| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
চাঁদগাজী
	শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
  
( সামান্য এডিট করা হয়েছে) 
ব্লগার করুণাধারার একটি পোষ্টে একবার একটা কমেন্ট এসেছিলো,  উহা কি ৪ পৃষ্ঠা, নাকি আরো বেশী ছিলো, আমার পুরোপুরি মনে নেই; তবে, ইহা ছিলো আমার দেখা বৃহত্তম কমেন্ট;  করুণাধারা উত্তরে বলেছিলেন যে, তিনি 'সেই' কমেন্টাকে প্রিন্ট করে রক্ষা করবেন; আমি সেই ধরণের কমেন্ট করতে চাই, কিন্তু আমার মাথা থেকে এত বেশী কথা বের হয় না, আমি কথার যাদুকর নই; কথার যাদুকর হচ্ছেন, কবি, গল্পকার, উপন্যাসিক, গীতিকারেরা; আমি ঐ বংশের কেহ নই। আমি ২/১ বাক্যে কমেন্ট করতেই হররাণ হয়ে যাই।
একবার,  ১ লাইনের একটা ছোট কমেন্ট করে সাময়িক ব্যান খেয়েছিলাম, "ঘরের কোণে কোলা ব্যাং, কুপের ভেতর সোনা ব্যাং"; দেখিয়েন, ইহাকে কপিপেষ্ট করে কোথায়ও লাগিয়ে দিয়েন না, ফলাফল হতে পারে ভয়ংকর।  
 
ব্লগিং'এ কমেন্ট মাইনিং'এর একটা ভুমিকা আছে; আজকাল ইহা ব্লগিং'এর নিয়মে পরিণত হয়ে গেছে! সময় ছিলো, মাইনিং নিয়ে আমাকে বেশী মাথা ঘামাতে হয়নি, আমার ছোটখাট কমেন্ট ছোট বড় অনেক কমেন্ট নিয়ে আসতো; এখন কমেন্ট বাতাসে উড়ে না, আমাকেও মাইনিং করতে হবে; টেকনিক খুঁজছি, পরীক্ষা নিরীক্ষা করছি,  কি ধরণের কমেন্ট করলে কাজ হবে! সমস্যা হচ্ছে, কোন ধরণের কমেন্ট  অনেক  বাচ্চা-কমেন্ট প্রসব করে, উহা ঠিক এখনো পুরোপুরি আয়ত্ব করতে পারছি না, যেভাবেই কমেন্ট করিনা কেন, ঘুরেফিরে একদিন ব্যান খেয়েই বসে থাকি! 
এক সময়, আমি কিছু শব্দ ব্যবহার করতাম,সেগুলো কমেন্ট ধরে নিয়ে আসতো; এখন এগুলোর কথা ভুলে যেতে হচ্ছে, ব্লগিং এমন লেভেলে এসেছে যে, সেইসব শব্দ উচ্চারণ করলে আমার নিকটা  আমাকে বিদায় জানিয়ে চলে যাবে। আপাতত মনে হচ্ছে, ২টা কমেন্ট ভালো ফল দিচ্ছে ব্লগে: একটা হলো, "চমৎকার লিখছেন", অন্যটা হলো, "আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেবেন"। প্রথমটা নিয়ে সমস্যা নেই, পোষ্ট না পড়েই পেষ্ট করে দিতে পারবো, ইহা কাজে লাগবে; ২য়টা নিয়ে একটু ভাবতে হচ্ছে:  পুরো পোষ্ট পড়তে হবে, নাকি না পড়লেও চলবে? ইহা কি কোনভাবে মোলভী সাহেবের শীতের রাতে গরমকালের ওয়াজের মতো হয়ে ল্যাঠা লাগিয়ে দিতে পারে? একটা পোষ্ট লেখা অনেকটা নাকি ইবাদতের সমান হওয়ার কথা, হাজার হলেও বিদ্যানের ভাবনা; সেই ক্ষেত্রে, সব লেখায় ইহা যোগ করা যাবে বলে মনে হয়, কি বলেন? 
যেসব ব্লগার ভালো কমেন্ট করেন, এবং অনেক কমেন্ট পেয়ে থাকেন, তাদের পোষ্ট কম পড়ে, সময় খরচ করে তাঁদের কমেন্ট বেশী পড়ছি আজকাল; দেখি, ইহা হয়তো আমাকে সাহায্য করবে; এঁরা কমেন্ট করে শুধু যে কমেন্ট আনছেন তা নয়, সাথে সাথে অনেক ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা, শুভকামনা নিয়ে আসছেন! আমি কি ঘোড়ার ডিম টাইপ করি কে জানে, আমার কমেন্ট পেয়ে এডমিনকে চিঠি পাঠান অনেক লেখক; ইহার সমাধান বের করতে হবে।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১২:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
যেসব পোষ্টে খুবই কম কমেন্ট আসে, সেগুলো আমি অনেক সময় পড়ে দেখি, বুঝার চেষ্টা করি!  ০ কমেন্ট পেলে বুঝতে হবে, এমন কিছু লিখছেন, যা ব্লগারদের ভালো লাগছে না।
২| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১২:৪৮
জাহিদ  হাসান বলেছেন: রঙ্গ-রসিকতামূলক কমেন্ট আমার ভালোই লাগে।
আমার পোস্টে এমন মন্তব্য পেলে খুশি হই।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন: 
খুশী হবেন, কমেন্টের অভাব হবে না।
৩| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ছোট কমেন্ট করেন। কথা সত্য। কিন্তু ছোট মরিচের ঝাল বেশি। আমি নিজেও ছোট মন্তব্য করি। কিন্তু আমি বড় মন্তব্য করতে চাই। আসলে বড় মন্তব্য করতে গেলে ব্যান খেতে হবে। কি না কি বলে দিব!!! সেই জামেলায় না গিয়ে শর্টকাট বলে দেই- ভালো হইছে।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১২:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি ৪ পাতার একটা কমেন্ট বানাচ্ছি, কোন পোষ্টে করবো কে জানে!
৪| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১২:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন: 
'চমৎকার লিখছেন।' 
'আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেবেন।'
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১:০২
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ভাবছি, এই কমেন্ট আমাকে ব্যান থেকে রক্ষা করতে পারে।
৫| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১:০৮
রামিসা রোজা বলেছেন: 
আপনি প্রবীণ ও জ্ঞানী লেখক যা আপনার অনেক লেখা
এবং পোস্ট পড়েই বোঝা যায় । ব্লগে আমি নতুন কিন্তু
পারতপক্ষে যে কারো লেখায় , এক লাইনের হলেও
গঠনমূলক মন্তব্য করার চেষ্টা করি । আপনার কাছে ,
জানার ইচ্ছা রইলো আমার অন্যের পোস্টে কমেন্ট করা 
কি সঠিক ভাবে হচ্ছে? আর যদি না হয় তাহলে সাজেশন
দিবেন ।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
পোষ্ট পড়লে কেমন্ট করা সঠিক, এটাই ব্লগিং। আমি সাধারন ব্লগার।
৬| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১:১২
আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি না পারেন বড় বড় কমেন্ট করতে না পারেন নিজের প্রচার নিজে করতে।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
প্রচার করার মতো আমার কিছুই নেই; ব্লগে আসি শিক্ষিত বাংগালীদের কথা শুনতে
৭| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১:২৬
রামিসা রোজা বলেছেন: 
কিছু মনে করবেন না আপনি কি আমার প্রশ্নটা এড়িয়ে 
গেলেন ? আমার সম্পর্কে যা সত্যি সেটা বললে আমার 
জন্য উপকার হবে । আর যদি আপনাকে বিব্রত অবস্থায় 
ফেলে থাকি  দুঃখিত । কারণ আপনি সমালোচনামূলক 
পোস্ট দিয়েছেন বলে তাই আমি এই প্রশ্ন করেছিলাম।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আপনি সঠিক কাজ করছেন, পোষ্টের উপর কথা, আলোচনা করাই ব্লগিং
৮| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ২:০১
তারেক ফাহিম বলেছেন: বিষয়বস্তুর আলোকে কমেন্টস্ অবশ্যই ভালো লাগে।
পোস্টের আলোকে আলোচনা সমালোচনা থেকে অনেক কিছু জানা যায়। 
আপনি আপনার ধারবাহিকতা বজায় রাখুন, আমার ভালো লাগে, শুভকামনা।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৪:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন: 
কয়লার মতো অবস্হা, ধুয়ে সুবিধা হয় না
৯| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ২:৩৬
রাশিয়া বলেছেন: আপনি আনা ফ্রাঙ্ককে কুমিল্লার মানুষ বলে মডুদের মন জয় করে নিয়েছেন, তাই ব্যান খাবার ভয় নেই। কিন্তু কমেন্ট করার সময় কয়েকটা শব্দ এড়িয়ে যাবেন, তাহলে কারো কোন সমস্যা হবেনা।
১। আল্লাহ্
২। ইসলাম, কুরআন
৩। নবী রাসূল, জান্নাত, জাহান্নাম, গজব, সওয়াব, গুনাহ, হুর, গিলমান, ফেরেশতা, নামাজ, রোজা।
৪। রগকাটা 
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৫:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
"রগকাটা" শব্দটা বাদ দিলে বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলকে অস্বীকার করা হবে।
১০| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৩:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাঝে মাঝে প্রশসংসা মূলক মন্তব্যও তো মানুষ আশা করে
ভালো থাকুন
শুভ ব্লগিং
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৪:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি প্রশংসায় বিশ্বাসী, এতে উৎসাহ বাড়ে।
১১| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৫:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
মহান আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান প্রদান করিবেন। 
আমিন।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৫:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
এই ২টা কমেন্ট হচ্ছে, ইউনিভার্সেল কমেন্ট
১২| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৫:২২
নতুন বলেছেন: 'চমৎকার লিখছেন।'
'আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেবেন।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
 ![]()
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন: 
এই ২টা ব্যান ঠেকাবে নিশ্চয়।
১৩| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রঙ্গরসে ভালো লাগলো। কমেন্টিং নিয়ে যে আপনি ভাবছেন, ভাবুন এটাও একটা ভালো দিক। আপনি শ্রদ্ধেয় মানুষ, শ্রদ্ধার আসনে থেকে ব্লগিং করবেন এটা আমাদের কাছে উপভোগ্য হবে বৈকি। 
তবে পোস্টে যাই লিখুন, আপনাকে তো শুভেচ্ছা না জানিয়ে আমি যেতে পারি না। ভালো থাকুন সবসময়।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি খুবই সাধারণ ব্লগার; আমি অন্য ব্লগারদের চেয়ে কোনভাবে আলাদা নই; বিশেষ অবস্হানে গিয়ে নিজের ডোমেইনটাকে খাঁচায় পরিণত করতে রাজি নই; আমার ভাবনায় যা আসে তা বলতে চাই, এতে আমাকে শাস্তি দেয়া হয় মাঝে কাঝে, আমি সেটাও নিয়ম অনুযায়ী ভোগ করি।
১৪| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৬
স্থিতধী বলেছেন: আসলেই ''চমৎকার লিখছেন।'' এর জন্য ''আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেবেন।''   
  
On a serious note. আপনার রসিকতাবোধ এমনিতে তুখোড়, আমার অনন্ত ভালোই লাগে। আমি যদিও এই ব্লগের পুরাতন নই (এক্টিভ হিসেবে) , তবুও আপনার অন্যদের আর নিজের পোস্টেও কমেন্টের ধারা সম্পর্কে একটা ধারনা আছে।  আপনার ব্যান হওয়া আপনি চাইলেই এড়াইতে পারেন যদি শুধু মাত্র ব্যাক্তিগত পর্যায়ে গিয়ে কমেন্ট পাসের ঝোকটা  একটু  এড়ায়ে চলতে পারতেন। যদিও এ বয়সে আপনি সেটার পরিবর্তন আসলে করতে চান কিনা, সেটাই মূল প্রশ্ন। 
তবে আপনি আপনার "চাদ্গাজী" নিকে লেখা চালায়ে যান ব্যান না হয়ে। আপনি এখান থেকে আচমকা চলে গেলে আমার ধারণা আপনার বিরোধীরাও আপনাকে আসলে মিস করা শুরু করবে। আপনার সাস্থ্য আশা করি এখন উন্নতির  দিকে।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আপনাকে কানে কানে বলি, ব্যক্তির উপর আক্রমণ না চলা্তে পারলে, আমি ব্লগিং'এ নেই; ব্লগারেরা ব্যক্তি; শুধুমাত্র  'কর্পোরেশনগুলো' কোন ব্যক্তি নন। 
ধন্যবাদ, দেখি শরীর ভালো হয় নিনা!
১৫| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
গাজীসাব বঙ্গে জন্মিলেও রঙ্গ জানেন না।
ভীষণ কাঠখোট্টা মানুষ। খোঁচা মারার ওস্তাদ !!
তবে খোঁচা শিক্ষনীয় হলে আমি তার গুরুত্ব দেই!
খেজুর গাছ না খোঁচালে মিষ্টি রস পাওয়া যাবেনা।
আমিও খোঁচাই তাকে রক্তাক্ত করে তুলি তবে তিনি
সর্ব সহা টু শব্দটিও করে না। আই লাইক হিম !!
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
সরকারের ভয়ে সরকারের সমালোচনা করিনা, ব্লগারদের ভয় পাবার মতো কোন কারণ আমি এখনো দেখছি না।
১৬| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৯
করুণাধারা বলেছেন: পোস্টের শুরুতেই আমার নাম দেখে মনে হলো, আপনি আগেও এই কথাটা অন্যত্র লিখেছেন, হয়ত ভবিষ্যতেও আমার ব্যক্তিগত গভীর দুঃখের সময়ে বলা একটা কথা নিয়ে ঠাট্টা করতে থাকবেন। তাই আমার ব্যাখ্যা দেই, এই চৌদ্দ পাতা মন্তব্যের লিঙ্ক রাখা বা মুছে দেয়া আপনার অভিরুচি!!
আমার মায়ের হঠাৎ স্ট্রোক করে মৃত্যুর পর আমি খুব শোকাহত এবং অনুতপ্ত হই এটা ভেবে যে মায়ের মৃত্যুর আগের শেষ কয়েক মাস আমি মায়ের বাড়ি যেতাম না, অথচ যেতে লাগতো মাত্র দশ মিনিট আর আমি গেলে মা খুব খুশি হতেন... এই শোক এবং অনুতাপ থেকে আমি একটা পোস্ট দেই। সেই পোস্টে নীল আকাশ বিশাল মন্তব্য করে জানান মায়ের জন্য আমি এখন কী কী করতে পারি। আমি উত্তরে নীল আকাশকে বলি যে আমার মতো যারা মা কিংবা বাবা হারিয়েছেন তারা যেন মৃত মা-বাবার প্রতি করণীয় কী আছে জানতে পারেন সেজন্য আমি এই মন্তব্য প্রিন্ট করে তাদের দেব। এটুকুই কথা- যেকোন সংবেদনশীল মানুষের এটা বোঝার কথা। 
আপনার উল্লেখিত নীল আকাশের চৌদ্দ পাতার মন্তব্য দিতে না পেরে পোস্টের লিঙ্ক কপি করে দিচ্ছি, মন্তব্য ১৮ নম্বরে। view this link
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আশাকরি, আপনি মায়ের মৃত্যুকে এতদিনে  জীবনের অংশ হিসেবে মেনে নিয়ে কিছুটা স্বাভাবিক জীবনের সাথে মিলাতে পেরেছেন; সেই পোষ্টে, সবার সাথে আমিও আপনার মায়ের মৃত্যুতে আপনাকে শান্ত্বনা দেয়ার চেষ্টা করেছি।
১৭| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার মন্তব্য নিয়ে কতই না বিপদে পড়েছো। আহারে।  
তবু ইউ কান্ট হেল্প ইওরসেল্ফ।
কিন্তু সবাই আবার তোমার কিছু মন্তব্য নিয়ে মজাও করে।  তোমার উপস্থিত বুদ্ধি আর ঠোঁট কাটা স্বভাবের ফ্যান হয়ে যায়।
তবুও তুমি তুমিই থেকে যাও।
কি আর করা........
আমার মন্তব্য নানা যুগে  নানা বন্ধুর পথ অতিক্রম করে বিবর্তিত হয়েছে। আর আমি ইচ্ছা করলেই নানা রকম বিবর্তিত মন্তব্য লিখতে পারি। তবে সাধারনত খেয়াল করি অযথা কাউকে হার্ট না করতে।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১০:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আপনি আর্টিষ্ট মানুষ, আপনার নিজস্ব বলয় আছে,  কোন পেইন্টিং'এ কি রং দিতে হবে তা আপনি জানেন।
আপনি আমাকে শুরু থেকে দেখে আসছেন, এবং আমার সম্পর্কে আপনার পরিস্কার ও সঠিক ধারণা আছে! আমি ইচ্ছাপুর্বক কারো মন খারাপ করার লোক নই; কিন্তু পোষ্ট সম্পর্কে আমার নিজের ধারণাটা(ভুল হোক, শুদ্ধ হোক) জানাই।
১৮| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১০:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: Bangladeshis second home in Malaysia 
অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ আট হাজারেও বেশি বাংলাদেশী মালয়েশিয়ায় সেকেন্ডহোম সুবিধা নিয়ে ফ্লাট কিনে বসবাস করছেন। সেকেন্ড হোম হিসেবে যেসব বিদেশি নাগরিক মালয়েশিয়াকে বেছে নিচ্ছেন তাদের মধ্যে বাংলাদেশিদের অবস্থান তৃতীয়। এই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া বিদেশিরা স্থাবর সুবিধা ও রাজস্ব হিসেবে দেশটির জাতীয় অর্থনীতিতে যোগ হচ্ছেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মালয়েশিয়ায় টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন না করায় অনেক বাংলাদেশি এই সুযোগ নিচ্ছেন। সম্প্রতি দেশটির সারওয়াকে সেকেন্ড হোম কর্মসূচিতে নতুন সংশোধিত প্রয়োজনীয়তা এবং বিধিমালা রাজ্য মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেয়েছে। এতে করে নতুন নীতিমালায় রাজ্যে বাড়ি নির্মাণে বা সেকেন্ড করতে বিদেশিদেরা আকৃষ্ট হবেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
তবে নতুন আবেদনকারীদের নিজ দেশে প্রাসঙ্গিক সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ভালো আচরণের একটি চিঠি জমা দিতে হবে আবেদনের সঙ্গে এবং অংশগ্রহণকারীদের কোনও অপরাধমূলক অপরাধ থাকলে এস-এমএম ২ এইচ পাসটি বাতিল করা হবে।
চলমান, মুভমেন্ট কন্ট্রোল অর্ডার এবং সীমান্ত বিধি-নিষেধের কারণে বিদেশিরা এই মুহূর্তে সরওয়াকে আসতে পারছেন না। সেকেন্ড হোম কর্মসূচিতে আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে রাজ্য অনড়। এক্ষেত্রে অপরাধী বা অর্থপাচারের মতো কর্মকাণ্ডে জড়িতদের রাজ্যে স্বাগত জানায় না বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত জুলাই পর্যন্ত এক বছরে ১ হাজার ২০০ বাংলাদেশি মালয়েশিয়ায় ফ্ল্যাট, বাড়ি কেনার জন্য দেশটির সেকেন্ড হোম প্রকল্পভুক্ত হয়েছেন। এর আগে ৭ হাজার বাংলাদেশি এই প্রকল্পভুক্ত হয়ে মালয়েশিয়ায় বাড়ি বা ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। তারা বৈধভাবেই দেশটিতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বসবাস করছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়ার পর্যটন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট নতুন করে ১ হাজার ২০০ বাংলাদেশির সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের বৈধ অধিকার পাওয়ার তথ্য জানায়। মালয়েশিয়া সরকার বিদেশিদের সে দেশে জমি, ঘর-বাড়ি কিনে বাস করার আইন-সম্মত অধিকার দিয়েছে। বিদেশি অর্থ, বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে তাদের এ নীতি ব্যাপক সাফল্য এনেছে।
পঞ্চাশ বা তার বেশি বয়সী বিদেশিকে মালয়েশিয়ায় স্থায়ীভাবে অবস্থানের জন্য দেশটির ব্যাংকে দেড় কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট আকারে জমা রাখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আবেদনকারীর মাসিক আয় হতে হবে ১০ হাজার রিঙ্গিত। যাদের বয়স পঞ্চাশের নিচে, তাদের ফিক্সড ডিপোজিট তিন কোটি টাকা ও মাসিক আয় দেখাতে হয় ২০ হাজার রিঙ্গিত।
মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ তাদের হোম প্রকল্পভুক্ত হতে আগ্রহী বিদেশিদের ফিক্সড ডিপোজিট ও মাসিক আয় প্রদর্শনের পরিমাণ প্রায় ৫০ শতাংশ বাড়িয়েছে। তারপরও বিদেশিদের আগ্রহ কমেনি।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ছাড়াও চীন, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, আমিরাত, কুয়েত, ভারত, পাকিস্তান, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের অর্ধশতাধিক দেশের প্রায় ৬০ হাজার মানুষ মালয়েশিয়াকে তাদের সেকেন্ড হোম হিসেবে বেছে নিয়েছেন। আরও ৫০ হাজারের বেশি আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বাংলাদেশ থেকেও আরও ৪ হাজার আবেদনকারী রয়েছেন, যারা নির্ধারিত পরিমাণ ফিক্সড ডিপোজিট জমা রেখেছেন। মাসিক আয়ও দেখিয়েছেন।
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে তারা সেকেন্ড হোম প্রকল্পভুক্ত হবেন। বিদেশিদের আকৃষ্ট করতে মালয়েশিয়া আট বছর আগে এ প্রকল্প চালু করে। এতে তারা বিপুল সাড়া পাওয়ার পর বিদেশিদের প্রকল্পভুক্ত করার হার কিছুটা কমিয়ে এনেছে। বাংলাদেশিদের মধ্যে বিপুল সাড়া পড়ার ঘটনা মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষকেও বিস্মিত করেছে।
প্রকল্পভুক্ত ও আবেদনকারী বাংলাদেশিদের মধ্যে ৯০ শতাংশই ব্যবসায়ী, আমদানি-রফতানিকারক ও শিল্পপতি। বাকিরা সাবেক আমলা, রাজনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ ও বিভিন্ন পেশাজীবী। তবে সেকেন্ড হোম করতে যে টাকার প্রয়োজন হয়, তা বাংলাদেশ থেকে কেউই বৈধপথে নেননি। নিরাপত্তার অজুহাতে চলছে অবৈধভাবে অর্থ-পাচার। দেশটিতে সেকেন্ড হোমে বসবাসকারী অনেকের কাছেই ওপেন সিক্রেট। বিষয়টি জানে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটও। তবুও থামছে না এ অর্থপাচার।
২০১৫ সালের শেষেরদিকে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল নিয়ে একটি কমিটিও করা হয়েছিল। ওই কমিটির কার্যপরিধি সংক্রান্ত আদেশে বলা হয়েছিল, আয়কর না দিয়ে অবৈধভাবে অপ্রদর্শিত অর্থ বিদেশে পাচার বা সেকেন্ড হোম নির্মাণ করেছেন তাদের তালিকা প্রস্তত ও ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কর্মকৌশল নির্ধারণ করা হয়েছিল। তিন সদস্যের বিশেষ টিম সেকেন্ড হোম নেয়া ব্যক্তিদের সম্পর্কে অনুসন্ধানও চালিয়েছিল।
এছাড়া ইমিগ্রেশন বিভাগের মাধ্যমে ১০ বছর মেয়াদি মালয়েশিয়ান ভিসাকারীদের রয়েছে এমন তালিকা তৈরির পরই কাজ শুরুর কথা ছিল কিন্তু বাস্তবে কোনটাই আলোর মুখ দেখেনি।
জানা গেছে, এ ধরনের সুবিধা পেতে মালয়েশিয়ার ব্যাংকে মোটা অঙ্কের অর্থ জমা রাখতে হলেও এদেশের সুযোগ গ্রহণকারীদের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। অনেকেই বলছেন, মালয়েশিয়া টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন না করায় বাংলাদেশিরা এই সুযোগ নিচ্ছেন।
প্রবাসীরা বলছেন, বাংলাদেশের সরকারকে এই বিষয়টি অনুধাবন করতে হবে। কেন নিজের দেশ ছেড়ে অন্য দেশে বসবাস করতে যাচ্ছে মানুষ। আর মালয়েশিয়া আমাদের জন্য যা করতে পারছে, আমরা কেন তা পারছি না।
প্রবাসী উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ কবে অন্য দেশের মানুষের সেকেন্ড হোম হবে, সেদিকে নজর দেয়া উচিত। সেকেন্ড হোমের বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রবীণ প্রবাসী কমিউনিটি নেতা বলেন, জীবনের নিরাপত্তা ও বিনিয়োগের নিরাপত্তা ছাড়াও মালয়েশিয়ার শিক্ষা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাও বাংলাদেশিদের সেকেন্ড হোম বানানোর অন্যতম কারণ।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১০:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন: 
অনেক বাংলাদেশী মালয়য়েশিয়া হয়ে অন্যত্র টাকা সরাচ্ছে; ওরা থার্ড হোম খুঁজছে।
১৯| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১০:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি ৪ পাতার একটা কমেন্ট বানাচ্ছি, কোন পোষ্টে করবো কে জানে! 
কমেন্টে না দিয়ে পোষ্ট করে দিন। এটাই ভালো হবে। বেশির ভাগ লোক আপনার কমেন্ট ধারন করার ক্ষমতা রাখেন না।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ব্লগিং মানেই আধুনিক ও চলমান বিষয়ের উপর আলোচনা, অনেকে বুঝতে চান না; কেহ কেহ মনে করেন যে, যেহেতু তিনি রুনা লায়লার গান শোনেন, সেটার ভিডিও-লোড করাই ব্লগিং; কেহ কেহ নবীদের অসমাপ্ত কাজ করার জন্য ব্লগিং করছেন, যা আসলে অপ্রয়োজনীয়।
২০| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১০:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি আর আপনার মন্তব্য দুজনেই বেশ আছেন। আমি চাইলেও বড় মন্তব্য করতে পারি না,  ক্লান্ত লাগে। 
আশা করছি সুস্থ্য আছেন।
 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১১:০১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
এই বছরটা করোনা ও ব্যান-ম্যানে কেটে গেছে। 
ধন্যবাদ, আমার ভালো হতে সময় লাগবে; আমার সমস্যা করোনা নয়।
২১| 
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  রাত ১১:২১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আল্লাহ আল্লাহ করেন।সব বালা মুসিবত দুর হয়ে যাবে।
 
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০  রাত ৩:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন: 
করোনার ভয়ে সারা পৃথিবী আল্লাহ আল্লাহ করছে
২২| 
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০  রাত ১২:০১
ইফতি সৌরভ বলেছেন: যদিও আমি ব্লগে খুবই নিষ্ক্রিয় একজন কিন্তু নিয়মিত সব লেখাই পড়ি। এই চার বছরের বেশি সময়ে আপনিসহ খুব কম ব্লগারকেই দেখেছি লেখা প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করতে এবং  অবশ্যই অকপটে, ভণিতা ছাড়া।
একটা সময় লেখা না পড়েই মন্তব্য করত: "প্রথম হলাম, চা দিন। পরে সম্পূর্ণ লেখা পড়ব।" লেখকও গদগদ হয়ে চা'এর সাথে বিস্কুট, মিষ্টি দিয়ে দিত!! যুদ্ধ সংক্রান্ত রাজনৈতিক লেখায় কেউ মন্তব্য করত, একদিন তো মরেই যাব অথবা আমার ভালো লাগে, ঘুরতে। যুদ্ধ আমার ভালো লাগে না। - লেখার গভীরে না গিয়ে এমন মন্তব্যও অনেক লেখকের খুব প্রিয় কারণ এতে মন্তব্যের সংখ্যা বাড়ে। 
যে কোন লেখা এবং মন্তব্য যদি তুষ্ট করতে করা হয়, তাহলে পাবলিক্যালি না করে গোপন গ্রুপে করাই ভালো। ব্লগ তো ফেবু না যে মাংসে সৃষ্টিকর্তার নাম/ছবি দেখে share করতে হবে অথবা ...... বলতে হবে! ব্লগাররা অবশ্যই সস্তা ফেবু'র মতোন না এবং বিশ্বাস করি (& আপনিও অনেকবার বলেছেন), ব্লগারদের ঘটে একটু চিন্তাশক্তি করার ক্ষমতা আছে। সুতরাং,  এখানে লেখা পোস্ট করলেই সমালোচনা আসবেই, তা নরম-গরম -- দুইই হতে পারে। সমালোচনার উত্তর না দিয়ে ব্যক্তিগত আক্রমণ অথবা ছোট্ট বাচ্চাদের মতো কাঁদতে কাঁদতে মডারেটরদের জানানো সত্যিই দুঃখজনক!!
আমার মনে আছে, আপনি একটা লেখায় প্রাসঙ্গিক স্পষ্ট মন্তব্য করে লেখকের রোষানলে পড়েছিলেন। এবং আপনার ঐ চিন্তা-ধারা সাপোর্ট করে রাজীব ভাই সহ আমিও তীব্র ক্রোধে পড়েছিলাম। লেখক আমাকে ফেক নিক বলেও অভিহিত করেছিল! অতচ, ঐ লেখাতে আপনি আপনার চিন্তাটাই প্রকাশ করেছিলেন মাত্র  যা লেখকের বিপরীত হতেই পারে! যুদ্ধ লাগার মতো কিছু ছিল না বরং মনে হয়েছিল, পুরনো অনেক রাগের বহিঃপ্রকাশ সে কথাযুদ্ধ। আবার, অনেক লেখা/মন্তব্যে একথাও বুঝেছিলাম একসময়, ব্লগারদের ফেবু গ্রুপ আছে এবং সেখানে একেকজনের সাথে পারস্পরিক সম্পর্কও মন্তব্যের সময় বিবেচিত হয়!
আপনার লেখা এবং মন্তব্য সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিত্বের পরিচায়ক! আপনি আপনার মতো চলুন (যদিও অনেক পরিবর্তন হয়েছে আপনার)। আপনার ধারালো, বাঁকা মন্তব্যের উত্তর দিতে না পারায় কত কত কবিতা, লেখা এবং চটি মন্তব্য হয়েছে তা শুধু সামুর পুরাতনরাই জানবে! 
একটি শিক্ষণীয় রূপকথার গল্প: 
বনের রাজা সিংহের হঠাৎ করে এক সুন্দরী মেয়েকে খুব পছন্দ হলো এবং তাকেবিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে উঠল। সিঃহ মেয়েটির একমাত্র অভিভাবক বুড়িকে (মেয়ের নানী) বলল, তোর নাতনীকে আমার খুব পছন্দ,  বিয়ে করতে চাই।  বুড়ী বলল, বিয়ে করবে, ভালো কথা! কিন্তু তোমার ঐ ধারালো দাঁত আর নখ দেখে তো আমার নাতনি ভয় পাবে। তুমি বাপু বরং ঐগুলো আগে দূর করো। অতঃপর সিংহ দ্রুত তার দাঁত & নখ ফেলে দিয়ে বুড়ীর কাছে আবার এসে বলল, এবার তো রাজি? বুড়ী দেখল, সিংহ আর সেই সিংহ নেই! দাঁত, নখ ফেলে না খেয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে। তখন বুড়ী মুগুর দিয়ে সিংহকে পেটাতে লাগল আর বলল, এত সাহস! আমার নাতনিকে বিয়ে করবি? 
এত বড় লেখার একটাই উদ্দেশ্য,  আপনি আপনার মতো থাকুন। আপনি যতই "খুব সুন্দর" টাইপ মন্তব্য করেন না কেন, আপনার বিরোধিতা হবেই। চিনিতে বিষ আছে মনে করে ছাকতে থাকবে। 
সুতরাং , হে জেনারেলদের জেনারেল! আপনি সাময়িক "বন্ধ" ভয় পাবেন না। ইহাই আপনার সৌন্দর্য! আপনার সক্রিয়তা! আপনি আপনার মতো করে এগিয়ে যান, অন্যকে অনুকরণ করে বিভ্রান্ত হবেন না। তারা তো লাইকের কাঙ্গাল যেখানে আপনি আপনার মনের প্রতিচ্ছবি। 
 
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০  রাত ২:২১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আমি তো বিখ্যাত কমেন্ট, "প্রথম হলাম, চা দিন। পরে সম্পূর্ণ লেখা পড়ব",এর কথা ভুলেই গেছি! আপনি ব্লগের বিবর্তন দেখেছেন; ইহা ভালোর দিকে যাচ্ছে! আমি নিজে ব্লগিং ভালোবাসি, ব্লগারদের শ্রদ্ধাকরি, এবং চাই যে, ব্লগারেরা নতুন জেনারেশন হিসেবে, ভাবনায়, লেখায়, আলোচনায় আধুনিক হোক ও নিজেদের চিন্তার স্বাক্ষর রাখুক।
২৩| 
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০  রাত ১২:৩৮
শায়মা বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়া দেখলে ইফতি ভাইয়া তোমার কত বড় ফ্যান! তো এটাও কি তোমার প্রাপ্তি না!!!  
 
 
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০  রাত ২:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
সঠিক, বড় সুপারী বাগান থেকে একটা বড় বটগাছ দরকার ঝড়ের সময়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০  দুপুর ১২:৩৮
কালো যাদুকর বলেছেন: পাবেন না। আপনার রসিকতা কতজন বুঝবে বলেন। দূ্ঃখ করেন না। আমার অনেক পোস্টে ০ কমেন্ট হয়। আপনার পোস্টে সব সময়ই ৫০/৬০ কমেন্ট পরে। যেভাবে লিখছিলেন সেভাবেই লিখুন।
  
চমৎকার লিখেছেন।