![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আমি চাকুরী নিয়ে নিউইয়র্কের এক গ্রামে এসেছি; দ্বিতীয় দিনই এক বাংগালী ভদ্রলোকের টেলিফোন পেলাম; তারপর দিন, উনার সাথে দুপুরের খাবার খেলাম। উনার নাম, ড: আবদুল্লাহ, এই এলাকায় ১৫ বছরের মতো আছেন; এক সময় ঢাকা ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ছিলেন। এলাকায় ৩০টা'র মতো বাংগালী পরিবার আছে। খাওয়ার সময় জানতে চাইলেন, আমি তাস খেলতে পছন্দ করি কিনা! আমি হ্যাঁ-সুচক উত্তর দিলাম; উনি প্রাণ খুলে হাসলেন; বুঝলাম, তাসের প্রতি উনার বেশ দুর্বলতা আছে; শনিবারে বিকেল ৫'টায় উনার বাসায় দাওয়াত।
আমি ঠিক ৫ টা'য় উনার বাড়ীতে এলাম, কেহ নেই! ঘরের পেছন ঘুরে দেখলাম, কেহ নেই! ঘরের সামনের দরজার কাছে এসে দাঁড়ালাম; ২/৩ মিনিট পরেই ১ টি গাড়ী এসে থামলো, একজন মেয়ে নামলেন, আমাকে সালাম দিয়ে বললেন,
-কাকা কাকীকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন অনেক আগেই, কিন্তু ডাক্তারের দেরীর কারণে উনাদের দেরী হচ্ছে; আমাকে ফোন করে বলেছেন, আপনাকে বসাতে।
উনি কথাগুলো বলে যাচ্ছিলেন, আমি শুনছিলাম, উনার সালামের জবাবও মনে হয়, দেয়া হয়নি; মনে হচ্চিল, আমি উনার দিকে অনেক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম; উনি দরজা খুললেন, ঘরে এলাম। হঠাৎ নিজকে নিজের কাছে অনেকটা বেকুব বলেই মনে হলো; তিনি ছিলেন স্নিগ্ধ এক পরমা সুন্দরী নারী।
-আমি আপনার জন্য চা বানাই, আপনি বসেন; এই কথা বলে উনি কিচেনে গেলেন। এক মিনিট পরে কিচেন থেকে বললেন,
-আপনি চা বানাতে পারেন?
-হ্যাঁ, পারি।
-তা'হলে, আপনিই বানান, আমি একটুখানি ক্লান্ত; আমি বসে আপনার সাথে কথা বলি।
উনি আমাকে পাতিল, চা-পাতা, দুধ, চিনি সব বের করে দিলেন। আমি ২ কাপ চা বসালাম।
-আপনার স্ত্রীও আসার কথা ছিলো, কাকা বললেন।
-হঠাৎ করে ওর ভাই এসেছে নিউইয়র্ক শহর থেকে।
তিনি আমার তৈরি চা খেয়ে উহ আহ শুরু করলেন,
-আপনি দেখি খুবই ভালো চা তৈরি করেন; আমাকে একটু দেখিয়ে দেবেন।
মেয়েটির নাম জেসমীন, আবদুল্লাহ ভাই'এর ছাত্রের স্ত্রী, ১ মাইলের ভেতরে থাকেন। আমাদের চা খাওয়ার ভেতরেই আবদুল্লাহ ভাই ও ভাবী এলেন। একটু পরেই জেসমীন বিদায় নিচ্ছিলেন; ভাবী জেসমীনকে একটি ফুলের টব দিয়েছেন, মোটামুটি ভারী; জেসমীন আমার দিকে তাকিয়ে বললেন,
-টবটা একটু এগিয়ে দেন।
আমি টবটা গাড়ীতে তুলে দেয়ার পর, জেসমিন বললেন,
-কাকার কথায় বুঝলাম, উনি আপনাকে উনার তাসের সাগরেদ বানাবেন; আপনাকে এখানে ঘনঘন আসতে হবে; এখানে বেশ কিছু পরিবার আসে, অনেক সুন্দরী বউ আসে, আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।
-ওকে! আমি মাথা নেড়ে বিদায় জানালাম।
এখানে লোক অনেক, কিন্তু তাস খেলার লোক নেই; আমরা ৩ জন খুবই উৎসাহী, চতুর্থজন পাওয়া বেশ কষ্টকর; চতুর্থজন একজন আছেন, উনি খেলেনও ভালো; কিন্তু উনাকে আনতে ১০ বার কল করতে হয়, ৫ টায় আসবে বললে, ৬টার আগে আসে না, আবদুল্লাহ ভাইয়ের কোম্পানীতে চাকুরী করেন; নাম ছিলো জুবায়ের; আরো সমস্যা হলো, উনি স্ত্রী ব্যতিত আসেন না; স্ত্রী যেদিন আসতে পারে না, সেদিন উনি আসবেন না। মনে হয়, এর পেছনে কারণও ছিলো, উনার স্ত্রীটি ছিলো খুবই সুব্দরী। উনার স্ত্রীকে আমি প্রথম যেদিন দেখেছি, সেদিন আমরা বেইসমেন্টে বসে তাস খেলছিলাম; জেসমিন জুবায়ের সাহবেবের স্ত্রীকে আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য বেইসযমেন্টে নিয়ে এসেছিলো। পরিচয় ছিল শর্টকার্ট, সবার মন ছিলো খেলায়; কিন্তু আমি লক্ষ্য করলাম, জেসমীন মিটিমিটি হাসছেন, চোখ দু'টো আমার উপর। মেয়েটির নাম শিল্পী, পেশায় ইন্জিনিয়ার; সবেমাত্র পড়ালেখা শেষ করেছেন।
কয়েক সপ্তাহ তাস খেলার পর বুঝলাম, জুবায়ের খুব একটা উদার নন, উনার মেজাজও খুব একটা ভালো নয়; আমি উনার সাথে খেলাতে উৎসাহ হারাচ্ছিলাম। শীতকাল ছিলো, আবদুল্লাহ ভাই'এর মেয়ের জন্মদিন; ছেলেমেয়েরা সেটার আয়োজন করেছিলো রেষ্টুরেন্টে, তারপর বাসায়ও আড্ডার ব্যবস্হা ছিলো; আমরা তাস খেলার সুযোগ খুঁজছিলাম, জুবায়ের আসবে আসবে বলে চলেছে ঘন্টা দেড়েক; আবদুল্লাহ ভাই ১০/১৫ মিনিট পরপর ফোন করে যাচ্ছেন। অবশেষে, জুবায়েরেরা এলেন, খাবার দেয়া হয়েছে, লোকজন নিজেরা নিয়ে খাচ্ছেন; খাওয়ার মাঝখানে, হঠাৎ জুবায়ের প্লেট রেখে তার স্ত্রীকে বললেন,
-শিল্পি, হাত ধুয়ে নাও, আমাদের যেতে হবে!
শিল্পি খেতেছিলেন, উনি কেমন বিমর্ষ হয়ে গেলেন। আবদুল্লাহ ভাই জুবায়েরকে জিজ্ঞাসা করলেন,
-জুবায়ের কোন ইমারজেন্সী?
-হ্যাঁ, ইমারজেন্সী, পরে জানাবো। আপনারা চিন্তিত হবে না, কোন মৃত্যূ, বা এ্যাকসিডেন্ট নয়।
ওরা চলে গেলো। সবাই চিন্তিত, এমন কি ইমারজেন্সী যা বলতে পারলেন না; আবদুল্লাহ ভাই খুবই উদ্ভিগ্ন। আমি কেন যেন তেমন উদ্ভিগ্ন হলাম না; লোকটার আচরণ আমার কাছে কিছুটা আজগুবি মনে হতো। আমাদের তাস খেলা হচ্ছে না; রাজনীতি ফাজনীতি নিয়ে বকবক চলছে। জেসমীন চা নিয়ে এলেন। আবদুল্লাহ ভাই জেসমীনকে বললেন,
-জেসমীন, ফোন করে শিল্পী থেকে জেনে নাও তো কি হয়েছে, আমি খুবই উদ্ভিগ্ন।
কয়েক মিনিট পর, জেসমীন ফিরে এসে আবদুল্লাহ ভাইকে কানে কানে কি একটা বললেন; আবদুল্লাহ ভাই হো হো করে হাসলেন, তারপর বললেন,
-জুবায়ের একটা বড় ইডিয়ট।
সবাই আবদুল্লাহ ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছে! সবাই জানতে চান কি হয়েছে। আমি লক্ষ্য করলাম জেসমীন আমার দিকে তাকিয়ে মিটমিট করে হাসছেন।
অবশেষে আবদুল্লাহ ভাই মুখ খুললেন, "কে একজন নাকি শিল্পির দিকে কুৎসিতভাবে তাকায়েছে, সেইজন্য জুবায়ের চলে গেছে; কি ধরণের ইডিয়ট সে!"
সবাই ২/১ মিনিট সেটা নিয়ে হাসাহাসি করে রাজনীতিতে মন দিলেন। জেসমীন বললেন ,
-কারো চা লাগবে?
আমি আমার খালি কাপটা নিয়ে জেসমীনের পেছনে পেছনে কিচেনে গেলাম। জেসমীন বললেন,
-চা শেষ হয়ে গেছে, চা বসাচ্ছি, আমি নিয়ে আসবো; আপনি আড্ডায় যোগ দেন, চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই, সেটা আপনি নন।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনকে ব্লগার লেখেন, বাংলাদেশের লোকেরা মেয়েদের দিকে কুৎসিতভাবে তাকিয়ে থাকে, আমার একেবারেই পছন্দ হয় না।
২| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২
জাফরুল মবীন বলেছেন: লেখার মূল বিষয়ে কিছু বলার নেই।কিন্তু আপনার গল্প লেখার স্টাইল অসাধারণ লাগল ঠিক যেন কথা সাহিত্যিকদের মত।লাইক বাটন চেপে সেটা আরেকবার জানান দিলাম।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার পোষ্টের লেজ মাথা নেই, ব্লগারদের কোন কোন পোষ্ট আমাকে অতীতের কথা মনে করিয়ে দেয়।
৩| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকার লোকেরা বাসা থেকে বাইরে বের হলেই অমানবিক হয়ে পড়ে। নিষ্ঠুর। কুতসিত।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকে আপনার পোষ্ট পড়েই এই ঘটনাটা লিখেছি; আমার মনে হয়, মানুষ মেয়েদের দিকে তাকাবেন, এটাই স্বাভাবিক।
৪| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: মনে হলো গল্প পড়ছিনা। শুনছি। আপনি ভালো গল্পকার হতে পারতেন। ধন্যবাদ।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
লোকজন পড়বেন? মনে হয়, শেখ হাসিনার গুণগান ছেড়ে, এটা সেটা নিয়ে লিখলে ব্লগে ক্যচালও কমে আসবে!
৫| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: মেয়েটা আপনাকে চা বানাতে বলল? খুব কিউট। তাছাড়া জেসমিন মেয়েটা দুষ্ট আছে। টব আপনাকে এগিয়ে দিতে বললেন?? এটা কেমন আন্তরিকতা?
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলোই স্বাভাবিক আচরণ।
৬| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: শিরোনাম এর সাথে পোস্টের বিন্দুমাত্র মিল পেলাম না। তবে শিরোনামটা সঠিক।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিরোনাম, ব্লগারের নাম মনে রাখতে পারলে, পরীক্ষায় ব্যাখ্যা লিখতে পারবেন, "বাংগালী পুরুষেরা মেয়েদের দিকে কুৎসিতভাবে তাকায়"।
৭| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঢাকা শহর তো বটেই পুরো বাংলাদেশের মানুষই জানে কুৎসিত ভাবে তাকায় মেয়েদের দিকে। প্রতিবেশী দেশ ভারতের কলকাতা তো এরকম বাজে দৃশ্য কখনো দেখা যায় না।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, এখানে আমরা একমত হতে পারবো না; বাংলাদেশের মানুষকে আমাে অস্বাভাবিক মনে হয়নি।
৮| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: আপনি আগে যত পোস্ট দিয়েছেন সেখানে অনেক সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন এবং সুন্দর সব সমাধানও দিয়েছেন।
এই সমস্যার সমাধান আপনার কাছে কি???
ইহা কি জাতিগত সমস্যা???
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইহা মনে হয়, আপেক্ষিক সমস্যা; আমার কাছে ইহা সমস্যা বলে মনে হয়নি এখনো।
৯| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: কে কোন দৃষ্টিতে তাকায় তা মেয়েরা বুঝতে পারে।
আমি আমার বড় বোনদের (কাজিন) সাথে কোথায় গেলে চারপাশে দেখতাম কে কিভাবে তাকায়। অনেক রকম দৃষ্টি দেখতাম। পরে এগুলো নিয়ে আমরা মজা করতাম। তবে এই তাকানোটা আমার পছন্দ ছিল না।
একবার এক বাসায় এক ছাত্রকে টিউশনি করতে পাঠিয়েছি। গৃহকর্তা ফোন দিয়ে বলল, ছেলেটাকে আর আসতে হবে না। কারণ? তার তাকানোর ধরণটা কুৎসিত!
বোঝেন ব্যাপারটা।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
একবার আমার ২ ভাইজীকে নিয়ে ফেনী নদীর বাঁধ দেখতে গেছি; চা খেতে বসেছি,পাশের টেবিলের একটা ছেলে মগ্ন হয়ে মেয়েদের দেখছিলো; চা খেয়ে বের হওয়ার সময় ছেলেটাকে বললাম, "চল, আমাদের সাথে, একত্রে বাঁধ দেখি।" ছেলেটা কিছু না বলে দোকান থেকে বেরিয়ে চলে গেলো। আমার কাছে তাকিয়ে দেখাটা অপরাধ মনে হয়নি।
১০| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: এই কুৎসিতভাবে তাকানোর ব্যপারটা দেখা যায় বয়স্কদের মধ্যে বেশি। তাদের মধ্যে কোন লজ্জা থাকে না।
নির্লজ্জের মত তাকায়।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সারছেন!
১১| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: ইহা কি মানুষ হিসেবে জন্মগত স্বভাব নাকি মানসিক?
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা সমস্যা নয়, এটা স্বাভাবিক।
১২| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
বাহ চমৎকার স্মৃতিচারণ। এর জন্যে ক্রেডিটটি মনে হয় রাজীব নুর এর প্রাপ্য কারন এই লেখার শিরোনামটি তারই একটি পোস্টের, সম্ভবত আজকের, প্রথম লাইনটি থেকে উৎসারিত। নইলে এমন একটি রোমান্টিক লেখা পেতুম না।
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক ব্লগার একই বাক্যটি ব্যবহার করেন, আমার ভালো লগে না; আমি রাজিব নুর থেকে ইহা আশা করনি; উহার আজকের পোষ্টে ইহা ছিলো।
১৩| ১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: , "বাংগালী পুরুষেরা মেয়েদের দিকে কুৎসিতভাবে তাকায়"।
আপনাকে আপনি কি বাংগালী ভাবেন নাকি মেরিকান ?
১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেয়েদের বেলায় বাংগালীরা স্বাভাবিক বলেই আমি মনে করি। আমি বাংগালী
১৪| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আজকে আপনার পোষ্ট পড়েই এই ঘটনাটা লিখেছি; আমার মনে হয়, মানুষ মেয়েদের দিকে তাকাবেন, এটাই স্বাভাবিক।
অবশ্যই চাইবে। বা চোখ সেদিকেই যাবে। কিন্তু সেটা যেন সুন্দর হয়। কুৎসিত না লাগে। আমরা ফুল বা শিশুর দিকে যেভাবে তাকাই সেভাবে তাকা্লে সমস্যা নাই।
১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি মানুষের দিকে খেয়াল করে দেখবো।
১৫| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি সবার দিকে তাকাতে পছন্দ করি ।
আপনার এই পোস্ট পড়ে একজন মুক্তিযোদ্ধার কথা মনে পড়ল । যিনি তার স্ত্রীর দিকে কুৎসিত ভাবে তাকানোর জন্য এক লোককে উচিত
শিক্ষা দিয়েছিলেন ।
১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি জানি না, সেই মুক্তিযোদ্ধা হয়তো জংগলে লুকিয়ে থাকা জাপানী সৈনিকের মতো, যুদ্ধ যে শেষ হয়ে গেছে, তা টের পাননি!
১৬| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: ঢাকা না বলে বাংলাদেশ বললে ঠিক হতো না চাদগাজি?
দেশের বাড়ি ঢাকা হওয়াতে বিব্রতবোধ করছি ।
১৬ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি সঠিক।
অন্য একটা পোষ্ট থেকে শিরোনামটা নিয়েছিলাম।
১৭| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৩৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সুন্দর লেখা।
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়তে কষ্ট হয়নি, পুরোটা পড়তে পেরেছেন?
"সুন্দর লেখা" বাক্যটা ব্লগার নেওয়াজ আলীর কমেন্ট থেকে কাট এন্ড পেষ্ট করেননি তো?
১৮| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ঢাকায় দুই ধরনের লোক আছে।আদি ঢাকাইয়া,আর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত ঢাকাইয়া।এই দুই ধরনের লোকের মন মানষিকতা সম্পুর্ণ আলাদা।আলাদা।আপনি কাদের কথা বলছেন?
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে, আমি কারো কথাই বলছি না; আমার ধারণা, মেয়েদের দিকে তাকানোটা খুবই স্বাভাবিক। শিরোনামটা অন্য ১ জন ব্লগারের পোষ্ট থেকে নেয়া।
১৯| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:২০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
পড়তে কষ্ট হয়নি, পুরোটা পড়তে পেরেছেন?
"সুন্দর লেখা" বাক্যটা ব্লগার নেওয়াজ আলীর কমেন্ট থেকে কাট এন্ড পেষ্ট করেননি তো?
হা, হা, হা!
অপূর্ব প্রতি-উত্তর।
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি ব্লগার নেওয়াজ আলীর সোনালী কমেন্টের অপেক্ষা করছি, হঠাৎ সেই প্যাটার্নের কমেন্ট দেখে বিভ্রান্ত!
২০| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:৩৯
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আপনার জীবনের এইরকম ছোট ছোট গল্প গুলো পড়তে ভালোই লাগে । আপনি জীবনে অনেক ধরনের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন বোঝা যায় গল্প গুলো থেকে । সবারই আছে কিন্ত সবাই মনে রাখিনা বা এমন করে লিখতে পারিনা ।
আপনাকে উদ্দেশ্য করে জেসমীন এর শেষের কথাটি আমাকে এই প্রবাদ বাক্যটি মনে করিয়ে দিলো - চোরের মন পুলিশ পুলিশ
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক, মানুষ তার সমস্যা সম্পর্কে জানেন; তাই, সময় সময়, অবস্হা পুলিশ পুলিশ
২১| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:৪৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আসলে, আপনার লেখাটি পড়ে আমার নিজের অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেলো।
একবার লন্ডনে একটি টার্কিশ খাবার দোকানে গিয়েছি। রেস্টুরেন্টে বসে খাবার অর্ডার দিয়ে অপেক্ষা করার ফাঁকে এক আঁট-সাঁট ড্রেস পড়া তুর্কি ওয়েটারের দিকে চোখ পড়ে। এমন অপূর্ব সুন্দরী মেয়ে খাবার দোকানে কাজ করছে! এমনই ছিলো ভাবনা।
হঠাৎ পাশের টেবিলে বসা একটি মেয়ে আমার টেবিলের খালি চেয়ারে এসে বসলো। তারপরে উচ্চ স্বরে বলতে লাগলো- ''গুড ফুড? ইউ লাইক ইট?''
আমি তার দিকে হা করে তাকিয়ে বললাম- ''ইয়েস ইট ইজ! ডু ইউ ওয়ান্ট টু ট্রাই সাম?''
আমার সঙ্গী বাঙ্গালী রুম-মেট দেখি ঘামছে! মুখ লাল হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যে।
ওদিকে সেই মেয়েটি চুপি স্বরে কি না বলে নিজের টেবিলে ফিরে গেলো। বোধ হয় গালি দিয়েছিলো।
আমার বাঙ্গালী বন্ধুটি বললেন- 'শাইয়্যান ভাই, বড় বাঁচা বেঁচে গেছোইন! আফনে কিতা হউ মাইয়া'র দিকে তাকাইছিলা নি?''
আমি একটু দাঁতালো হাসি দিয়ে বললাম- 'আমি তো অন্যায় কিছু ভাবি নাই!'
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেয়েদের দিকে মানুষ প্রাকৃতিকভাবে অভ্যাশবশত: তাকান, ইহা অনেকটা ইনষ্টিংকড; আমার কাছে ইহা স্বাভাবিক মনে হয়েছে সব সময়।
২২| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১:১৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
বয়স বাড়লেও মনের বয়স বাড়েনি আপনার। দারুণ রিউমার আছে লেখায়। শেষ টুইস্টটাও চমৎকার। ব্লগে আপনি খুব বেরসিক হলেও বাস্তব জীবনে সম্ভবত খুব আড্ডাবাজ আর প্রেমিক পুরুষ! জীবনে কখনো দেখা হবে কিনা জানি না। লেখায় একজন অভিজ্ঞ কথা সাহিত্যিকের ছাপ আছে। ভালো থাকুন।
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
করোনাকে চলে যেতে হবে, ব্লগারদের সাথে দেখা হবে অবশ্যই; আমরা কিছু মানুষ প্রায়ই আড্ডা দিই, আমি তাল মিলাতে পারি এখনো।
২৩| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ১:৫৯
আমি সাজিদ বলেছেন: কতো যে অভিজ্ঞতা! বাপরে!
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ২:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সময়ের সাথে গাছের ডালপালা বাড়ে।
২৪| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ২:৪৪
হবা পাগলা বলেছেন: ঘূর্ণিঝড় পূর্বাভাস ‘আম্ফান’
https://www.somewhereinblog.net/blog/hobapagla/30298565
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৩:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ নিরাপদ থাকুক।
২৫| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৩:১২
সোহানী বলেছেন: জাফরুল মবীন ভাই এই রোগ নিয়ে লিখা দিয়েছেন মাত্রই। যাক্, এরকম রোগী দেখি ঘরে ঘরে।
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুরুষ মানুষ নারীদের দিকে তাকানোই স্বাভাবিক।
২৬| ১৭ ই মে, ২০২০ ভোর ৬:০৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: লেখার বিষয় বস্তু এবং লেখনী সুন্দর হয়েছে। শিরোনামটা মানানসই নয়!! একজন ঢাকাইয়া হিসেবে শিরোনামটা পছন্দ হবার কোন কারনও নেই!!
১৭ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীদের নিয়ে ব্লগে অনেকেই ইহা লিখেন; আজ সকালে, একজন ব্লগার ঢাকার লোকদের নিয়ে লিখেন, আমি সেখান থকে শিরোনামটা নিয়েছিলাম।
২৭| ১৭ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:৩৯
কানিজ রিনা বলেছেন: চোখ আছে বলেই তাকায় কুদৃষ্টি না দিলেই
হোল, যুবক বয়সের ছেলেদের মানায়। তাই বলে
কুদৃষ্টি ভালনা কুদৃষ্টি ধর্ষকের আভাস। বিশেষ
করে বিবাহীত পুরুষ,লজ্জা নারীদের ভূষন
তাইতো পর্দা করা।
জাপান চীন কোরিয়ার মানুষ মাথা নীচু করে
হাটে কেউ কারো দিকে প্রয়োজন ছাড়া তাকায়না
এই সভ্যতা আমাদের দেশে কেন হোলনা।
নিশ্চয় ওরা পরিবার থেকে এই সভ্যতা শিখে বড়
হয়।
গল্প ভাল হয়েছে, শিরোনাম ভালনা। ধন্যবাদ।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীনারা রবোট, ওগুলো মানুষ নয়; জাপানীরা সবাইকে সমীহ করে, কিন্তু চোখ বন্ধ করে হাঁটে না।
চীনা কোন মেয়ে যদি সুযোগ পায়, সে কোন চীনা পুরুষকে বিয়ে করার কথা নয়।
বাংলদেশে ইসলামের নামে রূপকথার অপ্রাকৃতিক পর্দার নামে পুরুষকে অকারন দোষী করা করছে অন্য পুরুষেরা।
২৮| ১৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শুধু তাকিয়ে থাকলে সমস্যা ছিল না ।
কিন্তু বয়স্ক মুরুব্বি টাইপ লোক জন এমন সব বাজে মন্তব্য করে যেটা আসলে লজ্জাকর ব্যাপার।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাজে মন্তব্য করা নিশ্চয় সভ্য মানুষের আচরণ নয়। বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষের আচরণ স্বাভাবিক নয়, এবং সেটা শিক্ষার অভাবে হচ্ছে।
২৯| ১৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:২৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শুধু তাকিয়ে থাকলে সমস্যা ছিল না ।
কিন্তু বয়স্ক মুরুব্বি টাইপ লোক জন এমন সব বাজে মন্তব্য করে যেটা আসলে লজ্জাকর ব্যাপার। তাদের চোখের ও লাগাম নাই। মুখেরও লাগাম নাই। বড়ই বেহায়া।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমাজে এদের সংখ্যা কি পরিমাণ?
৩০| ১৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্ম বাংলাদেশে। অথচ তাঁর জীবনে একটা 'স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস' আছে। আজ ১৭ মে তাঁর 'স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস'। কেননা, দীর্ঘদিন বিদেশে বাধ্যতামূলক নির্বাসনে থাকার পর তিনি ১৯৮১ সনের আজকের দিনে নিজ জন্মভূমি বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা একটি ঐতিহাসিক দিন, উনার বাবাকে পরিবারসহ হত্যা করেছিলো, উনি দেশে থাকে উনাকে হত্যা করতো; আজকেও সুবিধা পেলে উনাকে হত্যা করার লোকজন প্রস্তত আছে; ইহা পালন করার দরকার, ইহা মিলিটারী ও হতয়াকারীদের বিপক্ষে ১ টি ঐতিহাসিক দিন।
৩১| ১৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৪২
মেহবুবা বলেছেন: অনেকদিন আগে একবার কয়েকজন বান্ধবী সন্ধ্যায় ঢাকা আসবো বলে বাসে উঠে বসেছি, বাসস্ট্যান্ড এ বান্ধবীর খালা উদ্বিগ্ন যে আমরা রাতে জার্নি করবো; উনি একটু সামনের দিকে এক দম্পতি (মাঝবয়সী) দেখে বললেন, " ওরা যাচ্ছে নিজেরা ,একটু দেখবেন প্লিজ "।
বাস চলছে, যখনই কোন কারনে বাসে লাইট জ্বালানো হয় সেই দম্পতির পুরুষটি ঘাড় ঘুরিয়ে ফ্যালফ্যাল করে আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকে যা যথেষ্ট দৃষ্টি কটু ।
আমাদের বন্ধু আঁখি আর সহ্য করতে না পেরে আলো জ্বলতেই বলল, আঙ্কেল আপনাকে আর " দেখে রাখতে" হবে না আমাদের, আপনি সামনের দিকে তাকিয়ে বসেন।
লোকটি বুঝতে পারেনি এমন কিছু শুনতে হবে , থতমত খেল।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কারো সৌন্দয্য ১ জন মানুষকে আকর্ষণ করতে পারে, ইহা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
৩২| ১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার লেখা। আপনার লেখার হাত অনেকের জন্য হিংসা করার মত। আর রসবোধের কথা নাই বা বললাম। হা হা হা। সত্যপথিক ভাইয়ের কমেন্টের রিপ্লাই দেখে ১০ মিনিট টানা হাসলাম।
আশা করি ভালো আছেন, সুস্থ আছেন। আপনি যে আমার কথা রেখেছেন, তাতে ভীষন সম্মানিত বোধ করছি।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনিও সুস্হ থাকুন এই কষ্টের সমযয়ে।
আমরা সবাই মিলে আপনাকে চাপের মাঝে রাখি, কিছুটা খারাপ লাগে; কিন্তু ইহা আপনার কাছে পেশাগত এ্যাডভেন্চার। ভালো থাকুন।
৩৩| ১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বরাবরের মতো এধরনের লেখা সুন্দর করেই লিখেছেন।
বাড়ি ঢাকা হওয়াতে শিরোনামে চুলকানির অনুভূতি হলে ও কন্টেন্ট উপভোগ্য। দারুন হিউমার আপনার।
কাজের মানুষের পেছনে হাঁটা বিষয় । তবে এভাবে অনেকেই দেখবে না। খারাপ দৃষ্টি পড়তে পারে।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
'ঢাকার মানুষের বদনামটা' করেছেন ব্লগার রাজিব। উনার পোষ্ট পড়ে আমার অতীত স্মৃতিটা মনে পড়লো।
৩৪| ১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:০৭
কালো যাদুকর বলেছেন: ভাল লাগলো। এরকম আরো লিখুন।
মনে হয় জেসমীন আপনার দৃস্টি উপভোগ করেছিল, তবে বলা বাহুল্য , জুবায়ের নয়।
এরকম ঘটনায় একেকজন একেকভাবে রিয়েক্ট করে।
ভাল থাকবেন।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
নারীরা পর্বতের ন্যায়, তার উপর চাঁদের আলো পড়ে, সুর্য তাপে উত্তপ্ত হয়, ঝড়েের সময় বুকের সব ধনকে রক্ষা করে, ঝর্ণার পানিতে পদ ধৌত করে নেয়; কিন্তু সব সময় মাথা থাকে আকাশের দিকে।
৩৫| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭
কানিজ রিনা বলেছেন: পর্দা কোনও রুপ কথার গল্প না,মানুষ যখন
থেকে পোশাক পরতে শিখেছে তখন থেকেই
মানুষ দৈহিক সভ্যতায় ফিরে এসেছে। মানুষ
বিবেক দ্বারা তারিত হবে সেইই সভ্যতা।
মানুষ পাখির থেকেও সভ্যতা শিখে নাই, পাখিরা
একজোড়া থেকে আরেক জোড়ায় যায়না যতখন একটা জোড়ার পাখি না মারা যায়। পাখিরা সব
পর্দা পেয়েছে সৃষ্টি থেকেই, ওরা কিন্তু বিবর্তন
হয়ে ছোলা পাখি হয় নাই।
আপনি নাস্তিক তার প্রমান আমার মন্তব্যের
উত্তরে করেছেন। কোনও মানুষ কেন বিবর্তন
হয়ে হাতী ঘোড়া হলনা বিংশ শতাপ্দী ধরে।
একটা বানর শিম্পাজী
শুনেছেন কখনও কলি যুগের মানুষ বিবর্তন
হয়েছে?
লক্ষ বছরেও কোন বাঘের পেট থেকে বিড়াল হয়
নাই।
১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
পর্দা বলতে আফগানীরা, আরবেরা, বাংগালীরা নারীদেরকে যেসব অপ্রয়োজনীয় পোশাক পরতে বাধ্য করছে, উহা স্বাভাবিক নয়। মানব সভ্যতার অংশ হিসেবে পোশাকও বিবর্তনের মাঝ দিয়ে যাচ্ছে; তবে, পোশাকের গুরুত্ব ও পরার কারণ এখনো ঠিক আগের মতোই আছে।
৩৬| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মিরোরডডল বলেছেন: আমি যদিও ঢাকার কিন্তু শিরোনামে বুঝতে প্রবলেম হয়নি যে এখানে ঢাকা বলতে ইন জেনারেল বাংলাদেশী বাঙ্গালীদের বোঝানো হয়েছে ।
শেষ বাক্যে টুইস্ট থাকলেও খুব বেশী সারপ্রাইজড না কারণ জানতাম এটা আপনি হতেই পারেন না
শুধু মেয়ে বলে নয় যেকোনো মানুষের দিকে ভালো লাগলে তাকানোতে কোন সমস্যা থাকার কথা না । তবে এটা সত্যি সব দৃষ্টিই একরকম না । কিছু খুবই অস্বস্তিকর । সেটা যাকে দেখে সেই শুধু বোঝে ।
১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা জাতি নিয়ে যখন কথা বলবো, ব্যতিক্রমকে মুল সমস্যা হিসেবে নেয়া ঠিক নয়; মানুষের মাঝে ন্যতিক্রম আছে, আমাদেরকে জাতীয় পর্যায়ে ভাবতে হবে।
৩৭| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন: I agree, you are right. Exceptions everywhere more or less.
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক মানুষ ও কিছু ব্লগার ইহাকে জেনারেলাইজ করছেন।
৩৮| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
রুদ্র নাহিদ বলেছেন: আমাদের কথা তো মোটামুটি জানেনই বাইরের দেশে ওরা কেমন করে?
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিউইয়র্যকে অপরিচিতদের তাকানো নিয়ে আফ্রিকান মেয়ে ও স্পেনিশ মেয়েরা ঝগড়া করে। আমাকেও ২/১ বার বলেছে, "এর আগে জীবনে মেয়ে দেখ নাই?"
৩৯| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০১
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: পুরুষ মানুষ মেয়েদের দিকে তাকাবে স্বাভাবিক। কিন্তু সব সময়, সব মেয়েদের কুৎসিত ভঙ্গিতে না থাকানোর সংযম শক্তি থাকা উচিৎ। নচেৎ ভাল মানুষের মধ্যে পড়বে না তারা। চাহনি সঠিক না হলে চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন উঠিবে এটাই স্বাভাবিক।
১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমস্যা হলো, সব মানুষ ভাবেন যে, আমি ঠিক আছি, যত খারাপ অন্যেরা করছে।
৪০| ২০ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:৪৬
সুপারডুপার বলেছেন: কানিজ রিনা ধর্মের আষাঢ়ে গল্প নিয়ে সবসময় আপনাকে কচ্ছপের কামড় দিতে চায়। এ থেকে ধারণা করা যায়, উনি সম্ভবত সবসময় কুৎসিত চোখে আপনার দিকে তাকিয়ে থাকে। কার যে মাল্টি কানিজ রিনা !
২০ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি মালটি নিয়ে কখনো মাথা ঘামাইনি; মালটি না থাকলে সামু প্রাণহীন হয়ে যেতো; আমাকে মালটি ব্যবহার করতে হয়নি; আমি সামান্য যা বলতে চাই, তার জন্য এক নিকই যথেষ্ঠ!
৪১| ২০ শে মে, ২০২০ সকাল ৮:৪২
সুপারডুপার বলেছেন: মাল (mal) মানে কি most attractive lady/ladies?
২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
নারীকে বেকুব ও ইডিয়টরা 'মাল' বলে থাকে; আপনি কি আমার পোষ্টে পেয়েছেন?
৪২| ২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সুপারডুপার বলেছেন:
লেখক বলেছেন: নারীকে বেকুব ও ইডিয়টরা 'মাল' বলে থাকে; আপনি কি আমার পোষ্টে পেয়েছেন?
- পোস্টে না , মন্তব্যে পেয়েছি। কিভাবে পেয়েছি, তা নিচের চিত্রে।
আপনার লজিক অনুসারে যা হতে পারে তাই বললাম; কিন্তু এটা হতেই পারে না (???)। আমার বোঝার ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রাথী।
২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি আমার কমেন্টে ইংরেজী Multi'কে সংক্ষেপে 'মাল' বলেছি; ফান
৪৩| ২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১২
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: সুপার ডুপার সাহেব, আপনি তো ভালো মজা নিতে পারেন। কার মধ্যে কী, পান্তা ভাতে ঘি !! তবে আপনার ফানি কমেন্ট চাঁদগাজী সাহেবকে কিছুটা হলেও দ্বিধায় ফেলেছে হয়তো। হা হা ..
২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিবিধ ভাষায় বিবিধ অর্থ, ফানি
৪৪| ২২ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:৪৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ঢাকার লোক বলে জেনেরালাইজ করে ফেলেননিতো? চোখ বাঙালিদের একলাই খারাপ না। সারা বিশ্বেই কিছু কিছু পুরুষদের চোখ এমনই, খারাপ। মুখের কথাও খারাপ।
২২ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুরুষদের এই অবস্হা? সেইজন্য আজকাল মেয়েরা মেয়েদের বিয়ে করতে চাচ্ছে?
৪৫| ২৪ শে মে, ২০২০ সকাল ১০:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দরের দিকে মানুষের দৃষ্টি যাবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে সে দৃষ্টি সভ্য-ভব্যদেরটা সুন্দর, অসভ্যদেরটা অসুন্দর।
গল্পটা ছোট হলেও চমৎকার, এবং গল্প বলার স্টাইলটা আরো বেশী চমৎকার। জেসমিন এর 'মিটিমিটি' হাসিটা কয়েকবার উল্লেখিত হয়েছে, এটাও উল্লেখযোগ্য।
'আপনি আড্ডায় যোগ দেন, চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই, আপনি সেটা নন' - জেসমিন এ এ কথাটা আমিও আন্দাজ করতে পেরেছিলাম।
২৪ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার উপর আপনার আস্হা আছে দেখে অনেক ভালো লাগছে; আপনাকে ধন্যবাদ।
নিউইয়র্ক শহরে আফ্রিকান আমেরিকান ও স্পেনিশ সুন্দরী মেয়েদের দিকে তাকিয়ে অনেকেই সমস্যার মাঝে পড়ে; এসব সুন্দরী মেয়েদের ভেতরে কিছু আছে দস্যু স্বভাবের, এরা তাকানো নিয়ে হট্টগোল করে; আমি ২/৪ বার এসব সমস্যার সন্মুখীন হয়েছিলাম; প্রতিবারেই কোন না কোনভাবে উহা উত্তরণ করতে সমর্থ হয়েছিলেম।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১
জুন বলেছেন: যাক বাবা সেই ব্যাক্তি যে আপনি নন জেনে খুশি হোলাম
হাজার হলেও আমাদের কো ব্লগার আপনি