![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
**** কমেন্ট ব্যানে আছি, আপনাদের পোষ্টে মতামত জানাতে পারছি না।
কৈশোর থেকে ছিঁচকাঁদুনেদের নিয়ে সমস্যায় আছি, এদের নালিশের শেষ নেই; একবার, একদিনে ২ ছিঁচকাঁদুনের পাল্লায় পড়তে হয়েছিলো, এটা সেই কাহিনী।
তৃতীয় শ্রেণী শেষ করেছি, ভাবী উনার বাপের বাড়ীতে যাচ্ছেন, সাথে গেছি আমি; এই বাড়ীতে বেড়াতে এলে আমি ২/১ রাত থাকি; উনাদের বাড়ীর পেছনে সমুদ্রের বেড়িবাঁধ; বাঁধের সাথে লাগানো মাছানের উপর উনাদের ভেঁড়ার খামার; জোয়ার এলে খামারের নীচে কোমর সমান পানি আসে, মাছানের উপর বসে দেখতে খুবই ভালো লাগে। সেদিন দুপুরের খাবার খেয়ে, উনাদের কাছারী ঘরের সামনে দল বেঁধে ফুটবল খেলছি।
খেলার আনন্দটা মাটি করে দিচ্ছিল আমার ছোট খালুর বড় ছেলেটা, বকুল; উহা বয়সে আমার থেকে বছর খানেকের বড়, থাকে চিটাগং শহরে, বাবা রেলওয়েতে চাকুরী করেন; শহরে থাকার ফলে, চেহারাটা একটু ফ্যাকাসে, মেজাজটা খিটখিটে; আমার বিপরিতে খেলছে ; আমাদের পক্ষ গোল করার সাথে সাথেই ফিফা মিফার কোন অজানা রুল খাটায়ে গোলটিকে 'বেঠিক' ঘোষনা দেয়। ২য় গোল বাদ দেয়ায় আমি প্রতিবাদ করলাম, প্রতিবাদের উত্তরে সোজাসুজি নাক বরাবর ঘুষি মেরে দিলো। আমি বললাম,
-শোন, এভাবে ঘুষি টুষি মারলে, ঘাঁড়টা মটকায়ে দেবো!
-কি বললে, তুমি আমার ঘাঁড় মটকাবে?
সে বলটাকে হাতে নিয়ে কান্নার সুরে নিজের মাকে ডাকতে ডাকতে বাড়ীর ভেতরে চলে গেলো; একটু পরে খালাম্মা ( উহার মা), উনার বোনটোন মিলে কয়েকজন এসে উপস্হিত; আমার ভাবীও এসেছেন। খালা আমার দিকে তাকিয়ে বললেন,
-ওমা, এই কি মেহমান! বুকলকে নাকি ঘাঁড় মটকানোর কথা বলেছে মেহমান?
-হ্যাঁ বলেছি।
-বকুল, ঘরে যাও, এসব খেলা আর মারাারির দরকার নেই, এগুলো গ্রামের ছেলে, এরা নিয়ম কানুন বুঝে না; উনি রায় দিলেন।
আমার ভাবীর মুখখানা কালো হয়ে গেলো; আমি পুকুরঘাটে গিয়ে হাতমুখ ধুয়ে শার্টটা পরে, ভাবীকে বললাম,
-আমি বাড়ী যাচ্ছি, আপনি থাকেন, আমি এসে নিয়ে যাবো।
-এভাবে যেতে হয় না; বাড়ীর লোকজন কি বলবে?
ভাবী আমাকে জানতেন। আমি বাসে করে বাড়ী রওয়ান হলাম। উনাদের বাড়ী থেকে ফেরার পথে, আমাদের এলাকা থেকে ৪/৫ মাইল দক্ষিণে বিশাল এক মাঠ দেখা যায়, মাঠের পশ্চিম পারের গ্রামটা দুর থেকে কেমন রহস্যময় লাগতো; আজকে সেই গ্রাম বরাবর বাস থেকে নেমে গেলাম, গ্রামটি দেখে যাবো। গ্রমাের মাঝ দিয়ে হাঁটলাম, আসলে দরিদ্র গ্রাম; গ্রামের পশ্চিম পাশে আরেকটি মাঠ, উহা ধরে উত্তর দিকে ( আমাদের দিকে) যাচ্ছি; অনেক জমিতে টমেটো, কপি, ঢেড়স, ইত্যাদি করেছে; হঠাৎ দেখি একটি ছোট জমিতে পতেংগার তরমুজ করেছে। আমরা কখনো পতেংগার তরমুজ চাষ করিনি, আমরা অনেকটা কালছে ও গোল ধরণের এক জাতের তরমুজের চাষ করি। পতেংগার তরমুজ লম্বা, দেখতে বেশ সুন্দর। আমি জমিনে ঢুকে লতাগুলো ও তরমুজ দেখছি কাছের থেকে; এমন সময়, জমির পুর্বপাশের বাড়ী থেকে লাঠি হাতে চীৎকার দিতে দিতে এক মেয়ে বেরিয়ে এলো; বয়সে আমার থেকে একটু বড়সড় হতে পারে; কাছে এসে আমাকে বলে,
-জমি থেকে বের হও, তরমুজ চুরি করতে এসেছ, বের হও, পিটায়ে লম্বা করে দেবো!
-তরমুজ দেখছি, আমি বললাম।
-জমি থেকে বের হও, চোর!
সে আমার সামনে এসে লাঠি নাড়ছে; আমি একটানে লাঠিটা নিয়ে নিলাম। উহা হঠাৎ হাউমাউ করে, চীৎকার দিয়ে বাড়ীর দিকে ছুটলো; ভাবলাম, কি কান্ড, আজকের দিনটা ভালো নয়। আমি লাঠিটা ফেলে দিয়ে আমার পথে চললাম; ৪০০/৫০০ গজ না যেতেই পেছন থেকে চীৎকার শুনছি-
-এই ছেলে দাঁড়া, এই ছেলে দাঁড়া।
দেখি, খালি গায়ে লুংগি পরা এক লোক দৌড়াতে দৌঁড়াতে আসছে; পেছনে ঐ মেয়েটা, মেয়ের হাতে আবারো লাঠি; উহাদের পেছনে এক মহিলাও আসছেন। আমি দাঁড়ালাম, পরে ওদের দিকে রওয়ানা হলাম; লোকটা কাছে কাছে এসে বললো,
-আমাদের জমিতে কি করছিলা?
-আপনাদের পতেংগার তরমুজ দেখছিলাম!
-চুরি করতে চাইছিলা?
-না, আমরাও তরমুজ চাষ করি।
আমার কাপড়চোপড় দেখে মনে হয়, চোর মনে করেনি; কিন্তু লোকটিকে বেশ রাগান্বিত মনে হলো।
-তোমাকে আর যেন জমিতে না দেখি।
মহিলাটা কাছে এসে, আমাকে দেখে লোকটাকে বাড়ী ফিরতে বলে, নিজে চলে গেলেন বাড়ীর দিকে। আমি আমার পথ ধরলাম, মেয়েটা লোকটার পেছনে হেঁটে যারার সময় পেছনে তাকালো, আমি হাত নেড়ে দিলাম; মেয়ে আমাকে লাঠি দেখালো; এই জল্লাদ মেয়ে যার ভাগে পড়বে, উহার কর্মশেষ!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি সামুর জেনারেল, আমি এখনো সৈনিক।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা চমৎকার অভিজ্ঞতা !
ঐ জল্লাদ মেয়ে হলেই আর একটা জীবন ঠিকঠাক হয়। না হয় কয়েক জীবনের কর্ম সাবার।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিশোরী জল্লাদ হলে কর্ম সাবাড়!
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:১৬
নীল আকাশ বলেছেন: কবে থেকে এই কেস?
আপনার এই কাহিনী দেখতে দেখতে ব্লগে এত বছর কেটে গেল।
পারলে একটা লিস্ট কইরেন এত পর্যন্ত কতবার এই ব্যান খাইছেন, সাথে সুলাইমানী ব্যানের হিসাবও দিয়েন!
@রাজিব ভাই আবার কী আকাম করছে?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামু ৬ বার সুলেমানী ব্যান করেছে; এই নিকটা বেঁচে গেছে; এটাই ব্লগিং।
সামুর বাইরে ২টি ব্লগ আমাকে সুলেমানী ব্লক করে নিজেরাও অবসরে চলে গেছে।
রাজিব নুর কোরানের সুরাহ'র তফসীর করে সওয়াব কামাই করেছেন, জেনারেল হয়েছন।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
আমি সাজিদ বলেছেন: কি সাংঘাতিক। ক্লাস থ্রি পড়াকালীন সময়ে বয়স কতো ছিল আপনার?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
১০ বছরের বেশী ছিলো, মনে হয়।
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবসময় এই নিয়েই আছেন !
ভাবী কি ওমন ধারার !! সম্ভবত না!
এমন ধারা হলে আপনি এত
তেড়িবেড়ি করার সাহস
পেতেন না।
আপনি বিশ্বে উদ্ধার না করে
এমন ধারার গল্প লিখেন
নাম করতে পারবেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো তো কয়েকটা লিখেছি।
স্ত্রীরা স্বামীকে অনুসরণ করেন, স্বামীরা স্ত্রীকে অনুসরণ করেন, এটাই নিয়ম।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার শেষ ছড়া পড়েছি, আপনি গিয়াস উদ্দিন লিটনের অভাবটা পুরণ করছেন, ভালো হলো!
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:১৭
অক্পটে বলেছেন: গল্পটা ভালো লেগেছে। ঐ বয়সে আমাকে এক মেয়ে আখ দিয়ে কয়েকটা বারি দিয়েছিল। একটা তিন তলা বিল্ডিং এর পাশে বড় একটা সুপাড়ীগাছ। সিঁড়ি বেয়ে ছাদে উঠে ঐ সুপাড়ী গাছ বেয়ে নামার খেলা খেলছিলাম আমরা ৩/৪ কিশোর। ঐ মেয়ে দেয়াল ঘেষে গাছের গোড়ায় দাঁড়িয়ে ছিল আমি টের পাইনি। আর কি গাছের গোড়ায় নামতেই আমাকে খপ করে ধরে ফেলল যে আখ মেয়েটা খাচ্ছিল সেটা দিয়েই ফটাফট বেশ করে পিটিয়ে দিল।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
উহাও জল্লাদ ছিলো,মনে হয়; তবে,কিশোরীমেয়েরা বিশ্বের বিস্ময়, এত সুন্দর ও এত ভালো মনের মানুষ নেই দুনিয়াতে আর।
৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩১
অধীতি বলেছেন: ছোট বেলায় কান্নার ফাঁদে আর বয়সের সময় সামুর ব্যানে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামুতে ব্লগার থেকে ছিঁচকাঁদুনেদের সংখ্যা বেশী।
৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার সাহস ছিল।
এখনো আছে।
আগামীতে যেন সাহস থাকে।
শুভ কামনা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আছি
৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আপনি বীরপুরুষ।
লেখাটি পড়ে খুব ভাল লাগলো।
আপনাকে সৈনিক পদে দেখতে চাই না।
এটমিক বোমা হয়ে ফিরবেন শীঘ্রই।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি সাধারণ ব্লগার, ব্লগিং ও ব্লগারদের পছন্দ করি। আপনার শেষ পোষ্ট গতকাল পড়েছি, কমেন্ট ক্ষমতা নেই।
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: দিন যত যায়, ছোট বেলার স্মৃতিগুলো তত মধুর হয়ে উদয় হয়। খুব তেতো কোন ঘটনাও এখন ভাবতে কেন জানি এক অন্যরকম আমেজ ফিল হয়।
ভাল থাকবেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কৈশোরটা মানুষের জীবনের মায়াময় অংশ।
১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাবের দুঃখ**** কমেন্ট ব্যানে আছি, আপনাদের পোষ্টে মতামত জানাতে পারছি না।
আপনি এক কাজ করেন। যাদের পোস্টে আপনার মন্তব্য করার খায়েশ হবে
তাদের নিয়ে একটা পোস্ট দেন। সেখানে সূত্রে পোস্টের নাম উল্লেখপুর্বক
আপনার বিজ্ঞ মতামত (কারো কারো ভাষায় ম্যাওপ্যাও) প্রকাশ করতে
পারেন। তাতে করে জাতি আপনার মহা মূল্যবান বানী জানতে পারবে আর
আপনার মনের জ্বালা (যৌবন জ্বালা নয়) মিটবে। পরামর্শটা ভেবে দেখতে
পারেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
লালুমিয়া আউট, আপনি ইন।
১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
কামাল১৮ বলেছেন: কতদিন পর ভাবিকে আনতে গিয়েছিলেেন?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি বাপের বাড়ীতে সব সময় সপ্তাহ'খানেক থাকতেন।
১৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পুনশ্চঃ আপনার সকল পোস্টে কমেন্ট ব্যানে আছি, আপনাদের পোষ্টে মতামত জানাতে পারছি না।
এমন ছিঁচকাঁদুনেদের নালিশ শুনতে শুনতে কান পচে গেলো !!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি আউট, লালু ইন।
১৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি কি নব্য হুমোএ
এ্কবার বলেন
লালুমিয়া আউট, আপনি ইন।
আবার বলেন
আপনি আউট, লালু ইন।
কথায় স্থির থাকুন !
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৩ নং মন্তব্যে যা বলেছেন, উহাতে আপনার চাকুরী ফিনিতো, কাপুত; আমার লজিক আমার উপর খাটাচ্ছেন? আমি অনল চৌধুরীকে জানাবো।
১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখন তরমুজ চুরি করতে গেলে মালিক গুলি করবে । কারণ কেজি ৭০ টাকা ধরে বিক্রি হয়। আমরা ছোটকালে মজায় কাটিয়েছি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন দেশের মানুষ বেজানী হয়ে গেছে; বাচ্চাদের কৈশোরও নেই, উহারাও ইছড়ে পাকা।
১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৪
সোহানী বলেছেন: আমি ক্লাস থ্রিতে কি করেছি তা মনে করার চেস্টায় আছি। আর যাই করি একা একা কোথাও যাবার অনুমতি ছিল না এটা নিশ্চিত।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনাদের সময় অনেক কম বয়সে পড়ালেখা শুরু হতো, আমি ৫ম শ্রাণীতে পড়ার সময় ১ হিন্দুমেয়ের, আর ৮ম শ্রেণীতে পড়ার সময় মুসলিম ছেলের বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো।
১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৩
শেহজাদী১৯ বলেছেন: আহা মেয়েটাকে আজও মনে আছে?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে আছে, মেয়েদের কথা ভোলা যায় না; আশাকরি, ভালো আছে।
১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৪৩
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এখানেও অনেক ছিঁচকাঁদুনে দেখতে পাবেন
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আছে, বেশ কিছু পরিমাণ আছে।
১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লালূ আউট কালু ইন।
নাচুন এবার তাক ধিনা ধিন !!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগারদের হিউমার ইত্যাদির অভাব হয়ে গেছে, লগিন করে বসে থাকে, কিছু পড়েন বলে মনে হয় না।
২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
যতার্থই বলেছেন ছিঁচকাঁদুনেদের নালিশের শেষ নেই।
ছিঁচকাঁদুনেদের পাল্লায় আমাকেও চোটকালে পড়তে
হয়েছে বেশ অনেকবার । ছেলেদের মধ্যেও
অনেক ছিঁচকাঁদুনে আছে । কেও কারো থেকে
কম যায়না । তবে মেয়েদেটা তাছির করে বেশী!
গল্প ভাল লেগেছে ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
তবুও, সবমিলে কৈশোরটা সবার খুবই ভালো কাটে; এখানকার বাচ্চাদের অবস্হা ফার্মের মুরগীর মতো।
২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ব্লগারদের হিউমার ইত্যাদির অভাব হয়ে গেছে, লগিন করে বসে থাকে
কিছু পড়েন বলে মনে হয় না।'
পড়া দূরে থাক এমন ব্লগার আছেন যার ৯/১০ বছরে কিছু লেখেনও না।
তবে ক্যাচাল করার মহা ওস্তাদ। ব্যান করা হলে অন্য নামে হাজির হন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওগুলো ক্যাচাল ব্লগার!
অবশ্য আমাদের অনেক শিক্ষিত মানুষ আছেন,যারা কিছু লিখতে ও সঠিকভাবে ভাবতে পারেন না তেমন।
২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:২৮
পুলক ঢালী বলেছেন: এই জল্লাদ মেয়ে যার ভাগে পড়বে, উহার কর্মশেষ!
হা হা হা, শেষ পর্যন্ত আপনার ভাগে পড়েনি তো! ?
গিন্নীর সামনে ভিজে বেড়াল হয়ে থাকতে হয়, কিন্তু মনের আকুলি পাকুলি যাবে কৈ?
তাই সুন্দর সুন্দর এবং জ্ঞানগর্ভ পোষ্ট লিখেও কমেন্টের সময় ঐগুলি বেড়িয়ে আসে ফলাফল কমেন্ট ব্যান!
তবে ব্লগে এমন নাটক উপভোগ্য! হা হা হা।
আশাকরি তাড়াতাড়িই আপনি নিরাপদ ট্যাগ পেয়ে যাবেন।
ভাল থাকুন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকে বাংলাদেশের যেই অবস্হা, ইহা জানলে উহাকেই সাথী করলে ভালো হতো, লাঠি হাতে সবকিছু রক্ষা করতো।
আমি দেখি, কতদিন পর এডমিন সাহেব আমাকে কমেন্ট করার ক্ষমতা দেন! আমি যদি ব্লগার রেজা ঘটক, সুখী মানুষ, বিদ্রোহী ভৃগুর মতো কমেন্ট করি, আমি হয়তো এই অবস্হায় আর পড়বো না।
২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর স্মৃতি শেয়ার। ছিচকাঁদুনের পাল্লায় কম বেশি সবাই পড়ে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগার রাজিব নুরও কি ছিঁচকাঁদুনেদের পাল্লায় পড়লোন নাকি?
২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪০
পুলক ঢালী বলেছেন: আমি যদি ব্লগার রেজা ঘটক, সুখী মানুষ, বিদ্রোহী ভৃগুর মতো কমেন্ট করি, আমি হয়তো এই অবস্হায় আর পড়বো না।
নো নো এবং নো । কাউকে নকল বা অনুসরন করার দরকার নেই। আপনি আপনার মতই থাকবেন।
আগেও বলেছি কমেন্ট করার সময় সৌজন্যতা হারাবেন না এবং সেন্টিমেন্টে আঘাত দেবেন না দ্যাটস অল।
এই কথাটি আপনার মত জ্ঞানী মানুষ জানেন না বা বুঝেন না তা হতে পারেনা তারপরও কেন যে------------?
বোধগম্য নয়।
ভাল থাকুন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি চেষ্টা করছি; এডমিন কি ব্লগিং'এর যায়গায় মিলাদ শরীফ চাচ্ছেন কিনা কে জানে!
২৫| ০১ লা মে, ২০২১ রাত ১:০৪
সিগনেচার নসিব বলেছেন: ছিঁচকাঁদুনেদের নালিশের শেষ নেই। যথার্থ বলেছেন।
আমার ধারণা এ ধরনের লোকেরা বেশি দুর যেতে পারে না।
বরাররের মতোই স্মৃতিচারণ ভালো লেগেছে।
০১ লা মে, ২০২১ রাত ১:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেশী দুর যেতে পারে না, কয়েকজন ব্লগ অবধি এসে গেছে।
২৬| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ২:২৯
ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার জীবন থেকে নেয়া গল্পগুলো খুব ভালো লাগে।
০৩ রা মে, ২০২১ রাত ২:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবার শৈশবটা মোটামুটি ভালো কাটে, উহার স্মৃতিগুলো একদিন সামনে আসতে থাকে।
২৭| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি শুনেছি সৎ মানুষদের সাহস বেশী থাকে।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ২:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
অবশ্যই
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অফ টপিক :
আপনার পোস্ট প্রথম পাতায় আসছে অথচো রাজীব নুর সাহেবের গুলি দেখতে পাচ্ছি না কেনো?