নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশে বেকার ভাতা চালু করার জন্য কি কি করা দরকার?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৯



বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলোতে গড়ে ৬ মাস বা তার বেশী কাজ করার পর, কোন রেগুলার কর্মচারীর কাজ চলে গেলে, সেই কর্মচারী নতুন করে চাকুরী পাওয়া অবধি, কিংবা গড়ে ৬ মাস অবধি বেকার ভাতা পেয়ে থাকেন। বেকার ভাতার পরিমাণ চাকুরীর মুল বেতনের অনুপাতে পেয়ে থাকে; আবার উহাতে সর্ননিম্ন ও সর্বোচ্চ পরিমান থাকে; আমেরিকায় সর্বোচ্চ ৬০০ ডলার। বিশ্বের মাঝে সবচেয়ে বেশী সময় ও পরিমাণে বেশী বেকার ভাতা দিয়ে থাকে ফ্রান্স, এবং সবচেয়ে কম পরিমাণে ও কম সময়ের জন্য দেয় আমেরিকা।

বিশ্বের সবচেয়ে বেশী মানুষ কাজ করেন চীনে ও ভারতে; চীনে বেকার ভাতা আছে, ভারতে নেই; অবশ্য, বর্তমান পরিস্হিতিতে চীনে কাউকে বেকার ভাতা দেয়ার দরকার হয় না; কারণ, সাধারণত মানুষের চাকুরী হারানোর সম্ভাবনা কম; ভারতে, করোনার কারণে কমপক্ষে ৭/৮ কোটী মানুষের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে, এদের কারো বেকার ভাতা নেই; যেই দেশের মানুষ বেকার ভাতা পায় না, তাদের জীবনযাত্রার মান নীচু; ভারতের মানুষের জীবন যাত্রার মান চীনের থেকে অনেক নীচু, কিন্তু তাদের দক্ষতা চীনের মানুষের বেশ কাছাকাছি।

বাংলাদেশে বেকার ভাতা নেই; ফলে, ধরে নিতে পারেন যে, এই দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান নীচু, এইচডিআই বেশ নীচে। বাংলাদেশ সরকার, সরকারীভাবে দেশের বেকারত্বের হারও প্রকাশ করে না; আসলে তাদের কাছে এই ব্যাপারে সঠিক ডাটাও নেই। দেশে বেকার ভাতা চালু না হওয়ার কারণ হচ্ছে, সরকারে ও প্রশাসনে ফাইন্যান্স ভালোভাবে বুঝে, সেই রকম লোকজন নেই।

আমেরিকায় বেকার ভাতাকে "আন-এমপ্লয়মেন্ট ইন্স্যুরেন্স" বলা হয়; আসলে, ইহা ঠিকই এক ধরণের ইন্স্যুরেন্স; সরকার ব্যবস্হা করেছে যে, চাকুরীরত মানুষ তার বেতন থেকে সামান্য পরিমাণ টাকা ইন্স্যুরেন্স একাউন্টে প্রিমিআম হিসেবে দিবে, মালিক পক্ষও উহাতে সামান্য পরিমাণ দিতে পারে; এই ইন্স্যুরেন্স সরকারের পক্ষ থেকে গ্যারান্টি দিয়ে ম্যানেজ করা হয়; অর্থাৎ, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানীর যাই হোক না কেন, চাকুরী চলে গেলে "বেকার ভাতা"র গ্যারান্টি আছে, সরকারই উহা দিয়ে থাকে; কঠিন কিছু নয়।

বেকার ভাতা পাওয়া একটা চাকুরের নাগরিক অধিকার; ইহা একটি অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত ও ফাইন্যানসিয়াল পদক্ষেপ; সভ্যতার উন্নতির সাথে মানুষ এই দরকারী নিয়মগুলো আবিস্কার করেছেন, চালু রেখে মানুষের কষ্টের সময় সাহায্য করছেন; এগুলো কঠিন কোন কাজ নয়!

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমাদের দেশে বেকার ভাতা চালু করলে বেকারের সংখ্যা আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার সরকার ও প্রশাসনে আপনার মতো ভাবনার লোকজন ভালো চাকুরী করছে; আপনার ভালো চাকুরী হওয়ার কথা; আপনি কি ব্যবসা করছেন?

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি একজন বেকার।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


তারপর বিশ্বাস করছেন যে, বেকারভাতা দিলে বেকার বাড়বে?

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৩

ঢাকার লোক বলেছেন: সর্বোচ্চ ৬০০ ডলার সপ্তাহে এবং এ সীমা ভিন্ন ভিন্ন স্টেটে ভিন্ন জীবনযাত্রার ব্যয় অনুসারে নির্ধারিত হয়, তাই না?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশে বেকার ভাতা দিলে সমস্যা আছে।
কয় জনকে দেবে? বেকারের তো অভাব নেই। কত দিন দেবে?
বেকার ভাতা পেয়ে গেলে রাজনীতিবিদদের কর্মী কারা হবে? মিটিং মিছিল কারা করবে?

তাছাড়া একজন শিক্ষিত মানুষ। সুস্থ মানুষ- অবলীলায় বেকার ভাতা নিতে পারবে না। তার বিবেকে নাড়া দিবে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, আপনার ও প্রশাসনের লোকদের একটা ভুল ধারণা, গরীব দেশ কিভাবে বেকার ভাতা দেবে?
আসলে, ফাইন্যান্স বলে, ইহা গরীব দেশে দেয়াই বেশী সহজ, ইহা দিলে, দেশে দরিদ্রতা কমে আসবে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "তাছাড়া একজন শিক্ষিত মানুষ। সুস্থ মানুষ- অবলীলায় বেকার ভাতা নিতে পারবে না। তার বিবেকে নাড়া দিবে। "

-এটা আরেকটু বড় ধরণের ভুল ধারণা; বেকার তার নিজের টাকা থেকে ভাতা নেবে, এবং আরো ২/৪ জনকে দিতে পারবে, হয়তো।

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: উন্নত দেশ গুলোতে বেকারের সংখ্যা কম তাই বেকার ভাতা দেয়া সম্ভব।কানাডায় বেতনের প্রায় ৪০% কেটে নেয় তাই নাগরিকদের অনেক সুযোগ সুভিধা দিকে পারে।ভ্যাট ফাঁকি দেয়ার কোন সুযোগ নেই বললেই চলে।
আমাদের মতোদেশে যেখানে অনেক চেষ্টা করেও শতভাগ লোকের একটা আইডি কার্ড করতে পারলোনা সেখানে বিমার আওতায় আনা কতটা সম্ভব।তবে এটা ঠিক যে উন্নতির সাথে সাথে সবকিছু হয়ে যাবে।সেই জন্য এখন থেকেই চেষ্টা করতে হবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাগরিকদের অধিকার না দেয়াতে উন্নত হতে পারছে না বাংলাদেশ।
যাক, বেকার ভাতা, উহার ফাইন্যান্স সম্পর্কে আপনার ধারণা পরিস্কার নয়; শতকরা ৪০ ভাগ যখন কাটে, উহাতে ট্যাক্স আছে বড় অংশ, আছে হেলথ ইন্সুরেন্চ, পেনশন কিংবা ৪০১ কে, ইত্যাদি; সবচেয়ে কম অংকে কাটা হয়, আন-এমপ্লয়মেন্টের প্রিমিয়াম, এবং এটাই একমাত্র কন্ট্ট্রিভিউশন, যেটা থেকে কর্মচারী প্রত্যক্ষভাবে সরাসরি উপকৃত হয়ে থাকেন।

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৩

আল ইফরান বলেছেন: সমস্যা নং ১ঃ তথাকথিত শিক্ষিত মানুষের ধারনা যে বেকার ভাতা দিলে মানুষ কাজ করবে না। প্রমাণ আপনার পোস্টে স্বয়ং একজন বেকারের মন্তব্য।

সমস্যা নং ২ঃ আমার ইনকাম ট্যাক্সের পয়সা পাচার হয়ে যাওয়া এবং গুড ফর নাথিং মেগা প্রজেক্টে ইনভেস্ট করা।
আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার আয়ের ৪০% পর্যন্ত ট্যাক্স দিতে রাজী আছি যদি সরকার আমাকে সেই পয়সার প্রপার ম্যানেজমেন্ট নিশ্চিত করতে পারে।

সমস্যা নং ৩ঃ দেশের সাধারণ মানুষজন সরকারি চাকুরির নেশা যার জন্য দুই-চার বছর বেকার থাকাকে দোষের কিছু মনে করেন না।

সমস্যা নং ৪ঃ বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ নেই এবং অবকাঠামোগত নিরাপত্তা প্রদান করতে না পারা।

সমস্যা নং ৫ঃ অদরকারী খাতে পয়সা খরচ এবং দুর্নীতির জাতীয় সংষ্কৃতি তৈরি করা।

এইবার বলেন কিভাবে এইগুলার সমাধান না করে আপনি বেকার ভাতা চালু করবেন?

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্যাক্স, পেনশন ( বা রিটায়ারমেন্টের সময় এককালীন পে ), ইত্যাদিতে এখন নাগরিক শুরুতে ও চাকুরী হারানোর বিপদের সময় উপকৃত হয় না; ইহা মানুষকে চাকুরী নিয়ে ভীত করে রাখে, মানসিক শান্তি নষ্ট হয়।

আপনি যেগুলোর কথা বলেছেন, এগুলো কর্মচারীদের বেতন থেকেই সমাধান করা সম্ভব, দরকার দক্ষ ফাইন্যানসিয়াল প্লেনার।

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আসলে উন্নত দেশে থেকে আমাদের দেশের সমস্যা গুলো আঁচ করতে পারছেন না।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



উন্নত দেশে আছি, কারা ইহাকে উন্নত করেছেন; ঠিক আমাদের মতো সাধারণ মানুষজন ও সরকারের লোকেরা; আমাদের সেরকার আছে, ভালো মানুষজন আছেন, তাঁদেরকে এগুলো করার জন্য দায়িত্ব দেয়ার দরকার।

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


গত ১৯ মে ২০১৯ তারিখে টিবিটি নিউজ ডেক্স এর একটি সংবাদ ভাষ্যে দেখেছিলাম লেখা আছে
চালু হচ্ছে বেকার ভাতা ( সুত্র : Click This Link

সংবাদ বিবরণে দেখা গিয়েছিল হয়েছে বলা-
সরকার সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণের জন্য ‘বেকার ভাতা’ দেয়ার বিষয়ে চিন্তা করছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ‘সামাজিক নিরাপত্তা (ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০১৯’ শীর্ষক একটি নতুন আইন প্রণয়নের
কাজ শুরু করতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত এ আইনটির খসড়ায় সমাজের পিছিয়ে থাকা মানুষের জীবনচক্র যেন
নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে থাকে সে বিষয়টি বিবেচনায় থাকছে।

প্রস্তাবিত খসড়াটি আইনে পরিণত হলে দরিদ্র সব নাগরিকের ‘জীবনচক্র’ সামাজিক নিরাপত্তার আওতায়
চলে আসবে। একজন মানুষের ভ্রূণ থেকে শুরু করে শৈশব, কৈশোর, যুবক ও প্রবীণ বয়স অর্থাৎ মৃত্যুর
আগ পর্যন্ত আটটি গুচ্ছভাগে বিভক্ত করে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় নিরাপত্তামূলক কাজ করবে।
খসড়া আইনে একজন মানুষের জীবনচক্রকে পাঁচটি ‘বিষয়ভিত্তিক ক্লাস্টার’-এ অভিহিত করা হয়েছে।
প্রতিটি ক্লাস্টার বাস্তবায়নে আলাদা কমিটি থাকবে। ক্লাস্টারগুলো হলো ১. সামাজিক ভাতা;
২. খাদ্য নিরাপত্তা ও দুর্যোগ সহায়তা; ৩. সামাজিক বীমা; ৪. শ্রম ও জীবিকায়ন;
৫. মানব উন্নয়ন, সামাজিক ক্ষমতায়ন ও প্রশিক্ষণ। এই ক্লাস্টারগুলোর আওতাধীন ক্ষেত্রগুলোতে
প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা দিতে আট থেকে ১০টি মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে একটি করে কমিটি থাকবে।
আইনটির সুফল সংশ্লিষ্ট সবার কাছে পৌঁছাতে মোট ছয়টি তদারকি কমিটি থাকবে। আর সার্বিকভাবে
বিষয়টি দেখভাল করবেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই। ‘সামাজিক নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় পরিষদ’-এর নেতৃত্বে
থাকবেন অর্থমন্ত্রী। মন্ত্রিপরিষদসচিবের নেতৃত্বে ৩৫ জন সচিবের ‘কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি’ থাকবে।
এর বাইরে বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রশাসনিক ইউনিটের শীর্ষ কর্মকর্তা কমিটিগুলোর
প্রধান হবেন।

বেকার ভাতা দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে প্রস্তাবিত খসড়ার ‘সামাজিক বীমা ক্লাস্টার’-এর আওতায়।
এই ক্লাস্টারটির নেতৃত্বে রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। এই ক্লাস্টারের মূল কাজের বিষয়ে প্রস্তাবিত
আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, বিদ্যমান বীমা কার্যক্রমগুলো সমন্বয়ের মাধ্যমে দেশের, বিশেষ করে শ্রমজীবী
মানুষের জন্য বার্ধক্য পেনশন, বেকারত্ব ভাতা, দুর্ঘটনা, পঙ্গুত্ব, মাতৃত্ব ঝুঁকি ইত্যাদি টেকসই সামাজিক বীমা
ব্যবস্থার আইনি এবং প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো স্থাপন ও পরিচালনা
ব্যবস্থা তদারকি করা।

সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমগুলোর আর্থিক সহায়তা বা ভাতা সরাসরি ‘সরকার থেকে ব্যক্তি’ (জি টু পি)
পদ্ধতিতে সম্পন্নের বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ‘সামাজিক নিরাপত্তা সুবিধা প্রাপ্তির যোগ্যতা’র বিষয়ে
খসড়ায় ২৮ ধারায় বলা হয়েছে, সামাজিক নিরাপত্তা সুবিধা প্রাপ্তির যোগ্যতা ও অযোগ্যতা শর্তগুলো
স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে। এই ক্ষেত্রে ‘দারিদ্র্য স্কোর’ ব্যবস্থা চালুর বিষয়টিতে গুরুত্ব দিয়ে বলা
হয়েছে, ‘দারিদ্র্য স্কোরভিত্তিক খানা জরিপের ফলাফলের ভিত্তিতে জাতীয় পরিষদ অথবা স্থানীয়
এনজিওর সহায়তায় উপজেলা কমিটি যাচাইপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবে।’ নির্ধারিত যোগ্যতা
পূরণ করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সামাজিক নিরাপত্তা প্রাপ্তির আবেদন করতে পারবে। আবেদন পাওয়ার
পর ‘যথাশীঘ্র’ সম্ভব আবেদন যাচাই-বাছাই করে আবেদনকারীকে সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।
কেউ যদি মিথ্যা তথ্য, অনৈতিক প্ররোচনার মাধ্যমে ভাতা গ্রহণ করে বা একই পদ্ধতিতে কেউ যদি
সুবিধা পাওয়ার মতো ব্যক্তিকে নিজ গাফিলতি বা প্রতিবন্ধকতার কারণে বঞ্চিত করে তাহলে উভয়
ক্ষেত্রেই প্রস্তাবিত আইনের অধীনে অপরাধ বলে গণ্য হবে। এসব অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ
ছয় মাসের কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে হবে।

বেকারত্ব, ব্যাধি, পঙ্গুত্ব, বার্ধক্যসহ অন্যান্য বিষয় ১৯৭২ সালে কার্যকর হওয়া সংবিধানে লিপিবদ্ধ আছে।
কিন্তু সংবিধানের ৮ অনুচ্ছেদের ২ দফা অনুযায়ী এসব অধিকারের বিষয়ে আদালতে যাওয়ার পথ বন্ধ রাখা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এসব নীতির আলোকে আইন প্রণয়ন করা যাবে, কিন্তু ‘আদালতের মাধ্যমে বলবত যোগ্য
হইবে না’ অর্থাৎ এসব দাবি বাস্তবায়নের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যাবে না।
তবে সরকার যেহেতু এখন নিজ থেকে উদ্যোগ নিচ্ছে এবং প্রস্তাবটি সংসদে পাস হয়ে যদি আইনে পরিণত
হয় তাহলে এসব অধিকার পাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তখন যদি কেউ যোগ্য হওয়ার পরও প্রদত্ত সুবিধা না পায়
তাহলে আদালতে যেতে পারবে।

এই ছিল তখনকার মত খবর । এখন এর কি অগ্রগতি হয়েছে তা অনেক চেষ্টা করেও জানতে পারিনি ।
কেও যদি এর আগ্রগতির বিষয়ে কিছু জানেন তবে এখানে তা জানালে বাধিত হব ।

গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।



১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, সরকার নতুন করে 'চাকা আবিস্কার' করছে; 'ওয়েলফেয়ার সিষ্টেম' (যেসব ভাতার কথা বলা হয়েছে, সবগুলোকে এক সাথে বললে ওয়েলফেয়ার বলতে হয় ) চালু করতে পারলে, সরকার ও জনতার মাঝে সেতু বন্ধন হতো; শেখ সাহেব থেকে শেখ হাসিনার সরকার এগুলো কেন চালু করেননি সেটা চিন্তার বিষয় ( মানে এসব লোকের দক্ষতাহীনতার পরিচয় )।

বেকার ভাতাটা চালু করলে, গার্মেন্টস'এর মেয়েগুলোর চাকুরী নিয়ে মানসিক ভয়টা কমে আসতো।

৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১৭

বঙ্গদুলাল বলেছেন: ঘিঞ্চি পঁচা বস্তিতে আর রেল সড়কের ধারে..
ওরা দিনে দিনে বাড়ে।
অন্ন বস্ত্র শিক্ষা ঔষধ বাসগৃহ নাই মোটে..
ওরা তবু বেড়েই ওঠে।
আদব জানে না, কায়দা জানে না, জানে না সম্ভাষণ,
সুস্থ ভাবনা মাথায় ঢুকে না অস্থির সারাক্ষণ।
নতুন জীবন লাভের আশাতে মিছিলে শরীক হয়.
বড় মিয়াদের কাজ সারা হলে কেউ কারো আর নয়।
স্বদেশী-বিদেশি রাজা-মহারাজা কত না বদল হয়.
ওরা অন্ধকারেই রয়।

এটির মন্তব্যে কী কী লিখবেন...

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




এটি আমাদের দেশ, আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকার অনেক দেশের মানুষের বর্তমান জীবনের বর্ণনা।

১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:০৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাংলাদেশে বেকার ভাতা নেই; ফলে, ধরে নিতে পারেন যে, এই দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান নীচু, এইচডিআই বেশ নীচে। বাংলাদেশ সরকার, সরকারীভাবে দেশের বেকারত্বের হারও প্রকাশ করে না; আসলে তাদের কাছে এই ব্যাপারে সঠিক ডাটাও নেই। দেশে বেকার ভাতা চালু না হওয়ার কারণ হচ্ছে, সরকারে ও প্রশাসনে ফাইন্যান্স ভালোভাবে বুঝে, সেই রকম লোকজন নেই।
...........................................................................................................................................................
সমস্যা আমাদের আছে, তবে উন্নতি হচ্ছে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ।
তবে মাথা পিছু আয় না বাড়লে এবং সকলে দ্বায় দ্বায়িত্ব দুর্নিতী মুক্ত না হলে
সরকার একা করতে পারবে না ।
তথাপি, মাতৃকালিন ছুটি ও ভাতা, শ্রমিক ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বয়স্ক ভাতা ইত্যাদি চালু
আছে । সরকারের দারিদ্র বিমোচন কার্যক্রম এখনো চালু আছে । পূর্বে দারিদ্রতার হার ছিলো ৪০%
এর নীচে এখন তা কমে হয়েছে ২০% এর মতো, সরকার আশা করছে ২০৪১ সাল নাগাদ আর কোন
দারিদ্রতা থাকবে না এবং কর্মসংস্হান এত বাড়বে যে, বিদেশ থেকে দক্ষ লোক নিয়োগ প্রয়োজন পড়বে ।
...............................................................................................................................................
আমরা এখন অর্থনীতি, কৃষিনীতি, মৎস্য ও পশুপালন,সমাজ ও পল্লী ব্যবস্হাপনায় কোন অংশে ভারত থেকে পিছিয়ে নাই ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:





আমি অবশ্যই "ওয়েলফেয়ার ভাতা'র কথা" লিখিনি।
আমি লিখেছি, বেকার ভাতার কথা। ওয়েলফেয়ার ভাতার উৎস, ফাইন্যান্স ও আন্ডারষ্টেন্ডিং আলাদা; ইহাই একমাত্র ভাতা, যেখানে সরকার ও একজন/একাধি নাগরিক একই সাথে লাভবান হয়, ও দেশের ক্যাপিটেলাইজেশন সরাসরি বাড়ে।

১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১১

রক বেনন বলেছেন: এদেশে বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা মেরে দেওয়ার মতন মানুষের অভাব নেই। বেকার ভাতা চালু হলে সঠিক কয়জন বেকার সেই ভাতা পাবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। হয়ত দেখা যাবে দলে দলে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা বেকার ভাতার আবেদন করছেন আর পেয়েও যাচ্ছেন আর সঠিক বেকার বেকারই থেকে যাচ্ছেন।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেকদিন পরে আপনাকে ব্লগে দেখছি; আশাকরি ভালো আছেন।

দেশে এমন মানুষ আছে, যারা শেখ হাসিনার ব্যাংক একাউন্ট থেকেও টাকা তুলে নিতে সক্ষম; তাই বলে, দেশের দরকারী কাজ থামিয়ে রাখা বেকুবী হবে।

১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫১

রক বেনন বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ব্লগার, আমি ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন? আসলেই অনেক দিন পর ব্লগে ঢুকলাম। আপনার চোখের অবস্থা এখন কেমন?

দরকারি কাজের লিস্ট অনেক কিন্তু এগুলো করার মতো মানুষ নেই। আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন এমন একজন মানুষ যাকে দেশের সব দিকে নজর রাখতে হয়। সবাই কাজের সমস্ত দায়িত্ব উনাকেই দিয়ে রেখেছেন। বাকিদের কাজ হলো শুধু লম্বা লম্বা কথা বলা, আর তৈল মর্দন করা।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, চোখের সমস্যা কন্ট্রোলে আছে।

শেখ হাসিনা মানুষ থেকে আলাদা হয়ে গেছেন; এমপি'দের মাধ্যমে উনার সাথে মানুষের সংযোগ থাকার কথা; কিন্তু এমপিগুলোকে উনি এমনভাবে নির্বাচিত করেছেন যে, ওদের সাথে মানুষ নেই।

করোনায় উনি মানুষের টাকা মানুষের জন্য খরচ করেননি, মানুষ নিজ চেষ্টায় চলছে, উনার উপর মানুষের আস্হা আছে বলে মনে হয় না।

১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০২

এমেরিকা বলেছেন: হুদা কামে বেকার ভাতা না দিয়ে জিয়াউর রহমানের মত খাল কাটা কর্মসূচী হাতে নেয়া যায়। এতে একদিকে বেকারদের হাতে কিছু টাকা আসবে, অন্যদিকে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সেঁচের পানি পৌঁছে যাবে, যাতে মানুষ উন্নত চাষাবাদ পদ্ধতির মাধ্যমে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিকে নিতে পারে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনাগুলো বেদুইনদের মতো।

১৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৭

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ২ টা উদাহরন-

১। আমার আত্মীয় বেকার ভাতা নিয়া সংসার চালায় গত ১২ বছর। ২ সন্তান, ১ টা বাড়ির মালিক- কাজ করে ক্যশ ইন হ্যন্ড।
২। আরেক বন্ধু বেকার ভাতার জন্য কাজ ছেড়ে আরামের জীবন যাপন করে গত ১ বছর যাবত।

আমাার মনে হয় আগে নৈতিকতা শিখতে হবে, নচেৎ কিছুতেই কিছউ হবে না।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



১২ বছর বেকার ভাতা পাবার কথা নয়, ১২ বছর ওয়েলফেয়ার ধরণের ভাতা পেয়ে থাকতে পারে; বৃটেন, কানাডায়, বাংগালীরা কাজ করতে চাহে না, এদের অনেকেই লজ্জাস্করভাবে সরকারের উপর ঝুলে আছে।

১৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বাংলাদেশে বেকার ভাতা দিলে ৯৮% লোক আর কোন কাজ করবেনা। বেকার ভাতা দিলে এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগের সবাই বেকার ভাতা নেবে অন্য মানুষ চান্স পাবেনা।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি হয়তো বেকার ভাতা সঠিকভাবে বুঝেন না, বেকার ভাতা মানুষ পেয়ে থাকেন কাজ হারালে; আওয়ামী লীগের ক্যাডারেরা এমনিতেই শেখ হাসিনা ভাতায় আছে।

১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪

সাসুম বলেছেন: চীনে বেকার ভাতা আছে কাগজে, একচুয়ালি যেটা হয়ঃ

প্রতিমাসে জব করার টাইমে কিছু টাকা ইন্সুরেন্স এর নামে জমা রাখতে হয় ( ৫%-৭%) এর মত। এটা আবার ১০% ওভার ওল ট্যাক্স এর বাইরে।

এখন এটা তারাই পাবে যাদের কোম্পানি পলিসি কিনে তারপর লোক নিয়োগ দেয় ইয়ারলি। এখনো বেশি ভাগ কোম্পানি লোক নিয়োগ দেয় চাইনিজ নিউ ইয়ার টু চাইনিজ নিউ ইয়ার বেসিসে। সো আর ইন্সুরেন্স কিনতে হয় না, খালি ট্যাক্স দিয়ে নন পারমানেন্ট লেবার হিসেবে দেখানো যায়।

এখন, যাদের কাছে এই সোনার হরিন অর্থাৎ চাকুরি করার টাইমে কিছু টাকা জমেছিল ইন্সুরেন্স এ তারাই সে টাকা প্লাস সরকার থেকে কিছু টাকা পায় যদি চাকুরি চলে যায়, তাও টাকার পরিমান খুবিই নগন্য।

এখন কথা হল, তাহলে এই চীন দেশে মানুষ বেকার নেই কেন? বেকার আছে অনেক বাট তারা অপ্রচলিত শ্রম সেক্টরে কাজ করে, মেয়েরা পারসোনাল মেসেজিং, থেকে মডেলিং, টিক্টকে গান গেয়ে মাল বেচা থেকে শুরু করে ছেলেরা যে কোন দিন যে কোন টপ সিটিতে কাজ পেতে পারে। আমার ফ্যাক্টরিতে ডেইলি লোক আসে লোক যায়। কাজ বেশি পাওয়া যায়- শেঞ্জেন, চেংডু, সাঙ্গহাই , বেইজিং, গুয়াঞ্জু, হাইনান, সুযোও এইসব এলাকায়। তাহলে বাকি এলাকার লোকেরা কি করে? তারা এই এলাকায় আসে কাজের খোজে, যেটা বুঝতে পারবেন নিউ ইয়ার এর সময় মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষের মাইগ্রেশান থেকে।
সো আসলে চায়নাতে সেই রকম সরকারি বেকার ভাতা নেই বরং নিজের জমানো টাকা থেকেই প্লাস সরকার কিছু কিছু দেয়। পরিমান খুবই নগন্য- প্রায় ৬০০ আর এম বির মত। ( ৮০০০ টাকার মত )

কিন্তু কেউ একদম কোন কাজ না করে বেকার এরকম কেউ বেকার ভাতা পায় না।

যাই হোক, এবার বাংলাদেশে আসা যাক। আমাদের অলস দের দেশে এই জিনিষ চালু করলে আর থাকা লাগবেনা, রাস্তায় রিস্কা, ভ্যান, চা ওয়ালা, পান ওয়ালা, খুচ্রা টি শার্ট বেচনেওয়ালা থেকে শুরু করে এডুকেটেড বেকার সবাই এর আশায় তাকিয়ে থাকবে।

এর চেয়ে যেটা করতে পারা যায়, দেশের লাখ লাখ বেকার বানানোর কারখানা জাতীয় ইউনিভার্সিটি অফ করে দিয়ে সেখান থেকে ভোকেশনাল, কৃষি দরকার হলে গারমেন্টস এর সেলাই সেখানো হোক হাতে কলমে। দরকার হলে মুরগি চাষ থেকে শুরু করে রাস্তা ঝাড়ু দেয়া শেখানো হোক। এম এস ই ট্রেনিং দেয়া হোক। ধোলাইখাল আর জিঞ্জিরার এডুকেশনাল মডেল করা হোক। ছোট ছোট কিছু করে মানুষ যাতে ধীরে ধীরে নিজের পায়ে দাড়াতে পারে। একমাত্র হাইলি ক্যাপাবল পোলাপাইন গুলাকে ইউনিভার্সিটি তে পাঠানো হোক যারা শিক্ষিত হয়ে সমাজে অবদান রাখতে পারবে আই এম জি পি এ পাইভ আর এক লাইন শুদ্ধ করে ইংরেজি বলতে না পারা মাস্টার্সে আমাদের দেশ এম্নেই ভরে গেছে

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



চীনের বেলায় বেকার ভাতাটা একটু আলাদা; কিন্তু সেটাও ভারতে কিংবা বাংলাদেশে নেই।

ইউনিভার্সিটি বন্ধ করলে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্হা থেমে যাবে; আপনি টেকনিক্যাল শিক্ষার কথা বলেছেন, সেটা পাশপাশি সব সময় দেয়া সম্ভন।

১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬

রানার ব্লগ বলেছেন: বেকার ভাতা দিক কিন্তু সাথে এই শর্ত জুরে দিক, চাকরি পাওয়ার পর নিদৃষ্ট হারে প্রদেয় ভাতা কেটে রাখা হবে, আর কেউ যদি চাকরি না করে ( দুই বছরের উর্ধে) ভাতা নেয়ার চেস্টা করে তা কে বিনা পারিশ্রমে সরকারি সেবা মূলক কাজ করতে হবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের দেশের সরকার বেকার ভাতা স হজে দেবে না; কারন, প্রশাসনের উঁচু পদের লোকদের চাকুরী যায় না। আমি এখানে লিখেছি ব্লগারদের বুঝার জন্য।

১৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: বেকার ভাতার দরকার নাই। চাকরির নিশ্চয়তা দিক। তাহলেই বেকাররা খুশি হবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব ভাবতে পারেননি যে, মানুষ পাকিস্তান থেকে বেরিয়ে এসেছিলো কাজ করে, একটু ভালো থাকতে; ফলে, শেখ হাসিনার মাথায় উহা কখনো আসবে না।

১৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনার পোস্টে একজন উচ্চমার্গীয় শিক্ষিত কর্মঠ বিদ্বান কতিপয় সমস্যার কথা বললেন কিন্তু সমাধানের পথ বাতলে দিতে পারলেন না ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি এগুলো লিখছি, ব্লগারদের বুঝার জন্য; ব্লগারেরা যা ভাবেন, আমাদের ব্যুরোক্রেটরা এর থেকে কম ভাবে, কম জানে।

২০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬

সাসুম বলেছেন: কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ২ টা উদাহরন-

১। আমার আত্মীয় বেকার ভাতা নিয়া সংসার চালায় গত ১২ বছর। ২ সন্তান, ১ টা বাড়ির মালিক- কাজ করে ক্যশ ইন হ্যন্ড।
২। আরেক বন্ধু বেকার ভাতার জন্য কাজ ছেড়ে আরামের জীবন যাপন করে গত ১ বছর যাবত।

আমাার মনে হয় আগে নৈতিকতা শিখতে হবে, নচেৎ কিছুতেই কিছউ হবে না

আমাদের দেশেও এমন হবে । আগে আমাদের নৈতিকতা আর মানুষ হবার শিক্ষা দেয়া জরুরি।

আর আমি কিন্তু ইউনিভার্সিটি অফ করার কথা বলিনি। দেশে ইউনিভার্সিটি যেগুলা আছে সেগুলার মান তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। পাব্লিক আর প্রাইভেট যা আছে তাই থাকুক।

বাট ইন্টারমিডিয়েট কলেজ গুলাকে জোর করে অনার্স মাস্টার্স এর ইউনিভার্সিটি বানানো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অফ করে সেগুলাকে পুরাপুরি টেকনিকাল ডেভেলপমেন্ট সাইডে নিয়ে আসা হোক।

পোলাপাইন কলেজ ইউনি থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে না, কাজ নিয়ে বের হবে। এটাই মোটো হওয়া উচিত।

আর ইউনিভার্সিটির কথা? সবার আগে ছাত্রলীগ / ছাত্রদল ( যখন যে সরকার ) এর একনিষ্ট কর্মী , অনার্স মাস্টার্স পাস পোলাপাইন দের লেকচারার হিসেবে নিয়োগ দেয়া অফ করা , পি এইচ ডি কে মিনিমাম রিকোয়ারমেন্ট করা, প্রতিটা ইউনিতে মিনিমাম ১০০ কোটি টাকা রিসার্স এর জন্য রাখা, প্রফেসর রা গবেষনা না করলে প্রমোশান নাই এমন সিস্টেম করা, সরকারের পা চাটা বিচি নিয়োগ দেয়া অফ করা- এসব হল আসল। এসব করলে সেখান থেকে বের হবে যারা তারা বেকার থাকলেও মননে আর বিবেকে বেকার থাকবেনা, তারা সহজেই আকার হয়ে যাবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



রিসার্চ শব্দটা ৮০ ভাগ ব্লগারও বুঝেন না; সামান্য ডাটা সংগ্রহ ও উহার স্ট্যাটেসটিক্যাল প্রয়োগকেও ১ ব্লগার রিসার্চ হিসেবে চালায়ে দিয়েছেন।

প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলো করার পর, ছেলেমেয়ারা ধরে নিয়েছে যে, এইছএসসি'র পর পড়ালেখার আর দরকার নেই, ফেইসবুকে ছবি লোড করা ও মেসেজ পাঠানো হলো কমপ্যুটিং, আর আড্ডা দেয়া হলো ছাত্র জীবন।

ছাত্রলীগের বর্তমান ভুমিকা পাকীদের চেয়েও ভয়ংকর।

২১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


পোস্টটি সময়োপযোগী। বাংলাদেশে বেকার ভাতা চালু হলে মাসে কত করে দিলে ভালো হবে?

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুল বেতনের ২০ ভাগ

২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৯

এম. হাবীব বলেছেন: বেকার ভাতা দির্ঘ্যদিন টানা কাওকে দেওয়া হয়না; তাছাড়া অকর্মন্য লোক বেকার ভাতা পায় না। তাই বেকার ভাতা চালু হলে কর্মঠ লোকজন স্বস্তি পাবে; আস্থার সাথে কাজ করতে পারবে। সরকারের উচিৎ অনতিবিলম্বে বেকার ভাতা চালূ করা।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি প্রবাসে আছেন?

২৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

এম. হাবীব বলেছেন: না

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেকারভাতা সম্পর্কে আপনার আইডিয়া আছে, দেখছি।

২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫১

স্প্যানকড বলেছেন: বেকার মানে আকার নাই। মানে না আছে দৈর্ঘ্য, না আছে প্রস্থ। সুতরাং এই জিনিসের ভ্যালু নাই। ফাও গেজাইয়া লাভ নাই। যে দেশে সম্পদের নাই সম বন্টন। চোর বাটপার হয় নেতা। এর চেয়ে বহুত বড় ইস্যু আছে যেগুলা নিয়া কথা কইতে গেলে হিসু কইরা টিস্যু লওয়ার চান্স থাকে না। বেকার ভাতা হইল চন্দ্র গমণ! দূর থাইকা ভাবা সহজ মাঠে নেমে দেখেন প্রতিদিন কত সংগ্রাম করে আমাদের যেতে হচ্ছে। অগুলাই সামাল দেয়া যাচ্ছে না। আগে চুরি বন্ধ করতে বলেন নেতাদের। তাদের সৎ হতে বলেন দেখবেন বেকার ভাতা লাগবে না দেশ আগাইয়া যাবে ইন শা আল্লাহ। আপনি প্রস্তাব নিয়া যান কোন নেতার কাছে দেহেন আপনারে বেইল দেয় কি না? আবার দিতেও পারে যদি তেলের শিশি হাতে থাকে! ভালো থাকবেন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেকার ভাতা আধুনিক দেশের মানুষের নাগরিক অধিকার; কিন্তু ইহা বুদ্ধিমান মানুষের ফাইন্যান্সিয়াল সমাধান। অসততা হচ্ছে সন্মানহীন মানুষের জীবনের অংশ।

২৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩০

স্প্যানকড বলেছেন: দেশে মানুষ আছে ! অধিকার ! তসলিমা নাসরিনের কবিতা মনে করাই দিলেন " এত যে পুরুষ দেখি প্রেমিক তো দেখি না! " এমন কিছু হইব। শইলডার খেয়াল রাইখেন আর টিকা ফিকা নিয়া নিয়েন ঐ হানে অধিকার সেইরম ! ভালো থাকবেন ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:




৫০ বছর যারা আমাদের সরকার চালায়ে আসছে, এরা পশ্চিমের মানুষের তুলনায় গর্দভ ছাড়া অন্য কিছু নয়।

২৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৪

স্প্যানকড বলেছেন: এই যে একটা ভুল কথা কইলেন, " গর্দভ! " এরা হইল দেশের সোনা! একদম খাঁটটা ভেজাল মুক্ত, করোনা মুক্ত! দেশে আসার ইচ্ছে থাকলে বাদ দেন আপনার এম পি সাপে থুক্কু সাহেব দেখলে খবর কইরা দিব... ছিঃ! এভাবে বলবেন না বড্ড লইজ্জা পাই ! ভালো থাকবেন ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




এমপি বর্তমানে শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন, ব্লগে আসেন না; আমরা দীর্ঘদিনের পরিচিত, আমাদের ভাবনার মাঝে কোন মিল নেই; আমরা একত্রে বসে আড্দা দিই, খাওয়া দাওয়া করি। উনি খুবই বড় ব্যবসায়ী, দেশ যেভাবে চলছে, উনি ইহা পছন্দ করেন; উনি বিশ্বাস করেন না যে, সব মানুষের নাগরিক অধিকার সমান হওয়া উচিত।

২৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৩৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন:
দেশের কিছু সংখ্যক দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদ ও আমলাদের আর্লি রিটায়ার করিয়ে বেকার ভাতা দিলে দেশে আর কোনো বেকারত্ব থাকবে না। ওই কিছু সংখ্যক নর্দমার কীটের কারণে গোটা দেশ ও সিস্টেম এগোতে পারছে না ঠিকমতো

২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশ ঠিক হতে পারছে না শেখ হাসিনার বুদ্ধিমত্তার অভাবে; সব ব্যাপারে সি্দ্ধান্ত উনি নেন, কিন্তু আধুনিক রাষ্ট্র চালানোর মতো দক্ষতা উনার নেই; এই সুযোগে, ব্যুরোক্রেটরা তাদের এজেন্ডাগুলো শেখ হাসিনার নামে উথ্থাপন করে, উনার অনুমতি নিয়ে নেয়; উনি যেহেতু বুঝেন না, এসব ব্যুরোক্রেটরা দেশকে কোথায় নিচ্ছে, উনি "আপা সব জানেন" এর তেলে ডুবে হাবুডুবু খেতে থাকেন ও ভাব দেখান উহা উনার সৃজনশীলতার ফসল; দেশ পুরোপুরি কলোনীর মতো চলছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.