![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আমেরিকানরা এখন পরিস্কার যে, করোনায় লন্ডভন্ড হওয়ার পেছনে ট্রাম্পের একগুয়েমী, অদক্ষতা ও আমেরিকার গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের বড় অবদান কাজ করেছে। নভেম্বরে আমেরিকান ইলেকশান, জরীপে ট্রাম্প ডেমোক্রেটিক প্রার্থী বাইডেন থেকে ১০ পয়েন্ট পেছনে পড়েছে এখন; আজকে ভোট হলে কি ডেমোক্রেট বাইডেন জয়ী হবে? বলা কঠিন; কারণ, বাইডেনের সাপোর্টারদের মাঝে একটা বড় অংশ হচ্ছে আফ্রিকান আমেরিকান, এরা জরীপে ভোট দেয়; কিন্তু ভোটের দিন ভোটে যায় না; এদের সাথে বাংগালীদের কিছুটা মিল আছে: কথা ও কাজে গরমিল; এরা একবার ভোটে গিয়েছিলো, ওবামার সময়ে। ওবামা আফ্রিকান আমেরিকান হিসেবে বেশ কিছুটা আকর্যণ করলেও, আসলেও উহা আসল ব্যাপার ছিলো না, আসল ব্যাপার ছিলো, ওবামার ব্যক্তিত্ব ও কর্মদক্ষতা।
মার্চ ও এপ্রিলে ট্রাম্পের বিজয় নিশ্চিত ছিলো; এখন মানুষ করোনা নিয়ে ভাবছে ও ট্রাম্পের ভুমিকাকে এভালুয়েট করছে। সোমবার থেকে মোটামুটি লকডাউন তুলে নেয়া হবে কয়েক ধাপে; সোমবারে শুরু হবে ১ম ধাপ, এতে আছে সব ধরণের 'এসেন্সিয়েল সার্ভিস'। ইহাতে যদি করোনা ফিরে আসে, তা'হলে ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা কমে আসবে আরো।
ট্রাম্প ও তার নির্বাচন কমিটি ট্রাম্পের জনপ্রিয়তার হ্রাস টের পেয়েছে। তারা ভোট কেনার জন্য গড়ে প্রায় সব আমেরিকানকে মাথাপিছু ১২০০ ডলার করোনা চেক দিয়েছে এই মাসে; আবারও দিতে পারে জুন মাসে। এই টাকার দরকার ছিলো; কিন্তু শতকরা ৪০ ভাগ মানুষ অকারণে ১২০০ ডলার পেয়েছে; এদের যেই আয় ছিলো ও আছে, এদেরকে টাকা দেয়ার দরকার ছিলো না। অকারণে টাকা দেয়া ভোটের সাথে জড়িত। তবে, এত বেশী টাকা দেয়াতে আগামীতে যেই ধরণের সমস্যা দেখা দিবে, শতকরা ৫০ ভাগের বেশী আমেরিকান উহা বুঝে; ফলে, ইহা ট্রাম্পের পক্ষে যাচ্ছে না।
ট্রাম্প জয় নিয়ে কিছুটা চিন্তিত; গতকাল সে স্পেশাল নিউজ কনফারেন্স করে ধর্মীয় প্রতিষ্টানগুলো থেকে লকডাউন তুলে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে; কিন্তু আসলে ট্রাম্পের সেই ক্ষমতা নেই, উহা গভর্ণরদের হাতে। গীর্জা, মন্দির, মসজিদ ও সিনাগগ ইত্যাদিকে 'প্রার্থনার স্হান' হিসেবে গণ্য করে, গভর্ণরেরা এগুলোকে লকডাউন করে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো। ট্রাম্প বলেছে যে, গভর্ণরেরা ধর্মীয় স্হান গুলোর গুরুত্ব বুঝতে সক্ষম হয়নি, আমেরিকার এই অবস্হায় মানুষকে প্রার্থনা করেতে দেয়া খুবই গুরুত্বপুর্ণ। ট্রাম্প ধর্ম বিশ্বাস করে না; ফলে, তার এই পদক্ষেপ শুভ লক্ষণ নয়।
আগামী ২/১ মাস হবে আমেরিকান ভোটের জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ণ সময়; করোনা যদি বাড়ে, ট্রাম্প সহজেই পরাজিত হবে; আর যদি লকডাউন কাজ করে, তাকে সহজে পরাজিত করা সম্ভব হবে না।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইলেকটোরাল কলেজের ভোট সংবিধানের অংশ; এটা বাদ দেয়া কঠিন; সঠিক, ইহা ট্রাম্পের পক্ষে থাকবে।
২| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শেষমেষ আবারও সেই ট্রাম্পই
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন সবকিছু অনিশ্চিত; সমস্যা হলো বাইডেনে শক্ত প্রার্থী নন; করোনার উপর ভোটের রেজাল্ট নির্ভর করছে, যোগ্যতার উপর নয়।
৩| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:২৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাথা মোটা বুইড়া ভাম ঠিকই কোন না কোন
ম্যাকানিজম করে আবার ক্ষমতায় আইবো।
ওদের নিয়ে চিন্তা করার সময় নাই। শপিংমল
খুলে দেওয়া হয়েছে বাঙালী এখন ধুমছে শপিং
করতাছে। ট্রাম্পরে পরে সাইজ করা হবে।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
টিকার উপর বিশ্ব নির্ভর করবে, অন্য কোন ভরসা নেই।
৪| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৪৮
জুন বলেছেন: ট্রাম্প ভোটে হারবে কি জিতবে তা জানিনা তবে তার ছবিটা মারাত্মক। প্রথমে ভাবলাম মাথার ওপর একটা সারস বসে আছে
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওর চুল, কথা, সবই আজগুবি। গত পরশু ফোর্ড মটর ফ্যাক্টরীতে গিয়েছিলো, মাস্ক পরেনি, ইহা ইস্যু হবে।
৫| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:০১
রাজীব নুর বলেছেন: বেশির ভাগ লোকই ট্রাম্পকে পছন্দ করে না। আমাদের দেশের লোকজনও তাকে নিয়ে সাহাসি করে।
অথচ লোকটা সব সময় বিশ্বের ভালো চায়।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম্প আমেরিকাকে ডুবায়েছে, হয়তো ১০ বছর আমেরিকা ভুগবে; ইহা বেশী বাংগালী বুঝার কথা নয়।
তবে, বাংগালীরা কি নিয়ে হাসাহাসি করছে বলা মুশকিল; যেকোন বেকুব ৩ বার হাসে।
৬| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:২৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গত বারের নির্বাচনে আমি মনে প্রাণে চেয়েছিলাম হিলারি ক্লিনটন জয়লাভ করুক ।
কিন্তু তিনি হেরে গেলেন।
এবারের নির্বাচন নিয়ে আমার আর আগ্রহ নেই।
প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসাবে আমি চাই স্মার্ট আর প্রগতিশীল, উদার আর মুক্তচিন্তার মানুষ।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাইডেন ট্রাম্প থেকে যোগ্য; কিন্তু সমস্যা হয়ে গেছে, উনার ছেলের অর্থনৈতিক কেলেংকারী উনাকে শ্লো করে দিয়েছে।
হিলারীর কথা ও কাজে মিল ছিলো না।
৭| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্র কে এখন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ মনে হয
। ট্রাম্প কার্ড ছুড়ে ট্রাম্ফ জীতে গেলে অবাক হবো না
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকাকে আসলে সে ডুবায়ে দিয়েছে; ২ ট্রিলিয়ন ডলার কেন বড় কর্পরেশংুলোকে রেসকিউ হিসেবে দিচ্ছে, উহা বোধগম্য নয়; আমেরিকা ১০ বছর ইহার প্রায়চিত্ত করবে।
৮| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪১
জুন বলেছেন: সে বলেছে ফ্যাক্টরির ভেতরে সে মাস্ক পরেছিল এবং তাতে নাকি বেশ সুন্দর লাগছিল তবে সেটা পরে সাংবাদিকদের সুযোগ দিতে নারাজ। কারণ তাকে নিয়ে তারা ফান করবে এটা সে চায়নি। তারপর ও একজন লুকিয়ে একটা ছবি তুলেছে দেখলাম। ভালোই লাগছিল দেখতে
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সে করোনা নিয়ে ভয়ংকর উল্টাপাল্টা কাজ করেছে; এগুলো নিয়ে বিতর্ক আছে; তবে, সে ফোর্ডের ৩ ম্যানেজারের সাথে কথা বলার সময় মাস্ক পরেনি, ইহা ইস্যু হবে।
৯| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪২
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: বয়স্কদের ভোটে ট্রাম্প জয়ী হয়েছিল। সে বয়স্করাই এবার ট্রাম্পের বিরোদ্ধে ক্ষেপেছেন কারণ ট্রাম্পের ভূলে করোনায় সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ বয়স্করাই। ট্রাম্পের পরাজিত হওয়াটা দরকার। ট্রাম্প একজন ভালো ব্যবসায়ী সেটি ঠিক আছে, কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঠিক নয়।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
করোনা নিয়ে তার সব পদক্ষেপই ভুল; কিন্তু বাইডেন দুর্বল।
১০| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ছবি দেখে মনে হয় ঝড়ে উড়ে যাবে।ভোট এখনো বেশ কিছুদিন বাকি।দেখাযাক বাতাস কোন দিকে যায়।৪০% লোক অকারণে ১২০০ডলার পেয়েছে,কথাটার সত্যতা পেলাম। আমার এক শালা বারশ ডলার পেয়ে তার ভাড়াটিয়াকে দিয়ে দিছে।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা অকারণে টাকা পেয়েছে, তারাই সেটা নিয়ে কথা বলছে; ফলে, এটা এখন ইস্যু
১১| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: ট্রাম্পের মস্তিষ্কে ডুকে দেখা দরকার সে কি চায়,কি বলে, কি করে।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকানরা রাজনীতিবিদদের শাস্তি দিতে গিয়ে তাকে ভোট দিয়েছিলো; কিন্তু ফলাফল হয়েছে ভয়ংকর।
১২| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: সামনের ভোটে উল্টো ঘটতে পারে আমেরিকানরা ট্রাম্পকে শাস্তি দিবে। ফলাফল আয়ত্বে আনার চেষ্টা করবে।
২৪ শে মে, ২০২০ রাত ১:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সে হঠাৎ চীন বিরোধী হয়ে গেছে, মানুষকে অকারণে বেশী টাকা দিয়েছে; দেখা যাক, ইহা কাজ করে কিনা।
১৩| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১১:২১
নতুন বলেছেন: ওবামার পরে ট্রাম্প আসার পরে কি আমেরিকার জনগন অথ`নৈতিক ভাবে ভালো আছে?
বড় বড় করপোরেসনরা ব্যবসায় লাভ করেছে?
যদি সবাই লাভ বান হয় তবে ট্রাম্পই আসবে। আর রাশিয়া চাইবে ট্রাম্প আসুক,
চায়না চাইবে নতুন কেউ আসুক। ট্রাম্প সব সময় সারকাস্টিক ভাবে চায়না চায়না বলে....
২৪ শে মে, ২০২০ রাত ১:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীনা সরাকরের লোকেরা ট্রাম্পের মতোই গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের ভক্ত।
২০১০ সাল থেকেই ওবামা চাকুরী সৃষ্টি করে আসছে; ট্রাম্প সেই বেনেফিট পেয়েছে। করোনা অবধি অর্তনীতি ভালো ছিলো ; তবে, শ্রমিক শ্রেণীর আয় বাড়েনি; কারণ, মুল টাকা আসে ম্যানুফেকচারিং থেকে, উহা চলে গেছে দেশের বাহিরে।
১৪| ২৪ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
নিউ ইয়র্ক হতে প্রকাশিত অন লাইনে দেখা যায় এমন বাংলা সংবাদপত্র গুলি আমি সময় পেলেই পাঠ করি। তার পরেও আপনার লেখার মাধ্যমে কিছু কিছু বিষয়ে অথেনটিক সংবাদ জানা যায় । আমিরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সারা বিশ্বের জন্য গুরুত্ব বহন করে ,এর প্রভাব বাংলাদেশের উপরও পড়ে । আমিরিকার প্রেসিডেন্ট ইলেকশনের নিয়মিত আপডেট দিলে আমাদের জানার পক্রিয়াটা অনেক সহজ হয় ।
২৪ শে মে, ২০২০ রাত ১:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আলী সাহেব আপনি খুবই সতর্ক থাকুন; আপনার পরিবারের ডাক্তার আছেন, আপনারা সব কিছুই জানেন।
ট্রাম্পের কারণে, এই মহামারিতে কেহই আমেরিকান সাহায্য পায়নি; আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকা, বিশেষ করে ব্রাজিলের মেডিক্যাল সাহায্যের দরকার ছিলো। ট্রাম্পের কারণে আমেরিকা নিজ দায়িত্ব থেকে সরে গেছে।
১৫| ২৪ শে মে, ২০২০ রাত ১:১৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি কি সেখানকার ভোটার । আপনি কাকে ভোট দিবেন
২৪ শে মে, ২০২০ রাত ১:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
না, আমি ভোটার নই।
১৬| ২৪ শে মে, ২০২০ রাত ২:১৭
আমি সাজিদ বলেছেন: ট্রাম্প জিতে চায়না দাবড়ানিতে রাখলে অন্তত ভালো হতো না? যদিও আমি বুঝি না।
আমি হইলাম গিয়ে মাননীয় জননেত্রীর লোক । আমাদের এতো ইলেকশন ফিলেকশনে কাজ নাই। বাইরের ইলেকশনে তো আগ্রহ নাই। ইলেকশন কি জিনিস? ধুর।
২৪ শে মে, ২০২০ রাত ২:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন: /
চীন টেকনোলোজী আয়ত্ব করেছে, ইনফ্রাষ্ট্রাকচার তৈরি করে নিয়েছে; এখন তারা সাবলম্বী ।
শেখ সাহেবকে মেরে, উনার কবরের উপর যারা দল তৈরি করে জাতিকে কক্ষচ্যুত করেছে, তাদের ভোটাধিকার নিয়ে শেখ হাসিনা কতটুকু উৎসাহী হওয়ার কথা !
১৭| ২৪ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:২২
সোহানী বলেছেন: সেটাই এখন মনে হচ্ছে। করোনার আগে নিশ্চিত ছিলাম ট্রাম্প যাবে। কিন্তু তার কিছু ডিসিশান কেউই পছন্দ করেনি।
যাহোক, ট্রাম্প না এলে আমরা খুশি। নাফ্টা নিয়ে চলা অনেক মতৈক্য এর অবশান হবে যা এখনো ঝুলে আছে.....
২৪ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কানাডার সাথে আমেরিকার বড়ভাই, ছোটভাই সম্পর্ক ছিলো, অকারণে ট্রাম্প সেটা ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। করোনা নিয়ে ট্রাম্পের একগুয়েমীর ফলে আমেরিকা অনেকটা ডুবে গেছে; মানুষ চিন্তিত
১৮| ২৪ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:৩৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ট্রাম্প সারা বিশ্ব ও আমেরিকার অভিবাসী কম্যুনিটিতে নিন্দিত হলেও সে মার্কিন হোয়াইট সুপ্রিমেসির বিশ্বাসীদের কাছে ভগবানের মতোই। সে পাগলের মতো যতই প্রলাপ করুক না কেন তার কথাবার্তায় সে যাদের আক্রমণ করে তা রিপাবলিকান সহ অনেক মার্কিনরা পছন্দ করে। যুক্তরাষ্ট্রের শ্বেতাঙ্গ ছাড়াও ইমিগ্রেন্টদের মধ্যে ইস্ট ইউরোপীয় এবং ভারতীয়দের অধিকাংশই তাকে ভোট দিবে। ভারতীয়দের মধ্যে মেইনস্ট্রিম ডেমোক্রেটপন্থীছাড়া অন্যান্যরা একটি বিশেষ কারণেই ট্রাম্পকে সমর্থন করে, কেন করে সেটা আপনার না জানার কথা নয়। সব মিলিয়ে নির্বাচনে তার জয় লাভেরই সম্ভাবনা বেশি।
২৪ শে মে, ২০২০ সকাল ৭:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম্প এইবার জয়ী হওয়ার কথা; কিন্তু এই মাসে জরীপ বদলে গেছে ১ম বার; এই জরীপ এখনো কিছু বলছে না।
কোন রাজ্যের ভারতীয়রা ট্রাম্পকে ভোট দিবে আপনি ভাবছেন?
১৯| ২৪ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:০৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করি ( আইটি সেক্টরে ), সেখানে দক্ষিণ ভারতীয় লোক বেশি। তবে আমার পরিচিত ভারতীয় সহকর্মীদের অধিকাংশই কানাডার লিবারেল ও ট্রুডোর চাইতে কনসারভেটিভের দিকেই ঝোঁক বেশি।
অধিকাংশ ভারতীয়ই বর্তমানে ডানপন্থী দলগুলোকে সমর্থন করবে - সেটা যুক্তরাষ্ট্র হোক বা কানাডা হোক। ভারতের বিশ্বজনশক্তির বাজারে প্রবেশের সাথে সাথে ভারতের জনগণের মনোমানসিকতার অনেক পরিবর্তণ ঘটেছে। তারা ইন্দিরার যুগের সেকুলার, সমাজতান্ত্রিক বা মানবিক চিন্তাচেতনা থেকে অনেকটা ইউটার্ন করে পুঁজিবাদী ও বাস্তববাদী হয়ে পড়েছে। তাই মোদির মতো ব্যক্তিকে তারা ক্ষমতায় বসাতে মোটেই দ্বিধা করে নাই, কারণ বিশ্ববাজারে ভারতের জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধিতে মোদির চাইতে অধিক যোগ্য কোনো নেতৃত্ব বর্তমানে ভারতে নেই। আর ভারতীয় হিন্দু ঐতিহ্যকে পুনরায় শিখরে নিয়ে যাওয়ার জন্যও মোদিই যোগ্যতম বলে অধিকাংশ ভারতীয় মনে করে। সেই দিক দিয়ে দিয়ে ট্রাম্পের হোয়াইট সুপ্রিমেসির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার প্রপোগাণ্ডার অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। চিন্তা চেতনায় ট্রাম্প ও মোদির রয়েছে অনেক সাযুজ্য। এই কারণেই প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যে ডানপন্থী দলগুলোর দিকেই ঝোঁক বেশি।
২৪ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারতের দক্ষিণ অংশ ও হায়দরাবাদ কম্প্যুটিং'এ ভালো করেছে; কিন্তু তাদের স্বভাব বদলায়নি, অসততা তাদের আজীবনের সংগী হয়ে থাকছে।
ট্রাম্প 'H1' ভিসাকে কিছুটা কন্ট্রোলে এনেছে। আপনার হিসেবে একটা যায়গায় ভুল আছে, ওরা ভোট দিয়ে কোন 'সুইং রাজ্য'কে সুইং করতে পারবে না আজো; ফলে, তাদের অসততা এখনো ক্ষতি করতে পারবে না।
২০| ২৪ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অধিকাংশ ভারতীয়ই বর্তমানে ট্রাম্প ও ডানপন্থী দলগুলোকে সমর্থন করবে - সেটা যুক্তরাষ্ট্র হোক বা কানাডা হোক।
স্বামী বিশুদ্ধানন্দের ভাবনা সঠিক।
২৪ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বামী বিশুদ্ধানন্দে ওদের মতিগতি দেখছেন; কিন্তু ওরা আজো ভোটে ফ্যাক্ট নয়, শুধু ফান্ড রাইজিং'এ টাকা দিয়ে লবিং করছে।
২১| ২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১০
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: আমেরিকায় লক্ষাধিক মারা গেলো। আমেরিকার পরিপ্রেক্ষিতে এটি কম না বেশি ?
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা অনেক অনেক বেশী, আমেরিকা নিজের বুদ্ধিমত্তাকে বার্মার স্তরে নিয়ে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইলেকটোরাল কলেজের ভোটে ট্রাম্পের জেতার সম্ভাবনা বেশি। সরাসরি জনগনের ভোট হলে বাইডেনের সম্ভাবনা ছিল।