নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আজকের জরীপেও আমেরিকান ডেমোক্রেটিক কেন্ডিডেট জো বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে ৯ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন; এখন ট্রাম্পের দলের ন্যাশনাল কনভেনশব চলছে, একই সাথে উইসকিনসন রাজ্যের কেনোসা শহরে পুলিশ-বিরোধী প্রতিবাদের সাথে সাথে লুটপাট চলছে। ৩দিন আগে, কেনোসা শহরে এক কালো নাগরিককে এক পুলিশ ৭ বার গুলি করেছে; নাগরিক কালো মুসলিম, এখনো জীবিত আছে, মনে হয় বেঁচে থাকবে; তবে, প্যারালাইড হয়ে যাবে। ভিডিও দেখলে বুঝা যায়, গুলি করার কোন দরকার ছিলো না, ৪/৫ জন পুলিশ উপস্হিত ছিলো ঘটনাস্হলে, তারা তাকে খালি হাতেও ঠেকাতে পারতো; সেটা না করে গুলি করেছে ৭ বার।
কালো নাগরিকেরা ভোটে কম উপস্হিত থাকে; তাদের বেশীর ভাগই ডেমিক্রেটিক দলের সাপোর্টার; এই বছরটা হলো পুলিশ নির্যাতনের বিপক্ষে ঐতিহাসিক প্রতিবাদের বছর; কালো নাগরিক জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকে কেন্দ্র করে প্রায় ৩ মাস প্রতিবাদ করেছে পুরো আমেরিকা। এবং এই প্রতিবাদই আপাতত বাইডেনের জন্য সৌভাগ্য নিয়ে এসেছে, জেতার সম্ভাবনা আছে।
কিন্তু ট্রাম্প ও ক্যাপটেলিষ্ট মিডিয়া গত কয়েকদিন প্রতিবাদের "লুটপাটের" দিকটায় খুবই আলোকপাত করছে। জর্জ ফ্লয়েদের প্রতিবাদের একটা অংশ এখনো ওরিগণ রাজ্যের পোর্টল্যান্ড শহরে রয়ে গেছে, তারা একটা এলাকা দখল করে হোমলেসদের মতো ওখানে বসবাস করছে; মেয়র আলোচনার মাধ্যমে ওদেরকে সরাতে পারছে না; ট্রাম্প সেখানে ফেডারেল বাহিনী পাঠিয়ে তাদেরকে ভয় লাগিয়ে কিছুটা কন্ট্রোলে এনেছে, ইহা কালো নাগরিকদের সম্পর্কে খারাপ ধারণার সৃষ্টি করেছে; কালো নাগরিকদের খারাপ কাজের দায়দায়িত্ব ডেমোক্রেটদের ঘাঁড়ে এসে পড়ে।
কেনোসা শহরে বেশ কয়েকটি বাড়ী পোড়ায়ে দিয়েছে প্রতিবাদকারীরা, প্রতিবাদকারীদের গুলিতে ২ জন প্রতিবাদকারীর মৃত্যু হয়েছে ; ইহা বাইডেনের বিপক্ষে গেছে। এর থেকেও খারাপ দিক হচ্ছে, কালো নাগরিকেরা ২ রাতে লুটপাট করেছে; এদের সমস্যা হলো, কেহ প্রতিবাদ করেন, অনেকে লুটপাট করে, কালো নেতারা এই দিকটা থামানোর চেষ্টা করে না কঠিনভাবে। ট্রাম্পের কনভেনশনে ইহার উপর বিশালভাবে আলোকপাত করেছে, ও ট্রাম্প সুযোগ বুঝে সেখানে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছে; স্হানীয় মেয়র থামাতে না পারলে, ফেডারেল বাহিনী থামালে উহা ট্রাম্পের পক্ষে চলে যায়; জর্জ ফ্লয়েড হত্যার প্রতিবাদ যা ফলাফল বয়ে এনেছিলো, কেনোসার লুটপাট উহা মুছে ফেলছে, এবং জো বাইডেনকে সমস্যায় ফেলছে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাইডেন বেশ দুর্বল কেন্ডিডেট; তদুপরি, বাইডেনের ছেলের ইউক্রেন কেলেংকারী একটি ভালো সমস্যা; তবে করোনা মিস-হ্যান্ডলিং করে, ট্রাম্প আমেরিকাকে যেভাবে পেছনে ফেলে দিয়েছে, ইহা ভয়ংকর ব্যাপার। বাইডেন নিজ গুণে সামনে আসেনি, করোনা ও প্রতিবাদ তাকে সামনে এনেছে; এখন আফ্রিকান আমেরিকানদের লুটপাট তার সেই সুযোগ কেড়ে নিতে পারে।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
বন্ধু শুভ বলেছেন: আবার পাগলের সাথে হবে দেখা ৭০০ কোটি মানুষের।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সে আর পুটিন মিলে করোনার টিকা পর্যন্ত ধ্বংস করার পথে আছে; এরা বিশ্বের অশান্তির কারণ।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ট্রাম্প যতই অযোগ্য ও অপদার্থ মানুষ হোন না কেন, বাইডেন তাকে হারাতে পারবেন বলে মনে হয় না। রিপাবলিকানরা এবং আমেরিকার সাদা চামড়ার মানুষরা তাদের অপদার্থ প্রেসিডেন্টকেই আবার জিতিয়ে আনবে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাদা ভোট এখনো শতকরা ৬৪ ভাগ; এদের ভোটে কোন পক্ষ জয়ী হতে পরে না; সুইং রাজ্যগুলোতে দরকার স্পেনিশ ও কালোভোট; বাইডেনের কালো ভোট নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটছে না।
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমরা তো তাদেরকে আদর্শ রাজনীতিবিদ মনে করি।
তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন পাঠ নেওয়ার চেষ্টা করি।
তারা কেন দিনে দিনে আদর্শ থেকে বাইরে চলে যাচ্ছে?
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম্প ও পুটিন রাজনীতিবিদ নন, ২ জনই জগন্য খারাপ মানুষ; এরা পয়সার মালিক।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভোটের মাঠে কুটচালের কোন সীমা পরিসীমা নাই
এমনটা কি হতে পারে যে লোটপাটে অংশ নেয়া
ঐ কালো মানুষগুলি ট্রাম্পের ভাড়া করা মানুষ ???
এতে করে তাঁর দুদিকেই লাভ,কালো প্রিতি,সাদা ভীতি !!
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম্পের মরাল বলতে কিছু নেই; ওর পক্ষে অনেক কিছু সম্ভব।
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ট্রাম্প বলেছেন, আমি জয়ী হবো। যদি জয়ী না হই তাহলে আমি অবশ্যই বলব জালিয়াতি হয়েছে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
পরাজিত হলে, যা বলার বলতে পারবে, তাতে লাভ হবে না।
৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাইডেনের অবস্থাটা সুবিধের মনে হচ্ছে না। শেষ পর্যন্ত হয়তো ট্রাম্পই পুনরায় জয়ী হয়ে আমেরিকাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাবে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সে অকারণে যেভাবে বড় বড় কর্পরেশনকে "রেসকিউ ফান্ডের" নামে টাকা ঢেলে দিয়েছে, আমেরিকা ১০ বছরেও ইহার থেকে বের হতে পারবে না।
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:৪৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: জাতী হিসাবে তারা খুব বেশি উন্নত না যতটা উন্নত অর্থনীতিতে।তাই তাদের মতেরো কোন ঠিক নাই পথেরো।সকালে একটা বলে তো বিকেলে আরেকটা।
কালোদের এবার দলবেদে ভোট দেবার একটা সম্ভাবনা আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: যে কোন নির্বাচনের পূর্বেই ঘটনা প্রবাহ কখনো ক্ষমতাসীনের পক্ষে কখনো ক্ষমতাহীনদের পক্ষে যায়।
আমেরিকায় গত কিছুদিনের নির্বাচন পূর্ব ঘটনা-দূর্ঘটনা প্রবাহ যতটা ট্রাম্পের প্রতিকূলে বলে মনে হইতেছে ততটাই হ্য়ত জো-বাইডেনের অনুকূলে হওয়ার কথা ছিল।কিন্তু সেই অনুপাতে জো-বাইডেনের জনপ্রিয়তা বাড়েনি।
আর আমেরিকার নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি জনপ্রিয় ভোটারের ভোটে জিতেনা জিতে অজনপ্রিয় ভোটে।আর ট্রাম্প বহুত ঘাউরা খেলোয়ার।যদি সে ভোটে না জিতে তাহলে সে বলবে আমি খেলব না ( আমি ভোটের ফল মানিনা / ভোটে জালিয়াতি হয়েছে )।
কাজেই ট্রাম্পের কাছে ভোটের হার-জিত খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়না। ট্রাম্পেকে যতটা পরাক্রমশালী ও কুশলী খেলোয়ার মনে হয় -বাইডেন কে ততটাই অসুস্থ ও দূর্বল খেলোয়ারের মত মনে হ্য়।