![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আমি ৫ম শ্রেণীতে পড়ার সময়, দুরের এক গ্রামে একজন কলেজ ছাত্রীর সাথে দেখা হয়েছিলো, উনি কায়স্হ পরিবারের মেয়ে, উনাকে আমার খুবই ভালো লেগেছিলো, এটি সেই কাহিনী।
৫ম শ্রেণীতে প্রমোশান পেয়েছি, তখনো ক্লাশ শুরু হয়নি; সমুদ্রের কাছে আমার এক খালার বাড়ী, শুকনোর দিনে মেঠো পথ ধরে, ৬ মাইল হেঁটে উনাদের বাড়ীতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। মা পিঠা বানিয়ে, একটা এ্যালুমিনিয়ামের পাতিল ভরে দিয়েছন; আমি দুপুরের পরেই রওয়ানা দিলাম। মাইল চা'রেক পরে একটি বেশ বড় মাঠ পড়ে; মাঠের উত্তর পশ্চিম ধারে একটি হিন্দু গ্রাম, উহাকে ডান পাশে রেখে আমার পরবর্তী মাঠে নামার কথা; আমি সোজা না গিয়ে, উত্তরের হিন্দু গ্রামটা দেখে, উহার মাঝ দিয়ে তার পশ্চিমের মাঠে যাবার চেষ্টা করলাম; বেশ কিছু বাড়ীঘর পার হয়ে একটা যায়গায় এলাম, ২'টি বাড়ীর মাঝে সরু একটি লম্বা জমি, জমিতে ভেঁড়ির ডাল চাষ করা হয়েছে; আমি সেটার উত্তর আল ধরে পশ্চিম দিকে যাচ্ছি, আলের পাশের বাড়ীটা বেশ ছোট; আশেপাশে লোকজন নেই বললেই চলে, গরমে লোকজন মনে হয় ঘরে আশ্রয় নিয়েছেন।
জমিটা পুর্ব-পশ্চিমে লম্বা, পশ্চিম প্রান্তটা পুকুরপাড়ের মতো উঁচু, গাছে ভারা; আার ধারণা, ইহার পরেই পশ্চিমের অন্য মাঠের শুরু হবে। আলের মাঝাাঝি অংশ উত্তরের বাড়ীটার উঠোনের সাথে অনেকটা লেগে গিয়েছে; উঠোনের এই পাশে, আম গাছের নীচে চেয়ারে বসে একজন তরুণী বই পড়ছিলেন; আমাকে দেখে, অনেকটা অবাক হয়ে দেখছেন; আমিও দেখছি; আমি কয়েক গজ সামনে যাবার পর, উনি পেছন থেকে আমাকে ডাক দিলেন,
-এই ছেলে, তুমি ঐদিকে কোথায় যাচ্ছ?
আমি পেছনে সরে উনার কাছাকাছি এলাম, উনি উঠোন থেকে নেমে আলের উপর এসেছেন, হাসছেন,
-তুমি আমাদের এলাকার ছেলে নও, এলাকা চেন না, কোথায় যাচ্ছ?
আমার খালার গ্রামের নাম বললাম; তিনি এবার জোরে হাসলেন, বললেন,
-সামনে উত্তর দক্ষিণে লম্বা গড় (বাড়ীর নালা), উহাতে পানি; তোমাকে উত্তর অথবা দক্ষিণ দিক হয়ে পশ্চিম দিকে যেতে হবে।
আমিও উনার সাথে হাসিতে যোগ দিলাম; উনার কপালে সিঁদুর; সৌম্য কান্তির তরুণী; এত সহজ, এত উজ্বল, যেন অনেক দিনের চেনা।
আমাকে বললেন,
-বেড়াতে যাচ্ছ! পাতিলে কি?
-পিঠা, খালাকে দেখতে যাচ্ছি!
-কি কি পিঠা?
-নারিকেল-বরা, পুয়া পিঠা, আপন পিঠা; আপনাকে কয়েকটা দিই?
-না, লাগবে না; নিশ্চয় খুব স্বাদের পিঠা হবে!
-আপনি খেয়ে দেখেন, আমি দিচ্ছি!
আমি পাতিলের মুখ খোলার শুরু করলাম, তিনি মানা করছেন খুলতে; আমি বললাম,
-আপনি খেলে আমি খুশী হবো।
-তুমি খালার জন্য নিচ্ছ, কাউকে দেয়া ঠিক হবে না; তদুপরি, আমি খেতে পারবো না, আমরা কায়স্হ!
-কায়স্হ হলে কি হবে! আমার সাথে কায়স্হ মেয়েরা পড়ে, ওরা আমাদের বাড়ীর পিঠা খায়!
-তাই? ওরা হয়তো তোমাকে পছন্দ করে, সেইজন্য খায়; কায়েস্হদের জন্য অন্যদের তৈরি খাবার খাওয়া নিষিদ্ধ!
-তাই? ধর্ম মানা করেছে?
-তা করেছে; তবে, আমার মনে হয়, স্বাস্হ্যগত কারণে, অন্যের তৈরি খাবার পরিস্কার ও বিশুদ্ধ কিনা সেটাই কারণ হতে পারে।
-আমার মা খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকেন, তিনি বানায়েছেন; আপনি নিশ্চিন্তে খেয়ে পারেন।
ততক্ষণে আমি পাতিলের মুখ খুলে ফেলেছি; উনি লজ্জিত মুখে ১ টি নারিকেল-বরা নিলেন; আমিও একটা নিয়ে খেতে শুরু করলাম; উনি খেলেন, বললেন,
-অনেক স্বাদ।
-আপনি আরো কয়েকটা নেন।
-না, আর না!
-আপনি না নেয়া অবধি আমি যাচ্ছিনা।
উনি আরো ২/৩টা পিঠা হাতে নিলেন; আমার সাথে দক্ষিণের ২ টি বাড়ী অবধি এলেন; সেখান থেকে পশ্চিম দিকের মাঠে নামা যায়; আমি উনার থেকে বিদায় নিয়ে মাঠের দিকে অগ্রসর হলাম; তিনি বললেন,
-তুমি বাড়ী ফেরার পথে, কিংবা পরে সময় করে আমাদের বাড়ী আসিও।
আমি কিছুদুর যাবার পর পেছনে ফিরে দেখলাম, উনি তখনো ওখানে দাঁড়িয়ে আছেন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুরানো সেই দিনগুলো
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮
অজ্ঞাতকুলশীল বলেছেন: এতো নিখুত স্মৃতিচারণ!
এখন আপনার বয়স কত হবে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বয়স ৭১ বছর।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৪৩
ফটিকলাল বলেছেন: গাধাটি কোথায়?
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
উহা ব্লগার হয়ে গেছে!
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯
লাতিনো বলেছেন: এই পোস্ট পড়ে মানুষ বা ধর্ম - কোনটা সম্পর্কেই কোন ধারণা করা গেলনা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রশ্নফাঁস করেও অনেকে সমস্যায় ছিলো, উত্তর খুঁজে পায়নি বইতে।
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম। মন্তব্য পরে করবো। ছাদে যাচ্ছি গাছে পানি দিতে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওয়াসার পানি? গাছ ফিল্টার পাবে কোথায়?
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভেঁড়ির ডাল কি জিনি?
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
উহার গাছগুলো লতার মতো অনেকটা, বীচিগুলো লালছে পীতবর্ণ, লম্বাটে (১ইন্চির ৫ ভাগের ১ ভাগ হবে ), গ্রীন-বিনস'এর বা সীমের মতো ছড়া হয় গাছে।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের বেশীর ভাগ ময়রাই হিন্দু।
তাদের তৈরী মিষ্টি তো সবাই খেয়ে নিচ্ছে অবলীলায়।
আগামীতে হয়তো হিন্দুদের তৈরী মিষ্টি কোন মুসলমান আর খাবে না।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোল্লারা মিষ্টি বেশী খায়, সেজন্য উহা এখনো সমস্যা হয়নি।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পুরনো দিনের কথা ভাবতে ভালোই লাগে,এমন হলে শুনতেও ভালো লাগে।কোন বাহুল্যতা নেই,কোন জটিলতা নেই,সহজ সরল।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোটামুটি সহজ হয়েছে?
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্মের বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বের ৭০/৮০ ভাগ মানুষ ধর্মের সাথে যুক্ত।
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্মের বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশের মানুষ সেই বেড়াজাল থেকে কখনোই বের হয়ে আসতে পারবে না।
বরং দিনে দিনে তারা আরো বেশী সেই বেড়াজালে আবদ্ধ হয় যাচ্ছে।
১৯৫২ - থেকে ১৯৭১ সাল ছিল বাংলাদেশের মানুষ খুবই উদার। এমনকি ১৯৯০ সাল পর্যন্তও এটা ছিল।
এখন কেবলই বেড়া আর জাল।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষ ধর্মের বিষটুকুর স্বাদ পেয়েছে।
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন,আলোটা জেলে রাখতে হবে যত মিট মিট করেই জ্বলুক।এই স্ফুলিঙ্গ থেকেই একদিন দাবানল সৃষ্টি হবে।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসম প্রেম !!
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রেমের থেকে বড় কিছু, হৃদয় জুড়ে একটি বিশাল ভালো লাগা।
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সেইসব সোনালি দিন আর ফিরে আসবে না কখনো। যান্ত্রিক জীবনে মানুষ ছুটে চলছে চলছে
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু বুঝার আগেই সুন্দর সময়গুলো চলে গেছে।
১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৩
ওমেরা বলেছেন: আপনার এরখম লিখা ভালো লাগে ।
সেই মেয়েটা ধর্মের কারনে না বলেছে,
যদিও কিন্ত খাবার সাদাসাদি করা আমার ভালো লাগে না ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কৈশোর কেটেছে পরবাসে, আমরা কৈশোরে এতকিছু দেখিনি, ধর্মকর্ম ছিলো ভাবনার বাহিরে, মগজ ছিলো পরিস্কার।
১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আগেকার মানুষের জীবন ছিলো সহজ সরল। এখনকার মতো এতো জটিলতা ছিলো না।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগের মানুষের অনেক বৈষয়িক অভাব ছিলো; কিন্তু মনটা পরিস্কার ছিলো; চারিপাশে এত অপরাধী লোকজন ছিলো না।
১৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:১৮
সিগনেচার নসিব বলেছেন: বরাবরের মতই স্মৃতিচারণ সুন্দর হয়েছে। মনোমুগ্ধকর। মায়ের হাতের বানানো পিঠা অবলীলায় এভাবে খাওয়ায় দিলেন। আপনার খালাম্মা কিছু বলেন নাই।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
না, কিছু বলেননি; খালাম্মা জানতেন যে, আমি কিছু আনার সময় অন্যদেরও দিতে পারি; আমাকেও অনেক অজানা লোকজন এভাবে আপ্যায়ন করেছেন অনেক অনেকবার।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি পোষ্ট লিখুন।
১৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:২২
কালো যাদুকর বলেছেন: জীবনের এরকম মুহুর্তগুলো মানুষকে ডিফাইন করে। আজ এত বছছর পরে এটা যেমন মধুর স্মৃতি হয়ে গেছে। একই সাথে মানুষকে বড় করে দেখতে শিখিয়েছে। হোক না সে অন্য ধর্মের অন্য জাতের অন্য দেশের ৷
মাথার ব্যাথা কমেছে? কলম্বিয়া কবে যাচ্ছেন? রমজান মোবারক
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
হ্যাপী রমাদান।
ধন্যবাদ; না, ওখানে এ্যাপয়েন্টমেন্ট পাইনি; অন্যত্র চেষ্টা করছি; সমস্যা রয়ে গেছে।
১৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:১৯
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: সরলতাই মানব প্রেম। লেখাও সরল সহজ হয়েছে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি গ্রামে বড় হয়েছি, গ্রামের মানুষ কঠিন ভাষা জানেন না।
১৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর মনোমুগ্ধকর স্মৃতিচারণ!
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
জীবনটা ছোট ছোট ঘটনার সমষ্টি
২০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫৬
রানার ব্লগ বলেছেন: বেশ মায়া জরানো ঘটনা। মায়া মায়া একটা গন্ধ পাচ্ছি।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগে গ্রামগুলোতে দয়া, মা্যা ছিলো মানুষের মাঝে।
২১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সুন্দর স্মৃতি
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেঘনা পারের কোন স্মৃতি আছে?
২২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমান সময়ে ধর্ম কারনে খাওয়া দাওয়ার নিষেধ কেউ মানে না।
বেশির ভাগ মানুষই গরীব। তাই যা পায় হাসি মুখে খেয়ে নেয়।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্ম ভালো খেতে বলেছে, কিন্তু খাবার কওথা থেকে আসবে, সেটার ব্যবস্হা করতে পারেনি।
২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এমন স্মৃতিচারণ যেন মনে হচ্ছে ইহা এইমাত্র ঘটছে।আপনি এর আগেও স্মৃতিচারণমূলক লেখা লিখেছিলেন সেগুলোও সুন্দর হয়েছিল।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি পেঁচার ছবি দিয়ে যেসব পোষ্ট দিয়েছি, সেগুলো আমার জীবনের ছোট ছোট কাহিনী।
২৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: মায়াময়, মধুর স্মৃতিচারণ- খুব সুন্দর হয়েছে। +
৩ নং মন্তব্য এবং প্রতিমন্তব্য, দুটোই চমৎকার লাগলো।
"জীবনটা ছোট ছোট ঘটনার সমষ্টি" - জ্বী, সুন্দর বলেছেন।
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
৩ নং মন্তব্যের উত্তর পড়ে আজকে হাসলাম; উত্তর লেখার সময়, খুব একটা খেয়াল করিনি, কেহ গাধার অভাব অনুভব করতে পারেন!
আপনার কমেন্ট অনেক ভালো লেগেছে।
২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৭:০২
মেহবুবা বলেছেন: কেন যেন মনে হলো শরৎচন্দ্রের লেখা পড়ছি !
কেমন নির্মল ছিল আগের দিন, সেই পরিষ্কার বাতাসের ঝাপটা লাগল !
"উহা" শব্দ ব্যবহার দেখে মজাই লাগল।
এখন আমাদের অনেক কিছু আছে, এত পথ হেঁটেও কোথাও যেতে হয় না;
দুঃখের বিষয় হোল এই সময়ের শিশু তার পরিনত বয়সে বা বার্ধক্যে স্মৃতিকাতর হবার মত কি পাবে, আদৌ কি ফিরতে চাইবে স্মৃতির কাছে !!
২১ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৭:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকের শিশুদের জীবনটা অনেকটা দয়ামায়াহীন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: স্মৃতিচারণ স্মৃতিমধুর হয়েছে...