১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এতোটা আশা করা কি ঠিক !!!

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: এটা একটা প্রয়োজনীয় কাজ ছিলো।কিন্তু অনেক প্রয়োজনীয় কাজের মতো এটাও অপ্রয়োজনীয় হয়ে গেছে।

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০

হাবিব বলেছেন: আপনার মতে এযাবত কালের সফল শিক্ষা মন্ত্রী কে ?

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২

শেরজা তপন বলেছেন: গ্রামে গঞ্জে গিয়ে মনে হোল- সরকারী আধা সরকারী স্কুলের শিক্ষকদের( বেশীরভাগ) মান ভয়ঙ্কর রকমের খারাপ।
সরকার যতই চেষ্টা করুক- শিক্ষার মান উন্নয়ন এত সহজে হবে বলে মনে হয় না।
সরকারি ডাটাবেজের কথা আর বইলেন না- আমার এলাকায় ভ্যাট অফিসের ইউনিকোডের 'মুল্য ঘোষনার' ফর্ম আমি করে দিয়েছি।
এগুলো শুধু ভারেই কাটছে ধারে আর কাটে না

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: শিক্ষা অধিদফতরে সবচেয়ে বেশি দূর্নীতি হয়।
আপনাকে একটা তথ্য দেই- শিক্ষা অধিদফতরের দাড়োয়ান পর্যন্ত কোটিপতি।

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৫

রাকু হাসান বলেছেন:

সরেজমিনের তথ্য বলছে দীপু মনি খোঁজ খবর নিয়েছে বা নেওয়ার চেষ্টা করেছে। করোনাকালীন সময়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বাড়ি বাড়ি গিয়েছে ,তথ্য সংগ্রহ করেছে।আমার এলাকায় দেখেছি।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর আলোকপাত করেছেন। ঝরে পড়া বা হারিয়ে যাওয়া ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলে ফিরিয়ে আনাটা সরকারের এ মুহূর্তে একটি আশু কর্তব্য। কিন্তু বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী এ কাজটা করতে কতটুকু আন্তরিক হবেন, তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৫১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৫৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ঝড়ে পড়া জিনিস শুধু গরীবরা কাজে লাগায়;বড়লোকরা নয়। এক্ষেত্রে মনে হয় দীপুমণি ডাটাবেইজে চোখ বুলাবে,তবে মগজ খরচ করবে না।

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৪২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: এরশাদর সময় শিক্ষামন্ত্রী মজিদ খান একটা শিক্ষানীতি চালু করতে চেয়েছিলো - তার প্রতিবাদে অনেক রক্ত ঝরেছে। সেটা চালু করলে জনগণের লাভ না ক্ষতি হতো ? মজিদ খানের শিক্ষানীতি আপনার জানা থাকলে একটু আলোচনা করলে ভালো হয়।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: যাহা নাহিদ সাহেব, তাহাই দিপুমনি। এদের কাছে শিক্ষাবান্ধক কিছুই আশা করা বৃথা।

১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৪

জুন বলেছেন: ছেলেকে ঢাকার এক প্রাইভেট স্কুলের এসিস্ট্যান্ট হেডমিস্ট্রেস এর কাছে পড়তে পাঠিয়ে ছিলাম। ৩/৪ দিন পর ছেলে এসে বল্লো সে তার কাছে পড়বে না। উনি নাকি অনেক ভুল উচ্চারণ করেন। জানতে চাইলাম কি ভুল ?! ছেলে বল্লো "উনি জার্মিনেশনকে বলে জার্মানিনেশন, ইমাম হাসানের স্ত্রী জয়নব নাকি একটা পিছাস" (পিশাচ)
এই যদি এসিস্ট্যান্ট হেডমিস্ট্রেস এর অবস্থা হয় তো বাকিদের কি অবস্থা?
সত্যি সত্যি আমার ছেলে আর পড়লোইনা তার কাছে। কতগুলো টাকা গচ্চা গেল