১| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: বাকিটুকু না পড়ে কিছু বলা ঠিক হবে না।
বাকিটুকু পড়ার অপেক্ষায়।

২| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভোলা মিয়া প্রকৃতির সন্তান ছিলেন। যেটুকু লিখেছেন, এটুকু পড়েই তার সম্পর্কে আগ্রহ জন্মালো। আশাকরি, বাকি কথাগুলোও শীঘ্রই জানতে পারবো।

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পরের লিখার অপেক্ষায় থাকলাম ।

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪৯

ঘরহীন বলেছেন: শেষটুকু পড়ে মন্তব্য করাটাই ভালো হবে! চিত্তাকর্ষক কাহিনী।

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,




প্রকৃতিকে ভালোবাসার মানুষেরা ভালো ও ভোলা মনেরই হয়।
আপনার ভোলাও হয়তো তেমন!!!!!!!!

না এটা ভূমিকা হয়নি, একটি পরিচ্ছেদ হয়েছে।

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: বাকিটুকু জানার আগ্রহ রইল...


ভোলা মিয়াকে নিয়ে লেখা এই পোষ্টটা মনে হয় মুছবেন না- তাই আগেই মন্তব্য করলাম

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৫

মিরোরডডল বলেছেন:



এতো ছোট একটা পোষ্ট, এর মাঝেও আবার বাকিটুকু পরে

ভোলা পাগলার সংগ্রামী জীবনের কাহিনী শুরুতেই শেষ হয়ে গেলো । মানুষ ভালো ছিলেন, তাইতো মাকে করেছে, বয়স্কদের জন্য করেছেন । উনি মনে হয় একটু ডিফারেন্ট ট্র্যাকের মানুষ ছিলেন বলেই লোকে পাগল ডাকতো ।

মানুষ একা থাকলে আসলেই জীবন যাপন অন্যরকম হয়ে যায় আর কেমন যেনো একধরণের পাগলামিও চলে আসে । পাহাড়ে বসবাস , বিষয়টা খুবই ইন্টারেষ্টিং ।

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা, সেই সাথে তার নিজের ভিতরের অজানা কোনো কারণই তাকে পাহাড়ে টেনে নিতো বলে মনে হয়।

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ভোলা মিয়া পাগল নয়
প্রকৃত অর্থে জ্ঞাণী মানুষ
ছিলেন। কারো উপর পরগাছা
হয়ে না থেকে নিজেই নিজের
জোয়াল টেনে গেছেন। তার
আত্মার শান্তি কামনা করছি।

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শেষের লাইন কয়েকটি পড়ে মনটাই খারাপ হয়ে গেল।

আহা রে ।

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৬

জুন বলেছেন: প্রকৃতিকে ভালোবাসা লোকদের আমার খুব ভালোলাগে চাদগাজী । কারন আমিও প্রকৃতি প্রেমিক ।
আর আমাদের দেশে মানুষের একজন আরেকজনকে পাগল ডাকা বড়ই দুর্বোদ্ধ্য । ভালোবেসেও পাগল ডাকে আবার বিরক্ত হয়েও পাগল ডাকে এরকম আরো অনেক উদাহরন আছে আমাদের সমাজে ।
আপনার পরের পর্বের অপেক্ষায় -------

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৫

আকন বিডি বলেছেন: মাটির সাথে বসবাস করা মানুষগুলোর জীবন যুদ্ধটা প্রায় একই রকম, কষ্টে বেঁচে থাকা আর সকলের অগোচরে চলে যাওয়া।

১৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভোলা মিয়া কি বিয়ে করেছিলেন?
নিজের ঘর থাকতেও উনি পাহাড়ে থাকতেন কেন? প্রেম ভালোবাসায় ব্যর্থ হয়ে কি?

১৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:১৩

বঙ্গদুলাল বলেছেন: আপনার লিখা পড়লাম, ভাবছি অনেক কিছু।আমাদের জাতির শুধু খেয়ে পরে বাঁচার সংগ্রামও বোধ হয় শেষ হবেনা কোনোদিন।
এদিকে আমার জন্মভূমি দ্বীপ-কুতুবদিয়া সাগরের পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে।সরকার ফলপ্রসূ টেকসই কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না( জন প্রতিনিধি চোর)।আমরা ছাত্র মানুষ,কী করতে পারি বলেন? প্রতিবাদ করলে জনপ্রতিনিধিদের চোখে খারাপ হয়ে যাবো।এখনো নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারিনি( কত এক্সপেকটেশন মা বাবা,আত্মীয় স্বজনের,নিজের)।আপনি দুঃখ,কষ্টের ছবি পছন্দ করেন না, তাই দিচ্ছি না(দ্বীপের মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে যাওয়া, ভোগান্তির ছবি)।এদিকে ব্লগে এসে দেখি, আপনি সত্য বলেও কিছু ব্লগারের বিরাগভাজন হচ্ছেন।সব মিলিয়ে, এটিই আমরা বাঙালি জাতির রোজনামচা।

১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




একাকিত্বে এক ধরনের নেশা আছে। একবার নেশা ধরে গেলে আর লোকালয় ভালো লাগবে না। ভোলা মিয়ার গল্পটি ভালো লেগেছে। এই ধরনের ভোলা মিয়া আমাদের সমাজে আছেন - এরা আসলেই ভোলা।

১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ২:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সরকারের লোকেরা ভালো থাকতে পারেন না। একদল খুন হোন আরেক দল খুনের আসামী - এটি চলতে থাকবে। এর বিচারকার্যও চলতে থাকবে। - এটি আমার কথা, নোটবুকে লিখে রাখুন। কোনো একদিন হয়তো এই কথার জন্য আমাকে স্মরণ করবেন। আমি সময় দেখা মানুষ।

১৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:২১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: উনার বিয়ে হয়নি, একটি মেয়ে উনাকে ভালোবেসেছিলেন, উনিও ভালোবেসেছিলেন; কিন্তু বিয়ে হয়নি

বিয়ে না হওয়ার কারনেই কি উনি পাহাড়ে থাকতেন একা?

১৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:০৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন: ভোলা হতে হলে আতঁকে উঠার মত ঘটনা থাকতে হয়। মন চাইলো হয়ে গেলাম এমন কিছু হয়তো না।

১৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: একটা মুভি দেখেছিলাম- একলোক পাহাড়ে থাকেন। বিশাল সেই পাথরের পাহাড়। পাহাড়ে উঠার কোনো পথ নেই। এনড়ো খেবড়ো। গ্রামের দরিদ্র লোকেরা সেই পাথর কেটে কেটে বিক্রি করে। পাথর ভাঙ্গা সহজ কথা নয়। স্বামী পাহাড়ে কাজ করছেন। স্ত্রী স্বামীর জন্য খাবার নিয়ে যাচ্ছেন। একদিন স্ত্রী পাহাড় থেকে পড়ে যান, মরে যান। স্ত্রী ছিলো পেগনেন্ট। সেই লোক বাকি জীবনটা পাহাড়ে কাটীয়ে দেন। এবং পাহাড় কেটে কেটে রাস্তা বানান- যেন পাহাড় থেকে পড়ে কারো মৃত্যু না হয়।

২০| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: ব্লগে বেশ কিছুদিন পরে এসে কেমন একটা অচেনা অজানা লাগছে। আপনার এই লেখাটা পড়ে ওয়ার্মআপ করে নিলাম।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২১| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: এই পর্ব পড়ে ভোল মিয়া সম্পর্কে জানার কৌতুহল বেড়ে গেল।
আশা করছি পরের পর্বে জানা হবে।

২২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬

নাসরিন ইসলাম বলেছেন: দুঃখের বিষয় হলো এরকম সাদামাটা ভোলা মিয়াদের আমরা অনেক সময়েই ভুলে যাই। শুভকামনা।