নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরান, হাদিস, তোরাহ, বাইবেল, বেদ কি ধর্মীয় সন্ত্রাসের সমাধান?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৪




বাংলাদেশের বাংগালীরা এখন প্রতি বছর ধর্মীয় সন্ত্রাস দেখে দুর্গাপুজার সময়, ভারতীয়রা দেখে কোরবাণী ঈদের সময়; বার্মার রোহিংগারা দেখে প্রতি বছর, প্যালেষ্টাইনে দেখে প্রতি মাসে। কোরান, হাদিস, বেদ, তোরাহ কিংবা বাইবেল এগুলো থামাতে পারবে? যদি পারে বলে আপনার মনে হয়, আমাকে একটু বুঝানোর চেষ্টা করবেন। ধর্মীয় সন্ত্রাসের মুল কি এই বইগুলোর শিক্ষার মাঝে আছে, নাকি সনত্রাসের মুল আমাদের শিক্ষা ব্যবস্হা, স্বাস্হ্য ব্যবস্হা, অর্থনীতি, সমাজ ব্যবস্হার মাঝে নিহিত আছে?

ডাক্তারী বই পড়ে একজন মানুষ কি শেখেন, ইন্জিনিয়ারিং বই পড়ে যেজন স্পেসালিষ্ট হয়, তিনি কি শেখেন? এদের শিক্ষা শেষে এরা কি দুর্গাপুজার মুর্তি ভাংগার কথা নিয়ে ভাবেন, নাকি মানব সমাজকে সাহায্য করার কথা, সমাজকে এগিয়ে নেয়ার কথা, মানুষের ভালোর কথা ভাবেন? যারা ধর্মীয় পুস্তক থেকে সমাজ ও পৃথিবীকে বুঝার চেষ্টা করেন, তাদের ভাবনার জগতটা কি রকম, তারা কি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করে?

আজকের বিশ্বে, একটা সমাজে একাধিক ধর্মের উপস্হিতি মানুষের মাঝে সমস্যার সৃষ্টি করছে এশিয়া ও আফ্রিকায়; কিন্তু আজকের ইউরোপ, আমেরিকায় ও অষ্ট্রেলিয়ার এই সমস্যা নেই। ইউরোপ, আমেরিকায় বহিরাগতরাই বরং ধর্মীয়-সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে মোটামুটি।

ইরান, সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেন, পাকিস্তানে শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, আহমেদিয়াদের ভেতরে ধর্মীয় সন্ত্রাসের কারণ কি? ওদের ডাক্তারী, অর্থনীতি, সমাজবিদ্যার বইগুলো এসব কিছু মুল, নাকি ধর্মীয় বই ও ধর্মীয় চিন্তাধারা এখানে কাজ করছে? জাপান, সুইডেনসহ যেস দেশে ধর্মীয় শিক্ষার উপর জোর দেয়া হয় না, সেখানে ধর্মীয় সন্ত্রাস নেই বললেই চলে; ইহাকে কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন?

ধর্মীয় সন্ত্রাসের মুল জানা না'হলে, ইহার সমাধান বের করা সম্ভব হবে না; মানুষের ভাবনাচিন্তা না বদলালে, একা আইন ও শাস্তি এই সমস্যার পুরো সমাধান দিতে পারবে না।




মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, কোরআন-হাদীস-বাইবেল-বেদ কোন কিছুই সন্ত্রাস বা সন্ত্রাসীদের থামাতে পারবেনা। আবার সন্ত্রাসের জন্য মানুষের লোভ-হিংসা দায়ী - ধর্ম নয় এবং একজন মানুষের সন্ত্রাসী হিসাবে গড়ে উঠার পিছনে পারিবারি শিক্ষা,সামাজিক অবস্থা,দেশের আর্থসামাজিক পরিস্থিতি এগুলোই বহুলাংশে দায়ী তবে ধর্মের ভূমিকা যে একেবারে নেই এমনটাও নয়।

তবে ধর্মের নামে যারা সন্ত্রাস করে তাতে তাদের ধর্মীয় অনুভূতি থেকে ব্যক্তিগত স্বার্থের ভূমিকাই বেশী থাকে।আর যতক্ষণ মানুষ মানবিক হতে না শিখবে ততক্ষণ এ সমস্যার (সন্ত্রাস ) সমাধানের কোন পথ বের হবে বলে মনে হয়না।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানবিক শিক্ষা কি ধর্ম দিচ্ছে, নাকি আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্হা দিচ্ছে?

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কামাল১৮ বলেছেন: এই সমস্ত কিতাবে যতদিন সমস্যার সমাধান খুঁজবে ততদিন সমস্যা বাড়বে।রাষ্টিয় আইনকানুনের উপর আস্থা আনলে এবা মেনে চললে মানুষের জীবন যাত্রা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আধুনিক ভাবনার সংবিধান ও আইন এগুলোর সমাধান করেছে ইউরোপ ও আমেরিকায়।

৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১

এপোলো বলেছেন: সন্ত্রাস সমাধানের জন্য বাংলাদেশের সংবিধানই যথেষ্ট। আমার যতটুকু জানা আছে, সংবিধানে এমন কোনো ধারা নাই, যেখানে ধর্মীয় বিবেচনায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অনুমোদন দেয়া হয়েছে । সমস্যা হলো সংবিধানের রক্ষাকারী শাসকগোষ্ঠী এখন অন্য খেলায় মত্ত। এই সন্ত্রাস জিইয়ে রাখায় হয়তো তাদের কোনো স্বার্থ আছে।
ওরা নিজেকে বাঁচানোর জন্যই ধর্মের দোহাই দেয়। এই আলোচনায় ধর্মকে না টেনে প্রশাসন ও বিচার বিভাগ কিভাবে এই সমস্যা সমাধান করতে পারে, সেটা ফোকাস করা দরকার ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা ধর্মকে যেভাবেই নিক, তারা অন্যায় কাজ করে বেড়ায়

৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৩৪

কল্পদ্রুম বলেছেন: আইন ও শাস্তি পুরোপুরি সমাধান না করতে পারলেও অনেকটা সমাধান করতে পারে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইউরোপ ও আমেরিকা সমাধান করেছে আইন ও সংবিধান দিয়ে।

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ধর্মপ্রচারকদের মৃত্যুর পর, ধর্মীয় যুদ্ধ,দাঙ্গা ও সামান্য ইস্যুতে আনুমানিক কত মানুষের মৃত্যু হতে পারে এখন পর্যন্ত?

পোস্টে ৭ টা প্রশ্ন; মানুষের ভাবনাচিন্তা নিয়ন্ত্রিত হয় কীভাবে?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মের জন্য কোটী কোটী মানুষের মৃত্যু হয়েছ্ব; ধর্মের জন্য ১ জন মানুষের মৃত্যু হওয়াও অপ্রয়োজনীয় ছিলো, কারণ ধর্ম মানুষের ভুল আবিস্কার।

ভাবনাচিন্তা নিয়ন্ত্রিত হয় মানুষের অর্জিত জ্ঞান, স্হান, কালে ও সংস্কৃতির উপর নির্ভর করে।

৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:২৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ধর্মীয় সন্ত্রাস কি মহামারী হবে আগামীতে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়ায় ঘটতে পারে।

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৩৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমাধান নয়, এগুলো সমস্যার জন্য দায়ী।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:০৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ব্লগে ধর্মগ্রন্থ দিয়ে সমাজ চালানোর পক্ষে বেশ কয়েকজন ব্লগার খুব সোচ্চার। তাদের মন্তব্যের অপেক্ষা করছি।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



তারা যা বলেন, ভুল বলে থাকেন।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: যে বা যারা মানুষের ক্ষতি করে তারা 'অমানুষ'। পিটিয়ে ওদের ছাল তুলে ফেলা দরকার।

কোনো ধর্মই দেশের সমস্যা গুলো সমাধান করতে পারবে না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম এখন এশিয়া ও আফ্রিকার জন্য ভয়ংকর সমস্যা

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৬:৫৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমার মনে হয় আমাদের দেশ সহ উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ধর্মের অপব্যবহারে চাইতেও অনেক বড়ো সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে সম্পদ ও ক্ষমতার লোভ। এর থেকে রাজনীতিবিদ, ধর্মীয় নেতা, শিক্ষক সহ কোনো রোল মডেলই মুক্ত থাকতে পারছে না। এর পরিণতি চরম হিংস্রতা ও নিষ্ঠুরতা।

সমাজে বৈষম্য কমিয়ে জনগণের নূন্যতম মৌলিক চাহিদা পূরণ না করতে পারলে এই গলাকাটা পুঁজিবাদ দিয়ে অপরাধ দমন, আইনের শাসন, সামাজিক নিরাপত্তা কিছুই সম্ভব নয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




আইন প্রনয়নকারীরা (এমপি'রা ) ডাকাতী করছে; প্রশাসন জালিয়াতী করছে, মগজহীনরা হিন্দু ও দরিদ্রদের পিটাচ্ছে; ইহাই স্বাধীনতা।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:১৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: কোরান, হাদিস, তোরাহ, বাইবেল, বেদ কি ধর্মীয় সন্ত্রাসের সমাধান?
- এসব কিতাবই ধর্মীয় সন্ত্রাসের উৎস। 

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




আসলে, সময়ের সাথে এসব বই অকেজো ঘোষণা করার দরকার।

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,




অনেকগুলো প্রশ্ন যার উত্তর এক দুই লাইনে দেয়া সম্ভব নয় এর এই ছোট পরিসরে তো নয়ই।
তবুও বলবো, ঠিকই বলেছেন আপনি - ধর্মীয় সন্ত্রাসের মূল জানতে হবে। কোনও সমস্যার মূল জানলেই সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া সহজ হয়।
আর এই মূল জানতে হলে হাযারো ইস্যুকে সামনে নিয়ে আসতে হবে । বিশাল বিষয়!

তবে শিরোনামের প্রশ্নের জবাব একটাই - কোনও ধর্মীয়গ্রন্থই কোনও ধরনের সন্ত্রাস দমনের সমাধান নয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা সবাই কোরান পড়েছেন, শুনেছেন, কিংবা জানেন; তবে, শতকরা ২/১ জন সংবিধান পড়েছেন।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০১

ঈশ্বরকণা বলেছেন: চৌকষ ব্লগার আহমেদ জি এস কি লিখতে ভুল করেছেন তার মন্তব্যের শেষের লাইনটা ? না কি উনি বিশ্বাস করেন দেখেই কথাটা বলেছেন তা জানার ইচ্ছে রইলো। আপনার লেখার কাৰণ বুঝতে পারছি। আজকে আমেরিকান ইন্টেলিজেন্স আর মিডিয়া চীনের nuclear-capable hypersonic missile টেস্ট নিয়ে কথা বলছে। এরকম একটা মিসাইল টেস্ট করতে যেয়ে বছর দুই/তিন আগে সাইবেরিয়ায় একটা রাশিয়ান ল্যাবে এক্সিডেন্টে কয়েকজন সাইন্টিস্ট মারা গিয়েছিলো বলেও আমেরিকান ইন্টেলিজেন্স অভিযোগ করেছিল তখন । যার সপক্ষে কিছু জোরালো ভিডিও-ও তারা দেখিয়েছিল প্রমান হিসেবে।এ ধরণের একটা মিসাইল নিমেষেই কত লক্ষ মানুষকে মারতে পারে আপনার ধারণা আছে? এগুলোর কোনোটাই কিন্তু কোনো মোল্লার কাজ না। প্রোগ্রেসিভ জ্ঞানের (!) মানে সাইন্সের সর্বোচ্চ ব্যবহার করেই এই মারনাস্রগুলো এই একবিংশ শতাব্দীতেই বানানো হচ্ছে।এগুলো বন্ধ করবার কোনো উপায় কিন্তু সাইন্স বেইসড প্রোগ্রেসিভ কোনো দর্শন দিতে পারেনি এতদিন আর এখনো দিতে পারছে না। পারবেও না কখনো। কেন পারবে না সেই প্রশ্নটা কি কখনো ভেবেছেন?আপনি লেখার আগে সে জিনিসগুলো নিয়ে যদি ভাবতেন খানিকটা তাহলে এই লেখাটা অন্য রকম হতে পারতো অথবা কে জানে হয়তো এই লেখাটাই লিখতেন না। আপনার লেখার বিষয় নিয়ে কিছু বলতে ইচ্ছে করছে না।ভুল বিষয়ে পোস্ট লিখতে আপনি ব্লগে মুটামুটি একটা কিংবদন্তিতে পরিণত হবেন আশা করা যায়।চাউ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ব্লগিং ইতিহাস:



পোস্ট করেছি: ০টি
মন্তব্য করেছি: ১৬৫টি
মন্তব্য পেয়েছি: ০টি
ব্লগ লিখেছি: ৩ বছর ২ মাস
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ১ জন

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৫৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ১। রংপুরের DIG দেব দাস ভট্টাচার্য,
২। রংপুরের SP বিপ্লব কুমার সরকার,
৩। পিরগন্জের UNO বিরোধা রানি রায়,
৪। পিরগন্জ থানার OC শুরেশ চন্দ্
(সরকার গতকাল এসপি'কে সরিয়ে দিয়েছে)
প্রশ্ন: সংখ্যালঘুদের উপর হামলা হলো কিভাবে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব সরানোর কারণ, ইত্যাদি আমি জানি না:

আমার ধারণা, কোরান, বেদ, বাইবেল, তোরাহ'এর জ্ঞান ধর্মীয় সন্ত্রাস কমাতে পারবে না, বাড়াতে পারবে শুধু।

১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:১১

পুলক ঢালী বলেছেন: কোরান, হাদিস, তোরাহ, বাইবেল, বেদ কি ধর্মীয় সন্ত্রাসের সমাধান ?
হেডিং এর সমাধান বদলে উৎস দিলে আপনার পুরো পোষ্টের বক্তব্য মন্তব্য-প্রতি-উত্তর কি দাঁড়াবে ভাবছি।
আপনি তো বলেই দিয়েছেন ধর্মীয় সন্ত্রাস তাহলে এর উৎপত্তি তো ধর্মগ্রন্থ থেকেই !! ধর্মগ্রন্থ থেকে উত্থিত সন্ত্রাস ধর্মগ্রন্থ দিয়ে সমাধান হয় কি করে?
প্রত্যেকটি ধর্মানুসারীদের মধ্যে উগ্রবাদীরা রয়েছে, তারাই সন্ত্রাস করছে এদের মানবতা বোধ ক্লাউডি। তাহলে প্রশ্ন ওঠে ধর্ম কি মানবতা বোধ শিক্ষা দিচ্ছে না?
মানবতা বোধ প্রতিটা ধর্মের মৌলিক ভিত্তি । তাহলে ----??
সমস্যা হোল ধর্ম বানিজ্য, ধর্ম রাজনীতি। উভয় ক্ষেত্রেই লোভের বেশে মুনাফা,ক্ষমতা প্রাপ্তির আকাঙ্ক্ষা লুকিয়ে আছে যেথায় মানবতা বোধ লাঞ্ছনায় হাহাকার করছে।
ধর্মগ্রন্থে এর সমাধান কোথায় ? যদি কেউ মানবতা বোধটুকু বাদ দিয়ে ধর্ম চর্চা করে ধর্মকে স্বার্থ হাসিলের অস্ত্রে পরিনত করে ??

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম মানুষকে রূপকথার জগতে নিয়ে যায়, যেখানে অন্য ধর্মের মানুষ "বন্ধু" নয়, শত্রু হয়ে যায়।

১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৮

রানার ব্লগ বলেছেন: কোন ধর্ম গ্রন্থই এর সমাধান দিতে পারবে না, একমাত্র এবং একমাত্র সুশিক্ষা ও সুচিন্তা পারবে এর প্রকৃত সমাধান দিতে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মগ্রন্হগুলো এমন সময় লেখা হয়েছিলো, যখন সামাজিক নিয়ম ইত্যাদি মানুষের হাতে ছিলো না, ছিলো সামন্ত রাজা ও রাজাদের হাতে।

১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: পাতিহাসের জ্ঞান নিয়ে এইসব পোস্ট লিখলে যা হয় এটা তাই হয়েছে।
ধর্ম কাকে বলে সেটা আগে জানুন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



হিন্দু বাড়ীতে আক্রমণে অংশ নিয়েছেন তো? ইহা সো্যাবের কাজ।

১৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার নেত্রীর নির্দেশে প্রতিবারই তদন্ত হয় কিন্তু সেই তদন্ত ফলাফল কখনোই আলোর মুখ দেখে না।
এইসব জিংজিং খেলা এখন দেশের মানুষ সবাই বুঝে। দেশের জনগন একদিন ঠিকই সু্যোগ পাবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



জনগণ যেদিকে যাবে, আপনারা তাদের বিপরিতে যাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.