নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিফিউজী সমস্যা ও সামুর ব্লগারদের সচেনতা

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫



রোহিংগাদের নিয়ে পোষ্ট লেখেননি, এই রকম কোন ব্লগার যদি সামুতে থেকে থাকেন, আপনি হাত তুলুন! রোহিংগাদের নিয়ে আমি নিজেই আনুমানিক ৫০'টার মতো পোষ্ট লিখেছি। বর্তামন বিশ্বের হিংসার রাজনীতি ও অসম-অর্থনৈতিক সমস্যার একটি বিশাল দিক হলো রিফিউজী সমস্যা। বর্তামনে জাতিসংঘের ভুমিকা নিয়ে বেশীরভাগ মানুষ বিভ্রান্ত; কিন্তু রিফিউজী নিয়ে ওদের পদক্ষেপগুলো অনেক প্রসংসার বিষয়।

সমসাময়িক রিফিউজী সমস্যার একটা কারণ হলো, গৃহযুদ্ধ; কিন্তু তার থেকে বড় কারণ হলো, ৩য় বিশ্বের 'অসম অর্থনীতি'। আপনারা রোহিংগা সমস্যা নিয়ে অনেক পোষ্ট লিখেছেন; আপনার কখনো কি ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডায় বাংলাদেশী রিফিউজী নিয়ে লিখেছেন? বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর বিপুল পরিমান মানুষ রিফিউজী হিসেবে বিদেশে আশ্রয় চাচ্ছে কিন্তু। বাংলাদেশে তো গৃহযুদ্ধ চলছে না, এই দেশের মানুষ কেন রিফিউজী হচ্ছে?

গতকাল ছিলো আমেরিকার রিফিউজী সমস্যার একটি কালোদিন; গতকাল, আমেরিকার দক্ষিণ সীমান্ত হয়ে, হেইতির কয়েক'শ রিফিউজী পায়ে হেঁটে আমেরিকায় প্রবেশ করার সময়, সীমান্ত রক্ষীরা তাদেরকে বেশ নির্দয়ভাবে ধরে, জড়ো করে, বাসে ও ভ্যানে করে মেক্সিকোতে ফেরত পাঠায়; অনেক আমেরিকান এই ধরণের পদক্ষেপকে 'নির্দয় পদক্ষেপ' বলেছে।

গত মংগলবার থেকে (৯/২২/২১ - ৯/২৭/২১ ) নিউইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সন্মেলন চলছে; আমাদের প্রাইম মিনিষ্টারও এসেছেন; আপনারা যখন আমার এই পোষ্ট পড়বেন, হয়তো এই সময়েই ( আজ নিউইয়র্ক সকালে ) তিনি তাঁর বক্তব্য রাখবেন। উনার বক্তব্য চলাকালে কেহ হলে থাকবে কিনা বলা মুশকিল; তবে, তাঁকে অনেক দেশের রা্ষ্ট্র-প্রধানরা চেনেন; সেটা হলো 'রোহিংগা' রিফিউজীদের বাংলাদেশে স্হান দেয়ার জন্য।

উনি জাতিসংঘে এলে কি বলেন, আমেরিকার মিডিয়ায় তেমন আসে না, উহা আসে বাংলাদেশের মিডিয়ায়; তবে, রোহিংগাদের কারণে উনাকে চেনার ফলে, উনাকে জাতিসংঘের বিবিধ ঘরোয়া মিটিং'এ কথা বলতে দেয়া হয়। ২০১৮, ২০১৯, ২০২১ সালে উনি অনেক মিটিং'এ কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন, ভবিষ্যতেও পাবেন; কিন্তু রোহিংগা সমস্যা থেকেই যাচ্ছে।

বিশ্বের যারা জানে যে, বাংলাদেশের সরকার রোহিংগাদের যায়গা দিয়ে মানবতার পরিচয় দিয়েছে, তারা এটাও জানে যে, বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ প্রতি বছর উন্নত দেশগুলোতে গিয়ে রিফিউজী হিসেবে আশ্রয় চায়; ইহার কারণে, বাংলাদেশ সরকারের ইমেজ সমস্যা আছে; এবং মনে হয়, এই কারণে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলো বাংলাদেশের রোহিংগা সমস্যা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না।



মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৫

জ্যাকেল বলেছেন: ব্লগাররা কি করতে পারে আর?

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেক ব্লগার দেশ ও বিশ্বের অনেক সমস্যাকে বুঝতে পারছেন; যারা সমস্যা বুঝেন, তারাই সমাধান খোঁজেন।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বাঙালী রিফিউজি বিশ্বে কত?রোহিঙা সমস্যা নিয়ে জাতিসংঘে বলার সুযোগ পাচ্ছেন,তবে কি বলছেন? বিশ্বের রাষ্ট্রনায়করা হয়তো নিজ দেশের সমস্যায় অনেক জর্জরিত ;ফ্রি হয়ে গরীবদের সমস্যার দিকে তাকাবে।

জাতিসংঘে বিতর্ক রাখার দরকার ছিলো; তাহলে পাল্টা তর্কে "বাঙালী রিফিউজি" নিয়ে কথা প্রশ্ন করলে শেখ হাসিনা কি উত্তর দেয় তা দেখার বিষয় ছিলো।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:





কি পরিমাণ বাংলাদেশী নাগরিক রিফিউজী হিসেবে ইউরোপ ও কানাডায় আশ্রয় চেয়েছে, তার ডাটা আমার কাছে নেই; তবে, ইহা ৭/৮ লাখের কম হবে না।

রোহিংগারা 'সহিংসতার রিফিউযজী', বাংগালীরা 'অসম অর্থনীতির রিফিউজী'; রিফিউজী নিয়ে শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের স্বর বেশ নীচু।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: আমরাই আমাদের চিনি না।কখনো বলি বাঙ্গালী,কখনো বলি বাংলাদেশী কখনো বলি মুসলমান।প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে তখন কিছুটা চিনে।
রোহিংগারা ধীরে ধীরে মুলস্রোতে মিসে যাবে।সরকার নিজের সার্থেই ক্যাম্পগুলো রাখবে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিমে রিফিউজিকে ১ম দিন থেকে কাজ করতে দেয়; ৫/৬ লাখ সক্ষম রোহিংগাকে বসায়ে বসায়ে খাওয়াচ্ছে; এদিকে ঢাকা থেকে গ্রামে পলায়ন করেছে ৭/৮ লাখ মানুষ।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৬

জুন বলেছেন: সুবর্নভুম এয়ারপোর্টে চেক ইনের পর বসে আছি য়ামি সাথে ছেলে বিদায় দিতে এসেছে। এক বুড়োমতন শ্বেতাংগ ভদ্রলোক এসে পাশে বসে আলাপ জুড়লো। কথায় কথায় আমি জিজ্ঞেস করলাম তোমার দেশ কোথায় ? লোকটা উঠে দাঁড়িয়ে দুহাত ছড়িয়ে হাসতে হাসতে বল্লো "আমার কোন দেশ নেই, সারা পৃথিবীই আমার দেশ"।
তাঁর কথা শুনে মনে পরলো ও হেনরির বিখ্যাত গল্প বিশ্ব নাগরিকের কথা যেখানে এক রেস্তোরায় গল্পের নায়ক নিজেকে বিশ্ব নাগরিক বলে পরিচয় দিচ্ছিল,সে কি না হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে এক ঘুষিতে এক লোকের নাক ফাটিয়ে দিল কারন সেই লোক তাঁর জন্মস্থান মেইনের বদনাম করছিল ।
সুতরাং রিফিউজি বলেন আর বিশ্ব নাগরিক বলেন দিন শেষে আমরা কিন্ত আমাদের জন্মভুমির জন্যই কেঁদে মরি আর সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ফেলতে চাই ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা আমেরিকা, কানাডা ও ইউরোপে স্হায়ী হয়েছে, তারা চাইলেও শেষ নিশ্বাস ত্যাগের জন্য বাংলাদেশে আসতে পারবে না।

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

৭১-এর সময়ে ভারতে অনেক বাংলাদেশী সাময়িক ভাবে রিফিউজি হিসেবে চলে গিয়েছিলেন।

কিন্তু, বাংলাদেশে রোহিঙ্গারা দীর্ঘ দিন ধরে আছে। এর একটি স্থায়ী সমাধান হওয়া প্রয়োজন।

আমার কেন যেন বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের ক্ষেত্রে বিশ্ব রাজনীতির মারপ্যাঁচে গুঁতো খাচ্ছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সালে ভারতে যেসব বাংগালী গিয়েছিলো, তাদের মাঝে স্কুল/কলেজের ছাত্র ছিলো ৫/৬ লাখ। রোহিংগারের মাঝে শ'তে ৫ জন নামও লিখতে পারে না।

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


৭১-এর সময়ে ভারতে অনেক বাংলাদেশী সাময়িক ভাবে রিফিউজি হিসেবে চলে গিয়েছিলেন।

কিন্তু, বাংলাদেশে রোহিঙ্গারা দীর্ঘ দিন ধরে আছে। এর একটি স্থায়ী সমাধান হওয়া প্রয়োজন।

আমার কেন যেন মনে হয়, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের ক্ষেত্রে বিশ্ব রাজনীতির মারপ্যাঁচে গুঁতো খাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীকে শক্ত হতে হবে।


[আগের মন্তব্য মুছে দিবেন, প্লিজ]

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রধানমন্ত্রীর ভাবনার পথ এখন পতনমুখী।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যাকে আমরা আলিংগন করে নিজেরাই বিপদ ডেকে এনেছি।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



২০১৭ সালে, আমরা না নিলে, রোহিংগারা কোথায় যেতো?

৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: রোহিংরা আর কোনোদিন মায়ানমারে ফিরে যাবে না। তাঁরা সংসার সাজিয়ে বসেছে। বিভিন্ন সংঠন তাদের সেলাই মেশিন দিয়েছে। নানান প্রশিক্ষন দিচ্ছে। তবে রাতের বেলা অল্প বয়সী রোহিংগারা বাড়ত টাকা লাভের আশায় শরীর বিক্রি করছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বার্মা, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইনে, ঘরের বউয়েরাও শরীর বিক্রয় করে টাকা আয় করতে পারে, ইহা গ্রহনযোগ্য।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: একসময় রোহিংগারা আমাদের সাথে মিশে যাবে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন বসায়ে বসায়ে কেন খাওয়াচ্ছে?

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৩

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: জাতিসংঘ বা শক্তিশালী পশ্চিমা যেকোন দেশের কথাই বলেন না কেন, চীন উদোগ না নিলে রোহিংগা সমস্যা এদেশে একটি স্থায়ী সমস্যা হিসেবেই রয়ে যাবে। ইমেজ ফিমেজ কখনোই কোন সমস্যা নাহ। তাই ওসব বাদ দিয়ে চীনের সাথে সমঝোতায় আসার পথ খুঁজতে হবে। চীন বর্তমানে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সহযোগী। ব্যপারটা নিয়ে হাক ডাক না করে ওদের সাথে একান্তে আলোচনায় বসলে ফলপ্রসূ কিছু করা সম্ভব।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যা বলছেন, সরকার সেটা নিশ্চয়ই বুঝে; সরকার চীনকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের কাজ দিয়ে, আমাদের নিজের লোকদের বেকার করে রাখছে; আর কি সমঝোতা করবে?

১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বার্মার ব্যাপআপ চীন;সেই চীনকে থামাতে জি-৭ মিটিং করে আমেরিকা,ইউরোপ।চীনাদের সম্ভবত ঈশ্বর স্বর্গ দিলেও খুশি হবে না। রোহিঙা এদেশে থেকে যাবে; মরার আগে শেখ হাসিনাকে স্মরণ করে মরবে,ভাববে না হলে কত আগেই মরে যেতাম।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বার্মার মানুষঝণ জল্লাদ, ওরা চীনাদের মতো দুষ্ট।

১২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমার ধারনা শেখ হাসিনা নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পর রোহিংগাদের ঝাটা দিয়ে বিদায় করা হবে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনাকে যদি নোবেল প্রাইজ দেয়ার সম্ভাবনা নেই।

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: রিফুইজি নিয়ে যতই আমরা মানবিক হয়ে যাই না কেন যখন নিজের ঘাড়ে এসে পড়ে তখন কিন্তু আমরা অনেক অস্বস্থি বোধ করি। অন্য দেশে শরণার্থীর স্রোত দেখলে বা রিফিউজি ক্যাম্পে এদের বন্দিদশা ডেকে আমার আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়লেও, নিজ দেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের প্রতি অনেকেরই ঠিক ততটুকু সহানুভূতি আমাদের মধ্যে দেখা যায় না।

এর কারণ নানাবিধ, তবে যে কোনো দেশে শরণার্থী গমনের উপজাত হিসাবে যে সামাজিক ও আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতির দৃষ্টান্ত দেখা যায় যা যে কোনো আশ্রয় দানকারী দেশগুলোর জনসাধারণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। রোহিঙ্গারা যদি মাদক, পতিতাবৃত্তি সহ অপরাধে জড়িয়ে না পড়তো তবে মনে হয় আমাদের মধ্যে তাদের প্রতি এতো নেতিবাচক মনোভাব দেখতে পেতাম না। তাই রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশিদের মধ্যে যে অস্বস্থি কাজ করে ঠিক সেই রকম অস্বস্থি আপনি দেখতে পাবেন আফগানদের নিয়ে পাকিস্তানিদের মধ্যে বা ফিলিস্তিনিদের নিয়ে কিছু আরব দেশের জনসাধারণের মধ্যে।

শরণার্থীরা যদি শ্রম ও দক্ষতার মাধ্যমে আশ্রয়দানকারী দেশের জিডিপিতে অবদান রাখতে পারে তবে তাদের জন্য এডাপ্টেশন সহজ হয়। যেটা আমরা কানাডা বা অন্যান্য ইমিগ্রেন্ট বান্ধব দেশগুলোতে দেখতে পাই। রোহিঙ্গারা কি সেরকম কিছু করছে ? নাকি ইয়াবা আমদানি ও চামড়ার ব্যবসার মাধ্যমে জিডিপিতে অবদান রাখছে ?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংগাদের খারাপ স্বভাবের জন্যই বার্মাতে তাদের ভয়ংকর পরিণতি ঘটেছে; তাদ্বের পুরুষদের কাজে লাগালে সমস্যা কিছুটা কমে আসতো।

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নিজ দেশের লোকদেরই কাজ দিতে পারছে না, রোহিঙ্গাদের কি কাজ দিবে!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার নতুন কোন কিছু করছে না; ফলে,কাজ নেই

১৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আপনি বলেছেন, সরকার চীনকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের কাজ দিয়ে, আমাদের নিজের লোকদের বেকার করে রাখছে;
চীনা দক্ষ জনশক্তির কাছে আমাদের লোকেরা এখনো নস্যি। তাছাড়া এদেশে ভারতী কর্মজীবিদের তুলনায় চীনের লোক খুবই কম। আপনি নিশ্চয়ই জানেন, বর্তমানে চীনের লোকেরা এদেশে ইকোনমিক জোন ডেভেলপ করছে, সেখানে অসংখ্য বাংলাদেশী শ্রমিকেরই কর্মসংস্থান হবে। চীনের সাথে পরিমিত সম্পর্কে আমাদের ততোটা ক্ষতি হবে না, যতোটা ক্ষতি ভারত থেকে হচ্ছে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারত, চীন, আমেরিকা, কোন দেশের ১জন লোকও আমাদের দরকার নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.