নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মীয়গ্রন্হ কে কিনতে পারবে, বহন করতে পারবে, কোথায় রাখতে পারবে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১



কে ধর্মীয় বই কিনতে পারবেন, পড়তে পারবেন, কোথায় রাখতে পারবেন, কোথায় ফেলে দিতে পারবেন, এই নিয়ে কোন নিয়ম কানুন আছে?

আমি বাংলাদেশের কথা জানি না, নিউইয়র্কের কথা বলি; জাাকসন হাইটস'এ রাস্তায় ২/৩ জন বাংগালী ( আরবীদের মতো পোশাকে থাকেন সব সময়) কোরান শরীফ, হাদিস ও অন্যন্য ধর্মীয় বই বিক্রয় করেন; ওখানে আরবী, বাংলা, ইংরেজী ও উর্দুতে কোরান শরীফ আছে; আপনি চাইলে কিনতে পারবেন; তারা আপনার ধর্ম, ইত্যাদি জানতে চাইবে না, যেকোন জন কিনতে পারেন।

বাইবেল মোটামুটি কিনতে হয় না, চার্চগুলো ফ্রি দেয়, আপনি আমেরিকান যেকোন হোটেল থেকে বিনা পয়সায় বাইবেল নিয়ে যেতে পারেন, প্রতি রুমে বাইবেল আগে দেয়া থাকতো, এখন চাইলে ওরা রুমে দিয়ে যায়; রাস্তায় ফ্রি পুরান বই ফেলে রাখে, তার মাঝে বাইবেল থাকে।

তোরাহ কিনে নিতে হয় বিভিন্ন সিনাগগ থেকে, ফ্রি পাবার জন্য চেষ্টা করলে পাওয়া যায়; পরিচিত ইহুদীর কাছে চাইলে ওরা ফ্রি সরবরাহ করে।

জ্যাকসন হাইটস'এর একটি আয়ুর্বেদীয় দোকানে বেদ, মহাবারত ও রামায়ন বিক্রয় হয়, আপনি কিনতে পারবেন; ওরা জানতে চাইবে না, আপনি কোন ধর্মের মানুষ, ইহা দিয়ে কি করবেন!

ধর্মীয় গ্রন্হ মোটামুটি ফ্রি পাওয়া যায় আমেরিকায়, কিংবা কেনা যায়, যেকোন লোক উহার মালিক হতে পারে; উহাকে বহন করতে পারে। আপনি যদি ভ্রমণের সময়, ব্যাগে ধর্মীয় বই রেখে, ব্যাগ পায়ের কাছে রাখেন, কেহ প্রশ্ন করবে না, ব্যাগে বই আছে কিনা! আপনি ঘরে অন্য বইয়ের সাথে রাখলে কেহ কিছু বলবে না; আপনি রাস্তায় রেখে দিলে কেহ কিছু বলবে না।

মসজিদে যদি কোরান হাদিসের সাথে বাইবেল ও তোরাহ রাখে কোন অসুবিধা হবে কিনা? হিন্দু মন্দিরে বা পুজা মন্ডপে বাইবেল ও তোরাহ রাখলে কেহ প্রশ্ন তুলবে কিনা?


মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

হিন্দু মন্দিরে বা পুজা মন্ডপে অন্য ধর্মের বই রাখার কোন কারণ আছে কি?

মসজিদে বাইবেল বা তোরাহ রাখতে দেখিনি।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "মসজিদে বাইবেল বা তোরাহ রাখতে দেখিনি। "
-রাখলে অসুবিধা আছে কিনা।

মন্দিরের লোকজন যদি কোরান, বাইবেল বা তোরাহ পড়ে, তাতে কারো আপত্তি থাকতে পারে কিনা?

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

*আলবার্ট আইনস্টাইন* বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের পকেটে মহানবী (সঃ) এর বানী সম্বলিত একটি মিনি বুক সবসময় থাকত।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি কোন কিছু মনে রাখতে পারতেন না, মনে হয়; খোঁঝ নিলে, হয়তো দেখা যাবে যে, পরীক্ষয় নকল করতেন।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "মসজিদে বাইবেল বা তোরাহ রাখতে দেখিনি। "
-রাখলে অসুবিধা আছে কিনা।

========================================


মসজিদের লাইব্রেরীতে রাখতে কোন অসুবিধা নেই। মুসলমানদের উসমানীয়, সাফাভী বা ইসমাইলীয় সভ্যতার সময় এভাবে রাখা হতো।

তবে, মসজিদের ভিতরে এখন যেভাবে থাক করে রাখা হয়, সেভাবে রাখার ব্যাপারে কোন দলিল আমার কাছে নেই।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেশীরবাগ বাংগালী ঠিক মতো ইংরেজী জানে না, মসজিদে বাইবেল রাখলে মোল্লা নিজেও উহা পড়তে পারবেন না, সেইজন্য রাখে না, মনে হয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



মসজিদে যারা সেলফোন নেয়, অনেকের সেলফোনে "পর্ণ" থাকার সম্ভাবনা আছে।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


লেখক বলেছেন:
বেশীরবাগ বাংগালী ঠিক মতো ইংরেজী জানে না, মসজিদে বাইবেল রাখলে মোল্লা নিজেও উহা পড়তে পারবেন না, সেইজন্য রাখে না, মনে হয়।

===================================

বাংলাতে ইঞ্জিল শরীফ পাওয়া যায়। আমার কাছে মার্কের ভার্সনটা আছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি যদি বাংলায় ইন্জিল শরীফ নিয়ে মসজিদে যান, মসজিদের ক্ষতি হওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে? মসজিদে যদি বেদ নেয়া হয়, কি অবস্হা হবে?

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



লেখক বলেছেন:
মসজিদে যারা সেলফোন নেয়, অনেকের সেলফোনে "পর্ণ" থাকার সম্ভাবনা আছে।

======================================================

আমি নিজে এক সময় পর্ণাসক্ত ছিলাম। মানুষ বদলায়। এটা আপনাকে মনে রাখতে হবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ বদলায়, কোনদিকে যায়?

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৬

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: মসজিদে বিভিন্ন ধর্মের গ্রন্থ শেখা বা জানার উদ্দেশ্যে রাখতে নিষেধ কিনা জানা নাই। তবে আমার মতে জ্ঞান অর্জনের স্বার্থে রাখা যেতে পারে। যদিও কোন মসজিদে এমনটা দেখা যায় না।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ইংরেজীতে বাইবেল পড়লে বুঝবেন?

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

মসজিদে বেদ রাখলে মসজিদ কমিটি ও মুসুল্লী হাতাহাতি হবার সম্ভাবনা আছে; অথবা একবাক্যে কেউ একজনের কথা মেনে নিবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমাদের জাতির মানুষের সাধারণ জ্ঞান খুবই কম, এরা মোটামুটি সব বিষয়ে অজ্ঞ।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: মানসিকতা উন্নত না হলে এক ধর্মের লোক অন্য ধর্মের ধর্মগ্রন্থ সহ্য করতে পারবে না।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম পালন করে মানষিকতা এটুকুই থাকবে।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: অনেকে বলার চেষ্টা করে,এই কাজ কোন মুসলিম বা হিন্দু করতে পারে না।এই কথার মধ্যে একটা প্রচ্ছন্ন ঈঙ্গিত আছে।কিন্তু RAB যে তিন জনকে সনাক্ত করেছে তারা প্রত্যেকেই সাচ্চা মুসলমান।
অন্যান্য অনেক বইয়ে কোরানের অনেক আয়াত আছে,অনেকের ডিভাইসে কোরান ডাউনলোড করা আছে,এগুলো কি কোরান না।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোরান অন্য ধর্মীয় গ্রন্হের মতোই অনেকটা; তবে, ইহাতে ততকালীন বেদুইনদের সামাজিক নিয়মকানুনের প্রভাব বিদ্যমান।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৫৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বন্ধু যখন আর এক বন্ধুকে শালা বলে সম্বোধন করে; তখন কেউ তাকে গালি হিসাবে নেয় না। মজা হিসাবেই নেয়। কিন্তু যখন কাউকে গালি দিতে শালা ব‍্যবহার করা হয়, তখন শালা একটা বড় গালি।

আম্রিকানরা ব্রিটিশরা তাদের পতাকা দিয়ে জাঙ্গিয়া তো বানায় বানায়, জুতা স‍্যান্ডেলও বানায়। কেউ কিছু বলে না। কিন্তু যদি তাদের পতাকাকে অপমান করা হয়; তারা কি কোন ব‍্যবস্থা নিবে না?

কুরআন মন্দিরে যিনি রেখেছিলেন, তিনি কি সম্মানের জন‍্য রেখেছিলেন? যদি তাই করতেন, তাহলে ওখানে যে সব হিন্দু ভাইয়েরা ছিলেন, টের পেলে তার বারোটা বাজায় দিতো। রাখাই হয়েছে গ‍্যাঞ্জাম বাধানের জন‍্য। রাখাই হয়েছে অপমান করবার জন‍্য। সমস‍্যটা এখানে।

কিছু কিছু জিনিষ বোঝার জন‍্য একটু চিন্তা করতে হয়। খুব বেশী না; সামান‍্য। ঘাড় বাধিয়ে ঝামেলা মূলক কথা বলার কোন মানে নাই।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




কোরান একটা বই, অন্য বই যেখানে রাখা যাবে, কোরানও সেখানে রাখা যাবে।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:২৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ধর্মগ্রন্থের সম্মানের বিষয়টা পরস্পর ধর্মীয় সম্মান নির্ভর। আমরা পবিত্র কুরআন সবসময়ই উঁচু যায়গায় রাখতে দেখেছি এবং আমরাও সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে কুরআন একটু উঁচু স্থানে রাখি। তবে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরা সেটা জানিনা তবে গীর্জায় দেখেছি তাদের ধর্মগ্রন্থ উঁচু স্থানে রাখেন।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোরান সৌদী থেকে যখন জাহাজের কনটেইনারে আসে, উহা উপরে কি নীচে যায়?

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:২৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: লীগের অফিসে জিয়াউর রহমানের ছবি রাখা যায়?

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



না, লীগ রাখতে দিবে না; কোরানের মান জিয়া মানের চেয়ে বেশী হবে; ফলে, সবাই কিনতে ও রাখতে পারে।

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:২৩

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোরান একটা বই, অন্য বই যেখানে রাখা যাবে, কোরানও সেখানে রাখা যাবে।


দয়া করে ব্রেইন অকেজো ফেলে রাখবেন না। কাজে খাটান। চিন্তা করুন।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লাইব্ররীতে কোরান কোথায় রাখা হয়?

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: কমনসেন্সহীন প্রশ্ন।
যেইসব কিতাবে বা বইয়ে আল্লাহর শীরক সর্ম্পকীত লেখা থাকে তা মসজিদ রাখা যাবে কীভাবে?
যেখানে মহানবীকে শেষ নবী মানা হয় না, এমন কী তাকে নবী হিসেবেও স্বীকার করা হয় না, সেটা মসজিদে রাখতে চাইছেন?

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোরান যারা লিখেছে, তারা তাদের মন মতো আল্লহকে সৃষ্টি করেছে; আপনি আপনার লেখায় আল্লাহকে নতুন নতুন ফিচার দিচ্ছেন; কারণ, আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক ধারণা কারো নেই।

১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৪০

বিটপি বলেছেন: নবিজীর (স) ও খোলাফায়ে রাশেদার সময়ে মসজিদ ছিল অনেকটা পার্লামেন্টের মত। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত সিদ্ধান্ত এমনকি যুদ্ধের স্ট্র্যাটেজি সেখানে বসে ঠিক করা হত (তাই বলে মসজিদকে সন্ত্রাসের কেন্দ্র মন করবেন না যেন)। তাই রাষ্ট্রীয় সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল সেখানেই থাকত। আব্বাসী খেলাফত আমলে এক একটা মসজিদ ছিল এক একটা ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মত - শেখানে বিদ্যার্জনের জন্য শিশুরা যেত। কিন্তু মসজিদকে কখনও লাইব্রেরী হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে - কোন ইতিহাসে এমনটা পাইনি।

এখনকার যুগে মসজিদ কেবল ইবাদত গৃহ ছাড়া আর কিছু না। কাজেই ইবাদতের কাজে যা লাগে, কেবল তা ছাড়া আর কিছু মসজিদে রাখা ঠিক হবেনা বলে আমি মনে করি। কুরআন শরীফ তিলাওয়াত একটা ইবাদত, তাই মসজিদে কুরআন থাকে। কিন্তু অন্য কোন গ্রন্থ পাঠ করা কোন ইবাদত নয়। তাই আমার স্পষ্ট বক্তব্য - মসজিদে কুরআন ছাড়া আর কোন বই রাখা উচিত নয়।

জ্ঞানার্জনের উৎকৃষ্ট স্থান হচ্ছে বিদ্যালয় ও গ্রন্থাগার। একটা ইসলামী গ্রন্থাগারে বেদ গীতা বাইবেল ত্রিপিটক তোরাহ থেকে শুরু করে হুমায়ূন আজাদের 'দ্বিতীয় লিঙ্গ' এমনকি রস্ময় গুপ্তও থাকতে পারে, কিন্তু মসজিদ কোন জ্ঞানার্জনের জায়গা নয়। এটা ইবাদতের জায়গা, প্রশান্তির জায়গা - এখানে তাই কুরআন ছাড়া অন্য কোন বই স্থান পাবার যোগ্য না।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব কথা আপনার মতো লোকেরা তৈরি করেছে; আরবেরা ২০ জেনারেশন আগে কি রকম ছিলো, আজকের ইয়েমেন, সিরিয়া, সৌদীদের থেকে বুঝা যায়; ওরা খারাপ লোকজন ছিলো।

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনার কাছে আরো মান সম্মত প্রতিউত্তর আশা করেছিলাম । আপনি যদি কোরআন কে সাধারণ বই মনে করেন তবে কষ্ট করে এতো বড় লেখার দরকার ছিল না। যাদের কাছে কোরআন সাধারণ বই না তাদের কাছে এর মর্যাদা ভিন্ন হবে এবং তারা যথাযথ মর্জাদা দিবে। এটা ইবাদতের অংশ।
আপনি চাইলে কোরআনের উপর চা এর কাপ রাখতে পারেন। এমনটাও হয়েছে । আপনার অনুভূতি আর আমার অনুভূতি এক নয়।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি প্রশ্ন করে, আপনিনিজেই উত্তরটা দিয়ে দিয়েন।

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩

তানভির জুমার বলেছেন: আপনার মতো যারা আল্লহকে বিশ্বাস করে না, তাদের মতে কোরআন-তাওরাত-বেধ-ইঞ্জিল-গীতা সবই একি মানুষের বানানো। কিন্তু একজন ধর্মীয় রীতি মানা মুসলমানের কাছে কোরআন অনেক দামী জিনিস। কোরআন যে কোন জায়গায় রাখা যায় না। ঐখানে কোনআন রাখা হইছে ১) ঝগড়া বাধিয়ে নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ২) হিন্দু ধর্ম কে কোরআনের চেয়ে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার জন্য এই দুইটা যে কোন একটা হবে। নিজের মগজ কে আল্টিমেট মনে না করে অন্যদের মগজে কি কাজ করে ঐটা জানার চেষ্টা কইরেন। পৃথীবিতে /পশ্চিমা অনেক ফেমাস নাস্তিক আছে যারা নাস্তিকতা চর্চা করে ইসলামে দিক্ষীত হইছে, তাদের লেখা পইড়েন তাহলে ধর্ম সম্পর্কে নিজের অজ্ঞতা দূর হলেও হতে পারে।

২০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি এখনো ১৪০০ বছর আগের মানুষের মতই বুদ্ধিমান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.