নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষের প্রতি দয়ামায়া না থাকলে দেশে কি কি ঘটতে পারে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০



ভারত খাদ্য রপ্তানী করে, বাংলাদেশের মতো ভারতে সকাল-বিকেল খাদ্যদ্রব্যের দাম বাড়ে না, আয়ের তুলনায় খাবারের দাম কম; খাবারে কেমিক্যাল, ফরমালিন মিশায় না; অনেক বছর এত বেশী খাদ্য উৎপাদন হয় যে, উহা রাখাই সমস্যা হয়; তারপরও, ভারতে মাথাপিছু হারে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে বেশী মানুষ অভুক্ত থাকে; কারণ কি? কারণ কয়েকটি আছে, সবচেয়ে বড় কারণ, নিম্নবর্ণ ও অন্য ধর্মের মানুষদের প্রতি উচ্চ-বর্ণের মানুষদের দয়ামায়ার অভাব।

ভারতে সরকারী চাকুরীতে পদ খালি পড়ে থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে নীচুবর্ণের মানুষ ও অন্য ধর্মের লোকদের চাকরী দেয়া হয় না; বড় প্রাইভেট কর্পোরেশনগুলোতে নিম্নবর্ণের মানুষকে প্রায়ই চাকুরী দেয়া হয় না, প্রমোশান দেয় না, কথায় কথায় চাকুরী হারায়।

এখন বাংলাদেশেও ঘটছে, রাস্তায় একজন মানুষ পড়ে থাকলে, মানুষ পাশ দিয়ে হেঁটে চলে যায়, সাহায্য করতে চাহে না; ইহা ভারতে আরো ১০০ বছর আগেও ছিলো। বাংলাদেশে দরিদ্র কেহ রাস্তায় পড়ে থাকলে, কাপড় চোপড়ে বুঝা যায়, কিন্তু ভারতের কয়েক প্রদেশে মানুষকে চেহারা থেকেও বুঝা যায় সে কোন বর্ণের হতে পারে।

ভারতে আরেকটা বড় ধরণের সমস্যা হলো, নিম্নবর্ণের মানুষের মাঝে মদের প্রচলন; এটা আমাদের পাশের পশ্চিমবংগে ছিলো এক সময়; বাজারে গেছে আটা কিনতে, রাত ২টা'য় খালি হাতে মাতাল হয়ে ফিরছে, বউ-বাচ্চা না খেয়ে পথ চেয়ে বসেছিলো। নিম্নবর্ণের এই সমস্যা নিয়ে ভারত কোনদিন মাথা ঘামায়নি, ইহা থামানোর কোন চেষ্টা নেই।

ভারতে দারিদ্রতা নিরসনে বছরে ১০০ দিনের কাজ দেয়ার ব্যবস্হা আছে; এই কাজগুলোতে নিম্নবর্ণের লোকদের নিজ এলাকায় কাজ না দিয়ে ইচ্ছাপুর্ক দুরে ও কষ্টকর কাজ দেয়; এতে অনেকে নিরুৎসাহিত হয়ে কাজে যায় না; এখানে দুর্নীতিও হয় প্রচুর, ফ্যান্টম কর্মী দেখায়ে এসব ফাণ্ড থেকে টাকা চুরি হয়।

দেখলে মনে হবে যে, ভারতের দারিদ্রতা বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল থেকেও অনেক বেশী; আসলে, ভারত অত দরিদ্র নয়; ভারতে ২০/২৫ কোটী মানুষ নির্মমতার শিকার মাত্র।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫

আকন বিডি বলেছেন: বাংলাদেশে হরিজন, বেদে, তৃতীয় লিঙ্গ ইত্যাদি এর ও এই সমস্যা রয়েছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের মানুষ একই পথে হাঁটছে; বাংলার নতুন জেনারশন একটু কানা, বোবা ও বধির ধরণের।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: একদম ঠিক পয়েন্ট টা ধরেছেন।
আমাদের দেশে কারো প্রতি কারো মায়া নেই। আজকাল মায়ের সমান একটা মহিলা বাসে উঠে দাঁড়িয়ে থাকে। অথচ তাকে কেউ বসতে দেয় না। তাহলে বুঝুন দেশের অবস্থা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা নির্দয় জাতিতে পরিণত হয়ে গেছে; আগে যে, খুব একটা দয়ালু ছিলো, তাও নয়।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ভারতের সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যাবেনা । ভারতের কর্ণাটক উত্তর দিকে , মধ্য প্রদেশ , ইউ পি , বিহার , উড়িষ্যা , পূর্ব ভারত এলাকায় দারিদ্র নিত্য সঙ্গী । আমি এসব এলাকার গভীরে ঘুরেছি । পাঞ্জাবে বাঙালি মুসলমানদের গৃহকর্মী হিসাবে ব্যাপক চাহিদা । সরদারজিরা জাত পাত মানে আর তাই মুসলিমরা ক্লিন । এবার ভারতের লক ডাউন সময়ে পরিযায়ী শ্রমিকদের যাতায়াত দেখে আরও অবাক হলাম । নেহরু ভারতের সর্বত্র শিল্প কারখানা গড়তে উতসাহ দিতেন । দিল্লি শুধুই প্রশাসনিক ব্লক থাকবে । এখন ভারসাম্য রক্ষা হচ্ছেনা । ফলে যে শ্রমিক স্থানীয়ভাবে কাজ পেতে পারত তারা হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিচ্ছে রুটির জন্য ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মোদী ফেল করাতে ভারত আরো বর্ণবাদী ও মৌলবাদীতায় প্রবেশ করেছে; পাক ভারতে, ভারতীয়রা বেশ নির্দয়।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: অত্যাচার নির্যাতন দেখতে দেখতে মানুষের মধ্য থেকে দয়া মায়া কমে গেছে।রাজনৈতিক বিরোধ একটা বিরাট সমস্যা।মানবিক গুনাবলীর অভাব,ওহাবিজমের দ্রুত সম্প্রসারণ অর্থনীতির অসম বিকাশ একটা প্রধান কারন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওহাবিজম, সুন্নীইজম, শিয়াইজম, আহমেদীয়াইজম এগুলো সভ্যতাকে পেছনে টানছে, আরবদের হত্যা করছে মাছির মতো; এগুলোকে বাংলাদেশ থেকে নির্মুল করার দায়িত্ব ছিলো শেখ হাসিনার উপর।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এখনকার মানুষ জন যেন স্টিম ইঞ্জিন হয়ে গেছে।
যার মধ্যে দয়ামায়া বিবেক-বিবেচনা একেবারেই নেই।

আফসোস!

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সমস্যা হচ্ছে কেন্দ্রে: ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডার মানুষ ছিলো দয়ালু; ইউরোপ ও আমেরিকায় সমস্যা দেখা দিয়েছে; কানাডার উপরও ইহার ছায়া পড়বে। এশিয়া, আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকার মানুষ আগের থেকেই নির্দয় ছিলো।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: 100 দিনের কাজে ভারতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য মিলেছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুরো ভারতে, নাকি পশ্চিমবনংগে?

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৫

পঞ্চগড়ের বাসিন্দা বলেছেন: বাংলাদেশে হেন্দু দের মধ্যে উচু নিচু প্রথা নেই , তারা পুরো পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে সুখে শান্তিতে এদেশে আছে

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশী হিন্দুরা পৃথিবীর মাঝে ভালো থাকার পেছনে আপনার অবদান অনেক; দুর্গাপুজা আসতেছে, প্রতিমা টতিমা ভেংগে দিয়েন না।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাংগালীরা নির্দয় জাতিতে পরিণত হয়ে গেছে; আগে যে, খুব একটা দয়ালু ছিলো, তাও নয়।

এতটা নিষ্ঠুর মানুষ কেমন করে হয়? মানুষের মানবতা থাকবে না? মনুষ্যত্ব থাকবে না?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ জেনারেল জিয়া, বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, তারেক জিয়া, বেগম জিয়া, এরশাদ, শেখ হাসিনা, বাংলাদেশের সেক্রেটারীদের থেকে কি শিখছে? মানুষ আন্দামান সাগরে ডুবছে, ভুমধ্যসাগরে ডুবছে, আফ্রিকা যাচ্ছে রুটির ব্যবস্হা করতে; মানুষের মনে দয়া কিভাবে থাকবে?

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গ্রাম্য ভারতের উন্নতির লক্ষ্যে ২০০৫সালে কেন্দ্রীয় সরকারের গৃহীত একটা কর্মসূচি ' মহাত্মা গান্ধী গ্রাম উন্নয়ন প্রকল্প'। আমি মেদিনীপুর, পুরুলিয়ায, বিহার ও ঝাড়খন্ডের বহু স্থানে গিয়ে দেখেছি সীমাহীন দারিদ্রতার ছবি। তবে তারা মধ্যে একশো দিনের প্রকল্পে কিছুটা হলেও গ্রামীণ মানুষের জীবিকা নির্বাহের একটা ব্যবস্থা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দক্ষ নজরদারিতে এই প্রকল্পের সাফল্য ভারতের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় চালকের আসনে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



দলিতরা কোন কোন রাজ্যে বেশী?

কোন কোন শহরে মুসলামনেরা বস্তিতে থাকে?

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মধ্য ভারত অর্থাৎ বিহার,ঝাড়খন্ড, উত্তর প্রদেশ ও মধ্য প্রদেশে দলিতদের সংখ্যা সর্বাধিক। আর বস্তিগুলোতে হিন্দু মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোকজন থাকে। কোথায় এরা বেশি কোথাও বা ওরা। আমার জানামতে বোম্বের ধারাভি বস্তি এশিয়ার সর্ববৃহৎ বস্তি। আরব সাগরের তীরে অবস্থিত ধারাভী বোম্বের অপরাধ জগতের আঁতুরঘর।যেখানে সব সম্প্রদায়ের মানুষ বসবাস করে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আসাম প্রাকৃতিক সম্পদের দিক থেকে ধনী; কিন্তু ওখানে মুসলিম ও বাংগালী হিন্দুরা কাজ পায় না; আবার অসমিয়ারাও গরীব; চা-বাগান, চুনা পাথের আর গাছের মালিক হচ্ছে বাহিরের লোকেরা; অসমিয়ারাও ভয়ংকর নির্মম।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৫৬

সোহানী বলেছেন: ভারত কখনই সত্য রিপোর্ট করে না.......। সে তুলনায় আমরা এতোটা হাইড করি না ।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বর্তামন বিশ্বে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখা যায়, আচরণ লুকিয়ে রাখা যায় না।

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:০২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বিগত এক দশকের বেশী সময় ধরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকার ভারতীয়দের সাথে মেশার অভিজ্ঞতা হয়ে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের ভালো মানুষ মনে হয় নি। এটা আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা নিজেরা ভালো থাকতে চায়, অন্যদের যে চাকুরীর দরকার আছে, টেবিলে খাবারের দরকার আছে, পরিবার আছে, ইহা উহাদের মাথায় ঢুকে না।

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:০৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মানুষের মনে বিন্দুমাত্র দয়ামায়া থাকলে জাতপাতের মতো প্রথা চালু হতো কি ?

প্রবাসে একটা কথা প্রচলিত আছে যে ' একজন সাদা বা কালোর তুলনায় একজন ভারতীয় বা চীনা ম্যানেজারের অধীনে কাজ করা অনেক অনেক কঠিন'। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় ম্যানেজারদের মধ্যে ভারতীয়দেরকেই বেশি আত্মবিশ্বাসহীন, স্বার্থপর ও নির্দয় বলে মনে হয়েছে - তা সে ভারতে হোক বা ভারতের বাইরেই জন্মসূত্রে হোক না কেন।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের যেই অর্থনীতি, যেই পরিমান জমি,খাবারের সহজলভ্যতা, স্হিতিশীল বাজার দর, ইহার পর যেই পরিমাণ খাদ্যের অভাবে থাকে ইহার পেছনে কারণ, বেশীরভাগ ভারতীয়ের অন্যদের জন্য দয়ামা্যা নেই; বাংগালীরাও সেইদিকে বেশ অগ্রসর হয়েছে।

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৫:৪৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চাণক্যের অনুসারী মোদীবাদীরা প্রচন্ড ধূর্ত হওয়ায় তারা বিশ্বের যেকোন স্থানে যে কোনো পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। ব্রিটিশ শাসনামলে ও পরবর্তীতে তারা ব্রিটিশদের ভাষা রপ্ত করার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বলেই আজ তারা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম হয়েছে এবং প্রচুর রেমিটেন্স এনে দিচ্ছে ভারতকে। কিন্তু মনমানসিকতায় এখনো তারা তাদের তীব্র শ্রেণীবিভেদ ও বর্ণবাদ থেকে মুক্ত হতে পারে নি। তাদের সৌভাগ্য এই যে, পশ্চিমা দেশগুলো এখনো অবধি তাদের এই দ্বিমুখী রূপ বুঝে উঠতে পারে নি।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


একটা বিষয়, ওরা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে পড়াশোনা করে সার্টিফিকেট নিচ্ছে।

১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে একটা বুদ্ধি দেন-

এক সরকারী কর্মকর্তা প্রতিদিন তার অফিসে বসে বই পড়ে, লিখে। তার বইয়ের গুনগান নিয়ে ভিডিও করে। সেই ভিডিও ফেসবুকে ছাড়ে। প্রতিদিন একই কাজ। অফিসে যেন তার কাজই ফেসবুকে নিজের বইয়ের গুনগান করা। ছবি পোষ্ট আর ভিডিও ছাড়া। এটা প্রত্যেক দিনের রুটিনে পরিনত হয়েছে। এবং তার অফিস ঘরটাকে সে লাইব্রেরী বানিয়েছে।

আমি কি এই লোককে নিয়ে ফেসবুকে লিখব।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারী চাকুরী যারা করে, তাদের ৯৫ ভাগ অফিসে বসে পারিবারিক, কিংবা নিজের কাজ করে।

১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: আমি এ পর্যন্ত যতজন ভারতীয়দের সাথে মিশেছি, দেখেছি এরা আনপ্রেডিক্টেবল। এদের ডান হাত কি করে বাম হাত জানে না। খুবই অবিশ্বাসী।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা গত ৫০ বছর অনেকভাবে কষ্ট করেছে, এখনো নিজের পরিবারের বাহিরে অন্যের কথা ভাবতে পারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.