নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি বাংলাদেশের কোন এলাকার মানুষ?

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:২১



***** ধন্যবাদ, কিছু পরিমাণ ব্লগারের এলাকা সম্পর্কে ধরণা হলো; সময় করে, আমি এলাকাগুলো দেখার আশা রাখছি।

আমি উত্তর চট্টগ্রামের মানুষ; আমি সময় সময় বিদেশে কাজ করেছি; দেশে এলে, কিংবা যখন কাজ থাকতো না, তখন দেশে আমি নিজ গ্রামে বসবাস করে আসছি; শহরের সাথে আমার কোন বন্ধন নেই। শহরে আমার তেমন কোন কাজ থাকে না, কোন কাজ থাকলে গিয়ে কাজ সেরে গ্রামে চলে আসি। বাংলাদেশ হওয়ার পর, দেশে মানুষের চাকুরী না হওয়ায়, আমাদের এলাকার লোকজন বিদেশমুখী হয়ে যায়; চিটাগং থেকে ট্রলারে করে এক সময় মালয়েশিয়া যাওয়া খুবই সহজ ছিলো; গ্রামের দালালদের সাহায্যে আরব যাওয়াটা অনেকটা পান্তাভাতের মতো ছিলো। প্রবাসে চলে যাওটায়া এখন ভয়ংকর রূপ নিয়েছে; গ্রামগুলোতে খুবই সামান্য পরিমাণ পুরুষ আছেন, তরুণরা সব প্রবাসে; এলাকার মানুষ প্রবাসে থাকতেই যেন পছন্দ করেন।

বেশীরভাগ মানুষ প্রবাসে থাকার ফলে, তাদের হাতে টাকা এলেই, তারা নতুন বাড়ী করে যাচ্ছিল; এলাকার ধানের জমি ড্রামাটিক্যালী কমে গেছে; চাষবাস খুবই কম। রেমিট্যান্স আসার কারণে অনেক পরিবারের তরুণরা কোন কাজ করে না; অনেকে বাড়ীতে সকালের নাস্তাও করে না, বাজারের চা দোকানে নাস্তা সারে।

ব্লগের অনেকেই মনে হয়, স্হায়ীভাবে শহরে থাকেন; শহরে থাকলেও, অনেকই হয়তো নিয়মিত, কিংবা ২/৪ মাসে গ্রামে গিয়ে থাকেন; যাঁরা নিজ গ্রাম কংবা নিজ এলাকার সাথে ভালোভাবে পরিচিত, তাঁরা আপনাদের এলাকা সম্পর্কে জানতে দিবেন: এলাকার মানুষেরা কেমন, এলকার ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা করে কিনা, মানুষের আয়ের উৎস কি, চাষবাস হয় কিনা, চাষের জমি আছে কিনা, স্কুল কলেজ আছে কিনা, চাষের জমি অনাবাদী পড়ে আছে কিনা জানাবেন।

আমি খুবই ঘরমুখী মানুষ, নিজের দেশটা মোটেই দেখা হয়নি; আমাদের পুর্বদিকে পাহাড়, পশ্চিমে সাগর হওয়ায়, আমি সব সময় পাহাড়ে ও সাগরের দিকে চলে গিয়েছি; সেইজন্য হয়তো কক্সবাজার বা সিলেট আমাকে টানেনি। আসলে, আমি চট্টগ্রাম শহরও তেমন ঘুরে দেখিনি। আপনারা নিজের এলকাকে কি ভালোভাবে জানেন, আমাকে জানাবেন।

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আমি গ্রামের মানুষ।
গ্রাম আ্মার ভালো লাগে।
আমার ৫০ বিঘা জমি থাকলে আমি গ্রামেই থাকতাম।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বাড়ী দেশের কোন এলাকায়, লোকজন কি রকম,চাষবাস হয়? চাষের জমি ও অন্য কিছু আছে?

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৩৯

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি নিয়মিতই গ্রামে থাকি। বিক্রমপুরে। চাষাবাদ আছে। বিক্রমপুরের মানুষ প্রচুর প্রবাসে থাকে। মূলত তারা ব্যবসা করতে পছন্দ করে। কৃষি কাজ করার জন্য যশোর বা উত্তরবঙ্গ থেকে লোক আসে। বিক্রমপুরের প্রধান ফসল গোলআলু। আমাদের এলাকা আড়িয়াল বিলে অবশ্য ধান হয়।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



জমি অনাবাদী পড়ে থাকে? থাকলে, কি পরিমাণ?

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমি দক্ষিন পশ্চিম বাংলার মানুষ ।কলেজে ভর্তি হবার পর আর গ্রামে যাওয়া হয় নাই।আটটি বছর সতের জেলার কতগ্রামে যে গেছি তার কোন হিসাব নেই।বেশি থেকেছি বরিশাল তিন বছর,গ্রামগঞ্জ চষে বেড়িয়েছি,এমনকি নূরু ভাইয়ের এলাকাও গেছি।ফরিদপুর একবছর।চট্রগ্রাম ছয়মাস।পাহাড়ে ছয়মাস,বাকি সব শহরেই দুই এক মাস করে ছিলাম।কোন ব্যাক্তিগত কাজে না।পার্টির সার্বক্ষনিক কর্মি হিসাবে,সাংগঠনিক কাজে এই দীর্ঘ সফর।অভিজ্ঞতা ছাড়া কোন অর্জন নাই।
সব ছেড়েছুড়ে ঢাকায় বাপের ব্যাবসা দেখা শুরু করলাম।অতপর কানাডায় এসে অবসর জীবন জাপন।খাও গুমাও আর ব্লগ দেখ।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন প্রবাসে! কানাডার কোন এলাকায়?

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:০৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ মুজিব রহমান,কোথাও ভুল হচ্ছে,যশোরের লোক বিক্রমপুর যায় কৃষিকাজ করতে,ফরিদপুরের এবং উত্তর বাংলার হতে পারে।
দিঘিরপাড় থেকে বহু দিন পদ্মার পার দিয়ে লৌহজং গেছি হেঁটে হেঁটে।ঐএলাকায় আমাদের অনেক কর্মি ছিল।

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৩

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: আমি চট্টগ্রামের হালি শহরের স্থায়ী বাসিন্দা। ২০ বছর সিইপিজেডে এমসিডি তে জব করে এখন ব্যবসা করছি। গ্রামে আমার কোন জমি নেই, গ্রাম আমার ভালো লাগে। বাড়বকুন্ড বাজারের পাশে আমার এক আত্নীয় আছেন। মাঝে মাঝে সময় সুযোগ হলে সেখানে বেড়াতে যায়। সীতাকুন্ড বাজারে ঘুরে আসি, বাড়কুন্ড পাহাড়ে যায়। পাহাড় গুলোতে কোন জন মানব দেখা যায় না। যারা ফল কিংবা তরিতরকারির চাষ বাস করেন তাদের কাউকে হঠাৎ দেখা যায়। শীতের দিনে জোঁক থাকে প্রচুর। আমি যখন যায় তখন পেয়ারা বাগানে বসে থাকি, আমার আত্নীয়ের পেয়ারা চাষ রয়েছে পাহাড়ে। পাহাড়ের ভিতরে প্রবেশের সময় আমলকী থোপা গুলো মাথার উপর ঝুলে, যদি মন চায় হাত দিয়ে ছিড়ে মুখে দিই মাঝে মাঝে। ফেরার সময় রাত হয়ে যায়, ভয়ংকর দেখায়, আমার মনে মনে ভয় থাকলেও আমার আত্নীয়ের ভয় টয় লাগে না। দু জনে গল্প করতে করতে বাসায় ফিরি। সে এক অন্য রকম মজা, অন্য রকম আনন্দ, যা বলে প্রকাশ করা যাবে না। আগামী এক মাসের মধ্যে আবার যাওয়ার ইচ্ছে আছে, পরিবারের সদস্যদের নিয়ে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন পাহাড়ে শিয়ালও নেই; ১৯৬০ সালেও মেছুয়া বাঘ ও কেন্দুয়া বাঘ ছিলো, ভালুক ছিলো।

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




লেখাপড়া খুব একটা করে না, সাবালক হলে বিদেশ যাওয়ার টার্গেট। যারা সাবালক হওয়ার পরেও যেতে পারে না তারা চায়ের দোকানে আড্ডা, টিকটক, অনলাইনে তাস খেলা, দলদারি করা, মোটামুটি এসব করেই আছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের কোন এলাকায় আপনার গ্রাম? এলাকায় চাষবাস কি রকম, মানুষ প্রবাসে আছেন?

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌আমার বাড়ি উত্তর বাড্ডাতে।
আমার বাড়ির ঠিক দুটি বাড়ির আগেই সিটিতে ছিলো আরো ২০/২৫ বছর আগে থেকেই।
এই বছর দুই আগে আমিও শহুরে হয়েছি।
নামে গ্রামের বাসিন্দা হলেও আমি আসলে শহরের পরিবেশেই ছিলাম।
তবে গ্রামের সব কিছুই দেখেছি নিজের চোখে নিজের এই বাড়িতেই, ছোট বেলায়।
মার সবাই ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ায় (দাদা বাড়ি বাড্ডা, নানা বাড়ি রামপুরা, শ্বশুরবাড়ি বাড্ডা) গ্রামের কোনো বাড়ি নেই।
তাই গ্রামের বাড়ি তৈরি করার চেষ্টায় আছি, জয়দেবপুরে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:






জয়দেবপুর কি গ্রাম, নাকি উপ-শহর? জয়দেবপুর ঢাকা শহরের কোন পাশে?

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

লেখক বলেছেন:

আপনার বাড়ী দেশের কোন এলাকায়, লোকজন কি রকম,চাষবাস হয়? চাষের জমি ও অন্য কিছু আছে?

আমাদের বাড়ী ঢাকা জেলার দোহারে। এলাকাটি ঠিক পদ্মার পাড়ে। এখানে ভাঙ্গনের খেলাও চলে।

এলাকাটি এখন আর কৃষি প্রধান নেই। বেশীর ভাগ সক্ষম কাজের মানুষ বিদেশে কামলা দেয়। এলাকার মানুষের ঘরে ঘরে রঙ্গিন টিভি, ফ্রিজ। এখন কেউ্ কেউ আবার এসি ফিট করেছে।

দেশের প্রধান ব্যাংকগুলোর শাখা আছে এখানে।

কৃষি জমি বেশীর ভাগই পদ্মার বালি এনে ভরে তারপর বাড়ি করা হচ্ছে। সামনে হয়তো চাষ করার মতো ভালো কোন জমিই আর থাকবে না।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



চট্রগ্রামের গ্রামগুলোতেও সেটাই ঘটেছে, আমাদের এলাকায় অন্য এলাকার মানুষ এসে বাড়ী করছেন আজকাল।

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখক বলেছেন:
জয়দেবপুর কি গ্রাম, নাকি উপ-শহর? জয়দেবপুর ঢাকা শহরের কোন পাশে?


স্যার আমার বাড়ি বাড্ডা থেকে এয়ারপোর্ট < উত্তরা < টঙ্গী < গাজীপুর চৌরাস্তা < জয়দেবপুর রেল স্টেশন / গাজীপুর ডিসি অফিস হয়ে জমিতে পৌছাতে ৪০ কিলোমিটার পথ পাই দিতে হয়।
গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ১৬ কিলোমিটার আর জয়দেবপুর রেল স্টেশন / গাজীপুর ডিসি অফিস থেকে সাড়ে ৫ কিলোমিটার দূরে।

জয়দেবপুর শহর এবং গ্রামও।
আমি জমি কিনেছি গ্রামের অনেক অনেক ভিতরে দক্ষিন অংশের শেষ কোনায়।
সেখান থেকেই বিলের শুরু, বর্ষার থৈ থৈ জল, বর্ষা শেষে ধানি জমি।
আশা করছি আগামী আরো ২৫/৩০ বছর এমন গ্রামই থাকবে।
লেখক বলেছেন:
জয়দেবপুর কি গ্রাম, নাকি উপ-শহর? জয়দেবপুর ঢাকা শহরের কোন পাশে?


স্যার আমার বাড়ি বাড্ডা থেকে এয়ারপোর্ট < উত্তরা < টঙ্গী < গাজীপুর চৌরাস্তা < জয়দেবপুর রেল স্টেশন / গাজীপুর ডিসি অফিস হয়ে জমিতে পৌছাতে ৪০ কিলোমিটার পথ পাই দিতে হয়।
গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ১৬ কিলোমিটার আর জয়দেবপুর রেল স্টেশন / গাজীপুর ডিসি অফিস থেকে সাড়ে ৫ কিলোমিটার দূরে।

জয়দেবপুর শহর এবং গ্রামও।
আমি জমি কিনেছি গ্রামের অনেক অনেক ভিতরে দক্ষিন অংশের শেষ কোনায়।
সেখান থেকেই বিলের শুরু, বর্ষার থৈ থৈ জল, বর্ষা শেষে ধানি জমি।
আশা করছি আগামী আরো ২৫/৩০ বছর এমন গ্রামই থাকবে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ম্যাপ দেয়াতে বুঝতে সহজ হয়েছে।

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমার গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ। বিক্রমপুর। শ্রী নগর থানা।
জন্মের পর থেকেই ঢাকাতেই আছি। অবশ্য দুই একবার গ্রামে যাই। দাদার মৃত্যু বার্ষিকিতে। এখন বাবু বাজার ব্রীজ থেকে আমাদের গ্রামে যেতে সময় লাগে এক ঘন্টা। আগে সময় লাগতো ৬/৭ ঘন্টা।

আমার দাদার জমির অভাব ছিলো না। অনেক জমি থাকার কারনে দাদাকে গ্রামের লোক জমিদকার বলতো। দাদাকে কোলকাতায় ব্যবসা করতেন। দাদার পাসপোর্টে লেখা ছিলো 'ল্যান্ড লর্ড'। গ্রামে দাদা জমি গুলো বর্গা দিতেন।

আমার দাদা অন্ধ হয়ে যাবার পর তার ৬ ছেলে পাল্লা দিয়ে জমি বিক্রি করতে শুরু করলো। জমি করে তারা রাজার হালে চলতে শুরু করলো। বিশ বছরের মধ্যে সমস্ত জমি বিক্রি করে ফেললো। এখন বসতভিটা ছাড়া আর কোনো জমি নেই। দাদার এই বসরভিটাতে আমার ভাগের কোনো ঘর নেই। কারন আব্বা তার ভাইয়ের কাছ থেকে অনেক টাকা নিয়েছেন। সেই টাকা দিতে পারেন নি। বদলে তার ভাগের অংশ টুকু দিয়ে দিয়েছেন। অবশ্য আমার চাচা বলেছেন, তোমাদের যখন মন চায় গ্রামে আসবা। তোমার দাদা বাড়ি। অবশ্যই আসবা। কোনো সমস্যা নাই।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



গ্রামে চাষের জমি আছে? মানুষের আয়ের উৎস ক্সকি?

১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমানে আমাদের গ্রামের অবস্থার কথা বলি- গ্রামে কোনো কাজ নেই। প্রায় সব পরিবারেই কেউ না কেউ বিদেশে থাকে। একজন টাকা পাঠায় দশ জনে মিলে খায়। তারা বেশ ভালো আছে। চ্যাংড়া পোলাপান গুলো বাইক কিনেছে। সারাদিন বাইক নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। জমির পরিমান অনেক কমে গেছে। সেখানে এখন তিন চার তলা পাকা বাড়ি।
চাষবাসে কারো মন নেই।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




পুরো চট্টগ্রামের গ্রামগুলোতে এই রকম অবস্হা! এটার পত্তনের মুলে শেখ সাহেবের ভুল নীতি ও জে: জিয়ার দাস ব্যবসার অর্থনীতি।

১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টের শিরোনামটা একটু ঠিক করে নিবেন। আপনি লিখেছেন- বাংলাদশের। হবে বাংলাদেশের।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, চোখে এত কম দেখি যে, বারবার পড়ার পরও এগুলো দেখি না।

১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৭

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আমার গ্রাম নোয়াখালীর হাতিয়ায়। নিঝুম দ্বীপের হাতিয়া।
গ্রামে আমাদের জমি আছে। মোটামুটি ভালই। ফসল কম হয়।

তাছাড়া গ্রামের মানুষের আচরণ ভাল লাগে না। সব সময় ফিকশন। চিন্তার বদল হয়নি। আমি ব্যক্তিগতভাবে নানান চেষ্টা করি। অনেকের পড়ালেখা ইত্যাদি। আমার বক্তিগত উদ্যোগে দুইটা প্রতিষ্ঠান করেছি। চলছে ভালই। তবে ক্ল্যাশ লেগে থাকে। একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে সবসময় লেগে থাকে। পরনিন্দা, পরচর্চায় ভরপুর।

অর্থনৈতিক অবস্থা ভালই। প্রবাসী বাড়ছে। নদীতে মাছ পায়। আর্থিক স্বচ্চলতা এলেও মানবিক স্বচ্চলতা আসেনি।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



গ্রাম, শহর, সব যায়গায় মানুসে মানুষে, পরিবারে পরিবারে প্রতিযোগীতা করছে মানুষ; কারণ, সীমিত সম্পদ ও সুযোগ, এবং এগুলোর উপর নিজের দখল কায়েম।

১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫২

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আমার বাড়ি নারায়নগঞ্জের ফতুল্লা এলাকায়,এনায়েতনগর ইউনিয়নে বুড়িগঙ্গার তীর ঘেষে আমাদের এলাকা।যদিও এটা গ্রাম তবে এখানকার মানুষের জীবিকার প্রধান উৎস ব্যবসা আর বাড়ি ভাড়া। ১০-১৫ বছর আগেও অল্পকিছু জমিতে কৃষিকাজ হতে দেখেছি। যদিও তখন বুড়িগঙ্গার পানি সাদা ছিলো আমাদের এলাকায়।এখন কালো।আমাদের বাড়ি থেকে ২ কিলো দূরেই বিসিক শিল্পনগরী।তাই গার্মেন্টস কর্মীদের জন্য টিনের ঘর তুলে ভাড়া দেয়া এখানে লাভজনক। কলকারখানার প্রাচুর্য থাকায় এখানে বাইরের লোক অনেক বেশি।চরম ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা। বিশেষ করে বৃহত্তর বরিশাল,ফরিদপুর,ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইলের লোক বেশি। স্থানীয় লোকদের মধ্যে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা কম। বেশির ভাগই গার্মেন্টস কর্মীদের বাড়ি ভাড়া দিয়ে খায়।বাসা কখনো খালি থাকে না। এজন্য খালি জমি থাকলে টাকা না থাকলেও ধার-দেনা করে ঘর তুলে ভাড়া দেয়। অন্যেরা ব্যবসা করে আর অল্প কিছু লোক চাকরি করে। তরুণদের অবস্থা ভয়াবহ। শিক্ষার দিকে আগ্রহ কম।বেশির ভাগই এস এস সি, এইচ এস সি এর পরে আর পড়ে না। যাদের শিক্ষার দিকে আগ্রহ আছে তারা ঢাকায় চলে যায়,ঢাকা আমাদের এলাকা থেকে খুবই কাছে। যারা পড়াশোনা করে না তাদের কেউ কেউ গার্মেন্টসে কাজ অথবা ব্যবসা করে।যারা সেটাও করে না তারা বাড়িভাড়ার টাকায় গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়ায়।আর বাকিরা মাদকাসক্ত। আমাদের এলাকায় কোন খেলার মাঠ নেই,খালি জমি নেই।একটা ছিলো।৫ বছর আগে সেখানে গার্মেন্টস হয়েছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনে হচ্ছে, অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে জাতির জন্য ক্যান্সার এলাকা; বড় শহরগুলোতে এই ধরণের এলাকা গড়ে উঠেছে, এগুলো অর্থনৈতিক এলাকা, কিন্তু সমাজিকভাবে ভয়ংকর এলাকা।

১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার বাড়ি বরিশাল বিভাগের বরগুনা জেলায়, আমার এলাকার লোকজন কৃষিজিবী। কিন্তু বর্তমান সময় কৃষি ফসলের উৎপাদন খরচ অনেক বেরে যাওয়ায় অনেক সামর্থবান কৃষি নির্ভর পরিবার কৃষি কাজ বন্ধ করে দিয়েছে, তাই বলে জমি পতিত থাকে না, এখনো ধান চাষ হয় মৌসুমি ফসল চাষ হয়, মূলত আমাদের এলাকায় ধান, কলাই , মরিচ, ও আজকাল শিতের সবজি চাষ হচ্ছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধানের বড় বড় মাঠ আছে? শীতের ফসল ঢাকায় যায়?

১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁটগা এমন একটি জেলা ও বিভাগীয় শহর যেখানে কিছুদিন থাকার পর মায়া পরে যায়। আমার কর্মজীবনের শুরু চাঁটগা থেকে। চাঁটগায়ের গল্প লিখে শেষ করার মতো না।

আর নিজের এলাকা নিয়ে লেখার মতো বিশেষ কিছু নেই - সমগ্র বাংলাদেশের একই চিত্র। প্রবাসী, আত্মবেকার, রাজনীতি, দেন-দরবার সাথে যুক্ত হয়েছে রেইপড এন্ড মার্ডার।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক অবক্ষয়, সস্তায় তরুণ শ্রমিকদের বিক্রয়, "আত্মবকেরাত্ব", এই বিষয়গুলো যে, জাতির বড় সমস্যা, সেটা শেখ হাসিনা বুঝতেছেন না; অথবা, উনি বুঝতে পারলেও সমাধান জানেন না; আমাদের সম্পদটুকু পড়ে আছে, মানুষ ভুল কাজ করে হয়রাণ, জাতি পেছনে।

১৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

রানার ব্লগ বলেছেন: হ্যা ধানের বড় বড় মাঠ আছে, শিতের ফসল ঢাকায় যায় না কিছু মানুষ স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে বাকিরা নিজেদের চাহিদা পুরন করে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, এলাকার চাহিদা পুরণ করাটাই আসল কাজ; আমাদের জনসংখ্যা বিশাল।

১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

জুন বলেছেন: আমার দেশ ঢাকা সদর ১ আসন।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওখানে ছাদে চাষবাস হয় আজকাল।

ঢাকার ভালো দিক হলো, বাংলাদেশের সব ক্রিমিনাল এক যায়গায় এসে জড়ো হয়েছে।

১৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




লক্ষীপুর জেলা। প্রচুর মানুষ প্রবাসে। চাষাবাদ মোটামুটি।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



নোয়াখালীর মানুষ মংগলেও আছে; মেয়েরা কি জল্লাদ, এরা বউ ফেলে বিদেশে চলে যায় কেন?

২০| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: শিল্পাঞ্চলে শিক্ষা ও সামাজিক উন্নতির চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রতিই বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়।যার কারনে প্রত্যেকটি শিল্পাঞ্চলই শিক্ষায় পিছিয়ে এবং সামাজিক অবক্ষয়ে পূর্ণ।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক।

শিল্পান্চলের এমপি, চেয়ারম্যানরা অসৎ, এরা মাদক ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে,

২১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

আমিন রবিন বলেছেন: জন্ম থেকে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত ছিলাম পাবনা শহরে। তারপর থেকে ঢাকায়। বছরে অন্তত ৩ বার দেশে যাইই। ইদানীং এলাকায় কিছু পজেটিভ চেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি। ১০-১৫ বছর আগেও তরুণ সমাজ মাদক, আড্ডাবাজি আর পাড়ায় পাড়ায় মারামারি নিয়ে যতটা ব্যস্ত থাকত, এখন মনে হয় তাদের এত সময় নেই। স্কয়ার বা ইউনিভার্সাল ছাড়াও আরও অনেক গুলো শিল্প প্রতিষ্ঠান হওয়ায় বেকারত্ব অনেক কম। যারা এখনও চাকরি পায়নি, চেষ্টা করে বাড়িতে কবুতর বা কেজ বার্ডের ফার্ম করতে। ঝুটের গার্মেন্টস কিংবা প্রসেসড ফুডের ব্যবসাও চলতি ট্রেন্ড। তবে প্রবাসীও আছে অনেক। এদের কাজ হচ্ছে কিছু টাকা জমলেই শহরে দোকান কিনে ফেলা। প্রচুর মার্কেট গজাচ্ছে দিন দিন, কিন্তু ভালো প্রডাক্টের অভাব। কারণ আমার মনে হয়, পাবনার মানুষের রুচি এখনও তেমন উন্নত না। ভারতীয় সিরিয়ালের প্রভাব রয়েছে পোষাক নির্বাচনে।
আরেকটা জিনিস খুব উদ্ভট লাগে আমার কাছে, পদ্মা, যমুনা এবং চলন বিলের এলাকা হলেও মাছের দাম ঢাকার থেকে বেশি। সম্ভবত, প্রাকৃতিক মাছগুলো সব ঢাকায় চলে আসে। তবে সবজির দাম বেশ সস্তা।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেক সুখবর জানালেন, মানুষের আয় আছে, ইহা সবচেয়ে বড় কথা। মাছের দাম বেশী হলে, গরীবেরা প্রোটিন কম পাচ্ছে; গরীবেরা নিজেরা মাছ ধরে?

২২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

জুন বলেছেন: ঢাকা সদর ১ কিন্ত নবাবগঞ্জ দোহার। এইখানে এখনো জমিতে চাষবাস হয়, ছাদে না। ছাদে হয় রাজধানী ঢাকা শহরে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি সীতাকুন্ডে ছিলেন, এবং আমাকে দেখেছেন (চিনেননি ), এটা বিশাল ব্যাপার।

স্যরি, ঢাকা সম্পর্কে আমার ১ পয়সারও ধারণা নেই; তবে, ঢাকা কেন্টনমেন্ট ও পিলখানা ঢাকা শহরের মাঝখানে,ইহা আমার মন খারাপ করে।

২৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কানাডার টরেন্টো

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে
ওখানে দেশীয় রাজনীতি নিয়ে আলাপ আলোচনা হয়?

২৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৯

আমিন রবিন বলেছেন: আপনিন জানতে চেয়েছেন, গরীবেরা মাছ ধরে কিনা। আসলে সারা দেশেরই গরীব মানুষের প্রোটিন চাহিদা মেটাচ্ছে চাষের পাঙ্গাস, তেলাপিয়া আর ব্রয়লার মুরগী। বেশির ভাগ পরিবার কুরবানী ঈদ ছাড়া গরুর মাংসের দর্শন পায়না। আর খাসীর মাংসের দাম মধ্যবিত্তের নাগালের বাহিরে। এবার বাড়ি গিয়ে পদ্মার পাড়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম। শুনলাম এবং দেখলাম, অনেকেই চাকুরি বা দিন মজুরি ছেড়ে দিয়ে এখন শুধু পদ্মায় মাছ ধরে ট্যুরিস্টদের কাছে বেচার জন্য। সদ্য ধরা পাঁচ মিশালি মাছ অনায়াসে তারা সাড়ে ছয়শো-সাতশ টাকা কেজিতে বেঁচে। এত দামে এই দেশে কারা এই মাছগুলো কেনার সামর্থ্য রাখে বোধহয় জানেন। তাছাড়া ভেট হিসেবেও এই মাছগুলোর কদর আছে। কিন্তু এই প্র্যাকটিসের কারণে এলাকার সাধারণ মানুষ এখন আর নদীর মাছ কিনতে পারছেননা।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বুঝলাম, প্ল্যানহীন, আকৃতিহীন অর্থনীতির ফসল; মানুষ পরিস্হিতিকে কাজে লাগিয়ে অনিশ্চিত পেশাকেই ধরে বাঁচার চেষ্টা করছে।

২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে কোন বাংলাদেশী দেখিনাই।বেশিরভাগ তামিল,ইরানী,চাইনিজ,কিছু আছে আফগান।আমার মেয়ের অফিস কাছে ছিল তাই এখানে বাড়ী কিনেছিল।আমরা আসার পর একটু দুরে নতুন বাড়ী কিনে ওখানে চলে গেছে।আমরা আজি এই বাড়িতে।
বাঙ্গালীরা যেখানে বেশি থাকে সেখানে মাঝে মাঝে ইলিশমাছ কিনতে যাই।দোকানের পরিবেশ বাংলাদেশের থেকে খারাপ।
বছরে দুই একবার।পারিবারিক গন্ডির মাঝেই জীবন কাটে।
শহরটা একটু অন্য রকম ছড়ানো ছিটানো।ডাউন টাউনটা ঘিঞ্জি।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আচ্ছা, বাংগালী সমাজ নেই!

২৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বলেছি যে এখন অনেক গ্রাম শহর হয়ে গেছে,
কোথাও বা সংজ্ঞা দেয়া কঠিন হবে

................................................................
তবে আমি সারা বাংলা ঘুরে বেড়ায়েছি , এখনও
সময় পেলে বেড়ানো যেন হবি এরকম হয়ে গেছে ।

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ দেখার মাঝে আনন্দ আছে।

২৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি একটু সময় নিয়ে উত্তর দিবো। ফিরবো এ লেখায়।
জন্মসূত্রে আমি বিক্রমপুর মুনশিগঞ্জ এর, আর বৈবাহিক সূত্রে নওগাঁ বদলগাছি। দুই গ্রামের সাথেই আমার যোগাযোগ যাতায়াত আছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে, বিক্রমপুর মুনশিগঞ্জ'এর ব্লগার একটু বেশী বলে মনে হচ্ছে।

২৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৭

জিকোব্লগ বলেছেন:



দেশে কোন কলেজ / ভার্সিটিতে পড়তেন? বিদেশে কি ডিভি লটারিতে জিতে গিয়েছেন?
বিদেশে কি কাজ করেছেন? আপনার টাকা -পয়সা - ডলার কেমন আছে?

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



টাকা পয়সা সাধারণ বাংগালীর মতো; আমি সব সময় কাজ করিনি। না, আমি লটারিতে জিতে আমেরিকা যাইনি, আমি ওখানে পড়ালেখা করেছি, আমি ষ্টক-মার্কেটের টেকনিক্যাল সাপোর্টে কাজ করেছি বেশীরভাগ সময়ে।

২৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বাংগালী সমাজ আছে বেস একটু দুরে ,ঐদিকটায় যাওয়া পরে না। আসেপাসের লোক জন নিয়েই আমার সমাজ।এদের সাথেই মেলামেশা করি।

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে

৩০| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: নুরুলইসলা০৬০৪ @ আপনার পোষ্টে ঢুকে হতবাক !!!???
...............................................................................
কোন পোষ্ট নাই কেন ???

৩১| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:২৩

জিকোব্লগ বলেছেন: দেশে কোন কলেজ / ভার্সিটিতে পড়তেন?

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



চিটাগং কলেজ থেকে ১২ ক্লাশ।

৩২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১০

অনল চৌধুরী বলেছেন: সেইজন্য হয়তো কক্সবাজার বা সিলেট আমাকে টানেনি[/sb- আপনাকে টেনেছে খুনী সন্ত্রাসী গণ-হত্যাকারীদের দেশ এ্যামেরিকা, যাদের যুগের পর যুগ ধরে কর দিয়ে দেশে দেশে হামলা গণহত্যা লুটপাটে সাহায্য করে নিজের নরকে যাওয়ার রাস্তা নিশ্চিত করেছেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ছাত্র ইউনিয়নের মতিয়া/মেননদের মতো মুখস্হ কথা বলেন; আপনি আমেরিকার "আ"ও বুঝেন না।

৩৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি এতো বোঝেন যে দিনরাত তাদের সব অপরাধের পক্ষে মিথ্যাচার-ওকালতি করেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইউরোপ, কানাডা, জাপান েন আমেরিকান লীডারশীপ মানে? কারণ, আমেরিকানরা সঠিকভাবে কিছু করার চেষ্টা করে।

৩৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৪৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: এখন যাই হোক, মতিয়া/মেননদের যে ভূমিকা , সেটা কি আপনার আছে?
তারা তো সমাজতন্ত্রী। কি নরকে যাওয়ার কথা কি কােনোদিন বলেছে?

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সমাজতন্ত্র একটি নতুন অর্থনৈতিক তত্ব, উহা বুঝার মতো মাথা বেশীরভাগ বাংগালীর নেই।

৩৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৩৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমার পিতৃ ও মাতৃকুল উভয়েই সিলেটে। আমার শৈশব, কৈশোরের পুরোটাই ও যৌবনের এই বিশাল অংশ ঢাকাতে কাটলেও সিলেটের সঙ্গে আমার যোগাযোগ ছিল সবসময়েই দেশান্তরী হওয়ার আগ পর্যন্ত। সিলেট সম্পর্কে আমার পর্যবেক্ষণ সংক্ষেপে বলছি :

সিলেটবাসীরা ভারতভাগের সময়ে রেফারেন্ডামে পাকিস্তানের অংশে থাকার পক্ষে ভোট দিলেও, পাকি ও ভারতীয় রাজনৈতিক নেতাদের চালে সিলেটকে দুই টুকরা করে এক টুকরা ভারতকে অন্যায়ভাবে দিয়ে দেয়া অনেক প্রবীণ সিলেটবাসী আজও ভুলতে পারেন নাই। বর্তমানে মোদির হিন্দুত্ববাদী উগ্রপন্থীরা বাঙালি খেদাওয়ের নামে যাদের বাংলাদেশে পুশ ইন করতে চাচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকেই সেই ভারতভাগের সময়ে সিলেটের ঐপারে রয়ে যাওয়া হতভাগ্যরাও রয়েছেন। এই বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের নীরবতা রহস্যজনক।

পাকিস্তান আমলে পূর্বপাকিস্তানে কোনো বিদেশী দূতাবাস না রাখার বৈষম্যমূলক কারণে বাঙালিরা প্রবাসী হওয়ার সুযোগ থেকে অনেক বঞ্চিত হয়। সেই সময় ব্রিটিশদের ভাউচারের সুবাদে কিছু সিলেটবাসী লন্ডনে যাওয়ার সুযোগ পাওয়ায় তাদের বংশধররা সেখানে আগেভাগেই প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। ঠিক একইভাবে জাহাজে কাজ করার কারণে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর অনেকেই প্রবাসে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন যাদেরকে দেখতে পাবেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষত নিউয়র্কের ব্রুকলিন এলাকাতে। প্রবাসে যাওয়ার নেশা এখনো কাটেনি সিলেটি তরুণদের - সেই লন্ডনের ধারাবাহিকতায় তারা প্রবাসী হন মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি সহ অন্যান্য স্থানে এবং ইউরোপ সহ যুক্তরাষ্ঠ্রে (মিশিগানের হামট্রামাক)। তবে এই বিদেশগামীতার কারণে শিক্ষাদীক্ষায় সিলেট অনেক পিছিয়ে পড়েছে অন্যান্য জেলাগুলোর তুলনায় যা চোখে পড়ার মতো। আর এই একই কারণে প্রচুর আবাদি জমি থাকা সত্বেও স্থানীয় লোকবলের অভাবে কৃষিকার্যেও পিছিয়ে পড়ছে ভূমির মালিকরা।

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রবাসী সিলেটিরা মনে হয়, অনেক জমির মালিক?

৩৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: অনেক জমির মালিক সবাই তো হতে পারে না, এটা সম্ভব নয় কোথাও। তবে জনসংখ্যার তুলনায় সিলেটে আবাদি জমি পর্যাপ্ত - এতদসত্বেও তরুণ প্রজন্মে চাষাবাদের চাইতে প্রবাসী হওয়ার ঝোঁক বেশি।

১২ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



পড়ালেখা চট্টগ্রামের গ্রামগুলো থেকেও উদাও হয়ে গেছে, সবাই অপেক্ষা করে ১ম বার প্লেনে চড়ে আরক্সব যাওয়ার জন্য।

৩৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫২

প্রামানিক বলেছেন: উত্তরাঞ্চলের গাইবান্ধা জেলার অখ্যাত এক গ্রামে আমার জন্ম। ছোটকালে দেড় মাইল দূরে প্রাইমারী স্কুলে লেখা পড়া করেছি এরপর সাড়ে তিন মাইল দূরে থানা শহরের হাইস্কুলে লেখাপড়া করি। হাইস্কুলের পাঠ শেষ হলে জেলা শহরে গিয়ে কলেজে ভর্তি হই। বাড়ি থেকে চার মাইল হেঁটে রেল স্টেশন সেখান থেকে ট্রেনে চড়ে ১১ মাইল পাড়ি দিয়ে জেলাশহরে পৌছে আরো আধা মাইল হেঁটে কলেজ যেতাম। ট্রেন ধরার জন্য এতদূর রাস্তা হেঁটে বা দৌড়ে গেলেও খারাপ লাগতো না, কারণ স্টেশনে গিয়ে দূই আড়াইশ' কলেজের ছাত্র পেয়ে হৈহুল্লোরে মেতে যেতাম তখন রাস্তার দূরুত্বের কথা মনেই থাকতো না।

আমার গ্রামের পূর্ব পাশেই ছিল যমুনা নদী। চরাঞ্চলে দাদার রেখে যাওয়া অনেক জমিজমা ছিল। আমাদের বাড়িতে দুই তিনজন রাখাল সবসময় থাকতো। স্কুল জীবনে ছুটি পেলেই রাখালদের সাথে গরু নিয়ে সেই চরে চলে যেতাম। ধুধু বালুচরের সেই মুক্ত মাঠে রাখালদের সাথে গলা মিলিয়ে উচ্চস্বরে গান গাইতাম, রাখালদের সাথে গান গাওয়ার সে যে কি এক আনন্দ ছিল সে কথা মনে হলে এখনও অতীতে হারিয়ে যাই। অনেক সময় রাখালদের সাথে গরুর লেজ ধরে বিশাল যমুনা নদী পার হয়ে যেতাম। রাখালরা সাথে না থাকলে এতবড় স্রোতের নদী গরুর লেজ ধরে পার হওয়ার দুঃসাহস কখনই পেতাম না।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



যমুনার তীরে চাষীদের মরিচের খেতের ছবি দিয়েছিলেন একবার। যমুনার তীরে এখন কি অনাবাদী জমি থাকে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.