নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলু, পেঁয়াজ, চাউলের দাম বাড়লে শিক্ষিতরা কয়েকদিন ম্যাঁওপ্যাঁও করেন

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২৭



আলু, পেঁয়াজ, চাউলের দাম বাড়লে শিক্ষিতরা কয়েকদিন ম্যাঁওপ্যাঁও করেন; তারপর, সবার সাথে সিষ্টেমকে মেনে নিয়ে গাধার ঘানি টানেন, সমাধান খোঁজেন না কখনো।

এক সময়, বাংলাদেশের মানুষ শুধুমাত্র চাউল'এর মুল্য নিয়েই দু:খের মাঝে ডুবেছিলো, কিছু মানুষের মৃত্যু হয়েছিল, মানুষ দুর্ভিক্ষের শিকার হয়েছিলো; এরপর চাউল নিয়ে অনেক তথাকথিত ব্যবসা হয়েছে, অনেকে হাজার কোটী টাকা আয় করে নিয়েছে চাউল নিয়ন্ত্রণ করে, এখনো চাউল, গম থেকে অন্যায়ভাবে আয় করছে আবুল খায়ের ও শত শত মিডলম্যানরা। এখন নতুন করে, পেঁয়াজ, আলু ইত্যাদি নিয়ে সীমিত আয়ের শিক্ষিতরা কান্নাকাটি করছেন, মিডিয়ায় কথা বলছেন, ফেইসবুকে লিখছেন, ব্লগে পোষ্ট দিচ্ছেন।

বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘন বসতির দেশ, যেখানে কৃষি জমি কমে গেছে দ্রুত গতিতে, এবং জমি ছোট ছোট খন্ডে বিভক্ত হয়েছে পরিবারের সদস্যদের আলাদা হওয়ার কারণে। চাষী পরিবার ক্রমেই শ্রমিকে ও প্রবাসী শ্রমিকে পরিণত হয়েছে, অনেক জমির মালিক কৃষি শ্রমিকে পরিণত হয়েছে; জমির মালিকানা বদলে গেছে, জমির দাম আমেরিকার সমান বা তার থেকে বেড়েছে।

ভুমিহীন কৃষক, স্বল্প জমির মালিক কৃষক, নিজ পরিবারের ভাত-যোগানোর কৃষকেরা কোন সময় নিজ প্ল্যানে কি চাষ করবেন, কি পরিমাণ চাষ করবেন, সেটা কি রা্ষ্ট্র ও ঢাকা ইউনিভার্সিটির পেঁয়াজ-খেকো শিক্ষক জানেন, সামুর ব্লগার জানেন, ফেইসবুকে স্ত্রীর ছবি-প্রকাশক বুদ্ধিজীবি জানেন, সেক্রেটারিয়েটের কেরানীরা জানেন?

বাংলাদেশের কৃষক কখন কি ফসল করবেন, কি পরিমাণ করবেন, এবং সেই ফসল সঠিভাবে হবে কিনা, উহা দেশের মানুষের জন্য যথেষ্ঠ কিনা, কেহ "সঠিকভাবে অগ্রিম" জানে না। ক্বষি বিভাগের লোকজন, এলাকা-ভিত্তিক ফসল ও পরিমাণ সম্পর্কে অনুমানে জানেন; আমাদের এলাকায় এমন জমি আছে, উহাতে শুধু ধান হয়, এবং বিশ্ব জানে যে, চট্টগ্রামের মানুষ পাট চাষ করেন না, সীতাকুন্ডে পান চাষ হয় মাত্র ৩টি গ্রামে। এসব ডাটা থেকে সরকারের লোকেরা একটা অনুমান করেন, তাদের ডাটা সঠিক নয়, তারা দেশের জন্য সঠিক প্ল্যান কখনো করেন না।

দেশের জনসংখ্যা, জমির পরিমাণ, দরকারী ফসল, প্রয়োজনীয় পরিমাণে উৎপাদন করতে হলে, পুরো দেশকে প্ল্যানের মাঝে আনতে হবে; সেটা সম্ভব কিনা? অবশ্যই সম্ভব। সেটাই করছে কানাডা, আমেরিকা; এবং সেজন্যই তারা বিশ্বকে খাবার দিতে পারছে; আফ্রিকার লোকদের মাথায় সেইটুকু বুদ্ধি নেই, সেইটুকু দক্ষতা নেই বলেই তাদের সন্তানেরা পুষ্টিহীন ও খাদ্যের অভাবে প্রাণ হারাচ্ছে, দুর্ভিক্ষ তাদের চিরসাথী; বাংলাদেশের শিক্ষিতরা ম্যাঁওপ্যাঁও করে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছে, মিডিয়ায় কথা বলছে ও দিনের শেষে আলু কিনতে গিয়ে কান্নাকাটি করছে; কিন্তু এসব সমস্যা সমাধানের জন্য কিছুই করছেন না।

প্রশাসনের লোকেরা ৫০ বছরে এগুলোর সমাধান করতে পারেনি, আগামী ৫০ বছরেও পারবে না; শিক্ষিতরা ইহার সমাধান বের করতে পারবেন কিনা, ব্লগারেরা কোন সমাধানের কথা ভাবতে পারেন কিনা!




মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৭

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: এগুলো না হলেও চলে। চালের বদল আটা।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবচয়ে বড় প্রতিবাদী নেতা, শেখ সাহেব এই জাতীতে জন্ম নেয়ার পরও, সামান্য খাদ্য সমস্যাটার সমাধানও হয়নি; এখন সবাই চীৎকার দেয়ার পর, সামান্য আলু, পেঁয়াক সমস্যা সমাধান হচ্ছে না কেন, ইহা নিয়ে ভাবার দরকার।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: আর অশিক্ষিতরা করে ঘেউ ঘেউ

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগ, ফেসবুক দেখলে বুঝা যায় যে, বাংগালী শিক্ষিতরা খাদ্য সমস্যারও সমাধান করার মতো দক্ষ নন।

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আলু, পেঁয়াজ, চাউলের দাম বাড়লে শিক্ষিতরা কয়েকদিন ম্যাঁওপ্যাঁও করে? না করে না।
কোনো নায়ক নায়িকা কি করলো, ইত্যাদি ফালতু বিষয় নিয়ে ম্যাও প্যাও করে। দরকারী, প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে শিক্ষিতরা চুপ থাকে।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেবের জনপ্রিয়তা কমার মুল কারণগুলোর একটা ছিলো ১৯৭৪ সালে চাউলের অভাব, সীমিত দুর্ভিক্ষ।

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৩৭

একাল-সেকাল বলেছেন:
যতক্ষণ না কার্যকর প্রতিবাদ হচ্ছে, ততক্ষন সেটা ম্যাঁওপ্যাঁও পর্যায়েই থাকে। আমি একমত @চাঁদগাজী।

সেক্রেটারিয়েট লোকেরা বালিশ আর পর্দা দিয়েই বেতনের কয়েকগুন আয় করেন, উনারা কৃষকের ডাটা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করে সময় নষ্ট করতে চান না। সেই পুরনো ডাটা দিয়েই কাজ চালিয়ে দেন। জাতি রাজাকারের তালিকা তৈরিতে কপি পেস্টের কারিশমা প্রত্যক্ষ করেছে।

সিন্ডিকেট ধারীদের আশ পাশের লোকেরা চুপ থাকে আর বিরক্তিকর কমেডি প্রসব করে। কিছুদিন পরে ম্যাঁওপ্যাঁও কারীরা ক্লান্ত হয়ে নেতিয়ে যায়। তা দেখে মিডিয়া ম্যাঁওপ্যাঁও এর উপসংহার টেনে বলে সব স্বাভাবিক।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব প্রতিবাদ করে ক্ষমতায় গিয়েছিলেন; শেখ হাসিনা প্রতিনাদ করে এত বছর ক্ষমতায় আছেন, উনারা কাজ করে ক্ষমতায় যাননি।

শিক্ষিতদের বুঝার দরকার, ৫০ বছরে যা হয়নি, তা আগামী ৫০ বছরেও হবে না, শিক্ষিতদের হাত লাগাতে হবে।

৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১২

জনৈক অপদার্থ বলেছেন: পিনিক দেখি বাংগালদের। মজাই লাগে।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা সবকিছুতেই মজা পায়, সমস্যা থেকেই যায়।

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই ভোক্তা অর্থাৎ তারা খায় ।
তারা উৎপাদন করে না ।
উৎপাদন করতে জানে না ।
উৎপাদন করতে চায় না ।
আমদানি করতে জানে।


প্রত্যেকটি মানুষকে উৎপাদনের সাথে জড়িত থাকতে হবে।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের মানুষকে জাতি হিসেবে কাজের ডাক দেননি তাজউদ্দন সাহেব ও শেখ সাহেব; তারপরে ডাক দেয়ার মতো আর কেহ ছিলো না, আজও নেই।

শিক্ষিতরা এত কম জানে যে, তাদেরকে আলু ও পেঁয়াজের জন্য কান্নাকাটি করতে হচ্ছে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেক্টেটারিয়েটের ৮০ ভাগ মানুষ দেশের চাষের ব্যাপারে, খাদ্য আমদানীর ব্যাপারে কইছুই জানে না; ওরা বাজার করতে গিয়ে সবচেয়ে ভালো জিনিষগুলো কিনে নিয়ে যায়।

৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

সমাধানের কথা ভাবা ও উপযুক্ত কর্ম পরিকল্পনা গ্রহনের জন্য দেশে রয়েছে একটি পরিকল্পনা কমিশন ।

বাংলাদেশ সরকারের রুলস্ অব বিজনেস, ১৯৯৬এর সিডিউল -১ এ বর্ণিত পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা বিভাগের অন্তর্গত পরিকল্পনা কমিশনের জন্য নিম্নোক্ত কার্যাবলী নির্ধারণ করা আছে :

১. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আর্থসামাজিক উদ্দেশ্যবলীর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য জাতীয়, বার্ষিক, পঞ্চ-বার্ষিক এবং প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন;

২. জাতীয় পরিকল্পনার আলোকে বার্ষিক কর্মসূচী প্রণয়ন এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য নীতিমালা প্রণয়ন;

৩. পরিকল্পনার দক্ষতা মূল্যায়ন এবং জাতীয় পরিকল্পনা মূল্যায়নের লক্ষ্যে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ;

৪. গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক বিষয়ের উপর সমীক্ষা পরিচালনা করা এবং অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ;

৫. বৈদেশিক সাহায্য-চাহিদা নিরূপণ এবং প্রয়োজনীয় সাহায্যের পরিমাণ এবং আঙ্গিক গঠন নিয়ে বিদেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা;

৬. বৈদেশিক ঋণের মূল্যায়ন এবং এ বিষয়ে জাতীয় পরিকল্পনার মূল্যায়নসহ প্রবিদেন প্রণয়ন;

৭. অর্থনৈতিক গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণ ও প্রণোদনা প্রদান এবং কার্যকর পরিকল্পনা ও উন্নয়নে সহায়তা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় জরীপ ও অনুসন্ধান কার্যক্রম গ্রহণ;

৮. জাতীয় পরিকল্পনা, বার্ষিক কর্মসূচী এবং অর্থনৈতিক নীতিমালার ফলপ্রসূ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করণের জন্য প্রয়োজনীয় সাংগঠনিক অবকাঠামো সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান;

৯. প্রকল্প প্রণয়ন প্রক্রিয়া উজ্জ্বীবিতকরণ এবং প্রয়োজনবোধে প্রকল্প প্রণয়নের দায়িত্ব গ্রহণ, জাতীয় উদ্দেশ্যাবলির সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষার্থে কর্মসূচী ও প্রকল্পসমূহের পরীক্ষা এবং এ বিষয়ে পরামর্শ প্রদান;

১০. অনুমোদিত প্রকল্প, বিশেষতঃ সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা, প্রকল্প বাস্তবায়নের সমস্যাসমূহ ও বিলম্বের কারণসমূহ নিরূপণ এবং এ জাতীয় সমস্যা সমাধানের পন্থা নির্ধারণ;

১১. দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা ;

১২. জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে উপস্থাপনের জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং দারিদ্র্য নিরসন কৌশল বাস্তবায়ন পর্যালোচনা ও হালনাগাদকরণের নির্দেশনা প্রদান;

১৩. জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে উপস্থাপনের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন পরিকল্পনা চূড়ান্তকরণ;

১৪. জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে উপস্থাপনের জন্য পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চূড়ান্তকরণ;

১৫. দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা;

১৬. পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সাথে সম্পৃক্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবদি; এবং

১৭. পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত বিষয়াবদি সম্পর্কে আন্তঃমন্ত্রণালয় মত পার্থক্য দূরীকরণ।

উল্লেখ্য পরিকল্পনা কমিশনের (IMED : Implementation Monitoring and Evaluation Division) নামে একটি নিজস্ব মুল্যায়ন বিভাগ রয়েছে যারা মুলত কমিশনের আওতাভুক্ত প্রকল্প সমুহের মুল্যায়ন করে থাকে । তবে এখন সময় এসেছে এই
গুটা পরিকল্পনা কমিশনের কার্যাবলীর সাফল্য ও ব্যর্থতা মুল্যায়নের । এই মুল্যায়নটা কোন কতৃপক্ষ করেন, তা সঠিকভাবে কোথাও উল্লেখ নেই । আমার মনে হয় ব্লগের গুণী ব্লগারগন কমিশনের কার্যাবলীর সাফল্য ও ব্যর্থতা, strength and weakness মুল্যায়ন করতে পারেন যাতে করে কমিশন তাদের সঠিক কর্মপন্থা নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন করতে পারেন ।
এটা ছাড়াতো পোষ্টে উল্লেখিত বিষয়ের সমস্যা সমাধানে আমি আর কোন সহজ উপায় দেখছিনা ।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীরা নিয়ম কানুন লিখাতে ওস্তাদ, ওরা জানে না ওরা কি লিখছে!

খাদ্য সমস্যা চলে আসছিলো ১৯৪২ সাল থেকে, উহা থেকেও শেখ সাহেব ও তাজউদ্দিন সাহেব কিছুই শিখতে পারেননি; আজকের কথা কি বলবো!

৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: প্রতিবাদ করতে করতে মানুষ প্রতিবাদী হয়ে গেছে।প্রতিবাদ আর নয়।দরকার প্রতিরোধ।সংঘবদ্ধ প্রতিরোধ।যেখানে অন্যায় সেখানেই প্রতিরোধ।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতিরোধ করে লাভ নেই, সবচেয়ে জ্ঞানী বাংগালী প্রাইম মিনিষ্টারও "চাকুরী স্বষ্টি" করার কথা বলবে না; প্ল্যান করে জাতির প্র‌্যোজন অনুসারে খাদ্য উৎপাদন জানবে না; দরকার শিক্ষতরা মিলিত হয়ে, নিজেরা করা।

৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমাদের দেশের পরিবারগুলোই পরিকল্পিতভাবে গঠিত হয়নি।
ফলে জনসংখ্যা বেড়ে গেছে পঙ্গপালের মত।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



পরিকল্পনা শব্দটা বাংগালীদের ডিকশনারীতে নেই।

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৪:২৪

সিগনেচার নসিব বলেছেন: যেখানে দেশের মোড়লরাই এই ব্যাপারে চরম ঔদাসিন্যের পরিচয় দিচ্ছে সেখানে আমজনতার কাছ থেকে ভালো কিছু আশা করলে সেটা বেশি হয়ে যায়। পাবলিকের জানতে হলে তাদের আগে জানাইতে হবে। বিশ্বজুড়ে জনতুষ্টিবাদী নেতৃত্বের জয়জয়কার। এসবের চেয়ে দৃশ্যমান উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি দেখিয়ে ভেড়ার পালের মত জনতাকে দলে ভেড়ানোটাই রাজনৈতিকভাবে লাভজনক। তারা সেটায় করেছে। এগুলো নিয়ন্ত্রন তো নিয়তেই নেই। বেঁচে থাকার অধিকার শুধু এলিটদের । গরীবদের একমাত্র কাজ হল মারা খাওয়া। খেয়েই যাচ্ছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আলু,পেঁয়াজ, চাউলের দাম নিয়ে আপনি আর কত বছর মোড়লদের উপর নির্ভর করতে চান, আপনার নিজের পক্ষে কিছু করা সম্ভব?

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:৫১

পঞ্চগড়ের বাসিন্দা বলেছেন: মজিব রাজা হতে চেয়েছিলেন, আর জনৈক ব্লগার শিক্ষিত হতে চেয়েছিলেন এই বাঙ্গাল ভুবনে

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব নির্বাচিত প্রাইম মিনিষ্টার ও প্রেসিডেন্ট ছিলেন; আপনি যা বলছেন, রাজা হওয়ার কথা উহা বেকুবী।

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:১৫

জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন চাদগাজী। এই যেমন গতকাল আমাদের কেয়ারটেকার ১৪০ টাকা দিয়ে আমাদের এক কেজি বিদেশি পেয়াজ এনে দিলো। ঐ লোককে হাতের কাছে না পেয়ে বাড়ির কর্তার সাথে কতক্ষণ ম্যাওপ্যাও করলাম X((

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



চাউল, লবন, কাঁচা মরিচ, মসলা নিয়ে শিক্ষিতরা কান্নাকাটি করছেন গত ৫০ বছর; কিন্তু সমাধানের চেষ্টা করেননি।

১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: সামান্য বাজার করলাম-
একটা লাউ- ৮০ টাকা। অন্য সময় ৪০ টাকা নিতো।
এক কেজি বেগুন ৮০ টাকা। অন্য সময় ৩৫ টাকা।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার কি মনে হয়, এগুলোর সমাধান শিক্ষিত নাগরিকেরাই করতে পারেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.