নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশে বেকারত্বের ১টা বড় কারণ, "ক্যাপিটেল" ডাকাতী

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১



৩য় বিশ্বে বেকারত্বের একটা বড় কারণ হলো "ক্যাপিটেলের অভাব"; তৃতীয় বিশ্বের দেশসমুহে শিল্পয়ানের শুরুতে সরকারী ক্যাপিটেলের দরকার হয়; সরকার ও প্রশাসন যদি ক্যাপিটেলটাকে চোর-ডাকাতদের হাতে তুলে দেয়, তখন দেশে চরম বেকারত্বের সৃষ্টি হয়। প্রথমত, বাংলাদেশের শুরুতে, দেশের মাথাপিছু আয় হিসেবে, ক্যাপিটেলের খুব একটা অভাব ছিলো না; তদুপরি, বাংলাদেশ এমন সময় জন্ম নিয়েছে, যখন বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফ থেকে খুবই কম সুদের হারে অগাধ পরিমাণ ঋণ পাওয়া যেতো ; তারপরেও এই অবস্হা কেন? কারণ, প্রশাসন ও সরকারের মদদে "ক্যাপিটেল ডাকাতী"।

ক্যাপিটেল ডাকাতীর দিকগুলো হচ্ছে: ঋণখেলাপী, মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ক্যাপিটেল লুকিয়ে রাখা, দরকারের বেশী ক্যাপিটেল যোগাড় করে ক্যাপিটেল সমস্যার সৃষ্টি করা, ভুয়া কোলেটারেল দিয়ে ঋণ নেয়া, আইপিও'র ক্যাপিটেল একই ব্যবসায় বিনিয়োগ না করে অন্য ব্যবসায় বিনিয়োগ করা, লাভ হিসেবে সরায়ে ফেলা। বাংলাদেশে শুরু থেকেই এগুলো চলে আসছে, এখন ইহা চরম আকারে বিরাজ করছে।

বাংলাদেশের শুরুতে প্রাইভেট ক্যাপিটেল ছিলো ৩/৪টি পরিবারের হাতে: (১) এ,কে খান, (২) রনদা সাহা (৩) কনষ্ট্রাকশন কন্ট্রাক্টর জহিরুল ইসলাম (৩) শক্তি ঔষধালযয়ের নতুন বাবুদের। নতুন বাবুকে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা করার পর, উনার পরিবার ব্যবসা বাণিজ্য গুটিয়ে নেয়; রনদাসাহার পরিবারও ব্যবসা না বাড়িয়ে, ক্যাপিটেলকে জন-হৈতষী কার্যকলাপে বিনিয়োগ করেন।

বাংলাদেশ সরকার পাকিস্তানের অনেকগুলো আধা সরকারী ও প্রাইভেট শিল্পকারখানা, ব্যাংক ও রিয়েলষ্টেটের মালিকানা পান; শুরু জন্য এগুলো ভালো নিয়ামক হতে পারতো। এ'ছাড়া শেখ সাহেব শিল্প উন্নয়নে ঋণ দেয়ার জন্য একটা শিল্প ব্যাংক স্হাপন করেন। শেখের মৃত্যুর পর, এগুলো মোটামুটি চোর-ডাকাতদের হাতে চলে গেছে। শিল্প ব্যাংক, সোনালী, রূপালী, অগ্রনী ব্যাংকগুলো চোর-ডাকাতদের ক্লাব; রাষ্ট্রয়াত্ত শিল্প-কারখানাগুলোতে ঐতিহাসিক ডাকাতী চালানো হয়েছিলো।

ব্যবসা বাণিজ্যকে সম্প্রসারণ ও সাধারণ মানুষের বিনিয়োগের জন্য আধুনিক ক্যাপিটেলিষ্ট অর্থনীতি ষ্টক-মার্কেটের জন্ম দিয়েছে; বাংলাদেশে ইহাও চোর-ডাকাত-লুটেরাদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে; প্রশাসন ও অর্থমন্ত্রীগুলো খুবই বেসিক নিয়ম-কানুনগুলো চালু রাখতে পারেনি এই শক্তিশালী ক্যাপিটেন যোগানোর মেশিনের। অর্থমন্ত্রী মাল মুহিত ষ্টক-মার্কেট না বুঝতে প্রায় ২০ লাখ মানুষ ৩৫ বিলিয়ন টাকা হারায়েছে; যারা ডাকাতী করেছে, তারা এখন বাংলাদেশের বড় বড় শিল্পপতি।

ক্যাপিটেল ডাকাতীর আরকটা বড় অস্ত্র হচ্ছে, চাইনীজ রেষ্টুরেন্টের মতো প্রাইভেট ব্যাংক খুলতে দেয়া; এরা জামানতকারীদের টাকা ডাকাতী করে, উহা সরকারের ঘাঁড়ে চাপিয়ে দেয়। সরকারের লোকদের পরিবারের লোকেরা ও দলের লোকেরা এই কাজ করেছে।

আরেকটি ডাকাতীর কারখানা হলো প্রাইভেট বিনিয়োগ; প্রশাসন ও সরকারের মদদ নিয়ে এসব লোকেরা "পনজিস্কীমের" সাহায্যে কয়েক'শ বিলিয়ন ডাকাতী করেছে; এদের মাঝে যুবক, ডেসটিনি ও মাঝারি ধণরণের কয়েক'শ ডাকাতী গ্রুপ আছে; হালে, ইভ্যালি, মিভ্যালী এই দলে যোগ হচ্ছে। এ'ছাড়া ধর্মীয় প্রতারকেরাও এটা সেটা করে কয়েক বিলিয়ন হাওয়া করে দিয়েছে; সম্প্রতি এই গ্রুপে নাম লেখায়েছে এহসান, নাকি ইনসান গ্রুপ।

বাংলাদেশে বেকারত্বের বড় একটি কারণ কারণ হচ্ছে, এসব ক্যাপিটেল ডাকাতী।


মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

সরকার করে; প্রশাসন ও ধর্মীয়রাও করে ; সাধারণ মানুষ কি করে?শুধুই ভোগে!দেশে তো ১০০ বছর আগের "পন্জিস্কীম" এখনো জনপ্রিয়।

দেশের এখন পর্যন্ত কত বিলিয়ন ক্যাপিটাল লুট হয়েছে?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মন্ত্রী সাইফুর রহমানের সময়, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানাজার বলেছিলো যে, বাংলাদেশের যত ডলার বিদেশী লোন আছে, ঠিক সেই পরিমাণ ডলার প্রশাসন ও সরকারের লোকেরা চুরি করেছে।

আজ অবধি ৯০ বিলিয়ন ডলারের বেশী ডাকাতী করেছে শিল্পপতি, প্রশাসন, দল ও সরকারের লোকেরা।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের দেশের জন্য কুটির শিল্প এবং ছোট ছোট কল কারখানাই উত্তম।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



উত্তম, তা'ঠিক; কুটীর শিল্প করতে বলুন ব্লগারদের; দেখবেন, সবার পকেট খালি।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


ব্যাংক-গুলো থেকে টাকা বের করা খুব কঠিন ব্যাপার।

সাধারণ মানুষজনের জন্যে এটা আসলেই কঠিন।

আজকাল এমনকি পারসোনাল লোন দিতেও ব্যাংক কার্পন্য করছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্যাংকের সব টাকা তাদের ডিরেক্টররা নিয়ে যায়, সেটা তারা মহাজনী লগ্নিতে দেয়, কিংবা চীন থেকে মাল এনে বিক্রয় করে।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ক্যাপিটাল ডাকাতির সাথে আরো একটি সমস্যা আছে, সেটি হচ্ছে পুঁজি পাচার - যেভাবে এই সব ডাকাতগুলো উন্নত দেশগুলোতে সম্পদ পাচার করে দিচ্ছে তা খুবই উদ্বেগের বিষয়। কিছু বাংলাদেশী ক্যাশ পয়সা দিয়ে কানাডাতে রিয়েল এস্টেট, গাড়ি এসব কিনছে ! অন্য দেশেও নিশ্চয়ই এভাবেই অর্থ পাচার হচ্ছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



জহিরুল ইসলামের পরিবার, আফতাব পরিবার, বসুন্ধরা আমেরিকায় রিয়েলষ্টেইট'এ বিনিয়োগ করেছে; কিছু আমেরিকানের চাকুরী হয়েছে।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: জহুরুল ইসলামের পিতাই আফতাব।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওরা বিবিধ নামে অনেক কর্পোরেশন করে, কর ইত্যাদি ফাঁকি দেয়ার কারখানা খুলেছে।

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: বেকারদের নিয়ে সরকারের কোনো চিন্তা ভাবনা নেই।
দেশে কত বেকার সে খবর সরকার জানে না।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সজীব ওয়াজেদ জয় বেকার নয়, প্রেসিডেন্টের ছেলেমেয়েরা বেকার নয়, কোন সেক্রেটারীর ছেলেমেয়েরা বেকার নয়; চিন্তা কিসের?

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৭

গফুর ভাই বলেছেন: কেও দেশ টা কে ভালো বাসে নাহ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




দেশটাকে কলোনীর মতো করে চালচ্ছে আোামী লীগ ও প্রশাসন।

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৬

জুন বলেছেন: টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্ব দানবীর উনার নাম রণদাপ্রসাদ সাহা। তাঁর ছেলের নাম ডাক নাম রবি বলে জানি। রণদা প্রসাদ জীবিত থাকতেই তাঁর ব্যাবসা থেকে অর্জিত আয় অনেক রকম জনকল্যানে ব্যয় করেছেন । তাঁর বিখ্যাত ভারতেশ্বরী হোমস, কুমুদিনী হসপিটাল , মানিকগঞ্জের দেবেন্দ্র কলেজ ছাড়াও অসংখ্য প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। আমি তাঁর পৈতৃক বাড়ি যেটা নদীর ঐপারে সেখানে দুর্গা পুজাও দেখেছি যা মহা সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছিল । রবির অকাল বিধবা বৌ নিজ হাতে হাতে প্রাসাদ মেখে দিচ্ছিল হোমসের মেয়েদের । রবি তো বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা লগ্নেই বাবার সাথে একসাথে নারায়নগঞ্জে রাজাকারের হাতে নিহত হয়েছিলেন । রবি ছিল তখন সদ্য বিবাহিত যুবক। পরবর্তীতে তাঁর বিশাল সাম্রাজ্য পরিচালনা করতেন আরপি সাহার মেয়ে মিসেস জয়াপতি । রনবীর কি রবির ছেলে ?? আপনি জানেন কিছু ?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, আমি রনদাপ্রসাদের যায়গায় ভুলে 'বণরীর' লিখেছি; রনবীর আমার পরিচিত এক গায়ানীজ ধনী লোক।

৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫০

বংগল কক বলেছেন: চোর ডাকাতদের বদলে চাঁঁণগাজি ভাইরে কেপিটেল দিয়া দেওয়া হউক।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:




প্রবাসে থাকলে, নিজের দেশের মানুষকে বুঝা সহজ হয়।

১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বেশীভাগ শিল্পপতি মিল্পপতি দেশকে কোনা ভাবেই ভালোবাসেনা তারা এখানে টাকা কামায় বিদেশ পাচার করে। ছেলেমেয়ে বউ পোলাপান সব্বাই বিদেশে থাকে; দেশ থেকে টাকা চুষে নিচ্ছে। বিশেষ একটা সম্প্রদায়ে লোকও বিদেশে দেদারসে টাকা পাচার করছে, তাদের বউ বাচ্চাকাচ্চা সব চলে গেছে। বর্তমান সময়ে তারা ভালো জব করছে ভালো ভালো পদে থেকে বৈধভাবে এবং অবৈধভাবে টাকা কামাচ্ছে আর পার করছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের প্রশাসন ও ব্যবসায়ীরা দেশকে পংগু করে দিয়েছে; সাধারণ মানুষ এই দেশে রিগিুজীর মতো বাস করছে।

১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫১

গফুর ভাই বলেছেন: সচিব স্যার জেনেভা গেছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক এক ট্রেনিং প্রোগ্রামে অংশ নিতে। তিনি লক্ষ্য করলেন পরপর তিন দিন আমেরিকা, ভারত, নেপাল, সিংগাপুর, মালয়েশিয়া, ইংল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতবৃন্দ বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা সরকারি কর্মকর্তাদের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে তাদের দৃষ্টি ভংগী নিয়ে আলোচনা করলেন। সচিব স্যার শেষ দিনে লাঞ্চের সময় ট্রেনিং পরিচালনাকারিনীকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা বিভিন্ন দেশের রাস্ট্রদূতদের এনে বক্তব্য শুনালে অথচ এই প্রোগ্রামে আমরা নয় জন বাংলাদেশী থাকলেও বাংলাদেশের রাস্ট্রদূতকে আনলে না। পরিচালিকা মহিলা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, সুইজারল্যান্ডে তোমাদের দূতাবাস আছে নাকি? সচিব স্যার বললেন, কেন থাকবে না? পরিচালিকা শ্লেসাত্বক হাসি হেসে বললেন, তোমাদের দূতাবাসের কোন কার্যক্রম কখনো দেখিনি তাই আমার ধারনা ছিল এখানে বাংলাদেশের দূতাবাস নেই।সো স্যার জেনেভা গেছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক এক ট্রেনিং প্রোগ্রামে অংশ নিতে। তিনি লক্ষ্য করলেন পরপর তিন দিন আমেরিকা, ভারত, নেপাল, সিংগাপুর, মালয়েশিয়া, ইংল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতবৃন্দ বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা সরকারি কর্মকর্তাদের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে তাদের দৃষ্টি ভংগী নিয়ে আলোচনা করলেন। সচিব স্যার শেষ দিনে লাঞ্চের সময় ট্রেনিং পরিচালনাকারিনীকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা বিভিন্ন দেশের রাস্ট্রদূতদের এনে বক্তব্য শুনালে অথচ এই প্রোগ্রামে আমরা নয় জন বাংলাদেশী থাকলেও বাংলাদেশের রাস্ট্রদূতকে আনলে না। পরিচালিকা মহিলা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, সুইজারল্যান্ডে তোমাদের দূতাবাস আছে নাকি? সচিব স্যার বললেন, কেন থাকবে না? পরিচালিকা শ্লেসাত্বক হাসি হেসে বললেন, তোমাদের দূতাবাসের কোন কার্যক্রম কখনো দেখিনি তাই আমার ধারনা ছিল এখানে বাংলাদেশের দূতাবাস নেই।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:




দুতাবাসগুলোতে আমি কোন দক্ষ লোকজন দেখিনি।

১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৪

গফুর ভাই বলেছেন: বাংলাদেশে দেশ প্রেম থেকে টাকার প্রেম অনেক বেশি। টাকার জন্য মানুষ যে কোন কাজ করতে রাজি।
পৃথিবীর একমাত্র দেশ যারা নিজেদের খাবারে নিজেরা বিষ দিয়ে থাকে। দেশের প্রতি ভালবাসা না থাকায় দুর্নীতি পরিমান বৃদ্ধি।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




খাবারে ভেজাল, কেমিক্যাল দিয়ে জাতিকে পংগু করে দিয়েছে জাতির কিছু লোকজন, সরকার কিছুই করলো না।

১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

গফুর ভাই বলেছেন: ১. কেরানি বানানোর শিক্ষা ব্যাবস্থা।

২. পরিশ্রম বিশেষ করে কায়িক পরিশ্রম না করার প্রবনতা।

৩. ব্যবসার চেয়ে চাকরির প্রতি বেশি আগ্রহ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:




ব্লগের শিক্ষকদের লেখা অনুসরণ করেন, কারণ বুঝা সহজ হবে।

১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০০

গফুর ভাই বলেছেন: বাংলাদেশের সমস্যা হচ্ছে এই দেশ এখনো ব্রিটিশদের তৈরি করা সেই ছক থেকে বের হতে পারেনি। ফলে দেশের জনগণ শিক্ষিত - সচেতন - বুদ্ধিমান - উন্নত হচ্ছে কি না সেটা এখানে শাসকদের কাছে এখনো মূল বিবেচ্য বিষয় নয়। অথবা কোন সরকারই মূলত এটা বুঝতে পারে না বা বুঝতে চায় না যে জনগনের সাথে মূলত রাষ্ট্রের বা সরকারের সম্পর্কটা কেমন, বা সম্পর্কটা মূলত কেমন হওয়া উচিৎ। ফলে লুটপাট - দুর্নীতি - বিদেশে অর্থ পাচার করাই দিনশেষে এখানে একমাত্র লক্ষ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে যেহেতু রাষ্ট্রের সকল ক্ষমতা এখানে সরকারের হাতেই থাকে, তাই সরকার চাইলেই এই রাষ্ট্র কাঠামো থেকে বের হয়ে আসতে পারে অথবা রাষ্ট্রের ক্ষমতা কাঠামো সংস্কার করতে পারে। যেহেতু এখনো এই রকম কোন ইচ্ছা বা পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না - তাই দায়টা সরকারকেই নিতে হবে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাকিস্তানী আমলের ব্যুরোক্রেটরা মানুষকে মানুষ হিসেবে মুল্য দেয়নি; বনাগলাদেশ আমলে, ব্যুরোক্রেটরা মানুষকে ভেঁড়ায় পরিণত করেছে।

১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০১

গফুর ভাই বলেছেন: বাংলাদেশের অস্থিতিশীল রাজনীতির পরিপ্রেক্ষিতে তরুণরা কী অবদান রাখতে পারে?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



রাজনীতি, অর্থনীতি ও টেকনোলোজীতে দক্ষতা অর্জনই করা প্রতিটি তরুণের জন্য দরকার। যাদের চাকুরী আছে, ৮ ঘন্টা সততার সাথে কাজ করা।

১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসম্পূর্ণ যদিও, আলোচনাটি ভালো হয়েছে। +

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব আলোচনা যদি আমাদের তরুণরা করতে পারতো, আমাদের শিক্ষিতরা করতে পারতো, তারা জাতির সমস্যা বুঝতে পারতো।

১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ফেয়ার ট্রেড নামে একটা সংস্থা আছে যা ডাব্লিউ এফ টি ও এর আন্ডারে কাজ করে এদের কাজ বাংলাদেশের কুটির শিল্প কে বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করা এবং কুটির শিল্প ও শিল্পির জীবনমান উন্নয়নে ভুমিকা রাখা। বাস্তবে যা হচ্ছে ফেয়ার ট্রেডের আন্ডারে যে সব গ্রুপ কাজ করছে তারা শিল্পিদের কাছ থেকে পন্য কম দামে নিয়ে উন্নত বিশ্বে বেশি দামে বিক্রি করে নিজেদের উন্নয়ন করছে আর বছ্র শেষে একটা পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তাদের নির্বাচিত শিল্পিকে পুরুষ্কৃত করে বাহবা কুরাচ্ছে। কাজের মধ্যে কাজ হচ্ছে লবডঙ্কা।

উধাহারনঃ একটা জামদানী শাড়ী শিল্পির কাছ থেকে কিঞ্ছে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করছে ৫০ হাজার টাকায়।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:




এই রকম ধান্দা চলছে ৩য় বিশ্বে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.