![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
বাংলাদেশে এইসএসসি'তে অংক না থাকলে আপনাকে সরকারী কোন ইন্জিনিয়ারিং স্কুলে ভর্তি হতে দেবে না; ইন্জিনিয়ারিং'এর মুল বিষয়গুলো এপলায়েড সায়েন্স, যে কোন ধরণের সায়েন্স বুঝতে হলে, প্রয়োগ করতে হলে, লজিক্যালী ভাবতে হবে, লজিক্যাল সমাধান বের করতে হয়; লজিক্যাল ভাবনার মুলে আছে অংক, অংকের জ্ঞান লজিক্যাল ভাবনার মুল ভিত্তি। স্কুল জীবন থেকে সঠিকভাবে ভাবার লজিক রপ্ত করতে হলে, বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতিতে আপনাকে কমপক্ষে এইচএসসি লেভেলে সায়েন্স গ্রুপের ছাত্র হতে হবে।
পশ্চিমের বেশীরভাগ দেশে ১২ শ্রেণী অবধি, সবাইকে মোটামুটি একই কারিকুলাম অনুসারে পড়তে হয়; ফলে, ১২ শ্রেণী অবধি পড়ালেখার ফলাফল ভালো থাকলে, একজন ছাত্র ইন্জিনিয়ারিং'এ ভর্তির পরীক্ষা দিতে পারে। আমেরিকার বেলায়, স্কুলের ১২ শ্রেণীর রেজাল্টের বাহিরে পড়ালেখায় নিজের দক্ষতা প্রমাণের জন্য আরো অন্য পরীক্ষা দিতে হয়; সেখানেও সব সাবজেক্টের সাথে অংক থাকে।
আমি এক গ্রামের হাইস্কুলে পড়ালেখা করেছি; আমি যেই বছর ৯ম শ্রেণীতে যাচ্ছি, সেই বছর থেকে আমাদের স্কুলে প্রথম সায়েন্স বিভাগ খুললো; বলতে গেলে আমাদের শ্রেণীর সবাই সায়েন্সে যেতে চেয়েছিলো; কিন্তু দু:খের বিষয়, সায়েন্সে কে কে পড়তে পারবে সেটা ঠিক করলেন শিক্ষকেরা। অনেকেই মনোকষ্ট পেলো, কিন্তু উপায় নেই, স্কুল যদি পড়তে না দেয় করার কিছু ছিলো না, এবং গ্রামের পিতামাতারা এসব ব্যাপারে কিছু বুঝতেন না; ফলে, পিতামাতার দিক থেকেও কেহ কোন সাহায্য পেলো না।
বেঁকে বসলো আমার ১ বন্ধ, পরিমল দাস; সে অংকে ৭০'এর কম পেয়েছে, কিন্তু সে সায়েন্স পড়ার জন্য জোর দাবী জানালো; তার ব্যাপারটা প্রধান শিক্ষক অংকের শিক্ষক, বিএসসি স্যারের হাতে দিয়ে দিলেন। বিএসসি স্যার পরিমলকে বুঝালেন যে, ইহা পরিমলের জন্য কঠিন হবে, এখানে সে ভালো করতে পারবে না; কিন্তু পরিমল কিছুতেই মানবে না। সে আমার বন্ধু মানুষ, আমি তার উৎসাহ দেখে বললাম যে, সে যদি মনোযোগ দিয়ে পড়ে, সায়েন্স তার জন্য কঠিন হবে না। কিন্তু পরিমলের পড়ালেখার ব্যাপারে বিএসসি স্যারের তেমন আস্হা ছিলো না; পরিমলও নাছোড়বান্দা, শেষে পরিমলকে দেয়া হলো সায়েন্স পড়তে।
কিছুদিনের মাঝেই ইলেকটিভ অংকে পরিমল পেছনে পড়ে গেলো, সে হোমওয়ার্ক পারে না, ক্লাশে বোর্ডে নিলে পারে না; তার নিজেরও ইনটারেষ্ট কমে এলো; আমরা কয়েকজন চেষ্টা করলাম তাকে সাহায্য করতে; কিন্তু কাজ হলো না; ৪মাসের মাথায় সে হিউমেনিটিস গ্রুপে চলে গেলো। অংক হচ্ছে, লজিক্যাল ভাবনার ভিত্তি, ভাবার জন্য অংক কষতে হয় না, তবে অংক ভাবনাশক্তিকে প্রসারিত করে এবং ত্রুটিমুক্ত রাখে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমস্যা হলো, অনেক পরিবারের ছেলেমেয়েরা পরিবারের মাঝে প্রথম সদস্য, যে স্কুল কলেজে পড়ছে। যদি, ১৯৭২ সালে, ৬ থেকে ১৫ বছরের সবাইকে স্কুলে পাঠাতেন শেখ সাহেব, আজকে ৫০ বছর পরও সেই পিগমী সমস্যা থেকে যেতো না।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫১
প্যারাডাইম বলেছেন: অংক আর সংখ্যা নিয়ে একবার একটা তর্ক হয়েছিল আমার স্যারের সাথে , বিষয় ছিল ১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,০ এগুলো অংক নাকি সংখ্যা, আজকে আপনি আবার কি শুরু করলেন?
এখন ভাবছি অংক নাকি গণিত,
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যখন তর্ক করেছিলেন, আপনি কোন ক্লাশে ছিলেন? কত ক্লাশ অবধি অংক শিখেছেন? অংক ও গণিত সমার্থক, ইংরেজীতে ম্যাথ।
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৪
প্যারাডাইম বলেছেন: তাতো বটেই
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যখন তর্ক করেছিলেন, আপনি কোন ক্লাশে ছিলেন? ছাত্ররা ৯ম ও ১০ শ্রেণী ও মাষ্টার্সের সময় শিক্ষকদের সাথে বেশী তর্ক করে থাকে।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৫
প্যারাডাইম বলেছেন: তথন আমি দশম শ্রেণীতে ছিলাম যতদূর মনে পড়ে
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গণিত আমি বস সময়ই পছন্দ করতাম।
মাস্টার্সে হিবাস বিজ্ঞানে আমি ফাস্টো কেলাশ পাইছিলাম কেবল অংকের উপরে ভর কইরা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেটা আপনাকে সাহায্য করছে, মনে হয়।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০০
কলাবাগান১ বলেছেন: আগেই একবার বলেছিলাম: এ্যা ম্যাথ ব্রেইন ইজ দ্যা সার্পেস্ট ব্রেইন।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমান জেনারেশনের বাংগালী ছাত্ররা অংক থেকে দুরে থাকার চেষ্টা করছে।
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
অংক ভাবনাশক্তি আর যুক্তিকে বাড়ায় সত্য, সত্য এটাও যে আজকাল বাংগালী ছাত্ররা অংক থেকে দুরে থাকার চেষ্টা করছে।
কিন্তু জাতির একশ্রেনীর লোকজন অংক থেকে পিছিয়ে নেই মোটেও। দিন দিন তাদের ভাবনাশক্তির মানে অংকের ফাঁকফোকর বের করে ফলটা নিজের পকেটে ঢোকানোর উপায়ের উন্নতি হচ্ছে। উন্নত হচ্ছে, কি করে , কোন কোন খাতে আরো লুটপাট করা যায় তার অংক! দুর্নীতির অংকে এসব বাঙালীরা হাফেজ!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাহিত্যিক, বিজ্ঞানী ও রাজনীতিবিদদের ব্যক্তিত্ব ও আত্মসন্মান অনেক উঁচু; যারা চুরি-ডাকাতী করছে দেশে তারা জানে যে, তারা চোর।
৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যুগে যুগে পরিমলের এমন পরিণতির কারণেই টিচার্সরা গ্রুপ ভাগ ভাটোয়ারা করে দেয়।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের শিক্ষাটা আমাদের জাতির জ্ঞানের সামানুপাতিক; ইহা সভ্যতার পেছনে পড়ে আছে।
৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: এই বিশ্ব সংসার চলছে অংকের নিয়মে।
তিন সংখ্যাটা সবচেয়ে রহস্যময়। যদিও বেশির ভাগ মানুষ বলে শূন্য সবচেয়ে রহস্যময়।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সংখ্যায় ও অংকে রহস্য আছ্ব বলে আমার মনে হয় না; তবে, আংকের কিছু কিছু প্রবলেমের সমাধান বের করতে শত বছরও লেগেছে।
১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম না জানলেও চাকরী পাওয়া যায়। কিন্তু অংক না জানলে ভালো চাকরী পাওয়া যায় না।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
জ্ঞানীর জন্য ধর্ম বুঝতে কয়েক ঘন্টা লাগে, অজ্ঞানী সারাজীবনেও উহা বুঝতে পারে না।
১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০৪
বিষন্ন পথিক বলেছেন: লজিক একটা বেসিক টুল, অংক সেটাকে মজবুত করতে পারে
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক
১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১২
বিটপি বলেছেন: অঙ্ক ও গণিত সমার্থক নয়। অঙ্ক ইংরেজী ডিজিট। ডিজিট হয় বাইনারী, অক্টাল, সেক্সটাল এবং ডেসিমালে। অঙ্ক কষার বিদ্যাকে বলে গণিত - ইংরেজিতে ম্যাথমেটিক্স। অঙ্ক কষার আরেকটি বিদ্যা হচ্ছে পরিসংখ্যান, ইংরেজীতে যাকে বলে স্টাটিসটিক্স।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
নাম্বারকে বাইনারী, অক্টাল, সেক্সটাল এবং ডেসিমাল পদ্ধতিতে লেখা যায়, ডিজিট হলো নাম্বার লেখার সিম্বল। বিভিন্ন পদ্ধতিতে ভিন্ন সংখ্যক ডিজিট ব্যবহৃত হয়।
২০ হলো একটি ডেসিেল নম্বর; ইহা লিখতে ২ টি ডিজিট (২ এবং ০ ) ব্যভৃত হয়েছে; ২০ কে বাইনারী পদ্ধতিতে লিখতে হলে, উহা হবে:
১০১০০।
আপনি হয়তো আমেরিকার ২য় শ্রেনীর বাচ্চা থেকেও অংক কম জানেন।
১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৬
সাজিদ! বলেছেন: আমি ভাবলাম পরিমল দাসের পরের গল্প রুপকথার মতো হবে। ম্যাথে ভালো করে ইঞ্জিনিয়ার হবে বা পদার্থ / ম্যাথের বড় কেউকেটা কেউ হবে। আপনি গল্প আগেই থামিয়ে দিলেন তাকে মানবিকে পাঠিয়ে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
একটা ব্যতিক্রম ঘটেছে শুধু শেরে বাংলার ক্ষেত্রে।
১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শিক্ষকরা চোখ বন্ধ করে বলে দেয়-১ থেকে ১০ রুল নং সবাই সাইন্স নিবে বাকিরা কমার্স, আর্টস নিবে।
অত্যন্ত যে যে গ্রুপে যেতে চায় তাকে যেতে দেওয়া উচিৎ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
১২ শ্রাণী অবধি, সবাইকে একই কারিকুলামে পড়ানো দরকার, ইহাই সমাধান।
১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫২
রানার ব্লগ বলেছেন: ম্যাথ মজার জিনিস সেই সাথে ফিজিক্স ও মজার। দুইটাতেই ম্যাথ আছে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে, সায়েন্সের প্রতিটি সাবজেক্টে ম্যাথের দরকার হয়, ম্যাথ আছে।
১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার পোস্টের সাথে প্রাসঙ্গিক তবে আপনার পোস্টের অনেক দুর থেকে মন্তব্য করছি - দেখতে চাচ্ছি ঠিক ধরতে পারছেন কিনা। মানুষের জীবনেও অংকের খেলা প্রচুর, যোগ বিয়োগ পূরণ ভাগ ! কখনো কখনো অতীত মাল্টিপ্লাই হয়ে ফিরে আসে বর্তমানে। অতীত + বর্তমান = ভবিষ্যত। - এটি সহজ অংক।
দীর্ঘযাত্রা করে এসেছি। বিশ্রাম প্রয়োজন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ত আছেন, বুঝা যাচ্ছে! এখন পশ্চিমে মানুষের জীবন, সংস্কৃতি সব কিছুকে "সিমুলেশন" করে দেখা হচ্ছে, এগুলো কঠিন ম্যাথ, আর্টিফিসিয়েল ইনটেলিজ্যান্স।
১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমি অংকে খুব কাঁচা। বিশেষ করে ত্রিকোণমিতি ও জ্যামিতি।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনাকে হয়তো ইন্জিনিয়ার হতে হবে না, কিন্তু আপনি যতটুকু জানেন, আপনার লজিক্যাল ভাবনায় ততটুকু প্রভাব রাখছে।
১৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০১
সাসুম বলেছেন: আমি অংকে কাচা ছিলাম। কেলাস এইটে ৪৫ পাইছিলাম। আব্বা তাও জোর কইরা সায়েন্স দিছিল। মেট্রিকেও সাফার করছি, সব সাবজেক্ট এ ফাস্ট কেলাস, অংকে ডাব্বা, ইন্টারেও সাফার করছি। সব সাবজেক্ট এ ভালা পাশ, অংকে আর হায়ার ম্যাথে বি পাইছিলাম মনে আছে।
অনার্সে আমার মেজর এর লগে ২টা মাইনর ম্যাথ সাবজেক্ট ছিল। একটা ক্যাল্কুলাস আরেকটা লিনিয়ার এলজেব্রা। মাশাল্লাহ মহাসমারোহে আমি দুইটাতেই ডাব্বা। কিন্তু শেষ দিকে এই ক্যাল্কুলাস ডিফারেন্সিয়াল আর ইন্ট্রিগ্রালের ভালা লাগা শুরু করে। দেখা গেল মাস্টার্সে আইসা তাও নন মেজর ম্যাথে আমি হায়েস্ট মার্ক তুলে বসছি। পরে নিউমেরিকাল এনালাইসিস মেথড বেশ কাজে দিয়েছে।
এরপর আরো হায়ার এডুকেশানে গিয়ে দেখলাম- আমাদের দেশের ম্যাথ নামে যা শিখানো হয় হায়ার লেভেলে তা আসলেই বেসিক লেভেলে। আমাদের স্টাটিস্টিক্স এ দেয়া উচিত ম্যাথ এর চেয়ে বেশি গুরুত্ব বাট হায়!
আমাদের বিজ্ঞান পড়া শুরু করা উচিত ফিলোসফি দিয়ে।
আমাদের দেশের বুয়েটে রগকাটা শুয়োর রাজাকার পয়দা হয়, আমাদের মেডীকেলে ছাত্রলীগ নামের কসাই রা স্টাডি করে, আমাদের ঢাবি তে রাজাকার এর বংশধরেরা দাপিয়ে বেড়ায়, ঢাবির ফিজিক্স এর মাস্টার্স এর স্টুডেন্ট তার পি এইচ ডি করা ডক্টরেট প্রফেসর এর লগে তর্ক জুড়ে দেয় বিগ ব্যাং বা সিঙ্গুলারিটি বলে কিছু নেই,- আল্লাহ কইছে তাই এই দুইন্যা হইয়া গেছে। ঢাবির মাইক্রোবায়োলজির প্রফেসর ক্লাসে আলাপ মারায় হযরত আরিফ আজাদ এর প্যারাডগিস্টাইল মজিদ হল মোসলমানদের আধুনিক ধর্মগ্রন্থ, সোসিওলজির প্রফেসর গুলিস্তানে মাজারে সিন্নি মানত করে । উপরের প্রতিটা উদাহরণ এর লোকেরা ম্যাথে বেশ ভাল হয়েই এই যায়গা গুলো তে এসেছে।
এই যে বিজ্ঞান, ম্যাথ পড়া এত এত ট্যালেন্ট এদের কে বিজ্ঞান পড়ানোর আগে ফিলোসফি পড়ানো উচিত সকাল বিকাল ৩ বেলা করে।
ম্যাথ দিয়া ভাবনা শক্তি মাপা যায় এটা বিশ্বাস করিনা। আমি সারাজীবন ম্যাথে কাচা ছিলাম, তো আমার ভাবনা শক্তির কোন অভাব দেখিনা, লজিকাল চিন্তার অভাব দেখিনা, সাদা কে সাদা আর কালো কে কালো বলতে বাধেনা, বরং আমি ম্যাথে সুপার ডুপার এক্সপার্ট পোলাপাইন দেখেছি চিটাগাং কলেজে শিবিরের হয়ে মিছিল করতে আর পাশের হলে রগ কাটতে।
আমার মতে কারো ভাবনা শক্তিতে পরিবর্তন করার মত কোন এডুকেশান বা সাবজেক্ট যদি থেকে থাকে তা হল ফিলোসফি।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
নীচের ক্লাশে ভালো না করেও, পরে আপনি ম্যাথের হায়ার আন্ডারষ্টেন্ডিংগুলো আয়ত্ব করেছেন। ম্যাথ মানুষের ভাবনাশক্তি প্রসারিত করে; ইহা ঠিক মাপার জন্য কোন ধরণের একক, কিংবা স্কেল নয়।
ফিলোসোফি শিক্ষিত বাংগালীরাও রপ্ত করতে পারবে বলে মার নে হয় না।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানব সভ্যতা ও মানব জাতির জ্ঞানের প্রকৃতি ও সুক্ষ্মতাকে বুঝা ও মহাবিশ্ব সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করার জ্ঞানকে ফিলোসোফিক্যাল জ্ঞান বলা সম্ভব; বাংগালীরা এত গভীতে প্রবেশ করতে পারবে?
১৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৩
জ্যাকেল বলেছেন: আপনার শিরোনামে মিথ্যার চর্চা আছে। অংক/গণিত দিয়ে একটা চেস্টা করা যাইতে পারে তবে ভাবনাশক্তি মাপা ইহা দ্বারা সম্ভব না। বড়জোর একটা স্কেলিং করা যেতে পারে নামকাওয়াস্তে।
FYI
অংক = digit
সংখ্যা = number
গণিত = mathematics
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব পোষ্ট আপনার জন্য নয়, আপনার জন্য গ্রাইড রাইসের পোষ্ট দেবে অন্য কোন ব্লগার
২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৬
গরল বলেছেন: আমাদের সময় অষ্টম শ্রেণীর গণিত আর নবম শ্রেণীর ইলেক্টিভ ম্যথ এর মধ্যে সামঞ্জস্যের যথেষ্ট পার্থক্য ছিল বিধায় ছেলেপেলেরা গভীর জলে পড়ে যেত নবম শ্রেণীতে ম্যাথ নিয়ে। এখন বোধ হয় অনেকটা কমেছে এই পার্থক্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন। এখনো বাংলাদেশের বেশীরভাগ স্কুলে শিক্ষকগণই বাছাই করে দেন- কোন ছাত্র সায়েন্স /কমার্স কিমোনো আর্টস পড়বে।