নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইহুদীরা নাকি মনোনীত জাতি, তাদের ধর্ম মনোনীত ধর্ম

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫৬



ধর্মীয় ইহুদীরা দাবী করে যে, আল্লাহ ইহুদীদের পুর্ব পুরুষদের যেরুসালেমর চারিদিকে (ইসরায়েল ) ভুমি দেয়ার কথা প্রমিজ করেছিলেন! আপনার বিশ্বাস হয়? আমার হয় না। তারা বলে, তারা আল্লাহের মনোনীত জাতি, সেইজন্য আল্লাহ তাদেরকে মিশরের ক্রীতদাসের জীবন থেকে মুক্তি দিয়েছেন ও এরপর, আরবের মরুভুমিতে আকাশ থেকে খাবার (সুজির মতো খাবার ) ফেলে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন ৪০ বছর ধরে! আপনি বিশ্বাস করেন? আমার বিশ্বাস হয় না; এগুলো রূপকাহিনী। তারা বলে, তাদের ধর্ম হচ্ছে, আল্লাহের মনোনীত ধর্ম; আপনি বিশ্বাস করেন?

এখন শতকরা হারে ইহুদীরা যে, সবচেয়ে বেশী ধনী, তারা যে, শতকরা হারে বেশী শিক্ষিত ও শতকরা হারে বেশী বুদ্ধিমান, ইহাতে আমার সন্দেহ নেই; আমি তাদের পাড়ায় বসবাস করছি প্রায় ১৭ বছর। নিউইয়র্ক এক সময় বেশ ভয়ংকর শহর ছিলো, চুরি ডাকাতী ও চিনতাই হতো প্রচুর; ইহুদী এলাকায় ইহা হতো না; কারণ, তাদের নিজস্ব সিকিউরিটি আছে; সেইজন্য আমি ইহুদী এলাকায় উঠেছিলাম।

ধর্ম নিরপেক্ষ ইহুদীরা এগুলো বলে না; কিন্তু তারা এগুলোর বিরোধীতা করে না; ফলে, এগুলো নিয়ে তাদের মাঝে কোন সাংঘর্য হয় না। ইহুদীদের ধর্মীয় ব্যাপারে বেশ কঠিন নিয়ম কানুন চালু আছে; কেহ ধর্মীয় ব্যাপারে লিখলে, উহা তার নিজস্ব টেম্পলের "রাবাই"কে জানিয়ে প্রকাশ করতে হবে।

ইহুদীদের মাদ্রাসা আছে, তারা ইহাকে মিদ্রাসা বলে; মিদ্রাসার বড় সংস্করণ হচ্ছে "ইয়াসিভা", ইয়াসিভাতে ধর্ম শিক্ষা থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা অবধি আছে। ইয়াসিভাতে বিভিন্ন লেভেলে ধর্ম পড়ানো হয়; কোন ছাত্র কোন লেভেল অবধি ধর্ম পড়বে, সেটা ছাত্র ও পরিবারের উপর নির্ভর করে; এরপর তারা উচ্চশিক্ষায় যোগদান করে। অনেকে আগে উচ্চশিক্ষা নেয়, তারপর ইয়াসিভাতে ধর্ম শিখতে আসে।

ইহুদী ধর্মে শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী ও আহমেদিয়ার মতো ভাগ নেই; তবে, তারাও ৪/৫ সেক্টে বিভক্ত; এই বিভক্তিগুলো এসেছে তাদের "রাবাই"দের থেকে। ইহুদীরা সারা বিশ্ব ছড়িয়ে থাকার ফলে, বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি তদের উপর প্রভাব ফেলেছে; ফলে, ধর্ম পালনের জন্য তারা তাদের রাবাইদের উপর বিশ্বাস রেখে এসেছে। রাশিয়ান রাবাই, আমেরিকান রাবাই, ফরাসী ও ইথিওপিয়ার রাবাইরা নিজ নিজ এলাকার ঐতিহ্য যোগ করেছে ধর্ম পালনে; তাদের জন্য ইহা বৈচিত্র মাত্র; সেইদিকটা সমস্যার সৃষ্টি করেনি। কিন্তু উহারা যখন নিজদেরকে মনোনীত বলে, তখন বিশ্বাস হয় না।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

একুশ শতকে ধর্ম একটি কম দরকারী জিনিস।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




বাংগালী, পাকী, আফগান ও আরবদের জন্য দরকারী।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সভ্য বলেছেন: ইহুদি বিষয় জানতে তেমন আগ্রহ নেই, তবে এতটুকু জানি যে তারায় প্রথম ধর্ম প্রবক্তা। তাদের মাঝ থেকে ধর্ম এসেছে.এটা বাবা বলে গেছে.এটা নিয়ে বেশী ভাবি না। বরং ইসলাম নিয়ে ভাবি, ইসলামে কেনো আজ শান্তি নেই এটা নিয়ে ভাবি। কেনো কিছু একটা হলেই ইট পাটকেল রামদা ছুরি অস্ত্র নিয়ে একদল পথহারা মানুষ বেড়িয়ে গাড়ির কাচ ভাঙ্গে, দেশের সম্পদ নষ্ট করে, এইসব ভাবি, ইসলাম নাকি শান্তির ধর্ম, তাহলে শান্তি কিসে? কেউ কিছু বলেছে আর অমনি পাগলমন হতে হবে? যত্তসব।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




ইহুদীরা ধর্মকে ধর্মের স্হানে রাখে, জীবনকে জীবন হিসেবে মানে।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আজ থেকে ২০০০-৫০০০ বছর আগে ধর্মের দরকার ছিল।
এখন মানুষ অনেক বেশী শিক্ষিত। রাষ্ট্র ব্যবস্থা অনেক বেশী উন্নত।
এখন প্রতিটি রাষ্ট্রের সার্বভৌম সংবিধান আছে।
আইন কানুন আছে।
মানুষ এখন অনেক বেশী সভ্য।

ধর্ম এখন আর দরকার নেই। দরকার শিক্ষা, সততা, দেশপ্রেম আর ন্যায়পরায়নতা।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষকে নিজ জাতির সংবিধান ও কালচার মেনে চলতে হবে।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫

পুলক ঢালী বলেছেন: গাজীভাই, সব ধর্মই জাষ্ট বিশ্বাসের ব্যাপার। আপনি যেটুকু বলেছেন সেটা হচ্ছে হযরত মুসার যাত্রা পুস্তকের খন্ডাংশ।
ওখানে আল্লাহ্, মুসাকে মিশরীয়দের দাসত্ব থেকে ইস্রায়েল জাতীকে মুক্ত করে কানন দেশে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন এবং মুসাকে অলৌকিক শক্তি প্রদান করেন, ফলে মুসা লোহিত সাগরকে দুইভাগ করে মাঝখান দিয়ে ইহুদীদের পার করে
মিশর থেকে বের করে নিয়ে যান।
এটা নিশ্চয়ই আল্লাহর লীলাখেলা যা আমাদের বোধ বুদ্ধির বাহিরে (যদি বিশ্বাস করেন)। (শবে-মিরাজ ব্যাপারটার ব্যাখ্যা কি? হযরত মুহাম্মদ আল্লাহর সাথে দেখা করে এলেন অথচ তখনও ওজুর পানিটা ঢাল গড়িয়ে যেতে পারেনি। হযরত মুহাম্মদ বলেছেন তাই সই এটা বিশ্বাসের ব্যাপার) আর বিশ্বাস না করলে সেটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
পৃথিবীর সব মানুষই বায়োলজিক্যালী একরকম।
বিভিন্ন ধর্ম এই মানুষগুলিকে বিভক্ত করেছে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসা নবী(আ: ) হয়তো মিশরের ইহুদীদের কেনানে এনেছিলেন; ততকালীন ইতিহাস যারা লিখেছিলেন, তারা ইতিহাসবিদ ছিলেন বলে মনে হয় না; উনারা ধর্মের আলোকে লিখেছেন।

ইুরেনিয়াম থেকে রেডিয়েশন হয়, এটা বিশ্বাসযোগ্য; রূপকথাবিশ্বাস করার প্রয়োজন কেন?

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৬

পুলক ঢালী বলেছেন: ইউরেনিয়াম থেকে রেডিয়েশন হয়, এটা বিশ্বাসযোগ্য; রূপকথা বিশ্বাস করার প্রয়োজন কেন?
আপনার এই কথাকে আপনিই ব্যবচ্ছেদ করুন এভাবে, পার্থিব: যে সকল সত্য দেখা যায় তা বিশ্বাস করার প্রয়োজন নেই। যেমন সূর্য পূর্বদিক থেকে উঠে এটা বিশ্বাস না করলেও উঠবে, আগুন গরম এটা অবিশ্বাস করে কেউ আগুনে হাত দেবেনা।
অপার্থিব: যা ধরা বা ছোঁয়া যায়না সেটা বিশ্বাস করতে হবে, কারন ধর্মের কারনে অসংখ্য সমাজ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে।
আপনি কোন একটা সমাজ ব্যবস্থার সদস্য না হলে ঐ সমাজের নিয়মানুসারে বিবাহ,মৃতের সৎকার এরকম আরো অসংখ্য সামাজিক কাজের অংশী হতে পারবেন না ।
যে সমাজ যে ধর্মীয় বিধান মেনে চলে সেই সমাজের ধর্মীয় বিধান এবং ধর্ম-বিশ্বাস(রূপকথা) আপনাকে ধারন করতে হবে আমরা এই নিয়মেই পৃথিবীতে বসবাস করছি।

(কখনো এলিয়েন তত্ত্ব প্রমানিত হলে বা বিজ্ঞান যদি প্রানরসায়ন আয়ত্ব করে যেকোন প্রানী তৈরী করার ক্ষমতা অর্জন করে তাহলে বর্তমানের ধর্মব্যবসায়ীরা বিপদে পড়বে তবে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আবার অন্যরকম তত্ত্ব নিয়ে মর্ডান ধর্ম ব্যবসায়ীর আগমন হতে পারে :D =p~ )

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




অপার্থিব বলতে কিছু নেই, মানুষ বিশ্ব সম্পর্কে জানে, যা সত্য সেটা মানুষ বুঝতে পেরেছেন।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম অনুযায়ী ইহুদিদের ভাষ্য সঠিক।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওদের কিছু ইতিহাস ঠিক আছে, ধর্মীয় ইতিহাসে গন্ডগোল আছে।

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



হেনরি ফোর্ডের লেখা, "সিক্রেটস অব জায়ানিজম" বইটা কি পড়েছেন?
স্বপ্ন বিশ্বাস করেন? কিংবা জীবনে একবারও কি ঘুমের মধ্যে কখনো স্বপ্ন দেখেছেন?

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি স্বপ্ন দেখার সায়েন্টিফিক কারণ জানি; হযরত ইব্রাহিম যা স্বপ্নে দেখেছিলেন,উহা স্বপ্ন ছিলো মাত্র।
বইটা পড়িনি।

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: তাদের বিশ্বাস এতই দৃঢ় ছিল যে তারা মনে করতো সে যা বলছে সেটা বোধ হয় আল্লাহই বলছেন।কিছু লোক আবার সেটা বিশ্বাস করতে শুরু করলো।তাদের উৎসাহ বেড়েগেলো,গড়ে উঠলো এক একটা ধর্ম।যে যত বেশি তীক্ষ্ণ বুদ্ধির অধিকারী ছিল তার ধর্ম তত প্রসার লাভ করে।অন্য ব্যাখ্যাও হতে পারে।
তবে মুসলমানরা বিশ্বাস করে ঐ ভূমি আল্লাহ ইহুদিদের দিয়ে ছিল।এমন একটি গল্প কোরানে আছে।তবে কেন যে তারা ইহুদিদের ওখান থেকে তাড়াতে চায় এটাই বুঝতে পারি না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহুদীরা ধর্মকে একটা কালচার ও জীবনের বেসরকারী নিয়মাবলী হিসেবে নেয়।

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ইহুদি কিতাব গুলোতে কিছু অদ্ভুত কাহিনীর বর্ণনা রয়েছে, যা ইসলামি কিতাব গুলোতে পাওয়া যায় না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



হতে পারে।

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৩২

কল্পদ্রুম বলেছেন: রাবাইদের মত মুসলিম ধর্মপ্রচারকরাও ঐতিহ্যকে ধর্মের সাথে ব্লেন্ড করেছেন। সেটা করতেই হতো। ইহুদী ধর্মের ব্যাপারে জানি না। কিন্তু ইসলাম ধর্মের মত ধর্মগুলোকে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়েছে। ধর্ম প্রচারকদের নতুন জায়গায় নতুন মানুষদের ভাষা,পোশাক,খাদ্যাভ্যাস এগুলোকে বুঝতে হয়েছে। অনেক কিছু এডাপ্ট করতে হয়েছে। এগুলো না করলে ধর্ম প্রচার করা সহজ হতো না। সে হিসেবে ধর্ম প্রচারকদের উদারপন্থী মনে হয়। (রাজা রাজড়াদের হস্তক্ষেপে যেখানে ধর্ম বিস্তার লাভ করেছে ঐ উদাহরণগুলো বাদে।)

ইহুদীদের সামনে থেকে দেখার সুযোগ হয়নি। এদের জাতিগত একতা অনেক বেশি বলে পড়েছি। আপনি এদের দেখেছেন।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ওদের কাছে পড়েছি, একসাথে কাজ করেছি, খেয়েছি, চলেছি।

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



তাহলে নিজ দায়িত্বে বইটা পড়ার আহব্বান রইলো। শুধু আপনি না, হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খৃস্টান, আস্তিক, নাস্তিক সহ বিশ্বের সবারই বইটা পড়া দরকার।

আপনি সাইন্টিফিক কারণ জানেন কিনা সেটা আমার প্রশ্ন ছিলো না। খেয়াল করেছি শুধু আপনি না, আপনার মতো অন্য যারা আছে তারা সবাই'ই এই একটা পশ্ন জিজ্ঞেস করলেই উল্টাপাল্টা উত্তর দেন। আচ্ছা পনারা এমনটা কেন করেন বলেন তো

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



হেনরি ফোর্ড টেকনোলোজিক্যাল ও ফাইন্যান্সিয়াল যাদুকর ছিলেন; উনি সোস্যাসায়েন্সের লোক নন।

আপনি নিজের প্রফেশানও ঠিক মতো জানেন বলে মনে হয় না; আপনি মানব সভ্যতা সম্পর্কে কিইবা জানতে পারেন!

১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:০৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



যেটা লক্ষ করেছি তা হলো, আপনার ধারণা যে মানুষ তার একাডেমিক গোন্ডির বাহিরে যেতে পারবে না। হয়তো আপনে সেটা পারেন নাই তাই আপনার মধ্যে এমন ধারণা বিদ্যমান। কিন্তু অনেকেই সেটা পেরেছে।
আমি স্বীকার করি আমি কম জানি, আমি তো যাষ্ট শিখছি। কিন্তু কথা হলো, এতো জেনেও আপনাকে একটা প্রশ্ন করলে আরেকটা উত্তর কেনো দেন কিংবা প্রসঙ্গই বা কেন ঘুরানোর চেষ্টা করেন? পারলে প্রথম মন্তব্যের দ্বিতীয় প্রশ্নে আবার একটু চোখ বুলান।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি ইন্জিনিয়ার মানুষ, ব্লগিং'টাও করতে জানেন না, আপনি কি সব বলেন টলেন, একটু সঠিভাবে ভাবতে শিখুন।

১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সহীহ হাদীসে এসেছে, আবু যার (রাঃ) বলেন, একদা নবী (সাঃ) আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, "তুমি কি জানো, সূর্য কোথায় যায়?"
আমি বললাম, 'আল্লাহ ও তাঁর রসূলই ভাল জানেন।'
তিনি বললেন, "সূর্য যখন ডুবে যায় তখন আরশের নীচে গিয়ে আল্লাহকে সিজদা করে। তারপর তাকে পূর্বাকাশে উদিত হওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু একদিন এমন আসবে, যেদিন বলা হবে, তুমি ফিরে যাও; অর্থাৎ যেখান হতে এসেছ, ওখানেই ফিরে যাও।" (বুখারী, মুসলিম)

এভাবেই একজন সাহাবীর কথা হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি স্বপ্নে গাছকে নিজের সাথে সিজদা করতে দেখেছেন। (তিরমিযী, ইবনে মাজাহ ১০৫৩নং) পাহাড় ও গাছের সিজদায় তাদের ছায়া পূর্ব-পশ্চিমে ঝুঁকে পড়াও শামিল। এ ব্যাপারে সূরা রা'দের ১৩;১৫ আয়াতে ও নাহল ১৬;৪৮-৪৯ আয়াতে ইঙ্গিত করা হয়েছে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:




চিটাগং'এ মাইজভান্ডার নিয়ে এই রকম রূপকথা আছে অনেক।

১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৩০

খাঁজা বাবা বলেছেন: বাংগালী, পাকী, আফগান ও আরবদের জন্য দরকারী।

ইহুদিদের জন্য দরকারী না? এরা ধর্ম শিক্ষা কেন্দ্র চালায় কেন?

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহুদীরা ধর্ম শিক্ষা কেন্দ্র চালায়, যাতে মানুষ ধর্ম সম্পর্কে সব সঠিকভাবে জানে, যেন তালেবান না হয়।

১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোরআনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে তাদেরকে তিহ্ নামক প্রান্তরে মান্না-সালওয়া খাদ্য হিসেবে প্রদান করা হতো। অবিশ্বাসের কিছু নেই।

তারা মনোনীত ছিল কিন্তু ঈসা(আ:) আসার পর তার উপর ঈমান আনেনি এবং ইতিমধ্যে তাদের ধম্য রহিত হয়েগেছে, তেমনি ঈসা (সা:) এর উম্মতরা মহানবী(সা:) এর উপর বিস্বাস স্থাপন করেনি তাই এই দুই ধর্মই রহিত হয়ে যাওয়ায় তারা আর আল্লাহর মনোনীত নয়। এ দাবী এখন ভ্রান্ত দাবী।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




মনোনিত কেহ নয়, সবাই ইহা দাবী করে যাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.