে ধীর গতিতে কিছু কিছু সমস্যার সমাধান হচ্ছে।

০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৫ সালে মিলিটারী এসে দুষ্টদের জন্য সুযোগ করে দিয়েছিলো; উহা এখনো চলে আসছে। এসব দুষ্টদের থেকে শিল্পকারখানা কেড়ে না নিলে জাতি সব সময় ইয়েমেন, আফগানীদের মতো হয়ে থাকবে।

১১| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আলোচনা উপভোগ্য।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেসব ব্লগারেরা বাংলাদেশে চাকুরী করেন, তাঁরা এই ব্যাপারে কিছু কখনো বলেননি ব্লগে

১২| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১০:১৬

সুপারডুপার বলেছেন:



নুরু হুজুরের ব্লগ আমার জন্য বন্ধ বা উহা তার পোস্টের কথা অনুসারে দোজখ হতে পারে। সেইজন্য নুরু হুজুরের পোস্ট থেকে একটা অফটপিকঃ



বেহেশতের দরজা কেন খোলা রাখা হয়?
উত্তরঃ বেহেসতের সব দরজা খোলা থাকার কারনে পৃথিবীতে একটা স্বর্গীয়ভাব বিরাজ করে।

- এখন বেহেশতের সব দরজা খোলা ও পৃথিবীতে একটা করোনাভাব বিরাজ করছে । তার মানে বেহেশতে করোনা থাকতে পারে।
আপনার কি মত ?

কেউ মনঃকষ্ট পেয়ে থাকলে দুঃখিত। কিন্তু উপরের আলাপ থেকে লজিক তাই বলে।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন ব্লগিং বেশ বদলে গেছে; অজু করে সামুতে এসে কিছু পোষ্ট পড়লে ওয়াজে উপস্হিত থাকার মতো সওয়াব পেয়ে যাবেন।

১৩| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫২

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: বাংলাদেশের ইনসুরেন্স কোম্পানী কোন আমলেই বিশ্বস্ত ছিল না, ভবিষ্যতেও হবে না।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখানে আমি কোন ধরণের ইন্সুরেন্চ কোম্পানী নিয়ে কথা বলছি না; আমি বলছি, যেই প্রক্রিয়ায়, চাকুরী হারানো একজন মানুষ কিছু সময়ের জন্য "চাকুরী না থাকায় ভাতা" পাবেন।

১৪| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



এ বিষয়টি চালু করা উচিৎ ছিলো। স্বাধীনতার এতো বছর পরও কেন এমন ব্যবস্থা চালু করা গেলো না তা এক বিষ্ময়। একজন মানুষ যে কোন সময় চাকরি হারাতে পারে। পরবর্তী চাকুরী পাওয়ার আগ পর্যন্ত তার পরিবারের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। রাষ্ট্র এ বিষয়টি অনুধাবন করে একটি উপায় বাতলে দেবে। এতে নাগরিক সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। বৃটেনে দেখেছি হঠাৎ করে চাকরি চলে গেলে পরদিনই 'জব সেন্টারে' গিয়ে ডিটেল বলে/দেখিয়ে নামটি তালিকাভুক্ত করতে হয়। নতুন চাকরির আগ পর্যন্ত তিনি যে অনুপাতে টেক্স পে করেছেন সেই হিসাবে প্রতি সপ্তাহে একটি পেমেন্ট পান। এমনকি বাড়ির মর্টগেজ পর্যন্ত সরকার পে করে। এটাই নাগরিক সুরক্ষা।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



৪৯ বছরে ২০ হাজারের বেশী ব্যুরোক্রেট চাকুরী করে গেছে; কমপক্ষে ৫০০০ এমপি কাজ করে গেছে, ১০০ জনের বেশী সুপ্রীম কোটের বিচারপতি বেতন নিয়ে চলে গেছে; কিছু মাথায় এই দরকারী বিষয়টি আসেনি।

১৫| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ২:৪২

সুপারডুপার বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এখন ব্লগিং বেশ বদলে গেছে; অজু করে সামুতে এসে কিছু পোষ্ট পড়লে ওয়াজে উপস্হিত থাকার মতো সওয়াব পেয়ে যাবেন।

- স্বাধীন মত প্রকাশের সুবিধা আপনি আমি সবার পেয়ে যাওয়া থেকে বলা যায় প্রিয় সামু ব্লগ কর্তৃপক্ষ অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখতে চান। কিন্তু আপনি এমন কোনো ট্রাপে পা দিবেন না, যাহাতে ঐ ব্লগারগুলো ( .... বুঝতেই পারছেন কার বা কাদের বা কোন মতাদর্শের লোকদের কথা বলতে চাচ্ছি ) আপনাকে ব্লগ নিয়ম ভঙ্গনকারী হিসেবে প্রমাণিত না করতে পারে। তারা এমন ভাবেই ট্রাপটা সাজায় যাহাতে আপনিও ঐখানে পা দেন এবং আপনাকেও উত্তেজিত করে গোষ্ঠীবেঁধে ফাঁদে ফেলে নিয়ম ভঙ্গনকারী হিসেবে প্রমান করা যায় । আপনার জন্য উচিত ঐ ট্রাপ পোস্ট গুলো ইগনোর করা। তাহলেই আশা করি সামু ব্লগে স্বাধীন মত প্রকাশের সুবিধা পেয়েই যাবেন।

এই ট্রাপ পোস্ট গুলো বাহির থেকে অনেক ব্লগারই বুঝতে পারেন। কিন্তু তারা আপনাকে সতর্ক করেন না অথবা সতর্ক করলেও আপনি শুনবেন কী না এই সন্দেহে থাকে।

এছাড়াও সামহোয়্যারইন ব্লগ বন্ধ হওয়ার টাইম লাইন আপনি জানেন। এই বিষয়ে এই খবর ডয়েচে ভেলে - ব্যক্তিগত ক্ষোভের কারণে কি বন্ধ সামহোয়্যারইন ব্লগ? (01.03.2019) নিশ্চয়ই গত বছর পড়েছেন। কাজেই ব্লগ কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশে সরকারের নিয়মের কথাও ভাবতে হয়।

ভালো থাকবেন। শুভ ব্লগিং ...

০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামুতে এটি আমার ৭ম আইডি, সামুর এডমিনরাও সেটা জানেন; এডমিনদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ, উনারা আমাকে সাহায্য করে আসছেন; মাঝে মাঝে আমি আক্রমণ বুঝেও থামি না, সেটা একটা সমস্যা; সামু এখন ভালোর দিকে। এবারের আইডিটা ৫ বছরের বেশী টিকে আছে। এই আইডিটি করার ২ মাসের ভেতর এই আইডিটিও চলে গিয়েছিলো; সেই ঘটনার ২/১ মাস পরে, অন্য আইডিটে ব্লগিং করার সময়, একরাতে ৫/৬ জন আমাকে একটা পোষ্টে যা'তা বলছিলো, আমিও কথা বলছিলাম; আমি জানতাম যে, আমার আইডি ব্যান হবে; আমি থামিনি, আইডি ব্যান খেলো; যাক, ঐ আইডি চলে যাবার সাথে সাথে এই আইডিটি ফেরত পেলাম; এটি চলছে। সামুতে আমার ১ম আইডি ছিলো ফারমার, উহা বেশ কিছুদিন টিকে ছিলো।

১৬| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৩:২৩

সুপারডুপার বলেছেন: আগের মন্তব্যে সংশোধনঃ কিন্তু আপনি এমন কোনো ট্রাপে পা দিবেন না, যাহাতে ঐ ব্লগারগুলো ( .... বুঝতেই পারছেন কার বা কাদের বা কোন মতাদর্শের লোকদের কথা বলতে চাচ্ছি ) আপনাকে ব্লগ নিয়ম ভঙ্গনকারী হিসেবে প্রমাণিত করতে পারে।

০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেকই চেষ্টা করেন, তেমন সুবিধা করতে পারেননি; ভুল যখন করি, আমি নিজের থেকেই করি।

১৭| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৩:২৯

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: পেনশনের মতো এই সিস্টেমও চালু করা যেতে। যতদূর জানি, যেসব দেশে এই বেকার ভাতা চালু আছে সেখানে একজন চাকুরীজীবি বেকার হলে তার চাকুরীর সময়কালের অর্ধেক সময় ভাতা পাবে। মানে, একজন একবছর চাকুরীর পর বেকার হলে পরবর্তী ছয় মাস সে বেকার ভাতার সুবিধা পাবে। কিন্তু কথা হলো, আমাদের দেশে একজন তরুণের পড়াশোনা শেষ করার পর প্রথম চাকুরী ( বিশেষ করে সরকারি চাকুরী ) পেতে ২/৩ বছর লেগে যায়। লক্ষ লক্ষ তরুণকে তো এই ভাতার আন্ডারে আনা সহজে সম্ভব না।

০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "লক্ষ লক্ষ তরুণকে তো এই ভাতার আন্ডারে আনা সহজে সম্ভব না। "

-এটাই সমস্যা, আপনি বলছেন "সম্ভব না"; আপনার মতো শেখ হাসিনা, মুহিত, বেগম জিয়া, জেনারেল জিয়া, সাইফুর রহমান, তাজুদ্দিন সাহেব, শেখ সাহেব সবাই মনে করেছেন, "সম্ভব না"।

আপনি জানেন, শেখ সাহেব যখন জীবিত ছিলেন, উনার মুল্য কত ছিলো? উনার মুল্য ছিলো ট্রিলিয়ন ডলার।
শেখ হাসিনার মুল্য কত? আমার মতে উনার মুল্য ৫০ বিলিয়ন ডলার বা তার চেয়ে বেশী; কিন্তু উনি মনে করেন উনার মুল্য ৯৯ সেন্ট, সেখানেই সমস্যা।

১৮| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৫৪

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: সম্ভব না এর আগে 'সহজে' শব্দটা ব্যবহার করেছি একটু খেয়াল করুন।

০৯ ই মে, ২০২০ ভোর ৪:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের দেশের শিক্ষিতরা রাষ্ট্র সম্পর্কে জানেন না; বর্তমান বাংলাদেশে প্রত্যেকটা নাগরিককে ফ্রি পড়ায়ে, সবাইকে চাকুরী দেয়ার মতো সম্পদ আছে; সম্পদ সৃষ্টি করতে হয়, সুক্ষ্ম ফাইন্যান্সিয়েল নিয়ম অনুসরণ করে। শেখ হাসিনার কোন মন্ত্রী/ব্যুরোক্রেট ইন্টারমিডিয়েটের সমান অংক জানে না; ব্যাচেলর ডিগ্রির বইয়ের সম পরিমাণ ফাইন্যান্স জানে না; তাই সম্ভব হচ্ছে না।

১৯| ০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: চুপ করে থাকতে হবে।
যদি কোনো কথা বলে ফেলি আর সেই কথা যদি সুরকারের পছন্দ না হয় তাহলে গুম হয়ে যাবো। অথবা দীর্ঘ দিন কারাগারে থাকতে হতে পারে। তাই আজ থেকে মুখে তালা দিয়ে দিলাম।

০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগারেরা চাকুরী হারালে "আন-এমপ্লয়মেন্ট" ভাতা পেতে পারতো, যদি বুদ্ধিমানেরা দেশ চালাতো।

২০| ০৯ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

রাজীব বলেছেন: চেস্টা করলে অবশ্যই সম্ভব। সম্ভব বলে বিশ্বাস করতে হবে ও চেষ্টা করতে হবে। একজন কেজরিওয়াল বিশ্বাস করেছিল বলে দিল্লিতে সবাই ফ্রী পানি, ফ্রী বিদ্যুৎ, ফ্রী চিকিৎসা পাচ্ছে।

আমাদের দেশেও লাখ লাখ মানুষ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় ভাতা পাচ্ছেন।

০৯ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কেজরিওয়ালের উর মানুষের আস্হা এখনো আছে, আমাদের কোন রাজনীতিবিদের উপর মানুষের আস্হা নেই; কারণ, মানুষ জানেন যে, এরা অদক্ষ ও অসৎ

২১| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০১

সুপারডুপার বলেছেন:



লেখক বলেছেন: অনেকই চেষ্টা করেন, তেমন সুবিধা করতে পারেননি; ভুল যখন করি, আমি নিজের থেকেই করি।
-------------------------------------------------------------------------

চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্-স্বাধীনতা সমন্ধে বাংলাদেশের সংবিধানে বলা আছে :
"
৩৯। (১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তাদান করা হইল।
(২) রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত-অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে
(ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক্ ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের, এবং
(খ) সংবাদক্ষেত্রের স্বাধীনতার
নিশ্চয়তা দান করা হইল।
তথ্যসূত্র লিংক: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান - লজ অব বাংলাদেশ - বাংলাদেশ সরকার এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। .
"
উগ্রবাদীরা তেলাপোকার মত টিকে থাকলেও সুবিধা করতে পারবে না বলে আমিও মনে করি।

০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: কামাল হোসেন যেই সংবিধান লিখেছেন, উহা ভালো না, আসলে উহা কিছুই না; উহাতে মানুষের অধিকারে মুল বিষয়গুলো সংযুক্ত করা হয়নি।

১৯৭১ সালে যারা পরাজিত হয়েছিলো, তারা বাংলাদেশের বিপক্ষে কাজ করে যাচ্ছে ক্রমাগতভাবে।

২২| ১১ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৯

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: এটি সামান্য ফিন্যান্স জ্ঞান সম্পন্ন আমলা হলেই এদেশে সম্ভব ছিল।

১১ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেটাই, একজন দক্ষ লোক চাইলেই ইহা করা যেতো; তবে, আমলাগুলোর মাথায় মগজ নেই, এরা শয়তান থেকেও বড় ডাকাত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.