নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার শৈশবে দেখা সুন্দরী নারীদের একজন।

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১৮



আমার জীবনে আমি অসুন্দর নারী দেখিনি এখনো; শৈশবে অনেক নারীকে আমার এত সুন্দর লাগতো যে, এঁদের কথা মনে হলে এখনো মনটা উৎফুল্ল হয়ে উঠে; এটি সেই রকম একজন নারীর কাহিনী:

আমাদের গ্রামের মাঝামাঝি বরাবর, উত্তর দক্ষিণে প্রলম্বিত রাস্তাটি গ্রামটিকে পুর্ব ও পশ্চিম পাড়ায় ভাগ করেছে; আমরা পুর্ব পাড়ায়; এই পাড়ার পুর্বদিকে ধানের মাঠ; এই মাঠে আমাদের চাষবাস, খেলাধুলাও এই মাঠে। পশ্চিম পাড়ার উত্তরদিকটা আমার কাছে বরাবরই রহস্যময় ছিলো: ওখানে ৬টা বাড়ী পরস্পরের সাথে লাগানো ছিলো, পরিবারগুলো পরস্পরের আত্মীয়স্বজন, সবাই দরিদ্র; এদের কেহই চাষাবাদে দিনমুজুরের কাজ করতো না, সবাই পাহাড় থেকে বাঁশ, কাঠ, পাথর এনে বিক্রয় করে চলতো। বাড়ীগুলো বাঁশ, বেত, গাছ গাছড়ায় ভরা ছিল; ওদের সামনের রাস্তায় কেয়াকাঁটার বন ছিলো। পশ্চিম পাড়ার পশ্চিমের মাঠে শীতে বলখেলা খুবই জমতো; তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময়, শীতেকালে আমি পশ্চিমের মাঠে খেলার শুরু করলাম। গ্রামের উত্তর পাশ দিয়ে একটি বড় রাস্তা হয়ে, অনেকটা ঘুরে আমি আসা যাওয়া করতাম; ৬টি বাড়ীর মাঝামাঝি একটা খালের মতো ছিল, বর্ষাকালে সেই খাল হয়ে গ্রামের পানি পশ্চিম দিকে যায়; খালের পাড়গুলো কেয়াকাঁটা ও নানা গাছের জংগলে ভরা, এর মাঝ দিয়ে এসব বাড়ীর লোকজন চলাচল করতো; আমি সাপের ভয়ে সেই পথ হয়ে যেতাম না।

এক বিকেলে, গরু টরু বেঁধে খেলায় যেতে দেরী হয়ে গেলো, আমি দ্রুত খেলার মাঠে পৌঁছার জন্য খালের পাড়ের সরু পথ দিয়ে দৌঁড়ে মাঠের দিকে যাচ্ছিলাম; এই সরু পথে আমার সামনে পড়লেন একজন মহিলা; উনার কোলে ৫/৬ বছরের একটি অতি সুন্দরী, বিষন্ন একটি মেয়ে ছিল; মহিলাটি একটি ছাগলকে বাড়ীর দিকে নেয়ার চেষ্টা করছেন; কিন্তু ছাগলটি কেয়াকাঁটার উপর জড়িয়ে-থাকা লতার পাতা খাওয়ার চেষ্টা করছে; মহিলার কোলে বড় বাচ্চা থাকায় উনি ছাগলটিকে টেনে নিতে হিমসিম খাচ্চিলেন। আমি দাঁড়ালাম, বাচ্চাটির ২টি পায়ে সমস্যা ছিল; আমি এই মহিলাকে প্রথমবারের মতো দেখলেও অনুমানে চিনলাম, এটি তাজুর মা। গত ঈদে মা উনার জন্য ফিতরার টাকা দিয়েছিলেন আমাকে, আমি দিয়ে এসেছিলাম; উনি ঘরে ছিলেন না, উনার মায়ের কাছে টাকাটা দিয়ে এসেছিলাম। উনি দিনের বেলায় বাড়ীর আশেপাশে খুব একটা বের হতেন না।

বছর দু'য়েক আগে উনার বিচার হয়েছিলো, উনাকে একঘরে করা হয়েছে। বছর ছ'য়েক আগে, মেয়ে হওয়ার পরপরই উনার স্বামীর মৃত্যু হয়েছিলো; উনি অনিন্দ্য-সুন্দরী ছিলেন; স্বামীর মৃত্যুর পর, অনেকই উনাকে বিয়ে করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলো; কিন্তু মেয়েটা পংগু হওয়ায় তিনি বিয়েতে আগ্রহ দেখাননি। বছর দু'য়েক আগে, পাশের বাড়ীর এক যুবক রাতে উনার ঘরে প্রবেশ করে, উনি যুবককে বের করে দেন; কিন্তু এই ব্যাপারে নালিশ করেননি; বাড়ীর কে একজন ব্যাপারটা জেনে সবাইকে জানিয়ে দেয়; যুবক পালিয়ে যায়। গ্রামের সবাই মিলে মহিলার বিপক্ষে বিচায় বসায়; অপরাধ: যুবক যদি ঘরে গেলো, কেন তিনি নালিশ করেননি।

মহিলাটি খুবই পুরাতন, বিবর্ণ একটি কাপড় পরেছিলেন; উনার মুখের দিকে আমি কতক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম আমি জানি না; মহিলা বললেন,
-তুমি জালাল মিয়ার ছেলে?
-জ্বি।
-তুমি বল খেলতে যাচ্ছো!
-জ্বি।
-যাও!
-আপনি ছাগল নিতে পারছেন না, আমি দিয়ে আসি?
-তোমার খেলায় দেরী হবে না?
-অসুবিধা নেই।
-তোমার মা আমাদেরকে মাঝে মাঝে সাহায্য করেন, উনাকে সালাম বলিও।

আমি জীবনে এমন সুন্দরী কোন মহিলা দেখিনি; আমার মনটা কেমন উৎফুল্ল হয়ে উঠলো, আমি বল খেলছিলাম, নাকি বাতাসে উড়ছিলাম, আমি বুঝতে পারছিলাম না। উনার চোখ দু'টি আমার চোখে ভাসছিলো; উনার দু'চোখে যেন দুনিয়ার বিষণ্ণতা জমা হয়েছিলো; বাচ্চাটাও বিষন্ন। কয়েকদিন আমার সব কাজের মাঝে উনাকে দেখতে পাচ্ছিলাম। এরপর প্রতিদিনই সেই পথ হয়ে খেলতে গেলাম; ভাবতাম, মহিলাটির সাথে দেখা হবে; কিন্তু দেখা হয়নি। সপ্তাহ'খানেক পরে, একদিন দেখি উনার ছাগলটা খালের পাড়ে লতাপাতা খাচ্ছে; আমি খেলতে না গিয়ে কাছে অপেক্ষা করতে লাগলাম; আমি আশা করছিলাম উনি ছাগল নিতে আসবেন, আমি উনাদের বাড়ীর পথের দিকে চোখ রেখে অপেক্ষা করছি; হঠাৎ আমার পেছনের দিক থেকে উনি এলেন; উনি পাশের বাড়ী গিয়েছিলেন, আমাকে ওখানে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে উনি কি ভেবেছিলেন আমি জানি না; উনি আমাকে বললেন,
-তুমি খেলতে যাওনি?
-যাচ্ছি!
-আমি অনেকক্ষণ আগের থেকে তোমাকে এখানে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছি, কোন সমস্যা?
আমি মাথা নীচু করে মাঠের দিকে চলে গেলাম।

উনার জীবন খুবই কষ্টের, কেহ পাটীপাতার গাছ দিলে উনি পাটী তৈরি করে দেন; উনার বুড়ো বাবা মাঝে মাঝে পাহাড় থেকে বাঁশ আনেন, তিনি কুলা, ডালা বানান; সম্প্রতি ঘরে কেরোসিন তেল, সামান্য তামাক ও বিড়ি রাখেন; পাড়ার কেহ কেহ নেয়।

আমাদের পরিবার গ্রামের শেষপ্রান্তে অবস্হিত আমু ভাইয়ের মুদি দোকান থেকে সব ধরণের তেল কিনতো; একদিন সাহস করে, আমি সন্ধ্যার দিকে তাজুর'মার বাড়ী গেলাম কেরোসিন তেল কিনে আনতে; উনি আমাকে দেখে হতভম্ব। উনি বললেন,
-তোমার মা জানে, তুমি তেলের জন্য এতদুর আসবে?
-না।
-উনাকে বলিও, তুমি আমার থেকে তেল নিচ্ছ!

আমি মাকে বলিনি; টাকা পয়সা আমার হাতেও থাকতো; ফলে, বলার দরকার হয়নি। আমু ভাইয়ের দোকান থেকে সরিষার তেল ও নারিকেলের তেল আনছিলাম বরাবরের মতো; ৩/৪ সপ্তাহ পরে আমু ভাই একদিন জিজ্ঞাসা করলো,
-কিরে, তোরা কেরোসিন তেল কোথা থেকে কিনিস আজকাল?
-বুড়োমিয়া ১ টিন তেল নিয়ে এসেছে, এখন কিছুদিন কেরোসিন তেল কেনা লাগছে না।

আমু ভাই এমনভাবে তাকালেন, বুঝলাম উনি বিশ্বাস করেননি। ২/৩ দিন পর, আমি কেরোসিনের টিনটা হাতে নিয়ে বের হচ্ছি, মা বললেন,
-দোকানে যাচ্ছ?
-কেরোসিন আনতে যাচ্ছি, অন্য কিছু লাগবে?
-তুমি আজকাল তো আমুর দোকান থেকে নাকি কেরোসিন আনছ না! কোথা থেকে কিনছ?
-তাজুর মা থেকে আনছি!
মা আমার দিকে অদ্ভুতভাবে তাকিয়ে রলেন।
-আমু ভাইয়ের দোকান থেকে আনবো?
-না, তুমি যেখান থেকে আনছ, ওখান থেকেই নিয়ে আসগে।



মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



এই দেশের মানুষের সবচেয়ে বড় দুঃখ হচ্ছে - এই দেশের মানুষকে এই দেশের কোনো সরকার বুঝতে পারেন নি। বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা ফিলিপিন ক্যাসিনোতে চলে গেলো, পানিতে পরে গেলো, রাস্তায় ডুবে গেলো। বাংলাদেশীর জীবনের পট পরিবর্তন হলো না। (গল্পটি আগেও পড়েছি - আমার মেমোরি খুবই শার্প এটি বংশগত পাওয়া)

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশটিক স্বাধীন করেছিলেন সাধারণ মানুষ, দেশের ক্ষমতাটা দখল করে নিয়েছে অসাধারণরা।

২| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ছোট বেলার শিশুমনের অনূভূতি
অনেক আবেগী হয়। একবার এক
যাত্রা পালায় মায়ের চরিত্রে অভিনয়
করা এক অভিনেত্রীকে মা বলে ডাকতে
ইচ্ছা হতো। সকালে যাত্রা প্যান্ডেলের
আশে পাশে ঘুর ঘুর করতাম তাকে
দেখার জন্য।
ঠিক স্মরণে আসছেনা !!
গল্পটিকি আগেও একবার
পড়ে ছিলাম।

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের মতো দেশে শৈশবটা স্বপ্নময়।

৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০১

কুশন বলেছেন: একজন অসহায় ও দরিদ্র সুন্দরী নারীর প্রতি আপনার পবিত্র এবং লোভহীন আন্তরিকতায় মুগ্ধ হলাম।

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনে হয় সবার বেলায়, কৈশোরে মনটা ভয়ংকর আবেগী থাকে।

৪| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন: সর্বশেষ খোজ খবর কি?

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই মহিলার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে; গ্রামের গরীব ঘরের স্বামীহীন নারীরা দীর্ঘদিন বাঁচে না।

৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই দেশে একটি পরিবার যদি এক বছর কোরবানী না দেন - তাহলে সেই পরিবার কমপক্ষে দুইটি পরিবারকে স্বাবলম্বী করে দিতে পরাবেন। দুইটি ছাগল আর একটি পাঠার দাম পড়বে বিশ হাজার টাকা। সর্বমোট চল্লিশ হাজার টাকা দিয়ে দুইটি পরিবারকে তিনটি করে মোঠ ছয়টি গবাদি পশু কিনে দেওয়া সম্ভব। এখন মানুষ এটি করবেন নাকি ধর্ম রক্ষা করবেন?

আছে আপনার পরিচিতি কেউ যিনি তাঁর নিজ এলাকায় দুস্থ লোকদের পূর্ণবাসনের জন্য এই কাজ করবেন? আমাকে টাকা দিতে হবে না। যার যার নিজ এলাকাতেই দুস্থ লোকের অভাব নেই।

কি মনে হয়?

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি এইসব আইডিয়া নিয়ে কাজ শুরু করুন, আজকাল অনেক মানুষ কিছু করতে চান।

৬| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৩

শাহ আজিজ বলেছেন: বা বা বা আপনিও দিওয়ানা , নুরু ভাইও যাত্রা অভিনেত্রিকে আমমু বলে ডাকার খায়েশ পোষণ করেছেন , লে হালুয়া , কৈ যাই !!



আপনি এখনো কেরোসিন কেনেন ? সেই মহিলা বেচে আছে ?

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




না, মহিলা বেঁচে নেই। উনার মেয়েটা আছে, সে স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারে না; তবে, বিয়ে হয়েছে।

৭| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চাঁদগাজী এই হলো জীবনের গল্প । কত সুন্দর। কতো নির্লিপ্ত ভালোলাগা একজন বিপন্ন মানুষের জন্য। ত্জুর মা থেকে তেল কেনাটা ভালোলেগেছে আমার কাছে ।


সুন্দর।+

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




ধন্যবাদ, জীবনটা সুন্দর।

৮| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:২০

গফুর ভাই বলেছেন: মাঝে মাঝে ভাবি আপনার শৈশব টা একজায়গায় আটকে থাকলে ভালো হত।আমরা হয়তো আরো লেখা পেতাম আপনার শৈশব সময়ের। ভালো থাকবেন।

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবার শৈশবের অনেক গল্প থাকার কথা; আমারগুলো আমি বলছি, আপনারগুলো বলুন।

৯| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:২৮

দিমিত্রি বলেছেন: কিশোর বয়সের মোহ?

কি বল খেলতেন? ফুটবল? নাকি ক্রিকেট?

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফুটবল; অনেক পছন্দ করতাম খেলতে।

১০| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি জীবনে এমন সুন্দরী কোন মহিলা দেখিনি; আমার মনটা কেমন উৎফুল্ল হয়ে উঠলো

সময়ের সাথে সাথে সৌন্দর্যবোদের ধরন পরিবর্তন হয়।

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অবশ্যই, জীবনের বিভিন্ন ফেইজে সবকিছু কিছুটা বদলে যায়।

১১| ৩০ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৬:১১

কালো যাদুকর বলেছেন: কি বলব, মানবিকতা, না শৈশব প্রেম।

৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শৈশব হচ্ছে এক অদ্ভুত সময়, যখন সবকিছুই সুন্দর।

১২| ৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:৫৬

কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ অল্পতেই খুশি।তাদের চাহিতে খুব কম।তাদের যদি একটু সুশাসন দেয়া যেতো তবে দশের মানুষ শুখেই থাকতো ।

৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা শাসন কাজে অংশ নেয়, তারাও আমাদের দেশের লোক।

১৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:৫৮

সাসুম বলেছেন: আপ্নে মানুষ খারাপ না। ছুডূ বেলা থেকেই ভালা মানুষ আছিলেন ।

৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শৈশব এমন একটা সময়, যখন মানুষের সামনে পৃথিবীটা নিজকে অনাবৃত করে।

১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৪৯

জুন বলেছেন: আপনার এই কাহিনী আগেও পড়েছি আর সেই জীনে ধরা বেজু আর আকবরের গল্পটাও। আবার পড়লাম। ভালোই লাগে মাটির সোঁদা গন্ধ মাখানো টুকরো টুকরো ঘটনাগুলো পড়তে।

৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলার গ্রামগুলো শান্তির নীড় ছিলো।

১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:১৮

হাবিব বলেছেন: নারীরি জন্মগত ভাবেই সুন্দরী হয়, সব নারীই। আপনার চোখের সমস্যা কি ভালো হয়েছে এখন?

৩০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ।
না, চোখের সমস্যা আর ভালোর দিকে যাবার সম্ভাবনা নেই।

১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: কয়েকদিন আগে এক মন্তব্যে আপনি বলেছিলেন- নারীরা হচ্ছে ধরনি কথাটা খুব দামী। আমার মনে ধরেছে।

৩০ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



নারী ও পুরুষের মানবতা ভিন্ন রকমের, নারীরা ধরনীর মতো সহনশীল ও মমতাময়ী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.