নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০ লাখ পথশিশু, ১১ লাখ রোহিংগা, কার প্রতি আপনার দায়িত্ব বেশী?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬



আসলে, কারো প্রতি আমার বা আপনার দায়িত্ব থাকার কথা নয়; আমরা হালাম ব্লগার মানুষ, কবিতা লেখা, গল্প লেখা, কোরান হাদিসের তফসীর লেখা, ছবি পোষ্ট দেয়া, কিংবা মুভি রিভিয়্যু করা আামদের দায়িত্ব হতে পারে; নেওয়াজ আলী সাহেবের দায়িত্ব হলো, কমেন্ট করা। পথ শিশু ও রোহিংগাদের দায়িত্ব হলো শেখ হাসিনার; কারণ, সবকিছু আপা জানেন! আমাদের ব্যুরোক্রেটরা, প্রশাসনের লোকেরা আপার উপর সব ছেড়ে দিয়ে নিজেদের পরিবার পরিজন নিয়ে ব্যস্ত আছেন।

রোহিংগা সমস্যার সমাধানের কোন সঠিক পদক্ষেপ সরকার এখনো নেয়নি; সরকার বার্মাতে জেনারেল জিয়া ও এরশাদের জাতি ভাইদের সাথে লেনদেন করার চেষ্টা করছে। বিদেশীরা টাকা দিচ্ছে, বাংলাদেশ ভুমি, জ্বালানী ও জনবল দিচ্ছে রোহিংগাদের পেছনে; সেজন্য এখনো গায়ে লাগছে না তেমন। বিদেশী টাকা থেকে কিছু বাঁচানো সম্ভব হচ্ছে নাকি? মনে হয়, কিছুটা বাঁচছে, না হয়, করোনার মাঝেও কিভাবে প্রশাসনের লোকজন এখনো রোহিংগাদের জন্য ভাত কাপড়ের যোগান দিচ্ছে?

সরকার ১০ লাখ পথ শিশু নিয়ে ভাবছে না, ঐগুলো রোহিংগা নয়, বিদেশীরা ওদের জন্য এত টাকা দেয় না; যা দেয়, ওদের পেছনে টাকা ব্যয় করা সম্ভব নয়, খুঁজে পাওয়া যায় না, রোহিংগাদের মতো ওরা ক্যাম্প থাকে না; কোথায়ও ক্যাম্পে থাকলে, শেখ হাসিনার চোখে পড়লে উনি হয়তো ব্যবস্হা নিতেন।

জাতির প্রফেশানেলরা ও প্রশাসনের লোকেরা নিজেদের বাচ্চার খবর রাখছেন, নিজেদের অপদার্থ বাচ্চাকে প্রাইভেটে দিয়ে ডাক্তার ইন্জিনিয়ার বানাচ্ছেন; কিন্তু এতিম, কিংবা হত-দরিদ্রদের ছেলেমেরা যে, রাজধানীর রাস্তাঘাটে সংসার গড়েছে উহার খবর নেই। পুরো জাতির কাছে ইহা কোন সমস্যা নয়: ডা: জাফর উল্লাহ, ড: কামাল সাহেব বেচারী বেগম জিয়ার জন্য ২ বছর চীৎকার দিচ্ছেন, কিন্ত রাস্তার বাচ্চাগুলোর জন্য ২ মিনিটও কথা বলেননি। আমাদের কয়েক লাখ শিক্ষক একদিনও সরকারকে এই বাচ্চাগুলোর পড়ালেখার ব্যাপারে কিছু বলেননি; তাই ভাবছি, আমরা ব্লগারেরা কি করবো, কি ভাববো এসব বাচ্চাদের নিয়ে?

মন্তব্য ৭৩ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সঠিক ভাবনা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯ কোটী মানুষ নিজ পরিবার নিজে ভাবছে, মাত্র ১০ লাখ বাচ্চার জন্য কিছু করছে না!

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬

আমি সাজিদ বলেছেন: এই বিষয়ে ব্লগারদের কি করা উচিত? রোহিঙ্গারা বিদেশী সাহায্য যতটুক পাওয়ার কথা তা পাচ্ছে কি না আমরা তো তাও জানি না। উপর থেকে ভাগ হয়ে আসতে আসতে ক্ষুদ্র একটা অংশই ওদের কাছে যাচ্ছে যা দিয়ে অনেক বাজে অবস্থায় ওরা বেঁচে আছে। দেশের সব সমস্যা নিয়ে ভাবার দায় কি ব্লগারদের? আর ফাঁকে ফাঁকে সিন্দাবাদের গুপ্তধন দেখিয়ে কানাডা যাবে 'তারা'?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেগম জিয়ার সময়, ৩ লাখ রোহিংগার জন্য কয়েক বিলিয়ন ডলার এনেছিলো জামাতের মীর কাশেম আলী; বার্মার জেনারেলরা সেটা জেনেছিলো; জেনারেলরা ভালো সুযোগ পেয়েছিলো, ওরা ভাবছিলো যে, বাংলাদেশ রোহিংগাদের নিয়ে ব্যবসা করু।

কিছু করার মতো ক্ষমতা ব্লগারদের এখন নেই; কারণ, ব্লগারেরা নিজেদের একটা গ্রুপ হিসেবে দাঁড়া করতে পারেননি এখনো।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯

আমি সাজিদ বলেছেন: দেশের জন্য আপনার ভাবনার প্রতি সম্মান জানাই। আজকেও একনেকে ছয় হাজার কোটি টাকার ছয়টি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। এদের মধ্যে পুকুর খনন নামের একটি প্রকল্প আছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আরেকটা কথা, যতদূর জানি মিয়ানমারের কারিকুলামে ওই বাচ্চাদের পাঠদান চলে ক্যাম্পে। কিন্তু সেটা যথেষ্ট নয়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষকেরা নিজেদের বেতনের জন্য বেশ কয়েকবার রাস্তায় নেমেছিলেন, মার টার খেয়েছে; বাচ্চাদের পড়ালেখার ব্যাপারে ১ টি বিবৃতিও দেননি কোনদিন।

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

আমি সাজিদ বলেছেন: তা হয়তোবা দেয় নি, কিংবা শিক্ষকদের বিবৃতি মেইনস্ট্রিম মিডিয়ায় আসে নি। আসলে আমলা আর রাজনীতিবিদ ছাড়া কারও বিবৃতির তো দাম নেই এই সময়। তবে আড়াই বছর রোহিঙ্গা শিশুরা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত ছিল, এটা সত্য। সমস্যাটা কবে সমাধান হবে তা নিয়েই তো জল ঘোলা হল আর হচ্ছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব বাচ্চার পড়ালেখার ব্যবস্হা করা জাতির দায়িত্ব; রোহিংগা বাচ্চাকে পড়াচ্ছে, টোকাইদের পড়াচ্ছে না কেন?

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬

আমি সাজিদ বলেছেন: তবে আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলি, মনে হয় ১০ লাখ পথশিশুর প্রতি দায়িত্ব বেশী হওয়া উচিত। কিন্ত ওই যে ব্যবসা করা যায় না, যা বললেন।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




পুরো জাতি এই সমস্যা নিয়ে চুপ!

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনার প্রশ্নের জবাবে আমার উত্তর হইল, স্যার, আমার চারপাশে যে ক্ষুদ্রগণ্ডিতে আমার প্রভাববলয়, তাঁর মধ্যে আমার দায়িত্বটুকু ঠিকঠাক পালন করা। বা, আরও সহজে বললে, নিজের দায়িত্বটুকু ঠিকভাবে পালন করা। আর রাজনীতিবিদদের নিয়া আপনার পরিণত বয়সের ফ্রাস্ত্রেশন দেখে প্রায়ই মনে হয়, আপনার রাজনীতি সংক্রান্ত চিন্তাভাবনাও ইউটোপিয়ান। বাংলাদেশের রাজনীতি কমবেশী আখের গোছানোর রাজনীতি। তাইতো পড়লাম, দেখলাম - আপনার অর্ধেক হায়াতে। রোহিঙ্গা ইস্যুটাও মানবিকভাবে না, রাজনৈতিকভাবেই ডিল করা হইতেছে বলেই মনে হয়। আর কোন ব্লগারের অথবা কোন সম্প্রদায়ের নাম ধইরা বিষোদগার কইরা নিজের হতাশা জাহির না করবার অনুরোধ রইল।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি কিছুটা ইউতোপিয়ান, আপনি বুদ্ধিমান।
ব্লগারদের গালাগালি করে ব্লগে মোটামুটি ভালোই আছি, ইহা আমার বেলায় কাজ করেছে; আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: রোহিঙ্গা-রা জাতে মাতাল তালে ঠিক! ওরা ড্রাগ ব্যবসা করে কিন্তু ড্রাগ ইউজার না! আর আমরা পথ শিশুদের (অধিকাংশই কোন না কোন ড্রাগ এডিক্টেড) কারিগরি দক্ষতায় দক্ষ করে কাজে লাগিয়ে সমাজে মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারি সরকারিভাবেই তা করি না ( যে সকল দপ্তরের কাজ তারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমায় আর বছর বছর বিল বানায়) ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংগারা তালে ঠিক হলে, আরাকানের লোকেরা ওদেরকে এভাবে হত্যা করে তাড়াতো না; আপনার ভাবনায় সমস্যা আছে।

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: লেখক বলেছেন:



রোহিংগা তালে ঠিক হলে, আরাকানের লোকেরা ওদেরকে এভাবে হত্যা করে তাড়াতো না; আপনার ভাবনায় সমস্যা আছে।


--- জগতের সব ঠিক ভাবনা আপনার!

---ওরা বছরের পর বছর উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত! পৈত্রিক সূত্রে কৃষি/মৎস চাষ সংশ্লিষ্ট কাজে পারদর্শি- সাথে মাদক ব্যবসাও সমান তালে ছিল- যার মদদ দাতা আরাকানিরা। ওদের অশিক্ষায় সুযোগ নিতে চেয়েছিল কিছু আন্তর্জাতিক জঙ্গী গোষ্ঠী, যাদের উদ্দেশ্য বোঝার মতো শিক্ষিত ওরা ছিল না অদ্যাবদি। আর এখন তো এদেশে বসে বসে মিনারেল ওয়াটার, হাইলি নিউট্রিশিয়াস ফুড মুফতে খায়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




রোহিংগারা সবাই আরবী পড়তে পারতো, বার্মিজ ভাষায় নাম লিখতে পারতো না, অশিক্ষা ওদেরকে ভুল পথে নিয়ে গেছে; এখন আপনাদের মতো বুদ্ধিমানদের দেশে আছে ওরা; বার্মায় মাদক ব্যবসা ফিনিতো, বাংলাদেশে মাদক ব্যবসা জমায়ে দিয়েছে।

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনি ভারী মজার মানুষ স্যার। আপনারে কিঞ্চিত উইটসহ গ্রহণ করার পর আমার ব্লগিং এর ফিলোসফি পল্টায়া গ্যাছে। অখন মজাটা বুঝেন। যে ইস্যুগুলি রাইজ করলেন, সেগুলি নিয়া চিৎকার করা মানে তো সরকারের বিরুদ্ধেই চিৎকার করা, তাই না? ঐ কামটাই তো নুরারা কর্তেছে। তাঁদের আপনি দিবারাত্রি জামাত শিবির রাজাকার বানায়া মাইকিং করেন। আবার এই পোস্টে কইতেছেন পথশিশুদের নিয়া সরকারবিরোধী আন্দোলন কোর্তে। ভিশাস একটা সার্কেল। নেভারএন্ডিংডিংডিং লুপ।

আপনার মন্তব্যের শেষলাইনের সূত্র ধইরা একটা ফুটনোটঃ মেয়া খালফাইনো ফেমাস/ পরিচিত, মনিকা বেলুচ্চি বা ইভা গ্রিনো পরিচিত। কে কেম্নে পরিচিত হইব, এইটা কিন্তু তাঁর রুচি, আর লাইফ ফিলসফির পরিচয় দেয়। ভালগারিটি একজিনিস, অ্যাসথেটিক্স আর এক জিনিস।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



নুরার শুরুটা ছিলো "মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিপক্ষে ছাত্রদের সংগগঠিত করে"; সামনে সে "রগকাটার কারখানা" খুলবে।

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: হায় হায় স্যার, আপনি আপনার আগের রিপ্লে এডিট করসেন! অখন তো আমার ঠিক আগের মন্তব্যটার প্রাসঙ্গিকতা থাকলো না। জাউক, আমার ব্লগে আইসা গাইলায়েন। আমার ভালোই লাগে। : )

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগের মন্তব্যের উত্তরটা একটু বদলাতে হয়েছে, আমার নিজের ভাষা নিজের কাছেই পছন্দ হয়নি; সারমর্ম ঠিক আছে। ব্লগে এখন ৪ জন শিক্ষক আছেন (আমার জানা মতে), আমি শিক্ষকদের লেখা পড়ি।

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৭

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: রোহিঙ্গারা যদি এদেশ হতে কোন দিন না যায় কিংবা তাদের না নেয়, যদি আগামী আরো ১০/১৫ বছর এভাবে থাকতে হয় কিংবা রাখতে হয়। পরিস্থিতি কি হতে পারে? তারা কি কোন এক সময় এদেশের নাগরিক হয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে? এ বিষয়ে আপনার ধারনা কি ? পৃথিবীর ইতিহাসের রোহিঙ্গাদের ২০/২৫ বছরের কোন দেশের কোন ইতিহাস কি আছে ? যদি থাকে ইতিহাস কি বলে ? আমি এসব বিষয়ে জ্ঞাত নয়, তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন ঘটনা, হত্যা, হামলা মামলা চোখে পড়লে ভাবি, যে ভবিষ্যত কি হতে পারে। এই যে গত কয়েক দিন আগেও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগে আসা রোহিঙ্গাদের সাথে পরে আসা রোহিঙ্গাদের মারামারি গোলাগুলি পর্যন্ত গড়িয়েছে। রোহিঙ্গারা এদেশ হতে না গেলে, যদি কোন একদিন তারা এদেশে স্থায়ী নিবাস গড়ে তোলে তাহলে চট্টগ্রামের লোক জনদের বেশী ক্ষতি হবে। চট্টগ্রামে অরাজগতা সৃষ্টি হবে। রোহিঙ্গাদের ভাষা চট্টগ্রামের স্থানীয় ভাষার সাথে হুবহু মিল রয়েছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বার্মার মিলিটারী ওদের নেয়ার কথা ভাবছে না; বিশ্বে এখন এসব নিয়ে কেহ মাথা ঘামাচ্ছে না; রোহিংগা পুরুষদের কাজ করতে দেয়া দরকার; ওদেরকে নদীর বাঁধ, বৃক্ষ রোপন, চা'বাগান, কফি বাগান, গাছ লাগানোর কাজে লাগানো সম্ভব।

ঢাকায় মুসলিম দেশগুলোর সন্মেলেন করে, প্রত্যেক দেশকে গড়ে ৪০ হাজার রোহিংগা নেয়ার জন্য অনুরোধ করে যেতে পারে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



এদের ইতিহাস লম্বা,ঊইকিপেডিয়াতে পড়ুন প্লীজ।

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৪

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: নূর আমার ডিপার্টমেন্টের জুনিয়র, এবং আমি বিভিন্ন কনভিন্সিং সূত্রে জানি যে হলে টিকে থাকার জন্যেই ও ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছে। মানে ওর পীঠে সিল দিতে চাইলে একদম পারফেক্টলি ওরে এক্স ছাত্রলীগ বলা যায়। আমার কথা হল, একটা দেশে সুস্থ্য গণতান্ত্রিক পরিবেশকে টিকিয়ে রাখার জন্যেই তো একাধিক পলিটিকাল পার্টির দরকার, তাই না? নূর যদি একটা অপোজিং পার্টি ফর্ম করবার সম্ভবনা দেখায়, তবে আপনি তাঁর সেই সম্ভাবনারে বিকশিত হওয়ার সুযোগ না দিয়ে তারে জামাতের কোটায় ঠেলে দিচ্ছেন কেন? মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধিতা করলেই যদি সব রাজাকার হয়, তবে বাংলাদেশের সবগুলি ইউনিভার্সিটির ৯৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী একধাক্কায় রাজাকার হয়ে যাবে। বরং মুক্তিযোদ্ধাদেরই বরং এখন দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়ে আগায়ে এসে বলা উচিৎ যে - আমাদের সন্তানদের পর্যন্ত কোটা ছিল ঠিক আছে, এখন আমাদের নাতিপুঁতি , যদি তারা অযোগ্য হয়, তবে তাঁদের ঠেলে গুতায়ে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে না বসায়ে বরং ব্রেইনের দৌড়ের ভিত্তিতে সরকারী চাকরিতে একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করা হোক। এতেই দেশের ভালো।

রোহিঙ্গা আর পথশিশুদের নিয়া খালি ব্লগেই যদি আমরা পোস্ট দিই , তাইলে কেম্নে হবে বলেন? আপনি যে দাবীদাওয়া উত্থাপন করলেন, তা নিয়া রাস্তায় যারা নামবে , তাঁদের প্রস্তুত কইরা তোলার দায়িত্বও তো নিতে হবে, তাই না?

আর আমি কিন্তু স্যার মাষ্টর পরিচয়ে ব্লগিং করি না। তৈলে খিস্তি করবো কেম্নে? খিস্তি ক্লাসিক ব্লগিং এর অংশ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


৯ মাস "ভলনটিয়ার" যুদ্ধের পর, মুক্তিযোদ্ধাদের রিটায়ার করার দরকার ছিলো, কিংবা সরকারের চাকুরীতে রাখার দরকার ছিলো, কোনটাই করা হয়নি; কোটা দিয়েছেছেন শেখ হাসিনা; উহার দরকার ছিলো না; কারণ, মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেমেয়েরা তেমন পড়ালেখা করার সুযোগ পাননি।

নরু মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিপক্ষে সংগ্রাম করে, নিজের পরিচয় দিয়েছে; সে রাজনীতি জানার কথা নয়; সে সর্বাধিক "রগ কাটতে" জানে।

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে ভুল ছিল রোহিঙ্গাদের জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়া।
পৃথিবীর কোন দেশেই মনে হয় এভাবে সীমান্ত খুলে দেয় না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সীমান্ত সুরক্ষিত ছিলো না; ২০১৭ সালের কথা যদি আপনার মনে থাকে, পুরাতন রোহিংগারা নতুন রোহিংগাদের চোরা পথে ভেতরে নিয়ে এসেছিলো; তখন শেখ হাসিনা বাধ্য হয়ে সীমান্ত খুলে দিয়েছিলো।

১৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সমাজ এবং রাজনীতি না পাল্টালে ,যা কিছুই করা হউক না কেন,কোন স্থায়ী সমাধান হবে না।

হাজার হাজার মাদ্রাসায় লক্ষ লক্ষ এতিম শিশু পড়ে।তাছাড়া কিছু এতিম খানা আছে।কিন্তু পথশিশু হওয়ার কারখানা বন্ধ না করলে এই এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা মিলিওনিয়ার/বিলিওনিয়ার কারখানা খুলেছে দেশে; উনি ও উনার লোকেরা এই বিরাট জনসংখ্যার সমস্যা নুঝার মতো বিজ্ঞ নন।

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: রোহিংগাদের একটা অংশ উগ্রপন্থায় জড়িয়ে যেতে পারে,তাই সরকার সমাজে এদের প্রবেশ ঠেকিয়ে রেখেছে।যতদিন পারাযায় ততদিন চলুক এই মনোভাব।
সরকার চেয়েছিল সম্পুর্ণ বিচ্ছিন্ন করতে ,সেই ব্যবস্থা নিয়েছিল কিন্তু এনজিও গুলির কাছে সরকার পরাজিত।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার এনজিওগুলোকে কাজ করতে দিচ্ছে কেন? সরকার যা টাকা পাচ্ছে, সরকার ইহা চালানোর জন্য জনবল নিতে পারে।

১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৫

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির সঙ্গে যুক্তি যোগ হলে যা হয়।
ভালবাসা রইল।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতি দরিদ্রদের জন্য কিছুই করতে চাচ্ছে না; কিন্তু এই দেশের জন্য শুরু দরিদ্ররাই যুদ্ধ করেছিলেন।

১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৫

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: লেখক বলেছেন:
রোহিংগারা সবাই আরবী পড়তে পারতো, বার্মিজ ভাষায় নাম লিখতে পারতো না, অশিক্ষা ওদেরকে ভুল পথে নিয়ে গেছে; এখন আপনাদের মতো বুদ্ধিমানদের দেশে আছে ওরা; বার্মায় মাদক ব্যবসা ফিনিতো, বাংলাদেশে মাদক ব্যবসা জমায়ে দিয়েছে।



---আমাদের মতো বুদ্ধিমানের দেশ- আপনাদের মতো ঘাঘুরা চালায়! শুধু আপনি পজিশন নিতে পারে নি!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার কোন পজিশন নেই, আমার মতো মানুষ সরকারে নেই; কিন্তু আপনার মতো মানুষ সরকারে আছে।

১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৮

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো বলেছেন তবে সব ব্লগার না হলেও কেউ কেউ এইসব বাচ্চাদের নিয়ে ভাবছে, কাজ করছে এতে নিশ্চিত থাকেন। আবার জিজ্ঞেস করে বসেন না যে কে কে সেই ব্লগার? আর কি ধরনের কাজ করছে?.......

সরকারের পক্ষ থেকে আরো অনেক বেশি পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ছিল। গ্রামের স্কুলগুলোতে পুনরায় ঝরে পড়ার হার বেড়ে গেছে। করোনা এই হারকে আরো বাড়িয়ে দিবে। এগুলো নিয়ে সরকারকে ভাবতে হবে। কিন্তু সরকার বাহাদুরের নিজের গদি নিয়ে যতটা ভাবনা ততটা যে লোকজন ঐ গদির যোগানদার তাদের নিয়ে ভাবছে কি? বিরাট প্রশ্ন...উত্তরও জানা...মাগার সমাধান নেই...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার ও প্রশাসন মিলে দেশটিক কলোনীর মতো চালাচ্ছে।

১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পথ শিশুদের জন্য সরকারের অনেক কিছু করার ছিল। কিন্তু সরকার কিছুই করেনি।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ১০ লাখ বাচ্চা পালনই তাদের একটা বড় কাজ হওয়ার কথা ছিলো; ওরা বাচ্চাগুলোর জন্য কিছুই করে না; ওদিকে হাজার হাজার মিলিওনিয়ার গড়ছে।

২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: লেখক বলেছেন:

আমার কোন পজিশন নেই, আমার মতো মানুষ সরকারে নেই; কিন্তু আপনার মতো মানুষ সরকারে আছে।


----ঠিক বলেছেন! চান্দে বইসা টিনের চশমা দিয়া দ্যাখলে এরকম-ই মনে হয়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি চান্দে বসে যতটুকু দেখছি, আপনি দেশে বসে কম দেখছেন।

২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার জানামতে কয়েকজন ব্লগার পথ শিশুদের নিয়ে কাজ করছেন।
আবার আরেক ভবঘুরে আছেন যিনি এদের পুজি করে টুপাইস কামাচ্ছেন।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লারদের ব্যাপারে খুবই আশার বাণী শোনালেন আপনি।

এদের জন্য সরকার টাকা পয়সা দেয়, চিল কাউয়ারা খায়।

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: আমি পথশিশুদের জন্য নিজের জায়গা থেকে কিছু করেছি।রোহিংগাদের জন্য কাজ করার সুযোগ হয়তো সামনে পাবো।বোল্ড হরফে ব্লগার বলতে যা বোঝায় আমি তা নই।তবে এইটা বললাম যাতে আপনি কিছুটা হলেও পরবর্তী প্রজন্মের প্রতি ভালো অনুভব করেন।
যখন নিজেকে বিশ্ব নাগরিক মনে হয় তখন রোহিঙ্গা শিশু,পথ শিশু সবার প্রতিই সমান দায়িত্ব অনুভব করি।যখন দেশ নিয়ে ভাবি,তখন মনে হয় আগে ঘর সামলাই,তারপর পর সামলাবো।বাস্তবে যে যখন চোখের সামনে থাকে,তার প্রতিই দায়িত্ব অনুভব করি বেশি। ব্লগাররা অনেকেই এগুলো নিয়ে ভাবেন।হয়তো লিখেন না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



খুবই ভালো কথা।

সাধারণ মানুষ যদি এই সমস্যা সমাধানে নামতো, সরকার না করলেও চলতো।
ব্লগারেরা নিশ্চয় অন্যদের থেকে জাতিকে বেশী বুঝার অবস্হানে আছেন।

২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার জানামতে কয়েকজন ব্লগার পথ শিশুদের নিয়ে কাজ করছেন।
আবার আরেক ভবঘুরে আছেন যিনি এদের পুজি করে টুপাইস কামাচ্ছেন।


লিটন সাহেবের মন্তব্যটি ১০০% সঠিক। এই ভবঘুরে ব্লগার সাহেবকে আমি চিনি।

যাই হোক, এই পথ শিশুদের বিষয়ে আমার লেখা গল্প 'আধখানা মানুষ' এইমাত্র রিপোস্ট দিলাম। আগে পড়া না থাকলে পড়তে পারেন।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি কষ্টকর প্লটের সৃষ্টি করেছেন।

ব্লগার গিয়াসউদ্দিন সাহেব ও আপনি যার কথা বলছেন, আমি অনুমানে উনাকে চিনতে পেরেছি, মনে হয়; উনার অতিভক্তি থেকে বুঝা যাচ্ছিলো।

২৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: ২০১৭ সালে এই সামুর ব্লগাররা বলেছিলেন, গণহত্যার শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের জীবন বাঁচাতে সীমান্ত খুলে দিন। শরনার্থী শিবির বানান। বাংলাদেশের আপামর মানুষ এটাই চায়। মানুষের হৃদয়ের কথা শুনুন।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংাদের নেয়ার দরকার ছিলো; এখন ওদের কাজে লাগানো দরকার ও অন্য মুসলিম দেশকে কিছু কিছু দেয়ার দরকার।

২৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: পথ শিশু ১০ লাখের বেশিই হবে।

পথশিশুদের নিয়ে চিন্তার কিছু নাই। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, একটা শিশুও পথে থাকবে না। একটা শিশুও নিরক্ষর থাকবে না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



১০ লাখ শিশুর সমস্যার সমাধান উনি ১০ দিনে করার দরকার ছিলো; উনার মগজ ছোট।

২৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:০০

রামিসা রোজা বলেছেন:
অবশ্যই ১০ লক্ষ্য পথশিশুদের প্রতি দায়িত্ব বেশি ।
এদেরকে নিয়ে সরকারের উদাসীনতা অতীতেও ছিল এবং
রোমানের তা বহাল আছে ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার দরকারী কোন আইন করেনি, অর্থ বিনিয়োগ করেনি।

২৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:৫৩

কানিজ রিনা বলেছেন: অনেক ভালো মানের পোস্ট দিয়েছেন, যদিও আপনি সব সময় ধান ভানতে শিবের গীত রচনা করেন তথাপি
আপনার পোস্ট অনেক দরকারি।
রোহিঙ্গাদের করোনা হয় নাই বলে জানি, কারণ ওখানে বিদেশিদের আনাগোনা অনেক বেশি তার পরেও ওদের করোনা ধরল না কেন বুঝলাম না।
আমাদের দেশে যতদিন নেশাখোর বদমাইশ পুরুষ থাকবে ততদিন আমাদের পথশিশু বেড়েই চলবে। এইসব নেশাখোর চরিত্রহীন বদমাইশ পুরুষরা 14 টা করে বিয়ে করে আর পথশিশুদের জন্ম দেয়।
যেমন পতিতালয় সোসাইটিতে সোসাইটিতে আধুনিক পতিতা গড়ে উঠছে তেমন পথশিশু বেড়ে যাচ্ছে।
এইসব টাই পরা মাতাল চরিত্রহীন যতদিন দেশে থাকবে ততদিন পথশিশু বাড়তে থাকবে।
সবচেয়ে নিম্ন স্তর ও উচ্চ স্তরের লোক বেশি পথশিশু জনম দেয়।
দেশে যত দিন নেশাদ্রব্য চলতে থাকবে ততদিন পথশিশু বাড়তেই থাকবে। এদের জন্য সাধারণ মানুষ যার যার এলাকায় থেকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া প্রয়োজন।
দেশে পথশিশুদের জন্য একটি বিশেষ তহবিল গঠন করা।
আমাদের দেশের মানুষের হজ্জ কবুল হয় কিনা জানিনা।
সেই টাকা দিয়ে এইসব গরিব অসহায় বিধবা এতিম
পথশিশুদের কল্যাণে কাজ করলে হয়তো অনেক অনেক
আশীর্বাদ পেত।
আমাদের সরকারের হাতে দুর্নীতিবাজদের লিস্টে আছে তাদের কোটি কোটি টাকা উদ্ধার করে পথশিশুদের জন্য
কাজে লাগানো যায়।
সবচেয়ে ভালো হয় যার যার এলাকায় পথশিশুরা আছে
বড়লোকেরা তাদের দিকে কেয়ার নেওয়া।
রোহিঙ্গা এলাকায় গার্মেন্টস তৈরি করে ওদের কাজে লাগানো উচিত। আর ওদের ছেলেদের জন্য এলাকায়
জেলখানা বানিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া বিশেষ প্রয়োজন।
ধন্যবাদ অতি প্রয়োজনীয় পোস্টের জন্য।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কিছু দরকারী কথা বলেছেন।

পিতৃহীন শিশুরা পথে; মাতা শিশুকে ফেলে দেয় না, শিশুর দু:খ/কষ্টে পোড়ে মাতারদের জীবন। কিন্তু শেখ হাসিনার মগজ নেই, উনার মগজ থাকলে এটা জাতির জন্য বড় সমস্যা নয়।

২৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: পথ শিশুদের রোধ করার আগে সবার আগে রোধ করতে হবে এই দেশের পতিতালয়, রাস্তাঘাটে পরে থাকা নারী পুরুষ। এদের আগে ধাওয়াতে হবে। এদের নিয়ে ভাবতে হবে, এরা জীবন বাচানোর জন্য যা যা করে যেমন, ভিক্ষাভিত্তি, পতিতা কর্মী ছিনতাইকারী এদের কে আগে ভালো পথে আনতে হবে। রাস্তাঘাট থেকে এদের উঠাতে হবে। বাংলাদেশে অনেক কাজ আছে তাদের জন্য সেই সকল কাজের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। রাস্তা ঘাটে কোন মানুষ বসে থাকতে পারবে না। হীরনখোর, গাজাখোরদের দূর করতে হবে। তবেই পথ শিশুদের সংখ্যা কমে আসবে।

বাকি রইলো এখনকার পথশিশুরা। তাদের জন্য প্রয়োজন বাসস্থান, খাদ্য, শিক্ষা, পোশাক এই সবের। যদিও এই দেশের কিছু কিছু মানুষের হাতে হাজার কোটি টাকা বাধা পরে আছে সরকারের উচিত তাদের কাছ থেকে সেগুলো উদ্ধার করা। আর এইসকল পথশিশুদের দিকে নজর দেওয়া। তবেই পথশিশুদের সংখ্যা কমে আসবে। তা না হলে ভবিষৎতে দেশে পথশিশুদের অবস্থা আরো অবনতি হবে। এই মুহূর্তে যে সংখ্যা পথশিশু আছে বাংলাদেশে সরকার বলেন আর সংস্থা বলেন তারা না এগিয়ে আসলে ভবিষতে আরো দ্বিগুণ বেরে যাবে পথশিশু। তখন সামাল দেওয়া খুবই কষ্ট সাধ্য হয়ে পরবে।

আর রোহিংঙ্গাদের দেশ থেকে বিদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে সরকারের। ওদের না তাড়িয়ে সরকার যদি ভুল টা করে যায় তাহলে ভবিষৎতের জন্য দেশের অবস্থা খুব খুব খারাপ হবে। তাই এদের তারিয়েয়ে পথলোক, পথশিশু, পতিতালয়, হীরনখোর, গাজাখোর, ছিনতাই কারী এদের দিকে নজন দিতে হবে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৯১ সাল থেকে দেশ চালাচ্ছেন মহিলারা, এরপরও পতিতা বেড়েছে, এই ২ মহিলা আসলে পিগমী।

শেখ হাসিনা মানুষকে বলার দরকার, "আমি একা মাদক রোধ করতে পারছি না, আপনারা আমাকে সাহায্য করে, আমরা সবাই মিলে মাদক বন্ধ করবো।"

রোহিংগাদের বিবিধ মুসলমি দেশে পাঠানোর পদক্ষেপ নেয়ার দরকার।

২৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কোটি কোটি টাকার প্রকল্প পাশ হয়। পথশিশুদের নিয়ে কেন প্রকল্প হয়না। কারণ এখানে কেউ ইনভেস্ট করতে চায়না। মাল কামাতে পারবেনা।

অনেক ব্লগারই হয়তো এদের নিয়ে ভাবেন। ব্যক্তিগতভাবে সাহায্য ও করেন কিছু কিছু কিনতু সত্রিুয়ভাবে করা সম্ভব নয়। ব্লগে ব্লগারদের কোন সংঘ বা সমবায় নেই।

ব্যক্তি পর্যায়ে কেউ কেউ এগিয়ে আসলেও তা অপ্রতুল। সরকার ও ব্যক্তিমালিকানা প্রতিষ্টান প্রকল্প হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। সাফল্য এলে সবাইকে এর আওতায় আনতে পারে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার মগজ থাকলে, খুবই কম খরছে ১০ দিনে এই সমস্যার প্রথমিক সমাধান করা সম্ভব।

৩০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৯

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: পথশিশুদের নিয়ে কিন্তু ইতিপূর্বে অনেক কাজ হয়েছে। এটাতো সেই আশির দশকের শেষভাগ থেকে একটা আলোচিত বিষয় ছিল। প্রচুর এনজিও এজন্য ফান্ড এনেছে। ফ্রি স্কুল করেছে। কিন্তু সংখ্যা কিন্তু কমছে না। আমার মনে হয় পরিকল্পনা প্রণয়নে দুর্বলতা , বাস্তবায়নে সক্ষমতার অভাব , এমনকি এইধরণের দুস্থ শিশু নিয়ে যারা কাজ করে তারা তাদের গৃহীত উদ্যোগের ফলে পথশিশুদের জীবনমানে কি প্রভাব পড়লো তার কোনো খেয়াল রাখেনি। আমার মনে হয় পাঁচ কিংবা দশ বছর মেয়াদি একটি
বৈশ্বিক ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের গৃহ প্রত্যাবাসন এখন অনেকটাই অনিশ্চিত। সরকারের উচিত এখন এসব রোহিঙ্গাকে কিভাবে যথাযথ পুনর্বাসন , সঠিক শিক্ষা , জন্মনিয়ন্ত্রণ আর নির্ধিষ্ট একটা এলাকার মধ্যে কিভাবে সীমাবদ্ধ রাখা যায় তার চেষ্টা করা। বিশেষ করে রোহিঙ্গারা যেন কোনোভাবেই অপরাধী হয়ে বেড়ে না উঠতে পারে। তবে রোহিঙ্গাদের মধ্যে জন্মহার খুব বেশি এটা বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে তরাণ্বিত করবে। তবে রোহিঙ্গাদের তাদের নিজের ভূমিতে ফেরিটি পাঠানো অনেক কঠিন একটা কাজ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



পথশিশু নিয়ে, অতীতে "অনেক কাজ" হয়নি, কাজের ভান করা হয়েছে, সমস্যা রয়ে গেছে। বাংলাদেশে এনজোই খুলেছে শিক্ষিত ডাকাতেরা।

রোহংগাদেরকে মুসলিম দেশগুলোতে ভাগ করে পাঠানোর চেষ্টা করার দরকার।

৩১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৫

বিবেকহীন জ্ঞানি বলেছেন: আপনি সব সময় ই যথার্থ লিখেন ও বলেন।তবে রোহিঙ্গা বিষয়ে দেশের মানুষে গন মাধ্যমে বলে বলে মুখে ফেনা তুল্লেও সরকার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ নিয়ে মাতামাতি করতে নারাজ কারন ইহা আন্তর্জাতিক রাজনিতীর প্রভাব।আমরা খাল কেটে কুমির এনে ফেঁসে গিয়েছি এখন কোন দিকেই যাওয়া সম্বভ না।বরং তাদের শক্ত বেরিকেটে বেধে আন্তর্জাতিক স্পাই আর গন মাধ্যম কে তাড়িয়ে না খাইয়ে মারা উচিৎ আর না হয় হাতে অস্র দিয়ে বার্মার বিপক্ষে যুদ্ধে নামিয়ে দেয়া উচিৎ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহা আন্তর্জাতিক সমস্যা নয়, ইহা মগের মুল্লুকের সমস্যা এসে পড়েছে লিলিপুটিয়ানদের ঘাঁড়ে।

৩২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ব্লগাররা দীর্ঘদিন কোন জনকল্যাণ মুলক কাজের সাথ সম্পৃক্ত থাকতে পারে না। কারন অনেক ব্লগারদের ব্যক্তিগত কাজ কর্ম আছে। ফলে এই সব ব্যক্তিগত কাজ কর্মের ফাঁকে ফাঁকে পুর্ণকালীন কিছু করা সম্ভব নয়। সেটা ফলপ্রসু হয় না।

আবার যারা কর্মহীন ব্লগার তারা অনেক সময় জনকল্যানকেই পেশা বানিয়ে ফেলেন। ফলে জনকল্যান যখন পেশা হয়ে যায়, তখন পাবলিক ডোনেশনের একটা অংশ নিজের জন্য ব্যায় করতেই হয়। নিজের খেয়ে বনের মহিষ তাড়ানোর মত সৌভাগ্য বা বিত্ত বা সাধ্য সকলের হয় না। ফলে সেখানে নানা ধরনের প্রশ্ন উঠে, সততা, দায়িত্ববোধ ইত্যাদি। তাছাড়া কেউ যখন জনকল্যাণকে পেশা হিসেবে নিয়ে ফেলেন, সেখানে অনেক ধরনের জটিলতা তৈরী হতে পারে।

এই কারনে ব্লগার বলেন বা সাধারন মানুষ বলেন অধিকাংশই দীর্ঘ মেয়াদী কিছু করতে পারে না। তবে সঠিক পরিকল্পনা, যোগ্য নেত্রিত্ব এবং সকলের সহযোগীতা পেলে সাধারন মানুষের সাহায্য দিয়েই অনেক অসাধারন কাজ প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করা সম্ভব।

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ স্বার্থপর ও শ্যালো চিন্তা ভাবনার। এরা রোহিংগার জন্য কাঁদবে মানবতার জন্য নয়, শ্রেফ ধর্মের জন্য। কিছুদিন পর যখন এই ধর্মের দোহাই আর টিকে না, তখন শুরু হয় যন্ত্রনা।

১০ লাখ রোহিঙ্গা দিয়ে মায়ানমার এক প্রকার টেকনাফ, কক্সবাজার দখল করে রাখছে। বিনা যুদ্ধে এই ধরনের ভুমি দখল পৃথিবীর ইতিহাসে আর ঘটেছে কি না জানা নেই।

সরকার রোহিঙ্গা নিয়ে রাজনৈতিক খেলা খেলেছে। ভেবেছে এটা এক দুই দিনের মামলা। কিন্তু এখন রোহিঙ্গারা সিন্দাবাদের ভুতের মত ঘাড়ে চেপে বসেছে। এখন পালানোর উপায় নেই।

আমাদের দেশের পথ শিশু নিয়ে কারো কোন মাথা নেই। এই দেশে অর্থনৈতিক উন্নতি না ঘটিয়ে শিশুশ্রম বন্ধ প্রায় অসম্ভব। তাই সরকারের উচিত সকল ছিন্নমুল ও পথ শিশুকে উপযুক্তভাবে কর্মমুখী কাজের শিক্ষা দিয়ে তাদের আয়ের ব্যবস্থা করা এবং পাশাপাশি, নৈশকালীন শিক্ষা ব্যবস্থার গঠনতন্ত্র আধুনিক ও সঠিক পরিকল্পনা করে প্রয়োগ করা। এতে দিনে কাজ করবে, রাতে প্রয়োজনীয় শিক্ষা কার্যক্রম চালু রাখবে। আগামী দশ বছর এই ধরনের একটা প্রজেক্ট যদি সরকার কেন্দ্রীয়ভাবে নিতে পারে, তাহলে এই দেশের অর্থনৈতিক চিত্র বদলে যাবে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হয়, আপনি একটা সমাধান'এর রোডম্যাপ দিয়েছেন, যা কার্যকর করা খুবই সহজ, "আমাদের দেশের পথ শিশু নিয়ে কারো কোন মাথা নেই। এই দেশে অর্থনৈতিক উন্নতি না ঘটিয়ে শিশুশ্রম বন্ধ প্রায় অসম্ভব। তাই সরকারের উচিত সকল ছিন্নমুল ও পথ শিশুকে উপযুক্তভাবে কর্মমুখী কাজের শিক্ষা দিয়ে তাদের আয়ের ব্যবস্থা করা এবং পাশাপাশি, নৈশকালীন শিক্ষা ব্যবস্থার গঠনতন্ত্র আধুনিক ও সঠিক পরিকল্পনা করে প্রয়োগ করা। এতে দিনে কাজ করবে, রাতে প্রয়োজনীয় শিক্ষা কার্যক্রম চালু রাখবে। আগামী দশ বছর এই ধরনের একটা প্রজেক্ট যদি সরকার কেন্দ্রীয়ভাবে নিতে পারে, তাহলে এই দেশের অর্থনৈতিক চিত্র বদলে যাবে। "

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি একটু বেশী অসুস্হ, যদি ভালো হই, সরকারের সাহায্য ব্যতিত আপনার ভাবনাটিকে কাজে লাগাতে পারবো।

৩৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৮

রাশিয়া বলেছেন: সরকারের উচিত দেশে পথশিশুদের প্রডাকশন বন্ধ করার জন্য দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্প নেয়া। পিতৃ পরিচয় ব্যতীত সকল শিশুর জন্মের দ্বার রুদ্ধ করা। সব ধরণের অনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধে শক্তি প্রয়োগ করা। দরিদ্র ও বস্তিবাসী পরিবারগুলো যেন তাদের পরিবারের সাইজ ছোট রাখে, সেজন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রী বিনামূল্যে বিতরণের পাশাপাশি এক সন্তানের জন্য বিনামূল্যে খাদ্য এবং দুইয়ের অধিক সন্তানের জন্য জরিমানার ব্যবস্থা রাখা। অধিকাংশ পরিবারে যখন মাত্র এক সন্তান থাকবে, তখন সেই সন্তানের দাম বেড়ে যাবে এবং যত দরিদ্রই হোক না কেন, সেই শিশুকে পথে পথে ঘুরতে হবেনা।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহা প্রত্যক্ষ সমাধান নয়

৩৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ভাল একটি বিষয়ে পোষ্ট দিয়েছেন ।
Chillichildren হল যুক্তরাজ্য ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক চ্যারিটি অরগেনাইজশন।নীচের লিংকে গিয়ে সংগটনটির কার্যকলাপ দেখুন
https://www.chillichildren.com/
চিলি চিলড্রেন নামে পথশিশুদের জন্য তাদের প্রকল্পটি নীচের লিংকে দেখুন ।
https://www.chillichildren.com/about

Chilli Children Trust is a Christian charity working to improve the lives of thousands of children in Uganda, Africa.
Chilli Children Trust supports the North Kigezi Diocese Growers, Orphans and Disabled Children’s Project based in Rukungiri. The Project Team help orphaned and disabled children in 4 districts at the very South Western end of Uganda, bordering Rwanda and DR Congo.
Regular surveys are carried out in remote areas to identify disabled children and provide them with access to surgery, life skills, medical outreach, and education.
We are called Chilli Children because families whose children are registered with the project are taught to grow chilli which gives them a means of self-reliance.
This is made possible through the generosity of our supporters who kindly donate, fundraise, volunteer or visit the project.

আমার পরিচিত বাংলদেশী দুইটি এনজিওকে উপরে বর্ণিত প্রকল্পের আদলে পুর্নাঙ্গ প্রজেক্ট ডকুমেন্ট তৈরী করে দিয়েছি যাতে করে তারা আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার কাছ থেকে সে সাথে সরকারী ও বেসরকারীখাতের বিত্তশালীদের কাছ হতে অর্থ সহায়তা পেতে পারে। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের এনজিওগুলোর রেকর্ড ভালো নয়। আপনার দেয়া লিংকগুলো দেখছি।

৩৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আজ থেকে ৫০ বছর তারা চট্টগ্রামে আলাদা রোহিঙ্গা রাষ্ট্র দাবী করবে।
তখন যিনি প্রধানমন্ত্রী থাকবেন তিনি কি ভাবে সামলাবেন?

৩৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রোহিঙ্গাদের দেখার জন্য বিশ্ববাসী আছে ( আপাতদৃষ্টিতে )। রোহিঙ্গাদের জন্য পলিসি আছে, চিন্তা, উদ্যোগ আছে রাষ্ট্রীয়ভাবে। পথ শিশুদের খবর আমাদেরই রাখতে হবে কারণ সরকার এদের ব্যাপারে উদাসীন হলেও বিপদে পরবে না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি বলেন, বুঝা মুশকিল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.