![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
মানুষের জীবনচক্র নিয়ে আদি মানুষ থেকে শুরু করে, আজকের সায়েন্টিষ্টদের ধারণা, পর্যবেক্ষণ, ব্যাখ্যা ইত্যাদি আপনারা জানার সুযোগ পেয়েছেন; বিশ্বের শিক্ষিত অংশ বাইওলোজী, মেডিসিন, ফিজিওলোজির সাহায্যে মানুষ ও অন্যান্য মেমালদের জীবনচক্রকে ব্যাখা করেছেন, যা লজিক্যালী সঠিক। ফেরাউনদের যুগের বিশ্বাস, আফ্রিকার মেডিসিন-ম্যানদের ধারণা, এন্ডিজের রেড ইন্ডিয়ানদের ভাবনাচিন্তাগুলো এখন আর গ্রহনযোগ্য বিষয় নয়। সময়ের সাথে, বিবিধ ধর্মও বিবিধভাবে ব্যাখ্যা করেছিল; ধর্মের উপর সময় ও স্হানীয়দের সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রভাব থাকায়, ধর্মীয় ব্যাখ্যায় সব সময় সৃষ্টিকর্তার দোহাই দেয়া হয়েছে; সৃষ্টিকর্তার দোহাই দিলেও, ধর্মে আসলে ততকালীন মানুষের ধারণাই স্হান পেয়েছে, এতে অনেক মিথ যোগ হয়েছিলো।
আমাদের বেশীরভাগ মানুষ সায়েন্স ও ধর্মের মাঝখানে দোদুল্যমান; অনেকেই ধর্মীয় দিক থেকে ধরে নেন যে, মানুষের জীবনচক্র সম্পর্কে সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে জানায়েছেন; সৃষ্টিকর্তা জানালে খুবই ভালোই হতো, ভুল থাকতো না; সমস্যা হচ্ছে, ধর্মীয় দিক থেকে মানুষের জীবনচক্র সম্পর্কে যেই ব্যাখ্যাগুলোই আমরা পাচ্ছি, আসলে সেগুলো আগের যুগের মানুষের দেয়া ব্যাখ্যা, সেখানে সৃষ্টিকর্তার নাম যোগ করেছে মাত্র। ফেরাউনদের আমলে মানুষ মৃত্যুর পরও ভালো থাকতে চেয়েছিলেন, এটা একটা বড় আশা ছিলো; কিন্তু লজিক্যালী এগুলো যে সম্ভব নয়, সেটা আজকের মানুষ বুঝতে পারছেন।
আমাদের মাঝে যারা ধর্মীয় দিক থেকে মানুষের জীবনচক্রকে ব্যাখ্যা করছেন, তারা নিজদের ধারণা থেকে ব্যাখ্যা করছেন না, ইহা অতীতের মানুষের ধারণা। আমাদের ধর্মীয় পন্ডিতেরা আধুনিক বিশ্ব সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন না; এরা কোন বিদ্যায় সঠিকভাবে দক্ষ নন; ফলে, তাদের ব্যাখ্যাগুলো লজিকবিহীন, অতীতের মিথের অংশ, ভুল ধারণা মাত্র।
মানুষ ও অন্যন্য প্রাণীদের মাঝে বুদ্ধিমত্তার পার্থক্য অসীম; মানুষ নিজের লব্ধজ্ঞান থেকেই নিজের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি জীবনটাকে এনালাইসিস করতে পারেন, বাস্তবতার নিরিখে লজিক্যালী বিন্যাস করে দেখতে পারেন। কেহ চাইলে লজিকবিহীন মিথকেও জীবনচক্তের সাথে যোগ করতে পারেন, ইহা ব্যক্তির ধারণা, লব্ধজ্ঞান, এনালািইটিক্যাল ক্ষমতা ও দক্ষতার উপর নির্ভর করেছে সব সময়।
কম্প্যুটিং লজিক মানুষের ভাবনাশক্তিকে বহু ডাইমেনশনে বর্ধিত করেছে; একজন মানুষ অন্যদের লব্ধজ্ঞানকে নিজের জ্ঞানের সাথে সিনথেসাইজ করতে সমর্থ হচ্ছেন; মানুষ নিজের জীবনকে লজিক্যালী সিমুলেট করে দেখার সুযোগ পাচ্ছেন; ফলে, মানুষের ভাবনাচিন্তা এতই বাস্তব যে, মানুষ নিজের জীবনচক্রকে পুরোটাই অনুধাবনে সমর্থ হচ্ছেন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের মানুষ, আফগানের কাবয়লীওয়ালারা, ইয়েমেনের আরবদের অনেকেই নামটাও লিখতে পারে না; এরা কখন জানবে, আজকের মানুষ কতো কঠিন বিষয় বুঝেন!
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫০
সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আমাদের মানুষ, আফগানের কাবয়লীওয়ালারা, ইয়েমেনের আরবদের অনেকেই নামটাও লিখতে পারে না; এরা কখন জানবে, আজকের মানুষ কতো কঠিন বিষয় বুঝেন
আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা গাছের আগাও খেতে চাই আবার গোড়াও খেতে চাই। মডার্ন টেকনোলজিও নেব আবার মৌলবাদী ও হয়ে থাকব।
আমরা শিখতে চাইনা, জানতে চাইনা। আমরা বুঝতে চাইনা জ্ঞানী হতে চাইনা।
আমরা বিজ্ঞান পড়িনা আমরা পড়ি কাসেম বিন আবু বক্কর।
আমরা নোয়া হারিরি বা কার্ল সেগান পড়িনা আমরা পড়ি প্যারাটক্সিকাল মজিদ।
আমরা না বুঝে চিল্লাই, আমরা না জেনে বকি। আর কেউ জ্ঞান বিলাতে আসলে তার কল্লা ফালাই।
আমাদের মনোজগতে জং, আমাদের জিনে পচন ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখা ও শিখানো ২টি কঠিন কাজ, জাতি সেইদিকে অগ্রসর হতে চাচ্ছে না; আমরা mRNA শিখতে পারিনি বলেই "টিকা" বানাতে পারিনি; আমরা মহামারীর প্রভাব বুঝতে পারিনি বলেই টিকা উৎপাদনের জন্য চুক্তি করতে পারিনি, ভারতীয় ২০ লাখ ডোজ টিকার রিলিফ নিয়ে প্রবন্ধ লিখছি।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্মীয় ধ্যান ধারণা সেই যুগের মানুষের প্রচলিত ধ্যান-ধারণার চেয়ে খুব একটা বেশি উন্নত নয় ।
এমন কি তারও আগের মানুষের ধ্যান-ধারণাকে ধর্মের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সেইআমলে কোন এক জন মানুষ স্বপ্নে আদেশ পেয়ে নিজের পুত্রকেও জবাই করতে চেয়েছিলেন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগের দিনের জ্ঞানী মানুষদের কঠিন সমাধানগুলো আজকের একটা বাচ্চার জন্যও সহজ; সেই কারণেই আমাদের অনেক ইন্জিনিয়ার, ডাক্তার আগের মানুষের ধারণাকে সহজে শিখতে পারছেন।
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১
এমেরিকা বলেছেন: বিজ্ঞান তো আমাদেরকে জ্ঞানের সাগরে ভাসিয়ে ওমেগা পয়েন্টের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, তাই না? আচ্ছা বলুন তো বিজ্ঞান কি উত্তর দেবে এই প্রশ্নের?
- বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড কি সম্প্রসারণশীল নাকি সংকোচনশীল?
সম্প্রসারণশীল হলে মিল্কিওয়ে আর এন্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি সময়ের সাথে সাথে পরস্পরের কাছাকাছি আসছে কেন?
সংকোচনশীল হলে চাঁদ পৃথিবী থেকে এবং পৃথিবী সূর্য থেকে ক্রমে ক্রমে দূরে সরে যাচ্ছে কেন?
বিজ্ঞান জ্ঞানের একটি শাখা আর যুক্তিবিদ্যা হচ্ছে আরেকটি শাখা। বিজ্ঞান প্রাকৃতিক ঘটনাগুলোকে লজিক্যালি ব্যখ্যা করে বলেই বিজ্ঞান ঠিক, আর সব ধারণা ভুল - এটা মনে করার কোন কারণ দেখিনা। অলৌকিক কোন কিছু বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণ করা সম্ভব নয়, কিন্তু যুক্তিবিদ্যা দ্বারা খুবই সম্ভব।
বিজ্ঞান নিয়ে অনেক বেশি চর্চা হয়েছে, তাই বিজ্ঞানের ব্যাখ্যাগুলো গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। এভাবে ধর্ম নিয়েও যদি এই লেভেলের গবেষণা হত, নিঃসন্দেহে ধর্মীয় ব্যাখ্যা বিজ্ঞানের ব্যাখ্যার চেয়েও বেশি গ্রহণযোগ্য হত।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার প্রশ্নের উত্তর: ইউনিভার্স সম্প্রসারণশীল; মিল্কিওয়ে আর এন্ড্রোমিডা গ্যালাক্সিদ্বয় সময়ের সাথে সাথে পরস্পরের কাছাকাছি আসছে, কারণ ২টি বৃত্ত কিংবা উপবৃত্তের র্যাডিয়াস বাড়লে, তারা পারস্পরের কাছে আসে।
প্রথমত: আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র কিনা, বিজ্ঞান বুঝেন কিনা? বিজ্ঞান যদি বুঝে থাকেন, সামুর ১ কমেন্টে ইউনিভার্স "সম্প্রসারণশীল নাকি সংকোচনশীল" সেটা বলতে বলছেন কেন? আপনি কি চান যে, আমি একা মানব সমাজের ৩০০০ বছরের লব্ধজ্ঞান এই কমেন্টে বর্ণনা করি?
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সমাজে তিন শ্রেনির মানুষ অতিতেও ছিল বর্মানেও আছে ভবিষ্যতেও থাকবে।অগ্রসর অংশ যাদের দৃষ্টি থাকে সামনের দিকে,তারা সবসময় নতুন কিছু চায়,তাদের দৃষ্টি থাকে সামনের দিকে,তারা প্রগতিশীল।
আরেক শ্রেনীর মানুষআছে,তারা ভাবে যেভাবে আছি এভাবেই তো ভাল আছি।কি দরকার অগ্রসর হওয়া।
তৃতীয় শ্রেনীর মানুষ, তারা অতীতমুখি,তার সব সময় ভাবে অতীতে কত ভাল ছিলাম,তারা সমগ্র সমাজকে টেনে অতিতে নিয়ে যেতে চায়।তারা প্রতিক্রিয়াশীল,তারাই মৌলবাদী।তারা নতুনকে ভয় পায়,নতুন চিন্তা ভাবনা গ্রহন করতে চায় না।প্রয়োজনে নতুনের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ করে।থামিয়ে দিতে চায় নতুন নতুন চিন্তা ভাবনা।কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্যার্থ হয়।এটাই আশার কথা।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে কোন শ্রেণীর মানুষ এখন বেশী?
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আজ ব্লগেই কারো পোস্টে পড়েছি মানষ অমরত্ব বা ১৫০ - ২০০ বছর আয়ু পাবেন। এমন যখন হবে তখন মানুষ আর মানুষ থাকবে বলে মনে হয় না। হাফ মেশিনে পরিণত হবেন। উদাহরণঃ মারপিট করে হাত পা ভেঙ্গে সবগুলো ষ্টিলের।
সৃস্টি রহস্য সৃস্টিকর্তা নিয়ে না ভেবে কাজকর্ম নিয়ে ভাবা উচিত।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১০০ বছর আগে, মানুষের গড় আয়ু কম ছিলো, মহামারীতে মানুষ অসহায় ছিলো, এখন পশ্চিমের মানুষ দরকারী চিকিৎসা পাচ্ছেন, নিরোগ থাকছেন, আয়ু বাড়ছে। আবার কিছু মানুষ বিবিধ কৃত্রিম থেরাপী যোগ করে, মানুষের "সেল"কে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে; কিন্তু সমস্যা হবে, সেলের ড্রাষ্টিক পরিবর্তন, দেহের ফিজিওলোজী বদলায়ে দিতে পারে, যা মাূষের জন্য ভালো না'হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
রামিসা রোজা বলেছেন:
আমি জানিনা আপনি কতটা ধর্মে বিশ্বাসী তবে অনেক
সময় অন্যের ক্ষেত্রে ধর্ম সংক্রান্ত পোষ্টে মন্তব্যে লজিক
এরচেয়ে ব্যক্তিগত আক্রমনাত্মক বেশি করেন ।
তবে একেবারেই যে বেখাপ্পা পোস্ট আসে না তা নয় দু'দিন আগেও ব্লগার সাসুম কিভাবে সে পোস্ট দিলেন বুঝলাম
না ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি কোন লেখাকে আক্রমণ করি না; ব্লগে ৮০ ভাগ লেখায় ভুল, কিংবা অপধারণা থাকে; অনেকে সেটা টের পায় না, আমি টের পেলে কথা বলি। ধর্ম সম্পর্কে আমার ধারণা, ইহা মানুষের আবিস্কার।
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
১০০ বছর আগে, মানুষের গড় আয়ু কম ছিলো
- সঠিক। সবার ক্ষেত্রে কিনা জানিনা, তবে আমাদের পূর্ব পুরুষ ১৭০০ - ১৯০০ সনের কথা বলছি। তারা কেউ ৬০ বছরের বেশী বাঁচেন নি। সাভাবিক মৃত্যুতেই মারা গেছেন।
প্রকৃতিতে একটি সাইকেল আছে, সে সাইকেল মেইনটেন করে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রকৃতির সাইকেল ঠিক আছে; কিন্তু এন্টিবাইওটিকের অভাবে কোটি কোটী বাচ্চার মৃত্যু হয়েছিলো অকালে; কলেরা ও ম্যালেরিয়ায় অগণিত মানুষের অকাল মৃত্যু হয়েছে গত শতকে।
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সকল সময় সকল দেশে মধ্যম শ্রেনীর মানুষ বেশী থাকে।তবে তারা থাকে দোদুল্যমান।যেদিকেই পালে হাওয়া পায় তারা সেদিকেই থাকে।তারা পরাজিতের সাথে থাকে না।
বাংলাদেশের মূল সমস্যা হল মৌলবাদীরা যতটা দৃঢ়ভাবে সংগঠিত প্রগতিশীলরা ততটা সংগঠিত না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে প্রগ্রতিশীলড়া ক্ষমতায়, কে বেশী সংগঠিত?
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৮
এম ডি মুসা বলেছেন: লেখাটা পড়িনি, মন্তব্যের গুলি আগে পড়লাম
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমিও আজকাল অনেকের লেখা না পড়ে, মন্তব্য কে কে করেছেন, সেটা আগে দেখি; তারপর, লেখা দেখি।
১১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই- ধর্মকে আকড়ে ধরে থাকলে জীবন বরবাদ হয়ে যাবে। ধর্ম থেকে দূরে থাকতে পারলেই দেশের মঙ্গল। দেশের মানুষের মঙ্গল। এবং তখনই উন্নতি করা সম্ভব।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ কিছু একটা নিয়ে কথা বলতে চায়, নিজের ভুবন গড়তে চায়; বাংগালীদের জন্য সোজা পথ হলো, সহজ কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকা।
১২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ৭৫ য়ে আওয়ামী লীগ আজকের থেকে বেশি সংগঠিত ছিল।গণেশ উল্টে গেলে দেখবেন কেউ নেই।এটাকে সংগঠিত বলে না।
অন্যদিকে জামাতিদের দেখেন।পালের গোদাগুলিকে কিন্তু ঝুলিয়ে দিয়েছে,তার পরও সংগঠনের খুব একটা ক্ষতি হয় নাই।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
জামাতীরা পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য বেদুইনদের মতো প্রতিজ্ঞাবন্ধ
১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
রানার ব্লগ বলেছেন: অনেক কঠিন !!! আমার মত সাধারন মস্তিষ্কের মানুষের পক্ষে বুঝে মতামত জানানো আরো কঠিন।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ যাতে নিজের জীবনটা ভালোভাবে, সন্মানের সাথে উপভোগ করতে পারেন, সমাজকে সেই ব্যবস্হা করতে হবে।
১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষ কিছু একটা নিয়ে কথা বলতে চায়, নিজের ভুবন গড়তে চায়; বাংগালীদের জন্য সোজা পথ হলো, সহজ কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকা।
বাঙ্গালী অদরকারী বিষয় নিয়ে মহা ব্যস্ত থাকে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব দরকারী বিষয়ই একটু কঠিন, সেখানে আমাদের সমস্যা; কঠিনটা ভারতীয়রা করে দেবে, চীনারা করে দেবে; আমরা স হজটা করবো, দর্জি ও উটের রাখাল হবো।
১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের ধর্মীয় পন্ডিতেরা আধুনিক বিশ্ব সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন না; এরা কোন বিদ্যায় সঠিকভাবে দক্ষ নন; ফলে, তাদের ব্যাখ্যাগুলো লজিকবিহীন। -- অনেকাংশেই ঠিক। ধর্মীয় জ্ঞানের পাশাপাশি বিজ্ঞান নিয়ে ভাবতে তাদের বাধা কোথায় কে জানে?
আমি ভাবছি, নির্দিষ্ট সময়ের পরে মানে যে বয়স থেকে সেল ডিভিশন কমে যেতে থাকে... ডিএনএ'র টেলোমেরিক রিজিওনের লসটাকে যদি রোধ করার কৌশল সায়েন্টিস্টরা উদ্ভাবন করে ফেলে তাহলে কি হবে? মানুষ যদি বুড়ো না হয়, তাহলে এর ইমপ্যাক্ট কেমন হবে?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, বাংগালীদের বেকুবী কমে আসবে, জীবনটাকে অন্য জাতিদের মতো কিছুটা সঠিকভাবে উপভোগ করার পথ খুঁজে পাবে, এখন অকাজেই জীবনের অর্ধেক সময় কেটে যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৪
সাসুম বলেছেন: আমাদের মূল সমস্যা আমরা পরিবর্তন কে ভয় পাই। আমরা ভীত কেই ধরে রাখি সেটার উপর নির্ভর করে বহুতল ভবন তৈরি করতে নারাজ, এই কারনেই পুরা দুনিয়া যেখানে এগিয়ে যায় মৌলবাদী বা ফান্ডামেন্টালিস্ট রা তাদের আদি বিশ্বাস কে আকড়ে ধরে রাখে।
আমরা আকড়ে ধরে রাখতে চাই হাজার বছরের পুরান ঐতিহ্য। হোক সেটা মীথ বা তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থার জন্য প্রযোজ্য।
মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়েছে, মানুষ এখন জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিশ্লেষন করতে পারে। কয়েকশ বছর আগে যেগুলা কল্পনা করাও পাপ ছিল, এখন সেগুলা বাস্তব। এখন মানুষ মংগলে বসতি গড়ে, ইন্টারস্টেলার ডিস্টেন্ড পাড়ি দেয় ম্যান মেইড মেশিন আর কিছু কূপমন্ডুক এখনো আটকে থাকে মিথ বা অতীতে।
কম্পুটিং লজিক মানুষের ভাবনাচিন্তাকে বহু ডাইমেনশানে বর্ধিত করলেও কিছু মানুষ এখনো আটকে থাকবে সভ্যতার শুরুতে এবং বাকি কেউ আগাতে চাইলে তাকে টেনে নামাবে। কারন তাদের কাছে লজিক বলে কিছু নেই।
সুন্দর লিখা। পোস্টে প্লাস এবং ভালোলাগা।