নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিউমার সব সময় কিছুটা হলেও কাজ করে।

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ৯:৩৩



সুযোগ পেলে আমি একটু আধটু হিউমার মিউমার করার চেষ্টা করি, প্রায়ই কাজ করে; কিন্তু ২/১ জায়গায় সমস্যা হয়ে যায়। বছর দু'য়েক আগে, এক যায়গায় একটু হিউমার করতে গিয়ে অনেকটা ধরা খেয়ে গিয়েছিলাম; যাক, শেষ রক্ষা হয়েছিলো।

এক পারিবারিক বন্ধুর কাছে সামান্য টাকা পাওনা ছিলো; তিনি অন্য শহরে থাকেন; উনার এক চাচাতো ভাই আমাদের শহরে আসছে, উনি ওর মারফত টাকা পাঠিয়ে দিয়ে, আমাকে ফোনে জানায়েছেন: চাচাতো ভাইয়ের নাম হান্নান, আমার বাসায় এসে টাকা দিয়ে যাবে; হান্নানকে আমার ঠিকানা, ফোন সব দেয়া হয়েছে। ২ দিন পর হান্নানের ফোন পেলাম, সে জানালো যে, আমাদের রাস্তা ও ২২ নং এভেনিউর কোনায় একটা বাসায় বেড়াতে এসেছে, নিজের গাড়ী আনেনি; আমি ইচ্ছে করলে, টাকাটা এখনও ওখান থেকে নিতে পারি। আমি জানালাম, আমি আসছি। সে বললো, আমাদের রাস্তা ও ২২ এভেনিউর কোণায় একটা মাত্র ৪ তলা বাড়ী আছে, সে সেই বাড়ীর ৪তলায়; নীচে গিয়ে ফোন দিলেই হবে। আমি বাড়ীর নম্বর নেয়ার আগেই সে ফোন রেখে দিলো।

হান্নান ল্যান্ড ফোনে কল করেছিলো; আমি একটা কাগজে ফোনটা টুকে নিয়ে, ২২ নং এভেনিউর কোনায় এলাম; পার্কিং নেই। খেয়াল করে দেখলাম, চারিপাশের ৪ কোনায়, কিংবা আশপােশে কোন ৪ তলা বাড়ীই নেই; সবচেয়ে উঁচু যেটা, সেটা ৩ তলা। আমি ৩ তলা বাড়ীটার ড্রাইভ-ওয়য়েতে গাড়ীটা রাখলাম, ইন্জিন বন্ধ না করে বের হলাম; সুন্দর এলাকা, সাগরের কাছে, বেশ বাতাস। বাড়ীটার ছোট আংগিনা, কোমর অবধি তারের বেড়া দিয়ে ঘেরাও, গেইটে তালা। আমি বেড়ার কাছে দাঁড়িয়ে চারিদিক দেখছি; হান্নান কি ৩ তলা বাড়ীকে ৪ তলা বললো! এমন সময়, আমার ঘাঁড়ে উষ্ণ পানির মত কিছু ল্যাপ্টে গেলো! দেখি, এক বিশাল বুলডগ বেড়ার ভিতর থেকে দু'পায়ে আমার পাশে দাঁড়ায়ে, খুবই রাগান্বিত চোখে আমাকে পর্যবেক্ষণ করছে; আমি একটু সরে গেলাম, কোন লোকজন নেই! আমার ঘাঁড়ে কুকুরের শ্লেষা, মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো; কুকুরকে একটা ঘুষি দেখায়ে, ঘাঁড়টা মুছে অন্য পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম। কুকুরটা বেশ রাগান্বিত ভংগিতে হেঁটে গিয়ে সিড়িতে শুয়ে আমাকে দেখছে।

হান্নানকে ফোন করার জন্য বুক পকেটে রাখা কাগজটি বের করলাম; কাগজ থেকে আরেকটা কাগজ যেন বেরিয়ে বাতাসে উড়ে আংগিনার মাঝামাঝি গিয়ে পড়লো; তাকিয়ে দেখি, ১০০ ডলারের নোট; পায়খানা, বুক পকেটে টাকা আসলো কোথা থেকে? আমার স্ত্রীর কাজ; আমার প্যান্টের পেছনের পকেটে আমি কিছু টাকা রাখি বিপদে আপদের কথা ভেবে; স্ত্রী প্যান্ট ধোয়ার সময়, এই শার্টের বুক পকেটে রেখে ছিলো নিশ্চয়। কুকুরটা এসে টাকার নোটটাকে দেখে গিয়ে আবার শুয়ে পড়লো! যাক, হান্নান যদি এই বাড়ীতে থাকে কোন সমস্যা নেই। তাকে ফোন করলাম, কল ম্যাসেজে চলে গেলো।

-হ্যালো, বাড়িতে কেহ আছো, হ্যালো!
কয়েকবার ডাকলাম, কোন খবর নেই! হান্নান এই বাড়ীতে আছে বলে মনে হলো না; বাংগালী রান্নাবান্নার গন্ধ ইত্যাদি নেই; রাস্তায় ২/১জন মানুষ, যাদের দেখছি, এগুলো রাশিয়ান ইহুদী। যাক, টাকাটা উদ্ধার করা দরকার: ৩/৪ হাত লম্বা একটা ডাল মাল হলে, খোঁচা দিয়ে উহাকে উপরের দিকে তুলে দিলে, বাতাসে উল্টো দিকের বেড়ায় গিয়ে লাগবে। এখানে কোন গাছ নেই, একপাশে একটা গোলাপ কাঁটার ঝোপ। পাশের বাড়ীর আংগিনায় একটা গাছ আছে; কাছে গিয়ে দেখি ডুমুর গাছ, ফল ধরেছে; ইহার ডাল ভাংগার পর কেহ দেখলে, মুশকিল হবে। চারিদিকে চেয়েমেয়ে টুং করে একটা নতুন ডাল নিলাম; লম্ব ৩ হাতের কম হবে। ডাল হাতে ফিরে আসার পর, কুকুর লাফ দিয়ে উঠলো, তেড়ে এলো আমার দিকে! লাফ দিয়ে, বেড়া ডিংগিয়ে বের হয়ে আসে কিনা কে জানে; নতুন বিপদ! ডালটা ফেলে দিলাম; কুকুর একটু শান্ত হলো।

হতাশ হয়ে গাড়ীর পাশে দাঁড়িয়ে আছি, এমন সময় মাথার উপর থেকে শিশু কন্ঠে কে যেন হ্যালো বললো। তেতালার ব্যালকনীতে একটা ৭/৮ বছরের মেয়ে।
-হ্যালো, তুমি কেমন আছো? আমি বললাম।
-ভালো! তোমার কিছু দরকার ছিলো?
-আমার সামান্য টাকা উড়ে গিয়ে আংগিনায় পড়েছে; আমি কুকুরের কারণে নিতে পারছি না; তুমি নীচে এসে, টাকাটা আমায় দিতে পার?
-আমি পারতাম, কিন্তু ঐ কুকুরটাকে আমি খুব ভয় পাই।
-কুকুরটা তোমাদের না?
-না, উহা মালিকদের, তারা নীচের তলায়। আমরা ভাড়াটিয়া থাকি!
-আমি অনেকবার ডাকলাম, কেহ নেই মনে হচ্ছে!
-আচ্ছা, আমি ওদের বাসায় গিয়ে দেখি।

৫ মিনিট পর দরজা খুলে এক বিশাল মেয়ে বেরিয়ে আসলো, ৬ ফুটের বেশী লম্বা হবে, বিশাল গঠন, ম্যান-মাউন্টেন, মুখটা একটু কঠিন। তার পেছনে ৯/১০ বছরের আরেকটা মেয়ে, ও তেতালার মেয়েটা আসলো। কুকুরটা শোয়া থেকে উঠে আংগিনায় এসে দাঁড়ালো। আমি তাকিয়ে আছি, সে নিজের থেকে কথা বললো,
-হ্যালো, কিভাবে সাহায্য করতে পারি, জেন্টেলম্যান?
-আমার পকেট থেকে ১০০ ডলারের একটা বিল উড়ে গিয়ে আংগিনায় পড়েছে, তুমি যদি নিয়ে দাও!
-কোথায়?

আমি আংগুল দিয়ে দেখালাম; সে হাতে নিলো।
-টাকা তো পেলাম, টাকা কি তোমার?
-আমার।
-প্রমাণ?
-প্রমাণ কেন?
-টাকা তো আমাদের কারোও হতে পারে?

আমি হেসে বললাম, বিলের উপর আমাের স্বাক্ষর আছে!
-তাই? কি নামের স্বাক্ষর?
-টিমোথি গাইটনের।
-নাম মিলেছে; ছবিটাও কি তোমার?
-না, ছবি বেন্জামিন ফ্রাংকলিনের।
-ভালো, তোমার ছবিযুক্ত আইডি আছে সাথে, ড্রাইভিং লাইসেন্স? নামের সাথে মিলিয়ে দেখি!
আমি হাসলাম, বললাম,
- স্বাক্ষরের নাম নিয়ে জোক করেছি।
-জোকটা সুন্দর হয়েছে; তবে সিগনেচারের নামের সাথে আইডি'র নাম না মিললে, টাকা তোমাকে দেয়া ঠিক হবে না।
-ঠিক আছে, টাকা তুমি রাখ, আমি চললাম।
-শোন, তুমি আমাদের কুকুরকে ২ বার ঘুষি দেখায়েছ; তারপর, ডাল দেখায়ে ভয় লাগায়েছ; আমি ক্যামেরায় সব দেখেছি।
-তুমি ঠিকই দেখেছ, কিছু বুঝনি; আমি ডাল এনেছিলাম টাকার নোটটা উদ্ধার করতে; তোমার ভাবনাশক্তি সীমিত!
-তুমি একটা মেয়ের সাথে কথা বলছ, সেটা ভুলে গেছ?
-ওকে, স্যরি!

-আমি গাড়ীতে উঠে বসলাম; পাশ দিয়ে গাড়ী যাচ্ছে, আমি অপেক্ষা করছি ট্রাফিকে মিশতে, চোখ রাস্তায়। আড় চোখে দেখলাম মেয়েটা গেইটের তালা খুলছে; রাস্তায় মিশতে, আমি একটু পেছনে সরতে সে জানালায় টোকা দিলো।
-তোমার টাকা নিয়ে যাও, তোমার হিউমারটা খুবই সাধারণ, মোটামুটি চলে।


মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ৯:৫০

মিরোরডডল বলেছেন:

ইফ আই’ম রাইট, এই গল্পটা আগে পড়েছি ।
পরে কি হান্নানের সাথে যোগাযোগ হয়েছিলো, টাকা পাওয়া গিয়েছিলো ?

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



টাকা পেয়েছিলেম; আমাদের রাস্তা হলো, ৪ নং, আরো একটা রাস্তা আছে, ইস্ট-৪ নং, হান্নান সেটা খেয়াল করেনি; সে ইষ্ট-৪ ও ২২ এভেনিউ'এর কোণার ১টা বাড়ীতে ছিলো। সঠিক, আপনি আগেও পড়েছেন।

২| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Excellent!

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



হিউমার করতে পছন্দ করেন?

৩| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার এই কাহিনীটা অনেক আগে আরো একবার পড়েছিলাম মনে হচ্ছে।

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক, আজ কয়েকদিন সামান্য অসুস্হ, নতুন কিছু টাইপ করতে ইচ্ছে হচ্ছিল না; নতুনরা পড়ে দেখুক।

৪| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই হিউমার বুঝে না।

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমাদের যেই কষ্টকর ও বিশৃংখল জীবন, হিউমার হারিয়ে গেছে; তবুও আমি চেষ্টা করি মাঝে মাঝে।

৫| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: সমস্যা হলো ,হিউমার বোঝেনা অনেকে।

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকান ও ইুরোপের মানুষ হিউমারে ভালো

৬| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১১:২৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: মাঝে মধ্যে ড্রাই হিউমার ধরতে না পেরে কেউ কেউ রিএক্ট করে বসি। এছাড়া বাঙ্গালির রসিকতা বোধ মনে হয় খারাপ না।

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১১:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:




বাংলাদেশে আমি অনেক হিউমার করি,অসুবিধা হয় না।

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাকে অভিনন্দন।

৭| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১২:০৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:


যারা হিউমার বোঝে'
তারা বেশিদিন টিকেনা।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




আজকে আপনার মেজাজ খারাপ?

৮| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১২:৩৭

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: হিউমার দিয়ে অনেক না বলা কথা বলে ফেলা যায়। মেটানো যায় মনের ঝাল। কিন্তু যার সাথে হিউমার ব্যবহার করছেন সে না বুঝলে তখন তা ভয়ঙ্করভাবে ব্যাকফায়ার করে।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছুটা রিস্ক থাকে।

৯| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১২:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: আজকে আপনার মেজাজ খারাপ?

জ্বি না আমার মেজাজ ফুরফুরা। তবে আপনি যেটা করেছেন
সেটা হিউমার না, সেটা ছিলো ভাড়ামো। মেয়েটা ঠিকই বুঝে
ছেলেন তাইতো অবলীলায় বলেছেন তোমার হিউমারটা খুবই সাধারণ !
হয়তো ভাড়ামো শব্দটার মানে জানেনা। আপনি জানুন
হিউমার হচ্ছে সূক্ষ্ম রসবোধে হাসানো। লিখে বা বলে।
আর কমেডি হচ্ছে সূক্ষ্ম কিছু দেখিয়ে বা বলে হাসানো।
ভাঁড়ামি হচ্ছে কমেডির সস্তা রূপ। হিউমার একটা
ক্ল্যাসিক বিষয়।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতিটাই ক্লাসিক হওয়ার সম্ভাবনা কম।

১০| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: প্রতিটাই ক্লাসিক হওয়ার সম্ভাবনা কম।
সরল স্বীকারোক্তির জন্য ধন্যবাদ !!

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি চেষ্টা করি

১১| ০৪ ঠা মে, ২০২১ ভোর ৪:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




লেখাটা পড়ার পর ভেবেছিলাম এমন লেখা কোখায় যেন পরেছিলাম । যাহোক ভুল হয়নি জানা গেল পরে।
সেন্স অফ হিউমার কত প্রকার ও কি কি সেটা বোঝার জন্য লেখা ও সরস মন্তব্যগুলি বেশ সহায়ক। হিউমারের
তুলনা কেবল হিউমার দিয়েই সম্ভব। একটা সামান্য বাক্যকে শব্দের সৃজনশীলতার সাহায্যে সুন্দর করে তুলতে
আপনি বেশ পারদর্শী, এটা একজন মানুষকে হাসানোর দুর্লভ ক্ষমতা।এই ক্ষমতার প্রয়োগ আপনি পুরো
লেখা জুড়েই দেখাতে পেরেছেন।এই ধরনের হিউমার মস্তিষ্কটাকে খানিকটা বিনোদন দিতে পারে । আপনার
প্রচেষ্টা সফল হয়েছে।ভদ্রতার মেকি হাসি হাসতে হাসতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে এই ধরনের হিউমার সম্পন্ন
লেখাগুলি ওষুধ হিসেব কাজ করে,চেপে রাখা ক্লান্তি,হতাশা নিমেষেই দূর হয়ে যায়।
ধন্যবাদ গল্পটি পুণ প্রকাশের মাধ্যমে আমাদেরকে খানিকটা বিনোদন দেয়ার জন্য ।

০৪ ঠা মে, ২০২১ সকাল ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনে হচ্ছে, আবার পড়ার পরও আপনার কাছে বোরিং মনে হয়নি, ধন্যবাদ।

১২| ০৪ ঠা মে, ২০২১ সকাল ১০:০৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমিও পড়েছিলাম তারপরও খারাপ লাগেনি। ভালো লেগেছে।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



নতুন যারা এসেছেন তারা পড়েন কিনা দেখলাম।

১৩| ০৪ ঠা মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: হিউমার চর্চা বাড়িয়ে দিন !!!

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:





রাশিয়ানরা নাকি অনেক হিউমার করেন।

১৪| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হান্নান সাহেব তো লোক সুবিধার না। তাঁর উচিত ছিলো টাকা আপনার বাসায় এসে দিয়ে যাওয়া।
কুকুর থেকে সাবধান থাকবেন এরা ডেঞ্জারাস।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রবাস জীবন, সময়ের অপচয়।

১৫| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি মুক্তি। আমার কমেন্ট ব্যান সরায়ে নিয়েছেন এডমিন।

আপনার কাছে অনুরোধ, আমি যখন বেলাইনে যাবো। তখন আমাকে একটা ধাক্কা দিবেন। আসলে আমি যখন বেলাইনে চলে যাই নিজে তা বুঝতে পারি না। তখন কেউ ধরিয়ে দিলে আমার সুবিধা হয়।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনার লাইন হচ্ছে, ঢাকাবাসী, দেশবাসী, সাহিত্য ও মানব জীবন।

১৬| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৯:২১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার সাথে ললনাদের এই খুনসুটি অনেক মজার।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



নারীরা হলেন ধরিত্রী, উনাদের কথা মনে থাকে, বাকীদের কথা কখনো উল্লেখযোগ্য বলে মনে হয়নি।

১৭| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১:০৪

সিগনেচার নসিব বলেছেন: মন্তব্যে অনেকে বলেছেন লেখাটা আগে পড়েছেন। কিন্তু আমার পড়া হয়নি।
বরাবরের মতই আপনার গল্পটা উপভোগ করেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ রি-পোস্টের জন্য।

০৫ ই মে, ২০২১ রাত ২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



শরীর খারাপ, নতুন কিছু টাইপ করতে চাইনি; সাথে সাথে দেখছিলাম, নতুন পাঠক আছে কিনা!

১৮| ০৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এসব 'হিউমার মিউমার' করতে গিয়ে মাঝে মাঝে যেমন সমস্যা হয়, সেসব সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতেও তো আপনি অতি দক্ষ মনে হচ্ছে, সুতরাং চলতে থাকুক এসব 'হিউমার মিউমার' মাঝে মাঝে, এবং তা নিয়ে আপনি লিখতেও থাকুন আমাদের জন্য।

হিউমার ক্লান্ত মস্তিষ্কের জন্য বিনোদন স্বরূপ।

০৮ ই মে, ২০২১ রাত ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



হিউমার সব সময় মনটাকে ভালো রাখে, অন্যদের সাথে কম্যুনিকেশনে সাহায্য করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.