![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
ভিক্ষুক-সরকারদের সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে, পাকিস্তান, মিশর, আফ্রিকা মহাদেশের প্রায় সব দেশ, বাংলাদেশ, রুমানিয়া, ইয়েম্যান, প্যালেষ্টাইন, ইত্যাদি। এসব জাতির সরকারগুলো ভিক্ষা করে বেড়ায়, এরা দেশের মানুষের জন্য আয় করতে জানে না; এসব সরকারগুলো নিজ দেশের নাগরিকদেরও ক্রমেই অলসজীবন ও ভিক্ষায় অভ্যস্ত করে তোল।
এসব জাতিরগুলোর মাঝে কিছু মিল আছে, এরা মানব-সম্পদে সমৃদ্ধ, এদের জমি উর্বর, সরকার ও প্রশাসন নিজ চেষ্টায় সাধারণ মানুষকে শিক্ষা বন্চিত করে, সরকার ও প্রশাসনের লোকেরা দেশের সকল সম্পদ সুযোগ দখল করে নেয়; এরা ধর্মের নামে নিজেদের মাঝে ভিক্ষা করে, এরা নিজেদের মানব-সম্পদকে দাসের মতো বিক্রয় করে, এরা পারিবারিক জীবনের মুল্য বোঝে না, এসব দেশের সরকার ও মানুষের মাঝে আস্হার বন্ধন নেই।
ভারত ও পাকিস্তান এক সাথেই স্বাধীন হয়েছিলো, এই ২টি দেশ এক সাথে প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়েছিলো; এদের শুরুটা কষ্টের ছিলো; কারণ, যেই রাজনৈতিক দলগুলো স্বাধীনতায় নেতৃত্ব দিয়েছিলো, এরা নিজেরাই বৃটিশ কলোনিয়ালিজমের ফসল; এই সময়ের নেতৃবৃন্দ কলোনিয়েল সংস্কৃতিতে শিক্ষাদীক্ষা পেয়েছিলো। স্বাধীনতার ১০ বছরের মাঝে ২টি দেশ আলদা পথ বেছে নেয়: ভারত নিজ পায়ে দাঁড়ানোর জন্য নিজেদের সম্পদের দিকে নজর দেয়; কিন্তু পাকিস্তান বিদেশী সাহায্যের জন্য হাত বাড়ায়। পাকিস্তান ফ্রি খাবার যোগাড় করার জন্য আমেরিকা ও ইউরোপের কাছে হাত পাতে; তারা পুর্ব পাকিস্তানের উর্বর ভুমিতে উন্নত চাষের ব্যবস্হা না করে, পিএল-৪৮০ নামের আমেরিকান প্রোগ্রামের অধীনে ফ্রি চাল, গম, ভুট্টা নিয়ে খুশী। পাকিস্তান দরকারী শিল্প কারখানা না গড়ে, নিজের কাঁচামাল: পাট, চা, চামড়া বিক্রয় করে চীনের সস্তা মালামাল এনে দেশ ভরে ফেলতো; ফলে, দেশীয় ছোট কুটীর শিল্পগুলোও অলাভজনক ও অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে; উৎপাদনমুখী ব্যবসার বদলে মুনাফা-ভোগী ব্যবসায়ী সমাজ গড়ে উঠে, এরাই পরে সরকার ও প্রশাসনকে নিজেদের কন্ট্রোলে নিয়ে যায়।
সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ন্যাটোর মাঝে প্রতিযোগীতা এইসব ভিক্ষুক-মানসিক সরকারগুলোর জন্য নিয়মিত ভিক্ষার সুযোগ করে দেয়েছিলো; আমেরিকান-পন্হী ভিক্ষুক দেশগুলোকে আমেরিকা ও ন্যাটোর ধনী দেশগুলো বাজেট ইত্যাদিতে অনুদান দেয়ার শুরু করলো; সোভিয়েত ইউনিয়নও এই রকম কিছু দেশকে পালন শুরু করে; যেমন, রুমানিয়া, কিউবা, পোল্যান্ড ইত্যাদি।
এই ভিক্ষুক মানসিকতার দেশগুলো দেশের মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য বিদেশী সাহায্যের উপর নির্ভর করে, জাতীয় আয়ের চেয়ে বেশী বাজেট করতো। এদের বাজেটে ভিক্ষা ও বিদেশী ঋণ থাকতো; এসব দেশের সাধারণ মানুষের "বিদেশী ঋণ" সম্পর্কে কোন ধারণাই ছিলো না; এখনো বাংলাদেশ,পাকিস্তানের শিক্ষিত নাগরিকেরাও বিদেশী ঋণের নেগেটিভ ভুমিকা বুঝে না।
ভিক্ষার ডলার চুরি হলে এসব দেশের নাগরিকদের বুঝার কোন সুযোগ থাকে না; আসলে, বিদেশী ঋণের ডলার কখন, কিভাবে চুরি হয়ে যায়, দেশের শিক্ষিত সমাজও টের পায় না। অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের সময়, এশিয়া ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের এক কান্ট্রি ম্যানেজার ঢাকায় বলেছিলেন যে, বাংলাদেশ যেই পরিমাণ বিদেহী ঋণ নিয়েছে, ঠিক সেই পরিমাণ টাকা সরকার ও প্রশাসনের লোকেরা চুরি করে নিয়ে গেছে; সাইফুর রহমান এশিয়া ডেভেলপমেন্ট ব্যাংককে বাধ্য করেছিলো সেই ম্যানেজারকে বাংলাদেশ থেকে উইথড্র করতে; তখন বাংলাদেশের বিদেশী ঋণের পরিমান ২৫ বিলিয়ন ডলারের সমান ছিলো, এখন উহা ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশী হবে।
বাংলাদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয়, দেশের জিডিপি, মিনিমাম বেতন ও বেকারত্বের হার যেই অবস্হায় আছে, ৫০ বিলিয়ন ডলারের উপর সুদ ও আসল দিয়ে মানুষের জন্য চাকুরী সৃষ্টি করতে পারবে সরকার?
২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের জাতীয় ঋণ, আয়ের তুলনায় বড় ও ফুলানি-ফাঁপানো বাজেটট, ভিক্ষুক-মাসিকতা, সবই জাতির জন্য বিভ্রান্তিকর; জাতি নিজের পকেটের খবর সঠিভাবে জানে না।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২২
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল আলাপ কিন্তু বিপজ্জনক ।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিপদের কিছু নেই, সব ব্যুরোক্রেটরা এগুলো জানে, তারাই এগুলো করে; তারা জানে যে, জাতিকে একটা হাইপের মধ্যে রাখা হয়।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৭
সাসুম বলেছেন: একটা কথা- ভিক্ষুক দেশ যাদের নাম কইলেন- সব গুলার মধ্যে একটা কমন জিনিষ আছে । সব গুলা মোসল্মান দেশ এবং এদের জনগন প্রচুর ধার্মিক। ২/১ টা নাস্তেক নাসারা দেশ আছিল বাট সেগুলা মানুষ অইয়া গেছে ।
ও আরেক টা জিনিষ- এই সব দেশের বেশির ভাগ মানুষ সবাই চোর, বাটপার, করাপ্টেড, জুয়ারি, টাকা পাচারকারী।
এবং এরা সুশিক্ষা ও জ্ঞান বিজ্ঞান এর চেয়ে ঝাড় ফুক আর অপবিজ্ঞান কে বেশি ভালবাসে।
আসল সব কারন কইয়া দিলাম। এইবার সমাধান দেন।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সিংগাপুর স্বাধীন (১৯৬৫ সাল) হওয়ার পর, মালয়েশিয়ার সাথে ইউনিয়ন করে; ৩ বছর পর, মালয়েশিয়া ইহাকে বের করে দেয়; মালয়েশিয়ার সরকার বললো, সিংগাপুরের লোকজন মাফিয়া, চোর-ডাকাত, কোন সৎ মানুষ নেই; লি-কুয়ান সিংগাপুরের মানুষকে সৎ মানুষে পরিণত করেন।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আলোচনা করা যাবে? সঙ্গত কারণে আলোচনা কঠোর হতে পারে। ভালো করে ভেবে উত্তর দিবেন প্লিজ।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগ মানেই আলোচনা; আমি এসবের অবতারণা করি, ব্লগারেরা এসব বিষয়ের উপর কি রকম ধারণা রাখে সেটা বুঝার জন্য ও আলাপ করতে।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬
জুন বলেছেন: আপনি বাংলাদেশকে আর দশটা দেশের সাথে ভিক্ষুকের কাতারে দাড় করিয়েছেন কেন
আপনি কি শুনেন নাই বাংলাদেশ শ্রীলংকাকে টাকা ধার দিয়েছে ।
মন্তব্যের উত্তরে কঠোরতা, রুক্ষতা পরিত্যাজ্য
২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শ্রীলংকাকে ধার দেয়াটা মানবিক কাজ হয়েছে; ডলারগুলো দেয়া হয়েছে "রিজার্ভ থেকে"; এই রিজার্ভের "হার্ড কারেন্সী" করা আনে?
একটা গার্মেন্টসকর্মীর পরিবারকে ১টা কম দামী ফ্ল্যাট কেনার জন্য রিজার্ভ থেকে ১৫ লাখ টাকা সরকার ঋণ দেবে?
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ক। বাংলাদেশী জাতি হিসেবে ভিক্ষুক ছিলো না। কখনোই না। তাহলে এই জাতিকে কে বা কারা ভিক্ষুক করেছে?
খ। আজ জাতি টিকার জন্য ভিক্ষার জন্য ভাঙ্গা মরিচাধরা থালা হাতে বসে আছে। কারণ কি?
২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১) বাংগালী জাতিকে নিজ জমিতে কাজ না দিয়ে, ভিক্ষার চাউল, আটা, গম দেয়ার শুরু করেছিলো আইয়ুব খান; পরে সেটা অব্যাহত রাখা হয়েছে শেখ সাহেব, জিয়া, এরশাদ ও বেগম জিয়ার সময়।
২) টিকার ভুলটা করেছে স্বয়ং শেখ হাসিনা ও ব্যুরোক্রেটরা।
টিকা আবিস্কারের পর, বাংলাদেশ কমপক্ষে ৩০ হাজার মানুষকে হারায়েছে ও ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশী পারিবারিক ও জাতীয় আয়ের টাকা হারায়েছে, ১০ বিলিয়নের বেশী পারিবারিক সন্চয় হারিয়ে গেছে; সরকারের লোকেরা কাজ না করে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেতন নিয়েছে।
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খ। আপনি জেনে হাসবেন অথবা দুঃখ পেতে পারেন। আজ পর্যন্ত গড়পরতায় বাংলাদেশী জানে না তাদের দেশের মূল সম্পত্তি এ্যাসেট কি? বাংলাদেশী মনে করে তাদের দেশের এ্যাসেট মানব পাচার, মানুষ বেঁচা, ক্রিতদাস বিক্রি করা। বাংলাদেশী মনে করে প্রবাসীদের হাড়ভাঙ্গা টাকা হচ্ছে এই দেশের এ্যাসেট! এই কথা বলতে গিয়ে এর আগেও আমি আক্রমণের শিকার হয়েছি।
গ। ব্লগারেরা এসব বিষয়ের উপর কি রকম ধারণা রাখে সেটা বুঝার জন্য ও আলাপ করতে। - আপনি এতোদিনে যদি ব্লগার চিনতে চেষ্টা করেন তাহলে ভুল করছেন। ব্লগারদের নতুন করে চেনার কিছু নেই। তৈল আর অয়েল একই দ্রব্য। তৈল হাতে নিয়ে বলে দিতে পারি এর ঘনত্বে আসল নকল কি পরিমান।
ঘ। বাংলাদেশী ছিলো খেটে খাওয়া মানুষের জাতি - আল্লা মাল্লা জাল্লা কামার কুমার তাঁতী। ভিক্ষা নেওয়ারও লোক ছিলো না, ভিক্ষা দেওয়ারও লোক ছিলো না। আইয়ুব গং থেকে আজব্দি ভিক্ষা করেই যাচ্ছে। ভিক্ষা দেওয়ারও লোকের অভাব নেই, ভিক্ষা নেওয়ারও লোকের অভাব নেই। অত্যন্ত পরিতাপের সাথে বলছি বাংলাদেশে কোরবানীর গরুর মাংসের বড় একটি অংশ লোক দেখানো ভিক্ষার জন্য! আর বড় আরেকটি অংশ ডিপ ফিজে চাপাচাপি করে রাখার জন্য।
ঙ। ভিক্ষা করে কেউ কি প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে - একমাত্র পীর ও মাজার দরবার ব্যতিত?
২৭ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১)
একজন ভিয়েতনামী গার্মেন্টস শ্রমিক কাজ করে সুন্দর জীবন যাপন করে; বাংলাদেশী গার্মেন্টসকর্মীর চাকুরী ও বেতনের নিশ্চয়তা নেই। প্রবাসী হার্ডকারেন্সী পাঠায়, দেশে ফিরলে প্রশান তাকে চিনে না।
২) দেশী বাংগালীদের সাথে আমার আড্ডা ব্লগ অবধি: পর্ণ পদ্য পড়তে হলে ব্লগ; গালি শুনতে হলে ব্লগ, দেশবিরোধীদের ক্যচাল শুনতে হলে ব্লগ।
unction at() {
[native code]
}
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১০
রানার ব্লগ বলেছেন: অন্য দেশের খবর জানি না কিন্তু এটা বলতে পারি বাংলাদেশের মানুষ কে ভিক্ষুক বানিয়েছে বাংলাদেশেরই উঠতি চামাড় শ্রেনীর কাচা পয়সাধারি চোরেরা। সাধারণ মানুষ কর্মঠ তারাা তাদের ভাগ্য নিজেরাই নির্ধারন করতে সচেষ্ঠ কিন্তু দেশের কিছু অর্থলোভী পিশাচ চামাড় নিজেদের প্রয়জনে আমাদের মানুষদের পংগু করে রেখেছে। এর আরো একটা বড় কারন যগ্য স্থানে অযোগ্য লোকের অবস্থান।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশীরা মালয়েশিয়া, আরব ও পশ্চিমে গিয়ে কাজ করছে, নিজ দেশে বেকার কিংবা বেতনে চলতে পারে না; সব সম্পদ দখল করে বসে আছে ঋণ খেলাপীরা, প্রশাসন, সরকার ও দলের লোকেরা।
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
একজন ভিয়েতনামী গার্মেন্টস শ্রমিক কাজ করে সুন্দর জীবন যাপন করে; বাংলাদেশী গার্মেন্টসকর্মীর চাকুরী ও বেতনের নিশ্চয়তা নেই। প্রবাসী হার্ডকারেন্সী পাঠায়, দেশে ফিরলে প্রশাসন তাকে চিনে না।
- প্রশাসন চিনবে কি তার পরিবার পরিজন আত্মীয় স্বজনও তাঁকে চেনে না। - মাঝে থেকে আমি চিনিনা জানিনা ভালো কথা বলে হয়ে যাই শত্রু! মনে হতে পারে তাদের জায়গা জমি বাড়ি ঘর দখল সহ প্রবাস থেকে পাঠানো রিয়াল দিরহাম ডলার পাউন্ড আমি লোপাট করে দিয়েছি। হাস্যকর তামাশা আরকি! এই কারণে ব্লগে এসব ফাউল ক্যাচালে আর জড়াতে চাই না। আজ আপনার পোস্টে কিছু কথা জানিয়ে দিয়েছি। এই যা। প্রবাসে থেকে যারা বেশী বেশী লম্ফঝম্ফ করেন বয়সটা ৫০ পার করেই বুঝে যান বেশী চিনি’তে মজা নেই উচ্চমাত্রার ডায়াবেটিস আছে।
চ। ফখর উদ্দিন মইন উদ্দিন গং বাংলাদেশে কি পরিমান স্যালুট পেতেন? আমেরিকায় তাদের ১২৫০ স্কয়ার ফিটের ফ্লাটের বাইরে উহাদের কেহ চেনে জানে - আমেরিকার কোনো ইউনিফর্মড সৈনক উহাদের স্যালুট দিবে? - হায়রে হাভাতে!
ছ। গত সত্তর বছরে বাংলাদেশী ভিক্ষুক জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। আর মনে হয় না স্বাবলম্বী হতে পারবে। বাংলাদেশীর সেই জ্ঞানও নেই। বাংলাদেশী এককভাবে ভালো কিছু কাজ করতে পারেন কিন্তু দলগত ভাবে বাংলাদেশী একটি কাজ শুধু ভালো পারেন আর তা হচ্ছে পরচর্চা পরনিন্দা পর সমালোচনা।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে সাধারণ মানুষের সুযোগ ১৯৭২ সালেও ছিলো না; আজকে উহাতে সাধারণ মানুষ নাগরিকও নন; সেজন্য মানুষ পালিয়ে যাচ্ছেন।
বিদেশে চলে গেলে, কিছুদিন থাকলে, বুঝা যায় যে, বিদেশ মানেই আজীবনের জন্য বিদেশ।
বাংগালীদের "এক" করতে পারতেন শেখ হাসিনা; উনাকে মানুষ পছন্দ করতেন, কিন্তু তিনি তা বুঝতে পারেননি।
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: ৪৭ এর স্বাধীনতা নাহয় ঝুটা ছিলো কিন্তু আমরাতো যুদ্ধকরে স্বাধীন হয়েছি,আমাদের এই অবস্থা কেন?
২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কারণ, শেখ সাহেব মনে করেছিলেন যে, স্বাধীনতা মানে পাকিস্তানীহীন পুর্ব পাকিস্তানে; বাকীটা: অর্থনীতি, শিক্ষা, চাকুরী, হেলথকেয়ারের প্রয়োজনীয়তা উনি বুঝতেন বলে মনে হয়নি।
উনার দুর্বলতার সুযোগে বাকীরা এসে দেশকে কলোনী বানায়েছে
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ফখরে বাঙাল আর মইনে বাঙাল সহেব বাংলাদেশে আমূল পরিবর্তন করতে পারতেন সেই সুযোগ ও ক্ষমতা তাহাদের হাতে ছিলো। কিন্ত তাহারা প্রবাসে স্যাটল হবেন সেই চিন্তায় দেশ রসাতলে ফেলে পালিয়ে গেলেন। এখন উহারা অনুভব করতে পারছেন বাংলাদেশে যেই চাকরি করেছেন এমন চাকরির ধারে কাছে চাকরি প্রবাসে কেহ তাহাদের দিবে না। ব্যবসার মগজ উহাদের নেই। আর সিগনেটরি হিসেবে কোনো চাকরি নেই! যা আছে তা হচ্ছে - বড় জোড় কোনো ব্যাংকের সিকিউরিটি গার্ড হতে পারবেন! - হয়তোবা।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা আপাতঃ দেশের সু সন্তান দেশে ছেড়ে পালাচ্ছেন প্রবাসে গিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। আর দেশের কুসন্তানও দেশের টাকা পয়সা লোপাট করে হোন্ডি করে দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন। তারা প্রবসে গিয়ে সংস্কৃতি সোসাইটি নাটক থিয়েটার বাংলা বুংলা খুলে জাতির মুখোশ হয়ে মানব পাচারের ব্যবসা করছেন।
করোনার কারণে মানব পাচারে ঢাল পরেছে।
বাংগালীদের "এক" করতে পারতেন - রাজনীতি সম্পর্কে আপনার একটি গুরুতর ভুল ধারণা। কোনো রাজনৈতিক দলের পতাকার নিচে দেশ ও জাতিকে এক করা যায় না। দেশের সবাই রাজাকার না আর দেশের সবাই আওয়ামীলীগও না। রাজনৈতিক পতাকার তল অর্থ কিছু মানুষ সুযোগ পাবে আর বাদবাকি বঞ্চিত হবে। ধর্মের মতো ৭১ দলে ১ দল স্বর্গে যাবে আর ৭০ দল নরকে। ধর্ম আর রাজনীতি একই মূদ্রার এপিঠওপিঠ। ধর্ম রাজনীতি আর গুন্ডানীতি এই তিনটি ভয়ে আতঙ্কে চলে। ভয় আতঙ্ক ফেলে দিলে রাজনীতি গুন্ডানীতি আর ধর্মনীতি ব্যবহার করা টয়লেট টিস্যু বরাবর। - এই কথাগুলো ব্লগের পনেরো বছরের ইতিহাসে কেউ বলেনি বলবে ও না।
ভবিষ্য বাণী: ফখরে বাঙাল আর মইনে বাঙাল কিছুদিন পর প্রবাসী বাঙালীর দেয়া ভিক্ষায় চা কফি পিজ্জা বার্গার খাবে। - আমার কথা মিলিয়ে নিবেন।
*** আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। ছেলেমেয়ে আমার হাতের রান্না পছন্দ করেন। আলু পটল দিয়ে চাটগাইয়া চামা চিংড়ি শুটকি রান্নার প্রসেস হচ্ছে।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মঈন চেষ্টা করেছিলো, আমেরিকা ও ভারত বাংলাদেশে নতুন করে মিলিটারী চাহেনী।
শুরুতে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ থেকে বড় ছিলো; সে মিলিটারীর বিপক্ষ ছিলো, দেশ-বিরোধীদের থেকে দেশ উদ্ধারের প্রতীক ছিলো।
পরে কথা হবে।
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: ভিক্ষুক ভিক্ষাও করে ;আবার ঋণও আছে। যার পরিমাণ ৫০ বিলিয়ন ডলার। বাহ! বৌদ্ধ ভিক্ষুককের মত হলে ভালো হতো।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঋণ নিলে, ঋণ দিতে হয় সেইসব প্রজেক্টের আয় থেকে; বাংলাদেশের কেহ এখন বলতেও পারবে না, কোন খাতে ওরা কিসের জন্য ঋণ নিয়েছিলো; এখন টাকা পরিশোধ করা হচ্ছে জাতীয় সাধারণ আয় থেকে।
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২০
গফুর ভাই বলেছেন: খুব ভালো বলছেন। বাংলার জনগন বুঝে শুধু ট্রেডিং বিজনেস কিভাবে ফড়িয়া হয়ে ক্রিম খাবে আর কিছুই নাহ। আপনি কি কখনো দেখেছেন বাংলার কোন বড় কোম্পানি R & D করতে দেশের সার্থে কিন্তু তারা কেও করে নাই।সব ওষুধ কোম্পানি বাহির থেকে ফর্মুলা কিনে আনে সেই ফুর্মলা দিয়ে করে ব্যবসা যেমন সব ডায়াবেটিকস এর ওষুধ।২০২৭ সাল পর সব ওষুধ যার রয়ালিটি আমার দেশ নামে মাত্র দামে কিনে আনছে তা আর পারবে নাহ।তখন দেশে মানুষ মারা যাবে ওষুধ না কিনতে পেরে।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে সবই জেনেরিক ড্রাগ তৈরি হয়।
R & D শব্দটা ইউনিভার্সিটির লোকেরাও মুখে আনে না। ঋনের নামে সবাই মানুষের টাকায় ব্যবসা করে কালো টাকা বানাচ্ছে ও ঋন খেলাপপি হচ্ছে।
১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:০২
আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: আপনার পোস্টের সাথে দ্বিমত পোষন করছি।
বাংলাদেশের এই অঞ্চল কখনো ভিক্ষার উপর নির্ভর করে নাই। সেই প্রাচীন কাল থেকেই এই বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চলটা সমৃদ্ধ ছিলো। পাকিস্তান হওয়ার পরে আমাদের টাকা - পয়সা দিয়েই পশ্চিম পাকিস্তান উন্নত হয়েছে। দেশের অর্থনীতিতে পূর্ব পাকিস্তানের কন্ট্রিবিউট বেশি ছিলো।
৭১ এর যুদ্ধের সময় এবং যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে কিছু বিদেশী সাহায্যের প্রয়োজন ছিলো, তাছাড়া এখনও আমাদের কোন বিদেশী সাহায্য বা ঋনের দরকার নাই। আমাদের প্রচুর রিসোর্স আছে। স্বাধীন বাংলাদেশের কোন সরকারই এইগুলোকে ইউটিলাইজ করে নাই।
সুতরাং আপনি ভিক্ষুক সরকার বলতে পারেন, ভিক্ষুক জাতি বলা ঠিক না।
২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারের আচরণই গণ্য হয়, বিশ্ব কোন জাতিকে তাদের সরকারের মাধ্যমেই চেনে।
১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভিক্ষুক মন মানসিকতা স্বাবলম্বি হওয়ার অন্তরায় । কঠোর পরিশ্রম দেশ প্রেম সঠিক কর্মপরিকল্পনা ও তার প্রেয়োগ চাই । নিজপায়ে দাড়ানোর প্রচেষ্টা না থাকলে কিভাবে স্বাবলম্বী হবে?
২৮ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব দেশের সরকার ও প্রশাসনে যারা ছিলো ও আছে, এদের আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতা কখনো ছিলো না।
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ রাত ২:১১
জায়েদ হোসাইন লাকী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন গুরু
২৮ শে জুলাই, ২০২১ রাত ২:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই করোনায় আপনার পরিবারের কষ্ট হচ্ছে জেনে ক্সখুবই কষ্ট লাগলো; জাতির ৬০ ভাগ মানুষ কষ্টে আছেন; আপনি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন।
আপনি বই প্রকাশ করতে গিয়ে কি টাকা পয়সা নষ্ট করেছেন?
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ রাত ২:২৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বংলাদেশের এখন আর ভিক্কা লাগেনা।
ডাইরেক্ট অনুদান বলতে যা বুঝায় সেটা আর নেয়া হচ্ছে না (রহিংগাদের সাহায্য বাদে)
যা আসে সেটা ঋন। সেটাও কেউ ক্যাশ দেয় না।
ক্রেডিট হিসেবে সে দেশেই থাকে। ধরেন জাপান মেট্ররেল খাতে বিশাল ঋন দিল।
রেল বগি বাংলাদেশে পৌছুলে সেই ইনভয়েস ভাউচার জাইকার বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ ক্রেডিড থেকে পে হয়।
আর বাংলাদেশের নিয়মিত ঋন শোধের হিষ্ট্রি সবসময়েই ভালো।
ভ্যাকসিন ভিক্কা না।
এই ভ্যাকসিনকে যারা ভিক্ষা বলে মূল্যায়ন করছে এদের থাবরানো উচিত।
এই ৪ বাংলাদেশি-আমেরিকান আমেরিকা থেকে ভ্যাকসিন পাওয়ার ব্যাবস্থা করেছেন, এটাও ভুয়া সংবাদ অতিপ্রচার বিজ্ঞাপন।
বাস্তবতা হচ্ছে ভ্যাকসিন দিচ্ছে কোভ্যাক্স/গ্যাভি। নট আমেরিকা।
কোভ্যাক্সের সদস্য দেশের সংখ্যা আমেরিকা বাংলাদেশ সহ প্রায় ১৮১। আমেরিকা বাংলাদেশ সহ ১৮১ টি দেশের চাঁদায় চলে কোভ্যাক্স ও গ্যাভি। আমেরিকা ও উন্নতদেশগুলো চাঁদা বেশী দেয়। সবচেয়ে বেশী দেয় আমেরিকা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও জাতিসংঘের শিশু দাতব্য সংস্থা ইউনিসেফসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থা কোভ্যাক্স ও
গ্যাভি পরিচালনা করে।
বাংলাদেশ কোভ্যাক্স/গ্যাভির চাঁদা দেয়া সদস্য, তাই ভ্যাকসিন পাচ্ছে।
সর্ববৃহৎ দাতা দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গাভি-কে চুক্তিমত ৪ বিলিয়ন ডলার সহায়তার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ২ বিলিয়ন ডলার বা ২ বিলিয়ন ডলারের ভ্যাকসিন দেয়ার কথা ঘোষণা করেছে, যা দিয়ে গাভি কোভ্যাক্স অ্যাডভান্স মার্কেট কমিটমেন্টের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ন্যায্যতার সাথে বন্টনের জন্য ভ্যাকসিন পৌঁছে দেয়ার কাজ করছে।
বাংলাদেশ প্রাপ্য কোটা যতটুকু পাওয়ার সেটাই পেয়েছে ও পাবে। ইহা ভিক্কা নহে।
২৮ শে জুলাই, ২০২১ রাত ২:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, ছাত্রলীগের একজন বেকুব ক্যাডারও আপনার কথা শুনে হাসবে।
আমার ধারণা, আপনি বাংলাদেশ ও আমেরিকা, ২টি দেশই চালাচ্ছেন।
১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৪:১১
কুশন বলেছেন: বাংলাদেশ তো ভালোই চলছে। দেশে বড় বড় কাজ হচ্ছে।
২৮ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
২/১টা বড় কাজের জন্য সরকারের লোকেরা ভয়ংকর ওভার-ইনভয়েসিং করছে বলে মনে হয়; দেশ বিধ্বস্ত হচ্ছে ক্রমেই; আগামী ২ বছরও পানির নীচে।
১৯| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৪:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাত্রলীগকে বেকুব মনে করেন কি কারনে?
এই ছাত্রলীগের দুচার জন সাহস জীবন বিপন্ন করে করে মামুনুলকে চ্যালেঞ্জ করেছিল। পরে তাদের বাড়ীঘড় ভাংচুর করেছিল মামুনুল সমর্থকরা। এরা সরকার থেকে কোন সাপোর্ট পায় নাই, চায়ও নাই।
এক মামুনুল ধরা খাওয়াতে দেশের নজিরবিহীন বিশাল উপকার হয়েছে।
বন্দুক কামান ছাড়াই দেশে মোল্লাদের নির্বিচার সর্বনাশা ধ্বংসাত্মক তান্ডব সম্পুর্ন বন্ধ হয়ে গেছে।
আর ইহজনমেও এই তষ্করগুলো মাথা তুলে দাড়াতে পারবেনা।
যেটা পুলিশ বিজিবি ৬ মাসেও পারতো না সে টাই করে দেখিয়েছে ছাত্রলীগের এই দুচার জন, এরা কোন এপ্রিশিয়েট চায়ও না।
২৮ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাধীনতার পর, শেখ সাহেব ছাত্রলীগকে রেখে দেয়ায় ছাত্র শিবির থাকে শুরু করে সকল দেশবিরোধীরা আমাদের ইউনিভার্সিটি ও কলেজে স্হান করে নিয়েছে। শেখ সাহেবের মই ছিলো ছাত্রলীগ, উনার পতনের মুলেও ওদের বড় অবদান।
২০| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেজন্যই ‘ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আকাঁড়া’ কথাটি চাউর হয়েছিল।
২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রবাদটি সত্যতা আবার প্রমাণ করলো বাংলাদেশের সরকার ও প্রশাসন, মানুষকে প্রাণ দিতে হচ্ছে ওদের ইডিয়টগিরির জন্য।
২১| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: চাইলেই তো আর টিকা পাওয়া যাবে না। টিকা বানাচ্ছে মাত্র কয়েকটা দেশ। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, রাশিয়া আর ভারত। আর বিশ্বের অন্যান্য দেশকে এদের কাছ থেকেই নিতে হচ্ছে। টিকা সংকট প্রকট।
২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শুরু থেকেই প্রশাসনের লোকেরা জনাতো যে, ভিক্ষার টিকা আসবে।
২২| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:২৮
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী সাহেবের অবগতির জন্য জানাচ্ছি , বাংলাদেশকে কেউ ভ্যাকসিন ফ্রি কিংবা অনুদান হিসেবে দিচ্ছে না। উনার মন্তব্যে মনে হলো ,কোভ্যাক্স/গ্যাভি এর মেম্বার হবার কারণে বাংলাদেশ ফ্রি তে ভ্যাকসিন পাচ্ছেন !!! বাংলাদেশ এখন উচ্চমূল্যে এসব ভ্যাকসিন বিদেশ থেকে কিনে নিয়ে আসছে !!!!
যে পরিমান টাকা বাংলাদেশ ভ্যাকসিন কেনার জন্য খরচ করছে তার কাছাকাছি কিছু অর্থ যদি আইসিডিডিআরবি কে প্রদান করতো ভ্যাকসিন ডেভেলপমেন্ট এর জন্য তাহলে তারা এই দেড় বছরে ভ্যাকসিন ডেভেলপ করে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কোনো ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির মাধ্যমে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যেতে পারতো। বাংলাদেশের ইনসেপ্টা , এস কে এফ , প্রভৃতি কোম্পানির ভ্যাকসিন উৎপাদনের সক্ষমতা আছে , এবং তারা নিয়মিত টাইফয়েড সহ বেশ কিছু রোগের ভ্যাকসিন নিয়মিত উৎপাদন করে যাচ্ছে। এমনকি গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি বঙ্গভ্যাক্স তৈরির যে উদ্যোগ নিয়েছিল তাও সঠিক তত্ত্বাবধানের আর পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে মুখ ধুবড়ে পড়ার দশায় আছে।
বাংলাদেশে কখনোই , এমনকি আজ অবধি কোনো সৃজনশীল কিংবা বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ কিংবা উদ্ভাবনে উৎসাহ দেয়া হয়নি। বরং , উল্টো বাধা প্রদান করা হয়েছে। এর ফলে বুদ্ধিবৃত্তিক ভাবে এই দেশ একটা অনুর্বর আর নিষ্ফলা দেশে পরিণত হয়েছে।
২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাসান কাল বৈশাখীর মতো কম মগজের লোকেরাই দেশ চালাচ্ছে।
২৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৪২
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: রাজীব নূর সাহেব , আপনি হয়তো জানেন না , মাত্র চারটা দেশ না অনেক দেশই টিকা উৎপাদন করছে। এশিয়া মহাদেশের ইসরাইল টিকা উদ্ভাবন করে প্রায় শতভাগ টিকাদান শেষ করেছে। ইরান নিজেরা টিকা উদ্ভাবন করে সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক উৎপাদনে আছে তাদের নিজস্ব ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি তে। সিঙ্গাপুর , কোরিয়া , জাপান এই সবগুলো দেশই তাদের কোম্পানি গুলোতে টিকার বাণিজ্যিক উৎপাদন পুরোদমে চালাচ্ছে। দক্ষিণ আমেরিকার কিউবা ও অনেক এগিয়ে।
আমরা নিজেরা টিকা উদ্ভাবন করতে না পারি , কিন্তু আমরা তো বিদেশী ফর্মুলার টিকা আমাদের দেশের ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির মাধ্যমে উৎপাদনে যেতে পারি। আমাদের দেশের অনেক কোম্পানির ভ্যাকসিন উৎপাদনের এমনিতেই সক্ষমতা আছে। সরকার আরেকটু খেয়াল করলে ভালোভাবে আমাদের দেশে টিকার বাণিজ্যিক উৎপাদন সম্ভব।
প্রায় ২০ কোটি লোকের একটি দেশে নিজেরা উৎপাদনে না গেলে বিদেশের উপহার কিংবা কেনা টিকা দিয়ে কখনোই করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয় আর তা করলেও ততদিনে অনেক প্রাণহানি হয়ে যাবে।
ধরলাম , বিদেশে উৎপাদিত টিকার গুণগত মানে আমরা পিছিয়ে থাকতে পারি। কিন্তু , একটি টিকার প্রয়োগ মানুষের শরীরে করোনা সংক্রমণ অনেক কমিয়ে দিতে পারে। এমনকি আক্রান্ত হলেও তার তীব্রতা ততটা থাকবে না।
মন্তব্য পুনরাবৃত্তির জন্য দুঃখিত।
২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শুরুতে টিকার ফান্ডিং করার মতো ভাবনা বাংলাদেশ সরকারের কারো মাথায় আসেনি, এগুলো অকাজো মাথা।
২৪| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ২৫ দিন আগে রেজিঃ করেছি। এখনও টিকার কোনো নেওয়ার কোনো ম্যাজেস পাই নাই।
২৯ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৬ কোটী মানুষের মাঝে ১ কোটী তিকা পেয়েছেন ১ ডোজ; সবকিছু বিশৃংখলার মাঝে আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বিশ্লেষন ভালো হয়েছে।