নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গার্মেন্টস\'এর মেয়েদের চাকুরী চলে গেলে, তাদের সাহায্যের দরকার।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪১



গার্মেন্টস'এর মেয়েদের চাকুরী যাওয়া শুরু হয়েছে; এরা অনেকেই গ্রামের মেয়ে, ২/১ মাসের মাঝে চাকুরী খুঁজে না পেলে এরা গ্রামে চলে যায়; গ্রাম থেকে চাকুরী খুঁজে বের করা সম্ভব হয় না। এদেরকে কিছুটা সময় শহরে থাকার জন্য সরকার 'বেকার ভাতা' দিতে পারে; চাকুরী থেকে বিদায় দেয়ার সময় মালিকেরা ২ মাসের বেতন দিতে পারে; ট্রেড ইউনিয়ন এদের জন্য চেষ্টা করতে পারে। করোনাকালীন সময়ের জন্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ক্রেতারা বেশ কিছু টাকা দিয়েছিলো, সেটা থেকে একটা অংশ এদেরকে দিয়ে, বাকী অংশ যদি মিনিষ্ট্রি অব লেবার ও মালিকদের থেকে কিছু অনুদান নিয়ে বিনিয়োগ করা যায়, সেটা থেকে ভবিষ্যতে বেকার ভাতা দেয়া সম্ভব।

করোনা আমেরিকান ও ইউরোপের ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। পোশাক পশ্চিমের ক্রেতাদের জন্য প্রয়োজনীয় আইটেম, ক্রয় ক্ষমতা কমে গেলেও তারা সীমিত পরিমাণে পোশাক ক্রয় করতে বাধ্য হবে; ফলে, সেক্টরটি সমস্যা ভেতর দিয়ে গেলেও ইহা টিকে থাকবে; কিন্তু চাকুরীচ্যুত শ্রমিকদের কি হবে?

চাকুরীচ্যুতদের সব সময়, সব সমাজে প্রথম কিছুদিন টিকিয়ে রাখতে হয়; সেটাই 'বেকার ভাতা'; বর্তমান বিশ্বে উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশে অর্থনীতিকে সচল রাখতে বেকার ভাতা খুবই দরকারী ফাইন্যান্সিয়াল পদক্ষেপ।

বাংলাদেশে বেকারভাতা ফান্ড গড়ে তোলা পশ্চিমের চেয়ে সহজ; কারণ, বাংলাদেশে ইন্টারেষ্ট রেইট বিশ্বের অনেক দেশ থেকে অনেক বেশী। একটা সমস্যা হলো, বাংগলাদেশের লেবার ইউনিয়নগুলো এই দরকারী ও সহজ ফাইন্যান্সিয়াল পদক্ষেপটা নেয়ার জন্য সরকারের সাথে কাজ করেনি, এবং নিজেরাও চেষ্টা করেনি। গার্মেন্টস কর্মীদের মাঝে এসব বুঝার লোকের অভাব আছে, ওরা মনে করে না, তাদের চাকুরীর ব্যাপারে সরকারের কোন দায়িত্ব আছে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার মতো করে কেউ কখনো ভাবে না।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সামুর অবস্হা দেখেন, ব্লগারেরা লেখার আগে ভাবেন না, বাকীদের নিয়ে কি বলবেন; আবোল তাবোল লিখেই যাচ্ছে।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: পরিবারের বাইরে কেউ কারো কথা ভাবে না। এই নিয়ম আমাদের দেশে নেই।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা শুধু নিজ পরিবারকেই নিয়ে আছে, পরিবার এদেরকে মনে রাখে না; আমার পরিচিত কিছু বড় পদের সরকারী কর্মকর্তা পরিবারের জন্য আজীবন চুরি করেছে, এখন পরিবার তাদেরকে সন্মান করে না

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:১৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশের নেতা-আমলাচক্র ইজি মানিতে বিশ্বাসী। তারা সোনার ডিম্ পাড়া রাজহাসকে যত্নআত্মি করতে আগ্রহী নয়। তাদের বস্ত্রবালিকা ও প্রবাসী রেমিটেন্স যোদ্ধা রাজহাঁসগুলো কোনোপ্রকার দানাপানি ছাড়াই ডিম্ পেড়ে যাবে আর তারা সেই ডিম্ দিয়ে পোচ, অমলেট, কেকপেস্ট্রি বানিয়ে গপাগপ করে খেয়ে যাবেন।

একটা পুরানো মুভির কথা মনে পড়লো 'দা গেমস'। অলিম্পিক গেমসে দৌড়ানোর জন্য চারটি দেশের চারজন ম্যারাথন রানারের প্রস্তুতি নিয়ে মুভিটি। এতে এক অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসী দৌড়বিদের ম্যানেজার ও কোচ কোনো ওই দৌড়বিদকে সারাক্ষন প্র্যাকটিস করায় কিন্তু তার কোনো রকম যত্নআত্মি করে না। তাকে যে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে, নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে ট্রেইন করতে হবে এসব নিয়ে ওই কোচ ও ম্যানেজার মোটেই গা করে না, তারা ব্যস্ত সারাক্ষন আনন্দ ফুর্তি নিয়ে।
আমাদের বস্ত্রবালিকা ও রেমিটেন্স যোদ্ধারাও রাষ্ট্রের চরম অবহেলার শিকার।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক কথা বলেছেন; সময় হয়েছে, আমাডের নিজদের চেষ্টা করতে হবে।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:২০

মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: ১। পোষাক শিল্পে যারা কাজ করেন তারা শিক্ষিত নন, তারা নিজের কাজ সম্পর্কে সচেতন নন।
২। সরকার এ ব্যাপারে উদাসীন।
৩। ট্রেড ইউনিয়ন হচ্ছে তৃতিয় পক্ষ। এরা কর্মীদের পক্ষে না, প্রতিষ্ঠানের মালিক পক্ষেও না। তারা নিজের ‍সুবিধার জন্য কর্মীদের ব্যবহার করে টাকা হাতিয়ে নেয় মালিক পক্ষ থেকে। আর মালিক পক্ষ ট্রেড ইউনিয়নকে টাকা দিয়ে কর্মীদের বঞ্চিত করে।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগারেরা বুদ্ধিমান, তাঁরা কিছু করতে পারবেন?

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:০৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: গার্মেন্টস'এর মেয়েদের চাকুরী যাওয়া শুরু হয়েছে
............................................................................
পরিসংখ্যান কি জানা নেই, আমাদের পোষাক শিল্পে যতটুকু
ক্ষতি হয়েছে, এখন তা ধীরে ধীরে কাটায়ে ঊঠছে, তাছাড়া
বেশ কিছু পোষাক শিল্প করোনার সময়ও ভালো ব্যবসা করেছে ।
তাই বড় ধরনের কিছু ঘটে নাই, তাহলে রাস্তায় রাস্তায় মিছিল শুরু হতো ।

..............................................................................................
সরকারী প্রনোদনা কতজন গরীব শ্রমিক পাচ্ছে তার হিসাব দরকার,
সবখানেই ব্যাংক অল্প সুদে প্রনোদনা দিচ্ছে কিন্ত বেছে বেছে যেন
সময় অতিক্রান্তর পর ফেরত পাওয়া যায়

০৭ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



চিল কাউয়া উঠলে আপনি বুঝতে পারেন গরু মরেছে

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




দেশের রপ্তানিযোগ্য তৈরি পোশাক শিল্প শ্রমিকদের বেতন-ভাতা ও বোনাস পরিশোধের জন্য
আগামী ঈদের আগে আরও ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা ঋণের দাবি জানানো হয়েছে।
পোশাক খাতের মালিকদের তিন সংগঠন বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক
সমিতি (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন
(বিকেএমইএ) ও টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) এ দাবি জানায়।
অন্যথায় এই শিল্পের ওপর নির্ভরশীল ৪৫ লাখ মানুষ এবং পরোক্ষভাবে দুই কোটি মানুষের
জীবন-জীবিকা ও দেশের সার্বিক অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে বলা হযেছে অ
সূত্র: Click This Link তারিখ ০৪ মার্চ ২০২১

এদিকে গত ৩রা মার্চ ২০২১ তারিখে একটি সংবাদ ভাষ্যে আরেকটি প্রনিধানযোগ্য
সংবাদ পরিবেশিত হতে দেখা যায় যথা -
যদিও করোনা মহামারির বড় প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে তারপরেও করোনাকালীন প্রতিকূল
পরিবেশে তৈরি পোশাক খাতে ভিয়েতনামকে পেছনে ফেলেছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘ ও
বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টার আইটিসির সর্বশেষ এক
প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই তথ্য। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২০ সালের জানুয়ারি
থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এই ১২ মাসে পোশাকের বিশ্ববাজারে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশ
ভিয়েতনাম রফতানি করেছে ২৭ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার আর বাংলাদেশ করেছে
২৯ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক। অর্থাৎ পোশাক রফতানি করে ভিয়েতনামের
চেয়ে ১ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার বেশি আয় করেছে বাংলাদেশ। অথচ ২০১৯ সালের
জুলাই থেকে ২০২০ সালের মে পর্যন্ত ১১ মাসে বাংলাদেশের চেয়ে ভিয়েতনামের আয়
২ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার বেশি ছিল। ওই সময়ে তৈরি পোশাক থেকে বাংলাদেশের
রফতানি আয় ছিল ২৫ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার আর ভিয়েতনামের ছিল ২৮ দশমিক ২৬
বিলিয়ন ডলার। তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারকরা বলছেন, করোনাকালে
সরকারের দেয়া প্রণোদনা এই খাতের ঘুরে দাঁড়াতে বেশ বড় ভূমিকা রেখেছে। তবে
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে আরও নীতি ও অর্থ
সহায়তা দরকার বলে জানান তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারকদের শীর্ষ
সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ নাসির ।

ইত্যাদি সংবাদ ভাষ্য হতে দেখা যায় রপ্তানীমুখী তৈরী পোশাক শিল্পখাত খুব একটা নাজুক
পরিস্থিতি নেই , প্রকারান্তরে পোষাক শ্রমিকদের বেতন ভাতাদি পরিষোধের বিয়য়ে তাদের
নাজুক অবস্থার কথা সংবাদ মাধ্যমে তুলে ধরে আসন্ন ঈদুল ফিতরের অাগেই সরকারের
কাছ হতে আরো ৫০০০ কোটি টাকা বাগিয়ে নেয়ার পায়তারা কিনা তা খতিয়ে দেখা
দরকার ।

এ ছাড়া দেশে বর্তমানে রপ্তানীমুখী তৈরী পোশাক শিল্পখাতে মোট কি পরিমান
জনবল নিয়োজিত আছে সে সম্পর্কেও রয়েছে বেশ বিভ্রান্তি ।
পোশাক শিল্প খাতে খাতে ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন, গত তিন বছর ধরে
এমন দাবিই করে আসছে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।
সংগঠনের নেতাদের কেউ কেউ আবার শ্রমিকসংখ্যা ৪২ লাখ বলেও দাবি করেন।
যদিও এসব দাবির পেছনে কখনোই কোনো তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেননি তাঁরা।
তবে পোাশাক খাতে কর্মরত শ্রমিকদের একটি নতুন তথ্য এখন মিলেছে। শ্রম
মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর সম্প্রতি
বলেছে, পোশাকশিল্পে ২১ লাখ ৩০ হাজার ১৫৪ শ্রমিক কাজ করেন। এর মধ্যে
নারী ১২ লাখ ২০ হাজার ৪৭৯ এবং পুরুষ নয় লাখ ১৬ হাজার ১৮২ জন।
অবশ্য অধিদপ্তরের হিসাবের মধ্যে আনা হয়নি দেশের আটটি রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ
এলাকায় (ইপিজেড) অবস্থিত পোশাক কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের। ইপিজেডের
১৮১টি পোশাক কারখানায় কর্মরত আছেন দুই লাখ ৫৯ হাজার ৫৭১ জন শ্রমিক।
এর সঙ্গে অধিদপ্তরের শ্রমিকদের যোগ করলে পোশাকশিল্পে কর্মরত মোট শ্রমিকের সংখ্যা
দাঁড়ায় ২৩ লাখ ৮৯ হাজার ৭২৫। এটি বিজিএমইএর দাবি করা শ্রমিকের সংখ্যার
চেয়ে প্রায় ১৬ থেকে ১৮ লাখ কম।

অন্যদিকে বিবিএস দেশের উৎপাদন খাতের ওপর একটি জরিপ করেছে। এতে
প্রাথমিকভাবে পোশাক খাতে ২৯ লাখ শ্রমিকের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে বলে সংস্থার
এক কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন। তবে এই জরিপের তথ্য এখনো বিবিএস চূড়ান্ত করেনি।
আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশও করেনি।

মূলত অধিদপ্তরের এই হিসাবের পরপরই প্রশ্ন উঠেছে, দেশের পোশাক খাতে
আসলেই কি ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন? কোনটি সঠিক, পোশাকমালিকদের
দেওয়া তথ্য, নাকি কলকারখানা অধিদপ্তরের তথ্যভান্ডার?
শ্রমিকের সংখ্যা নিয়ে এই বিভ্রান্তির বিষয়ে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট
অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) মতে মূলত সরকারকে প্রভাবিত করার জন্যই শ্রমিকের
সংখ্যা বাড়িয়ে বলার একটা প্রবণতা আছে মালিক সংগঠনের। পোশাকশিল্প খাতে
ক্ষতি হলে অনেক লোক বেকার হবে, এমনটা বলে সরকারের কাছ থেকে তারা
বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় করে নেয়।
সুত্র : https://www.prothomalo.com/business/ পোশাকশিল্পে-শ্রমিক-কত

যথাযথ নীতিনির্ধারণের জন্য পোশাকশিল্পে কর্মরত শ্রমিকের প্রকৃত সংখ্যা জানা থাকা দরকার।
কারণ আন্তর্জাতিক মহল সব সময়ই শ্রমিকসংক্রান্ত বিষয়ে সোচ্চার৷ এ ক্ষেত্রে লুকোছাপা
করলেই বিপদ৷সরকারের উচিত বিজিএমইএর মাধ্যমে শ্রমিকের প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণের
কাজটি সম্পন্ন করা।

যাহোক দেশের তৈরী পোষাক শিল্পখাতের শ্রমিকদের বেতনভাতাদি নিয়মিত পরিশোধ করা
সহ তাদের চাকুরীর নিশ্চয়তা বিধান করা একান্ত জরুরী , সে সাথে দেশের সার্বিক অর্থনীতির
অবস্থাকেও সচল রাখার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা সরকারকে তবে এ মহুর্তে মরণঘাতি করোনাকে
নিয়ন্ত্রনসহ এর ছোবলহানার ক্ষমতাকে নিশ্চিহ্ন করাও একান্ত আবশ্যক ।

প্রয়োজনীয় একটি বিষয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

করোনায় মনে হয় সবচেয়ে বেশি বিরোপ প্রভাবিত হচ্ছে সামু ।
গতকাল ৬ই মার্চ তারিখে সামুতে প্রকাশিত পোষ্টের একটি সাধারন পর্যালোচনায়
৬ মার্চ রাত ১২ টার খানিক পরে দেখা যায় ঐদিন মাত্র ২৮টির
মত নতুন পোষ্ট প্রকশিত হযেছে । ঐ ২৮ টি পোষ্টে মোট ১০০টির মত
পাঠক কমেন্ট পড়েছে (পোষ্ট প্রতি গড়ে গড়ে ৩টির মত পাঠক কমেন্ট ও
১ থেকে ৪টির মত জবাব ( আবার অনেকেই কোন জবাব দেন নাই) পোষ্ট লেখক দিয়েছেন।
মোট কমেন্টের মধ্যে শতকরা প্রায়২০ ভাগের মত কমেন্ট শুধু আপুনি ও ব্লগার রাজিব নুর সহ আরো
পরিচিত দুচারজনের কমেন্টই দেখতে পাওয়া যায় ।
২৮টি পোষ্টের মধ্যে একটি পোষ্টে সর্বোচ্চ ১১টির মত পাঠক কমেন্ট পড়েছে । পোষ্টে পাঠক সংখ্যাও খুব কম ।
প্রতি পোষ্টে লাইকের সংখ্যাও গড়ে ১ টিরো কম । অনেক পোষ্ট ০ কমেন্ট ও ০ লাইক নিয়ে ঝুলছে ।
কেও কোন পোষ্ট প্রিয়তে নেন নি । ব্লগের পোষ্টের বেশির ভাগ লেখাতেই একটি বিশেষ
ধারার লেখার প্রাধান্য দেখা যায় । যাহোক ভাল ভাল গঠনমুখী বৈচিত্রময় লেখা দিয়ে ব্লগের গতি বাড়ানো প্রয়োজন ।
ব্লগ গতিশীল হোক এ কামনায় করি।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



পোশাক শিল্পের ডাকাত মালিকগুলো ও ব্যাংকের ডাকাত ব্যাংকারেরা মিলে বাংলাদেশের সব ব্যাংকে ডাকাটি করে চলেছে গত ৩০ বছর; করোনা ওদের কোন সম্পদ ধ্বংস করেনি, ওদের যেই পরিমাণ "রাসকিউ প্যাকেজ' দিয়েছে, ওরা পুরোটাই লুকায়ে ফেলেছে; ওরা শেখ হাসিনার উনির নাজিরদের সাথে ভাগাভাগি করে, মানুষের চাকুরীকে 'জিম্মি করে শেখ হাসিনাকে বেকুব বানাচ্ছে।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



উপরের মন্তব্যে ভিয়েতনামের বিষয় সংস্লিষ্ট ৩রা মার্চের সংবাদ সুত্র এটি-
Click This Link ) তারিখ ০৩রা মার্চ ২০২১
উপরে মন্তব্যের ঘরে এটা উঠে আসেনি , তাই এখানে দেয়া হলো ।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভিয়েতনামের গার্মেন্টস শ্রমিকদের সঠকভাবে লালন পালন করছে মালিকেরা ও সরকার; বাংলাদেশের গার্মেন্টস'এর মেয়েরা ভিক্ষুকের মতো মালিকদের দরজায় ঘুরতে থাকে। লিংকের জন্য ধন্যবাড।

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনার জেনারেল অবস্থা থেকে মুক্তি কামনা করি। খোঁচা মারার অনেক উপায় আছে। রুটি রুজি ধইরা টান না ই বা দিলেন।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেশীরভাগ ব্লগার কি নিয়ে কি লিখছেন, সেটার লেজমাথা নেই।

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:০৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনার জেনারেল অবস্থা থেকে মুক্তি কামনা করি। খোঁচা মারার অনেক উপায় আছে। রুটি রুজি ধইরা টান না ই বা দিলেন।
সহমত।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সামুও বাংগালী হয়ে গেছে

১০| ০৮ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনামটা ঠিক করবেন। আপনি লিখেছেন ''গার্যমেন্টস''।

০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ঠিক করে দিয়েছি।

১১| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: কোথায় আপনি??
চব্বিশ ঘন্টা প্রায় হতে চলল!!!

০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, আমি আছি। আমি অল্প পরিমাণ পোষ্ট পড়ছি। কিছু কিছু লেখকের পোষ্ট পড়ে শুধু শুধু সময় নষ্ট

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.