নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি যেই বিষয়ে লিখছেন, ইহাতে নতুন কিছু যোগ করেছেন?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:২৬



আপনার পোষ্টে নতুন কিছু আছে, নাকি জানা কোন বিষয়ে গতানুগতিক লেখা? জানা বিষয়ে লিখে থাকলে, উহাতে যদি নতুন কোন ধারণা যোগ করা না'হয়, পোষ্টটি বিরক্তিকর হয়ে যেতে পারে; ইহার পাঠক পাওয়া মুশকিল হবে। সামুতে বাংগালীরা ১৬ বছর ব্লগিং করছেন, অনেক বিষয়ে আলোচনা হয়ে গেছে, অনেক বিষয়ের উপর ব্লগারদের ধরণা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে; সেগুলোকে আবার অংকুর থেকে পরিবেশন শুরু করলে, এগুলো নিয়ে পাঠকদের আগ্রহ থাকবে না। এমন কি সমসাময়িক বিষয়ে, লেখক যদি নিজের মতামত যোগ না করে, ঘটনাপ্রবাহকে সংবাদের মতো পরিবেশন করেন, ইহার পাঠক পাওয়া যাবে না।

আপনি যেই বিষয়ে লিখতে চান, সেই বিষয়ের উপর ভালো ধারণা থাকতে হবে; এবং খেয়াল রাখতে হবে যে, এই বিষয়ের উপর কি পরিমাণ পোষ্ট এসেছে ইতিমধ্যে, কি ধরণের আলাপ আলোচনা হয়েছে, কোন ধরণের ব্লগারেরা আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন। আমি শিক্ষানীতি নিয়ে উদাহরণ দিতে চাই; স্বাধীন বাংলাদেশের শিক্ষানীতি প্রনয়নের জন্য শেখ সাহেব ১৯৭২ সালে ড: কুদরত ই খুদা সাহেবকে ভার দিয়েছিলেন; সেই সময় তিনিই ছিলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তিদের মাঝে অন্যতম।

ড: কুদরত ই খুদা শিক্ষানীতি নিয়ে কাজ করছিলেন ও মাঝে মাঝে উনার কাজের বড় বড় বিষয়গুলো প্রকাশ করছিলেন; মানুষ উহ আহ করছিলেন। কিন্তু ৬ মাস, ৯ মাাস, ১ বছর বছরের ভেতর তিনি শেখ সাহেবকে কিছু দিতে পারেননি। দিয়েছিলেন ১৯৭৪ সালের শেষভাগে; তখন দেশে দুর্ভিক্ষ চলছে, শেখ সাহেবের অবস্হা খারাপ।

শেখ সাহেব উহা পড়ার সময় পেয়েছিলেন কিনা কে জানে, যতটুকু পত্রিকায় এসেছিলো, সেটুকু আমি পড়েছিলাম; অনেক কিছু ছিলো, কিন্তু দরকারী কথাটা ছিলো না।

এখন আপনি যদি শিক্ষানীতি নিয়ে পোষ্ট দেন, উহা ড: কুদরত ই খুদা থেকে ভালো হতে হবে; না'হয় আমি কি কারণে পড়বো? আপনি কি ড: কুদরত ই খুদার শিক্ষনীতি পড়েছেন, নাকি এমনিতেই একটা পোষ্ট দিয়ে দিচ্ছেন?

যাক, ইহা ছিলো একটি উদাহরণ মাত্র। ইহা নিয়ে ভীত হওয়ার কারণ নেই, আপনার লেখা আপনি লিখুন; তবে, দেখতে হবে যে, প্রতিষ্ঠিত বিষয়ে লিখার সময় উহা যেন আবার অংকুর থেকে শুরু না হয়।








মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের চিন্তা চেতনা যদি সৃজনশীল না হয় কি ভাবে আমরা সৃজনশীল লেখা লিখবো।রক্ষনশীল লোকের পক্ষে সৃজনশীল লেখা সম্ভব নয়।সে যাই লিখবে রক্ষনশীল হয়ে যাবে।ব্লগে অনেকেই রক্ষনশীল বিজ্ঞান চর্চা করে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিষ্ঠিত বিষয়ে অনেক অপরিপক্ষ পোষ্ট আসছে; যেমন বিশ্ব জানে তালেবান কি জিনিষ, এখন কেহ যদি উহার অধীনে উন্নত এক আফগান জাতির রূপরাখা অংকন করে, উহা পড়ে কি হবে?

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:২৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বাঙালীদের এন্যালিটিক্যাল স্কিল কম; কোনো বিষয়ে পশ্চিমের এন্যালিটিক্যাল ধারনা নিজের নামে চালিয়ে দেয় মাঝেমধ্যে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



নিজস্ব বলয়ে নিজের ভাবনাচিন্তা যোগ করতে হলে, নিজের বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকা দরকার। এনালািক্যাল ভাবনার মুল বিষয় হচ্ছে, লজিক ও সমসাময়িক বিষয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা।

৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:১৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ড: কুদরত ই খুদার শিক্ষানীতি সম্পর্কে আমার কোনো ধারনা নেই। তবে আপনি যখন বলছেন সেই শিক্ষানীতিতে অনেক কিছু থাকলেও দরকারী কথাটা ছিলো না, তখন অবশ্যই দরকারী কথাটা ছিলনা, এটাই সত্যি।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি বিজ্ঞানী মানুষ ছিলেন; কেন যে উনার ২ বছর লেগে গেলো, তা বুঝা মুশকিল ছিলো আমার জন্য; সর্বোপরি, দরকারী কথাটা না থাকায়, পুরো কাজটা গার্বেজে পরিণত হলো।

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৩৯

বঙ্গদুলাল বলেছেন: ড.কুদরত এ খোদা শিক্ষা-নীতিতে কোন দরকারী বিষয় মিসিং এর কথা বলছেন?

উনার কমিশনের শিক্ষানীতিতে বিজ্ঞানের সাবজেক্টগুলো মাতৃভাষায় শিক্ষা দানের পরামর্শটি কেমন ছিলো আপনার দৃষ্টিতে?(সম্ভবতঃ ওখানে এইরকম একটি সিদ্ধান্ত ছিলো মনে হয়)

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি দরকারী কথা বলেননি, বলার দরকার ছিলো, "সবার জন্য ফ্রি শিক্ষা"; '৭২ সালে শেখকে ইহা বললে, শেখ উনার উপর আস্হা রাখে তা চালু করতেন। ২ বছর পর, তিনি শেখকে একটা গার্বেজ নীতি দিয়েছিলেন।

৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:৩৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মনে মান সম্মত লেখা বগ্লে এখন কম আসে। কী বলেন আপনি

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগে যেসব বিষয়ে মোটামুটি ভালো পোষ্ট আসতো, সেসব বিষয়ে আজকাল গরুর রচনা আসছে প্রায়ই।

৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৬:৫৮

ঈশ্বরকণা বলেছেন: একটু জেনেশুনে লিখবেন তো ! বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের কুদরত ই খুদা শিক্ষা কমিশন -১৯৭২ সেকশনে লেখা আছে :দেশের খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ এবং বিজ্ঞানী কুদরত-ই-খুদা-কে প্রধান করে কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশন ১৯৭২ সালে গঠন করা হয়। এই কমিশন ১৯৭২ সালে তাদের রির্পোট দাখিল করে। আর আপনি লিখেছেন "কিন্তু ৬ মাস, ৯ মাাস, ১ বছর বছরের ভেতর তিনি শেখ সাহেবকে কিছু দিতে পারেননি। দিয়েছিলেন ১৯৭৪ সালের শেষভাগে; তখন দেশে দুর্ভিক্ষ চলছে, শেখ সাহেবের অবস্হা খারাপ।" কোথায় পেলেন আপনি যে এই রিপোর্ট ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের সময় শেখ সাহেবের কাছে দেয়া হয় ? স্বাধীনতার বছরে যখন দেশের অবস্থা তলাহীন ঝুড়ি তখন বিনামূল্যে সবার জন্য শিক্ষার সুযোগ তৈরির টাকাটা কি সরকারের ছিল মারাত্মকভাবে উৎপাদন ব্যাহত হওয়া একটা দেশে না সেটা যোগার করার সুযোগ ছিল? সেই রকম একটা প্রস্তাব দেবার সুযোগই কি ডক্টর কুদরত ইখুদার ছিল? কুদরত ই খুদা শিক্ষা কমিশন সম্পর্কে আমি খুব ভালো জানেন মনে হলো না আপনার অপরিপক্ক লেখা থেকে । আপনার এই ধারণার পর এটা নিয়ে এখানে আর কিছু বলতেও ইচ্ছে করছে না । আমি কিন্তু আপনার কথামতো আপনার বক্তব্যের ব্যাপারে নতুন তথ্য যোগ করে মন্তব্য করলাম !

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি কি চান আপনার পরিবারের বাহিরে কেহ পড়ালেখা করুক?

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মন্তব্যে ইংরেজী "লিংক' যোগ করা সম্ভব হচ্ছে না, সামু নিচ্ছে না।

১৯৭২ সালের ২৪ শে জুন কমিশন গঠন করা হয়েছিলো; ১৯৭৩ সালের ৮ই জুন প্রাথমিক রিপোর্ট দেয়া হয়েছিলো; ১৯৭৪ সালে ফাইন্যাল রিপোর্ট দেয়া হয়েছিলো।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতি তলাহীন ঝুড়ি ছিলো, কারণ, দেশে অনেক বেকুব শিক্ষিত ও ভিক্ষক-স্বভাবের লোকজন ছিলো; যুদ্ধে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো, নতুন সরকার কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।

৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:১০

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল খারাপের থেকে বড় কথা হোল দু-ইয়েকটা বিষয় হলেও অন্য কিছু হবে অন্য ধারায় ও অন্য চিন্তা চেতনায় আসবে।
যার যার মত চেষ্টা করুক সমস্যা তো নেই

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:




সমস্যা আছে, যারা বিষয় বুঝে না, তারা ভুল তথ্য ও ভুল ধারণা প্রচার করছে।

৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৫৯

ঈশ্বরকণা বলেছেন: খানিকটা ঠিক বলেছেন তথ্য সম্পর্কে আর তাতে আপনার লেখার মন্তব্য " ১৯৭৪ সালের শেষভাগে; তখন দেশে দুর্ভিক্ষ চলছে, শেখ সাহেবের অবস্হা খারাপ" অবস্থায় রিপোর্ট দেয়া হয়েছিল সেই তথ্যটা ভুল ছিল সেটা বোঝা গেলো । কিন্তু আপনি আবার একটা বড় ভুল করলেন কুদরত ই খুদা কমিশন "১৯৭২ সালের ২৪ শে জুন কমিশন গঠন করা হয়েছিলো" এই তথ্য দিয়ে । ২৪সে জুন কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি । বাংলাদেশ সরকারের ১৯৭২ সালের ২৬শে জুলাই-এ গৃহীত একটা প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯৭২ সালের ২৪সে সেপ্টেম্বর জাতীয় শিক্ষা কমিশন (যেটা কুদরত ই খুদা কমিশন) উদ্বোধন করা হয়। তাই ২৪শে জুন কমিশন গঠনের তথ্য ভুল হওয়াই স্বাভাবিক আর "প্রাথমিক" না "অন্তর্বর্তীকালীন" রিপোর্ট পেশ করা হয় সাড়ে আট মাসেরও আগে ১৯৭৩ সালের ৮ই জুন (এতো ভুলের মধ্যে এই তারিখটা আপনি ঠিক লিখলেন কেমন করে সেটা ভেবে আমি যারপরনাই আশ্চর্য !) । অন্তর্বর্তীকালীন রিপোর্ট খানিকটা ফরওয়ার্ডিং রিপোর্ট টাইপ যেখানে ফাইনাল রিপোর্টের মূল প্রস্তাবনাগুলো অপরিবর্তিত ভাবেই কোনো কারণে আগেই কর্তৃপক্ষের কাছে দেয়া হয়। ফর্মাল রিপোর্ট যেহেতু বিজিপ্রেস থেকে অনেক আয়োজন করে অনেক কপি পাবলিশ করা হয় তাই বেশিরভাগ সময়ই অন্তর্বর্তীকালীন রিপোর্ট দিয়েই আগে ভাগে জানিয়ে দেয়া হয় কর্তৃপক্ষকে কি করা দরকার আর তাতে সময়ের দিক থেকেও সুবিধা পায় কর্তৃপক্ষ। তাই আমার ধারণা কমিশন প্রতিষ্ঠার তিনমাস পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৯৭২ সালে কমিশন রিপোর্ট সাবমিট করার কথাটা হয়তো ঠিকই আছে। হয়তো একটা ইনফরমাল কপি তিন মাসের মাথায় বঙ্গবন্ধুকে দেওয়া হতেও পারে। নইলে শিক্ষামনি দীপুমনির মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে এই তথ্য থাকার কথা না যে ১৯৭২ সালে রিপোর্ট সাবমিট করা হয় সরকারের কাছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যটুকু ছাড়া আমি যে ইনফর্মেশনগুলো বললাম সেগুলো কুদরত ই খুদা কমিশনের রিপোর্ট থেকেই বললাম। আপনি শুনে একটু আশ্চর্য হতে পারেন যে রিপোর্টের একটা কপি আমার কাছে আছে। তাই সন তারিখ নিয়ে আমার তথ্যে কোনো ভুল নেই।

আর আমি কি চাই না চাই সেটাতো প্রশ্ন নয়। প্রশ্নটা হলো কুদরত ই খুদা কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে ।আমি মনে করি সেই সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের প্রস্তাবগুলো খুবই যুপোযোগী ছিলতো বটেই সার্বজনীন এবং কালোত্তীর্নই ছিল।ইনফ্যাক্ট সরকার এখন যে শিক্ষানীতি করছে মানে গ্রেডিং সিস্টেম, ক্লাস এইট পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা,এসএসসি উঠিয়ে ক্লাস নাইন থেকে কলেজ পর্যন্ত মাধ্যমিক শিক্ষা এগুলো কুদরত ই খুদা কমিশনেরই প্রপোজাল। উন্নত দেশগুলোতে এভাবেই শিক্ষা ব্যবস্থাটা আছে তাই না? তাদের আরো অনেক প্রপোজালই সময়ের চেয়ে অনেক অগ্রসর ছিল । এখনো সেগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে দেশের চেহারা আর শিক্ষার অবস্থা পাল্টে যাবে বলেই আমি মনে করি। কুদরত ই খুদা কমিশনের শিক্ষা নিয়ে প্রপোজালগুলো ঠিকই ছিল কিন্তু মধ্যবর্তীকালীন শাসকের শাসন দিয়ে খুব বেশি দেশের উন্নতি হয়নি কখনো। আর আমরাও সেরকম মধ্যবিত্ত শাসক শ্রেণীর পাপের গুনাহ্গারি গুণছি এখনো। কি আর করা যাবে সবই নসিব !

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



২৪ শে জুনটা টাইপো।

বাকীটুকু সঠিক আছে। আপনি বলেছিলেন চে, ১৯৭২ সালে রিপোর্ট দেয়া হয়েছিলো। কুদরত ই খুদা জাতির ভয়ংকর ক্ষতি করেছিলেন; উনি শেখকে বললে, শেখ হয়তো "ফ্রি শিক্ষা" চালু করতেন; শিক্ষা সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নেই।

৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: পড়েছি। ভালো লাগলো।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, আপনার কাজে লাগবে।

১০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: পড়লাম এবং অন্যান্যদের কমেন্ট পড়ে বোঝার চেষ্টা করছি। শিক্ষা কমিশন ব্যাপারটা নিয়ে পড়াশুনা না করে কমেন্ট দিতে চাচ্ছি না। আপনি যদি একটু বিস্তারিত লিখতেন তবে বুঝতে সুবিধা হতো।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ব্লগে শিক্ষানীতি নিয়ে ৩০/৪০ হাজার পোষ্ট এসেছিলো, সবগুলো ভুল ছিলো।

১১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৫০

বংগল কক বলেছেন: ১৯৮৫ সালে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর উদ্দেশ্যে বংগবন্ধু আমাকে প্রধান করে "বংগল কক শিক্ষা কমিশন" গঠন করেছিলেন। সেই শিক্ষা কমিশনের কাজে মখা আলমগীরের সাথে তার বাড়িতে কচুর শাকের দাওয়াত খেতে গিয়ে আমি আবিষ্কার করেছিলাম যে এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্গতির মূল কারণ ততকালীন শাহরাস্তি নিবাসি জনৈক গাজী সাহেবের মতামত না নিয়েই ড. কুদরত ই খুদা ৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের মধ্যে তাড়াহুড়া করে শিক্ষানীতির ড্রাফট চুড়ান্ত করে ফেলেন। যাই হোক, গাজী সাহেবের সাথে তখন যেহেতু দেখা করা সম্ভব হয় নাই (গোপন সুত্রে পাওয়া খবর মোতাবেক তখন তিনি মনের দুঃখে দেশান্তরি হয়ে নিউইয়র্কে অবস্থান করছিলেন বলে জানা গিয়েছিল) সেইজন্য গাজী সাহেবের মতামত না নিয়ে শিক্ষানীতি চুড়ান্ত করা সমিচীন হবে না - এই অজুহাত দেখিয়ে আমি এবং মখা সাহেব তখন শিক্ষা কমিশনের গুরুদায়ীত্ব থেকে রক্ষা পেয়েছিলাম।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



পোষ্ট বুঝার চেষ্টা করেন; আগে হয়তো পড়ালেখা করেননি, পড়ালেখা জীবনের যেকোন অংশেই করা সম্ভব।

১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭

বংগল কক বলেছেন: ব্রিটিশ ব্রদমাইশিং করপোরেশন নাকি আগামি ১০ বছরের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে? ঘটনা শুনছেন নাকি?

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি এি ব্যাপারে কিছু শুনিনি।
পশ্চিমের মিডিয়া বিলুপ্ত হয় না; সাহারণত:, অন্য কর্পোরেশন কিনে নেয়

১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্টের সাথে আমি একমত। সঠিক বলেছেন।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



নতুন ভাবনাচিন্তা না থাকলে, আমরা পুরানোটা পড়ে কি করবো?

১৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:১৪

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আপনি তো মনে হচ্ছে কুদরত ই খুদা কমিশনের রিপোর্টটা কখনোই পড়েন নি । আপনার বারবার ফ্রি শিক্ষা কথাটা শুনতে শুনতে সেটাই মনে হলো । এই কমিশনের রিপোর্টে 'অগ্রাধিকার ভিতিত্তে প্রধান প্রধান যে সমস্যাগুলো' সমাধানের যে সুপারিশগুলো করা হয়েছে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার তার ৩ নং সুপারিশেই পরিস্কার বলা হয়েছে যে "১৯৮০ সালের মধ্যে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত এবং ১৯৮৩ সালের মধ্যে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করতে হবে।" কোট করেই কিন্তু বললাম কথাগুলো, নিজের থেকে নয় । এই সুপারিশটা কি খানিকটা আপনার "---উনি শেখকে বললে, শেখ হয়তো "ফ্রি শিক্ষা" চালু করতেন" কথার মতো শোনাচ্ছে ?কুদরত ই খুদা কমিশন 'অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক' স্কুল শিক্ষার কথা ঠিকই বলেছিল। সেই সময় এর থেকে বেশি কিছু বলার সুযোগ মনে হয় ছিলও না । আপনি রিপোর্ট পড়েন নি দেখ জানেন না সেই সুপারিশের কথা। কমিশন রিপোর্ট সম্পর্কে আপনার বলা "কুদরত ই খুদা জাতির ভয়ংকর ক্ষতি করেছিলেন---" কথাটা কি তাহলে সত্যি বলা হলো ? কুদরত ই খুদা কমিশন ঠিকই বুঝেছিলো "দেশের শিক্ষা ক্ষেত্র বর্তমানে অসংখ্য জটিল সমস্যায় সমাকীর্ণ । একই সঙ্গে সকল সমস্যার সমাধান সম্ভব নয় এবং সে প্রচেষ্টা বাস্তবানুগ হবে না" (কমিশনের রিপোর্ট কোট করে বললাম )। তাই অগ্রাধিকার ভিতিত্তে তারা খুবই বাস্তব ভিত্তিক কিছু সুপারিশ করেছিল দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে সেই সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে। আপনি বারবার ঢাকঢোল বাজিয়ে যে বলছেন ফ্রি শিক্ষার কথা কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়নি। সেটা ঠিক কথা না রিপোর্ট সম্পর্কে। অন্তত পুরো সত্যিতো নয়ই । আপনি বিষয়টা সম্পর্কে ভালো করে না জেনেই বা আধা জেনেই পুরো মন্তব্য করছেন । ব্লগে এই ব্যাপারটা কিন্তু শুধু আনাড়িপনাই না খুব বিরক্তিকর অভ্যাসও। ব্লগে তথ্য বিকৃতি করতেই পারেন কিন্তু অনেকেই সেটা ধরতে পারবে সেটাও সত্যি। ব্লগের লেখা অর্থহীন নতুন কথা হলেই শুধু হবে না আগে সেই বিষয়ের তথ্যও ঠিকঠাকও হওয়া দরকার। বারবার তথ্যের ভুল ধরিয়ে দিতে হলেতো ব্লগিং ব্যাপারটাই খুব বিরক্তিকর হয়ে যায়। যাক এই বিষয়ে আপনার সাথে কথা এখানেই শেষ । চাও ।

১৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি ""১৯৮০ সালের মধ্যে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত এবং ১৯৮৩ সালের মধ্যে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করতে হবে।"

-আপনি ইহার সাপোর্টার?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.