নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৌভাগ্য, ব্লগে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ছাত্র-শিক্ষক নেই!

০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০৩



আমার ধারণা, বাংলাদেশে যারা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলো করেছেন, তারা অনৈতিক ব্যবসা করার উদ্দেশ্যেই এগুলো করেছেন; এসব লোকজন, দেশের শিক্ষার মানকে নীচে নামিয়ে এনেছে; সার্টিফিকেট সর্বস্ব পড়ালেখা চালু করে, আইনী পদ্ধতিতে মানুষের পকেট কাটছে; এরা মানসম্পন্ন শিক্ষক রাখছে না। এদের গ্রেজুয়েটদের মাঝে আমি ডাক্তার গ্রেজুয়েট দেখছি নিউইয়র্ক শহরে বাংগালী ডাক্তারদের প্রেকটিসে; এত অদক্ষ ও নীচুমানের ডাক্তারী গ্রেজুয়েট আমি জীবনে দেখিনি।

আমি এক নামকরা বাংগালী ডাক্তারের কাছে চিকিৎসার জন্য গিয়েছি; উনার একজন এসিসটেন্ট আমার প্রাথমিক শারীরিক পরীক্ষা করে ডাটা নিচ্ছিলেন, তিনি তখন কথায় কথায় বলছিলেন যে, আল্লাহ হায়াত-মউতের মালিক, বয়স অনুযায়ী আমার শারীক অবস্হা তেমন খারাপ না; উনারা ভাইবোন মিলে ৩ জন ডাক্তার, তবুও উনাদের ৫৬ বছর বয়স্কা মা করোনায় মারা গেছেন, সবই আল্লাহের ইচ্ছা। আমি ডাক্তার থেকে জানলাম, এই এসিসটেন্ট উনার শালীর ছেলে, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিট গ্রেজুয়েট; মায়ের দিক থেকে ইমিগ্রেশন পেয়ে সবাই এখন আমেরিকায়।

ব্লগারদের মাঝে যাঁরা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ছেন, পড়াচ্ছেন, তাঁরা অবশ্যই আমার থেকে এই ব্যবসাকে বেশী বুঝার কথা; আপনারা আপনাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলুন।

আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের মেয়ে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে ভাষা নিয়ে; মেয়েটির আচরণে কিছু সমস্যা আছে, সে ঢাকার প্রসিদ্ধ স্কুল থেকে এইচএসি শেষ করেছিলো, নামকরা স্কুলে পড়াতে তার ধারণা ছিলো সে কিছু একটা হয়ে গেছে। সে ঢাকা ইউনিভার্সিটির ভাইবায় বাদ পড়েছিলো; আমার ধারণা, সে আচরণের কারণে বাদ পড়েছিলো। এখন সে প্রাইভেটে পড়ে, তার কথানুযায়ী আমার মনে হয়, দেশের প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোতে নিউইয়র্ক সিটি হাসপাতালগুলোর মতো সস্তায় কর্মচারী নিয়োগ দেয়। মেয়েটি বাংলা ও ইংরেজীতে বেশ ভালো, সে নিজের থেকেই ভালো করছে; কিন্তু তার পড়ালেখায় তাদের সীমিত আয়ের পরিবার অকারণে বেশী ব্যয় করছে।

আপনারা যারা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোকে কাছের থেকে দেখার সুযোগ পাচ্ছেন, তাঁরা আপনাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।


মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: বেশিরভাগ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে।
অযোগ্য ছাত্র ছাত্রীদের টাকা বিনিময়ে ভর্তি করে এরা নিয়মিত শিক্ষিত মূর্খের বানাচ্ছে এবং সংখ্যা বাড়াচ্ছে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটা বড় ধরণের অপরাধ; এগুলো ওদের থেকে কেড়ে নেয়ার দরকার।

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার ধারণা, বাংলাদেশে যারা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলো করেছেন, তারা অনৈতিক ব্যবসা করার উদ্দেশ্যেই এগুলো করেছেন;

আপনার ধারনা শতভাগ সঠিক।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা সব জেনে চুপ করে আছি, আমরা পরোক্ষভাবে এদের সাপোর্ট করে, নিজেরা অপরাধী হচ্ছি; কমপক্ষে, জাতির পতনের সাক্ষী হয়ে থাকছি।

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আমার মেয়ে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি থেকে ফার্মেসী তে মাস্টার্স আর ছেলেটি আহসানউল্লাহ থেকে গ্র্যাজুয়েট করেছে । তাদের দুজনেই ভাল রেজাল্ট করেছে । এখাণকার শিক্ষকরা সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পালিয়ে পড়াতে আসেন । তারপরও এদের দুজনকেই ঘরে এবং লাইব্রেরিতে আলাদা স্টাডি করতে হতো । একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক নিজে গ্র্যাজুয়েট করেননি কিন্তু সমাজে তার ব্যাপক প্রতাপ । রাষ্ট্র নিজেই দায়ী এই দুরাবস্থার জন্য । তারা পাশ ছাড়াই চিফ তাহলে বাকিরা তাদের পথ অনুসরন করবে এবং করছে । শিক্ষা খাত বিদেশী বিজ্ঞজনের হাতে দিয়ে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষিত ও হুশিয়ার পরিবারের ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা করতে পারে; তবে, যারা অসত উপায়ে আয় করে ওখানে টাকা ঢালছে, এবং ছেলেমেয়েদের খোঁজখবর রাখে না, সেসব ছেলেমেয়েরা পড়ালেখার ধারেও যাচ্ছে না; কিন্তু সার্টিফিকেট পাচ্ছে।

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০০

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: বাংলাদেশের ৩৩ বিশ্ববিদ্যালয় কানাডায় নিষিদ্ধ

আইসিইএস দ্বারা বাংলাদেশের ৩৩টি বিশ্ববিদ্যালয়কে মূল্যায়ন করা যায়নি বলে জানানো হয়েছে। যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেটধারীরা কানাডার জন্য মূল্যায়নের যোগ্যতা হারিয়েছেন, তার তালিকা-

প্রাইম ইউনিভার্সিটি, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, নর্দান ইউনিভার্সিটি, বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, আমেরিকা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়, কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়, আইবিএআইএস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন অ্যান্ড টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্স, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি, গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, পুন্ড্রু ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়, লিডিং ইউনিভার্সিটি, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, সিটি ইউনিভার্সিটি, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, উত্তরা ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা, সেন্ট্রাল ওমেন্স ইউনিভার্সিটি এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



তথ্যের জন্য ধন্যবাদ; এগুলোকে চলতে দেয়ার দরকার আছে? এগুলোর মালিকানা ছাত্ডের পরিবারের হাতে দিয়ে, প্রেসিডেন্টের উচিত এগুলোতে আমুল পরিবর্তন আনা উচিত।

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

দেশের ধনী নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি টিউশন ফি বাবদ বার্ষিক আয় ৫০০ কোটি ; অর্ধেকও খরচ হয়না, যার ফলে তহবিলে জমা দেড় হাজার কোটি টাকা। একজন ট্রাস্টি মেম্বার চালায় ৩ কোটি টাকা দামী গাড়ী।

২য় সারির প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পড়াশোনার মান থার্ড ক্লাস;শিক্ষকরা অনেকসময় শিক্ষার্থীর মানের উপরও নির্ভর করে ঐভাবে পাঠদান করে;যদিও তাদের নিজদের মান জাস্টিফাই করার অপশন নেই।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের মতো ৩য় বিশ্বে এভাবে গলাকাটা ফি নিচ্ছে, অনেক পরিবারের দুর্নীতির টাকা নর্থ-সাউথে যাচ্ছে; এসব ডাকাতীর অবসান হওয়ার দরকার আছে।

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:০৪

আল ইফরান বলেছেন: আপনি যে ডাক্তার গ্র্যাজুয়েটের কথা বলেছেন সেইটা প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ থেকে আসা যেগুলো আবার বিভাগীয় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়।
সামাজিক দূর্বৃত্তায়নের প্রভাব শিক্ষা খাতেও পড়বে সেটাই স্বাভাবিক, প্রভাব না পড়াটাই বরং অস্বাভাবিক। উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা গবেষণাভিত্তিক না হওয়াতেই আজ এই খাতের সার্বিক দুরবস্থা বলে মনে করি। আর সমাজের লুম্পেন শ্রেণীর সন্তানরা সংখ্যায় খুবই অল্প যারা এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়তে আসে, তাদের একটা সিংহভাগ চলে যায় ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকাতে। খুব ভালো অডিট এবং ইনস্পেকশন চালালে বড়জোর দুই-চারটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অপারেশনাল থাকবে, বাকিগুলোর অবস্থা পান-সুপারির দোকানের মত।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



পান-সুপারীর দোকান থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে অনেকেই বড় দায়িত্বের যায়াগায় চলে যাচ্ছে, ইহা অনেক গার্বেজের কারণ হয়ে গেছে।

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:০৫

সাগর শরীফ বলেছেন: বিশ্বাস করেন স্যার, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষ্যাপ খেলে বেড়ানো মাষ্টারদের উপরি পাওনার লোভই টিকিয়ে রেখেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাবলিক বিশ্ব বিদ্যালেয়ের শিক্ষকেরা এখন আদম বেপারীর মতো হয়ে গেছে, নীতিহীন ও লোভী

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি গুলো হলো ব্যবসার জায়গা। দুই একটা ছাড়া বেশির ভাগেরই লেখাপড়ার মান ভালো না। একটা বিল্ডিং এঁর মধ্যে ক্যাম্পাস। কোনো মাঠ নাই।

আমার এক কাজিন নর্থসাউথে পড়ছে। প্রতি সেমিস্টারে এক লাখ করে টাকা দিতে হয়। আমার চাচা টাকা যোগাড় করতে গিয়ে নিজের জীবন তেজপাতা করে ফেলছে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনার টাকাগুলো পানিতে ফেলে দিচ্ছে, উনার ছেলে পংগু গ্রেজুয়েট হবে।

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের সময় প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ছিল না।বাচ্চাদের পড়াতে যেয়ে দেখলাম,পাবলিকে চান্স পেয়েও পড়লো না।বাচ্চাদের বক্তব্য ছিল,ভর্তি হবার নির্দিষ্ট তারিখ আছে বের হবার কোন তারিখ নাই।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামান্য কিছু ছেলের কারণে পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলো গরুঘরে পরিণত হয়েছে, শিক্ষকেরা সেগুলোকে ঠিক করেনি; তারা টাকা কামাচ্ছে প্ররাইভেট ক্লাব-হাউসগুলো (প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ) থেকে।

১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দেশে এখন সব জিনিসের আকাশছোঁয়া দাম শিক্ষাও পণ্য হিসাবে ভালো দামে বিক্রি হচ্ছে । দেশ রসাতলে গেলও কার কী।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশ রসাতলে গেলে আমাদের ক্ষতি, দেশ আমাদের।

১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:১৯

নাহল তরকারি বলেছেন: এই কথা আমি লেখলে নেগেটিভ কমেন্ট ভরে যেতো।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখেন, দেখি কি হয়!

১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৩৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

প্রাইভেটের এক স্যার বলে,ল্যাব পরীক্ষা নিয়ে এত চিন্তা কেন? আমি আছি তো, চা-নাস্তার কিছু টাকা দিলেই তো হয়;৩.৩০ ঘন্টায় ইনকাম ৩০০০।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




দেশের তরুণ ছেলেমেয়েদের গরুছাগলে পরিণত করছে প্রাইভেট।

১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৫৮

নতুন বলেছেন: ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করতে চাইবেই তারা শিক্ষা ক্ষেত্র চাহিদা দেখেছে তাই নিয়ে ব্যবসা করছে।

সরকারের উচিত সরকারী শিক্ষার মান বাড়ানো এবং বেসরকারী শিক্ষাপ্রতিস্ঠানের মান নিয়ন্ত্রন করা।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার ও প্রশাসনের মান কে রক্ষা করবে বা বাড়াবে?

১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২২

জ্যাকেল বলেছেন: প্রাইভেটে সমস্যা হইল এইগুলা সরকারের একটা তন্ত্রে চলে। সেই তন্ত্রে মোটামুটি পয়সা ঢালতে হয় এই আরকি।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বৃটিশ কলোনিয়েল সিষ্টেম এই দেশের মানুষের এত ক্ষতি করেনি, যা করছে প্রশাসন।

১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: পুরা বাংলায় ভালো শিক্ষকের সংখ্যা যারা মানুষের মত মানুষ মানাবে তাদের আগে দরকার,। তাদের ছাড়া যে কোন যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মুরগির খোয়াড়ের ন্যায়। এই বাংলায় একামাত্র পেশা যে পেশায় বেচে থাকবার জন্য সম্মান ছাড়া কিছু পাওয়া যায় নাহ। ভালো শিক্ষক না থাকলে দেশে এর উন্নতি কিভাবে হবে। এই মহান শিক্ষক রা থাকলে যে কোন মুরগির খোয়ার কে অসমান্য বিদ্যপিঠে পরিনত করতে পারে। তাদের ঘাটতি আগে মেটানো উচিত।
তাদের না আছে শেষ জীবনের ভালো অর্থনেইতিক সুবিধহা না আছে কোন ভালো পেনশন এর সুযোগ। একটা সময় হয়তো কেও কেও নব জীবনের নব স্রোতে হয়তো নিসার্থ ভাবে চেষ্টা করবে কিন্তু একটা সময় বয়ষের ভাড় তাকে এই সুযোগ আরে দেবে নাহ।
আমার জীবনে একটা বড় আফসোস ভালো মহান শিক্ষকের সানিধ্য না পাবার। ব্লগে কেও আছেন যিনি জামিলুর রেজা চৌধুরির মত শিক্ষকের সানিধ্য পাইছেন।বাংলা এই পেশা তে শিক্ষকের যে বেতন পায় তা দিয়ে সৎ পথে কেও কিছু করতে পারবে বলে মনে হ্ইয় নাহ।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




জামিলুর রেজা সাহেবও বেগম জিয়াকে দেশের কম্প্যুটিং/সফটওয়ার সম্পর্কে ভুল ধারণা দিয়েছিলেন। বেগম জিয়ার শেষ আমলে, জামিলুর রাজা সাহেব বেগম জিয়াকে ২০০ কোটী টাকার সফটওয়ার রপ্তানীর আশা দিয়েছিলেন; আসলে, ২০০ ডলারের সফটওয়ারও রপ্তানী হয়নি।

১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৪

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: একটা বিদ্যালয় সেরা হতে পারে নাহ যতক্ষন নাহ সে বিদ্যলয়ের শিক্ষক রা সেরা না হবেন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশে এখন ফেইসবুকের জন্য ভালো শিক্ষক পাওয়া যেতে পারে।

১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: ১৯৭১ এর পর খুব তোড়জোড় চলে কলেজ আর ভার্সিটি বানানো নিয়ে তখন মাওলানা ভাষানী এর বিরোধিতা করেন এই কারনে যে প্রাইমারী স্কুল বেশি করে না করে কেন কলেজ আর ভার্সিটি বানানো হইতেসে।যদি এই এটা না করে শুধু ভার্সিটি করা হয় তাহলে সবাই নামধারী সার্টিফিকেট এর জন্য উঠে পরে লাগবে।পুরা শিক্ষা ব্যবস্তায় ঘুন পোকায় ধরবে। আদতে তাই হয়েছে এই বাংলায় প্রাইমারী বিদ্যালয়ের চেয়ে কলেজ ভার্সিটি সঙ্খা অনেক বেশি যার প্রতিফলন এখন পাইতেসি

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মওলানা কি বলেছিলেন কে জানে, তবে শেখ পড়ালেখার জন্য কিছুই করেননি।

১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: মহানগর এলাকায় সরকারি প্রাইমারি স্কুলের একজন দফতরি চাকরির শুরুতে মোট বেতন পান ১৫ হাজার ৭১২ টাকা। গ্রামে এ বেতন ১৩ হাজার ৫৫০ টাকা।অন্যদিকে বেসরকারি হাইস্কুলের একজন এমপিওভুক্ত শিক্ষকের (বিএড ছাড়া) চাকরির শুরুতে সর্বসাকল্যে বেতন ১৪ হাজার টাক।ফলে দেখা যাচ্ছে সরকারি প্রাইমারি স্কুলের অষ্টম শ্রেণি পাস পিওনের চেয়েও কম বেতন পান বেসরকারি হাইস্কুলের অনার্স-মাস্টার্স পাশ করা এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা।অন্যদিকে সরকারি কলেজে একজন প্রভাষকের চাকরির শুরুতে মূল বেতন ২৩ হাজার টাকা। এর সাথে মূল বেতনের ৪০ ভাগ বাড়িভাড়া এবং দেড় হাজার টাকা চিকিৎসা ভাতা পান।হাইস্কুলে বর্তমানে বিএড কোর্সধারী একজন এমপিওভুক্ত শিক্ষকের বেতন শুরুতে ১৬ হাজার টাকা। ১০ বছর পর তাদের বেতন হয় ২২ হাজার টাকা এবং ১৬ বছরের মাথায় এক হাজার টাকা বেতন বেড়ে হয় ২৩ হাজার টাকা। এ ছাড়া তাদের আর কোনো বেতন ধাপ বাড়ে না। আর নেই পদোন্নতির কোনো ব্যবস্থা। যাদের বিএড কোর্সে নেই তাদের বেতন ১০ বছর পরে হয় ১৬ হাজার টাকা।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব জোড়াতালি দিয়ে পড়ালেখা হবে না জা তির, পড়ালেখা ফ্রি করে দিলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৭

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: জার্মানিতে যে বাসায় আমার আত্থামীয়া থাকতো তার মালিক দম্পতির দুজনই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। এদের একজন অর্থাৎ স্বামী তখন মনোবিজ্ঞানে পিএইচডি করছিল এবং পিএইচডির পরও ওখানেই শিক্ষকতা করবেন বলে দুজনেই মনস্থির করেছিলেন। এবার বুঝুন জ্ঞানবিজ্ঞানে জার্মানরা কেন এত এগিয়ে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে শতকরা ২০ জনের মানসিক সমস্যার কারণ দারিদ্রতা; জার্মানরা দরিদ্র নয়।

২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৭

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: এই রাষ্ট্রের তো টাকার অভাব দেখি না? রাস্তার হকার থেকেও কেউ হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে যায় বলেই দেখছি। ঘুষ, চুরি, দুর্নীতির জন্য টাকার অভাব নেই। অথচ শিক্ষকদের বেতন দিতে গেলে টাকা নেই, টাকা নেই শুনতে হয়। শিশুদের জীবনের ভিত্তি গড়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্বটা যাদের ওপর ছেড়ে দিই তাদের এত অবহেলা কেন?

মনে আছে যমুনা সেতু তৈরি করার সময় রাষ্ট্রের সকল সার্ভিসের সঙ্গে সারচার্জ যোগ করা হয়েছিল। যমুনা সেতু নির্মাণের জন্য জনগণের কাছ থেকে সারচার্জের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা আদায় করা হয়েছিল। আমার মতে সকল লাক্সারিয়াস পণ্যে এবং ইনকাম ট্যাক্সের সঙ্গে শিক্ষার জন্য স্পেশাল সারচার্জ আরোপ করে অর্জিত টাকা শিক্ষা খাতে বরাদ্দের ব্যবস্থা করা জরুরি। যেকোনো উপায়েই হোক শিক্ষায় জিডিপির ন্যূনতম ৫.৫% বরাদ্দ খুব জরুরি। আর সরকারি কর্মকর্তাদের কাছে অনুরোধ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যারা আছেন তারা দয়া করে সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করুন। এটাকে কেবল একটি চাকরি মনে না করে সেবাদান মনে করুন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতির যতটুকু সম্পদ আছে, ইহা দিয়ে জাতির পড়ালেখা করার ও সবাই ভালো থাকতে পারার কথা; দরকার প্রশাসনে অভিজ্ঞ ও দক্ষ লোকজন।

২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৩

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: উন্নত বিশ্বে দেখা যে কোন অধ্যাপকের চাকরি করার বয়স সীমা নাই মারা যাবার আগ পর্জন্ত করতে পারেন । আর এই দেশে দেখা যায় একটা শিক্ষক তার সেরা সময়ে আসলেই তাকে বুড়া বানায় অবসর জীবনে পাঠায়া দেয়।আর নোংরা রাজনিতি তা করে দিসে আরো দুর্গন্ধময় । আমারা শুনেছি কোন কোন ডিন নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ে গাভি পালতো আর ঘাস চাষ করতো।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষকদের চাকুরীর বয়স সীমা থাকা অনুচিত, জ্ঞানী মানুষ পাওয়া কঠিন ব্যাপার।

২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বাংলার সব মানুষের এর মনে একটা জিনিষ অনেক আগে থেকে বাসা বেধে আছে শিক্ষায় শিক্ষিত আর কোন বিষয়ে পারদর্শি । বাংলায় ভার্সিটি তে ট্রেন্ড হলো কোন বিষয়ে পারদর্ষি বানায়া চাকরির বাজারে ছেড়ে দেয়া যাকে আমরা এখন জেনে আসছি শিক্ষায় শিক্ষিত । তাহলে তো বলা যায় একজন মূর্খ লোক ড্রাইভিং শিখে নিজেকে শিক্ষায় শিক্ষিত বলে ঘোষনা দিয়ে দেবার মত।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের আধুনিক শিক্ষার মান অন্য সভ্য দেশগুলোর সাথে মিলিয়ে দেখার দরকার।

২৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:১২

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: পরিচিত একজন কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়ে প্রাইভেটে, থার্ড ইয়ারে উঠেছে। একটা সেন্টেন্স প্রিন্ট করার প্রোগ্রাম লিখতে পারে না, অথচ এটা এইচএসসি লেভেলের বইতেই শেখানো হয়।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




ফেইসবুক গ্রেজুয়েট।

২৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৮

কলাবাগান১ বলেছেন: এযুগে ইভেন বিজ্ঞান এর ব্যবহারিক বিষয়ও অনলাইনে পড়ানো যাচ্ছে, যেহেতু প্রচুর রিসোর্স আছে। আমেরিকায় বসেও এখন বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করা যায় যদি সদিচ্ছা থাকে।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



কিন্তু মালিকেরা কি আমেরিকার মতো চালাচ্ছে যে, তারা আমেরিকার শিক্ষক নেবে?

২৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১৯

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে অনুমোদিত ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আরজেএসসির নিবন্ধন রয়েছে ৫০-৬০টির। সে হিসেবে প্রায় অর্ধেক বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টেরই কার্যক্রম পরিচালনার আইনগত বৈধতা নেই।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব অবৈধ ইউনিভার্সিটি কি চলতে দেয়া উচিত? শিক্ষামন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট অন্যায় করেছেন।

২৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৩০

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া সব হইতেসে মিরপুর চিড়িয়াখানা তার মাঝে একটা আবার জঙ্গি উৎপাদন এর কাজে মাঝে মাঝে ভুমিকা রাখে। সরকারি জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ হল চেঞ্চুরি মানিকের ধর্ষন এর ভুমি ।চাঁদ ভাই আপনি হয়তো জানার কথা।
১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী ছিলো। নাম ছিলো জসিম উদ্দিন মানিক। সে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একশত মেয়েকে ধর্ষণ করে মিষ্টি বিতরণ করেছিলো। তখন তার নাম হয়ে যায় "সেঞ্চুরি মানিক"।পরে ২০০৫, ২০০৬, ২০০৮ ও ২০১০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলন হয়।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




সেই সময় ঐ ইউনিভার্সিটির সব শিক্ষকই ছিলো ইডিয়ট।

২৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:০৫

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মান সম্মত শিক্ষক সংকট ভূমিকা রাখছে মান কম হবার পিছনে

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব প্রাইভেটকে কেড়ে নিয়ে একটা সংস্হা গড়ে তুলে, এগুোর মালিকানা সাধারণ মানুষের মাঝে বিক্রয় করে দেয়ার দরকার।

২৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:০৭

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: দেশের নামজাদা বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদপত্রের শিরোনাম হয়েছে ‘সবচেয়ে বেশি ধনী’ হওয়ার সুবাদে। সম্প্রতি একটি দৈনিকে প্রকাশিত ‘দেশের সবচেয়ে ধনী বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ সাউথ’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি পড়ার পর বিস্ময়ের ঘোর কাটছিল না। কেবলই মনে হচ্ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল কাজ কি শিক্ষার উন্নয়ন নাকি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক উন্নয়ন? যে বিশ্ববিদ্যালয়টি আর্থিকভাবে স্ফীত হচ্ছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ পর্যন্ত শিক্ষা-গবেষণার উন্নতিতে কখনো সংবাদ শিরোনাম হতে পারল না কেন

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




৩য় বিশ্বে এই ধরণের ব্যবসা অন্যায়।

২৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:০৯

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় যে ট্রাস্টের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত তার চুক্তিপত্রেও বলা হয়েছে, এ ট্রাস্ট মানবহিতৈষী, দানশীল, জনহিতকর, অরাজনৈতিক, অলাভজনক ও অবাণিজ্যিকভাবে পরিচালিত হবে। কিন্তু তা হচ্ছে কি? অভিযোগ রয়েছে শিক্ষার্থীদের ওপর প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ টিউশন ফি আরোপ করে বড় অঙ্কের অর্থ লাভ করছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। একটি বিশ্ববিদ্যালয় কি সেটা করতে পারে?

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ধরণের ইউনিভার্সিটিগুলোর কারণে বাচ্চারা পড়ালেখা ছেড়ে দিয়েছে।

৩০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:০৯

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বড় অঙ্কের তহবিল থেকে নিজেদের ইচ্ছামতো অর্থ ব্যয় করছে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রাস্টি বোর্ড। শিক্ষার্থীদের টিউশন ফির টাকায় একেকজন ট্রাস্টি প্রায় ৩ কোটি টাকার ল্যান্ড রোভারের বিলাসবহুল রেঞ্জ রোভার গাড়ি কিনে ব্যবহার করছেন

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে চাপে রেখে আয় করছে, বাতাসে ছড়াচ্ছে।

৩১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১০

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: আজ পর্যন্ত জানতে পারলাম না মৌলিক কোনো গবেষণা এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হচ্ছে বা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সময়োপযোগী এমনকি বৈশ্বিক পরিসরে অনেক বিষয় আছে গবেষণার। বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণায় বেশি টাকা বিনিয়োগ করলে মৌলিক গবেষণার পাশাপাশি সারা বিশ্বে তাদের সুনাম ছড়িয়ে পড়বে। তাহলে বিদেশি শিক্ষার্থীরাও এখানে আগ্রহ নিয়ে পড়তে আসতে পারে। তাতে করে বিশ্ববিদ্যালয়টির আরও আয়-উন্নতি ও কলেবর বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যশ ও সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে কয়েকজন শিক্ষক আছেন, তাঁদের লেখা পড়েন, গবেষণা কেমন চলছে বুঝতে পারবেন।

৩২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১১

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: আমাদের উচ্চশিক্ষা আজ এক হতাশার নাম। আমাদের দেশে শিক্ষকরাও প্রশ্ন করের না, ছাত্ররাও প্রশ্ন করতে শেখে না। এমনকি এসব নিয়ে সমাজের অন্য কেউই কোনো প্রশ্ন করেন না। প্রশ্ন করা যায় না। দেশে এখন চালু হয়েছে প্রশ্নহীন শিক্ষা, প্রশ্নহীন সমাজ-রাজনীতি। অথচ শিক্ষা মানুষকে ভাবাতে আর প্রশ্ন করতে শেখায়। কোনো দেশের কোনো যুগের শিক্ষাতেই বাক্হীন, প্রশ্নহীন থাকার কথা বলা হয়নি

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবার সাবজেক্ট হচ্ছে ফেইসবুক।

৩৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: শিক্ষাদানের পরিবেশ নাই
গবেষণা সংখ্যা, গবেষণা হতে আয় ও সুনাম নাই,
অন্য গবেষকদের দ্বারা গবেষকের গবেষণা কর্ম হতে উদ্ধৃতি কিছু নাই
আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষণা কই কিভাবে আছে তার কোন খবর নাই, শুনতে পেলাম একজন নাকি কাচকি মাছের চানাচুর বানাইছে আর আমাদের কিছু অথর্ব সাংবাদিক লম্ফঝম্প শুরু করছে।

গবেষণার ফলাফল হতে শিল্পের ইন্ডাস্ট্রি উপকার বা আয় তার কোনটাই দেখতে পাইতসিনা

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের শিক্ষার সাথে দেশের উৎপাদনের সাথে কোন সম্পর্ক নেই; ধোলাইখালে ইন্টার্ণশীপ দেয়া যেতে পারে।

৩৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: এক সময় সব স্কুল-কলেজে পাঠাগার ছিল বর্তমানে ক’টি স্কুল কলেজে পাঠাগার আছে ? এর ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে পাঠাভ্যাস গড়ে উঠছে না। মোবাইল ফোন টেপাটিপির মধ্যে তার নিজের সময়টা পার করে, পাঠাগারে নয়। যে শিক্ষা ব্যবস্থায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বড় হচ্ছে তাতে ভাল মানের শিক্ষক অথবা গবেষক হওয়া কঠিন। এই ব্যাপারে সরকারের চেষ্টার ঘাটতি না থাকলেও সামগ্রিক পারিপার্শ্বিক অবস্থা একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের উন্নতমানের শিক্ষক বা গবেষক হওয়ার সম্ভাবনাকে নষ্ট করে দিচ্ছে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




অনেকেই টেক্সট বই কিনছে না।

৩৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:২০

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আঞ্চলিকমানেরও হতে পারছে না তার আর একটি বড় কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা না থাকা। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধাকে গুরুত্ব না দিয়ে সিলেকশন বোর্ডের সদস্যদের সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক, রাজনৈতিক পরিচয়, আঞ্চলিকতা ইত্যাদি অনেক বেশি গুরুত্ব পায়।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশে চাকুরী না থাকলে, সবাই শিক্ষক হতে চায়।

৩৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:২০

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: সার্টিফিকেট স্বর্বস্ব পড়াশুন করি।বেকার থাকলে প্রবলেম নাই ছেলে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছে এটাই বড় কথা। চীন একটা সময় অর্থনৈতিকভাবে নিজেদের শক্তিশালী করার জন্য ১২ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ রেখেছিল।তাদের ভাষ্য ছিলো এত ছেলেমেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে কী করবে? কোথায় চাকরি পাবে তারা? এত হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থান দেয়ার মতো প্রতিষ্ঠান চীনে নেই। ঐ ১২ বছরে চীন কারিগরি শিক্ষা ও ট্রেড প্রশিক্ষণ এর মাধ্যমে দেশের প্রতিটি ঘরকে কারখানা বানিয়ে ফেলেছিলো। আমাদের দেশে যা চিন্তা করাই দুষ্কর।সুতরাং, এত বিশ্ববিদ্যালয় শুধু যুব সমাজকে বেকারত্বের অভিশাপেই অভিশাপ্ত করবে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




ইউনিভার্সিটি বন্ধ রেখে চীন যে খুব একটা ভালো করেছে, তা'নয়, তারা অমানবিক শ্রমিক বানায়েছিলো।

৩৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১৫

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন:

০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের শিক্ষকেরা নিজেদের ভুমিকা পালন করেনি ঠিক মতো, তারা জনসাধারণকে শিক্ষিত করার চেষ্টা করেনি।

৩৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১১

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন:

১১ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষেকেরা খারপ হয়ে গেছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.