নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ম মানুষের এনালাইটিক্যাল ও লজিক্যাল ভাবনার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৩



ধর্ম বিশ্বাস-নির্ভরশীল জীবনেতত্ব, লজিক্যালী ভাবলে ধর্মের প্রয়োজনীয়তা থাকবে না। যারা ধর্মে বিশ্বাসী তাদেরকে এনালাইটিক্যালী ভাবতে হয় না, তাদের জন্য অন্যেরা সবকিছু ভেবে রেখেছেন অতীতে, তারা সেগুলোকে অনুসরণ করেন। সবচেয়ে নতুন ধর্ম হচ্ছে ইসলাম, ইহা ১৪০০ বছর আগের মানুষের ভাবনা ও সেই সময়কার জীবনের রীতিনীতি, সংস্কৃতি ও ট্রেডিশন।

গত শতক অবধি 'কলোনিয়েলিজম' একটি স্বাভাবিক শাসন ব্যবস্হা ছিলো, এই শাসন ব্যবস্হায় বিশ্বাসী লোকজন ছিলেন, ইহাকে চালু রাখার জন্য কোটী লোকজন কাজ করেছে মাত্র গত শতাব্দীতে; এখন মানুষ ভেবে কষ্ট পান যে, কলোনিয়েল সিষ্টেম মানব সভ্যতার জন্য কত বড় অপরাধ ছিলো! তা'হলে ১৪০০ বছর, সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে, ৫ হাজার বছর আগের ভাবনাগুলো, আগের জীবনযাত্রা কি আজকের জন্য প্রয়োজ্য? যারা অতীতের নিয়ম কানুন মেনে চলে, তারা বর্তমান সভ্যতার জন্য অদক্ষ ও সমস্যা।

ইউরোপের মানুষ নিজের পরিবার, নিজের দেশ ফেলে দিয়ে ২০০ বছর যাবত জেরুসালেম এসে প্রান দিয়ে গেছে যীশুর জন্মস্হানকে দখলে রাখার জন্য; তারা বারবার জেরুসালেম দখল করেছে, সেখানকার মানুষকে হত্যা করেছে অন্য দেশ থেকে এসে! আজকে কোন ইউরোপিয়ান যীশুর জন্মস্হান দখল করার জন্য আসবে? তখনকার মানুষের লজিক্যাল ও এনালাইটিক্যাল ভাবনা ছিলো নীচু স্তরের।

আজকে, শিয়া সুন্নীরা যুদ্ধ করে ইয়েমেন ও সিরিয়াকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিচ্ছে, অহায় মানুষকে হত্যা করছে, শিশুদের হত্যা করছে; এদের লজিক্যাল ভাবনা লোপ পেয়েছে। ইরানীরা এনালাইটিক্যালী কি ভেবে দেখেছে যে, তারা যদি এটমবোমা বানায়, উহা কি তারা সৌদীতে কিংবা ইসরায়েলে নিক্ষেপ করার সুযোগ পাবে? বোমা নিয়ে এদের লজিক্যাল ভাবনাশক্তি নেই বললেই চলে। আজকে অনেকেই আমেরিকার উদাহরণ দেখায় যে, আমেরিকা কেন জাপানে এটমবোমা ফেলে এত মানুষ হত্যা করলেো, এখন ইরানকে কেন তারা বাধা দিচ্ছে?

১৯৪৫ সালের আমেরিকা আজকে নেই; সেই সময়ের থেকে অনেক বেশী শিক্ষিত আমেরিকানরা এখন দেশ চালাচ্ছে; ১৯৪৫ সালে, প্রথম ভুল করেছিলো জাপানীরা, ২য় ভুল করেছিলো আমেরিকা। আমেরিকার ভাবনার মাঝে ধর্মীয়দের প্রভাব ছিলো; পার্ল হারবারে, রবিবারে চার্চে উপসনারত আমেরিকানদের হত্যা করা হয়েছে, ইহা একটা বড় ফ্যাক্টর ছিলো; মানুষ যখন ধর্মীয়দের সিদ্ধান্ত নিতে দেয়, তারা ভুল করবেই করবে, তারা লজিক্যালী ভাবতে অক্ষম, তাদের এনালাইক্যাল ভাবনা দুর্বল, সায়েন্স ও টেকনোলোজীতে কম দক্ষ।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
প্রকৃত ধর্মানুসারীরা কখনো বিপদগামী হয়না। কোন ধর্মেই অনিস্টর কথা লেখা নেই।

মানুষই ধর্মকে অপব্যবহার করেছে, আজকের এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছে সেটা উল্লেখ করা দরকার ছিল।

একজন ধার্মিকের কোন মুখুশ থাকেনা। ভিতরে-বাহিরে এবং আয়নায় একই ছবি। কিন্তু বর্ধামিক এর মুখ, মুখুশ আর অভিনয় সব সময় পাল্টাতে থাকে।

কিন্তু একজন ধর্মহীন মানুষ পশুর সমান। যেহেতু সে ধর্ম মানেনা তাই সে ইচ্ছে করেই দুনিয়ার নিকৃষ্টতম কাজ করতে পারে। এবং বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রকৃত ধর্মীয়রা বিপদগামী হয় না, তবে তারা বর্তমান বিশ্বের জন্য স্বয়ং বিপদ, ওরা বহু জাতিকে নিশ্চিহ্ন করে দিচ্ছে বিনা ভাবনায়।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার মতামত ধার্মিক ও ধর্মান্ধ এই দুই শব্দের ভেতর ফারাক আছে। আমি যা মনেকরি যিনি ধর্ম পালন করেন নিজের জন্য তিনি কিন্তু অন্যের উপর চড়াও হন না, কিন্তু যিনি ধর্ম পালন করে নিজের আখের গুছাতে চান অর্থাৎ ধর্মান্ধ তিনি অবশ্যই অন্যের উপড় চড়াও হবেন নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে। ধর্মান্ধরা বেশিরভাগ সময় ধর্ম ব্যাবসায়ীও হয়।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধার্মিক ও ধর্মান্ধরা এক সময় বিশ্বকে চালায়েছে; ফলে বিশ্ব ছিলো মন্হর; গত ৭০ বছর টেকনোলোজির লোকেরা বিশ্বকে আগের ৭০০০ বছরের সমান উন্নত করেছে।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ধর্ম নিয়ে বেশী কথা বলার মতো কিছু নেই। নতুন করে কি বলার আছে? যা বলার যা লেখার - লেখা হয়ে গেছে, শেষ। সমাপ্ত।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিয়া, সুন্নী, তালেবান, শিয়া মিলিশিয়া, জামাত, হেফাজতেরা জানে না যে, তারা বিশ্বকে পেছনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে; এরা বিশ্বের ৫৭ টি দেশকে ধ্ংসের দিকে টানছে।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




তালেবান, শিয়া মিলিশিয়া, জামাত, হেফাজতেরা জানে না যে, তারা বিশ্বকে পেছনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। - এরা মানুষ হিসেবে নরখাদক। নইলে সমগ্র বিশ্বে তাদের জন্য তাদের উগ্রতার জন্য এতো এতো খুন হত্যা হচ্ছে এটি তাদের কে বোঝাবে। নিজের বুঝতো পাগলেও নাকি বুঝে! ধর্ম প্রতিষ্ঠিত করার জন্য যে রক্তপাত হচ্ছে এর জন্য ধর্মই দায়ী।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তালেবান, হামাস, হেজবুল্লাহ, জামাত, ব্রাদারহুড, এদের মাথায় কোন লজিক্যাল ভাবনা নেই; এরা কি করছে, এরা বুঝতে পারে না।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

রানার ব্লগ বলেছেন: তালেবান, শিয়া মিলিশিয়া, জামাত, হেফাজতেরা পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী, এরা কিছুদিন হাউ কাউ করবে তার পর পেট ভরলে বসে বসে জাবর কাটবে এটাই এদের ধর্ম।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এদের কারণে ৫৭টি মুসলিম দেশে প্রয়োজনীয় দক্ষ মানুষ গড়ে উঠতে পারছে না।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

কামরুননাহার কলি বলেছেন: বেশি কিছু বলবো না শুধু একটা কথার জবাব দিয়ে চলে যাবো। সেটা হলো ইসলাম ধর্ম নতুন না। ইসলাম ধর্ম- আল্লাহ বলেন সৃষ্ট্রিকর্তা বলেন বা ঈশর বলেন আপনি যেটাই বলেন উনি পৃথিবীতে মানব সৃষ্ট্রির শুরুতেই ইসলাম ধর্ম সৃষ্ট্রি করেছেন। তাই এই মহাবিশ্বে ইসলাম নতুন ধর্ম নয়।

বরং পৃথিবীতে ইসলাম ছাড়া যতগুলো ধর্ম আছে সব গুলো ধর্মই মানুষ প্রতিহিংসা করে তৈরি করেছে। ইসলাম ছাড়া কোন ধর্ম সৃষ্ট্রিকর্তা পালন করতে বলেন নি। তবে হ্যা পৃথিবীতে একেক সময় একেক জাতি গ্রোত্র পাঠিয়েছেন তিনি সেই সাথে পাঠিয়েছেন কিতাবও। সর্ব শেষ কোরআন। কোরআন সর্ব জাতির জন্যই তিনি সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু পৃথিবীর নিজ হাতে তৈরি করা ধর্মবিলম্বীরা সেটা মনতে পারছেনা কারণ তারা প্রতিহিংসায় লিপ্ত।

তাই ইসলাম কোন নতুন ধর্ম নয়। ইসলাম পৃথিবী সৃষ্ট্রির শুরুর ধর্ম। এটা পৃথিবীর সর্ব লোকে জানে। জানেন না শুধু আপনাদের মতো কিছু আহম্মক মার্কা লোকেরা।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি বলেছেন, ইসলাম নতুন হতে পারে না; মনে হয়, আপনি সাক্ষী আছেন; ইহাই সামান্য লজিক্যাল সমস্যা। ফেরাউনদের সময় থেকে লিখিতভাবে ইতিহাস রক্ষা হচ্ছে, সেখানে ইসলামের কোন হদিস নেই, আছে ফেরাউনদের ধর্ম।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম একটা ফালতু বিষয়।
ধর্ম নিয়ে আকড়ে থাকলে- ধর্মের কারনে দেশ জাতি পিছিয়ে থাকে। ধার্মিকেরা সমাজের বোঝা। নামাজ রোজা করলে দেশের কোনো উপকারে লাগে না।

মধ্যপ্রাচ্য দেশ গুলোর করুন অবস্থা ধর্মের কারনে। তারা যদি ধর্মকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারতো তাহলে তারা উন্নতি করতে পারতো। দুবাই উন্নত কারন তারা ধর্মকে দূরে রাখতে পেরেছে বলে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



একজন মানুষ যদি কথার শুরুতে বলেন, "ভাই, আমাদের সবাইকে একদিন মরতে হবে", এদের জীবনের কোন লক্ষ্য নেই।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩

কামরুননাহার কলি বলেছেন: সংয় আল কোরআনে আছে ইসলাম কোন নতুন ধর্ম নয়।
আরতো বাকি ফেরাউন- ওকে যে ধ্বংস করেছে সে কে বলুন তো? সে তো আল্লাহর প্রিয় একজন নবী। যাকে আল্লাহ পাঠিয়েছে পৃথিবীতে ওকে ধ্বংস করার জন্য। তিনি হলেন হযরত মুসা (আঃ)। তিনি একজন প্রকৃতি মুসলিম এবং মুসলিমদের নবী। আর তিনি ইসলামি পন্থা অবলম্বন করেছেন। আল্লাহকে মেনেছেন নামাজ পড়েছেন, ইসলামের পথে হেটেছেন এবং আল্লাহর পথে চলেছেন আল্লাহকে বিশ্বাস করেছেন। আল্লাহকে স্বীকার করেছেন। এবং আল্লাহর হুকুম মতো ইসলামের দাওয়াত ও দিয়েছেন। বনি ইসরাইলকে শাসন করার জন্য আল্লাহ প্রিয় নবী মুসা (আঃ)কে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফেরাউন ১ জন ছিলো না, "ফেরাউন" শব্দটা একটা টাইটেল, এরা ৩০০০ বছরের বেশী রাজত্ব করেছে; পাশের দেশের রাজা তাদের পতন ঘটায়েছিলো।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: পৃথিবী সৃষ্টির শুরু থেকে ধর্ম ছিল এবং শেষ সময় পর্যন্ত ধর্ম থাকবে। এটা ঠিক ইসলাম পূর্বের ধর্ম এলাকা ভিওিক ছিল আর ইসলাম ধর্ম পৃথিবীতে সৃষ্টিকর্তা কতৃক মনোনিত শেষ ধর্ম এবং পৃথিবীতে মানুষের প্রয়োজনীয় সব বিষয় ই ইসলাম ধর্মের মাঝে তথা আল কোরআনে দেওয়া আছে। আর পৃথিবীতে কোন ধর্মীয় ভাবনা ভুলে ভরা নয় ,ভুলে ভরা তারা যারা ধর্মের অপব্যাখ্যা করে।

এটা ঠিক দুনিয়াতে সাফল্যের জন্য মানুষের সমসাময়িক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি পরিশ্রম করতে হয়। ধর্ম শুধু মানুষকে ভাল আর খারাপের পার্থক্য বলে দেয়।যাতে মানুষ তার বিবেক-নীতি-নৈতিকতা প্রয়োগ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে।ধর্ম ভাল কাজের জন্য পুরষ্কার এবং খারাপ কাজের জন্য শাস্তির সংবাদ দেয় ।যাতে মানুষ সঠিক পথ অনুসরন করে।এটাই ধর্মের মুল বিষয়।
মানুষ সামাজিক জীবন-যাপনের তাগিদে বা নিজের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে সে বিপরীতমুখী আচরণও করে। নিজেকে ক্ষমতাবান হিসেবে প্রকাশ করার লিপ্সায় মত্ত হয়। তখন উপকারের রূপ বদলে গিয়ে তা ব্যক্তির স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ারে পরিণত হয়ে যায়। অথচ আল্লাহ তাআলা মানুষ সৃষ্টি করে তাদের বিভিন্ন জাতি এবং গোত্রে বিভক্ত করেছেন, যাতে তারা পরস্পরকে চিনতে পারে। এ জন্য নয় যে তারা পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ ও ঝগড়া-বিবাদ করবে। মানুষের মর্যাদা তার আদর্শে ও মানবিক গুণাবলির নিরিখে বিবেচিত হবে। যেমনটি পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, "হে মানুষ! আমি তোমাদের এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি; যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হতে পারো।" (সূরা আল-হুজুরাত, আয়াত: ১৩)

মানুষের ক্রমবর্ধমান চাহিদা ,লোভ ও প্রতিযোগিতার যুগে মানুষ ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। স্বভাবে প্রত্যেক মানুষ বড় বেশি আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা, যান্ত্রিকতার যুগে লোকেরা ইসলামের মর্মবাণী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ব্যস্ত নগরের মানুষেরা কেউ যেন কারও নয়, কেউ কাউকে চেনে না, সালাম বিনিময়ের প্রয়োজন মনে করে না। পারস্পরিক শান্তি কামনা তো দূরের কথা, কারও বিপদ-আপদেও কেউ ফিরে তাকায় না, হায় রে মানুষ! আমরা যে সমাজে বাস করি, সে সমাজে মানুষে মানুষে বিশ্বাস, আস্থা, প্রেম-প্রীতি, ত্যাগ-তিতিক্ষা, সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বুঝিবা মেঘলোকে উধাও হয়ে গেছে! সবাই যেন ভুলতে বসেছে, মানুষ মানুষের জন্য! মানুষ মানুষেরই স্বজন!।

ইসলামে মানুষে মানুষে হানাহানি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ । মানুষে মানুষে সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি আর জাতীয় ঐক্য-মৈত্রীর সেতুবন্ধ গড়ার প্রত্যাশায় যুগ যুগ ধরে শুভবুদ্ধিসম্পন্নদের অব্যাহত প্রচেষ্টার কাঙ্ক্ষিত সুফল আজও মেলেনি। অথচ মুসলমানদের পারস্পরিক সদয় ব্যবহার ও সহানুভূতিশীলতার দিকনির্দেশনা দিয়ে নবী করিম (সা.) যথার্থই বলেছেন, "আল্লাহ তার প্রতি সদয় হন না, যে মানুষের প্রতি সদয় হয় না।" (বুখারি)

সবশেষে পৃথিবীতে সকল অন্যায় ও অশান্তির জন্য ধর্ম দায়ী নয় । মানুষের লোভই দায়ী। যারা ধর্মকে ব্যবহার করে স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করে তারা দায়ী।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




পৃথিবীর শুরুতে উহা গ্যাস ছিলো, পৃথিবীর শেষ হওয়ার কোটী কোটী বছর আগে সব ধরণের প্রানের বিলুপ্তি ঘটবে; আপনার মতো জ্ঞানীদের কারণে বাংগালীরা যাযাবরে পরিণত হতে পারে ২০/৩০ বছরের মাঝেই।

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯

কথক আরমান বলেছেন: পৃথিবীতে প্রয়োজনীয় ও অপ্রয়োজনীয় অনেক সংস্থা আছে ধর্মভিত্তিক ও কিছু সংস্থা আছে,একটা নতুন সংস্থা করা দরকার যারা নিরপেক্ষ ভাবে ধর্মের সত্যতা যাছাই করবে,ধর্ম কি খোদা প্রেরিত নাকি ভিনগ্রহীদের দারা প্রেরিত নাকি মানুষ রচিত তা গবেষনা করে সঠিক তথ্য প্রদান করবে, এরপরে সত্য বা মিথ্যা যেনেও কেউ ধর্ম পালন করবে কেউ করবেনা,কারো কিছু যাবে আসবেনা। ধর্ম নিয়ে কেউ আর বিভ্রান্তি তৈরী করতে পারবেনা।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্বের ৮০ ভাগ মানুষ ধর্মের সাথে যুক্ত; জাপান, চীন, সোভিয়েতের দেশগুলো ইউরোপ ধর্ম থেকে সরে গেছে, তারা ধর্মে সামাজিক সংস্কৃতি হিসেবে ব্যবহার করছে;ফলে, তাদের উপর ইহার প্রভাব নেই।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

কামরুননাহার কলি বলেছেন: #কথক আরমান - ধর্মের সত্যতা যাছািই তো কত যুগ আগেই হয়ে গেছে। পৃথিবীর বড় বড় গবেষকরাই সেই সত্যতা যাছাই করেছেন। যার মধ্যে একমাত্র বিশুদ্ধ ধর্মগ্রন্থ পবিত্র কোরআন। এবং রাসূল (ছাঃ) সত্য নবী এবং শেষ নবী ও রাসূল। এতে কোন সন্দেহ নেই। এটা বলেছেন বড় বড় গবেষকরাই। এই গবেষকদের মধ্যে রয়েছেন অমুসলিম এবং মুসলিম এই দুটো দলই।

ইসলাম পৃথিবীর সৃষ্ট্রির শুরুর ধর্ম। তাই ইসলাম কোন নতুন বা কারো বানানো ধর্ম নয়। এটা সবাই একটু জ্ঞান খাটালেই বুজতে পারবেন। অন্যের কথা শুনেনা। নিজের থেকে একটু চেষ্টা করে দেখতে পারবেন। তাহলেই প্রকৃতি ধর্ম প্রকৃতি কিতাবের সন্দান পেয়ে যাবেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গবেষক হচ্ছেন আপনি।

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১

আমি মুক্ত বলেছেন: ধর্ম ও শান্তি কেন সাংঘর্ষিক?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম রূপকথার শান্তির কথা বলে, যা আসলে ছিলো না কোনদিন; ইসলাম শান্তির কথা বলেছে, কিন্তু মুসলিম দেশসমুহে যুদ্ধ চলছে; আজকের শান্তি নির্ভর করছে বর্তমান সভ্যতার উপর, মানব উন্নয়ন সুচকের উন্নয়নের সাথে শান্তি বাড়বে।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌এই সব থেকে উত্তরণের পথ কি?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার বাবার সম্পত্তি বিক্রয় করে, আমাদের সব নাগরিককে ফ্রি পড়াতে হবে।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৭

ঊণকৌটী বলেছেন: বিজ্ঞানে পিছিয়ে পরা জাতি বা মানুষের বর্ম বা অহংকার হচ্ছে ধর্ম, এই ছাড়া অতীতে ভিন্ন দেশ দখল করার জন্য ধর্ম টা অন্যতম হাতিয়ার ছিলো, কিন্তু আজকের বিশ্বে এই হাতিয়ার অচল, তাই আপনি যা বলেছেন সেটাই হতে চলেছে

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবাই টিকা নিয়ে কাজ করেছে, মুসলিম দেশগুলো সাqথে তালও মিলাতে পারেনি; মুসলিম দেশগুলোর জীবন-মরণ এখন আমেরিকা ও ইউরোপের টিকার উপর নির্ভর করছে।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দরভাবে জীবনযাপন করতে হলে ধর্মের পিছু ছাড়তে হবে।
অবশ্য ধার্মিকেরাও অসুস্থ হলেই বিজ্ঞানের উপর আস্থা রাখে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



বর্তমান সভ্যতায় ধার্মিকেরা নিজ জাতিকে সাহায্য করতে সক্ষম হবে না; কোন বিষয়ে উপর ওদের সঠিক ধারণা নেই।

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৪

ঊণকৌটী বলেছেন: ধর্ম ভিত্তিক পড়াশুনা প্রথমে বন্ধ করতে হবে, পাশাপাশি ছাত্র ছাত্রীদের পুস্তক বিদ্যা বাদে সরাসরি চাক্ষুষ অভিজ্ঞতা ভিত্তিক পাঠক্রম অনুসরণ করতে হবে,ছাত্র ছাত্রীদের পুষ্টিক খাদ্যের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে, সময় লাগবে কিন্তু জাতি এর ফসল পাবে অদূর ভবিষ্যতে

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম যদি কেহ পড়তে চায়, সেজন্য স্পেশাল স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি থাকতে পারে; কিন্তু মক্তব, মাদ্রাসাকে একাডেমিক লাইন হিসেবে রাখা জাতির প্রতি অন্যায়, ইহা মানুষকে তার অধিকার থেকে বন্চিত করার পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র; আমাদের ব্যুরোক্রেটরা চায় যে গরীবের ছেলেমেয়ারা এইভাবেই গরীব ও কমজ্ঞানী হয়েই থাকুক।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইসলাম কেবল মাত্র একটি ধর্ম না,এটা একটা রাজনৈতিক ধর্ম।
ধর্ম একটি বিশ্বাস,আর বিশ্বাসের জন্য লজিক লাগে না।
মুসলমানরা গনতন্ত্র অনুমোদন করেনা,চর্চাও করেনা।তারা চায় খেলাফত।
বেশির ভাগ মুসলমান আফগানের তালেবানী শাসন এবং আইএসের খেলাফতী শাসন পছন্দ করে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাদের জ্ঞান বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে ক্রমেই।

১৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১০

কানিজ রিনা বলেছেন: পৃথিবীটার মানচিত্র ধ্বংস হয়ে যাবে এটমিক এটমের যুদ্ধে সমস্ত জীব পক্ষীকুল সেই সাথে বিলীন হয়ে যাবে। কেন এবং কি কারণে ব্যাখ্যা দিতে পারবেন। ইরাক আফগান যুদ্ধ আমেরিকার মিথ্যা অজুহাত লক্ষ লক্ষ নিরীহ শিশু নারী পুরুষ মৃত্যু ঘটেছে তা কি ধর্মীয় যুদ্ধ? আপনি কি জানেন এযাবৎকাল আমেরিকা কত কোটি কোটি মানুষকে মেরেছে তা কি ধর্মীয় যুদ্ধ ছিল?
পৃথিবীর মুসলিমরা কি বিজ্ঞানী নয় তারাও কি ধর্ম অনুসরণ করে না? আপনি কি জানেন ধার্মিক হতে হলে বিজ্ঞান জানতে হয়?


২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আফগানিস্তান আমেরিকাকে যেতে হয়েছিলো বিন লাদেনকে বের করতে; মোল্লা ওমর যদি বিন লাদেনকে চলে যেতে বলতো, আমেরিকা সেখানে যেতো না। ইরাক ধবংস হয়েছে সাদ্দামের ভুলে, ২৪ বছর ক্ষমতায় থাকর পর, সাদ্দামকে সরে যাওয়ার দরকার ছিলো; ইরাকের শিয়া ও কুর্দিরা সা+দামাের অপসারণ চাচ্ছিলো।

আপনি কি এখন শেখ হাসিনাকে আরো ক্ষমতায় দেখতে চান?

১৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:০৭

সোহানী বলেছেন: মাঝে মাঝে খুব অবাক হই, এই একবিংশ শতাব্দিতে এসে যেখানে মঙ্গলে যাবার স্বপ্নে বিভোর হবার কথা যুব সমাজের তা না করে তারা ধর্ম নিয়ে হানাহানিতে লিপ্ত। দু:খ, একরাশ দু:খ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



যুব সমাজ তাদের শিক্ষা ও পেশাগত ভাবনা থেকে সরে গিয়ে ধর্মবিষয়ক ব্যাপার ইত্যাদিতে বেশী সংযুক্ত হয়ে গেছে; ফলে, বিশ্বের অন্যান্য জাতিসমুহের তরুণ স্পেশালিষ্টরা কি করছে এরা জানেও না।

২০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৭

এমেরিকা বলেছেন: চাঁদগাজী আমেরিকাকে এতটাই বিশ্বাস করেন, যে তিনি মনে করেন, মোল্লা ওমর লাদেনকে আমেরিকার হাতে ধরিয়ে দিলেই আমেরিকা আফগানিস্তানের নিরীহ মানুষের উপর পশুর মত ঝাঁপিয়ে পড়ত না। আমরা বেকুব জনগনও উনাকে পীর মেনে সেই কথা বিশ্বাস করে নিলাম। কারণ ধর্ম আমাদের এনালাইটিক্যাল ক্ষমতা নষ্ট করে দিয়েছে।

কিন্তু চাকরি বাকরি করার জন্য আমরা তো কিছুটা আংরেজীও শিখেছি। তাই প্রশ্ন করতে পারি, আমেরিকা সাদ্দামের কাছে যা যা চেয়েছিল, সাদ্দাম তো সব কিছুই দিয়েছে। তারপরেও আমেরিকা ইরাকের জনগনকে ছাড় দিলনা কেন?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাদ্দাম কুয়েত দখল করার পর, ও যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর, তার সরে যাবার দরকার ছিলো।
বিন লাদেনকে আফগানিস্তান কেন চলে যেতে বললো না?

আপনি ইংরেজী, ফরাসী, জার্মান শিখতে পারেন; কিন্তু আপনার ব্যক্তিত্ব একজন ইংরেজ, ফরাসী কিংবা জার্মান নাগরিকের মতো নয়।

২১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


জনাব, পড়িয়া বিস্তারিত জানিলাম। যদিও শিরোনামেই পর্যাপ্ত বলা হইয়াছে।
সমস্যার বর্ণনায় ব্যস্ত না হইয়া, কোন অ্যানালিটিকেল ব্যক্তি কি সমাধানের কোন উপায় দিতে পারিয়াছে?
পারিলে, সেটি কী?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন বিষয়ের সমাধানের কথা বলছেন? পৃথিবীর উন্নত জাতিগুলোর উ্নত জীবন লজিক্যাল ও এনালাইটিক্যাল ভাবনার ফসল।

২২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন: ধর্ম আমাদের কি দিয়ে কি নিয়ে যাচ্ছে?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম কম-চিন্তাশীল মানুষ উফার দিচ্ছে জাতিসমুহকে, এবং জাতিগুলোর অভ্যন্তরে অনৈক্যের সৃষ্টি করেছে।

২৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৯

মোড়ল সাহেব বলেছেন: হ্যাঁ, চিন্তার জগতটাকে ছোট করতে দিলেই সব খতম। আর এর পেছনে অন্ধ বিশ্বাসের একটা প্রভাব আছে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম সব লিখে দিয়ে গড়ে ৩ হাজার বছর পুর্বে, উহা জানলে আর ভাবার দরকার নেই, মাথারও দরকার নেই।

২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০৬

এমেরিকা বলেছেন: বিন লাদেন আমেরিকার জন্য কোন সমস্যা ছিলনা, ছিল তালেবান ইসলামী শাসনের সুফলগুলো। অনেক নেতিবাচক দিক থাকলেও চুরি, ডাকাতি, দুর্নীতি, ধর্ষণের মত অপরাধ প্রায় শুন্যের কোঠায় চলে এসেছিল। তাই আফগানিস্তানে ইসলামী কানুনের সফলতা আমেরিকার গণতন্ত্র ব্যবসার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছিল। মোল্লা ওমর ভালো করেই জানত, লাদেনকে যদি ধরিয়েও দিত, তারপরেও আমেরিকা সামরিকভাবে দুর্বল এই জাতির উপর নিজের শক্তিমত্তা প্রদর্শনের লোভ কিছুতেই ছাড়ত না - আক্রমণ এড়ানোর কোনই উপায় ছিলনা। তাই লাদেনকে চলে যেতে বলেনি।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ভাবনাশক্তি হেফাজতের লোকদের চেয়েও অধম; আমেরিকা কি কারণে আফগানিস্তানে ফেলো, উহা আপনার মুরগীর মগজে ঢুকবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.