নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের বেকারত্ব কমানোর কোন আইডিয়া আছে আপনার?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৭



মহামারী যদি ২০২২ সালের শেষের দিকে কমে আসে, কিংবা গা-সহা হয়ে যায়; তখন বিশ্বের সামনে সব চেয়ে বড় সমস্যা হয়ে থাকবে, বেকার সমস্যা; একমাত্র চীন ব্যতিত, কোন দেশ এই সমস্যা এড়াতে পারবে না; ইউরোপ ও আমেরিকা এই সমস্যা নিয়ে সবচয়ে বেশী ভুগবে। পশ্চিমের দেশগুলোর মাঝে কানাডা, নিউজিল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া ও স্কেনডেনেভিয়া সবার আগে এই সমস্যা সমাধান করতে পারবে। যারা টিকা কিনেনি, তারা বেকার সমস্যা নিয়েও মাথা ঘামাবে না।

করোনার আগেও, বাংলাদেশ সরকার বেকার সমস্যাকে বড় সমস্যা হিসেবে গুরুত্ব দেয়নি; করোনার পর, ইহাকে গুরুত্ব দেবে বলে মনে হয় না। বাংলাদেশের প্রশাসন ও সরকারের লোকেরা বেকারত্ব নিয়ে কোনদিন চিন্তিত হয়নি; কারণ, বেকার সমস্যা নিয়ে সরকারের উঁচুপদের লোকেদের কখনো বিচলিত হতে দেখা যায়নি।

অশিক্ষিতদের জন্য চাকুরী খোঁজে আদম ব্যাপারীরা ও গার্মেন্টস সেক্টর; সরকারকে এই নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় না; সমস্যা হলো শিক্ষিতদের নিয়ে। বিশ্বে দক্ষ শিক্ষিতদের বাজার আছে; কিন্তু বাংলাদেশের গ্রাজয়েটদের জন্য বিশ্বে কোন চাহিদা নেই। তবে, দেশে যেই পরিমাণ সম্পদ আছে, শিক্ষিতদের চাকুরী দেশেই হওয়া সম্ভব।

আপনারা যাঁরা চাকুরী বাকুরী, ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন, তাঁরা সরকারী বেসরকারী খাতগুলো সম্পর্কে জানেন; দেশের প্রাইভেট কর্পরেশনগুলো, সরকারী, আধা-সরকারী মিলে ও সেলফ-এমপ্লয়মেন্ট ইত্যাদি কি প্রতি বছরের নতুন গ্রেজুয়েটদের চাকুরী দিতে পারবে? যদি দেশে আসলে দরকারের বেশী গ্রেজুয়েট বের হয়, তখন কি করার দরকার?

চোখের সমানে যত রকমের সমস্যা দেখছেন, এগুলোকে ধ্রূব হিসেবে ধরে নিয়ে, আপনি কোন রকমের আইডিয়া দিতে পারেবেন যে, এই অবস্হায়ও চাকুরী সৃষ্টি করা সম্ভব?

২০১৪ সালের ভোটের আগে, বেগম জিয়া বলেছিলেন যে, তাঁকে ভোট দিলে, তিনি বেকার সমস্যা ও এনার্জি সমস্যা সমাধান করে দেবেন; তিনি সেই পথ জানেন; আপনি কি কোন পথ জানেন?



মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৬

সাদীদ তনয় বলেছেন: আপনার কোনো আইডিয়া থাকলে সেটা শেয়ার করুন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার আইডিয়াটা সমাজতান্ত্রিক, উহা শুনলে আপনার ইমান ঠিক থাকবে তো?

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৪

হাবিব বলেছেন: সমস্যাগুলো তো আমরা সবাই জানি, আপনি কিছু সমাধানের পথ কন। এইরকম প্যাচাল রাতদিন পারলেও কি সমাধান হবে? সমাধানের আইডিয়া দুই একটা না কইলে কেমনে? ঈমানের চিন্তা করলে হইবো?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শুরুতে নতুন গ্রেজুয়েটদের বেশীরভাগকে শারীরিক (ম্যানুয়েল চাকুরীতে ) দিতে হবে; যেসব কারখানা ও ব্যবসায় পুঁজির অভাবে লোক নিতে পারছে না, কিন্তু উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব, তাদেরকে ২/১ বছরের জন্য সরকার লোক দেবে, বেতনও সরকার দেবে; উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য আয় বাড়তে থাকলে, কারখানা বা ব্যবস্যা ক্রমেই তাদেরকে নিজের কর্মচারী হিসেবে বেতন দেবে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সিলেট অবধি সব পাহাড়ে কফির চায় শুরু করলে শুরুতে ২০/৩০ লাখ মানুষের চাকুরী হবে।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


প্রথমে জরুরী বিষয় হচ্ছে পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে একুরেট ডাটা;ডাটা অ্যানালাইসিস করে শিক্ষিতদের চাকুরী দেয়া; বাকি যাদের জন্য যে গ্যাপ থাকবে তাদের জন্য প্লান করা।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের পরিসংখ্যন ব্যুরো ইতয়াদি নামে মাত্র আছে; ওরা কি করে বাহির থেকে জানা অসম্ভব; আন-এমপ্লমেন্ট ব্যুরো কিন্তু নেই।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০০

সোহানী বলেছেন: এই একটি বিষয় নিয়ে আমি বরাবরেই কষ্টে থাকি। দেশে কেউই কিছু করেনি বেকারদের জন্য। অথচ জনবহুল এ দেশে যেকোন ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল প্রডাক্টই সাক্সেস হবার কথা। এতো শস্তায় শ্রম আর কোথাও পাওয়া যাবে না। একটু নীতি নির্ধারকরা মাথা ঠান্ডা করে চিন্তা করলে আমরা চীন হতে পারবো।

গত ৬ মাসে আমার আত্বীয় স্বজন কয়েক'শ ফোন দিয়েছে। সবাই দেশ ছাড়তে চায়। এতো শিক্ষিত, ভালো অবস্থানে থেকেও কেউই দেশে থাকতে চায় না। এরকম চলতে থাকলে কিভাবে চলবে দেশ?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, কোন এমপি জীবনে চাকুরী করেননি; উনারা যত কিছুই পারুক, চাকুরী সৃষ্টি করতে পারবেন না।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১১

সাদীদ তনয় বলেছেন: আমার ইমান এত ঠুনকো নয় যে, কারো সমাজতান্ত্রিক আইডিয়ায় নষ্ট হয়ে যাবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বর্তামান শিল্পগুলোর মাঝে যারা ক্যাপিটেল ও লোকবলের অভাবে উৎপাদন বাড়াতে পারছে না, সরকার তাদেরকে বেতনসহ লোকবল দেবে; সব ধরণের উঁচু জমিতে কফি চাষ শুরু করলে ২০/২৫ লাখ মানুষের চাকুরী হবে; দেশে সব ধরণের গার্মেন্ট'এর এক্সেসরিজ, গাড়ী ও পার্টস তৈরি শুরু করা

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ হাজার কোটী টাকার বেশী ক্যাপিটেলের ব্যবসা কেহ রাখতে পারবে না; সেগুলোকে কো-অপারেটিভদের কাছে বিক্রয় করতে হবে।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার বৃহৎ একটা অংশ আসে গার্মেন্টস সেক্টর থেকে। তবে এই সেক্টরের ৯০% কাঁচামাল চায়না থেকে আমদানি করা হয়। গার্মেন্টস এমন একটা সেক্টর যেখানে এমন কিছু নেই যার প্রয়োজন হয়না। ছোট ছোট যে এক্সেসরিজ গুলি প্রয়োজন হয় তার ৯৫ ভাগ চায়না এবং তাইওয়ান থেকে আমদানি করা হয়। অথচ এই শত পদের এক্সেসরিজ গুলো দিয়ে ১০ হাজারের বেশি মাঝারি ও ক্ষুদ্র উৎপাদন শিল্প গড়ে তোলা সম্ভব। গার্মেন্টস এক্সেসরিজ সাপ্লাইয়ের সাথে কিছুটা ইনভলভমেন্ট আছে, তাই বলতে পারি ঢাকা, চট্রগ্রাম মিলিয়ে শুধু গার্মেন্টস এক্সেসরিজ আমদানি করার জন্য হাজার খানেক প্রতিষ্টান আছে। এসব প্রতিষ্ঠান গুলো গড়ে প্রতি মাসে ৩ লাখ ডলারের মত গার্মেন্টস এক্সেসরিজ আমদানি করে। এই আমদানিকৃত পণ্য গুলো এখানেই উৎপাদন করা সম্ভব। এটা করা গেলে বিশাল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে থেকে যাবে।

আমি শুধু গার্মেন্টস সেক্টরের কথা বললাম, আসলে এমন অনেক সেক্টর ও পণ্য আছে যেগুলো অনায়াসে আমাদের এখানে উৎপাদন করা সম্ভব। এসব আমদানিকৃত পণ্য গুলোকে চিহ্নিত করে সেগুলো এখানে তৈরি করার জন্য দক্ষ লোকজন বের করে নিতে হবে। যারা এসব পণ্য উৎপাদন করতে চায় তাদের সম্পর্কে যাচাইবাছাই করে সহজ ও কম সময়ে ঋণ দিয়ে বিনিয়োগে আগ্রহী করতে হবে। ঋণ দিয়েই বসে থাকলে হবে না, তাদের ফলোআপে রাখতে হবে, দেখতে হবে তারা সঠিক ট্রাকে আছে কিনা। এই ফলোআপের বিষয়টি আমি চাইনিজদের মধ্যে দেখেছি। তারা গ্রাহকদের ঋণ দেওয়ার পর ব্যাংকের দুইজন লোক প্রতিমাসে তার প্রতিষ্ঠানে ভিজিট করে এবং বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেয়। দিক নির্দেশনার মধ্যে তারা সে প্রতিষ্ঠানকে তাদের পণ্যের কাস্টমার খুঁজে পেতেও সাহায্য করে।

দেশের সম্পদ সৃষ্টি হলে দেশে চাকুরীও সৃষ্টি হবে। মানুষ নিজের জন্য নিজে চাকুরী সৃষ্টি করবে, সরকার শুধু তদারকির কাজটুকু করবে। আসলে এমন কর্মযজ্ঞ করার মত দক্ষ ও নিবেদিত লোক আমাদের সরকারি দপ্তর গুলোতে নেই। আমাদের সরকারি লোকজনরা বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, ওরিয়নের পিছনে টাকার বস্তা নিয়ে ঘুরে, তাদের হাতেপায়ে ধরে তাদের ঋণ দেয় এবং এদের যে পরিমান ঋণ দেয় এরা সে পরিমানে চাকুরী সৃষ্টি করে না।
সঠিক কাজ হবে মাঝারি ধরনের উৎপাদন শিল্প গড়ে তোলা কেননা এই মাঝারি ধরনের উৎপাদন শিল্পই দেশের অর্থনীতি ও চাকুরীর বাজারের স্থিতিশীলতা আনতে পারবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশাসন ও ব্যাংকে যারা চাকুরী করে, ওরা বড় বড় কর্পোরেশগুলোকে সব ক্যাপিটেল ঢেলে দিয়ে ব্যাংকগুলোকে খালি করে ফেলে। আপনি যেগুলোর কথা বলেছেন, এগুলোতে বিনিয়োগ করলে ২/৩ বছরের মাঝে ব্রেক-ইভেন এ এসে যাবে, কিংবা মানুষ লাভ করতে পারবে।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সহজ শর্তে লোন দিলে আমার ধরনা ৫০% এর উপরে যুবক নিজে নিজে দাঁড়িয়ে যাবে। এবং তাদের উপরে ভর করে অন্যেরা দাঁড়াতে পারবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




সঠিক আইডিয়া দিয়ে সাধারণ লোক ঋণ পায় না, সরকারী জমিবন্ধক দিয়ে বসুন্ধরা ঋণ নিয়ে বিদেশে ব্যবসা করার চেষ্টা করছে।

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি এক মন্তব্যে বলেছেন- গাড়ির যন্ত্রপাতি দেশে তৈরি করতে। এটা সম্ভব না। আর যদিওবা দেশে যন্ত্রপাতি তৈরি করে সেটার দাম হবে ৩/৪ গুণ বেশি। তাই আমাদের দেশে অনেক যন্ত্রপাতি বানানো হয় না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



নিজদের প্রয়োজনে, দেশে তৈরি করলে দাম বেশী পড়লে অসুবিধা নেই; হয়তো, রপ্তানী করা যাবে না।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: দেশে যে পরিমান দূর্নীতিবাজ আছে এবং তাদের যে পরিমান কালো টাকা আছে- সেই টাকা গুলো নিয়ে নিতে পারলে- সেই টাকা দিয়ে অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করা যায়। সেসব প্রতিষ্ঠানে বেকারদের কর্মসংস্থান হয়।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ধরণের সরকারেরা হচ্ছে কালোটাকা জন্মের জন্য উপযুক্ত সরকার।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১২

সাদীদ তনয় বলেছেন: সরকার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের তেমন কোন সাহায্য করে না। গাড়ির পার্টস তৈরি করার সদিচ্ছা থাকলে সম্ভব। ফিল্টার দেশে তৈরি হয়। টায়ারও তৈরি করা সম্ভব।
আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষ ট্রেডিং এ আগ্রহী কিন্তু উদ্যোক্তা হতে আগ্রহী। আর যারা উদ্যোক্তা হতে এগিয়ে আসে তারা নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে খুব বেশি এগোতে পারে না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশে কিছু তৈরি হলে, সেটা কোয়ালিটি ভালো হলে, সেটার আমদানী বন্ধ করার দরকার। দেশে ভারতীয় হ সকল বিদেশীদের চাকুরী থেকে বাদ দেয়ার দরকার।

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৭

কামাল১৮ বলেছেন: দুষ্ট চক্রে পড়ে গেছে দেশ।এই চক্র থেকে বের হতে না পারলে কোন আইডিয়াই কোন কাজে লাগবে না।নামেই পাবলিক লিঃ ,আসলে সব প্রাইভেট লিঃ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার খেয়াল আছে, ব্রিগেডিয়ার ফারুক মন্ত্রী থাকাকালীন জোর করে খুলনা পাওয়ার ও তাদের আরেক কোম্পানীকে ( নামটা ইংরেজীতে, মনে করতে পারছি না) পাবলিকে পরিণত করে; ১ম দিনেই আইপিও ১০ গুণ বেশী দামে বিক্রয় করেছিলো।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: চাঁদগাজি খুলনা পাওয়ার ও সামিট পাওয়ার। ২০০৯ এ পাবলিক কোম্পানিতে কনভার্টেড হয়ে শেয়ার বাজারে আসে। তৎকালীন শেয়ার বাজারের চেয়ারম্যান এখন এই কোম্পানির ইনডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ইহা ছিলো "সামিট"; অন্যায় করে এই ২টি কোম্পানীকে দিয়ে সরকাররের ২/৩ বিলয়ন ডাকাতী করেছে এরা।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: ১৮ কোটি মানুষের দেশে বেকারত্বের সীমাহীন সমস্যার মধ্যেও একশ্রেনীর অর্ধ শিক্ষিত বখাটে মাস্তানের কর্ম সংস্থান হচ্ছে কিন্তু বৃহত্তর শিক্ষিত জনগোষ্ঠী বেকারত্বের জ্বালায় জর্জরিত।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:




ঘুষ, রাজনৈতিক প্রভাব, স্বজনপ্রীতির কারণে অথর্বরা বড় পোষ্টে চাকুরী পাওয়ায় বড় সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে; এরা অথর্ব হওয়ায়, এদের অন্যদের জন্য নতুন চাকুরী সৃষ্টি হয় না।

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫২

বিটপি বলেছেন: আমি চাই, যেসব গ্রাজুয়েট যুবক গ্রাজুয়েশনের এক বছরের মধ্যে নিজে থেকে চাকরি জোগার করতে পারবেনা - তাদেরকে সরকার স্বল্প বেতন ও রেসিডেন্স রেশনসহ পাবলিক সার্ভিসে নিয়োগ দিক। এ ব্যাপারে অর্থসংস্থানের জন্য কর্পোরেট ট্যাক্স বাড়িয়ে দিতে পারে অথবা বিভিন্ন দাতা গোষ্ঠী থেকে প্রজেক্ট বেসিস লোন নিতে পারে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যা ভাবছেন, দেশের প্রেসিডেন্ট, প্রাইম মিনিষ্টার কি তা ভাবছেন?

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯

রানার ব্লগ বলেছেন: দেশের সবাই কে পরনির্ভরশিলতা কমানোর চেস্টা করলেই হবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ কি কোনভাবে পরনির্ভর? কিছু লোকজন অন্যের থেকে জোর করে চাঁদা, ঘুষ, ইত্যাদি নিচ্ছে।

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চাকুরী দাতা বাড়িয়ে যত বেকার তত চাকুরীর ব্যবস্থা করতে পারলেই বেকার সমস্যার সমাধান হবে। মেধাবীরা যেন প্রতিষ্ঠান তৈরীতে এগিয়ে আসে সেভাবে তাদেরকে উদ্বোদ্ধ করতে করতে হবে। প্রতিষ্ঠান তৈরীতে তাদেরকে সহজ শর্তে ঋণ দিতে হবে। প্রতিষ্ঠানের লাভ জনক অবস্থায় না পৌঁছা অবদি তাদেরকে কিস্তি শোধ করার তাড়া দেওয়া যাবে না। প্রতিষ্ঠানের প্রতি ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের তদারকি থাকতে হবে। কারণ প্রতিষ্ঠান লাভ জনক হলে ঋণদাতা লাভসহ ঋণ ফেরৎ পাবে। এরপর প্রতিষ্ঠান সম্প্রসারিত হতে থাকলে তারা আরো বেশী বেকারের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবে। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান হতে থাকলে বেকার সমস্যার সমাধান হতে থাকবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যত গার্মেন্টস হয়েছে, বেশীরভাগই দরকারের চেয় ২ গুণ বেশী ঋণ নিয়ে গেছে; ব্যাংকের মালিকগুলো সমাজের ক্ষমতাশালী অসৎ লোকজন; সরকারী ব্যাংকগুলো ডাকাতদের আস্তানা।

এগুোর সমাধান কিন্তু শিক্ষিতদের হাতে আছে, তারা প্রয়োগ করছে না।

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২০

রানার ব্লগ বলেছেন: মানুষ পরনির্ভর থেকে আরামে থাকার সব রকম পন্থা জানে। বাঙ্গালীদের স্বপ্ন থাকে শিক্ষাজীবন শেষ করে চাকরি করবে ব্যাস জীবনের গোল পুর্ন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




দেশের বর্তমান অর্থনীতি সবার জন্য চাকুরী সৃষ্টি করতে পারবে না, ইহাকে বদলাতে হবে; কিন্তু শেখ হাসিনা, এই দরকারী বিষয়টা বুঝেন বলে মনে হয় না।

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনার শেষ কথা হলো- দেশ জাহান্নামে যাক, আমি আমৃত্যু প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারলেই খুশি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি স্বাধীনতার পক্ষের লোকদের দোযখে রেখে যাবেন, মনে হচ্ছে!

১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫১

জ্যাকেল বলেছেন:
আমার আইডিয়া আছএ। সেইটা হইল ভান্ডারের টাকা পয়সা খরচ করে খাদ্য উৎপাদনে সবাইকে লাগিয়ে দেওয়া। বেকার সংখ্যা কমে গেলে সরকারের লাফালাফি/কন্ট্রল কমে যাবার ভাল চান্স আচে বলে সরকার বেকার কমাতে চাবে না।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার ও প্রশাসনে যারা আছে, এদের দক্ষতা একবারেই কম।
খাদয় উৎপাদনে বর্তমানে কাজ করছে দেশের ৫০ ভাগ কর্মী, এদের বড় অংশ বছরে ৩/৪ মাস অলস থাকে; তারপরও এখানে ৫/১০ লাখকে চাকুরী দেয়া যায় নতুন রপ্তানীযোগ্য খাদ্য উৎপাদনে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.