নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহামারী কেন পরীক্ষা হবে? পরীক্ষা না দেয়ার জন্য টিকা বের করছে?

১৪ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:৩৫



বহু ব্লগার করোনাকে পরীক্ষা হিসেবে নিয়েছেন, উনারা পরীক্ষা দিতে বসে গেছেন; প্রশ্নপত্র পেয়ে গেছেন, উত্তর লিখছেন, ফলাফল এসে যাবে যথা সময়ে, অনেক জিপিএ-৫ হবে, হাজার হলেও এটা ব্লগ। সমস্যা হচ্ছে, যারা পরীক্ষা দিচ্ছেন না, তাদের প্রমোশানের কি হবে, তারা কি আদু ভাইয়ের মতো একই ক্লাশে আটক পড়বেন? আগের যুগে, পরীক্ষা দিতে হতো কলেরা, বসন্ত ও পোলিও'র সময়; এখন সেসব পরীক্ষা কেহ দিচ্ছেন না; পরীক্ষার জন্য ডাকলে পরীক্ষার হল খালি! যারা এখন করোনার পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য কি কলেরা, বসন্ত ও পোলিও'র পরীক্ষাগুলোকে টিকা মিয়া বাতিল করে দিয়েছে? কোন এক বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা একবার পরীক্ষা দেয়নি।

রোগ, মহামারী হচ্ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মেডিক্যাল অবস্হা! এক সময় মানুষ মহামারীর কাছে অসহায় ছিলো, মানুষ ইহার প্রতিরোধ ও প্রতিষেধক বের করার মতো জ্ঞানী ছিলো না; মানুষ ইতিমধ্যে কলেরা, বসন্ত, পোলিও'র টিকা বের করেছে, ফ্লু'র টিকা বের করেছে; এগুলোতে পরীক্ষা শেষ!

যারা বাইওলোজী, মেডিসিন, ফিজিওলোজী, মাইক্রো-বাইওলোজী, এনাটোমি ও সাধারণ বিজ্ঞান বুঝার অবস্হানে নেই, এবারের পরীক্ষা তাদের জন্য; যারা এসব বিষয় বুঝেন, জানেন, তাদেরকে পরীক্ষা দিতে হবে না, টিকার জন্য অপেক্ষা করতে হবে; টিকার উপর কাজ চলছে, টিকা মানুষের উপর পরীক্ষা করা হচ্ছে; আজকে অবধি ১৬ হাজারের বেশী মানুষ টিকার পরীক্ষায় অংশ নিতে নাম লিখায়েছেন।

১৬ হাজারের বেশী মানুষ টিকা পরীক্ষায় ভলনটিয়ার হওয়ার জন্য নাম লিখায়েছেন; এরা পরীক্ষা দিচ্ছেন না, এরা আদুভাইও নন, এরা বিশ্বের সব মানুষের জন্য প্রান দেয়ার জন্য প্রস্তুত; কোনটা ভালো, পরীক্ষা দিয়ে পাশ করা, নাকি টিকার পরীক্ষা কেন্দ্রে গিয়ে শরীরে ইনজেকশন দিয়ে 'করোনা গ্রহন করা'?

ব্লগে শুনে আসছি, করোনা দিয়ে মানব জাতিকে পরীক্ষা করা হচ্ছে! আমি এই পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছি না, প্রশ্নপত্র ফাঁস না হলে, আমি এর মাঝে নেই; পরীক্ষা চলছে কিনা বুঝার জন্য, আজকে বাংলাদেশের প্রশাসনের ও ব্যুরোক্রেসীর কয়েকজনকে কৌশলে জিজ্ঞাসা করলাম; উনারা সরকারের মানুষ, আসল খবর জানার কথা।

সরকারের ২ জন ব্যুরোক্রেট থেকে কৌশলে জানার চেষ্টা করলেম, করোনা কি একটা পরীক্ষা? উনারা জানালেন যে, ইহা পরীক্ষা; চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি থেকে আমেরিকায় এসে সরকারী বৃত্তিতে পিএইচডি করছে একজন, উনার খবরাখবর জানার ফাঁকে পরীক্ষার কথাটা বের হয়ে আসলো, উনার মতে পরীক্ষা চলছে! এনএসআই'এর এক কর্মকর্তা থেকে কৌশলে জানতে চাইলাম, করোনা কি পরীক্ষা? তিনি বললেন যে, ইহা মহামারী, কিসের আবার পরীক্ষা! এরপর, বাংলাদেশের প্রশাসনের ৪ জন উঁচু পদের লোকজন ও আমার এলাকার মেয়রের সাথে কথা বলে জানলাম যে, করোনা আসলেই পরীক্ষা। সরকার ও প্রশাসনের ৮ জনের মাঝে ৭ জনই বলেছেন যে, ইহা পরীক্ষা; মাত্র ১ জন টের পাননি যে, পরীক্ষা চলছে; মনে হয়, উনি অফিস ফাঁকি দেন!







মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: শিক্ষিত লোকের কাছ থেকে যদি মূর্খের মতো উত্তর আসে তাহলে আপনিই বলেন মূর্খরা কি বলবে???

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারের ৮ জন উঁচু পদের লোকের মাঝে ৭ জনই পরীক্ষা দিচ্ছেন; আশাকরি জিপিএ-৫ পাবে; একজনই আদুভাই

২| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: আপনি কি এটা জানেন যে, জিপিএ-৫ এখন উঠে যাচ্ছে। এখন স্কুল লেভেলেও সিজিপিএ চালু হবে।?

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শুনেছি; তা জিপিএ, সিজিপিএ বড় কথা নয়; বড় কথা হলো, প্রশ্নফাঁস যেন বন্ধ না হয়; প্রশ্নফাঁস বন্ধ হলে, জাতি ফেল করবে।

৩| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আ‌স্তিকরা বল‌ছে পরীক্ষা, না‌স্তিকরা বল‌ছে প্রকৃ‌তির প্রতি‌শোধ। ব‌লিউড সে‌লি‌ব্রেটিরা বল‌ছে 'ক‌রোনা' আমা‌দের জন‌্য শিক্ষা...

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলে, করোনা হচ্ছে মহামারী, ইহা মেডিক্যাল অবস্হা

৪| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৪১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: এই পরীক্ষা সেই পরীক্ষা নয় গো চাচু, এই পরীক্ষ জিপিএ-৫ পাওয়ার পরীক্ষা নয় গো চাচু। ইহা হইলো কালে কালে যুগে যুগে এক মহা পরীক্ষা। এই পরিক্ষার ভয়ে অনেকে ইদুরের ঘরেও পালায়। তারপরও রক্ষা পায় না, ‍পরীক্ষার শিক্ষক তাকে টেনে হেচড়ে বের করে নিয়ে আসে। আর যারা এর মোকাবেলায় প্রস্তুত তাদের ফলাফল জিপিএ-৫ বা সিজিপিএ-৫ হয় গো চাচু।

আচ্ছা চাচু আপনি কি আবার এই পরিক্ষার ভয়ে লুকিয়ে টুকিয়েছেন নাকি?!!!!

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরীক্ষাে আগে প্রশ্নপত্র ফাঁস না হলে, আমি উহার মাঝে নেই।

কলেরা, বসন্ত, পোলিও ও ফ্লু'র জন্য পরীক্ষা দিতে ডাকলে কেহ হলে যায় না, লোকজন ছাত্রনেতা হয়ে গেছে।

৫| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৫৫

সোহানাজোহা বলেছেন: আমি কি আমার নিজের অভিজ্ঞতার ভয়ঙ্কর একটি বিষয় লিখতে পারি মন্তব্যে? যদিও ব্লগ মডারেটর-ব্লগ আইন পরিপন্থী নয় তবে ব্লগারগণে অনেকে হয়তো এর লোড নিতে পারবেন না।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামুর ব্লগারেরা বুলডজারের মতো, উনারা সবকিছুর ভার নিতে পারেন; ভয়ের কিছু নেই।

৬| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় হাস্যকর।
এসব কথার কোনো ভিত্তি নেই। ধার্মিকেরা ধর্মের প্রতি ভালোবাসাথেকে এরকম ভাবে। তবে তাদের ভাবনা ভুল।

১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার ও প্রশাসনের লোকেরাই বলছে যে, পরীক্ষা চলছে; এই দেশের মানুষ বেকুবদের তত্বাবধানে আছেন।

৭| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি সবই বু্ঝেন আর সবই মানেন
শুধু তালগাছটি আপনার। কোনটা পরীক্ষা
আর কোনটা শিক্ষা তা আপনি বুঝতে পারেন নাই
বুঝবেনও না। সারাদিন ম্যাওপ্যাও করে পাড়া মাথায় করেন।
বুদ্ধিমান হোন, সঠিকটা বোঝার চেষ্টা করুন। কারো দায় পরেনি
নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে!!

১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা করোনাকে পরীক্ষা মনে করেন, তারা সরকারী চাকুরীতে থাকার যোগ্য নন, এদের কারণে পুরো জাতি ডুবে গেছে।

৮| ১৪ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
করোনা ভাইরাস আল্লাহর সৈনিক।
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সবাইকে পরীক্ষা করছেন। ব্লগার রাজীব নূর খান পরীক্ষা দিতে চান না।

১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুদ্ধিমত্তার লেভেল যাদের কম, তারা সরকারী চাকুরীতে থাকার ফলে, জাতির এই অবস্হা

৯| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৬

সুপারডুপার বলেছেন:



পরীক্ষার প্রশ্নের আগে উত্তর ফাঁস হয়েছে।
উত্তর হচ্ছে : 1.q7+6=13

1.q7+6=13 এই উত্তরের ব্যাখ্যা সম্পর্কে মুফতি ইব্রাহীম বলেন, এইটা একটা জটিল বিষয়। এইটার আলোকে ও (মামুন) চেষ্টা করতেছে কোনো ভ্যাকসিন আবিস্কার করা যায় কি না। 1 মানে আল্লাহ এক। এক আল্লাহর প্রতি ফেইথ থাকতে হবে। ফেইথ যদি না থাকে ঈমান যদি না থাকে তাহলে কোনো কিছুই কাজে আসবে না। অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তার প্রতি অবিচল থাকতে হবে। qমানে কোরআন। q7 হলো কোরআনের সুরা ফাতিহার ৭টি আয়াত। এই ৭ টি আয়াত তো এম্নিই শেফা, ৭ বার সুরা ফাতিহা পড়লে যেকোনো রোগব্যাধি থেকে এম্নিতেই মুক্তি আসে। এইটা বিশাল একটা সূত্র।এর অনেক ব্যাখ্যা আছে। আমাকে সে (মামুন) যে কথাগুলো বলেছে তা প্রত্যেকটি সায়েন্টিফিক বলে মনে হয়েছে।

এ'দেশের গর্ব মহাবিজ্ঞানী মুফতি ইব্রাহিম হুজুরের ফর্মূলা (1.q7+6=13 ) অনুসারে, বর্তমানে মুফতি ইব্রাহিম ফার্মাকোপিয়ায় (MIP) প্রস্তুত এই ভ্যাকসিনটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়া যাবে সব ওয়াজ মাহফিলে। তাই, আর দেরী নয়, ব্লগাররা ওজু করে ব্লগে চলতি ওয়াজ মাহফিলে যোগ দিয়ে কোভিড -১৯ থেকে বাঁচুন!

=========================================================================
সুস্থ দেহ প্রশান্ত মন কর্মব্যস্ত সুখী জীবন-এই অপূর্ব ছন্দে একাত্ন হয়ে সুখ-সাফল্যের পথে এগিয়ে যাবেন এই শুভকামনা করি।

১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব মুফতীর কামনসেন্স ৫ম শ্রেনীর বাচ্চা থেকে অনেক কম।

১০| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: Vaccine যেই পদ্ধতিতে immunity তৈরি করে সে টা চিকিৎসা বিজ্ঞানে 480BCE থেকে ছিলো।ইসলামিক স্বর্ণযুগেও টার্কিতে smallpox দিয়ে সুস্থ মানুষকে আক্রান্ত করা হতো যাতে reinfection কম হয়।এই পদ্ধতি এসেছিলো চায়না থেকে এবং মুসলিম চিকিৎসকদের মাধ্যমে পরে ইউরোপে পৌছায়।

Usamah ibn Sharik (may Allah be pleased with him) narrated:

"I came to the Prophet (peace and blessings be upon him) and his Companions were sitting as (quiet as) if they had birds on their heads. I saluted and sat down.

The desert Arabs then came from here and there. They asked: Messenger of Allah, should we make use of medical treatment?"

He replied: “Make use of medical treatment, for Allah has not made a disease without appointing a remedy for it, with the exception of one disease, namely old age.” (Abu Dawud and authenticated by Al-Albani)

করোনা যদি পরিক্ষা হয়ও টিকা দান পরিক্ষা না দেওয়ার ফন্দি এই কো রিলেশন করা ঠিক না।




১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মহামারী কখনো কারো জন্য পরীক্ষা নয়, যারা ইহাকে পরীক্ষা হিসেবে বুঝেন, তারা সরকারী চাকুরী করার যোগ্য নন।

১১| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৪

নতুন বলেছেন: দুনিয়াতে সবকিছু চলে নিজের নিয়মে। সেই নিয়মেই সমস্যা হয় সমাধান হয়।

সৃস্টিকতা প্রতিদিন এতে নিয়ম বদলান না।

এখন পযন্ত কোন দোয়াতে সৃস্টিকতা কোন নিয়ম বদলেছে বলে উদাহর নেই।

যদি প্রথ`নাতে সৃস্টিকতার নিয়ম বদলায় তবে সৃস্টিকতার পরিকল্পনা ঠিক না। আর যদি সৃস্টিকতার পরিকল্পনা ঠিক তবে প্রাথ`নায় কখনো পরিকল্পনা পাল্টাবেনা কারন ঐটা তো নিখুদ পরিকল্পনা।

তাই যদি সৃস্টিকতা থেকে থাকে সৃস্টির পরে যেই নিয়মে সবকিছু চলছে সেই নিয়মেই চলবে। তিনি মানুষের প্রাথনা শুনে কোন নিয়ম পরিবত`ন করবেন না।

১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুদ্ধিমত্তার একটা লেভেলে না উঠতে পারলে মানুষ প্রকৃতির সমস্যার কাছে হেরে যাবে; যারা মহামারীকে পরীক্ষা বলছে, তাদেরকে বড় কোন সরকারী দেয়া যেতে পারে না।

১২| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

রাজীব নুর বলেছেন:

১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের শতকরা ২০ ভাগ মানুষের মানসিক সমস্যা আছে, এরা প্রতিদিন আমাদের সাথেই আছেন।

১৩| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

সোহানাজোহা বলেছেন: মন্তব্য করতে গিয়ে বেশ বড় হয়ে যাচ্ছিলো তাই পোস্ট আকারে লেখাটিকে দিতে হয়েছে।

১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো, আমি পড়ে দেখবো।

১৪| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫

সুপারডুপার বলেছেন:



লেখক বলেছেন: এসব মুফতীর কামনসেন্স ৫ম শ্রেনীর বাচ্চা থেকে অনেক কম।


- কিন্তু এই মুফতিই একটি প্রশ্নের উত্তরে বলেন ,
"
প্রশ্ন : আপনি তো ইসলামী বক্তা, এর বাইরে কী করেন?
উত্তর : এখন উত্তরবঙ্গের একটা মাহফিলে আছি, ফিরবো ক'দিন পর। আমি কোথায় থাকি ঠিক নেই। প্রাতিষ্ঠানিককাজে বিভিন্ন জায়গায় থাকি। আমার নিজের গড়া মাদরাসায় সময় দেই। গাজীপুরে একটা মাদরাসা আছে। দক্ষিণখানে নির্মাণাধীন মাদরাসা রয়েছে। আমার ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল আছে, তিনটা শাখা। এভারোস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। যেখানে সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ছেলেমেয়েরা পড়ে আমার স্কুলে।
"

৫ম শ্রেনীর কমনসেন্সের মুফতি চালায় বড় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল এবং সেই স্কুলে সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ছেলেমেয়েরা পড়ে। কাজেই সরকার ও প্রশাসনের ৮৭,৫% তো বলবেই করোনা আসলেই পরীক্ষা। আর ব্লগে ওয়াজ মাহফিলে অংশগ্রহণকারী সব ব্লগাররা-ই এক সুরে বলবে, করোনা আসলেই পরীক্ষা, ঠেক ঠেক ঠেক ঠিক ঠিক ঠিক !!!

১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই লোক বর্ণচোরা, বোকাদের পকেট কাটে, মনে হচ্ছে; ইহা বাংলাদেশের ধুর্তদের ১ জন হবে।

১৫| ১৪ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

সোহানাজোহা বলেছেন: কলেরা ডায়রিয়া ও বসন্ত এক সময়ে বাংলাদেশে গজব ছিলো। এখন ডায়রিয়ার ঔষধ পাঁচ টাকার চিনি লবন মিশ্রিত স্যালাইন। - গজব পাঁচ টাকার কাছেও হার মেনেছে। হার মানতে হয়েছে।

১৪ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব শিক্ষার গুরুত্ব না বুঝে, জাতিকে যাযাবরে পরিণত করে গেছেন।

১৬| ১৪ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আজকের দিনে হয়তো শেখ সাহেব বা তাজউদ্দিন এর চিন্তা ভাবনা আপনার কাছে ভালো লাগবে নবা। কিন্তু সেই সময় াদের চিন্তা ভাবনা গুলো মহৎ ছিলো।
যেমন আপনার আজকের চিন্তা ভাবনা হয়তো আগামী ৪০/৫০ বছর অনেকের কাছে হাস্যকর লাগতে পারে।

১৫ ই মে, ২০২০ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি শেখ সাহবের মুল সময়টাতে ছিলাম, উনার ৬ দফা মিটিং থেকে শুরু করে, বাকশাল প্লাটফরম গঠন অবধি উনাকে অনুসরণ করছিলাম; উনি বাংগালীদের স্বপ্নকে ঠিক মতো অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন।

১৭| ১৪ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



পরীক্ষা বটে!
এই দেশের মানুষ জীবনে এতো পরীক্ষা দেয় তবুও পাশমার্কটুকু তুলতে হিমশিম খায়। কেন পরীক্ষা? কোন বিষয়ে পরীক্ষা? কে নিচ্ছে পরীক্ষা? এ বিষয়গুলো অবশ্য পাবলিক জানে না! আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে, এতো এতো পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েও আমরা পিছিয়ে আছি কেন? ধরে নিলাম 'করোনা' একটা পরীক্ষা; তাহলে এর সিলেবাস কোথায়? বিনা সিলেবাসে কে পরীক্ষা নিচ্ছে? আর এই অবান্তর পরীক্ষায় পাবলিক নিজেকে সপে দিচ্ছে কোন দুঃখে? এখন করোনা ভাইরাসের সংজ্ঞা লেখতে গিয়ে পরীক্ষার্থীরা গরুর রচনা লিখলে সেখানে জিরো পাওয়া ছাড়া কোন গতি নেই।

১৫ ই মে, ২০২০ রাত ১২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এদের পরীক্ষা যেটার উপর হোক না কেন, এদের উত্তর একটা, গরুর রচনা।

১৮| ১৪ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৫৬

মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ "পরীক্ষা" শব্দটির বড় বেশী সরলীকরণ করে ফেলেছে। যে কোন ধরনের অনিশ্চয়তা, বিপদ, ভুল, প্রতিকূলতা ইত্যাদিকে পরীক্ষা ভাবতে পছন্দ করেন। সাধারণ মানুষ শিক্ষিত হোক বা অশিক্ষিত, বেশিরভাগ সময়ে সৃষ্টিকর্তার উপর দায় চাপিয়ে দিয়ে নিজে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকেন, যা হয় হবে, সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা। করোনা প্রাকৃতিকভাবে হোক বা মনুষ্যসৃষ্ট হোক এতো ভয়াবহ আকার ধারন করেছে মানুষের অবিমৃষ্যকারিতায়, তাতে কোন সন্দেহ নেই। আপনি যথার্থই বলেছেন যে করোনা একটা মেডিক্যাল চ্যালেঞ্জ, তাই এটাকে মেডিক্যাল জ্ঞ্যান দিয়েই যুঝতে হবে। তবে "পরীক্ষা" শব্দটিকে আপনি বড় বেশী আক্ষরিকভাবে নিয়ে নিয়েছেন, বোধকরি। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের টেকনিক্যাল জ্ঞ্যান নেই, করনীয় জানা নেই, পরিস্থিতি কতটা খারাপ/ভাল তা জানা নেই, জানানর মতো কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান নেই, ভবিষ্যতে পরিস্থিতি কোথায় যেতে পারে তা জানা নেই, আক্রান্ত হলে সুচিকিৎসার নিশ্চয়তা নেই, তাই তারা নিজেদের মতো করে এটাকে পরীক্ষা হিসেবে ধরে নিয়েছে, সম্ভবত। তবে শিক্ষিত অংশের আচরণ বা পরিস্থিতির উপর প্রতিক্রিয়া হতাশাজনক।

১৫ ই মে, ২০২০ রাত ১২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি জানি, সাধারণ মানুষকে ব্যুরোক্রেটরা ও সরকার মিলে পড়তে দেয়নি; এখন দেখছি, যারা সরকার চালাচ্ছে, প্রশাসনে কাজ করছে, তারাও গুহা মানব।

১৯| ১৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:৪২

সুপারডুপার বলেছেন:



লেখক বলেছেন: এই লোক বর্ণচোরা, বোকাদের পকেট কাটে, মনে হচ্ছে; ইহা বাংলাদেশের ধুর্তদের ১ জন হবে।

- তার ইসলামিক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল (এভারোস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল উকি লিংক ) শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বীকৃত এবং ব্রিটিশ কাউন্সিল দ্বারা অনুমোদিত। উহা এটা টাকা দিয়ে বা লবিং যেভাবেই হোক করেছে। না, তার মূল উদ্দেশ্য পকেট কাটা না, তার মূল উদ্দেশ্য ধনী দরিদ্র উভয়ের জন্য এমন সিস্টেম বানানো যে সিস্টেমের ইনপুটে ফ্রেশ মগজ ঢুকবে আর আউটপুটে অন্ধধর্মবিশ্বাস সমৃদ্ধ মগজ বের হবে। মাদ্রাসা ও ইসলামিক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল নির্মাণ করে ইহা এটাতে বেশ সাকসেসফুল। যেহেতু এদের আবির্ভাবের পুনরাবৃত্তি হবে সেহেতু দেশ থেকে গুহা মানবের যুগ পুরাপুরি নির্মূল কখনোই হবে না।

১৫ ই মে, ২০২০ রাত ২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা ক্যাপিটেল সংগ্রহ করেছে আরব থেকে, বাংলাদেশের কালো টাকা থেকে; এরা জাতিকে একদিন ইয়েমেন বা আফগানিস্তান করে ছাড়বে।

২০| ১৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৪৮

কানিজ রিনা বলেছেন: আমেরিকায় করোনায় মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশী,
তাহলে ধরে নেওয়া যায় নিউইয়র্কের লোক সবই
অশিক্ষিত?
পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে মানুষ যেমন সৃষ্টির
সৌন্দর্য খাবার দাবার আকাশ বাতাস চন্দ্র সুর্য
ইত্যাদী উপভোগ করেছে, ঠিক তেমনই নানান
প্রতিকুলতা রোগ বালাই ঝড় ঝঞ্জার জলউচ্ছাস
সোনামী এমন অসংখ্য প্রতিকুলতার সাথে যুদ্ধ
করে বা খাপ খাইয়ে বাঁচতে শিখেছে।
এখন আমি যদি ভাবি মানুষের যধেচ্ছচার
মানুষের উপর আজাব গজব একটা পরীক্ষা
তাতে আপনার মেধাশক্তি ক্ষতি হওয়ার কথা
না।
মেধা শক্তি সবার সমান না, আমি সৃষ্টি কর্তাকে
বিশ্বাস করি সৃষ্টি কর্তার অপার সৃষ্টির রহশ্যে
বিশ্বাস করি, আপনি বিশ্বাস করেন না তাতে
তো আপনার আমার কারও ক্ষতি নেই।
যুগে যুগে মানুষ মহামারীতে পড়েছে তা থেকে
মেধা শক্তি দিয়ে বাঁচতেও শিখেছে, আর সেই
মেধাশক্তিও সৃষ্টির রহশ্য। আপনারা এদেশ স্বাধীন
করেছেন মেধাশক্তি ও বলশক্তি দিয়ে সেটাও
একটা পরীক্ষা, কিন্তু সেটা ছিল তিরিশ লক্ষ
প্রানের আত্বদানের স্বাধীনতা তাকি পরীক্ষা না?
সেই পরীক্ষায় আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি জয়ী
হয়েছি।
ধরে নেই এই করোনা যুদ্ধে মানুষ জয়ী হবে
তার মেধা শক্তির পরীক্ষা দিয়ে কিন্তু ততোদিনে
অনেক অনেক প্রান ঝরে যাবে।
বিজ্ঞানীরা আজও ঝড় ঝঞ্জা জলোচ্ছাস সোনামী
অতি বৃস্টি অতি খরার মোকাবালায় যন্ত্র আবিস্কার করতে পারে নাই,হয়ত সেই মস্তিকের
বিজ্ঞানীরা আজও সৃষ্টি হয় নাই।
তাই আমরা মানুষ সৃষ্টি কর্তায় বিশ্বাসী, অবিশ্বাসী
মিলে আমরা মানুষ মানবতার শিক্ষাই ধর্ম।

১৫ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিউইয়র্কে করোনা বেশী ছড়ায়েছে কারণ, ণিউইয়র্ক বিজনেস ও টুরিষ্ট শহর; নিউইয়র্কের ২০ হাজার মানুষে প্রতিদিন ইউরোপ ও চীন যায় আসে; নিউইয়র্যকের ৬০ লাখ মানুষ দিনে ২ বার গড়ে সাবওয়ে ট্রেনে ছড়ে, বাসে ছড়ে। নিউইয়র্কের সাথে মুসলিম দেশগুলো মিল নেই; এখানে কলাইমেট ঠান্ডা।

সৃষ্টিকর্তা রোগ দেয় না, পরীক্ষা নেয় না।

২১| ১৫ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৪৩

কানিজ রিনা বলেছেন: সৃষ্টি কর্তা সুনামী জলোচ্ছাস অতি বৃষ্টি খরা
রোগ বালাই সবই সৃষ্টি কর্তার সৃষ্টি। এই বিশ্ব
ব্রমান্ড প্রকৃতির যত জীবন্ত জীব অনুজীব
সাগর নদী পাহাড় ইত্যাদী যত কিছু আছে
সব সৃষ্টিই সৃষ্টি কর্তার তাই নয় কি?
যদি বলেন প্রকৃতি মালিক ছারা সৃষ্টি, কেন
কি কারনে।
পৃথিবীর মানুষ বিজ্ঞানীদের কে সৃষ্টি করেছে?
তাদের মস্তিস্ক আপনার মত হোলও না কেন?
এখন ধরে নেই চীন করোনা জীবানু আবিস্কার
করেছে, সেও কি কোনও না কোনও প্রানী
দেহ থেকে নেওয়া নয় কি?
বিজ্ঞানীরা যা কিছু আবিস্কার করেছেন, যেমন
টেলিফোন রেডিও পরমানু বোমা এসবের
আবিস্কারকের নাম ব্যবহার হয় কেন?

১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ যা আবিস্কার করেন, তার পেছনে লজিক আছে ও তা জ্ঞানের ফসল; প্রতিটি রেডিও'র একটা "রিসিভার" আছে, ইহা প্রাকৃতিক বিবর্তনের ফসল নয়। গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, সাগর নদী হচ্ছে বিবর্তনের ফসল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.