নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'বাংলাদেশ ভিলেজ ফান্ড\' নামে একটা ফান্ড করা সম্ভব।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪



গ্রামের মানুষ যাতে গ্রামে থাকতে পারেন, নিজ বাড়ীতে, পরিবারের সাথে বাস করে চাকুরী করতে পারেন, সেটার জন্য গ্রামে চাকুরী সৃষ্টি করার দরকার; এজন্য প্রথমে পাবলিক/প্রাইভেট উদ্যোগের দরকার, শুধু প্রাইভেট বিনিয়োগের পরিবেশ এখন গ্রামে নেই। সরকার গ্রামে এলাকায়ও কিছু শিল্প-জোন তৈরি করেছে, ও আরো তৈরি করার প্ল্যান নিয়েছে; কিন্তু এগুলোতে ছোট ক্যাপিটেলের মালিকেরা বিনিয়োগ করতে পারবে না; এগুলোতে চেনা-মুখের বিনিয়োগকারীরা ও ঋণ-খেলাফীরা জড়িত হয়ে যায়; সর্বোপরি, এসব শিল্প এলাকায় বেশীরভাগ ব্যবসা ফেল করে, কিংবা বিদেশীদের মালিকানায় চলে যায়।

গ্রামের বিনিয়োগগুলোকে সফল করার জন্য দেশীয় বাজারের জন্য পণ্য ও সার্ভিস সৃষ্টির দরকার; এগুলো থেকে কেহ ১ দিনে হঠাৎ বিলিওনিয়ার হবে না, কিন্তু ফেলও করবে না; হঠাৎ ১ দিনে বিলিওনিয়ার না হলে, উহাতে বেক্সিমকো, সামিট, ওরিয়ন, আলম ব্রাদার্সরা আসবে না; এরা না এলে, সেক্রেটারিয়েট এই ধরণের কিছু করবে না। তা'হলে এই ধরণের বিনিয়োগের জন্য ক্যাপিটেল কিভাবে যোগাড় করা সম্ভব?

এগুলো জন্য মানুষের দেশ-প্রেম, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের উৎসাহকে কাজে লাগিয়ে ক্যাপিটেল সংগ্রহ করা সম্ভব, একটা ফান্ড করা সম্ভব: যারা গ্রামে নিজ বাড়ীতে থেকে কাজ করতে চান, তারা, সরকার ও গ্রামের বিনিয়োগকারীদের সমন্ময়ে এই ধরণের ফান্ড (প্রাথমিক ক্যাপিটেলের জন্য) গঠন সম্ভব।

গ্রামে যারা বিনিয়োগ করতে চান, কাজ করতে চান, এবং যারা গ্রামের শিল্পকারখানার সাথে ব্যবসা করতে, কিংবা সার্ভিস বিক্রয় করতে ইচ্ছুক, তাদের কাছে সরকার বন্ড বিক্রয় করতে পারে, এবং সরকারী উন্নয়নের প্ল্যান থেকে কিছু ক্যাপিটেল যোগ করতে পারে। শুরুতে প্রতিটি ব্যবসা প্রাইভেট/পাবলিক মালিকানায় শুরু করে, একটা সময়, পাবলিক ক্যাপিটেলটা তুলে নিয়ে, ব্যবসাটাকে প্রাইভেটের হাতে তুলে দিতে হবে।

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্হায়, সরকার ও প্রশাসনের প্রতি মানুষের অনাস্হার কারণে এই ধরণের উদ্যোগ সফল হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই; সেইজন্য ইহাকে ব্যক্তি পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে: যেমন প্রাইম মিনিষ্টার, কিংবা প্রেসিডেন্ট ইহার উদ্যোগ নিলে, এই ধরণের ফান্ড গঠন সম্ভব; এই ধরণের ফান্ড গঠনের জন্য, এই ২ জনের বাহিরে, এই মহুর্তে দ্শে অন্য কোন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব আছে বলে মনে হয় না।


মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভিলেজ ফান্ড গঠন সম্ভব। কিন্তু এটা দীর্ঘ মেয়াদি করা যাবে না। বিভিন্ন এনজিও যাদের টাকা ঋণ দিয়েছে, সেই টাকা উঠাতে তাদের কালো ঘাম ছুটে যাচ্ছে। শরের মানুষ যেমন ভালো না। তেমনি গ্রামের মানুষও ভালো না। কেউ স্বচ্ছ নয় বাক্যে বা কর্মে।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এনজিওগুলো টাকা তুলতে না পারলেও ওদের কোন ক্ষতি হবে না, ওরা নিজেরাই ডাকাত।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

এম ডি মুসা বলেছেন: ব্যবসা সম্বন্ধে ভালো লিখছেন তবে গ্রাম অঞ্চলে মানুষ এখন তিন দিনে পরিবর্তন হচ্ছে

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


কি পরিবর্তনের কথা আপনি বলছেন? মানুষ নিজ বাড়ীতে বাস করে চাকুরী করছে, নাকি ঢাকা যাচ্ছে, সৌদী ও মালয়েশিয়া যাচ্ছ?

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: নিবেদিতপ্রাণ কিছু লোক লাগবে যারা উদাহরণ স্বরূপ দুই একটা দাঁড় করিয়ে ব্যপক প্রচার করতে পারে।

উত্তর বাংলায় কিছু কিছু গরিব মহিলা প্রথমে দুই চার জন নিয়ে শুরু করে সফল হয়েছে কোন রকম সাহায্য ছাড়াই।যশোরে কিছু কিছু সফলতা আছে।
একটি বাড়ী একটি খামার এমন একটা কার্য্যক্রম চালু আছে।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


চেষ্টা হচ্ছে, তবে সময় ও প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই কম।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আপনার মত এত সুন্দরভাবে কেউ চিন্তা করে না ।
আমাদের বেশির ভাগের মধ্যে মার্, কাট, খা এই থিওরি কাজ করে। ফলে মেরে, কেটে খাওয়াটাই প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের শিক্ষিতরা কেহ এগিয়ে আসেনি; ড: ইউনুস সাহেব শেষের দিকে ভুল করে মানুষকে ভয় পাইয়ে দিয়েছেন।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি প্রথম বেকার জীবনে একটি এনজিওতে কাজ করতাম। গ্রামের মানুষ নিয়ে আমার খুব বিব্রতকর অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাদেরকে আমরা যত সহজ সরল বলি আসলে তারা আসলে ততটা সহজ সরল নয়।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এনজিও হলো, এলিট ও শিক্ষিতদের ডাকাতী

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ফান্ড তো কম দেখি না, স্বচ্ছতা কম।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ধরণের ফান্ড বাংলাদেশে নেই; আমার মনে হয়, প্রেসিডেন্ট কমবুদ্ধিমান, তবে, স্বচ্চ

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: ব্লগের প্রতি আপনার সন্মান এবং পরিশ্রম দেখে ঠিক করেছি, নোবেলের পুরস্কারের মতো আপনার নামেও দেশের সব ব্লগারদের জন্য একটা কল্যাণ তহবিল (ফান্ড) করবো।

সেখানে দেশসেরা ব্লগারদের প্রতিবছর পুরস্কার প্রদান করা হবে।

আপনি কি উহাতে আপনার সম্পদ দিতে রাজী ?

আপনি তো শতকোটির কাছাকাছি ডলারের মালিক।The Nobel Foundation

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ফান্ড করলে, আমি অংশ নেবো; তবে, আমি সবচেয়ে গরীব বাংগালী। আমি দেশ ঘুরে ও এটাসেটা করে টাকা খরচ করেছি।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: এ্যামেরিকাতে বসবাস করিয়াও সবচেয়ে গরীব বাংগালী !!!

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি সব সময় আমেরিকায় ছিলাম না, আমি বেশীরভাগ সময়ে বাংলাদেশে ছিলাম; শারীরিক সমস্যা নিয়ে পরে আমেরিকায় আটকা পড়েছি।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: তাতে সমস্যা নাই।
চাদগাজী ব্লগার পুরস্কার প্রদান করিতে হইবে।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ব্লগিং'এ কেহ নই, এই দেশে ব্লগিং করতে গিয়ে ১৭/১৮ জন প্রাণ হারায়েছেন, তাঁদের কথা স্মরণ রাখার দরকার।

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন:



এতো সুন্দর একটা প্রস্তাবনা বা ভাবনার পর লাস্ট প্যারায় কি বলা হলো !
সো এন্ড সো রিজনে এ ধরণের উদ্যোগ সফল করার সম্ভাবনা নেই । এ মুহূর্তে কোনও সেরকম ব্যক্তিত্ব নেই যে লিড দিতে বা গঠন করতে পারে । তাহলে কি দাঁড়ালো , শুরুতেই শেষ !

এগুলো নিয়ে ডিসকাস করেও কোনও লাভ নেই । আইডিয়া দিয়ে রাখতে পারেন বাট দেটস ইট । এ পর্যন্তই । কোনও বাস্তবতা নেই । সরকারিভাবে নেশনওয়াইড বড় আকারেতো হবেই না, ইভেন ব্যক্তিগত পর্যায়ে ছোট করেও কেউ কোনও ইনিশিয়েটিভ নিবে না ।

এই ভাবনা বা সমবায়ের চিন্তা এগুলো সবই ভালো কিন্তু শুরু করার কেউ নেই । কোভিড ঝামেলা শেষ হলে খেলাঘর নিজেই বাংলাদেশে গিয়ে তারপর হোক ছোট করে কিন্তু কিছু একটা শুরু করবে । তখন আমাদের সবাইকে ডাকা হোক , উই উইল বি উইথ ইউ ।


০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব আইডিয়ার কথা শেখ সাহেব, তাজুদ্দিন সাহেব বললে, আজকে আমরা অনেক ভালো থাকতাম; কয়েক কোটী মানুষ ৫০ বছর অসুখী জীবন যাপন করেছেন, তা শেখ হাসিনা বুঝতেছেন না; কিন্তু আমাদের সম্পদ ও পথ আছে।

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫০

দারাশিকো বলেছেন: দেশে ফান্ডের অভাব নাই। যা আছে তা হলো সততার অভাব। সরকারী ফান্ড থেকে দেশের গ্রামের/দরিদ্র মানুষদের জন্য যে পরিমাণ টাকা ব্যয়ের ব্যবস্থা আছে, তার একটা বড় অংশই অবৈধভাবে অন্যের পকেটে ঢুকে পড়ে। দুর্নীতি বন্ধ করতে পারলে ফান্ডের সঠিক ব্যবহার করা সম্ভব। আর দুর্নীতি দূর করতে না পারলে ভিলেজ ফান্ডের টাকাও একই উপায়ে কিছু লোকের পকেটে গিয়ে ঢুকবে।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:




চাকুরী সৃষ্টি, বা বিদেশী ঋণ পরিশোধের জন্য দেশে কোন ফান্ড নেই।

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: বাংলাদেশে ফাটকাবাজি হচ্ছে সবচে জনপ্রিয় মাধ্যম টাকা বানানোর । এখনো পর্যন্ত আপনি অফিস খুলে স্থানীয়ভাবে মাসিক সুদ দেবার আশা দিয়ে কোটি টাকা নিয়ে সটকে পড়তে পারেন নির্বিঘ্নে । আমি একদশক আগে এক দুজন ভার্সিটি পাশ বেকারকে কেরানিগঞ্জে সবজির ক্ষেত করতে দেখেছি । তারা এখন প্রচুর অর্থের মালিক । ইউনিমারটে একটা রেড ক্যাবেজ ৮০০ টাকা দেখে ভিরমি খেলাম । ওদের জিজ্ঞাসা করে জানলাম ওগুলো প্রাকৃতিক সার দিয়ে তৈরি । যারা স্বাস্থ্য বিষয়ে ভাবেন তারা এইসব সারহীন মানে সিনথেটিক সার ছাড়া সব্জি প্রচুর টাকা দিয়ে খান । যশোরের ঝিকরগাছায় এখন যে পরিমান ফুল উৎপাদন হয় যা ঢাকায়তো আসেই , কলকাতাও যায় । আগে কলকাতা থেকে ফুল আসত ঢাকাতে । ঝিকরগাছা এই হিসাবে একটা মডেল বটে । ছোট খাট শিল্প ঝুকি বটে কারন সরকারের ইচ্ছেই যেন আমদানি হোক । কমলা , আপেল ইত্যাদি শুধু কৃষি বিষয়ক দিকেই মানুষ ঝুকছে কিন্তু ছোট শিল্প বিষয়ে কেউ সাহস পায়না তার চে জমি কেনা বেচার দালালী অনেক নিরাপদ । পিন , সেফটি পিন , ক্লিপ এখনো চীন থেকে আসে । সরকার স্থানীয় শিল্পের প্রটেকশন দিতে পারে না , অর্থায়নতো আরও দুরুহ ব্যাপার ।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সমস্যা অনেক; যদি মানুষ দেশের ভেতরের জন্য কিছু তৈরি করে, সেটা বাজার পাবে; মানুষের হাতে কিছু টাকা আছে, দল ও প্রশাসনের ভয়ে মানুষ বিনিয়োগ করে না

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৯

আমি সাজিদ বলেছেন: জনপ্রিয়তা মুখস্ত কথা বললেন। তবে ভালো বিষয়ে বলেছেন।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫ম শ্রেণীতে গরুর রচনা মুখস্ত করার সময় এটাও মুখস্হ করে নিয়েছিলাম; তখন গরুর পা ছিলো ৬টি

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
একবার গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার এক গ্রামে ক্ষুদ্রঋণের কিস্তির টাকা আদায় করতে গিয়ে মহাব্রিবতকর অবস্থায় পড়েছিলাম। পারে তো ঝাটা দিয়ে পেটায়। এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেল তুমুল বৃষ্টি।

গৃহকর্তী আমাদেরকে তাদের বারান্দায় উঠতে দিবেন না। আমাদেরকে বৃষ্টিতে ভিজিয়ে মারবেন। তার যুক্তি বিদেশ থেকে যে টাকা তাদের জন্য পাঠানো হয়েছে সেই টাকা ফেরত দিতে হবে কেন? তারা টাকা ফেরত দিবেন না। প্রয়োজন হলে আমাদেরকে পিটাবেন।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফেলেছে দেশের চরম অবস্হা।

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এনজিওগুলো টাকা তুলতে না পারলেও ওদের কোন ক্ষতি হবে না, ওরা নিজেরাই ডাকাত।
সব এনজিও তো খারাপ না। কিছু এনজিও খুব ভালো ভালো কাজ করেছে।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওগুলোতে হয়তো বিদেশী আছে।

১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এনজিওগুলো টাকা তুলতে না পারলেও ওদের কোন ক্ষতি হবে না, ওরা নিজেরাই ডাকাত।
সব এনজিও তো খারাপ না। কিছু এনজিও খুব ভালো ভালো কাজ করেছে।

এনজিএর অনেক কিছুই জানি।
তারা যা দেয় তার চেয়ে নেয় বেশী।
এরা ডাকাত বললে কম বলা হবে।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমি ইউনিভার্সিটির প্রফেসর, রিটায়ার্ড সেক্রেটারীদের ডাকাতী করতে দেখেছি।

১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


বাংলাদেশে পল্লী উন্নয়নের জন্য কত প্রকারেরকত ফান্ড আছে তারকোন শেষ নাই ।
এসমস্ত ফান্ডের বাস্তবায়ন ও এমিনট্রেশনের জটিলতা ওক্রকৃতিদেখে মাথা ঘুড়ে
যাওয়ার মত অবস্থা ।
এই লিংকটাতে গিয়েএকটুদেখে আসুন । Click This Link
যাহোক আশার বানী হল
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ১৯৭৫-১৯৭৬ অর্থবছরে কুমিল্লা, বগুড়া ও ময়মনসিংহ জেলার ৩টি সদর থানায় পরীক্ষামূলকভাবে “ক্ষুদ্র কৃষক ও ভূমিহীন শ্রমিক উন্নয়ন প্রকল্প” কার্যক্রম শুরু করা হয়। প্রকল্পের পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের অগ্রগতি সন্তোষজনক পরিলক্ষিত হওয়ায় জুলাই ১৯৮৮ হতে পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার ১১টি উপজেলায় প্রকল্পটির কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হয়। জুন ১৯৯১ সনে প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের বাস্তবায়ন সমাপ্ত হয়।

১৯৯১-৯৬ইং মেয়াদে প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায় বাস্তবায়ন হয়। প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায় বাস্তবায়নকালে বরিশাল জেলার ৪টি ও ভোলা জেলার ৩টি উপজেলাকে সম্পৃক্ত করণের মাধ্যমে ২১টি উপজেলায় কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়। ১৯৯৬-৯৯ মেয়াদে প্রকল্পটির তৃতীয় পর্যায় বাস্তবায়ন হয়। তৃতীয় পর্যায় বাস্তবায়নকালে চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলাকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায় কার্যক্রম মূল্যায়নপূর্বক ১৯৯৯-২০০৪ মেয়াদে প্রকল্পটি একটি “প্রদর্শনীমূলক” কর্মসূচী হিসাবে বাস্তবায়ন সমাপ্ত হয়। প্রদর্শনীমূলক সময়ে চাঁদপুর জেলার ৩টি, ময়মনসিংহ জেলার ৩টি, ভোলা জেলার ১টি ও বরিশাল জেলার ১টিসহ মোট ০৮টি উপজেলাকে প্রকল্পভূত্তু করার মাধ্যমে ০৮টি জেলার ৩০টি উপজেলায় কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়। প্রদর্শনীমূলক কার্যক্রম বিভিন্ন মূল্যায়নে আশাব্যঞ্জক প্রতিফলিত হওয়ায় প্রকল্পটিকে সারা দেশে ব্যপ্তি করার লক্ষ্যে একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানে রূপ দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহীত হয়। প্রকল্পটিকে মেয়াদ সমাপনান্তে বিদ্যমান সম্পদ ও দায়দেনাসহ (with assets and liabilities) ১৯৯৪ সালের কোম্পানী আইনের ২৮ ধারার বিধানমতে যৌথ মূলধন কোম্পানী ও ফার্ম সমূহের পরিদপ্তর হতে নিবন্ধন গ্রহণের মাধ্যমে “ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন (Small Farmers Development Foundation)” নামে একটি লিমিটেড কোম্পানীতে রূপান্তর করা হয় ( সুত্র :http://www.sfdf.org.bd/)। এখন এটার কার্যক্রম চালু আছে ।আপনার প্রস্তাবিত বিষয়গুলিকে এর সাথে সংষ্লিষ্ট করে একে আরো শক্তিশালী ও বেগবান করা যেতে পারে । নিবেদিতপ্রাণ দক্ষ সৎ কর্মী বাহিনী
এবং জবাবদিহিতামুলক সৎ নিষ্ঠাবান ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এর কার্যক্রম আরো বিস্তৃত করা যেতে পারে । এর সার্বিক সফলতার সকলকে সচেতন হতে হবে ।
আমার লেটেষ্ট পোষ্টটিতে পদার্থ বিজ্ঞনের জটিল কিছু বিষয়ের অবতারনা থাকায় সেটার দিকে আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি।





০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যেসব ফান্ডের কথা বলেছেন, এগুলো বিবিধ প্রকল্পার জন্য সরকারী টাকা।
আমি বলছি, মানুষ ও সরকার মিলে, চাকুরী সৃষ্টির জন্য ফান্ডের কথা।

১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৫৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: ১।সম্মিলিত রাষ্ট্রচিন্তা ছাড়া শুধু ব্যাক্তিগত,গোষ্ঠীগত ও দলীয় স্বার্থের চিন্তা নিয়ে কোনো দেশ কোনোদিন উন্নত হতে পারেনা।
বাংলাদেশের লোকদের এটা অতীতেও কোনোদিন ছিলো না, এখনো নাই।
২।আমি ইউনিভার্সিটির প্রফেসর, রিটায়ার্ড সেক্রেটারীদের ডাকাতী করতে দেখেছি।- যে যতো বড় শিক্ষিত আর পদে যায় সেটা ততো বড় চোর-ডাকাত।
৩।শাহ আজিজ বলেছেন: .........ছোট খাট শিল্প ঝুকি বটে কারন সরকারের ইচ্ছেই যেন আমদানি হোক - বিএনপির মোর্শদ খানের প্যাসিফিকের গাড়ি আমদানী ব্যবসা চালু রাখার জন্য সেই আমলে প্রগতিকে কার্যকর করা হয়নি। হলে দেশ সবরকম যানবাহন উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে বিদেশেও রপ্তানী করতে পারতো। সব ক্ষেত্রেই একই ঘটনা।
৪।পামেলা এ্যান্ডারসনের ছবি দেখেন আর Madison Avenue" এর গান শোনেন : Don't call me babe!
Don't Call Me Baby
And as an American citizen, tell me the difference between the words BABY and BABE!!!!
Someone tried ruin my honor over this matter. even claimed me as a ...........

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সোস্যালিষ্ট অর্থনীতিতে সবার জন্য চাকুরী সৃষ্টির প্রয়াস চালায়; বাংলাদেশ হলো গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের রাজনধানী।

১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি লক্ষ্য করেছেন সরকারের শুদ্ধি অভিযান বন্ধ হয়ে গেছে। সম্রাট আর পাপিয়াকে ধরে এখন চুপ হয়ে আছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটাকে শুদ্ধি অভিযান বলাটা মিডিয়ার ভুল ছিলো, এগুলো নিজদের মাঝে গন্ডগোল।

২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুবই ভালো একটা ভাবনা। দরকার এখন বাস্তবায়ন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমাকে চেষ্টা করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.