নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাধারণ মানুষকে বলা হয়েছিলো যে, যুদ্ধে দেশ বিধ্বস্ত হয়ে গেছে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০১



১৯৭২ সালে দেশের সাধারণ মানুষ অশিক্ষিত ছিলেন , স্বাক্ষরতার হার ছিলো শতকরা ১৭ জন ( নাকি ১২ জন, মনে পড়ছে না ); এই ১৭ জন কিন্তু ততকালীন জাপানী বা ইহুদীদের মতো শিক্ষিত ছিলেন না; কেহ কেহ নিজের নাম লিখতেন ছবি আঁকার মতো করে, তাঁরাও এই ১৭ জনের মাঝে ছিলেন; এখন ভেবে দেখেন, কতজন অর্থনীতি বুঝতেন? কারা বলেছে যে, দেশ বিধ্বস্ত হয়ে গেছে! আমাদের এলাকার এমপিদের পরিবার ছিলো ব্যবসায়ী, তাঁদের ব্যবসায়ের কিছুটা ক্ষতি হয়েছিলো; পুরো চট্টগ্রামে মানুষের অনেক বাড়ীঘর ও কিছু হাটবাজার পোড়ায়ে দিয়েছিলো পাকিস্তানী বাহিনী।

যুদ্ধের পর, সরকারের হাতে প্রয়োজনীয় পরিমাণ ক্যাশ নিশ্চয় ছিলো না; পাকিস্তানী বাহিনীর পতনের শেষ সপ্তাহে তারা সব ব্যাংক থেকে ক্যাশ সরায়ে পাকিস্তান নেয়ার সুযোগ পায়নি; সবচেয়ে বড় কথা, ক্যাশ না থাকলে, ক্যাশ চাপানো কোন সমস্যা ছিলো না। পাকিস্তানী বাহিনী কয়েকটা গুরুত্বপুর্ণ ব্রীজ ভেংগে দিয়েছিলো শেষ সময়ে, সমু্দ্রগামী ৮/১০টা জাহাজ, নেভীর জাহাজ, কয়েকটা আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের বিমান নিয়ে গিয়েছিলো, এই হলো সম্পত্তি হারানো ও বিধ্বস্তের হিসেব।

মুল ক্ষতি হয়েছিল পারিবারিক লেভেলে: পরিবারের আয়ের লোকটিকে হত্যা করা হয়েছে, অনেক পরিবারের আয়ের লোক কাজের থেকে পালিয়েছিলো; অনেক পরিবারের ছোট ব্যবসা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো, বাড়ীঘর পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো; মানুষ ছিলো আতংকের মাঝে।

যুদ্ধ বিজয়ের পর, মানুষ যেভাবে পুলকিত হয়েছিলো, যেভাবে উৎসাহিত হয়েছিলো, সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ জয়ের আনন্দ উৎসবে মানুষকে ডাকা হয়নি; ফলে, মানুষের বিজয় আনন্দ আধাদিনই (১৬ই ডিসেম্বর, '৭১ সাল )ছিলো; তাজউদ্দিন সাহেব দেশে আসেন দেরীতে, ততদিনে মানুষ ঠান্ডা হয়ে গেছেন। শেখ সাহেব ফিরে আসেন জানুয়ারীর ১০ তারিখ, মানুষ সেদিনও আনন্দে ফেটে পড়েছিলেন; কিন্তু শেখ সাহেব মানুষের সেই আনন্দকে ভীতিতে পরিণত করেন: তিনি কেঁদেকেটে শুধু বলতে ছিলেন যে, দেশ ধংস হয়ে গেছে! তিনি ৯ মাস পর মুক্তি পেয়েছেন, দেশ স্বাধীন হয়ে গেছে, এসব ইমোশান থেকে কান্না আসা স্বাভাবিক, কিন্তু সেটাকে প্রাপ্তির কান্নার মতো মতো মানে হয়নি, মনে হয়েছে যে, তিনি হারানোর শোকে কাঁদছেন।

এরপর, উনি আসলে কোন বিজয়ের ভাষণ দেননি, মানুষের অপরিসীম ত্যাগ, কষ্ট, স্বজন হারানোর শান্ত্বনা উনার মুখ থেকে মানুষ শোনেননি। একই সাথে আওয়ামী লীগের লোকজনের কথায়, বক্তৃতায় মনে হচ্ছিল যে, শেখ সাহেব একাই স্বাধীনতা এনেছেন, মানুষ নিজেদের ৯ মাসের ভুমিকাকে আর খুঁজে পাচ্ছিলো না, আজো মানুষের ভুমিকা নেই আওয়ামী লীগের মুখে। এরপর থেকে সরকারের সকল অদক্ষতার সাফাই হিসেব প্রতিষ্ঠিত হলো যে, যুদ্ধে দেশ বিধ্বস্ত হয়ে গেছে! এই বিধ্বস্ততার ধুলাবালিতে বসুন্ধরা, আলম ব্রাদার্স, বেক্সিমকো, খুলনা পাওয়ার, সামিট পাওয়ার, শিকদার ব্রাদার্স ও ৫০টা ইউনিভার্সিটি ও ১০০০ প্রাইভেট হাসপাতাল জন্ম নিয়েছে; ওদের জন্য কিছু বিধ্বস্ত হয়নি।




মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

৯ মাস ব্যাপী যুদ্ধ পৃথিবীব্যাপি কয়টা আছে? "যুদ্ধ বিদ্ধস্ত" শব্দটা মাউথ ব্রান্ডিং এর শিকার।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



দীর্ঘ যুদ্ধে (আসলে গৃহযু্দ্ধে ) এখন ধ্বংস সিরিয়া, ইয়েমেন, আফগানিস্তান। ২য় বিশ্বযু্দ্ধে ভয়ংকরভাবে ধ্ংশ হয়েছিলো জার্মানী, সোভিয়েত, বৃটেন ও জাপান।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: অল্প কথায় স্বাধীনতার সারমর্ম!!! +

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




মনে হয়, শেখ সাহেব ও তাজউদ্দিন সাহেব স্বাধীনতা হিসেবে বুঝেছিলেন, পাকীদের অনুপস্হিতি মাত্র; মানুষ যে উন্নত জীবনের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন, সেটা উনারা বুঝেছিলেন কিনা, বুঝা মুশকিল।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকার সাথে ভিয়েতনামের কয় বছর যুদ্ধ হয়েছিলো?
সম্ভবত ৫ বছর। আজ ভিয়েতনাম অনেক উন্নত। ভিয়েত নামের মতো উন্নত হতে বাংলাদেশের আরো ৫০ বছর লাগবে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভিয়েতনা যুদ্ধ মোট ২০ বছর; আমেরিকা ১৪ বছর সেই যুদ্ধে ছিলো।
যারা ভিয়েতনাম যু্ধ করেছিলেন, তারা সবাই সরকারে ছিলেন বলেই ভিয়েতনাম এভাবে এগুচ্ছে। বাংলাদেশে যারা যুদ্ধ করেছিলেন, তাদের মুল অংশকে সরকারে নেয়া হয়নি।

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

নতুন দেশ পেয়ে ইমোশনে অযুহাত দাড় করিয়েছে; ৫০ বছর পর ব্যাপারটা ক্লিয়ার হচ্ছে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহা বুঝতে অনেকের ৫০ বছর লাগছে, অনেকে এই জীবনেও বুঝবেন না

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: গত বারো বছরে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ১২ হাজারের বেশি বই লেখা হয়েছে।

শেখ হাসিনা সহ তাদের নেতাদের মুখে বঙ্গবন্ধু ছাড়া অন্য কোনো নাম আসে না। এঁর কারন কি? দেশের জন্য কি আর কেহ কোনো ভূমিকা রাখেন নাই?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহবের উপর বই লেখার মতো, বা উনার জীবন নিয়ে কথা বলার লোক ছিলেন মওলানা ভাসানী। বাকিরা 'বই মেলার নই' লিখেছেন নিশ্চয়ই।

৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধের সময় সারা বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকাই কম বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো।
পাকিস্তানীসহ রাজাকাররা তো কম লুটপাট করে নাই। বহু গ্রামে ঘরবাড়ি আর বাজার আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। মানুষের ক্ষতি তো কম হয়নি। প্রতিটা পরিবারের কেউ না কেউ পাকিস্তান বাহিনীর কাছে হত্যার স্বিকার হয়েছে।
শেখ মুজিব দায়িত্ব নেবার পর তার লোকজন দূর্নীতি করতে শুরু করলো। সব মিলিয়ে ৭৫ পর্যন্ত দেশের অবস্থা ভালো ছিলো না।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতি পরিবারে ১ জন করে গড়ে প্রান হারালে প্রায় ২ কোটীর মতো মানুষের মৃত্যু হতো; মুক্তিযুদ্ধে আসল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে পারিবারিক লেভেলে; ক্ষতিটা সরকার নিজের উপর নেয়নি।

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১২

আহমেদ রুহুল আমিন বলেছেন: যে লক্ষ্য ও আদর্শ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, প্রকৃত অর্থে এখনও সাধারণ মানুষের মুক্তি মিলেনি.....!!!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কি কি আদর্শের ভিত্তিতে মুক্তিযু্দ্ধ হয়েছিলো, কোন ধারণা?

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
"মনে হয়, শেখ সাহেব ও তাজউদ্দিন সাহেব স্বাধীনতা হিসেবে বুঝেছিলেন, পাকীদের অনুপস্হিতি মাত্র; মানুষ যে উন্নত জীবনের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন, সেটা উনারা বুঝেছিলেন কিনা, বুঝা মুশকিল।" গুড এনালাইসিস!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনারা নতুন কিছুই করেননি, পাকীরা যেভাবে দেশ চালায়েছে, ঠিক সেইভাবে সব চালায়েছেন, শুধু কোন পাকিস্তানী লোকজন সরকারে বা প্রশাসনে ছিলো না। বরং ১৯৭২ সালে, জানুয়ারী মাসে কম বাচ্চা ১ম বার স্কুলে গিয়েছে

৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য তাজউদ্দিন আহমেদ হলো সবচেয়ে সন্মানের যোগ্য ( রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে)।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



যুদ্ধ উনার অধীনে হয়েছে, ৯ মাসে তিনি ১নং সেক্টরে ১ বারও আসেননি; অন্য সেক্টরগুলোতে গিয়েছিলেন কিনা আমার জানা নেই।

১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪২

রাজীব নুর বলেছেন:
ছবিটি ভালো করে দেখুন। এবং এক লাইনে ছবি সম্পর্কে বলুন।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা সরে গিয়ে, দল ঠিক না করলে, উনার পর, দেশ মিলিটারী ও হেফাজতি ধরণের লোকদের হাতে চলে যাবে।
কোটী মানুষ ছবির এই মেয়ের তো জীবন যাপন করছেন শেখ হাসিনার অদক্ষতার কারণে।

১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৩

প্যারাডাইম বলেছেন: স্বাধীনতা, আহা। তাহা কি কেবলই ...

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ শেখ পরিবার ও দেশের ১০০০০০ খানেক পরিবারের জন্য স্বাধীনতা এনেছেন, এটাই জাতির আনন্দ।

১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫২

কুশন বলেছেন: শেখ মুবিজ ভালো না। জিয়া ভালো না। হাসিনা- খালেদা ভালো না। এরশাদও ভালো না। আপনার চোখে ভালোটা কে?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনে হয়, এখন পুরো আওয়াামী লীগে ভালো একজন আছেন, ড: আবদুর রাজ্জাক; আগে ছিলেন মওলানা ভাসানী।

১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০২

ঊণকৌটী বলেছেন: আমার মনে হয় স্বয়ং শেখ সাহেব ও বুঝতে পারে নাই এতো তাড়াতাড়ি স্বাধীনতা আসবে আর ওনার মন্ত্রিসভার সবাই অন্যের উপরে নির্ভরশীল হয়ে ছিলেন, স্বাধীনতা আসলে কি ভাবে দেশ চালাতে হবে তার ন্যূনতম ধারণা ছিলো না কারোর কাছেই হয়তো তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতার বা অহংকার এর জন্য আজও দেশ টা 1971 স্টাইলে চলছে

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




শেখ সাহেব, তাজুদ্দিন সাহেব, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী যারা দেশ চালায়েছেন, এরা কেহ জীবনে কোন দায়িত্বশীল চাকুরী করেননি, কোন ধরণের দক্ষতা ছিলো বলে মনে হয় না; ১ম চাকরীটাই দেশে সর্বোচ্চ চাকুরীগুলোর একটা।

১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: তাহলে কি দাড়াচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের পর দেশ যে সকল তথ‍্য পেয়েছে তার বড় অংশই মিথ‍্যা? আমিতো বিশ্বাস করি যে শেখ সাহেব যেভাবে আমাদের ভালোবেসেছেন, সেভাবে আর কেউ ভালোবাসেনি! সেটা কি ভুল?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব জাতিকে কতটুকু ভালোবাসতেন, সেটা জাতি অনুভব করেছেন; আমার মতে উনার ভালোবাসার মাঝে বুদ্ধিমত্তা ছিলো না।

মানুষ যখন অশিক্ষিত ও কমদক্ষ হয়ে থাকেন, তাদের এনালাইস ভুলভ্রান্তিতে ভরপুর থাকে। '৭১এর পর, মানুষের মাঝে যেই উৎসাহ ছিলো, সেটাকে কাজে লাগানো হয়নি; উদাহরণ, যারা প্রাণ দেয়ার জন্য প্রস্তত থেকেই যুদ্ধ করেছেন, যুদ্ধের তাঁদেরকে কোন কাজেই লাগানো হয়নি।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



যাঁরা যুদ্ধ করে ঘরে ফিরলেন ( ১ লাখের কাছাকাছি), তাঁদের প্রত্যেকের সাথে শেখ সাহবে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলতে পারতেন কিনা? হাত মিলায়ে এটা ধন্যবাদ দইটে পারতেন কিনা? যেসব যোদ্ধা প্রান হারালেন, তাঁদের বাচ্চাগুলোকে একবার কঅলে নিতে পারতেন কিনা?

১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২

অধীতি বলেছেন: আপনার সারসংক্ষেপ মনে ধরেছে। অনেক কিছুই এক বাক্যে এনেছেন।ধন্যবাদ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের সময়, বাংলা ২য় পত্রে বাক্যকে সংক্ষেপে লিখতে হতো:

"যেই মাতা বীর সন্তান প্রসব করেন": গামার মা। ( পাকিস্তানী আমলে,গামা ছিলো মোটাসোটা ১ কুস্তিগীর )

১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এক লক্ষ মানুষের সাথে হাত মেলাতে গেলে হাতের চামড়া কতটুকু থাকতো সেটা একটা বিতর্কের বিষয়। তবে হ‍্যাঁ তাদের জন‍্য, অনেক ভালো কিছু করা যেতো। বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায়। তাদের কাছে আশা মুক্তিযোদ্ধারা যারা এখনও বেঁচে আছেন, তাদের জন‍্য আরও অনেক কিছু করার।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেনিন, মাও ও ও ফিদেলের সাথে দেশের সবাই হাত মিলায়েছেন। ২০ হাজার করে ৫ জায়গায় সমাবেশ করে, উনি তাঁদের দেখলে, উনার সাহস বেড়ে যেতো।


মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য উনাদের কিছু করা লাগতো না, যোদ্ধারা উনাদের প্রাণ রক্ষা করতে পারতেন।

১৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"যুদ্ধ বিদ্ধস্ত" শব্দটা মাউথ ব্রান্ডিং এর শিকার নয়।
ঘাতক পাকিস্তানিরা সাধারনত এরকম কথা বলে।

বাস্তবতা হচ্ছে বাংলাদেশ যুদ্ধবিধ্বস্তই ছিল।
ভাংগা জাহাজ ও মাইনে চট্টগ্রাম বন্দর মংলা বন্দর বন্ধ, চট্টগ্রাম বন্দর মাইনমুক্ত করে চালু করতে ২ বছর লেগে যায়।
ভইরব ব্রিজ, সুভপুর ব্রিজ, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ধ্বংশ। বেশীর ভাগ রোড ব্রিজ ধ্বংশ,
৪ লাখ বাংগালি পুলিশ আর্মি কর্মচারি ব্যাবসায়ী পাকিস্তানে ৩ বছর জাবত আটক।

"বাংলাদেশ শুরু করেছিল মাত্র ১৮ ডলার দিয়ে। পাকিস্তানীরা চলে যাওয়ার আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সব টাকা জালিয়ে দিয়েছিল, একটি আধাপোড়া লেজার খাতার ভেতর মাত্র ১৮ ডলার পাওয়া যায়। এটাই ছিল সম্বল। এই অবস্থায় ভারত বিরাট সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসে। বলছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ডঃ মোহাম্মদ ফরাসউদ্দীন।
বিশ্বব্যাঙ্ক আইএমএফ বলেছিল পাকিস্তান বিশ্বব্যাঙ্কের লোনের ৫০% দায় নিচ্ছে না, তারা বলছে এই ঋন পুর্বপাকিস্তানে খরচ হয়েছে।
তাজুদ্দিন ও নুরুলইসলা্ম গেছিলেন ওয়াশিংটনে -
"যখন আমরা ওয়াশিংটনে গেলাম, তখন ওরা আমাদের বিরাট লেকচার দিল। বললো, তোমরা পাকিস্তানের সঙ্গে মিটমাট করে নাও। তাজউদ্দিন সাহেব তো রীতিমত শকড। আমরা গেছি সাহায্য চাইতে, ওরা বলে পাকিস্তানের সঙ্গে মিটমাট করে নাও।"
বিশ্বব্যাংকও তখন এমন কিছু বিষয় তুলছিল, যা বাংলাদেশকে ভীষণ ক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। এর মধ্যে একটি ছিল, পাকিস্তানকে দেয়া বিশ্বব্যাংকের ঋণের দায়ভাগ নেয়ার প্রশ্ন।
অধ্যাপক ইসলাম বলেন, "‌ওরা বলছিল, ঋন পেতে চাইলে পাকিস্তানকে যে ঋণ দেয়া হয়েছে, সেটার দায়ভাগ আমাদেরও নিতে হবে। আমরা বললাম, আমরা কেন নেব, ওরা তো আমাদের সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করেছে। তখন ওরা বললো, সেটা তোমাদের ইন্টারন্যাল ব্যাপার। পাকিস্তান দিবে না, আমাদের টাকার তোমাদের অংশ ফেরত দিতে হবে।"

শেষ পর্যন্ত ফয়সালা হয়েছিল, ঋন পেতে পাকিস্তানের নেয়া ঋনের দায়ভার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকেই নিতে হয়েছিল।
সুত্র - বিবিসি view this link

আর কত ধ্বংশ হলে আপনার মাউতওয়াশ ওয়ালারা ইহাকে যুদ্ধবিধ্বস্ত বলিবে?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




পাকিস্তানীরা কি ডলার রেখে যাবার জন্য যুদ্ধ শুরু করেছিলো? আপনি গ্রাম্য অশিক্ষিত, বেকুব আওয়ামী ক্যাডার থেকে অন্ধ।

বাংলাদেশকে ১৮ ডলার কি আপনি দিয়েছিলেন? ঐ ১৮ ডলার হয়তো ৪৫ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভের ভেতরে আছে।

আপনার জন্ম কোন সালে?

১৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার বয়স দিয়ে আপনার কামটা কি? পাত্রি বিয়া দিবেন নাকি?

এসব কথা আমার না, লিঙ্ক দিয়েছি। পড়ে দেখুন।
এসব কথা বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ডঃ মোহাম্মদ ফরাসউদ্দীন ও অধ্যাপক নুরুল ইসলাম বলছিলেন বিবিসি সাংবাদিকের কাছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



লিংক আপনি পড়েন, গার্বেজ লেখার জন্য আপনার মতো লোকের অভাব নেই।

আপনার জন্ম তারিখ জানার দরকার, আপনি কি প্রশ্নফাঁস জেনারেশনে আছেন কি উনা বের করার জন্য।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বেকুবী কথা শুনলে, আপনাকে কোন মেয়ে বিয়ে করার কথা নয়।

১৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গত বার/তের বছরে ক্ষমতাবানেরা যে টাকা পাচার করেছে তা দিয়ে দেশকে ঠিকই কানাডা বানানো যেত :D

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাছারের টাকা, কালো টাকা, বসুন্ধরার টাকায় দেশ গড়া, জাতি গড়া সম্ভব নয়; দেশ গড়তে হয় জাতিকে শিক্ষিত করে, শিল্প ও কৃষিমুখী বাজেটের মাধ্যমে চাকুরী সৃষ্টি করে ও উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে টেকনোলোজী শিখে ও প্রয়োগ করে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



করোনার সময়, মানুষ নিজের পরিবারকে রক্ষা করার জন্য সরকারের ব্যবস্হাপনার উপর আস্হা রেখেছিলো? সরকারের উপর মানুষের আস্হা না থাকলে, মানুষ দেশের জন্য, জাতির জন্য কাজ করে না।

২০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২৩

বিটপি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীকে জায়গামত বাঁশ দেওয়ায় আমি চাঁদগাজী সাহেবের ফ্যান হয়ে গেলাম।

তবে বাংলাদেশ যুদ্ধবিদ্ধস্ত ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা যোগাযোগ ব্যবস্থা ধ্বংস করেছিল হানাদারদেরকে আটকানোর জন্য, আর শেষের দিকে পাইস্তানীরা ধ্বংস করেছিল মিত্রবাহিনীকে বাধা দেবার জন্য। কিন্তু ভারত বিশাল সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসে - এই কথাটা নির্জলা মিথ্যা। ভারত কোন সাহায্যই করেনি। যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশে দুর্বল প্রশাসনের সুযোগ নিয়ে তারা ফ্রিস্টাইল লুটপাট করে তিন বছরেই সোনার বাংলাকে ফকির বানিয়েছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী, উনি কিংবা উনার বাবা লুটেরা ছিলেন না।

যুদ্ধে দেশের ক্ষতি করেছে পাকিস্তানী সৈন্য ও রাজাকারেরা; আপনি কি পাকিস্তানী ক্রিকেটারদের সাপোর্টার?

২১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কত পরিমান বিধ্বস্ত হইলে দেশ যুদ্ধ বিধ্বস্ত বলিবেন?

চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ।
চালনা বন্দর বন্ধ, চট্টগ্রাম বন্দর মাইনমুক্ত করে চালু করতে ২ বছর লেগে যায়।
ভইরব ব্রিজ, সুভপুর ব্রিজ, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ধ্বংশ। বেশীর ভাগ রোড ব্রিজ ধ্বংশ,
৪ লাখ বাংগালি পুলিশ আর্মি কর্মচারি ব্যাবসায়ী পাকিস্তানে ৩ বছর জাবত আটক।
বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের ছাইয়ের ভেতর ১৮ ডলার।
এরপর মড়ার উপর খাড়ার ঘা। পাকিস্তানের ঋনের অর্ধেক দায়ভার নিয়ে অবশেষে ঋন গ্রহণ।

অলমোষ্ট জিরো বলা যায় না, তার চেয়েও খারাপ। জিরো মায়নাস বিলিয়ন ডলার (পাকি ঋনের বোঝা)

এরপরও তলাবিহীন ঝুড়ি অবস্থা থেকে উঠে দখলদার ধনাঢ্য পাকিস্তানিদের চেয়ে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সকল খাতেই এগিয়ে গেছে।

দ্য ডনে প্রকাশিত এক নিবন্ধে, বাংলাদেশের জাতীয় আয় বেড়েছে ৫০ গুণ আর মাথাপিছু আয় বেড়েছে ২৫ গুণ,
যা ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বেশি। দেশটির খাদ্য উৎপাদনও বেড়েছে চার গুণ। রপ্তানি বেড়েছে শতগুণ।
১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ দারিদ্র্য ছিল।
তা কমে এখন ২০ শতাংশে নেমেছে।
গড় আয়ু বেড়ে ৭৩ বছরের কাছাকাছি। যা গ্লোবাল গড় আয়ু থেকেও বেশী।
বাংলাদেশে বিশৃক্ষল হেলতকেয়ার থাকলেও মা ও শিশুস্বাস্থ টিকা দানে অনেক দেশ থেকে অগ্রগামী।
রিজার্ভ ৪৭ বিলিয়ন, অর্থনীতির ভলিউম ৪০৯ বিলিয়ন ডলার (৩৫ লাখ কোটি টাকার বেশি) ছাড়িয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকদের মাথাপিছু বিদেশি ঋণের পরিমাণ মাত্র ২৪ হাজার ৮৯০ টাকা।
জিডিপির তুলনায় বিদেশি ঋণের পরিমাণ ১৫ শতাংশের মত। এটা ৪০ শতাংশের বেশি হয়ে গেলে তখন তাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলা যায়। পাকিদের অবস্থা ঝুঁকিপূর্ণ থেকেও খারাপ।
পাকিদের per capita debt jumped to Rs175,000 at the end of last fiscal year - an additional burden of Rs54,901 or 46% on every citizen within two years. (The Express Tribune February 05, 2021)

টাকা পাচার করছে দুর্নিতিবাজ আমলারা ব্যবসায়ীরা। ক্ষমতাবানেরা টাকা পাচার করলে সম্পদ কমে যাওয়ার কথা পাকিস্তানের মত। কিন্তু রিজার্ভ বেড়ে ১৮ ডলার থেকে বর্তমান রিজার্ভ ৪৭ বিলিয়ন। এরপরও দেউলিয়া পাকিদের সাফাই।


১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সালের ১৫ই আগষ্টেও পাকিস্তানীরা বলেছে যে, মুক্তিবাহিনী দেশকে বিধ্বস্ত করছে; ১৬ তারিখ থেকে আমরা যেই দেশ পেয়েছি, সেটাই আমাদের দেশ, সেটাকে চলানোর শুরু করেছিলেন শেখ সাহবের সরকার; উনি নতুন দেশকে নতুনভাবে শুরু করতে পারেননি, নতুন দেশকে উনি পাকিস্তানের মতই চালানোর শুরু করেছিলেন, যার কারণে মানুষ আশাহত হয়েছিলো।

২২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৫

বিটপি বলেছেন: হ্যাঁ, আমি পাকিস্তানি ক্রিকেট দলের সাপোর্টার। তো?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোন অসুবিধা নেই, আপনার মতো সাপোর্টার ১৯৭১ সালেও ছিলো।

২৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭

অধীতি বলেছেন: আপনি আপনার যুদ্ধকালীন গল্পগুলো লিখেন। এগুলো প্রয়োজন।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



লিখা হবে কিনা আমি ঠিক জানি না।

২৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোস্টের সারমর্মঃ

মানুষ যুদ্ধ করেছিলো উন্নত জীবনের আশায়। শেখ মুজিব ও তাজউদ্দিন সাহেব স্বাধীনতা হিসেবে বুঝেছিলেন, পাকিস্তানীরা বিদায় হয়েছে। যারা যুদ্ধ করেছিলো, যুদ্ধের পর এদের বেশির ভাগেই কোনো খোজ খবর নেওয়া হয়নি। সম্ভবত যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে সেটা সম্ভব হয়নি।
'৭১ এর পর মানুষের মাঝে যেই উৎসাহ ছিলো, সেটাকে কাজে লাগানো হয়নি। উদাহরণ যারা প্রাণ দেয়ার জন্য প্রস্তত থেকেই যুদ্ধ করেছেন, যুদ্ধের পর তাঁদেরকে কোন কাজেই লাগানো হয়নি। তাদের খোজ খবর নেওয়া হয়নি। যারা যুদ্ধ জীবন দিয়েছেন তাদের ছেলেমেয়েদের খোজ খবর নেওয়া হয়নি।

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বহু মানুষ বই লিখেছেন। আমি মনে করি শেখ মুজিবকে সবচেয়ে ভালো লিখতে পারতেন মওলানা ভাসানী। যাই হোক, দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়ে গেছে।সরকার গুলোর অদক্ষতার কারনে আজও মানুষ ফুটপাতে ঘুমায়। আজও লাখ লাখ বেকার।

টাকা দিয়ে দেশ গড়া যায় না। দেশ গড়তে হয় জাতিকে শিক্ষিত করে, শিল্প ও কৃষিমুখী বাজেটের মাধ্যমে চাকুরী সৃষ্টি করে ও উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে টেকনোলোজী শিখে ও প্রয়োগ করে। সরকারের উপর মানুষের আস্থা না থাকলে, মানুষ দেশের জন্য, জাতির জন্য কাজ করে না। শুধু নিজের পরিবার নিয়ে ভাবে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কিছু পড়লে, উহা বুঝতে পােন, মনে রাখতে পারেন, ভালো গুণ।

২৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৩

বিটপি বলেছেন: একমত নই, বর্তমান ক্রিকেট দলকে আমি কোন নিরস্ত্র মানুষ মারতে দেখছিনা। অসহায় মহিলাদেরকে ধর্ষন করে রাস্তায় ফেলে রাখতে দেখছিনা। দেখছি খেলার মাধ্যমে কেবল মানুষকে বিনোদন দিতে। আর ৭১ এর খেলাটা ক্রিকেট ছিলনা। ছিল পশুত্বের খেলা। সেই খেলায় যারা পাকিস্তান সাপোর্ট করেছিল, তাদের সাথে আজকের পাকিস্তান সাপোর্টারদের আপনি কোনভাবেই মেলাতে পারেন না।

তাছাড়া আমি একটা বিষয় ক্লিয়ার করি। আমি পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে কেবল একবারই সাপোর্ট করি - যখন তাদের খেলা ভারতের বিপক্ষে পড়ে। এছাড়া সব সময়েই আমি তাদের পরাজয়ই কামনা করি।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৭১ সালেও আপনার মতো অনেকেই পাকী বাহিনীকে ভালো পেয়েছিলো, তাদের মতে পাকী বাহিনী ইসলাম রক্ষায় কাজ করছিলো।

২৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২৪

বিটপি বলেছেন: ৭১ এ যারা পাকিস্তান সাপোর্ট করেছিল, তাদের সাপোর্টের পিছনে লজিক ছিল। ভারতের জুজুর ভয় তাদেরকে পেয়ে বসেছিল। কিন্তু তাদের জান্তব রূপ যারা দেখেছিল, তারা আর তাদের সমর্থন করেনি। পাকি সরকার কখনোই ইসলাম রক্ষায় কাজ করেনি। তাহলে পাকি বাহিনী কিভাবে করবে? পাকিস্তান দেশটা ইসলামের স্বপক্ষে কি কি করেছিল? অনেক ইসলামী দলের নেতারাও পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে ছিলনা। সাতচল্লিশে পাকিস্তানের জন্ম না হলে আমরা এখন বিশাল এক ক্ষমতাশালী দেশের নাগরিক হতাম, যার নেতৃত্বে থাকত মুসলিমরা। ভারত তখন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মুসলিম দেশ হত।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:




তাদের লজিক ছিলো, কিন্তু উহা ইডিওটিক লজিক ছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.