নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন থিংকট্যাংকের প্রস্হান

১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯



আপনি একজন ব্লগার; সুযোগ পেলে, আপনি থিংকট্যাংক হিসেবেও কাজ করতে পারবেন, হয়তো; থিংকট্যাংকরা সরকার, রাজনৈতক দল ইত্যাদিকে পলিসি তৈরি করতে, চ্যালেন্জিং সময়ে উপদেশ, আইডিয়া দিয়ে থাকেন। আমাদের ব্লগার ড: এম আলীকে ঐ রকম পদে রাখলে, বাংলাদেশ সরকার উপকৃত হতে পারতো, মনে হয়।

বেগম জিয়া উনার দলের কয়েকজনকে থিংকট্যাংকের মর্যদা দিয়েছিলেন; এঁদের মাঝে ড: এমাজুদ্দিন সাহেবও (১৯৩৩-২০২০) ছিলেন; উনি পলিটিক্যাল সায়েন্সের লোক, ঢাকা ইউনিভার্সিটির ভিসি ছিলেন(১৯৯২-১৯৯৬); বইপত্র লিখেছিলেন কিনা আমার জানা নেই; তবে, উনার লেখা অনেক আর্টিক্যাল পড়েছি। আপানারা আমাকে বুঝেন, আপনাদের অনেকেই আমার মন্তব্য তেমন পছন্দ করেন না; উনি যদি সামুতে লিখতেন, এবং আমি যদি মন্তব্য করতাম, তা'হলে, মন্তব্যে অবশ্যই ম্যাঁওপ্যাঁও, পিগমী ও লিলিপুট শব্দগুলো থাকতো।

২০০৮ সালের ভোটে পরাজিত হওয়ার পর, বেগম জিয়ার অবস্হা যে, কি হতে পারে, সেটা বেগম জিয়া অনুমান করতে পারেননি; বিএনপি'র কেহ অনুমান করতে পারছিলেন না। বিএনপি'র রাজনৈতিক কার্যকলাপে কোন পরিবর্তন দেখা যাচ্ছিলো না। আমি ব্যক্তিগতভাবে ড: এমাজুদ্দিন সাহেবের লেখা ও বক্তব্যের উপর খেয়াল রাখছিলাম। আপনারা যারা উনার ভক্ত, আপনারা আমার কথা শুনে হয়তো ক্ষেপে যাবেন, উনার লেখাগুলো পড়ে মনে হচ্ছিল, কলেজের পলিটিক্যাল সায়েন্সের শিক্ষক এইচএসসি'র ক্লাশে বক্তৃতা দিচ্ছেন; দেখা যাচ্ছিলো যে, উনিও বেগম জিয়া, কিংবা বিএনপি'র ভবিষ্যত বুঝতে পারছিলেন না।

উনি বেগম জিয়া ও বিএনপি'কে কি আইডিয়া দিতেন আমি জানি না, আপনাদেরও জানার কথা নয়; কিন্তু তিনি আমাকে হতবাক করেছেন, ১৫ই আগষ্টগুলোতে বেগম জিয়ার জন্মদিনে উপস্হিত থেকে, কেক খেয়ে। ১৫ই আগষ্টে বাংলাদেশের কে কি করছেন, কার জন্মদিন পালন করছেন, সেটা কখনো সমস্যা ছিলো না; কিন্তু বেগম জিয়ার জন্মদিন পালন ও কেক কাটা একটা বড় সমস্যা ছিলো। ইহা যে সমস্যা, সেটা কেহ না বুঝলে অসুবিধা নেই; কিন্তু ড: এমাজুদ্দিন সাহেব এটা না বুঝায় বেশ বড় সমস্যা হয়েছে। এমাজুদ্দিন সাহেবের উচিত ছিলো, বেগম জিয়াকে সেইদিন কেক কাটা থেকে বিরত থাকার উপদেশ দেয়ার; বেগম জিয়া না শুনলে, কমপক্ষে, ড: এমাজুদ্দিন সাহেবের উচিত ছিলো, ঐ অনুষ্ঠানে যোগদান না করা।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: এই শিক্ষাবিদগন যারা লিডিং ইউনিভার্সিটিগুলোতে মুল পদে থাকেন তারা কেন এই অসম বাতাবরনে প্রবেশ করেন বা বিচরন করেন ? শিক্ষাবিদদের কি অসম রাজনীতিতে প্রবেশ খুবই প্রয়োজন ? কি তাদের অবদান ? কি খুজে পান তারা অন্তঃসারশূন্য রাজনীতির মধ্যে ? আমাদের শিক্ষাঙ্গনগুলি রাজনীতির কাঁদাময়লাযুক্ত পানিতে সয়লাব এবং অনেক শীর্ষ রাজনীতিবিদ এখন ক্ষমতার শীর্ষে । তারা চাইলে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করতে পারতেন বন্ধ হত উপাচার্য পদের লোভে বিক্রি হয়ে যাওয়া । এমাজউদ্দিন সাহেব সুশিক্ষিত লোক হওয়া সত্ত্বেও একধরনের মোহাচ্ছন্ন ছিলেন । রাষ্ট্রের সার্বিক অবনতির জন্য এরাই দায়ী । এদের দিকে আঙ্গুল তুলুন ।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে ঢাকা ইউনিভার্সিটির ভুমিকা হওয়ার দরকার ছিলো বিশাল; দেশের শুরুতে, এই ইউনিভার্সিটির লোকেরা ব্যুরোক্রসী পুরোটা চালাতেন। এই ইউনিভার্সিটি উন্নত মানের গ্রেজুয়েট যে বানাচ্ছে না, সেটা সহজে বুঝা যাচ্ছিলো; মধুর কেন্টিনের গ্রেজুয়েটরা মুল ইউনিভার্সিটির গ্রেজুয়েটদের থেকে বেশী শক্তিশালী ছিলো; এসব সমস্যার সমাধানের দরকার ছিলো।

দরকার ছিলো, প্রতিটি শহরে ঢাকা ইউনিভার্সিটির স্যাটেলাইট ক্যাম্পাস; এসব ভিসি মিসি কিছুই করেননি।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: ১৫ই আগস্ট জন্মদিন পালন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক আত্মহত্যা ছাড়া কিছু নয়। শুধু এই জন্মদিন পালন আজকের এই দেশের অনিশ্চিত রাজনৈতিক ভবিষ্যতের পিছনে বহুলাংশে দায়ী। অত্যন্ত নোংরা এবং দুঃখজনক একটা সিদ্ধান্ত ছিল।

ডঃ এমাজুদ্দীন জ্ঞানী মানুষ, কিন্তু গত এক দশকে উনি এবং উনার সাথে সাথে আরও দুইজন ডঃ জাফরুল্লাহ ও মীর্জা ফখরুল আমাকে হতাশ করেছেন। দেশ তো দূরের কথা, নিজ দলের দায়িত্বও পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। দুটো বিষয় হতে পারে, এক উনারা আসলে এই ধরনের দায়িত্ব পালনে যোগ্য নন, অথবা উনাদের বুদ্ধি পরামর্শ মূল্যায়ন করার যোগ্যতা দল পরিচালকদের ছিল না। উল্লেখ্য তিনজনের বিষয়ে দ্বিতীয়টিই বেশী সম্ভব হতে পারে।

ডঃ এমাজুদ্দীন সত্যই কেক খেয়ে থাকলে বুঝতে হবে উনার জ্ঞান-বুদ্ধি লোপ পেয়েছিল।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৫ই আগষ্টগুলোর পত্রিকায় ড: এমাজুদ্দিন সাহবের কেক খাওয়ার ছবি ছিলো সব সময়। উনি বেগম জিয়াকেও রক্ষা করতে পারেননি; রাজাকারদের বিচারের সময় বুঝা যাচ্ছিল যে, বেগম জিয়ার পালা আসতেছে, উনাকে রাজনীতি থেকে সরে যাবার উপদেশ দেয়ার দরকার ছিলো।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

২০০৯ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এলে উনি রাষ্ট্রপতি হতেন।
আমার কাছে অন্তত তাই মনে হয়েছিল।
মনে খুব সুন্দর ভাবে কথা বলতে পারতেন।

প্রচন্ড রকম দলকানা বাদ দিলে উনি এক জন অত্যন্ত ভদ্র লোক।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনার "দলকানা" ফ্যাক্টরটা বাদ দেয়া যাবে না। আমাদের ব্লগার নেওয়াজ আলীও ভদ্র মানুষ, ঊনাকে তো কেহ থিংকট্যাংক বানানি আপাতত।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হতে হলে চিন্তার ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা থাকা প্রয়োজন, প্রজ্ঞাবান হওয়া প্রয়োজন। আমাদের দেশের রাজনীতি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হওয়ার জন্য অনুকুল নয়। কারণ থিঙ্ক ট্যাঙ্ক স্বাধীনভাবে চিন্তার সুযোগ পায় না। আবার দলকানা লোক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হতে পারে না।

যে কোনও পেশার লোক রাজনীতিতে এসে সম্মান হারানোর শম্ভবনা থাকে রাজনৈতিক কাদা ছোড়াছুঁড়ির জন্য। হয়ত তারা নিজ পেশায় যথেষ্ট সম্মান পেতেন। এটা হতে পারে ডঃ ইউনুস, ডঃ বদরুদদোজা চৌধুরী, লেঃ জেনারেল মাহবুবু, সংসদ সদস্য কবরী বা আরও কেউ। রাজনীতি সবার জন্য না, এটাও একটা বিশেষায়িত পেশা।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনীতিবিদরা দেশ চালায়, শিক্ষিত লোকদের রাজনীতি করা উচিত।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাবের জ্ঞাতার্থে বলছি প্রফেসর ড.এমাজউদ্দিন আহমদ সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় বিশেষজ্ঞ হিসেবে খ্যাত।
যুক্তরাষ্ট্রকেন্দ্রিক এবিআইএর মতে তিনি নব্বই দশকের সর্বাপেক্ষা প্রশংসিত ব্যক্তিত্ব।
তার লিখিত গ্রন্থের সংখ্যা বর্তমানে ৬৮। তার লিখিত বাংলা গ্রন্থগুলাের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হলােঃ রাষ্ট্রবিজ্ঞানের কথা, ১৯৯৬; মধ্যযুগের রাষ্ট্রচিন্তা, ১৯৭৫; তুলনামূলক রাজনীতি : রাজনৈতিক বিশ্লেষণ, ১৯৮২; বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট, ১৯৯১;
বাংলাদেশ : সমাজসংস্কৃতি ও রাজনীতি, ১৯৯২; সমাজ ও অর্থনীতি, ১৯৯৩; গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ, ১৯৯৪; শান্তিচুক্তি ও অন্যান্য প্রবন্ধ, ১৯৯৮; আঞ্চলিক সহযােগিতা, জাতীয় নিরাপত্তা ও অন্যান্য প্রবন্ধ, ১৯৯৯; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য প্রবন্ধ, ২০০০।
তার লিখিত ইংরেজি গ্রন্থগুলাের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হলােঃ Bureaucratic Elites in Segmented Economic Growth : Bangladesh and Pakistan, 1980; Development Administration : Bangladesh, 1981; SARC : Seeds of Harmony, 1985; Military Rule and Myth of Democracy, 1988. তাঁর সম্পাদিত ইংরেজি গ্রন্থগুলাের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হলাে : Bangladesh Politics, 1980; Foreign Policy of Bangladesh, 1984; Society and Politics in Bangladesh, 1989; Bangladesh, South Asia and the World, 1992. ১৯৯২ সালে শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্যে তাকে দেয়া হয় জাতীয় একুশে পদক।
আগে রাজনীতি ছিলো রাজাদের এখন হয়েছে ব্যবসায়ীদের তাই ভালো মানুষের মূল্যায়ন হয়না।
বিএনপির রাজনীতিতে না জড়ালে তিনি অবিতর্কিতই থাকতেন।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনার ৬৮ টা বই; আর আমি জানি না যে, উনার কোন বই আছে কিনা? সারছে ...
কোন বইয়ে উনার কেক খাওয়ার ছবিগুলো আছে?

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রাশিয়া বলেছেন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে যে শত্রুদের জামা কাপড় খুলে ল্যাংটা করে ফেলে - সেটা সবাই জানে। খালেদা জিয়াও জানতো। তাই ক্ষমতা ছাড়তে চায়নি।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সােবের পর, বেগম জিয়াও বাংলাদেশ চালায়েছেন, এটা ভয়ংকর একটা খারাপ কথা। উনি যদি আর্মিদের ক্লাবে হিন্দি ছবি দেখে সময় কাটাতেন, আপনিও আজকে আরেকটু ভালো থাকতেন।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: উনার ৬৮ টা বই; আর আমি জানি না যে, উনার কোন বই আছে কিনা? সারছে ...

সারাদিন পরচর্চা আর পরনিন্দায় ম্যাওপ্যাও করতে থাকলে বেলা শেষে অন্ধকার নামবে টেরই পাবেন না।
আচ্ছা আপনাকে ছাড়া আর কোন ভালো মানুষ, শুদ্ধ মানুষ কখনো দেখেছেন কি?

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মনে হয়, সবাই আমার থেকে ভালো জানেন; সেজন্য, মানুষের সামনে আমি বেশীরভাগ সময় চুপ করে থাকি; শ্রোতা হিসেবে আমার সুনাম আছে। কিন্তু সমস্যা হলো, মানুষ কথা বললে, বা কিছু লিখলে, আমি কিভাবে যেন অনেক ভুল আবিস্কার করে ফেলি।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কি রাজনীতি করার কথা? পদ, টাকা ও ব্যক্তিস্বার্থের জন্য রাজনীতি করা এই কীটগুলো থিংক ট্যংক নয় একেকটা গারবেজ ট্যাংক।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার দা্যিত্বগুলো উনি মোটেই সঠিকভাবে পালন করেননি; উনার উচিত ছিলো, বেগম জিয়ার পাগলামী (কেক খাওয়া) বন্ধ করার চেষ্টা করা; বেগম জিয়া যদি উনার কথা না শুনতেন, উনার উচিত ছিলো পদ থেকে সরে যাওয়া।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ডঃ এমাজুদ্দীন এর বাসায় কাটাবন গিয়েছিলাম। সাক্ষাৎকার নিতে।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোন সালে, কিসের উপর উনি কথা বলেছিলেন?

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৫

সোহানাজোহা বলেছেন:




১। বাংলাদেশে সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কোনো সেমিনারে সামনা সামনি দেখার সুযোগ পেয়েছেন কখনো?
২। বাংলাদেশে ব্যক্তি মালিকানা প্রতিষ্ঠানে মা-বাবা-ছেলে-মেয়ে তারা থাকেন ডিরেক্টর, সেখানে সিনিয়র কর্মীদের অবস্থান সম্পর্কে কিছু জানেন?

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


১) না, ঐরকম কোন সেমিনারে ছিলাম না। তবে, অনেক সেক্রেটারী, ডিরেক্টর এঁদেরকে কথা বলতে দেখছি। একবার জুট মিল কর্পরেশনের অনেক অফিসার বিদেশে মার্কেটিং করতে এসেছিলেন, সেটা কিছুটা সেমিনারের মতো ছিলো, সেটা দেখছি।

২) না, তেমন কিছু জানি না।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এমাজ উদ্দিন সাহেব পুরোপুরি সুবিধাবাদি মানুষ ছিলেন। কিন্তু নৈতিকতা বিসর্জন দিয়েও তিনি সুবিধা আদায় করতে পারেননি।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশ উনাকে অনেক কিছু দিয়েছিলো, উনার উচিত ছিলো মানুষের পক্ষে কিছু বলা; উনি বিএনপি'র পক্ষ নেয়াতে উনার কথা কেহ শুনতো না।

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ইয়াজ উদ্দিন আর এমাজউদ্দিন
দুই মেরুর দুই বাসিন্দা

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইয়াজ উদ্দিন সাহবে মানসিক সমস্যায় ভোগার সময়, বিএনপি উনাকে সামনে রেখে গন্ডগোল করছিলো।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আসলে এমাজউদ্দিন সাহেবদের দোষ নেই,উনার আগে উনার থেকে অনেক বড় বড় এমাজউদ্দিনরা পদ ও টাকার কাছে বিক্রি হয়েছেন।এই কাতারে অনেক বিচারপতিও আছেন।
বিক্রি হয়নাই এর মধ্যে আছেন আহমেদ শরীফ,সিরাজুল ইসলাম সহ আরো কয়েক জন।রাজনৈতিক দলের থিংকট্যাংকার হতে হলে অবশ্যই তাকে জনগন এবং রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকতে হবে।রাজনীতি হল জনগনের সবথেকে সচেতন অংশের সংগঠন।
যেদিন সে তারেকের প্রশংসা করে বক্তব্য দেয় সেদিন থেকেই তার গ্রহন যোগ্যতা শেষ শেষ হয়ে যায়।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনারা সবাই একটা বিষয় মিস করেছেন, দলে থাকলেও রাজনীতি করতে হয়, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য।

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমাদের দেশে থিংক ট্যাংকের প্রয়োজন এখন আর নাই

১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



থিংক ট্যাংকের প্রয়োজন আছে; কিন্তু থিংক ট্যাংক হওয়ার মতো মানুষ আমাদের দেশে নেই; ব্লগের ড: এম আলী টাইপের লোকজনকে এসব দায়িত্ব দেয়া সম্ভব।

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৩

সোহানাজোহা বলেছেন:




সরকার ও রাজনীতি হচ্ছে পরিবার কেন্দ্রিক অনেকটা পারিবারিক ও ব্যক্তিমালিকানা প্রতিষ্ঠানের মতো এবং রাজনীতিতে যারা দীর্ঘদিনের চাটুকার তাদের দ্বারা সংঘবদ্ধ। এখানে এমাজ উদ্দিন সাহেবের মতো লোকদের কিছু করার নেই তিনি পুতুল মাত্র। যা করতে বলা হয়েছে তা করেছেন। এর বাইরে হলে তিনি চাকুরিচ্যুত হতেন। তিনি ব্যবসায়ী মানুষ নন যে ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন। তিনি অথৈ সাগরে পরে যেতেন।

দেশে সরকারি সিনিয়র কর্মকর্তা হওয়াটা এক ধরনের পাপ। সরকারি দলের লোক ও চাটুকার সবাই মিলে প্রথমে আপনাকে নরম মাটি করবে তারপর সেই মাটি দিয়ে ইচ্ছে মতো পুতুল বানাবে। আপনি পুতুল হতে বাধ্য থাকবেন।

আশা করি আপনি আমার মন্তব্য বুঝতে পেরেছেন।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুঝেছি; তবে, ভিসি মিসিদের সবাই সন্মান করার কথা।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাদা ছুড়া ছুড়ি মূলত বিদ্বানদের নেতৃত্বে ও মেধায় সংঘটিত হয় । অনেক সময় শীর্ষপদের মানুষগুলো ভুল করে বসেন। তবে এটাও সত্য আদর্শিক রাজনীতি বিপন্ন প্রায় । ক্ষমতার মসনদ যে কোনভাবে পাওয়ার মনমানসিকতাও কেউ পিছিয়ে নেই। পরিবর্তন দরকার ।

১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনাকে এনেছেন জেনারেল জিয়া, এখন বিএনপি পারলে পরিবর্তন আনুক; আওয়ামী লীগ নিশ্চয় শেখ হাসিনাকে বদলানোর কথা ভাবতে পারার কথা নয়।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এখনকার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ উপাচার্য ও অন্যান্য প্রশাসনিক পদ পাবার জন্য আদর্শ শিক্ষকের নীতি ও নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর নিরলজ্জ দালালী করে বেড়ান।

সম্ভবত ১৯৯৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল শিক্ষক কোন এক প্রধান দলের নেতার বাসায় গিয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরেও তার দেখা পাননি।

নেতারা ও তাদেরকে গুণেন না।

১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষকেরা পরায় বলে মনে হয় না।

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সরকার ও রাজনীতি হচ্ছে পরিবার কেন্দ্রিক অনেকটা পারিবারিক ও ব্যক্তিমালিকানা প্রতিষ্ঠানের মতো এবং রাজনীতিতে যারা দীর্ঘদিনের চাটুকার তাদের দ্বারা সংঘবদ্ধ। এখানে এমাজ উদ্দিন সাহেবের মতো লোকদের কিছু করার নেই তিনি পুতুল মাত্র। যা করতে বলা হয়েছে তা করেছেন। এর বাইরে হলে তিনি চাকুরিচ্যুত হতেন। তিনি ব্যবসায়ী মানুষ নন যে ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন। তিনি অথৈ সাগরে পরে যেতেন।

দেশে সরকারি সিনিয়র কর্মকর্তা হওয়াটা এক ধরনের পাপ। সরকারি দলের লোক ও চাটুকার সবাই মিলে প্রথমে আপনাকে নরম মাটি করবে তারপর সেই মাটি দিয়ে ইচ্ছে মতো পুতুল বানাবে। আপনি পুতুল হতে বাধ্য থাকবেন।

আশা করি আপনি আমার মন্তব্য বুঝতে পেরেছেন।

প্রফেসর এমাজ উদ্দিন সাহেব সরকারের মন্ত্রীর অনুরোধ রক্ষা করেননি। তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছিলেন। এটা উনার একটি ভালো সিদ্ধান্ত ছিল। এটার প্রশংসা অবশ্য তিনি অবশ্যই পেতে পারেন।

কট্টর দলকানা ছাড়া তার দোষ কম ছিল ।

১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি অপরাধ করেছেন বেগম জিয়ার কাছে; বেগম জিয়ার কি হতে পারে, সেটা তিনি অনুমান করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন।

১৯| ১৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৪১

হাবিব ইমরান বলেছেন:

বর্তমান সময়ের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কোন উপাচার্য একেবারে তুলসীপাতা? এমাজউদ্দীন সাহেবের সময় অন্তত প্রকাশ্যে চাটাচাটি করতে হয়নি সম্ভাব্য উপাচার্যগণকে। আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক সাহেব কেমন নগ্ন রাজনীতি করেছিলেন তা চোখে পড়ার কথা!! যদি উপাচার্য হিসেবে আরেফিন সাহেব রাজনীতির সুযোগ পান তাহলে এমাজউদ্দীন সাহেব কেন পাবেন না?

এখনকার প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ হয় কার চেয়ে কে বড় রাজনীতিবিদ। কার থেকে কে বেশি সংখ্যক মন্ত্রীদের পা চাটতে পেরেছেন।

অতীত থেকে বর্তমান ____ শিক্ষাব্যবস্থা বর্তমানে পুরোপুরি নগ্ন হয়ে আছে।

প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাল দল, সবুজ দল, হলুদ দল, কালা দল, সাদা দল, নীল দল নামে যে রাজনৈতিক নির্বাচনগুলো হয় আগে সেগুলো বন্ধ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্যানেল নির্বাচন আগে বন্ধ করতে হবে। শিক্ষকদের মাঝে এরকম নগ্ন রাজনীতি থাকলে ছাত্ররা কি শিখবে?

১৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "শিক্ষকদের মাঝে এরকম নগ্ন রাজনীতি থাকলে ছাত্ররা কি শিখবে? "

-সঠিক কথা বলেছেন।

-ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী মিলে সব পাবলিক ইউনিভার্সিটির শিক্ষকেরা লাল দল, সবুজ দল, হলুদ দল, কালা দল, সাদা দল, নীল দল করে ক্রাইম করেছে, এখনো করে চলছে; এদেরকে বাদ দেয়ার দরকার।

২০| ১৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৪৩

হাবিব ইমরান বলেছেন:
জবি উপাচার্য মিজানুর রহমান সাহেব বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী চাইলে উনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ ছেড়ে যুবলীগে যোগ দিবেন।

এ ব্যাপারে আপনার মতামত কি?

১৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মতামত হলো, সেই লোক একটা ক্রিমিনাল।

২১| ১৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কিসের থিংকট্যাং? তেল ট্যাঙ্ক বলতে পারেন।
সারাটা সময় শেষদিন পর্যন্ত খালেদা-তারেকের তেলবাজি চামচামি বিএনপি-জামাতের লেজুড়বৃত্তি করে গেছেন।

তিনি ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোকদিবসে খালেদা জিয়ার ভুয়া জন্মদিন পালন শুরুর রুপকার ও পরামর্শদাতা।

বিএনপির প্রথম আমলে এরশাদের ঝাড়ুদার আনোয়ার জাহিদকে সাথে নিয়ে বখতিয়ার খিলজির বাংলা দখলের অনুকরনে ১৭ হাড্ডিসার ঘোড়া যোগার করে পাগড়ি মাথা ঘোড়সওয়ারের এক হাস্যকর ইসলামী চামচামির আয়োজন করেছিলেন।

দন্ডিত ও পলাতক অপরাধী তারেক জিয়াকে সম্মানের সাথে 'স্যার' বলে সম্বধন করতেন। এবং জাতির ভবিষ্যত কান্ডারী হিসেবে মনে করতেন। তারেককে জাতির ভবিষ্যত কান্ডারী হিসেবে অভিহিত করে একটি বইও লিখেন।

ওনার সবচেয়ে জঘন্য খারাপ কাজ ছিল যুদ্ধাপরাধী মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারকার্যের বিরোধিতা করা
তার আগেও ১৯৯৩ তে সংগঠিত গন আদালতের তীব্র বিরোধীতা করেছিলেন এবং শহীদ জননী জাহানারা ইমাম ও শ্রদ্ধেয় সুফিয়া কামালের নাম উল্লেখ করে কালো হাত ভেংগে দেয়ার আহবান করেছিলেন।

এই মাপের উলংগ অন্ধ সমর্থন যদি লীগের বুদ্ধিজীবিদের কেউ করত, তাহলে গালিগালাজের বন্যা বয়ে যেত। ১ সপ্তাহ জাবত গালিগালাজ থুতুর তান্ডব চলতো। রিসেন্ট দুজন মুক্তিযুদ্ধ সমর্থক জামাত বিরোধী বুদ্ধিজীবি/নেতার মৃতুর পর ছাগু/ ছাগু সমর্থকদের যে উল্লাস দেখেছি, থুতুর বন্যা দেখেছি। অনেক নামকরা ব্লগারের এমনকি ব্লগের তথাকথিত কবি সাহিত্যিকদেরও দেখেছি কুৎসা রটনা করে পোষ্ট ও জঘন্য কমেন্ট করে উপভোগ করতে দেখেছি।

কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ সমর্থকরা এত অবিবেচক না। মুক্তিযুদ্ধ সমর্থকরা এত নীচে নামে না।
ফেবু ব্লগ ইত্যাদি সোশাল মিডিয়া দেখলাম। প্র‍য়াত অধ্যাপককের মৃত্যুর পর কেউ উল্লাস করেনি কেউ গালিগালাজ করেনি, থুতু দেয় নি, কুৎসা রটনা করে কেউ পোষ্ট দেয় নি।

১৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি যেসব কথা বলেছেন, এগুলো আমি দেখেছি, এগুলো জাতির অনেক অনিষ্ট করেছে। আমি উনার থিংক ট্যাংক পদের মুল ব্যর্থতার কথাটা বলেছি মাত্র।

২২| ১৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


এমাজউদ্দিন সাহেবের বই পড়েন না, ঠিক আছে। বাংলা বই তো ভিন দেশে পাঠানো দরকার নেই। কিন্তু আপনি তো থিংকট্যাংক-এর বারোটা বাজিয়েছেন। বাংলাদেশের সিপিডি একটি থিংকট্যাংক - এতে আপনার কী অভিমত?

প্রফেসর এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দিন আহমদের অবদানকে শ্রদ্ধা জানিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আমি পোস্ট দিয়েছি। একজন শিক্ষাবিদ হিসেবে তার অবদান অনস্বীকার্য। তার কোন বই আপনি পড়েন নি, কারণ আপনি সে সময়ের/বিষয়ের শিক্ষার্থী নন। কিন্তু যেভাবে আপনি তাচ্ছিল্য করেছেন এবং তাতে যে নূরুভাই আপনাকে যে চমৎকার প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন তাতে আমার শতভাগ সমর্থন থাকলো। :)


বাকি সব তো আপনি নিজেই বললেন। আপনি রাজনীতির আয়নায় যা দেখেছেন তা বলেছেন। মানুষ যা খুশি তা করতে পারে, কিন্তু পরিণতি থেকে তার মুক্তি নেই।

জীবনদ্দশায় অনেকেই তার প্রাপ্য পায় না - বাংলাদেশে তো আরও পায় না। তবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের মনে তিনি অনেকদিন বেঁচে থাকবেন। সেটিই আরও মনযোগ দিয়ে করে গেলে হয়তো আরও ভালো করতেন।

কিছু বছর পার হলেই আগামির প্রজন্ম তার রাজনৈতিক কৃতকর্মের কথা ভুলে গিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বইয়ে মনোনিবেশ করবে। তখন কেউ আর তাকে সমালোচনা করার মতো কিছু মনে রাখবেন না।

১৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা সত্যি যে, আমি শিক্ষক হিসেবে উনার সাফল্য, লেখক হিসেবে সাফল্যের কথা জানি না; আমি উনাকে প্রথমবার জেনেছি উনি ভিসি হওয়ার পর; বিএনপি'কে সাপোর্ট করে ভিসি হওয়া ছিলো উনার ভয়ংকর ভুল। ভিসি হিসেবে উনি জাতির বড় ইউনিভার্সিটিটাকে খারাপভাবে চালিয়েছেন।

পরে, থিংক ট্যাংক হিসেবে তিনি বেগম জিয়ার আসন্ন বিপদ দেখতে পাননি।

২৩| ২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:০৬

পুলক ঢালী বলেছেন: শিকড় বিহীন রাতারাতি গজিয়ে উঠা রাজনৈতিকদল বিএনপির সেলেকটেড পারসনদের কোয়ালিটি দলটির মানদন্ড নিরূপন করে। এমাজুদ্দীন নিজেকে ব্যাক্তিত্বহীন প্রমান করতে পেরেছিলেন দ্ব্যার্থহীন ভাবে সেটাই ওনার যোগ্যতা ছিল বলে মনে হয়। কেক কাটা খুব সামান্য একটা ব্যপার, কিন্তু ১৫ই আগষ্ট একটা অসামান্য দিন, এটা আপনি যে মতাদর্শের ব্যক্তিই হননা কেন অস্বীকার করার উপায় নেই। আপনি নিশ্চয়ই আপনার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বা ঘোরতর শত্রুরও এমন মৃত্যু চাইবেন না।
আপনি কেক কাটছেন আপনার অবস্থানটা কি? আপনি তো আমজনতার মত সাধারন কেউ নন ( লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্মদিন ১৫ আগষ্ট হতে পারে, তাদের জন্মদিন পালন নিয়ে কেউ মাথা ঘামাবে না )। আপনি একটি রাজনৈতিক দলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আপনার দায়িত্ববোধ, সৌজন্যতাবোধ কোথায় রেখে এসে একাধিক জন্মদিনের একটি ১৫ই আগষ্টে ধূমধামের সাথে পালন করেন। এটা যে দৃষ্টিকটু সেই বোধ আপনার এবং পরামর্শ দাতাদেরও নেই।
আপনার থিংক ট্যাংকরা তাহলে কি করেন ? এমাজুদ্দীনকে থিংক ট্যাংক বলে সত্যিকারের থিংক ট্যাংকদের আসলে অপমান করা হয়েছে বলে মনে হয়।

(আপনি আহমদ ছফার স্যাটায়ার মূলক রম্য বই গাভী বৃত্তান্ত পড়েছেন কিনা জানিনা। উনি যে ঘটনাকাল উল্লেখ করেছেন সেটা ১৯৯২-৯৬ এর সাথে মিলে যায় ওনার তৈরী ভিসি জুনায়েদ চরিত্রের সাথে এমাজুদ্দীনের যেন মিল পাওয়া যায়।)

(বিঃদ্রঃ আহমদ ছফা আমার প্রিয় লেখক নন, ওনার রাজনৈতিক দর্শন আমি পছন্দ করিনা।)
ভাল থাকুন গাজীভাই। আপনার পোষ্ট কিছু কথা, সেটা ভুল/সঠিক যাইহোক না কেন বলার সুযোগ করে দিয়েছে সেজন্য ধন্যবাদ। :D

২০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক কথা বলেছেন; থিংক ট্যাংকের মতো সন্মান পেতে হলে, কমনসেন্স ও ব্যক্তিত্ব থাকতে হয়; ১৫ই আগষ্টে কেককাটায় উনার মতো মানুষের উপস্হিতি উনার ব্যক্তিত্বের অভাবের কথা প্রকাশ করেছে। স্যরি, আমি আহমেদ ছফার কোন কিছু পড়িনি।

২৪| ২০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

সপ্তম৮৪ বলেছেন: বঙ্গদেশে আসুন থিঙ্কট্যাঙ্ক হিসেবে জয়েন দেন

২০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি সঠিভাবে কোন কিছু ভাবতে পারি বলে মনে হয় না।

২৫| ২০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১৬

সপ্তম৮৪ বলেছেন: লিখতে তো পারেন। লিখে লিখে জানাবেন সব

২০ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে পোষ্ট লেখা ও আসল লেখা ঠিক একই রকম নয়; তবে, ব্লগারেরা অন্যদের বেশী ভাবার মত সুযোগ পাচ্ছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.